নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাজিমুদ্দিন

নাজিমুদ্দিন পাটওয়ারী

আমি লেখা লেখির পোকা।

নাজিমুদ্দিন পাটওয়ারী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজে মোবাইল বিড়ম্বনা

০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

মাগরিবের নামাজের সময় সবাই নামাজে মগ্ন। ঈমাম সাহেব কিরাত পড়তেছিলেন। হঠাত একজনের মোবাইল বেজে উঠল। ওরে কি দুম দারাক্কা গান!, তাও আবার হিন্দি!! 'মুঝে আখমে মেরে...’. চায়না মোবাইল বলেই হয়ত এত আওয়াজ। ঈমামের গলা বন্ধ হয়ে আসছে। সবার মনোযোগ নামাজ থেকে যেন মোবাইলের দিকেই বেশি। মোবাইলটি যার সে হয়ত এমনই ভেবেছিলেন যে নামাজের মধ্য যত জোরেই মোবাইল বাজুক না কেন অথবা যাহাই ঘতুক না কেন; নামাজের ব্যঘাত করে কি আর মোবাইল ছোয়া যায়!

যথারিতী নামাজ শেষ করার পরে সবাই কি ঝাড়ানি ঝাড়ল লোকটিকে যাহা একপ্রকার অনুমিতই ছিল।(আপনার কমন সেনস নেই? মোবাইল বন্ধ করলেন না কেন' আর কতকি..). লজ্জায় লোকটির মাথা নিছু হয়ে আসল।

লোকটির মত আমাদেরও মোবাইল বেজে উঠতে পারে। কারন মানুষ মাত্রই মন ভোলা। নামাজের আগে মোবাইল বন্ধ করার কথা আমরা প্রায় ভুলে যাই।

মোদ্দা কথা হল নামাজে যদি মোবাইল এসেই যায় তাহলে সাথে সাথে তা এক হাত দিয়ে এক প্রচেষ্টায় বন্ধ করে দিতে হবে (অধিকাংশ বড় আলামদের মতে)। কারন আপনার মোবাইলের সুরালো রিংটোন সবার নামাজ নষ্ট করে দিতে যথেষ্ঠ। প্রয়োজনে নামাজ ভেঙ্গেও মোবাইল বন্ধ করতে হবে। সবাইকে এ বিষয়ে জানিয়ে দিতে হবে। কেননা অধিকাংশ মুসুল্লি মাস্য়ালাটি জানে না।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ রাত ১:২৮

পাউডার বলেছেন: ১। পকেট থেকে মোবাইল বের করে মোবাইল বন্ধ করলে নামাজ ভাঙ্গার কোন কারন নাই।
২। কারো মোবাইল বেজে উঠলেই নামাজ শেষে কিছু মুসুল্লি নামধারী বকলম ধমকা ধমকি বা কটু কথা বলে ওঠে। এটা একেবারেই করা যাবে না। মুসলিম হিসাবে আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে। এক ভাইয়ের অনিচ্ছাকৃত ভুল ক্ষ্মাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অভ্যাস করতে হবে। ধমকা ধমকির কারনে ঐ ব্যাক্তি পরের ওয়াক্তে না আসলে সেটার দায় ধমক দাতার ঘাড়ে বর্তানো স্বাভাবিক।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ ভোর ৫:২২

নাজিমুদ্দিন পাটওয়ারী বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন ভাই।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: পাউডারকে ধন্যবাদ:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.