নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইস্তেখারা: প্রচলিত মনগড়া পদ্ধতি নয়, জানতে হবে সঠিক নিয়মঃ

২৪ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:১৬

অনলাইন থেকে সংগৃহিত।

ইস্তেখারা: প্রচলিত মনগড়া পদ্ধতি নয়, জানতে হবে সঠিক নিয়মঃ

ইস্তেখারা কি এবং কেন তা করতে হয়?

কোনো কাজ করার ইরাদা করলে কিংবা অত্যাসন্ন কোনো কাজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন মনে করলে আল্লাহ তাআ'লার সাহায্য কামনা করতে তাঁরই দরবারে কায়মনোবাক্যে বিশেষ পদ্ধতিতে প্রার্থনা করার নাম ইস্তেখারা। অর্থাৎ, ইস্তেখারার মাধ্যমে বান্দা আল্লাহ তাআ'লার কাছে এই প্রার্থনা করে যে, আমি যা করতে চাই তাতে যদি আমার কল্যাণ থাকে তাহলে তা আমার জন্য সহজ করে দিন এবং তাতে বরকত দান করুন। আর যদি তাতে কল্যাণ না থাকে তাহলে তা থেকে আমাকে বিরত রাখুন এবং যাতে আমার কল্যাণ তা-ই আমাকে দান করুন। এটিই হল ইস্তেখারার হাকীকত বা উদ্দেশ্য।

ইস্তেখারা করার নিয়মঃ

ইস্তেখারা করা একটি সুন্নাত আমল। সুন্নত আমল বিধায় এটির ভেতরে মানুষের জন্য রয়েছে নিহিত অনেক কল্যাণের বিষয়। ইস্তেখারার জন্য করণীয় কাজগুলো হচ্ছে-

১. প্রথমেই নামাজ আদায়ের উদ্দেশ্যে উত্তমরূপে ওজু করে নেওয়া।
২. ইস্তেখারার উদ্দেশ্যে দুই রাকাআত নামাজ আদায় করা। এ ক্ষেত্রে সুরা ফাতিহার পরে যে কোন সুরা পড়া যায়। এবং
৩. নামাজের সালাম ফেরানোর পরে আল্লাহ তাআলার বড়ত্ব ও মর্যাদার কথা মনে করে বিগলিত চিত্তে একান্ত বিনয় ও আন্তরিকতার সঙ্গে ইস্তেখারার নিম্নোল্লিখিত প্রসিদ্ধ মাসনূন দুআটি মনোযোগের সাথে পাঠ করা। এ ক্ষেত্রে চেষ্টা করা উচিত দুআটির অর্থ বুঝে পড়ার। হাদিসে এসেছে,

عَنْ جَابِرٍ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُعَلِّمُنَا الاِسْتِخَارَةَ فِي الأُمُورِ كُلِّهَا كَالسُّورَةِ مِنَ الْقُرْآنِ ‏ "‏ إِذَا هَمَّ بِالأَمْرِ فَلْيَرْكَعْ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ يَقُولُ اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْتَخِيرُكَ بِعِلْمِكَ، وَأَسْتَقْدِرُكَ بِقُدْرَتِكَ، وَأَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ الْعَظِيمِ، فَإِنَّكَ تَقْدِرُ وَلاَ أَقْدِرُ، وَتَعْلَمُ وَلاَ أَعْلَمُ، وَأَنْتَ عَلاَّمُ الْغُيُوبِ، اللَّهُمَّ إِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الأَمْرَ خَيْرٌ لِي فِي دِينِي وَمَعَاشِي وَعَاقِبَةِ أَمْرِي ـ أَوْ قَالَ عَاجِلِ أَمْرِي وَآجِلِهِ ـ فَاقْدُرْهُ لِي، وَإِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الأَمْرَ شَرٌّ لِي فِي دِينِي وَمَعَاشِي وَعَاقِبَةِ أَمْرِي ـ أَوْ قَالَ فِي عَاجِلِ أَمْرِي وَآجِلِهِ ـ فَاصْرِفْهُ عَنِّي وَاصْرِفْنِي عَنْهُ، وَاقْدُرْ لِيَ الْخَيْرَ حَيْثُ كَانَ، ثُمَّ رَضِّنِي بِهِ‏.‏ وَيُسَمِّي حَاجَتَهُ ‏"

হাদিসের অর্থ: জাবির ইবনু আবদুল্লাহ আনসারী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের যাবতীয় কাজের জন্য ইস্তিখারা শিক্ষা দিতেন, যেমনভাবে তিনি কুরআনের সূরা শিক্ষা দিতেন। (আর বলতেন) যখন তোমাদের কারো কোন বিশেষ কাজ করার ইচ্ছা হয়, তখন সে যেন দুই রাকাআত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করে এরূপ দু'আ করে-

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْتَخِيرُكَ بِعِلْمِكَ وَأَسْتَقْدِرُكَ بِقُدْرَتِكَ وَأَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ الْعَظِيمِ فَإِنَّكَ تَقْدِرُ وَلاَ أَقْدِرُ وَتَعْلَمُ وَلاَ أَعْلَمُ وَأَنْتَ عَلاَّمُ الْغُيُوبِ اللَّهُمَّ إِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الأَمْرَ خَيْرٌ لِي فِي دِينِي وَمَعِيشَتِي وَعَاقِبَةِ أَمْرِي فِي عَاجِلِ أَمْرِي وَآجِلِهِ فَيَسِّرْهُ لِي ثُمَّ بَارِكْ لِي فِيهِ وَإِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الأَمْرَ شَرٌّ لِي فِي دِينِي وَمَعِيشَتِي وَعَاقِبَةِ أَمْرِي فِي عَاجِلِ أَمْرِي وَآجِلِهِ فَاصْرِفْهُ عَنِّي وَاصْرِفْنِي عَنْهُ وَاقْدُرْ لِيَ الْخَيْرَ حَيْثُ كَانَ ثُمَّ أَرْضِنِي بِهِ

দুআর বাংলা উচ্চারণ: ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসতাখিরুকা বিইলমিকা ওয়া আসতাকদিরুকা বিকুদরাতিকা ওয়া আসআলুকা মিন ফাদলিকাল আজিমি ফাইন্নাকা তাকদিরু ওয়া লা আকদিরু ওয়া তালামু ওয়া লা আলামু ওয়া আংতা আল্লামুলগুয়ুব; আল্লাহুম্মা ইন কুনতা তালামু আন্না হাজাল আমরা (এখানে নিজের ইচ্ছা, কাজ বা পরিকল্পনার কথা বলা বা মনে করা) খাইরুন লি ফি দ্বীনি ওয়া মায়িশাতি ওয়া আক্বিবাতি আমরি ফি আঝিলি আমরি ফি আঝেলে আমরি ওয়া আঝেলিহি ফাইয়াসসিরহু লি ছুম্মা বারিক লি ফিহি ওয়া ইন কুনতা তালামু আন্না হাজাল আমরা (এখানে নিজের ইচ্ছা, কাজ বা পরিকল্পনার কথা বলা) শাররুন লি ফি দ্বীনি ওয়া মায়িশাতি ওয়া আক্বিবাতি আমরি ফি আঝেলে আমরি ওয়া আঝেলিহি ফাসরিফহু আন্নি ওয়াসরিফনি আনহু ওয়াক্বদুরলিয়াল খাইরা হাইছু কানা ছুম্মা আরদিনি বিহি।’ (এখানেও নিজের ইচ্ছা, কাজ বা পরিকল্পনার কথা বলা)

দুআর বাংলা অর্থ: 'হে আল্লাহ! আমি আপনার জ্ঞানের দ্বারা আমার উদ্দিষ্ট কাজের মঙ্গলামঙ্গল জানতে চাই এবং আপনার ক্ষমতা বলে আমি কাজে সক্ষম হতে চাই। আর আমি আপনার মহান অনুগ্রহ প্রার্থনা করি। কারণ, আপনি ক্ষমতাবান আর আমার কোন ক্ষমতা নেই এবং আপনি জানেন আর আমি জানিনা। আপনই গায়িব সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন। ইয়া আল্লাহ! যদি আপনার জ্ঞানে এ কাজটিকে আমার দ্বীনের ব্যাপারে, আমার জীবন ধারণে ও শেষ পরিণতিতে; রাবী বলেন, কিংবা তিনি বলেছেনঃ আমার বর্তমান ও ভবিষ্যতের দিক দিয়ে মঙ্গলজনক বলে জানেন তাহলে তা আমার জন্য নির্ধারিত করে দিন। আর যদি আমার এ কাজটি আমার দ্বীনের ব্যাপারে, জীবন ধারণে ও শেষ পরিণতিতে রাবী বলেন কিংবা তিনি বলেছেন দুনিয়ায় আমার বর্তমান ও ভবিষ্যতের দিক দিয়ে, আপনি আমার জন্য অমঙ্গলজনক মনে করেন, তবে আপনি তা আমার থেকে ফিরিয়ে নিন। আমাকেও তা থেকে ফিরিয়ে রাখুন। আর যেখানেই হোক, আমার জন্য মঙ্গলজনক কাজ নির্ধারিত করে দিন। তারপর আমাকে আমার নির্ধারিত কাজের প্রতি তৃপ্ত রাখুন।'

অত্র হাদিসের রাবী অর্থাৎ, বর্ণনাকারী বলেন, সে যেন এসময় তার প্রয়োজনের বিষয়ই উল্লেখ করে। -সহিহ বুখারি (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) দু’আ অধ্যায় (كتاب الدعوات), হাদিস নং ৫৯৪০

ওজরবশতঃ বিশেষ ক্ষেত্রে ইস্তেখারাঃ

তবে ওজরবশতঃ সময়ের স্বল্পতা হেতু বা অন্য কোনো কারণে বিশেষ ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ত এই দুআটি পাঠ করেও ইস্তেখারা করা যায়। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে-

عَنْ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ إِذَا أَرَادَ أَمْرًا قَالَ ‏ "‏ اللَّهُمَّ خِرْ لِي وَاخْتَرْ لِي ‏"

আবূ বাকর আস-সিদ্দীক রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোন কাজের ইচ্ছা করতেন তখন বলতেনঃ اللّهُمَّ خِرْ لِيْ وَاخْتَرْ لِيْ অর্থাৎ, হে আল্লাহ! আমার জন্য কল্যাণ নির্ধারণ করুন এবং আমার কাজে কল্যাণ দান করুন। -সূনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত), হাদিস নং ৩৫১৬, দু'আসমূহ অধ্যায় (كتاب الدعوات عن رسول الله ﷺ), আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, ইবনুস সুন্নী, হাদীস ৫৯৭, ৫৯৮

অতঃপর যেদিকে কলবের ইতমিনান হবে, অর্থাৎ, অন্তর সায় দিবে বা ঝুঁকে যাবে বলে মনে হবে, আল্লাহ তাআ'লার উপর ভরসা করে সেই কাজ আরম্ভ করবে। এভাবে আমল করলে ইস্তেখারা হয়ে যায়। এটা হল ইস্তেখারার সুন্নাহসম্মত পদ্ধতি। কিন্তু কিছু মানুষ নিজে থেকে ইস্তেখারার বিভিন্ন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। তেমনই একটি পদ্ধতি এখানে আলোচনা করছি-

ইস্তেখারার প্রচলিত ভুল একটি পদ্ধতিঃ

ইস্তেখারার নিয়তে দুই রাকাআত নফল নামাযের নিয়ত বাঁধবে। তারপর সূরা ফাতেহা তিলাওয়াত শুরু করবে। ‘ইহদিনাস সিরাতাল মুস্তাকীম’ পর্যন্ত পড়ার পরে সামনে আর তিলাওয়াত না করে এই আয়াতই বারবার পড়তে থাকবে। যে কাজের জন্য ইস্তেখারা করা হচ্ছে তা যদি কল্যাণকর হয় তাহলে উল্লিখিত আয়াত পুনরাবৃত্তি করতে করতে একসময় নামাযী নিজে নিজেই ডান দিকে ঘুরে যাবে আর ক্ষতিকর হলে বাম দিকে ঘুরে যাবে। এভাবে কল্যাণ-অকল্যাণের ফয়সালা নির্ণিত হবে।

বলা বাহুল্য, এটি ইস্তেখারার একটি মনগড়া পদ্ধতি, এ থেকে বেঁচে থাকা জরুরি। হযরত মাওলানা রশীদ আহমদ লুধিয়ানবী রাহ. বলেন, এইভাবে ইস্তেখারার আমল করার মধ্যে বেশ কিছু খারাবী একত্রিত হয়ে থাকে। যেমন,

এক. এর মাধ্যমে আল্লাহর রাসূলের বাতলানো পদ্ধতির মোকাবেলায় নিজেদের বানানো পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়।
দুই. সুন্নত বর্জন করা হয় এবং
তিন. নামাযের মত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদতের সাথে মশকরা করা হয়।

এখানে লক্ষনীয় বিষয় হচ্ছে, এই পদ্ধতিতে ইস্তেখারা করার মাধ্যমে মূলতঃ নামাজী ব্যক্তি দুই রাকাত নামাযের নিয়ত করে ঠিকই, কিন্তু দুই রাকাত নামায আদায় করা তার উদ্দেশ্য থাকে না, তার উদ্দেশ্য প্রথম রাকাতের সূরা ফাতিহা পাঠের মধ্যেই কোনো একটি বিষয়ে শুভাশুভ সম্মন্ধে নিশ্চিত হয়ে নেয়ার জন্য কালক্ষেপন করা। কারণ, এই পদ্ধতি অবলম্বন করার মাধ্যমে নামাজ শেষ না করে প্রথম রাকাতের সূরা ফাতিহার মধ্যেই নামাজী ব্যক্তি নিজেকে আটকে রাখতে বাধ্য হচ্ছে, আর কতক্ষণ এভাবে উক্ত স্থানে আটকে থাকতে হবে তা নামাজী ব্যক্তির নিজেরও জানা থাকে না, ইত্যাদি। -খুতুবাতুর রশীদ, মুফতী রশীদ আহমদ লুধিয়ানবী রাহ. ১/৪৫-৪৮

শেষের কথাঃ

উপরে বর্ণিত শেষোক্ত মনগড়া পদ্ধতির মত ইস্তেখারা আদায়ের এরকম আরও কিছু ভ্রান্ত পদ্ধতির সন্ধান বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নিলে হয়তো পাওয়া যাবে। বস্তুতঃ হাদিসের আলোকে সুন্নাহসম্মত পদ্ধতি এগুলো নয়। সুতরাং, সুন্নাহ পরিপন্থী মনগড়া এই জাতীয় আমল হতে সর্বাবস্থায় আমাদের উচিত সতর্কতার সাথে বেঁচে থাকার চেষ্টা করা এবং ইস্তেখারা করার প্রয়োজন দেখা দিলে সুন্নাহসম্মত পদ্ধতিতেই তা করার প্রতি যত্নবান হওয়া। একমাত্র আল্লাহ তাআ'লাই সর্বোত্তম তাওফিকদাতা।

তথ্যসূত্রঃ

১. মাসিক আল কাউসার
২. সহিহ বুখারি (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) দু’আ অধ্যায় (كتاب الدعوات), হাদিস নং ৫৯৪০
৩. সূনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত), হাদিস নং ৩৫১৬, দু'আসমূহ অধ্যায় (كتاب الدعوات عن رسول الله ﷺ),
৪. আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, ইবনুস সুন্নী, হাদীস ৫৯৭, ৫৯৮
৫. খুতুবাতুর রশীদ, মুফতী রশীদ আহমদ লুধিয়ানবী রাহ. ১/৪৫-৪৮

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ইস্তেখারা: প্রচলিত মনগড়া পদ্ধতি নয়, জানতে হবে সঠিক নিয়মঃ

জানতে চাচ্ছি না। জানার প্রয়োজন মনে করছি না। যদি কখনও প্রয়োজন হয় তখন জেনে নিবো।

২| ২৫ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইমাম বুখারী তার অনেক গুলো হাদিসের ভিত্তিই হলো ইস্তেখারা! ইস্তেখারার মাধ্যমে পাওয়া হাদিসের মান কিভাবে আপনি জীবন বিধান হিসেবে মানবেন! এটা কতটুকু যুক্তি সম্পন্ন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.