নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০০৮- ২০২৪, হাসিনা ভারতের জনম জনমের ঋণের কিছুটা শোধ করেছেন মাত্র

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১০

২০০৮- ২০২৪, হাসিনা ভারতের জনম জনমের ঋণের কিছুটা শোধ করেছেন মাত্র

এআই দ্বারা তৈরিকৃত রাজনৈতিক কার্টুন—যেখানে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের অসাম্যতা ও রাজনৈতিক নির্ভরতার প্রতীকী উপস্থাপন করা হয়েছে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাযজ্ঞ শেখ হাসিনার জীবনে এক বিপর্যয়ের সূচনা করে। সে সময় ভারত তাকে গ্রহণ করে যে রাজনৈতিক আশ্রয় ও নিরাপত্তা দিয়েছিল, তা কেবল মানবিক নয়, ছিল সুদূরপ্রসারী কূটনৈতিক হিসাবের অংশ। নয়াদিল্লির ছায়াতলে ছয় বছরের নির্বাসনেই তৈরি হয়েছিল এক নিঃশব্দ বন্ধন, যার পরিণাম ছিল দীর্ঘস্থায়ী ও বহুমাত্রিক। তিনি আবদ্ধ হন ভারতের জনম জনমের ঋণের বেড়াজালে।

২০০৮ সালে ক্ষমতায় ফেরার পর সেই ঋণ শোধের এক সুদীর্ঘ অধ্যায় শুরু হয়। পরবর্তী বছরগুলোতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক যেন একতরফা উদারতার প্রতীক হয়ে ওঠে। চুক্তি হোক বা সীমান্ত সংঘর্ষ, অর্থনৈতিক বিনিয়োগ হোক কিংবা সাংস্কৃতিক বিনিময়—প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ছিল অধিক দানকারী, আর ভারত তার সুবিধাভোগী।

হাসিনার অকপট স্বীকৃতিটা বড়ই চমৎকার যেখানে তিনি তার মনের কোনে লুকিয়ে রাখা গোপন কথাটা প্রকাশ করে দিয়েছেন, “ভারতকে যা দিয়েছি, ভারত সারা জীবন মনে রাখবে” বলে। তবে, সমালোচকদের মতে, এই ঋণ শোধের প্রক্রিয়ায় তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় স্বার্থকে ভারতের স্বার্থের কাছে সমর্পণ করেছেন। ভারতের প্রতি তাঁর অতিরিক্ত নমনীয়তা এবং আনুগত্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য ঝুঁকি তৈরি করেছে।

২০১৫ সালের সীমান্ত চুক্তি হোক কিংবা ভারতীয় বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো প্রকল্পে বিপুল বিনিয়োগ, প্রতিটি উদ্যোগেই হাসিনা সরকারের আপোষমূলক অবস্থান ভারতকে দিয়েছে একচেটিয়া সুবিধা। অথচ এই সম্পর্কের বিপরীতে বাংলাদেশের প্রাপ্তি রয়ে গেছে প্রশ্নবিদ্ধ। সীমান্তে ফেলানীর মতো নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে ছিল নীরবতা, আর অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও কূটনীতিতে ছিল ভারতের অযাচিত ছায়া।

এমনকি অর্থনীতিতেও তৈরি হয়েছে বৈষম্যের ফাঁদ—ভারতের বাজারে বাংলাদেশের প্রবেশ সীমিত, অথচ আমাদের বাজারে ভারত দাপিয়ে বেড়ায়। সাংস্কৃতিক বন্ধুত্বের আড়ালে ক্রমশ স্পষ্ট হয়েছে ভারতের সাংস্কৃতিক প্রভাব বিস্তারের কৌশল, যা বাংলাদেশের স্বকীয়তাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।

সবচেয়ে বিতর্কিত অধ্যায় সম্ভবত ২০২৪ সালের শুরুতে শেখ হাসিনার পুনরায় ভারতে গমন ও সেখানে আশ্রয় নেওয়া। ইতিহাস যেন পুনরাবৃত্তি করল, তবে এবার ভিন্ন প্রেক্ষাপটে। এই নতুন অধ্যায়ে প্রশ্ন উঠেছে—এই আশ্রয় কি নিছক নিরাপত্তার খাতিরে, নাকি আবারও কোনো গোপন সম্পর্কের ছায়ায় বাংলাদেশকে ঢেকে দেওয়ার চক্রান্ত?

এখন প্রশ্ন একটাই—এই ঋণের সীমা কোথায়? কবে নাগাদ এই অনুগত্য শেষ হবে? নাকি প্রভূ দেশ ভারতেই তাঁর রাজনৈতিক জীবনের পরবর্তী অধ্যায় লিখিত হবে? সমালোচকরা মনে করেন, শেখ হাসিনার ‘কৃতজ্ঞতা’র রাজনীতি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে এমন এক অসম সেতুতে দাঁড় করিয়েছে, যার ওপারে কেবল ভারতের স্বার্থই দৃশ্যমান।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সেই ৬ বছরে হাসিনা ''র'' এর অধীনে গ্র্যাজুয়েশানও সম্পন্ন করে। হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালীন কি কি দিয়েছে শ্বশুরবাড়িকে, সেটার একটা লিস্ট দিলেও পারতেন!!!!

কার্টুনটা কি এআই কে দিয়া আপনে আকাইছেন? জোশ হইছে বলাই বাহুল্য। তবে মোদিরে দিলে ভালো হইতো। কেউ কেউ বিশ্বাস করে ''স্বামীর পদতলেই স্ত্রীর স্বর্গলাভ হয়''!!!! =p~

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

নতুন নকিব বলেছেন:



হা হা! দারুণ খোঁচা মেরেছেন ভাই, আপনার মন্তব্যে রসও আছে, তীক্ষ্ণতা তো আছেই! :)

হ্যাঁ, কার্টুনটা আমি AI দিয়ে বানিয়েছি—আপনার কথার মতোই একটা প্রতীকী ব্যঙ্গচিত্র, যেখানে অসম সম্পর্কটা রূপকভাবে ফুটে উঠছে। মোদিকে "শ্বশুরবাড়ি" বা "স্বামী" হিসেবে বসালে তো আরও নাটকীয় হতো—সেটাও একটা দারুণ আইডিয়া! B-)

আর আপনি যেটা বললেন, “স্বামীর পদতলেই স্ত্রীর স্বর্গলাভ” — এইটা তো হাসিনার কূটনৈতিক দর্শনের একেবারে ব্যাঙ্গাত্মক সারাংশ! ভারত-ভক্তির এতো সূক্ষ্ম চিত্রায়ন হয় না সাধারণত!

আর লিস্ট? ওহ হ্যাঁ, হাসিনা শ্বশুরবাড়িকে (ভারতকে) যেসব দিয়েছে তা নিয়ে একটা আলাদা ইনভেন্টরি বানানো লাগবে—ভূখণ্ড, নদীর পানি, ট্রানজিট, বাজার, নীরবতা, গোলাবারুদ পরীক্ষা, ফেলানী, কূটনৈতিক আত্মসমর্পণ, এমনকি গানের লাইসেন্স পর্যন্ত! একেকটা যেন “মোহর দেওয়া যৌতুক”!

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

যামিনী সুধা বলেছেন:



আপনি কি মাদ্রাসার গ্রেজুয়েট?

কুরান ও হাদিস শেখ হাসিনার কি শাস্তির কথা বলে?

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

নতুন নকিব বলেছেন:



জ্বি, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলাম।

কুরান ও হাদিস শেখ হাসিনার কি শাস্তির কথা বলে?

-এই প্রশ্ন কোনো মুফতী সাহেবের কাছে জিজ্ঞেস করতে পারেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:০০

নতুন নকিব বলেছেন:



ইসলামিক স্কলার নকীব সাহেব বলছেন যে, তিনি ঢাকা ইউনিভার্সিটির ছাত্র; ঢাকা ইউনিভার্সিটি তো মক্তব হয়ে গেছে বলে মনে হয়।

-যামিনী সুধা, উপরের মন্তব্যটা আপনার। ব্লগার সৈয়দ কুতুবের একটি পোস্টে এই মন্তব্য আপনি করেছেন। আসলে, গুড়া কৃমি একটা বড়ই ভ্যাজাইল্যা জিনিষ! এর প্রভাবে মানুষের জীবনে যে অশান্তি তৈরি হয়, এটা দেখছি একেবারেই সত্য!

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

যামিনী সুধা বলেছেন:



মোল্লা শফি নেই, সেজন্য আপনার কাছে জানতে চাইলাম।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



মোল্লা শফির দায়িত্ব আপনি গ্রহণ করতে পারেন। অসুবিধা কি? তাছাড়া, আপনার এলাকারই তো লোক ছিলেন তিনি!

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

যামিনী সুধা বলেছেন:



বছরে ভারত আপেলের ৭০ মিলিয়ন সেট তৈরি করার অর্ডার পেয়েছে; আমরা পাকিস্তানের থেকে পাবো জাল ডলার তৈরির মেশিন ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



হতাশ হওয়ার কিছু নেই। বাংলাদেশ অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াবে।

আপনার ভারত গত ১৬ বছর তো বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রেখেছিল, এত বছর তাদের নিকট থেকে কী কী পেয়েছেন?

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

যামিনী সুধা বলেছেন:




শফি সাহেব আমার এলাকার লোক ছিলেন, কিন্তু আপনার মতোই ইসলামিক স্কলার ছিলেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



সমস্যা কি? আপনিও তার মত ইসলামিক স্কলার হয়ে যাবেন। তার শুণ্যস্থান পূরন করবেন।

তখন মানুষ আপনাকে সম্মান করবে। আপনার অনেক ভক্ত তৈরি হবে। আপনি অনেকের আগ্রহের ব্যক্তি হয়ে উঠবেন। দারুন হবে।

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:০৩

যামিনী সুধা বলেছেন:




ইসলামী স্কলারেরা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ চাহেনী, সেটা ১টি বড় সমস্যার সৃষ্টি করেছে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:১২

নতুন নকিব বলেছেন:



ইসলামী স্কলারদের কেউ কেউ চাননি যে, পাকিস্তান ভেঙ্গে যাক। তারা তখন ভারতের প্রভূগিরির আশঙ্কা করেছিলেন।

যারা চাহেনি তাদেরকে আপনার মতে কি করা উচিত? দেশ থেকে বহিষ্কার করা সঠিক হবে?

সবচেয়ে বড় কথা, স্বাধীনতার অর্ধশত বছর পরে এসেও এসব অপ্রয়োজনীয় বিতর্কে জাতিকে আচ্ছন্ন রেখে, বিভক্তি সৃষ্টি করে দেশকে পঙ্গু বানানো সঠিক? না কি, এখন দেশকে সামনে এগিয়ে নিতে সকলকে সাথে নিয়ে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করার সময়?

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:১৫

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: যামিনী সুধা এদ্দিনে একটা সঠিক নিক নির্বাচন করিয়াছে। ব্লগ কতৃপক্ষের কাছে অনুরোধ এই নিক যেন কোনভাবেই ব্যান না খায়। আরো ভাল হয় এই নিককে প্রথম পাতায় সুযোগ দিলে। B:-/

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:১৯

নতুন নকিব বলেছেন:



যথার্থ বলেছেন। সেইরকম একটা নিক বটে! সহমত পোষন করছি।

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ২০১৪ সালের নির্বাচনে ভারতের হস্তক্ষেপ আজো ভুলবার নয়। এরশাদের সুইসাইড আর হাসপাতালের নাটক অনেকদিন মনে থাকবে। B-)

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



সহমত পোষণ করছি। ২০১৪ সালের নির্বাচন ঘিরে ভারতের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকা, এবং এরশাদের আচরণ—হাসপাতালে থাকার নাটক কিংবা আত্মহত্যার হুমকি—সেই সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের এক করুণ ও রহস্যময় অধ্যায় হয়ে আছে। গণতন্ত্রের নামে যেটা ঘটেছে, তা অনেকের কাছে ছিল আগাম নির্ধারিত নাটকেরই একটি অংশ। ইতিহাস একদিন এর বিচার করবে।

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৩২

লুধুয়া বলেছেন: যেরকম ধ্যান ধারণা নিয়ে চলেন এজন্যই ৬০ টির ওপর মুসলিম দেশে নেই কোনো গণতন্ত্র, সন্ত্রাসবাদে জর্জরিত, মানুষে মানুষে লড়াই করে মরছে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



কোন ধ্যান ধারণাটা আপনার কাছে খারাপ লেগেছে? যদি স্পেসিফিকভাবে বলতেন তাহলে বুঝতে সুবিধা হতো।

অবশ্য এটা ঠিক যে, ভারতের তথাকথিত বন্ধুত্ব আর দাদাগিরির মুখোশ উম্মোচন করলে কারও কারও কাছে খারাপ লাগা স্বাভাবিক। বুয়েটের মেধাবী শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে এই কারণেই জীবন দিতে হয়েছিল।

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: হাসিনার উপর আপনার এত রাগ কেন?

সেদিন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন- শেখ হাসিনার পদ্মা সেতু নিয়ে। গর্ব করেছেন।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



হাসিনার ১৬ বছরের ধারাবাহিক অপকর্মের কারণে দেশটা ৫০ বছর পিছিয়ে আছে। তার এবং তার দলের সুবিধাভোগীদের দুর্ণীতির কারণে দেশের মানুষের জীবনমান নিচে নেমেছে। ওরা এখন ঠিকই বিদেশে এসির নিচে আরাম করছে। শান শওকতে বিলাসী জীবন উপভোগ করছে।

হাসিনা দেশের মানুষকে তার বাবার রাজ্যের দুই পয়সার প্রজা ছাড়া কিছু ভাবতেন না। মনেপ্রাণে তিনি নিজেকে দেশের মালিক জ্ঞান করতেন।

ধন্যবাদ।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪১

ঊণকৌটী বলেছেন: আসলে আপনাদের প্রথম দরকার ভারতের কিছুই আনব না, খাব না, বইকট বইকট টোটাল বইকট বলেন বর্ডার থেকে চোরা কারবার করবো না, বিদেশ থেকে সব আনতে হবে, আর ভারত তো আপনাদের আসতে দেই না তো পুরো বইকট করেন না ভাই,আমরাও আর চাইনা বেইমানের জাতের সাথে কোন সম্পর্ক রাখতে | তবে এইটাও বলবেন কে বেনিফিট হয়ে ছিলো এই সম্পর্কে পরিসংখ্যান দিয়ে |আর সম্পর্ক ছেড়ে দিলে কি হবে সেইটা ছবির মত পরিষ্কার |

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৫২

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি, "বেইমানের জাত" বলে বাংলাদেশীদের গালি দেওয়াটা আপনার উচিত হয়নি। এই পোস্টে আপনাকে বা আপনার দেশকে কেউ গালি দিয়েছে বলে দেখিনি। সুতরাং, অহেতুক আত্মপরিচয়টা প্রকাশ না করলেও পারতেন! ব্লগার জুল ভার্ণ ভাইয়ের এই পোস্টটা দেখলে আপনার কিছু প্রশ্নের উত্তর পেতে পারেন-

শুধু হিংস্র, আগ্রাসী নয় ভারত লুটেরা, লোভী এবং সাম্রাজ্যবাদীও বটে.....

ধন্যবাদ।

১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:০৭

ঊণকৌটী বলেছেন: দেখছি তো আপনাদের হিংস্র চেহারা,মৌলবাদী কণ্ঠস্বর,আমরা ভারতের 140 কোটি মানুষ শুনে ফেলেছি, আপনাদের আসিফ এর মন্তব্য, ভারতের ভালো টা দেখছেন, বলেন ভারত কি কি আগ্রাসন করেছে আপনার দেশে, আর ভারত আসবে না আপনার দেশে so খুশি তো |

১৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:১২

ঊণকৌটী বলেছেন: আপনি নিজেই একটা সন্ত্রাসী বিশ্বাসে দীক্ষিত ,দেশটাকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছেন, বিন্দু মাত্র আফসোস হয় না |

১৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগে কিছু ভারতীয় ব্লগারের ল্যাদালেদির জ্বালায় আর টেকা যাচ্ছে না। এরা দেখি বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের চাইতেও বেশী চিন্তিত!! B:-)

বাংলাদেশের একটা ব্লগে ল্যাদায়ে সময় নষ্ট না করে কাশ্মীরে গিয়ে কথিত সন্ত্রাসবাদ দমনে কাজ করলেও তো ভারত মাতার কিছু উপকার হয়। আমাদের দেশ নিয়ে চিন্তা করার জন্য আমরাই যথেষ্ট। গো-মাতার মাংস বেচে খাওয়া কু-সন্তানদের গোনার টাইম আছে? =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.