![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন, মহাবিশ্ব খুব দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে; কুরআন কী বলে? (মহাবিশ্বের ছবি: ওয়েব থেকে সংগৃহিত)
বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন যে মহাবিশ্ব এমন হারে সম্প্রসারিত হচ্ছে যা প্রচলিত পদার্থবিজ্ঞানের ধারণা দিয়ে ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। ডার্ক এনার্জি স্পেকট্রোস্কোপিক ইন্সট্রুমেন্টের (DESI) তথ্য বিশ্লেষণ করে ৩০০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের কোমা গ্যালাক্সি ক্লাস্টারের সুনির্দিষ্ট দূরত্ব নির্ধারণ করা হয়। এটি মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের হার (হাবল ধ্রুবক) পরিমাপে সহায়ক হয়েছে।
মাইক ম্যাক্রের ভাষায়- Scientists have confirmed the space around us appears to be growing faster than physics can explain, based off precise measurements of a galaxy cluster over 300 million light-years away. অর্থাৎ, বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন যে আমাদের চারপাশের মহাকাশ এমনভাবে সম্প্রসারিত হচ্ছে যা পদার্থবিজ্ঞানের প্রচলিত ধারণায় ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। এই তথ্য পাওয়া গেছে ৩০০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্যালাক্সি ক্লাস্টারের সঠিক পরিমাপ থেকে।
ডিউক ইউনিভার্সিটির পদার্থবিদ ড্যান স্কলনিকের নেতৃত্বে পরিচালিত গবেষণায় টাইপ আইএ সুপারনোভা বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত করা হয় যে, কোমা ক্লাস্টার ৩২১ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এর মাধ্যমে মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের হারের একটি নির্ভরযোগ্য মান নির্ধারণ করা হয় – প্রতি মেগাপারসেকে ৭৬.৫ কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ড।
তবে এটি প্রাচীন আলোর প্রসারণ থেকে পাওয়া সংখ্যার তুলনায় ভিন্ন (৬৭.৪ কিমি/সেকেন্ড/মেগাপারসেক), যা মহাকাশবিদ্যার একটি গভীর ধাঁধা। এই পার্থক্য কেন হচ্ছে, তা স্পষ্ট নয়। হয় এটি প্রচলিত মডেলের কোনো ত্রুটি, অথবা নতুন পদার্থবিদ্যার একটি দিক উন্মোচন করছে।
গবেষকরা মনে করছেন, এটি মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে নতুনভাবে ভাবতে বাধ্য করবে এবং আরও বিস্ময়ের দুয়ার খুলে দেবে। (ছবি: কোমা ক্লাস্টার, ওয়েব থেকে সংগৃহিত)
মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ সম্মন্ধে কুরআন কী বলেছে?
মহাবিশ্বের দ্রুত সম্প্রসারণের বিষয়টি আধুনিক বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। তবে এটি ইসলামী দর্শন এবং কুরআন-হাদিসের বর্ণনার সঙ্গেও প্রাসঙ্গিক। কুরআন ও হাদিসে মহাবিশ্বের সৃষ্টি ও এর প্রকৃতি নিয়ে যে তথ্যগুলো দেওয়া হয়েছে, তা এই আধুনিক আবিষ্কারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ সম্মন্ধে কুরআনের বাণী:
কুরআনে আল্লাহ মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ সম্পর্কে স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছেন।
আয়াত: سورة الذاريات (সূরা আয-যারিয়াত), আয়াত ৪৭:
وَالسَّمَاءَ بَنَيْنَاهَا بِأَيْيْدٍ وَإِنَّا لَمُوسِعُونَ
"আর আমরাই মহাকাশ (আকাশমণ্ডলী) সৃষ্টি করেছি ক্ষমতা দিয়ে, এবং আমরাই তা সম্প্রসারণ করছি।"
এই আয়াতে "لَمُوسِعُونَ" শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, যার অর্থ "আমরা সম্প্রসারণ করছি।" এটি সরাসরি ইঙ্গিত করে যে মহাবিশ্বের পরিধি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আধুনিক বিজ্ঞানেও নিশ্চিত হয়েছে।
সুরা আল-আম্বিয়া (২১:৩০):
أَوَلَمْ يَرَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوٓاْ أَنَّ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ كَانَتَا رَتْقًۭا فَفَتَقْنَٰهُمَا ۖ
"অবিশ্বাসীরা কি দেখে না যে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী একত্র ছিল, এরপর আমরা তাদের পৃথক করেছি?"
এই আয়াতটি মহাবিশ্বের সৃষ্টি এবং সম্প্রসারণের একধরনের বৈজ্ঞানিক ইঙ্গিত দেয়। আধুনিক বিজ্ঞানে "বিগ ব্যাং থিওরি" অনুযায়ী, মহাবিশ্ব একসময় ঘনীভূত অবস্থায় ছিল এবং এটি বিস্ফোরণের মাধ্যমে সম্প্রসারণ শুরু করে।
হাদিসের আলোকে বিশ্লেষণ: রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সরাসরি মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ নিয়ে কোনো আলোচনা করেননি। তবে হাদিসে মহাবিশ্বের স্রষ্টা আল্লাহর অশেষ ক্ষমতা ও সৃষ্টিজগতের বিশালতার কথা বর্ণিত হয়েছে, যা মহাবিশ্বের প্রকৃতি বুঝতে সহায়ক।
উদাহরণ:
১. আল্লাহর ক্ষমতা ও সৃষ্টির বিস্তার:
রাসূল (সা.) বলেছেন: "আল্লাহর আরশ আকাশ ও পৃথিবীর ওপর ছায়ার মতো, এবং তাঁর সৃষ্টির বিশালতা মানুষের কল্পনার বাইরে।" (বুখারি, মুসলিম)
২. আকাশের স্তরসমূহ: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "এই পৃথিবীর প্রথম আকাশের ওপর আরও ছয়টি আকাশ রয়েছে, এবং প্রতিটি আকাশের পরিধি ও বিস্তার আমাদের কল্পনার বাইরে।" (তিরমিজি)
বিজ্ঞান ও ইসলাম: সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যাখ্যা: বিজ্ঞান বলছে, মহাবিশ্ব ক্রমাগত সম্প্রসারিত হচ্ছে এবং এটি "বিগ ব্যাং" এর মাধ্যমে শুরু হয়েছিল। ইসলামেও এই ধারণাটি রয়েছে যে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে এবং এটি আল্লাহর ইচ্ছায় একটি নির্ধারিত পরিধি পর্যন্ত সম্প্রসারিত হচ্ছে।
ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে শিক্ষা
১. আল্লাহর কুদরত ও জ্ঞান অনুধাবন: মহাবিশ্বের এই বিশালতা আল্লাহর কুদরতের প্রমাণ। মানুষ যতই গবেষণা করুক, আল্লাহর সৃষ্টির রহস্য পুরোপুরি অনুধাবন করা সম্ভব নয়।
২. তাওহিদের প্রতি বিশ্বাস: কুরআনের আয়াতগুলো মহাবিশ্বের বিস্তার সম্পর্কে আল্লাহর একত্ব ও সৃষ্টির সুনিপুণ পরিকল্পনার প্রমাণ দেয়।
৩. প্রকৃতির পর্যবেক্ষণ: কুরআন বারবার মানুষকে প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ করার আহ্বান জানিয়েছে। এটি জ্ঞান অর্জন এবং আল্লাহর সৃষ্টির কৃতজ্ঞতা প্রকাশের একটি পথ।
উপসংহার: কুরআন ও হাদিসে বর্ণিত মহাবিশ্বের সৃষ্টি ও এর সম্প্রসারণ সম্পর্কে দেওয়া তথ্য আধুনিক বিজ্ঞানকে সমর্থন করে। এটি প্রমাণ করে যে ইসলামের শিক্ষাগুলো শুধু আধ্যাত্মিক নয়, বরং বৈজ্ঞানিক সত্যের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই জ্ঞানের আলোকে আমরা আল্লাহর প্রতি আমাদের ঈমান আরও মজবুত করতে পারি।
সায়েন্স এলার্টে প্রকাশিত মাইক ম্যাক্রের লেখা অবলম্বনে
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, ওয়া আলাইকুমুস সালাম। কেমন আছেন? পোস্ট পাবলিশ হওয়ার সাথেসাথেই আপনার উপস্থিতিতে আনন্দিত। শুভকামনা জানবেন।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৫৬
নজসু বলেছেন:
আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি ভাই।
জ্বী, আপনাকে সালাম দিয়ে পোষ্টটি পাঠ করেছি ভাই।
খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
কয়েকদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম নাসা নাকি ফেরেশতাদের শব্দ রেকর্ড করেছেন। এই বিষয়ে আপনার একটি বিশ্লষণমূলক লেখা কামনা করছি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২২
নতুন নকিব বলেছেন:
কয়েকদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম নাসা নাকি ফেরেশতাদের শব্দ রেকর্ড করেছেন। এই বিষয়ে আপনার একটি বিশ্লষণমূলক লেখা কামনা করছি।
-চেষ্টা থাকবে ইনশাআল্লাহ। জাজাকুমুল্লাহু তাআ'লা খাইরান।
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: নাসার সমগ্র বিজ্ঞানীরা দলে দলে মুসলিম ধর্মে দিক্ষিত হচ্ছেন (ফেরেসতা দের শব্দ রেকর্ড করার পর @নজসু)
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
"মুসলিম ধর্ম" কথাটা সঠিক নয়। "ইসলাম ধর্ম" বললে ঠিক ছিল।
আর কোনো বিষয়েই না জেনে অতি উৎসাহ দেখানো উচিত নয়। ফেরেশতাদের শব্দ রেকর্ড করার কথা বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যারা শোরগোল তুলতে চেষ্টা করছেন, তারা হয়তো সেই অতি উৎসাহী দলেরই লোক।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৮
অগ্নিবাবা বলেছেন: সেই প্রাচীনকাল থেকেই অসংখ্য রূপকথা এবং উপকথাতে একটি গল্প পাওয়া যায় যে, পৃথিবী এবং আকাশ পূর্বে একসাথে ছিল। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৮০ সালে এথেন্সের নিকটবর্তি সালামিস দ্বীপে জন্ম নেয়া প্রসিদ্ধ গ্রিক ধ্রুপদী নাট্যকার ইউরিপিদেস লিখে গেছেন, তার মায়ের কাছ থেকে শোনা সেই সময়ে প্রচলিত উপকথা থেকে তিনি জেনেছেন, পৃথিবী এবং আকাশ একসময়ে একসাথে ছিল। পরে দেবতাগণ সেটি আলাদা করেন। এই ধারণাটি প্রাচীন মিশরেও প্রচলিত ছিল। মিশরীয় উপকথা অনুসারে, দেবতা শু ( Shu ) আকাশের দেবতা নুটকে পৃথিবীর দেবতা গেব থেকে আলাদা করেছিল যখন তারা গভীর প্রেমে ছিল, এর মাধ্যমেই জগতে দ্বৈততার সৃষ্টি হয়েছিল। অর্থাৎ উপরে এবং নীচে, আলো এবং অন্ধকার, ভাল এবং মন্দ। মিশরীয়রা বিশ্বাস করত যে শু যদি নুট (আকাশ) এবং গেব (পৃথিবী) কে আলাদা না করতো তবে পৃথিবীতে জীবনের কোন অস্তিত্ব থাকতো না। কোরান এগুলি থেকেই ঝেঁপে দিয়েছে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১১
নতুন নকিব বলেছেন:
কোরান এগুলি থেকেই ঝেঁপে দিয়েছে।
-ধন্যবাদ আপনাকে। তবে, "ঝেঁপে" শব্দটার অর্থ বোধগম্য হল না।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: নতুন নকিব,
আমিও মাঝেমাঝে অবাক হই, কোরআনে বর্ণিত কিছু কিছু বিষয়ের সাথে বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব মিল দেখে।
যেমন একটি সুরায় (নাম মনে নেই) অনেকটা এরকম ভাবে বর্ণিত রয়েছে যে, " তুমি কি দেখো নাই তোমার পালনকর্তা সূঁচের ছিদ্র দিয়ে উষ্ট্র প্রবেশ করাতে সক্ষম!!!!" এই তথ্য মনে হয় মিলে যায় 'ব্লাকহোল" তথ্যের সাথে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
সূঁচের ছিদ্র দিয়ে উষ্ট্র প্রবেশ করানোর কথা কুরআনের সূরা আল আরাফ এর ৪০ নং আয়াতে উল্লেখ রা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে-
إِنَّ الَّذِينَ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا وَاسْتَكْبَرُوا عَنْهَا لَا تُفَتَّحُ لَهُمْ أَبْوَابُ السَّمَاءِ وَلَا يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ حَتَّىٰ يَلِجَ الْجَمَلُ فِي سَمِّ الْخِيَاطِ ۚ وَكَذَٰلِكَ نَجْزِي الْمُجْرِمِينَ
নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছে এবং এগুলো থেকে অহংকার করেছে, তাদের জন্যে আকাশের দ্বার উম্মুক্ত করা হবে না এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না। যে পর্যন্ত না সূচের ছিদ্র দিয়ে উট প্রবেশ করে। আমি এমনিভাবে পাপীদেরকে শাস্তি প্রদান করি। -সূরা আল আরাফ, আয়াত ৪০
এই আয়াতে "সূঁচের ছিদ্র দিয়ে উষ্ট্র প্রবেশ করানোর কথা" কেন বলা হয়েছে?
সূরা আল-আরাফের ৪০ নম্বর আয়াতে "সূঁচের ছিদ্র দিয়ে উষ্ট্র প্রবেশ করানোর কথা" আসলে একটি প্রতীকী ও অসাধ্য কাজ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যা আল্লাহর শাস্তি ও অগণ্য ক্ষমতা সম্পর্কে ধারণা দেয়। এখানে, এটি একটি অতি কঠিন, অসম্ভব বা কল্পনা করা যায় না এমন ঘটনা হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে, যাতে বোঝানো হচ্ছে যে, যারা আল্লাহর আয়াতকে মিথ্যা বলে এবং অহংকার করে, তাদের জন্য জান্নাতে প্রবেশের পথ বন্ধ হয়ে যাবে, যতক্ষণ না সেই অসম্ভব ঘটনাটি (সূঁচের ছিদ্র দিয়ে উষ্ট্র প্রবেশ করা) ঘটবে।
এখানে সূঁচের ছিদ্র দিয়ে উষ্ট্র প্রবেশ করানো শাস্তির কঠিনতার এবং অসম্ভবতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এটি মূলত একটা গভীর নৈতিক শিক্ষা দেয় যে, কুফরী বা অবিশ্বাসী এবং অহংকারী ব্যক্তিদের জন্য পরকালীন শাস্তি এমন অবশ্যম্ভাবী এবং কঠিন হবে, যা তাদের কল্পনাতেও আসবে না।
এটি তাদের জন্য একটি কঠোর সতর্কবাণী, যারা আল্লাহর বিধি-নীতি ও ইসলামের প্রতি অবিশ্বাসী, যেন তারা বুঝে যায় যে আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া কিছুই সম্ভব নয় এবং যাঁরা আল্লাহর আদেশ উপেক্ষা করে, তাদের জন্য কঠিন পরিণতি অপেক্ষা করছে।
এই আয়াতে ব্যবহৃত উদাহরণটি (সূঁচের ছিদ্র দিয়ে উষ্ট্র প্রবেশ করা) মানুষের জন্য একটি প্রতীক, যা চিরকালীন সত্যের প্রতি অবজ্ঞা ও অহংকারের শাস্তি হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
সূরা আল ওয়াকিয়াহ এর "فَلَا أُقْسِمُ بِمَوَاقِعِ النُّجُومِ" আয়াতটিতে "তারকাদের অস্তাচলের স্থান" বলতে বিশেষভাবে কোন তারকার অবস্থা বা স্থান বোঝানো হচ্ছে, তা কুরআনেই নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি। তবে এই আয়াতের ব্যাখ্যায় কিছু ইসলামিক পণ্ডিতেরা মনে করেন, এটি মহাবিশ্বের মধ্যে তারকাদের অবস্থান ও তাদের গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে একটি সংকেত হতে পারে, যা পরবর্তীতে বিজ্ঞানে (যেমন, ব্ল্যাকহোল, তারকার মৃত্যু, বা তারকাদের মাধ্যাকর্ষণ প্রভাব) আবিষ্কৃত হয়েছে।
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩০
অগ্নিবাবা বলেছেন: বিশ্ব- জগৎ দেখব আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে, আমাদের কাজী নজরুলও একজন নবী, তিনি স্মার্ট ফোনের কথা অনেক আগেই বলে গেছেন। মেলানোর চেস্টা করলে আমি ববীন্দ্রনাথকেও নবী বানিয়ে দিতে পারি। ঝড়ে বক মরে আর ফকিরের কেরামতি বাড়ে। নকিব ভাই বলেন তো, কোরান অনুসারে আল্লাহ প্ৃথিবী আগে বানিয়েছেন না আকাশের নক্ষত্র আগে বানিয়েছেন। এই প্রশ্নের উত্তরেই আল্লাহর জীবন মরন নির্ভর করছে। আশাকরি উত্তর দেবেন।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
কোনো প্রশ্নের উত্তরেই আল্লাহ তাআ'লার জীবন মরন নির্ভর করে না, প্রিয় ভাই। এটাই ইসলামী বিশ্বাস। আল্লাহ তাআ'লা চিরঞ্জীব। অস্থিরতার কিছু নেই। আপনার বিশ্বাস যা-ই হোক না কেন, আমি সম্মান করি। আপনি আপনার মত করে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন। ধন্যবাদ।
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১২
অপু তানভীর বলেছেন: সম্প্রাসারন করেছি/পৃথক করেছি আর সম্প্রসারিত হচ্ছে, এই দুইটা কথা কি এক হল?
দয়া করে বিজ্ঞানের সাথে ধর্মকে এই রকম হাস্যকর ভাবে মিলাইতে যাইয়েন না। দয়া করেন।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
"করেছি" আর "করছি" কি এক? আমার পোস্টের অনুবাদ "করছি", যা চলমান কোনো কিছুকে নির্দেশ করে কিন্তু আপনি বললেন "করেছি"- যা অতীতের কোনো কাজকে বুঝায়। বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ জালালাইনে এই আয়াতের অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে এইভাবে- আমি আকাশ নির্মান করেছি আমার ক্ষমতাবলে এবং আমি অবশ্যই মহাসম্প্রসারণকারী।
কুরআনের প্রতিটি কথার আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিল থাকা জরুরি নয়। কুরআনের বাণীকে যারা আল্লাহ তাআ'লার বাণী বলে মানেন, তারা এমনিতেই এই কিতাবের প্রতিটি আয়াতকে বিশ্বাস করেন। তাদের বিশ্বাস করানোর জন্য বিজ্ঞানের প্রমানের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কুরআনের কোনো কথা বিজ্ঞানের সাথে যদি মিলে যায়, সেটা বলা যাবে না? আর তা বললেই যদি হাস্যকর মনে হয় সেটা তো খুবই দুঃখজনক।
শুভকামনা জানবেন।
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: এখন যদি কোনো নিধর্মী আপনার এই পোস্টের কাউন্টার দেয়, তাহলে কান্নাকাটি করবেন যে ব্লগে ইসলামবিদ্বেষ লালন করা হচ্ছে তাই না? আপনাদের এইসব পোস্ট দেখে আমার সেকেন্ড হ্যান্ড এমব্যারাসমেন্ট হয়। আপনারাই সুযোগ বুঝে বলবেন যে "বিজ্ঞান আজ এই কথা বলে, কাল অন্য কথা", আবার সেই বিজ্ঞানেরই দ্বারস্থ হয়ে কোরআনকে বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ প্রমাণ করতে চাইবেন। প্যাথেটিক
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫
নতুন নকিব বলেছেন:
এই পোস্টের কাউন্টার দিতে গিয়ে কেউ যুক্তিসঙ্গত পোস্ট দিতেই পারেন। যে কেউ পারেন। ইচ্ছে করলে আপনিও দিতে পারেন। তাতে আপত্তি থাকার যুক্তি নেই। কান্নাকাটিরও কারণ থাকার কথা নয়। আর "বিজ্ঞান আজ এক কথা কাল আরেক কথা" বলবেই। কারণ, বিজ্ঞানের সবকিছু আগে থেকেই সুপ্রমানিত এবং অথেন্টিক নয়। বিজ্ঞানকে এগিয়ে যেতে হয় নিত্য নতুন গবেষনায় প্রাপ্ত তথ্য উপাত্তের মাধ্যমে। এই কথা বিজ্ঞানের গবেষকগণও মানেন এবং বলেন। এই কথা তারা বলার কারণে তো বিজ্ঞান গবেষকদের প্রতি এমন প্রশ্ন উত্থাপন করা হয় না যে, আপনি বিজ্ঞান নিয়ে নেগেটিভ কথা বললেন কেন? সুতরাং, একই কথা আমরা বললে সমস্যাটা কোথায়? আমরা তো বিজ্ঞানের বিপক্ষের বা বিরুদ্ধবাদী কেউ নই। আমরা প্রতিনিয়ত বিজ্ঞানের আবিষ্কারের সুফল ভোগ করছি। বিজ্ঞানকে যারা প্রতিপক্ষ ভাবেন তাদের জন্য আপনার কথা হয়তো সঠিক হবে।
কুরআনের প্রতিটি কথার আধুনিক বিজ্ঞানের সাথে মিল থাকা জরুরি নয়। কুরআনের বাণীকে যারা আল্লাহ তাআ'লার বাণী বলে মানেন, তারা এমনিতেই এই কিতাবের প্রতিটি কথায় বিশ্বাস করেন। তাদের বিশ্বাস করানোর জন্য বিজ্ঞানের প্রমানের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু কুরআনের কোনো কথা বিজ্ঞানের সাথে যদি মিলে যায়, সেটা বলায় বাধা দেওয়ারও যৌক্তিক কারণ দেখি না।
শুভকামনা।
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২০
নতুন বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: এখন যদি কোনো নিধর্মী আপনার এই পোস্টের কাউন্টার দেয়, তাহলে কান্নাকাটি করবেন যে ব্লগে ইসলামবিদ্বেষ লালন করা হচ্ছে তাই না? আপনাদের এইসব পোস্ট দেখে আমার সেকেন্ড হ্যান্ড এমব্যারাসমেন্ট হয়। আপনারাই সুযোগ বুঝে বলবেন যে "বিজ্ঞান আজ এই কথা বলে, কাল অন্য কথা", আবার সেই বিজ্ঞানেরই দ্বারস্থ হয়ে কোরআনকে বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ প্রমাণ করতে চাইবেন। প্যাথেটিক
এই কারনেই এই সব পোস্টে এখন থেকে সুবহানাল্লাহ বলে যাবো।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭
নতুন নকিব বলেছেন:
খুবই ভালো খবর। একবার সুবহানাল্লাহ বললে নিশ্চয়ই কিছু সওয়াব হবে।
আপনি আসলেই অনেক ভালো। ধন্যবাদ।
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আসমানে ফেরেশতারা জিকির করছে (আল্লাহ আল্লাহ)। নাসা তো অবাক!! বিরাট অবাক।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৩০
নতুন নকিব বলেছেন:
এগুলো অতিরঞ্জন। কিছু দুষ্ট লোক হয়তো এইসব গুজব ছড়াচ্ছে। ইসলামী আকিদা বিশ্বাস অনুযায়ী, ফেরেশতাদের জিকিরের শব্দ রেকর্ড করার ক্ষমতা কোনো মানুষের থাকতে পারে বলে কুরআন হাদিসে যুক্তিগ্রাহ্য কোনো প্রমান পাওয়া যায় না।
শুভকামনা।
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪০
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: কোরান বিজ্ঞান শিক্ষার গ্রন্থ না। কোরান মানার শর্ত হচ্ছে বিশ্বাস , বিজ্ঞান খুঁজলে তো সমস্যা ! আল্লাহ এবং রাসূল কোরানে বিজ্ঞান খুঁজতে বলেন নাই ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
এককথায় বললে, আজকের আধুনিক জীবন ব্যবস্থা বিজ্ঞান ছাড়া প্রায় অচল। বিজ্ঞানের বিভিন্ন কিছু আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিজ্ঞানের নিত্য নতুন আবিষ্কার-উদ্ভাবন আমাদের জীবনকে সহজ করে চলেছে। আরও অনেক কিছু ক্রমান্বয়ে আবিষ্কার হতে থাকবে।
অন্যদিকে, মুসলমানদের ধর্মীয় কিতাব কুরআন ছাড়াও তাদের জীবন পরিচালনার সুযোগ নেই। কুরআন হাদিসের বাণীও তাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বহুমাত্রিকতায় জড়িয়ে।
সূরা ইয়াসিনের শুরুতে আল্লাহ তাআ'লা কুরআনকে "হিকমাতপূর্ণ" (জ্ঞানময় বা প্রজ্ঞাময়) গ্রন্থ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আয়াতটি হলো:
"یسٓ۞ وَٱلۡقُرۡءَانِ ٱلۡحَكِیمِ"
"ইয়াসিন। শপথ প্রজ্ঞাময় কুরআনের।" -সূরা ইয়াসিন: ১-২
ব্যাখ্যা: "ٱلۡحَكِیمِ" শব্দটি এসেছে "হিকমাহ" শব্দ থেকে, যার অর্থ প্রজ্ঞা, জ্ঞান বা গভীর বুদ্ধিমত্তা। এখানে আল্লাহ তাআ'লা কুরআনকে "প্রজ্ঞাময় কুরআন" বলে উল্লেখ করেছেন। এটি বোঝায় যে, কুরআনের প্রতিটি বাণী গভীর অর্থ ও জ্ঞানের আধার। এর জ্ঞানপূর্ণ নির্দেশনাগুলো মানুষকে সৃষ্টিজগত নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করতে উদ্বুদ্ধ করে, যা বিজ্ঞানের পথপ্রদর্শক।
এছাড়া, কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে এটি জ্ঞানের উৎস ও নির্দেশনার গ্রন্থ হিসেবে বর্ণিত হয়েছে। কুরআনের ভাষায় “আয়াত” শব্দটি শুধু আয়াতকেই বোঝায় না, বরং এটি নিদর্শন, প্রমাণ বা আল্লাহর সৃষ্টি-সম্বন্ধীয় বিষয়কেও বোঝায়। ফলে কুরআনের আয়াতগুলো প্রকৃতি ও সৃষ্টিজগত নিয়ে চিন্তা করার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করে, যা জ্ঞান এবং বিজ্ঞানের ভিত্তি।
এখানে কুরআনের কিছু আয়াত উল্লেখ করা হলো, যেখানে কুরআনকে "জ্ঞানের গ্রন্থ" বা "নিদর্শনময় গ্রন্থ" হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে:
"وَنَزَّلۡنَا عَلَيۡكَ ٱلۡكِتَـٰبَ تِبۡيَـٰنࣰا لِّكُلِّ شَیۡءࣲ وَهُدࣰى وَرَحۡمَةࣰ وَبُشۡرَىٰ لِلۡمُسۡلِمِینَ"
"আর আমি তোমার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি, যা সবকিছুর বিস্তারিত বর্ণনা, হেদায়াত, রহমত এবং মুসলমানদের জন্য সুসংবাদ।"
-সূরা আন-নাহল: ৮৯
"إِنَّ فِي خَلۡقِ ٱلسَّمَـٰوَ ٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَٱخۡتِلَـٰفِ ٱلَّیۡلِ وَٱلنَّهَارِ لَأٓیَـٰتࣲ لِّأُو۟لِی ٱلۡأَلۡبَـٰبِ"
"নিশ্চয়ই আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের আবর্তনে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।" -সূরা আলে ইমরান: ১৯০
"سَنُرِیهِمۡ ءَایَـٰتِنَا فِی ٱلۡأٓفَاقِ وَفِیۤ أَنفُسِهِمۡ حَتَّىٰ یَتَبَیَّنَ لَهُمۡ أَنَّهُ ٱلۡحَقُّ"
"আমি তাদের আমার নিদর্শনসমূহ দেখাব আকাশমণ্ডলে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে, যতক্ষণ না তাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যায় যে এটি সত্য।" -সূরা ফুসসিলাত: ৫৩
উপসংহার: কুরআন "প্রজ্ঞাময়" এমন একটি গ্রন্থ, যা মানুষকে জ্ঞান, প্রমাণ, এবং নিদর্শন নিয়ে গবেষণা করতে উদ্বুদ্ধ করে। কুরআনের আয়াতগুলো শুধু ধর্মীয় শিক্ষাই নয়, বরং জগৎ সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করার আহ্বান জানায়, যা আধুনিক বিজ্ঞানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
প্রতি উত্তর দীর্ঘ হয়ে যাওয়ায় (এটা পাঠের জন্য আপনার মূল্যবান সময় নেওয়ায়) আন্তরিকভাবে দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী। আপনার জন্য শুভকামনা।
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫৫
জটিল ভাই বলেছেন:
ভাইরে, কি আর মন্তব্য করবো? মন্তব্যের বাহার দেখেতো পাহাড় হয়ে যাচ্ছি!
আল্লাহ্ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
আল্লাহ্ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।
-আমিন।
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোরআনে কোন ভুল পাওয়া যাবে না। বিজ্ঞানে পাওয়া যেতে পারে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
যথার্থ বলেছেন। শুকরিয়া।
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: বিজ্ঞানের প্রয়োজন হয়না ধর্মের সাথে মিল দেখানোর।ধর্মের টিকে থাকার জন্য প্রয়োজন হয় বিজ্ঞানের সাথে মিল দ্খানোর।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:১৮
নতুন নকিব বলেছেন:
সেটাই যদি সত্যি হয়ে থাকে, তাহলে পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য ধর্মগুলোর মধ্যে এমন একটা ধর্মের নাম বলুন যে ধর্মটি বিজ্ঞানের সাথে মিল দেখাতে না পেরে টিতে থাকতে পারেনি এবং বিলুপ্ত হয়ে গেছে ইতোমধ্যেই।
ধন্যবাদ।
১৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩৮
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: কামাল ভাই সঠিক কথা বলেছেন ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার অখন্ড অবসর। দারুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৪৩
নজসু বলেছেন:
আস সালামু আলাইকুম।