![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
কাশ্মীরে বন্ধুকধারীদের হামলায় ২৬ জনকে হত্যা; নেপথ্যে উগ্রবাদী মোদীর বিতর্কিত কাশ্মীর নীতি! পেহেলগাম, ছবি গুগল থেকে প্রাপ্ত।
কাশ্মীরে অন্তত ২৬ জন পর্যটক নিহত হয়েছেন, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোর সবচেয়ে মারাত্মক হামলা। বিশ্লেষকদের ধারণা, হামলার পেছনে মোদীর কাশ্মীর নীতি সম্পর্কে বিতর্ক রয়েছে, বিশেষ করে ২০১৯ সালের ৩৭০ ধারা বাতিল। তবে জটিল এবং বিতর্কিত এই হামলার পেছনে আরও অনেক কারণ জড়িত থাকতে পারে।
হামলার বিবরণ
২২ এপ্রিল, ২০২৫-এ কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন পর্যটক নিহত হয়েছেন এবং অনেকে আহত হয়েছেন। এটি বাইসারন উপত্যকায় ঘটেছে, যা একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান। "কাশ্মীর রেসিস্ট্যান্স" নামক একটি গোষ্ঠী দায় স্বীকার করেছে, যারা মোদীর নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের অংশ হিসেবে এটি করেছে বলে দাবি করেছে।
মোদীর কাশ্মীর নীতি
২০১৯ সালে উগ্রপন্থী হিন্দুত্ববাদী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সরকার ৩৭০ ধারা বাতিল করে কাশ্মীরের বিশেষ স্থিতি শেষ করেছিলেন, যার লক্ষ্য ছিল অঞ্চলটিকে ভারতের সঙ্গে আরও সমন্বিত করা। তবে, এটি বিতর্কিত, কারণ কিছু লোক বলছেন যে এটি স্থানীয় জনগণের অধিকার হরণ করেছে এবং উত্তেজনা বাড়িয়েছে।
সম্পর্ক এবং জটিলতা
অনেকে মনে করেন যে, এই হামলা মোদীর নীতির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া হতে পারে, বিশেষ করে "বাইরের লোক" এর বসতি স্থাপনের বিরুদ্ধে। তবে, কাশ্মীরের দীর্ঘদিনের ভূ-রাজনৈতিক সমস্যার কারণে এই ধরণের ঘটনা বিচিত্র কিছু নয়। মোটকথা, এটি জটিল, এবং এককভাবে শুধু মোদীর নীতিকে দায়ী করা সহজ নয়।
বিস্তারিত বিবরণ
কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিল, ২০২৫-এ সন্ত্রাসী হামলা ঘটেছে, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোর সবচেয়ে মারাত্মক হামলাগুলোর মধ্যে একটি। এই হামলায় অন্তত ২৬ জন পর্যটক নিহত হয়েছেন এবং অনেকে আহত হয়েছেন, যার মধ্যে মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, কার্নাটক, ওড়িশা, তেলঙ্গানা, ছত্তিসগড়, গুজরাট এবং কেরালার বাসিন্দা রয়েছেন। কিছু বিদেশি পর্যটকও এই হামলায় নিহত হয়েছেন। হামলাটি বাইসারন উপত্যকায়, পেহেলগামের একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থানে ঘটেছে, যার অবস্থান পাহাড়ি এলাকায় এবং শুধুমাত্র পায়ে হাঁটার মাধ্যমে সেখানে পৌঁছানো যায়।
হামলার বিস্তারিত
হামলাকারীরা ২-৩ জন গুলি চালিয়েছিল, এবং এটি এমন একটি সময়ে ঘটেছে যখন এলাকায় পর্যটকরা বেশি থাকতেন। "কাশ্মীর রেসিস্ট্যান্স" নামক একটি গোষ্ঠী, যা লাশকার-ই-তৈয়েবার (LeT) একটি শাখা, দায় স্বীকার করেছে। তারা দাবি করেছে যে এই হামলা ভারত সরকারের কাশ্মীর নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের অংশ, বিশেষ করে ২০১৯ সালে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর থেকে অঞ্চলটিতে "বাইরের লোক" এর বসতি স্থাপনের বিরুদ্ধে। এই গোষ্ঠী বলেছে যে এটি জনসংখ্যার গঠনে পরিবর্তন আনার চেষ্টার বিরুদ্ধে।
মোদীর কাশ্মীর নীতি
২০১৯ সালে, মোদী সরকার জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ স্থিতি শেষ করতে ৩৭০ ধারা বাতিল করেছিল, যা অঞ্চলটিকে ভারতের সঙ্গে আরও সমন্বিত করার লক্ষ্যে ছিল। এটি জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখকে দুটি কেন্দ্রীয়ভাবে প্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করেছিল। এই নীতির অংশ হিসেবে, সেখানে বহিরাগতদের জমি কেনা এবং চাকরির অধিকার দেওয়া হয়েছিল, যা কিছু লোকের কাছে অঞ্চলটির জনসংখ্যা গঠনে পরিবর্তন আনার চেষ্টা হিসেবে দেখা হয়। এই নীতি সমর্থকদের মতে, এটি উন্নয়ন এবং একতার জন্য প্রয়োজনীয় ছিল, তবে সমালোচকরা বলেন যে এটি স্থানীয় জনগণের অধিকার হরণ করেছে এবং উত্তেজনা বাড়িয়েছে।
হামলা এবং নীতির সম্পর্ক
এই হামলা মোদীর নীতির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া হতে পারে, বিশেষ করে ২০১৯ সালের পর থেকে হিন্দু এবং অভিবাসী শ্রমিকদের বিরুদ্ধে লক্ষ্যযুক্ত হত্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। "কাশ্মীর রেসিস্ট্যান্স" এর দাবি অনুসারে, ৮৫,০০০ "বাইরের লোক" এর বসতি স্থাপন তাদের ক্রোধের একটি কারণ। তবে, কাশ্মীরের দীর্ঘদিনের ভূ-রাজনৈতিক, সামাজিক এবং সীমান্ত-সংক্রান্ত সমস্যা এটিতে অবদান রাখতে পারে। হামলাকারীরা মোদীকে অভিশাপ দিয়েছিল এবং শিকারদের ইসলামিক শ্লোক আবৃত্তি করতে বলেছিল, যা দেখায় যে এটি রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় উভয় প্রেক্ষাপটেই পরিচালিত হয়েছিল।
সরকারের প্রতিক্রিয়া
প্রধানমন্ত্রী মোদী এই হামলাকে "সন্ত্রাসী হামলা" বলে অভিহিত করেছেন এবং দোষীদের বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি তার সৌদি আরব সফর সংক্ষিপ্ত করে ভারতে ফিরে এসেছেন এবং নিরাপত্তা বিষয়ক বৈঠকের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। উগ্রবাদী মোদীর সকল অপকর্মের অন্যতম দোসর সরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শ্রীনগরে গিয়েছেন নিরাপত্তা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে, এবং জম্মু ও কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লাহ বলেছেন যে এটি সাম্প্রতিক বছরগুলোর সবচেয়ে বড় সিভিলিয়ান হামলা। আন্তর্জাতিকভাবে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি সহ অনেকে এই হামলার নিন্দা করেছেন, এবং ট্রাম্প মোদির সঙ্গে কথা বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন প্রকাশ করেছেন।
মোদীর সাজানো নাটক নয়তো?
কেউ কেউ মনে করেন, এই ঘটনার সাথে ভারতের হিন্দুত্ববাদী উগ্রপন্থী শাসকগোষ্ঠী মোদী গংদের সম্পৃক্ততা থাকার বিষয়টিও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তাদের মতে, সুনির্দিষ্ট ছকে মোদী গং প্রশিক্ষিত অপরাধীদের দ্বারা এসব সন্ত্রাসী হামলা পরিচালনা করে সুকৌশলে মুসলিম সম্প্রদায়ের উপরে এর দায় চাপানোর অপচেষ্টা করে থাকতে পারেন এবং এর মাধ্যমে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সামনে মুসলিমদের সন্ত্রাসী ও উগ্রবাদী হিসেবে তুলে ধরার পরিকল্পনা থাকতে পারে তাদের।
ইতোপূর্বে সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে ক্ষমতাচ্যুত পলাতক আওয়ামীলীগ সরকারের শাসনামলে এই ধরণের বহু সাজানো সন্ত্রাসী ও জঙ্গী হামলার ঘটনার আসল তথ্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পদক্ষেপে একে একে প্রকাশ পাওয়ার পরে মানুষ নড়েচড়ে বসেছেন। অনেকেই মনে করছেন, হাসিনা সরকার তো প্রভূ ভারতের পরামর্শেই চলতেন। সুতরাং, সাজানো সন্ত্রাসী হামলাগুলোও তিনি হয়তো ভারতের পরামর্শেই করিয়েছিলেন। যে ভারত অন্য দেশকে পরামর্শ দিয়ে সাজানো সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যা করাতে পারে, সে বিভেদপূর্ণ কাশ্মীরে একই অঘটন ঘটাতে পারবে না, এটা বিশ্বাস করা কঠিন।
তথ্য সংগ্রহের উৎস
তথ্য সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন ব্যবহৃত হয়েছে, যেমন:
At Least 24 Tourists Gunned Down by Militants in KashmirAt least 26 tourists killed by suspected militants in Kashmir attackhttps://www.nytimes.com/2025/04/22/world/asia/kashmir-terrorist-attack.html
বিশ্লেষণ
এই হামলা কাশ্মীরের নিরাপত্তা পরিস্থিতির ভঙ্গুরতা তুলে ধরে এবং মোদীর কাশ্মীর নীতির কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে। তবে, হামলার জন্য এককভাবে মোদীর নীতিকে দায়ী করা অতিসরলীকরণ হতে পারে, কারণ অঞ্চলটির দীর্ঘদিনের জটিল সমস্যাগুলো এই ধরনের হত্যাকান্ডের ঘটনাকে বারবার সামনে এনেছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
গুলি করে মানুষ হত্যা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয়। আমরা ন্যাক্কারজনক এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি। কিন্তু এত সরলভাবে ব্যাখ্যা করার বিষয় এটা নয়। আর অস্থির হওয়ারও কিছু নেই। যে সন্ত্রাসীরা হিন্দু পর্যটকদের চেক করে ঠান্ডা মাথায় গুলি করেছে, আপনি তাদেরকে চেক করে নিশ্চিত হয়েছেন যে, তারা মুসলিম?
অনেকেরই ধারণা, মুসলিম সম্প্রদায়ের ঘাড়ে দায় চাপানোর উদ্দেশ্যে সুপরিকল্পিতভাবে রাষ্ট্রীয় মদদে ঘটানো হয়েছে এই ঘটনা। কী বলবেন? অস্বীকার করবেন?
উগ্রপন্থী হিন্দুত্ববাদী মোদীর নেতৃত্বে গোটা ভারতের মুসলিমদের নিশ্চিহ্ণ করার সুগভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এসব ঘটনা তারই অংশ কি না, আন্তর্জাতিক নিরপেক্ষ তদন্ত প্রয়োজন।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:১৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অবৈধ অভিবাসী কোবো অজুহাত হতে পারে না। মোদির ঘরে বাইরে চাপ থেকে দৃষ্টি সরাতে কিনা এমন কিছু....
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:২৫
নতুন নকিব বলেছেন:
মোদির ঘরে বাইরে চাপ থেকে দৃষ্টি সরাতে কিনা এমন কিছু....
-সহমত। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: এই কাজ করেছে কোনো না কোনো ধর্মীয় সংগঠন।
পৃথিবীতে যত হত্যা হচ্ছে এর বেশির ভাব করে থাকে কোনো না কোনো ধর্মীয় সংগঠন।
আমাদের দেশে জুলাই মাসে ক্যাচাল হলো- ক্যাচাল করলো জামাত শিবির। জামাত শিবির মানুষ মারলো, পুলিশ মারলো, থানায় আগুন দিলো, অস্ত্র লুট করলো, ভাঙচুর করলো- দিন শেষে আপনি আপনারা দোষ দিলেন শেখ হাসিনার।
কাশ্মীরে হামলা হলো- আপনি দোষ দিচ্ছেন মোদির। অথচ 'কাশ্মীর রেসিস্ট্যান্স' নামে এক জঙ্গী সংগঠন দায় স্বীকার করেছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:২৪
নতুন নকিব বলেছেন:
ধর্মকে যেহেতু আপনি নিজের প্রতিপক্ষ বানিয়েছে। আপনি ধর্মের বিরুদ্ধে মুখস্ত কথা বলবেন, এটাই স্বাভাবিক।
কাশ্মীরে হামলা হলো- আপনি দোষ দিচ্ছেন মোদির। অথচ 'কাশ্মীর রেসিস্ট্যান্স' নামে এক জঙ্গী সংগঠন দায় স্বীকার করেছে।
-এইসব জটিল কূটিল বিষয় আপনার মাথায় ঢুকবে বলে মনে হয় না। আপনি হচ্ছেন সরল সহজ। ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: জঙ্গী হামলা করে নিরপরাধ লোক জন মারা যাবে,কাজের কাজ কিছুই হবে না।না কাশ্মীর স্বাধীন হবে না ভারত থেকে পৃথক হতে পারবে।শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করলে সারা বিশ্বের সমর্থন পেতো।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:১৩
নতুন নকিব বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন- জঙ্গি হামলায় নিরপরাধ মানুষ মারা গেলে কোনো লাভ নেই, কারণ এতে না কাশ্মীর স্বাধীন হবে না ভারত থেকে আলাদা হতে পারবে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করলে বিশ্বের সমর্থন পাওয়া যেত।
কিন্তু কাকে শোনাবেন নীতিবাক্য? গুজরাটের খুনীকে? খুন খারাবিকে উপলক্ষ করেই যার রাজনীতি আবর্তিত এবং যার টিকে থাকাও নির্ভর করে একের পর এক খুন খারাবির উপরে, তার অধীনে কীসের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন?
ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৪৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এটা মোটেও জঙ্গি হামলা নয় পরিকল্পিত হত্যাকান্ড এবং এটা জঙ্গি মোদীর কাজ । খোদ ভারতের লোক এ কথা বলছে । যখন প্রয়োজন হয় তখনি ই এসব করে মোদী ক্ষমতায় টিকে থাকে । এ জন্য হিন্দুরাই দায়ী । তারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে মুসলিম নিধন চায় । এ জন্যই তারা মোদীকে ভোট দেয় । যারা মারা গেছেন তাদের প্রায় সবাই মুসলিম । মোদী এক ঢিলে দুই পাখি মারছে । কিন্তু ও মৃত্যুটা হবে ভয়াবহ ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮
নতুন নকিব বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ অভিমত ব্যক্ত করায় আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আসলে আপনার এই একই অভিমত অনেকেরই যে, পেহেলগাম হামলা মোদী সরকারের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড এবং হিন্দুরা মুসলিম নিধনের জন্য মোদীকে সমর্থন করে আর এটাই এখন ভারতের সত্যিকারের বাস্তবতা। মুসলিমদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক থেকে শুরু করে সকল দিক থেকে চূড়ান্তভাবে কোনঠাসা করতে করতে তাদের অস্তিত্ব বিনাশের স্বপ্নে বিভোর এখন উগ্রবাদী মোদী গংরা। এই অপকর্মে তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে আরএসএস, বজরং সহ সকল উগ্রবাদীরা।
অন্যদিকে, ভারতের মিডিয়ার তথ্যের অধিকাংশই যে রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত তাও সকলেরই জানা। কারণ, ইতোপূর্বে মোদীর বিষয়ে প্রতিবেদন সংবাদ প্রকাশের জেরে ভারতের বিবিসি কার্যালয়ে সরকারি বাহিনীর হামলার মাধ্যমে বিশ্ববাসী ভারতীয় উগ্রবাদী মোদীদের আসল স্বরূপ জানতে পেরেছে।
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কাশ্মীরে ইসলামিস্ট জঙ্গিদের এহেন বিভৎস খুনের ঘটনা ভারত-বাংলাদেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি করবে। । ভারতে এখন যদি সিস্টেম্যাটিক্যালি মসজিদ ভাঙা বা মুসলমান নির্যাতনের ঘটনা শুরু হয় তার ফাঁদে বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়াশীলরা দ্রুতই পা ফেলবেন বলে আমি ধারণা করি। অতএব সর্বস্তরের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৪
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার উদ্বেগ- পেহেলগাম হামলা ভারত-বাংলাদেশে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে, এটি গুরুত্বপূর্ণ। যদিও হামলাটি জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা ও দ্য রেজিস্ট্যান্স ফোর্সের সাথে যুক্ত বলে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে কিন্তু ভারতীয় নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া প্রকাশিত সংবাদের উপরে কতটুকু নির্ভর করা যায়, সেটাই প্রশ্ন।
ভারতের সাথে সর্বাবস্থায় আমাদের সতর্কতা ও শান্তিপূর্ণ সংলাপ প্রয়োজন। ধন্যবাদ।
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এইটা হলো নতুন ওয়াকফ বিলের দিকে জনসমর্থন টানার জন্য মোদির একটা চাল। এসব করে মুসলমানদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলাটা ভারতে বেশ কাজ করে। মোদি খুব ভালো করেই জানতো যে, নতুন বিল নিয়ে তাকে কঠিন বাধার সম্মুখীন হতে হবে; সেটা রোখার জন্যই এই মেটিকিউলাস প্ল্যান সে বহু আগেই করে রেখেছে।
ভারত মাতা কি জয়!!! গো-মাতা কি ভি জয়। তবে গো-মাতা মেরে মাংস রফতানী করা কোনভাবেই বন্ধ করা যাবে না। মাতা যদি এইটুকু কষ্ট না করে, তাইলে কি বা....র মাতা!!!!
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ মতামত ব্যক্ত করায় আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। এটা হতেই পারে যে, নতুন ওয়াকফ বিলের সমর্থন বাড়াতে এটা মোদির একটি পদক্ষেপ এবং একইসাথে এটি মুসলিমবিরোধী জনমত তৈরিরও কৌশল। মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে মোদির এসব অপকর্ম নতুন নয়। গুজরাটের খুনী খ্যাত মোদি ভারতের মুসলিমদের নিশ্চিহ্ণ করার সুযোগ পেলে একটুও দ্বিধাবোধ করতো না।
আহা, বলেন কি! গো-মাতা ভক্ষণ! সর্বনাশা কথা! গো-মাতাকে কি খাওয়া যায়? তাহলে মান থাকে? গো-মাতা বলে কথা! অবশ্য "ভারত মাতা কি জয়" ও "গো-মাতা" এর নামে গো-মাংস রফতানি তো করাই যায়। অন্যরা কিনে নিয়ে খাবে, তাতে কী?!
আবারও ধন্যবাদ আপনাকে!
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নির্দোষ মানুষ মারা সমর্থনযোগ্য নয়।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার বক্তব্যের সাথে একমত। নির্দোষ মানুষের হত্যা কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। ধন্যবাদ।
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:০০
অগ্নিবাবা বলেছেন: নিরীহ মানুষগুলোকে ঠাণ্ডা মাথায় খুন করা হলো, এই দোষ যারা খুন করেছে তাদের নয়, এই দোষ মোদীরও নয়, এই দোষ হচ্ছে আমার, যে এই ব্লগে আপনাদের লবা লছা যুক্তি শুনতে হয়। এই চেয়ে আল্লাহ যদি আমার মাথায় ঠাডা ফেলাত তাহলে এই সব মুমিনীয় যুক্তি শুনার আগেই মরে বেঁচে যেতাম।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫১
নতুন নকিব বলেছেন:
যতই ক্ষোভপ্রকাশ করেন লাভ নেই। কারণ, নিরীহ মানুষের হত্যার দায় জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা ও দ্য রেজিস্ট্যান্স ফোর্সের উপরে চাপিয়ে দিলেও সত্য কখনও চাপা থাকে না। কোনো না কোন সময় সত্য প্রকাশ হবেই যে, পেহেলগাম হামলা কারা চালিয়েছে। মোদীর নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া বা ভারতের আজ্ঞাবহ তদন্তের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। ধন্যবাদ।
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৪
Sulaiman hossain বলেছেন: মোদির সৌদি ত্যাগ করে দ্রুত চলে আসাটা সন্দেহজনক
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬
নতুন নকিব বলেছেন:
আগাগোড়াই কপট। এর মত খুনী, ভন্ড, প্রতারক ভারতে আর দ্বিতীয়টি আছে কি না সন্দেহ।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০০
কথামৃত বলেছেন: ভারত নিজেদের ব্যর্থতা ঠেকাতে ব্যর্থ হয়েছে। নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর কৌশলগত স্থিতিশীলতা এবং দায়িত্বশীল সম্পৃক্ততার দাবিতে তোলা বৈধ কণ্ঠস্বরকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। এমনকি তাদের নিয়ে ঠাট্টা-তামাশাও করা হয়।
অনুমান করা যেতে পারে যে কোনোরকম তদন্ত ছাড়াই এখন ভারতের দক্ষিণপন্থী শিবির পাকিস্তানকে ধ্বংসের ডাক দেবে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২২
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। আপনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বক্তব্য তুলে ধরেছেন। আপনার এই পর্যবেক্ষণ ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের বর্তমান প্রেক্ষাপটে গভীর অর্থ বহন করে।
যেভাবে কৌশলগত সংযম ও স্থিতিশীলতার আহ্বানকে উপেক্ষা করা হচ্ছে এবং রাজনৈতিকভাবে সেনসিটিভ বিষয়ে ঠাট্টা-তামাশা করা হচ্ছে, তা দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির জন্য উদ্বেগজনক।
অনুমান করা যেতে পারে যে কোনোরকম তদন্ত ছাড়াই এখন ভারতের দক্ষিণপন্থী শিবির পাকিস্তানকে ধ্বংসের ডাক দেবে।
-এটাই ওদের কাজ। গোয়েবলস যাকে বলে। উগ্রবাদী মোদি ভারত চালাচ্ছে গোয়েবলসীয় অপনীতিতে।
আপনার বিশ্লেষণমূলক দৃষ্টিভঙ্গির জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এধরনের মননশীল মতামত আরও আলোচনার দরজা খুলে দেয়। +
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: গুরাটের খুনের আদ্যোপান্ত সবই জানি।সেটা একটা বিতর্কিত বিষয়।মুসলমানদের দিক থেকে একরকম ব্যাখ্যা,হিন্দুদের দিক থেকে অন্যরকম।এখানে বেশি দায়ী ধর্ম।সবাই এক ধর্মের হলে এই ঘটনাই ঘটে না।এখানে স্বার্থের কারণে খুন হয় নাই।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০০
নতুন নকিব বলেছেন:
নরেন্দ্র মোদিকে “গুজরাটের খুনী” বলা হয় ২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গার সময় তাঁর কথিত নিষ্ক্রিয়তা, প্রশাসনিক ব্যর্থতা এবং কিছু ক্ষেত্রে সহিংসতাকে উৎসাহ দেওয়ার অভিযোগের কারণে। হরেন পান্ড্যা এবং সোহরাবুদ্দিন শেখের হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোও এই অভিযোগকে আরও জোরদার করেছে।
মোদিকে গুজরাটের খুনী বলার পেছনে প্রধান অভিযোগগুলো নিম্নরূপ:
প্রেক্ষাপট: ২০০২ গুজরাট দাঙ্গা
২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গুজরাটের গোধরা স্টেশনে সবরমতি এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি কোচে আগুন লাগে, যাতে ৫৮ জন হিন্দু তীর্থযাত্রী নিহত হন। এই ঘটনাকে মুসলিম সম্প্রদায়ের দ্বারা পরিকল্পিত হামলা হিসেবে অভিযোগ করা হয়, যদিও পরবর্তী তদন্তে এটি দুর্ঘটনা বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এই ঘটনার পর গুজরাটে ব্যাপক সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে, যা প্রধানত মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়।
দাঙ্গার পরিসংখ্যান: সরকারি হিসাব অনুযায়ী, দাঙ্গায় ১,০৪৪ জন নিহত হন, যার মধ্যে ৭৯০ জন মুসলিম এবং ২৫৪ জন হিন্দু। স্বাধীন সূত্রে মৃতের সংখ্যা ২,০০০-এরও বেশি বলা হয়। এছাড়া, ব্যাপক ধর্ষণ, লুণ্ঠন এবং সম্পত্তি ধ্বংসের ঘটনা ঘটে।
সময়কাল: দাঙ্গা প্রাথমিকভাবে তিন দিন স্থায়ী হয়, তবে আহমেদাবাদে তিন মাস এবং রাজ্যব্যাপী এক বছর পর্যন্ত সহিংসতা চলতে থাকে।
দাঙ্গার সময় নিষ্ক্রিয়তা বা সমর্থন:
সমালোচকদের অভিযোগ, মোদি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণে পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেননি বা ইচ্ছাকৃতভাবে হিন্দু জনতার প্রতিশোধমূলক সহিংসতাকে মেনে নিয়েছিলেন। সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা সঞ্জীব ভাটের শপথপত্রে দাবি করা হয়, মোদি ২৭ ফেব্রুয়ারি রাতে একটি বৈঠকে বলেছিলেন, হিন্দুদের “ক্রোধ প্রকাশ করতে দেওয়া উচিত” এবং মুসলিম সম্প্রদায়কে “শিক্ষা দেওয়া দরকার”।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অন্যান্য সংস্থার মতে, দাঙ্গাকারীদের কাছে মুসলিমদের বাড়ি ও ব্যবসার তালিকা ছিল, এবং পুলিশ অনেক ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করেনি।
তেহেলকার একটি গোপন ক্যামেরা তদন্তে কিছু অভিযুক্ত ব্যক্তি দাবি করেন, মোদির আশীর্বাদে এই হামলাগুলো পরিচালিত হয়েছিল।
হরেন পান্ড্যার হত্যাকাণ্ড:
প্রাক্তন গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং মোদির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী হরেন পান্ড্যা ২০০৩ সালে আহমেদাবাদে নিহত হন। পান্ড্যা দাঙ্গার সময় মোদির নির্দেশনার বিরুদ্ধে গোপনে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। তাঁর বাবা ভিঠ্ঠলভাই মোদিকে এই হত্যার জন্য দায়ী করেন। যদিও সুপ্রিম কোর্ট এই অভিযোগ প্রমাণের অভাবে খারিজ করে, তবু এটি মোদির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ হিসেবে রয়ে গেছে।
সোহরাবুদ্দিন শেখের ফেক এনকাউন্টার:
২০০৫ সালে গুজরাট পুলিশ সোহরাবুদ্দিন শেখকে একটি ফেক এনকাউন্টারে হত্যা করে। পুলিশ দাবি করেছিল, শেখ মোদিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছিল। পরে সরকার স্বীকার করে যে শেখের বিরুদ্ধে কোনো প্রমাণ ছিল না। মোদি একটি জনসভায় বলেন, শেখ “যা প্রাপ্য তাই পেয়েছে”, যা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, অবৈধ হত্যাকে সমর্থন করার ইঙ্গিত দেয়।
কিছু সূত্রে দাবি করা হয়, শেখ পান্ড্যার হত্যার সাথে জড়িত ছিলেন, এবং তাঁকে নীরব করার জন্য এই এনকাউন্টার করা হয়েছিল।
প্রচার ও সমালোচনা:
মোদির বিরোধীরা, বিশেষ করে কংগ্রেস পার্টি এবং কিছু এনজিও, দাঙ্গার জন্য তাঁকে দায়ী করে “গুজরাটের খুনী” বা “বুচার অফ গুজরাট” বলে অভিহিত করেছে। ২০০৩ সালে লন্ডনে মোদির বিরুদ্ধে বিক্ষোভে প্রায় ২,০০০ মুসলিম নিহতের অভিযোগ উঠেছিল।
২০২৩ সালে বিবিসির তথ্যচিত্র “ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চন” দাবি করে, মোদি “দাঙ্গার জন্য সরাসরি দায়ী” এবং “মুসলিম নিধনের জন্য একটি পরিবেশ তৈরি করেছিলেন”।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি জ্ঞানী ব্যক্তি।
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:০২
লুধুয়া বলেছেন: আপনার মতো মৌলবাদি লোকেরা সারাজীবন অন্যের ওপর দোষ চাপিয়ে চলে যাবেন। কোনোদিন সিকার করে প্রতিবাদ করবেননা। ৯/১১ , ২৬/১১, লন্ডন মেট্রো, প্যারিস, সব জায়গাই তো আপনাদের জাত ভাইরা নাম ঔজ্জ্বল করে জ্যাসছে। আর আপনারা ইউএসএ, ট্রাম্প, মোদি এদের কে দোষ দিয়ে জাত ভাইদের অপরাধ লোকাচ্ছেন।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
দেখতে থাকেন। নাটকের মূল দৃশ্য প্রকাশ পেতে খুব বেশি সময় লাগবে বলে মনে হয় না। Face The People এর "কাশ্মীরের হা*ম*লায় রাষ্ট্রীয় সম্পৃক্ততার আভাস, হতে পারে ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশনের ছায়া!" এই রিপোর্টটা দেখলে কিছুটা আঁচ করতে পারবেন - https://www.youtube.com/watch?v=mmgXf
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:০৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ''গুজরাটের গণহত্যা'' মোদির ভাইয়ের কাছে নাকি একটা বিতর্কিত বিষয়!!! এই কারনে আম্রিকা পর্যন্ত মোদির ভিসা দেয়া বন্ধ করেছিল। তারা কোন প্রমাণ ছাড়াই এটা করেছিল? ইসলামোফোবিকরা যে কোন পর্যায়ের আবাল, সেইটা বোঝার জন্য মোদি পর্যন্ত যাওয়ার দরকার নাই; মোদির ভাইকে দেখলেই বোঝা যায়। এগুলারে ধইরা পশ্চাদ্দেশে বেত্রাঘাত করা উচিত। বুইড়ার তিন পায়ের দুই পা কবরে, তারপরেও বদমায়েশী কমে না!!!
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
যারা জেগে ঘুমায় তাদেরকে কে জাগাবে সাধ্য কার? দুনিয়া জেনেছে যে, মোদির ইন্ধনে, মোদির নিষ্কৃয়তায়, মোদির উষ্কানিতে গুজরাট দাঙ্গায় হাজারও মানুষ (মুসলিম) হত্যার শিকার হয়েছেন কিন্তু কারও কারও কাছে এত বছর পরে, এখনও না কি সে ঘটনা অমিমাংসিত ও রহস্যময়। আসলে তাদের এই রহস্যময়তা সহসাই কাটবে বলে মনে হয় না। মিথ্যার জগতে তাদের বসবাস। তারা যা দেখার সবই দেখেন কিন্তু সত্যটা মেনে নিতে পারেন না। তবু আমরা সত্য প্রকাশ করেই যাব। তারা স্বীকার করুন আর না করুন।
জনপ্রিয় ইউটিউব টকশো চ্যানেল "ফেইস দ্য পিপল" "কাশ্মীরের হা*ম*লায় রাষ্ট্রীয় সম্পৃক্ততার আভাস, হতে পারে ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশনের ছায়া!" শিরোনামে গুরুত্বপূর্ণ একটা নিউজ করেছে। কোনো একটা টেকনিক্যাল কারণে লিঙ্কটা এখানে যুক্ত করতে পারছি না। যদি সম্ভব হয়, রিপোর্টটা দেখে নিবেন।
শুভকামনা জানবেন।
১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৩৫
আমি নই বলেছেন: মুসলিম নিধনে আর ক্ষমতায় থাকতে কসাই মোদির আরো সমর্থন দরকার তাই এই নাটক। ২৬ জনকে বেছে বেছে গুলি করা হচ্ছিল, নিশ্চই সময় ভালই লেগেছে, ঐ সময় নিরাপত্তা বাহিনী কি মোদির বাল তুলতেছিল?
আর উপরের ভাকুদের বলতেছি, দেশে বড় কোনো অপকর্ম হলে সেটার জন্য অবস্যই চলতি সরকারকেই জবাবদিহিতা করতে হবে, কিন্তু ভাকুদের ধারনা প্রশ্ন কসাই মোদিকে নয়, প্রশ্ন নেহরুকে করতে হবে কেন এত গুলো সাধারন মানুষকে মরতে হল। আবালের দল।
ভাকুদের জন্য একটা ভিডিও।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:২৯
অগ্নিবাবা বলেছেন: ধর্ম চেক করে করে নিরীহ হিন্দু পর্যটকদের ঠান্ডা মাথায় গুলি করবেন, স্ত্রী পুত্রদের সামনে স্বামী বা পিতাকে গুলি মারবেন আর দোষ দেবেন মোদীকে? বাহ ! একেই বলে মুমিনীয় সাফাই। আপনাকে দিয়েই ইসলামের বিজয় আসবে।