![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
A Humanitarian Appeal for the Innocent Children of Palestine This image was created using AI.
Dear President Donald Trump,
Every word of this letter is an outcry rising from the blood-soaked soil of Palestine. The ink carries crystalline tears, the piercing pain of a wounded heart, and the faces of children whose eyes now reflect only the shadow of death instead of dreams. Have you ever paused to imagine how a child hears the buzz of drones instead of blowing out birthday candles? How they carry the burden of fear in their schoolbags instead of books?
The skies of Palestine are no longer graced by birds' wings but weighed down by the metallic strikes of warplanes. The olive trees, symbols of peace for centuries, are now uprooted by tank treads. And behind this devastation lies the supply of American weapons, American funding—America's silent endorsement. President Trump, do you not believe that every rocket launcher, every bullet that pierces the chest of a Palestinian child, is in fact a silent war crime against humanity?
You are a father, a leader who understands the language of power. But is true strength measured solely in military might? No—true strength is the courage to stand for justice. True strength is the nobility of sheltering a child's tears rather than ignoring them. Imagine if your grandchildren trembled in fear every day, if their playgrounds turned into mass graves—what would your heart feel? Are Palestinian children any less valuable than your own?
The pages of history are written in blood, but they can be rewritten with the indomitable power of justice. Today, you hold the opportunity to save a nation from destruction, to guide a future from darkness into light. I implore you—end all military and financial aid to Israel. Redirect every dollar that sows the seeds of war toward education, healthcare, and shelter for Palestine's children.
If you make this courageous decision today, history will remember you not merely as a powerful president but as a liberator of humanity. Palestinian children will write in their diaries: "We survived because one leader stood with us."
The world is watching you, President Trump. Do not let this chance to plant the olive trees of peace in Palestine slip away.
With respect and hope for peace,
Notun Nakib
A Blogger from Bangladesh
"The cries of children know no religion, race, or borders—they speak only the language of humanity."
ফিলিস্তিনের নিষ্পাপ শিশুদের জন্য মানবতার আহ্বান
প্রিয় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প,
আমার এই চিঠির প্রতিটি শব্দ রক্তঝরা ফিলিস্তিনের মাটির গভীর থেকে উঠে আসা এক বেদনার ভাষ্য। কলমের কালিতে মিশে আছে অশ্রুর স্ফটিক, হৃদয়ের তীব্র যন্ত্রণা, আর সেইসব শিশুর মুখ—যাদের চোখে স্বপ্নের পরিবর্তে এখন শুধু মৃত্যুর ছায়া। আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন, কীভাবে একটি শিশু তার জন্মদিনের মোমবাতি ফুঁ দেওয়ার বদলে শুনতে পায় ড্রোনের গুঞ্জন? কীভাবে সে স্কুলব্যাগে বইয়ের বদলে বহন করে ভয়ের বোঝা?
ফিলিস্তিনের আকাশ আজ পাখির ডানায় নয়, বরং যুদ্ধবিমানের ধাতব আঘাতে ভারী। সেখানে জলপাইয়ের গাছ, যা শতাব্দী ধরে শান্তির প্রতীক, তা এখন শিকড় থেকে উপড়ে ফেলা হয় ট্যাঙ্কের চাকায়। আর এই ধ্বংসযজ্ঞের পেছনে সরবরাহ করা হয় আমেরিকার অস্ত্র, আমেরিকার অর্থ—আমেরিকার নীরব সমর্থন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, আপনি কি মনে করেন না যে প্রতিটি রকেট লঞ্চার, প্রতিটি বুলেট, যা ফিলিস্তিনের শিশুদের বুকে বিদ্ধ হয়, তা আসলে মানবতার বিরুদ্ধে এক ধরনের নীরব যুদ্ধাপরাধ?
আপনি একজন পিতা, একজন নেতা, যিনি শক্তির ভাষা বোঝেন। কিন্তু সত্যিকারের শক্তি কি শুধুই সামরিক শক্তির মাপকাঠিতে? না, সত্যিকারের শক্তি হলো ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস। সত্যিকারের শক্তি হলো একটি শিশুর কান্নাকে উপেক্ষা না করে তাকে আশ্রয় দেওয়ার মহত্ত্ব। কল্পনা করুন, আপনার নাতি-নাতনিরা যদি প্রতিদিন ভয়ে কাঁপত, যদি তাদের খেলার মাঠ পরিণত হতো গণকবরে—আপনার হৃদয় কী অনুভব করত? ফিলিস্তিনের শিশুরা কি কোনোভাবেই আপনার সন্তানদের চেয়ে কম?
ইতিহাসের পাতা রক্তে লিখিত, কিন্তু তা পরিবর্তন করা যায় ন্যায়ের অদম্য শক্তিতে। আজ আপনার হাতে সেই সুযোগ—একটি জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর, একটি ভবিষ্যৎকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে যাওয়ার। আমি আপনাকে অনুরোধ করছি, ইসরায়েলকে দেওয়া সমস্ত সামরিক ও আর্থিক সহায়তা বন্ধ করুন। প্রতিটি ডলার, যা যুদ্ধের বীজ বপন করে, তা ফিলিস্তিনের শিশুদের জন্য শিক্ষা, চিকিৎসা ও আশ্রয়ে বিনিয়োগ করুন।
আপনি যদি আজ একটি সাহসী সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে ইতিহাস আপনাকে স্মরণ করবে না শুধু একজন শক্তিশালী প্রেসিডেন্ট হিসেবে, বরং একজন মানবতার মুক্তিদাতা হিসেবে। ফিলিস্তিনের শিশুরা তাদের ডায়েরিতে লিখবে: "আমরা বেঁচে আছি, কারণ একজন নেতা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন।"
বিশ্ব আজ আপনার দিকে তাকিয়ে আছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফিলিস্তিনের মাটিতে শান্তির জলপাই গাছ রোপণের এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না।
শ্রদ্ধাসহ শান্তির প্রত্যাশায়,
নতুন নকিব
বাংলাদেশের একজন ব্লগার
"শিশুদের কান্না কোনো ধর্ম, বর্ণ বা সীমান্ত চেনে না—তারা শুধু মানবতার ভাষায় কথা বলে।"
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার বক্তব্য সত্য—যুদ্ধে শিশু ও নারীরা সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায়। আধুনিক যুগেও যুদ্ধের অস্তিত্ব দুঃখজনক এবং সভ্য সমাজের জন্য লজ্জার।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ফিলিস্তিনের এই অবস্থার জন্য দায়ী হামাস।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৯
নতুন নকিব বলেছেন:
ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে অবৈধ ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম, আর আপনি কি না দায়ী করছেন হামাসকে!
বিবেকবোধ বলতে কি পৃথিবীতে কিছু অবশিষ্ট আছে?
আপনার বাড়ি ঘর দখলকারীকে আপনি উচ্ছেদ করবেন, না কি সালাম দিবেন?
৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: যারা যোগ্য তারা টিকে থাকবে। এটাই নিয়ম। ''সারভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্ট'' ডাউউইন সাহবের কথাটা ভুলে গেলেন?
বিবেকবোধ থাকলে কেউ একের অধিক বিয়ে করতো না। চুরী ছিনতাই করতো না, দূর্নীতি করতো না।
ইজরায়েল তাদের যোগ্যতা দিয়ে সামনে এগিয়ে গেছে। তারা আজ জ্ঞানে বিজ্ঞানে উন্নত। তাই ফিলিস্তিনিদের উচিৎ চুপ থাকা। নইলে তাদের প্রান যাবে। আজ যদি লেখাপড়া করে ফিলিস্তিন জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নত হতো, তাদের এই অবস্থা হতো না।
হামাস আসলে জঙ্গী সংগঠন। সারা বিশ্বের মুসলিম দেশ গুলো থেকে জঙ্গীদের ধ্বংস করে দেওয়া প্রয়োজন। হামাস অফ হলেই ফিলিস্তিনীদের সুসময় ফিরে আসবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: কোনো দেশে যুদ্ধ হলে সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয়- শিশু ও নারীদের।
মানুষ গুহা থেকে বের হয়েছে। সভ্য সমাজ গড়েছে। এই আধুনিক যুগে এসেও মানুষ যুদ্ধ করছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক।