নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: প্রভূ-ভৃত্য নয়, চাই সমতা ও ইনসাফভিত্তিক মৈত্রী

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: প্রভূ-ভৃত্য নয়, চাই সমতা ও ইনসাফভিত্তিক মৈত্রী

ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের ছবিটি http://www.gettyimages.com থেকে সংগৃহিত।

ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ভৌগোলিক নৈকট্যের গভীর বন্ধনে আবদ্ধ। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংকটে দুই দেশ একে অপরের পাশে দাঁড়িয়েছে, সহযোগিতার অসংখ্য নজির স্থাপন করেছে। তবে, সময়ের সঙ্গে এই সম্পর্ক নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বারবার উঠে আসছে—এটি কি সত্যিকারের পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমতার ওপর প্রতিষ্ঠিত, নাকি একতরফা প্রভাব ও কর্তৃত্বের ছায়ায় ম্লান?

বিশেষ করে বিগত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক প্রায়শই ‘বড় ভাই-ছোট ভাই’ ধরনের গতিপথে চলেছে। এই সময়ে সম্পর্কের ভিত্তি কখনো কখনো নির্দিষ্ট দলীয় স্বার্থ ও আনুগত্যের ওপর নির্ভর করেছে, যা বাংলাদেশের সার্বভৌম মর্যাদার প্রতি প্রশ্ন তুলেছে। জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ, বিচারিক প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ—যেমন সুখরঞ্জন বালীকে বাংলাদেশের আদালত প্রাঙ্গন থেকে গুম করে নিয়ে ভারতের কারাগারে আটকে রাখার ঘটনা—এবং অন্যান্য বিতর্কিত ঘটনা জনমনে অস্বস্তি তৈরি করেছে। একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে সদ্ভাব, সম্মান ও ন্যায় প্রত্যাশা করে, কোনো গোষ্ঠী বা দলের একচেটিয়া প্রভাব নয়।

নদী পানিবণ্টন, বিশেষত তিস্তা চুক্তির বিলম্ব, সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা, বাণিজ্যে অসমতা এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হস্তক্ষেপের অভিযোগ এই সম্পর্কের ভারসাম্যকে বারবার প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০১১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সীমান্তে শতাধিক বাংলাদেশি নাগরিকের প্রাণহানির ঘটনা কেবল পরিসংখ্যান নয়, দুই দেশের মধ্যে আস্থার ঘাটতির প্রতীক। একইভাবে, ভারতের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের প্রবেশাধিকার বাড়ানোর ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক বাধা দুই দেশের অর্থনৈতিক সহযোগিতাকে সীমিত করছে। এসব ইস্যুতে স্বচ্ছ ও ন্যায্য সমাধান ছাড়া সম্পর্কের গভীরতা প্রশ্নবিদ্ধ হতেই থাকবে।

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে টেকসই করতে হলে এটি অবশ্যই সমতা, ন্যায় ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে গড়ে উঠতে হবে। ভারতের উচিত বাংলাদেশকে একটি সমমর্যাদার অংশীদার হিসেবে দেখা, যার সার্বভৌমত্ব ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ সম্মান পায়। একইভাবে, বাংলাদেশেরও দায়িত্ব ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য বা বিতর্ক এড়িয়ে কূটনৈতিক পন্থা অবলম্বন করা। সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোনো দল বা গোষ্ঠীর মনোপলি গ্রহণযোগ্য নয়; এটি রাষ্ট্রের জনগণের মধ্যে আস্থা ও বোঝাপড়ার ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়া উচিত।

এই সম্পর্কের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কূটনৈতিক সদিচ্ছা ও স্বচ্ছ সংলাপ অপরিহার্য। তিস্তা পানিবণ্টনের মতো জটিল ইস্যুতে উভয় দেশের স্বার্থ বিবেচনা করে দ্রুত চুক্তি প্রয়োজন। সীমান্তে প্রাণহানি রোধে যৌথ টহল বা অস্ত্রের অ-প্রাণঘাতী ব্যবহারের নীতি কার্যকর করা যেতে পারে। বাণিজ্যে ভারসাম্য আনতে ভারত বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্কহ্রাস বা বাজার প্রবেশ সহজ করতে পারে। এছাড়া, সাংস্কৃতিক বিনিময়, শিক্ষার্থী ও পর্যটকদের জন্য ভিসা সহজীকরণ এবং যৌথ উৎসবের মাধ্যমে জনগণের মধ্যে সৌহার্দ্য বাড়ানো যায়।

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কেবল সরকারি পর্যায়ে নয়, জনগণের মধ্যেও গ্রহণযোগ্য হতে হবে। সামাজিক মাধ্যমে বা মিডিয়ায় একে অপরের প্রতি অপপ্রচার বা উসকানিমূলক মন্তব্য এই সম্পর্কের ক্ষতি করে। দুই দেশের বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক ও নাগরিক সমাজের দায়িত্ব ইতিবাচক সংলাপ প্রচার করা। উদাহরণস্বরূপ, যৌথ চলচ্চিত্র উৎসব, সাহিত্য মেলা বা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা দুই দেশের তরুণদের মধ্যে বন্ধন জোরদার করতে পারে। দলবদলের সঙ্গে সম্পর্ক বদলে যাওয়া কোনো রাষ্ট্রীয় কূটনীতির অংশ হতে পারে না।

ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক একটি শক্তিশালী অংশীদারিত্বের সম্ভাবনা বহন করে, যদি তা ‘বড় ভাই-ছোট ভাই’ মানসিকতা থেকে মুক্ত হয়ে সমতা ও আস্থার ভিত্তিতে গড়ে ওঠে। বন্ধুত্ব মানে একপাক্ষিক সমর্থন নয়, বরং দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ ও ন্যায্যতার প্রতি সম্মান। এই সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে হলে দরকার স্বচ্ছ কূটনীতি, জনগণের মধ্যে সৌহার্দ্য এবং রাষ্ট্রীয় মর্যাদার প্রতি অটল শ্রদ্ধা। সময় এসেছে সেই বিশ্বাস পুনঃস্থাপনের, যাতে ভারত ও বাংলাদেশ একে অপরের প্রকৃত অংশীদার হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যায়।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৫৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভারত আর সমতা ও ইনসাফভিত্তিক মৈত্রী? এটাকে বলে আকাশ-কুসুম কল্পনা। ভারত তার প্রতিবেশী কোন দেশটার সাথে এই প্র্যাক্টিস করে?

তাজা ইস্যু এবং আপনার এই পোষ্টের সাথে প্রাসঙ্গিক হওয়াতে কাশ্মীরের পেহেলগাও কান্ড নিয়ে কিছু কথা অতি সংক্ষেপে........

১। কিছুদিন আগে বালুচিস্তানে ট্রেন হাইজাকের ঘটনা ঘটে। ২৬ জনের মতো মারা যায়। ভারত বহুদিন ধরেই সেখানে স্বাধীনতাকামীদের উস্কে দিচ্ছে। এটাতেও পাক সরকার সেই অভিযোগই করেছিল।
২। এবার কাশ্মীরে ২৬ জন সাধারন মানুষ নিহত। একই অভিযোগ এবার ভারতের। এটা কি বালুচিস্তানের প্রতিশোধ? ঢিল মেরে পাটকেল খাওয়া? ভারতের মনে রাখা উচিত, এটা পাকিস্তান। ভারতীয় দালালদের দ্বারা প্রচ্ছন্নভাবে নিয়ন্ত্রিত বাংলাদেশ না।
৩। এই ঘটনায় ভারত যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, আর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে তাতে হিসাবে ভারতেরই ক্ষতি। একই ঘটনা হাসিনা পালানোর পরে আমাদের সাথে ঘটেছে। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ?
৪। মোদির করা আইন অনুযায়ী আগামী সেপ্টেম্বরে মোদির অবসরে যাওয়ার কথা। সেটা ঠেকানোর জন্য এই নাটক? ভারতবাসীকে এই ম্যাসেজ দেয়া যে, মোদি ছাড়া হিন্দুত্ববাদী ভারতের আর কোন উপায় নাই!!!!
৫। ওয়াকফ বিল নিয়ে মুসলমানদের যে প্রতিক্রিয়া, তাকে প্রতিহত করার জন্য দৃষ্টি অন্যদিকে সরানো? হিন্দুদেরকে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলা যাতে করে মুসলমান কোপানো সহজ হয়?

আরো অনেক প্রশ্ন আছে কিন্তু উত্তর নাই। আমি বেশী টাইপ করতে চাই না। দুইটা ভিডিওর লিঙ্ক দিলাম। না, বাংলাদেশের কোন মিডিয়ার পক্ষপাতমূলক বিশ্লেষণ না, একটা কোলকাতার, আরেকটা আম্রিকার!!!! ;)
১। view this link
২। view this link

এনজয় করেন। :)

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, মন্তব্যে গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষন তুলে ধরার জন্য।

আপনার মন্তব্য গভীরভাবে পর্যবেক্ষণযোগ্য এবং বাস্তবভিত্তিক হতাশা ও ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ—যেটি উপেক্ষা করার নয়। আপনি যে প্রশ্নগুলো তুলেছেন, সেগুলো শুধু আবেগনির্ভর নয়, বাস্তব রাজনীতির নিরিখে গুরুত্বপূর্ণও বটে।

আপনি ঠিকই বলেছেন—ভারতের প্রতিবেশীদের সঙ্গে সম্পর্ক অনেক সময়ই 'বড় ভাইসুলভ' আচরণে পর্যবসিত হয়। শুধু বাংলাদেশ নয়, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান এমনকি ভূখণ্ডগতভাবে অনেক দূরে থাকা মালদ্বীপ বা আফগানিস্তানের সঙ্গেও ভারত নানা সময় হস্তক্ষেপমূলক আচরণ করেছে। B-)

আপনার তুলনাটি (বালুচিস্তানে ট্রেন হাইজ্যাক বনাম কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ হত্যা) চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় আঞ্চলিক রাজনীতির প্রতিশোধমূলক বাস্তবতা। এটি জিওপলিটিক্সের এক অমোঘ নিয়ম—“Cause and effect play out in cycles.”

কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানকে দোষারোপ করেও ভারত আসলে নিজের কৌশলগত ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা করছে কি না, সেটাও এক প্রশ্ন। অন্যদিকে, পাকিস্তানও তার ভূখণ্ডে ভারতের কার্যকলাপ নিয়ে বারবার অভিযোগ করে আসছে।

আপনার চতুর্থ ও পঞ্চম পয়েন্ট—মোদির রাজনীতি ও আইন সংশ্লিষ্ট নাটকীয়তা—খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মোদির অবসর ঘিরে রাজনৈতিক নাটক মঞ্চস্থ হওয়ার আশঙ্কা অনেক বিশ্লেষকই করছেন। তার 'আয়রন ম্যান' ইমেজকে ধরে রাখার জন্য সংকট তৈরি, দোষারোপ এবং 'দেশরক্ষার নায়ক' সাজা—এগুলো বিজেপির পুরনো কৌশল।

ভারতে মুসলিম জনগোষ্ঠীর উপর চাপ এবং নির্বিচারে জনমত উপেক্ষা করে আইন প্রণয়ন—একটি সুস্পষ্ট ধর্মভিত্তিক শাসনের ইঙ্গিত দেয়। ওয়াকফ বিল বা Uniform Civil Code নিয়ে যে উত্তাপ চলছে, তার মধ্যেই এই জাতীয় ঘটনা ঘটায় জনমত ভিন্নদিকে সরানো একটি যৌক্তিক সন্দেহ।

আপনি যেভাবে কাশ্মীরের ঘটনার মাধ্যমে ভারতের দ্বিচারিতা তুলে ধরেছেন, সেটি বাংলাদেশের প্রসঙ্গেও প্রাসঙ্গিক। আমরা যেন কেবল প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে নয়, সমমর্যাদাসম্পন্ন অংশীদার হিসেবে নিজেদের অবস্থান প্রতিষ্ঠা করতে পারি।
ভারতের 'গ্লোবাল প্লেয়ার' হওয়ার আগে উচিত—নিজের আঙিনার প্রতিবেশীদের সঙ্গে ইনসাফ, স্বচ্ছতা ও সমতার নীতি চর্চা করা।

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩

যামিনী সুধা বলেছেন:



পাকিস্তান যদি ভারত আক্রমণ করে, আপনি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগদান করা উচিত।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি কি তাহলে ইতোমধ্যেই ভারতে এসে গেছেন? ও আচ্ছা, ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার সুদক্ষ সহযোগিতা কসাই মোদির পেহেলগাম নাটককে নিশ্চয়ই আরও কার্যকর করে তুলতে সহায়ক হবে! :P

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২০

যামিনী সুধা বলেছেন:




আমাকে ভারতে যেতে হবে না; ওদের কাছে ১ শত ৪০ কোটী আছে; কিন্তু আপনাকে জ্বিহাদে যেতেই হবে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি ভারতে এলে আমার পাকিস্তান যাওয়ার বিষয়টা ভেবে দেখা যেত। আপনিই যদি না আসেন তাহলে আর যুদ্ধ টুদ্ধ হবে বলে মনে হচ্ছে না।

ও আরেকটি কথা, মোল্লা শফির দায়িত্বটা কি তাহলে আপনি নিয়েই নিচ্ছেন?

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

যামিনী সুধা বলেছেন:



আমি জ্বিহাদে বিশ্বাসী নই, হাদিসেও বিশ্বাসী নই; কেমনে শফির দায়িত্ব নেবো? আপনি নিজেই বড় শফি

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আমি তার দায়িত্ব নিলে আপনি আবার মন খারাপ করবেন না তো! কারণ তিনি তো ছিলেন আপনার এলাকার ভাই! আঞ্চলিক একটা অধিকার তো থাকতেই পারে!

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি জিহাদে বিশ্বাস করেন না- কথাটা মেনে নিতে পারছি না। আমার ধারণা, আপনি মনে প্রাণে মোদির মতই একজন। মুসলিমদের কোনঠাসা করার পক্ষে পাক্কা জিহাদি।

আচ্ছা, আপনি তো একবার কথায় কথায় আপনার অভিজ্ঞতা বলার একপর্যায়ে কোনো একটি পোস্টের মন্তব্যে বলেছিলেন যে, আপনি ঈদের নামাজ পড়েছেন। ওটা কি মিথ্যা ছিল?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.