![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিনিদ্র আমি একা
প্রথম পর্ব
Click This Link
দ্বিতীয় পর্ব
Click This Link
....সেদিন ক্লাসে একটা হাড্ডি নিয়ে এসেছে লাবনি ম্যাডাম।এটাকে নাকি ফিমারের হাড় বলে।উনার আগামীকাল পরীক্ষা তাই সায়েকদের ক্লাসে সবাইকে পড়তে দিয়ে নিজেও পড়ে যাচ্ছেন স্বভাবচারিত ডাক্তারী পড়া মেয়েদের মত ।ঐ হাড়টা দেখতে দিলেন সবাইকে হাতে নিয়ে।সায়েক এর মনোযোগ সেখানে নেই ।সে আড় চোখে চুরি করে বারবার ম্যডামকে দেখে যাচ্ছে।একসময় ম্যাডাম চোখ তুলে তাকাতেই সায়েক চোখ ফিরিয়ে নিল।হাড্ডিটা হাতে নিয়ে লাবনী ম্যাডাম উঠে দাড়িয়েছে।ওটা হতে নিয়েই স্বভাবচরিত হাত নেড়ে কথা বলতে লাগল সে।তখনই ঘটল কান্ডটা।হাড্ডিটা ছিটকে এসে একেবারে সায়েকের কপালে সরাসরি আঘাত করল।প্রথমে সায়েক বুঝে উঠতে পারেনি,পরে টের পেল অসম্ভব ব্যাথা পেয়েছে সে।ম্যাডাম তড়িঘড়ি করে ফার্স্ট এইড বাক্স নিয়ে সায়েক কে ব্যন্ডেজ বেঁধে দিচ্ছেন আর অনেকভাবে সরি সরি বলেই যাচ্ছেন।ম্যাডাম কি বলছেন সেটাতে সায়েকের বিন্দু মাত্র খেয়াল নেই।তার মনে হচ্ছে স্বগীয় কোন স্বপ্নকন্যা তাকে অনুভূতির উর্ধ্বে পরশ বুলিয়ে দিচ্ছে।সেই অনুভূতি যখন এক স্বর্গ থেকে আরেক স্বর্গে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তখনই লাবনী ম্যাডামের কন্ঠ শুনতে পেল সে--" হয়ে গেছে,এখন হাতটা ছাড় "। সায়েক শুধু বলল "হু" কিন্তু হাত ছাড়ল না।ক্লাসে সবাই হোহো করে হেসে উঠল।সে শব্দে একটি কিশোরের স্বপ্ন জগতের যাবতীয় রূপকথাময় আনন্দ ভ্রমনের অবসান ঘটল।
বাসায় পৌছে লাবনী খুব অনুতপ্ত বোধ করল।প্রতিদিন সায়েকের খোঁজ নিতে লাগল সে.......চারদিন পর ব্যনডেজ খুলতে গিয়ে সায়েক দেখে মাথায় সে জায়গাটাতে একটা স্থায়ী দাগ বসে গেছে।ক্লসে গিয়ে এই দাগ দেখিয়ে ম্যডামের কাছ থেকে আরো সহানুভূতি পাবার আশায় সে মনে মনে ফন্দি আটলো।যথারীতি পরিকল্পনা মোতাবেক ক্লাসে গেল কিন্তু ম্যাডাম সেদিন এল না।সপ্তাহে দু দিন ম্যাডামের ক্লাস কিন্তু পরের দিনও এলেন না দেখে সায়েক ফোন করল। ম্যাডাম জানালেন বোর্ডের সার্টিফিকেট জনিত কাজে খুলনা যেতে হয়েছিল তাই আসতে পারেন নি।পরের সপ্তাহে দুদিন ক্লাসে পেয়ে সায়েক তার পুরনো ফন্দি অনুযায়ী মাথার দাগটা দেখিয়ে যথেষ্ট অতিরিক্ত সহানূভূতি পেতে সক্ষম হল।সে সহানুভূতি কি শুধুই স্নেহ নাকি অসম মোহ প্রসূত সেটা জানতে হলে আমাদেরকে আরো একটু এগুতে হবে।
কিছুদিন পর কোচিং এর ম্যনেজার নতুন এক ভদ্র লোককে ক্লাসে এনে পরিচয় করিয়ে দিলেন--"উনি হচ্ছেন তোমাদের নতুন বায়োলজী স্যার"।তার মানে?লাবনী ম্যাডাম কোন এক অজ্ঞাত কারনে চাকরী ছেড়ে দিয়েছেন।বের হয়েই ম্যাডামকে ফোন দিল সে এবং যা শুনল তাতে খুশী হবে না কষ্ট পাবে সেটা বুঝার মত পরিপক্কটা তার তখনও হয়নি।ম্যাডাম বললেন সময় করে পারলে একবার দেখা করে যেতে কেননা হাতে সময় খুব কম।সে সিদ্ধান্ত নিল কালই ম্যাডামের ওখানে যাবে।পরদিন স্কুল শেষ করে সায়েক একটা রিক্সা নিল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের উদ্দেশ্যে।রাস্তার এপাশে প্রচন্ড যানজট দেখে তড় সইছিল না তার।তাই রিক্সাটাকে ছেড়ে দিয়ে সে রাস্তা পার হতে গেল।রাস্তায় এক পা ,দু পা তিন পা দিতেই একটা জীপ সজোড়ে আঘাত করল তাকে।.................................
(বি.দ্র. এবার সিট বেল্ট বেঁধে বসটে পারেন রোলার কোস্টার চলবে)
কদিন পর হাসপাতালে জ্ঞান ফিরল যখন তখনও লাবনী ম্যাডাম সায়েকের মাথায়।সুস্থ হয়ে উঠার আগেই সে ফোন করা শুরু করল কিন্তু ম্যাডামতো ফোন ধরছেনই না। আগামীকাল ডাক্তার তাকে বাসায় যাবার অনুমতি দিয়েছে কিন্তু আব্বু বলেছে বাসায় বেড রেস্টে থাকতে।কিছু করার নেই বাবাকে সে যমের চেয়েও বেশী ভয় পায়।পরের দিন রাতে তার বন্ধু আরিফ এল বাসায়।জানালো লাবনী ম্যাডাম এসেছিলেন সবার সাথে শেষ বারের মত দেখা করতে কয়েকদিন আগে।সায়েকের কথা শুনে খুব কেঁদেছেন ,ফোনো করেছেন কিন্তু সায়েকের ফোনতো তখন বন্ধ ছিল।ম্যডাম একটা চিঠি লিখে গেছেন সায়েকের জন্য ----
চিঠিটা খুলল সায়েক।একটা কাগজে ছোট্ট চিঠি
"সায়েক ,তোমার কাছে আমার চাওয়ার কিছুই নেই ।তোমার মা-বাবা সবাই তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে কারন তুমি বড় হলে তাদেরই থাকবে ,ভাল মানুষ হলে তাদেরই সেবা করবে।কিন্তু আমাকে দেখ ..তুমি নিশ্চই বড় হয়ে গেলে আমাকে খুঁজবে না....আমি কোন রকম ভবিষ্যত প্রত্যাশা ছাড়াই তোমার মঙ্গল চাই ,তুমি অনেক বর হও...ভালকরে পরাশুনা কর আমাকে নিরাশ করো না প্লিজ....আজ রাত নয়টায় আমার ফ্লাইট ।ইংল্যন্ডের স্কলারশিপটার কথা জেনে তুমি অনেক খুশী হয়েছ জানি....তাই তোমার খোঁজ খবর না পেয়ে চলে এলাম।কিন্তু দেখা হল না,ভাল থেকো ।"
----------------------------------------------------------------------------------
২০৪২ সাল।লর্ডসে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ফাইনাল।আর মাত্র তিন রান বাকী তাহলে বাংলাদেশ পর পর তিনবার বিশ্ব জয়ের হাট্রিক করবে।চার মারতেই একটা মেয়ে সমোস্বরে উল্লাসে ফেটে পড়ছে।গায়ে একটা সবুজ বাংলাদেশ পতাকা রঙের সালোয়ার কামিজ পরা মেয়েটা যেন আরব্য রজনীর কল্পিত দ্বীপের অপরূপ সুষমাকন্যা।পাশে থাকা ছেলেবন্ধুটি(নাম আরহাম) খুশিতে নীলান্তিকে জড়িয়ে ধরল।মা-বাবা হারানো মেয়েটার আশ্রয় এই ছেলেটিই।আরহাম বলল--আজ এই দিনটাকে স্মরনীয় করে রাখতে চাই।তোমাকে আজ আমার বাবার কাছে নিয়ে যাব..............
.....নীলান্তিকে দেখতেই চেহারাটা খুব পরিচিত লাগছিল আরহামের বাবার।বৃ্দ্ধ সায়েক -উজ -জামান এর কুচকে যাওয়া চামড়ার ভাঁজ পরা মুখে -শুষ্ক ঠোঁটের ফাঁকে হালকা একটা ম্লান হাসি ।এরকম অদ্ভূত ভাবে বাবাকে কখনো হাসি দিতে দেখেনি আরহাম।এ হাসির অর্থ ওদের কাছে রয়ে গেল অজানাই ..............
মাথার দাগটাতে এক হাত দিয়ে তখন বৃ্দ্ধ সায়েক-উজ- জামান হাতড়ে বেড়াচ্ছেন ফেলে আসা নানা রঙের দিনগুলি .....
( শেষ)
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৩
নিবিড় বলেছেন: ওকে.।পড়েন কিন্তু..সাইজ দেখে ভয় পাইলেন নাকি??
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৭
মিছে মন্ডল বলেছেন: একটু বেশি তরিঘরি করেছেন এই পর্বে; হিন্দি সিনেমা সিনেমা ভাব আছে। তাও ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।
নতুন কিছুর অপেক্ষায় রইলাম।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০২
নিবিড় বলেছেন: শেষ করার জন্য ক্লাইম্যাকস আনলাম ....
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৫৯
নুশেরা বলেছেন: শেষ পর্বও দারুণ!
বিশেষ কারণে একটু হিসাব কষা । ধরি, সায়েক কোচিং করছিল ২০০৮এ। ২০১৮তে বিয়ে। ২০২০/২০২২ এ সন্তান আরহামের জন্ম। তাহলে খেলা দেখার সময় সে ৩০/৩২। এই বয়সটা একটু বেশী হয়ে গেল না?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৯
নিবিড় বলেছেন: ওরা তো ইউ কে তে থাকে.।এত দিন লিভটুগেদার করেছে..।এখন বিয়ে করবে..নাও করতে পারে যুগত অনেক এগিয়ে গেছে মিনওয়াই
পুরো গল্পটাতে সাথে থাকার জন্য আর উৎসাহ দেবার জন্য অনেক অনেক ______________(শূন্যস্থান নিজের মত পূরন করে নাও )
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৩
নির্ঝরিনী বলেছেন: সবগুলোই পড়লাম...ভালো হয়েছে গল্প...তবে শেষটা আমার কাছে মনে হলো খুব তারাহুরোর মধ্যে শেয করা।
+
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০৭
নিবিড় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে অনেক এত দীর্ঘ লিখা সময় নিয়ে পড়ার জন্য......আসলে আমি আর এক পর্ব বাড়াতে পারতাম কিন্তু পরীক্ষার কারনে শেষ করতে হল তাড়াতাড়ি...এটা আমার প্রথম একসপেরিমেন্ট ছিল।
আশাকরি করি এর পরে আরো ভাল কিছু দিতে পারব।
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১০
মনজুরুল হক বলেছেন:
নিবিড়, একটু ঝামেলাহয়ে গেল! ভাল হতো নীলান্তিকে লাবনী ম্যাডামের মেয়ে না বানিয়ে সায়েক এর মেয়ে বানানো। আর আরহাম লাবনীর ছেলে।"নর নং মাতুলক্রমঃ" সেই হিসেবে ছেলেরাই মায়ের আদল পায়। মেয়েরা পায় বাবার আদল(অধিকাংশ ক্ষেত্রে)।
গল্পে গতি আছে। তিন পর্ব পড়ার পর যদি বলি "খুব ভাল হয়েছে","ওয়াও ফাটাফাটি",তাহলে সেটা আপনার ক্ষতি করবে।তাই নির্মোহ অবস্থান থেকে বললাম।ডোন্মাইন্ড।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:২০
নিবিড় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ...আমার এরকম ইভালুয়েশনই দরকার ...
প্রথমে ওরকম কিছু চিন্তা করেছিলাম..।কিন্তু পরে আর করলাম না...
আমার লিখা এটাই প্রথম।বেশ সাহস করে লিখাটা শুরু করেছিলাম।
আগে অনেক কবিতা লিখা হয়েছে অনেক বাচ্চাকাল থেকে ।কিন্তু মূলত আপনার অনুপ্রেরনাতেই এই অপচেষ্টা ।আপনার লিখাগুলো বেশ মনোযোগ দিয়ে পড়ি আর তখন একটা স্ট্রারকচার দাঁড় করাতে চাই...গুনগত লিখার মানসম্মতা বুঝার জন্য।
এই লিখার প্রথম চ্যলেন্জ ছিল যেটা সেটা হল বর্ননায় মেদ দূর করা।বেশিরভাগ কবিতা লিখিয়েরা গদ্য লিখতে গেলে সেটা আর গদ্য থাকে না ...কবিতা হয়ে যায়....সে ব্যাপারটা কিছুটা হলেও সফলভাবে কাটিয়েছি বলে মনে হয়।
সময় করে আমার এই প্রথম লিখাটা পরার জন্য অনেক কৃ্তজ্ঞতা নিন।
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪
ভেংচুক বলেছেন: গরম ভাতে পানি ডাইলা দিলেন
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:২০
নিবিড় বলেছেন: মাফ কইরা দেন...
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১৬
ভেংচুক বলেছেন: আগের দুই ডার লাইগ্যা প্লাস
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:২০
নিবিড় বলেছেন: থাং য়ু ভাই।
শুভকামনা রইল..।
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:১৮
জেরী বলেছেন: শেষটা ভালো হয়েছে.........ভয়ে ছিলাম না জানি কি হয় এটা ভেবে....।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:২৪
নিবিড় বলেছেন: খুশী হলাম জেনে..।
সবগুলি পর্ব পরার জন্য ধন্যবাদ আপু
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:২৪
কৃষ্ণসাগর বলেছেন: শেষ নাটকটার জন্য ভালোই লাগলো। স্বপ্ন দেখতে তো সবারই ভালো লাগে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৩২
নিবিড় বলেছেন: জি ...হতাশাচ্ছন্ন হতে চাই না...।স্বপ্ন নিয়ে বাঁচতে চাই..।
আপনার কমেন্ট পেয়ে ভাল লাগলো।
শুভকামনা নিন
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:২৪
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: শেষটা খুব তাড়াতাড়ি হয়ে গেল। খুব ভালো লেগেছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৩
নিবিড় বলেছেন: সময় হাতে ছিল নাযে ভাই কি করি..।
খুব ভালো লাগাতে পেরেছি বলে অত্যন্ত আনন্দিত বোধ করছি
অনেক ভাল থাকুন
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৪
মনজুরুল হক বলেছেন:
@নিবিড়।ইভাল্যুয়েশন কি না জানি না,
তবে আপনার ভেতর লেখার অনুপান দেখেছি,
তাই অকপটেই বলেছি্, এখনো বলছি...
আগে-পিছে দেখার কিছু নাই: লিখে যান।
গল্পে হয়কি,খেই ধরে রাখা সমস্যা হয়।
নেটের ভয়ংকর ব্যস্ত সময়ে ধীশক্তি একাগ্র রেখে
আগের দিনের গল্পকে নতুন করে শুরু করে গতিশীল রাখা
আসলেই দুষ্কর।যেটা কম খাটনির সেটা হলো বর্ণনা মূলক।
'ন্যাচার' ধরে শুরু করবেন,দেখবেন চলা শুরু হয়ে গেছে।
ভাল থাকুন।অভিনন্দন থাকল।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৬
নিবিড় বলেছেন: আসলে লিখার সময় বেশ কিছু টার্গেট ছিল
১।আগে বলেছি
২।গতানুগতিক ধারায় শুরু হলেও শেষটা পাঠক অনুমানের বাইরে রাখা
৩। কাহিনীর মোড় ঘুড়ানো....(আকসিডেন্ট,স্কলারশিপ ইত্যাদি)
৪।নতুন কিছুর অবতাড়না
এগুলি ফুলফিল করতে গিয়ে একটা ছকে লিখাছি পুরো ব্যপারটা....আর শেষটা নিজেই লিংগার করিনি ইচ্ছা করে।আরেক পর্ব দেয়া যেত কিন্তু সময় নেই হাতে।এগুলি করতে গিয়ে দুর্গতিতে পরেছি কিন্তু বেশ এনজয়ও করেছি।
ন্যাচার নিয়ে কি বললেন সেটা মাথার উপর দিয়ে গেল....
ধন্যবাদ আবারও
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৪
নীলদ্বীপের স্বপ্নকন্যা বলেছেন: শেষটা অন্নেক বেশি ভালো লাগলো
ইশ! সত্যি যদি বাংলাদেশ এইভাবে ৩বার চ্যাম্পিয়ন হতো!!
কিন্তু ততোদিনে তো বুইড়া হয়ে যাবো!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০২
নিবিড় বলেছেন: তাই নাকি..।খুব ভাল লাগলো জেনে...
বুইরা হলেই সমস্যা কি??ফোঁকলা দাঁতে হাসবেন..
শুভকামনা রইল...
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৬
সুরভিছায়া বলেছেন: গল্প ভাল ,তবে বড়ই বলা চলে ।(আমার মতে )
শুভেচ্ছা রইল ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:২০
নিবিড় বলেছেন: বড় করে শেষ করেছি....সময় নাই.।আপু
ভাল লেগেছে শুনে প্রীত হলাম
শুভেচ্ছা নিন
১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩৯
শেষ আশা বলেছেন: খুব ভাল হযেছে তবে আপনার ম্যাডামের মেয়ে কেমনে
"মা-বাবা হারানো মেয়েটার আশ্রয় এই ছেলেটিই।" হারালো এবং বৃ্দ্ধ সায়েক-উজ- জামান এর ছেলে কেমনে আশ্রয় স্থল হল বুজলাম না----
অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪২
কঁাকন বলেছেন: ভালো লাগলো
তবে মনে হোলো একটা সম্ভাবনাময় উপন্যাসের গলাচেপে তাকে ছোটগল্প বানানো হোলো
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৯
নিবিড় বলেছেন: মজাইলাম...।উপন্যাস লিখবার গেলে আমার জিন্ডেগি উপন্যাস হয়ে যাবে।
জীবনের প্রথম লিখাতো তাই একসপেরিমেন্ট চলল...মেবি নেকসট টাইম
ভাল থাকা হয় যেন আর শুভেচ্ছা ফিরি নিয়া যান
১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৩
শেষ আশা বলেছেন: খুব ভাল হযেছে তবে আপনার ম্যাডামের মেয়ে কেমনে
"মা-বাবা হারানো মেয়েটার আশ্রয় এই ছেলেটিই।" হারালো এবং বৃ্দ্ধ সায়েক-উজ- জামান এর ছেলে কেমনে আশ্রয় স্থল হল বুজলাম না----এখানে এত সংক্ষেপ না করলে ভাল হত।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৭
নিবিড় বলেছেন: মানে বুঝেন না?মেয়ের মা
মানে ম্যাডাম তো বিয়ে করে বুড়া হয়ে পরে মারা গেছে ইংল্যন্ডে ।তাদের মেয়ের সাথে কাকতালীয় ভাবে সায়েকের ছেলের প্রেম ও তারপর...
সংক্ষেপ করার কারন আসন্ন পরীক্ষা....।
ভাল থাকবেন ।ধন্যবাদ
১৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৪
শেষ আশা বলেছেন: কাঁকন বলেছেন: ভালো লাগলো
তবে মনে হোলো একটা সম্ভাবনাময় উপন্যাসের গলাচেপে তাকে ছোটগল্প বানানো হোলো
কাঁকন ঠিক বলেছেন
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০০
নিবিড় বলেছেন: তাহলে এটি একটি বনসাঁই উপন্যাস!!!
১৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০২
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ২ টা প্রশ্ন ম্যাডাম তো সায়েকের অনেক বড় তাই না। তাহলে বড় হওয়া সত্ত্বেও ওনার মেয়ে এত ছোট কেন? আর পিচ্চি ছেলের সাথে এত বড় মেয়ের প্রতি অনুভবটা কি এত গভীর হওয়ার কথা?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১১
নিবিড় বলেছেন: সুন্দর প্রশ্ন করেছেন...।
অনুভবটাই মূল উপজীব্য বিষয় ।এখানেই গতবাঁধা অনূভুতির সাথে গল্পটার পার্থক্য...
বয়স বেশি পাথর্ক্য নাই .।মেডিক্যল ১ম র্ষ আর ক্লাস নাইন
সময় করে দীর্ঘ লিখাটি পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবা
১৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
পারভেজ বলেছেন: হমম!
প্রথম দুইটা পর্বে যেই মনোজাগতিক জটিলতাগুলি(কিংবা অনুভুতিগুলি) ছিল। এই পর্বে সেটাকে এড়ানোর জন্য দুই দফা নাটকিয়তা আনা হলো।
১। এ্যাকসিডেন্ট
২। উপসংহারের অংশটুকু।
কেউ কি ধামকি দিছে নাকি ? আগের দুই পর্ব পড়ে?
হা হা হা।
লেখকের পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ক্লাইমেক্স তৈরীর। সেটাকে মেনে নেয়া যায়। তবে কৈশোর আর তারুন্যের মাঝখানের যে অপরিনত কিংবা কল্পিত মানসের ভাবনা টুকু প্রথম দুই পর্বে উঠে এসছিল-সেটা নিয়ে কাজের সুযোগটা নষ্ট করে ফেলা হয়েছে মনে হলো।
++ সবকিছুর জন্য।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৯
নিবিড় বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখকের পূর্ণ স্বাধীনতা আছে ক্লাইমেক্স তৈরীর। সেটাকে মেনে নেয়া যায়। তবে কৈশোর আর তারুন্যের মাঝখানের যে অপরিনত কিংবা কল্পিত মানসের ভাবনা টুকু প্রথম দুই পর্বে উঠে এসছিল-সেটা নিয়ে কাজের সুযোগটা নষ্ট করে ফেলা হয়েছে মনে হলো
এটাই আসলে আমার একসপেরিমেন্ট ছিল।আপনি ধরতে পেরেছেন।গতানুগতিক ধারায় যে কৈশোর আর তারুন্যের মাঝখানের অপরিনত মোহ সৃ্ষ্টি হয়েছিল তার বাধ ভেঙ্গে একটা ভিন্নতা দিতে চেয়েছি।
সাথে থাকার জন্য আর নিয়মিত আমার পোস্টে আসার জন্য অনেক শুভেচ্ছা
২০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০০
...অসমাপ্ত বলেছেন: বাংলাদেশের ৩বার চ্যাম্পিয়ন হবার লাইনটা কয়েকবার পড়তে হল বোঝার জন্যা।
.... লেখা ...সেই রকম হয়েছে।.... তবে পারভেজের সাথে সহমত। ... শেষটা বড় তাড়াতাড়ি হয়ে গেল ভায়া। ....আরো একটু ঝুলাইলে আমরা ঝুলতে রাজি ছিলাম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০২
নিবিড় বলেছেন: আরো একটু ঝুলাইলে আমরা ঝুলতে রাজি ছিলাম।
---থাংস এতটুকু বলেছেন তাই।আসলে আরেকটা পর্ব দিতে পারতাম কিন্তু পুরোটাই পরীক্ষামূলক ছিল ।আপনাদের ভাল লাগা দেখে অনুপ্রাণিত হই ।আশা করি এর পর আরো ভালো কিছু পাবেন
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ
২১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
শামায়েল বলেছেন: ২য় পর্বটা মিস করসিলাম। সব মিলায়ে ভালই লাগলো। +
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৩
নিবিড় বলেছেন: কোন ব্যাপার না...
খুশী হলাম মন্তব্য পেয়ে।
ভাল থাকুন ।ধন্যবাদ
২২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:০৯
আবু সালেহ বলেছেন:
হ শেষে পুরা রোলার কোষ্টারই চালাইছেন...................
উপসংহারের এসে বেশী তাড়াহুড়ো হয়ে গেল না????
তবে লেখা ভালো লেগেছে....
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৭
নিবিড় বলেছেন: ধন্যবাদ সালেহ ভাই ।
আমি আবার স্পিড বোট কিনা...
পুরো লিখাটার সাথে থেকেছেন বলে অনেক খুশী হয়েছি
২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:১৯
লাবণ্য প্রভা গল্পকার বলেছেন: নিবিড় গল্পটিকে আমার গল্প নয় সত্য ঘটনা বলে ধরে নিতে ইচ্ছে করছে। যদি তাই হয় তাহলে আমর কিছু বলবার নেই। আর যদি এটা গল্প হয় তাহলে লেখকের কিছু দায় তো থেকেই যায়। শেষটা একটু বেশি তাড়াহুড়া ছিল। সিনেমার মতো মিল না না দিলেই এটি সুন্দরভাবে শেষ হতো বলে আমার মনে হয়। হ্যাঁ পারভেজ আগেই এ বিষযে মন্তব্য করেছেন। তবে আপনার এই এক্সপেরিমেন্ট করবার প্রবণতাটা ভাল। আর যাই হোক পাঠককে শেষ পর্যন্ত পড়িয়ে ছেড়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে। ভবিষ্যতে আরো এক্সপেরিমেন্টাল লেখা পড়ার আগ্রহ রইল। ভাল থাকবেন
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪
নিবিড় বলেছেন: আপনি প্রামাণ করেই ছাড়লেন যে আপনি একজন সিদ্ধহস্ত গল্পকার।
১।আমি আসলেই পাঠক কে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে চেয়েছিলাম।সেকারনে প্যারাগুলোতে ট্রানজিশন ছিল।একটা প্যারা পড়লে পরের প্যারাটি পড়া অবশ্যম্ভাবী করে তোলার চেষ্টা ছিল।
২।ধরা যখন খেলামই তখন স্বীকার করতেই হয় গল্পের সামান্য অংশ একজন পরিচিত মানুষের জীবন থেকে খানিকটা নেয়া।তবে বাকী পুরোটাই আমার নিজের মত সাজানো রিমিক্স।
৩।সবচাইতে বেশী যেটা চেয়েছিলাম সেটা হল প্রথম পর্বে পাঠকের অনুমানের বাইরে যাওয়াটা।সবাই ভেবে বসেছিল একটা পরিচিত ধারায় গল্পটা শেষ হবে দ্বিতীয় পর্ব পযন্ত।কিন্তু উপযুপুরি ২ টি ক্লাইমাক্সের ব্যবহারে ব্যপারটা সেডিকে মোড় নেয়নি বলে মনে করি,
৪।গল্পটি পড়ার পরে পাঠকের মনে বিভিন্ন কৌতূহল জেগেছে যেগুলো জানার ইচ্ছা ছিল এবং উপরে উত্তরও দিয়েছি।
লিখাটা নিয়ে বিশ্লেষনধর্মী সুন্দর মতামত পেয়ে ভালো লাগছে।আপনার কাছ থেকে আরো মন্তব্য আশা করি।
সবশেষে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ও কৃ্তজ্ঞতা জানাই।
২৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ৮:২১
মমমম১২ বলেছেন: আমার কাছে তো বেশ ভাল লাগলো, শেষে এসে সিট বেল্ট পরে পরে নিতে বলেছিলেন ভাগ্যিস।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ৮:২৩
নিবিড় বলেছেন: হা ওটা পরে আ্যড করেছি যাতে কেউ আর ভড়কে না যায়
প্রতিটা পর্বে থাকার জন্য আর সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অনেক কৃ্তজ্ঙতা রইল
ভাল থাকুন আর নতুন লিখা দিন
২৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:০৪
ভাস্কর চৌধুরী বলেছেন:
+
ভালোই লাগল।
কিন্তু.............................শেষ পর্বে এসে কেমন কেমন লাগল।
দুই-জন দুই প্রান্তে চলে গেলো! বাস্তবেও এমনি হয়।
যাই হইক আপনি গল্প ভালো লিখেন। সব কিছুরই অভিজ্ঞতা থাকাটা ভালো। আশা করি আপনার কাছ থেকে আরও সুন্দর সুন্দর গল্প পাবো।
ভালো থাকবেন।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২২
নিবিড় বলেছেন: শেষ পর্বে এসে কেমন কেমন লাগল।
এই ধরনের লাগানোটাই চাচ্ছিলাম ভাইয়া।
আমি গল্প ভালো লিখি???হিহি বলেন কি ! আমি তো মাত্র ফাস্ট ট্রাই দিলাম।
খুশী হলাম কমেন্ট পেয়ে,আপনিও ভাল থাকবেন ,শুভেচ্ছা রই ল
২৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মেঘাচ্ছন্ন বলেছেন: কাঁকনাপুর সাথে গলা মিলায় কিছু বলতে চাইছিলাম কিন্তু পরীক্ষা দেইখা ক্ষ্যামা দিলাম.......!!!
তবে লেখাটা ভাল্লাগছে.....আর প্রথম হিসেবে তো অবশ্যই অনেক ভালো.......।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩৭
নিবিড় বলেছেন: ক্ষ্যামা পায়া বাঁচলাম......কি করমু কন..দৌড়ের উপরে পুরা.....
প্রথম মানে ...একদম প্রথম ....আগে কোনদিন চেষ্টাও করি নাই...
ভাল লাগার জন্য আর সাথে আচিলেন দেইখা আপনেরে এক বাক্স
হাজীর বিরানী সাথে বোরহানী।
২৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৩
জেমিনি বলেছেন: আমি তো একটাও পড়ি নাই ....
পরে পড়ব...
আপনাকে (+) আর আমাকে (-)
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৪৬
নিবিড় বলেছেন: হায় হায় কি কন এডি??
আমারে পেলাসে ভাসাইয়া আপনে নিজের বুকে ছুড়ি চালাইলেন ক্যান?
মনডা খারাপ নাকি আফা???
আপনারে কস্টগুলারে পিলাসিত ( ক্রুশবিদ্ধ) করলাম......
ভালো থাইকেন.......অনেক থ্যাংস
২৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫২
মেঘাচ্ছন্ন বলেছেন: থ্যাংকিউ...সো সুইইট.......!
এখনই খাওয়া শুরু কইরা দিলাম.....ইয়াম ইয়াম ইয়াম.....ব্যাপক টেস্টি জিনিষ.......!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৪:৩৪
নিবিড় বলেছেন: দিলাম বিরানী ..খাইলেন ডেজার্ট....এমনে তো হবে না....
নতুন কিছু লিখেন এবার ....
২৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪০
চানাচুর বলেছেন: আমার প্রথম দুই পর্বই বেশি ভালো লেগেছিল।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৭
নিবিড় বলেছেন: হুমমমম..কোন ব্যপার না ঐ দুইটা তাইলে আফনেরে দিয়া দিলাম
৩০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৪০
চানাচুর বলেছেন: আরেকটা সিরিজ শুরু করেন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৭
নিবিড় বলেছেন: চানাচুর খাওয়া নিয়া লিখুম??
৩১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৪০
বিবেক সত্যি বলেছেন: পড়লাম.... বাংলাদেশ বিশ্বকাপে জিততেছে, গল্পের বাইরে গিয়ে এইটাই মাথায় রইলো আপাতত.. : )
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৮
নিবিড় বলেছেন: সাথে ছিলেন..।সময় নিয়ে আসেন এটাতেই অনেক কৃ্তজ্ঞ।
ভালো থাকবেন।শুভকামনা নিন
৩২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৭
শিবলী বলেছেন: এইরুম চলবে মার্কা পুস্ট আমি ভুই পাই!!
তাও ভাল শেষ হইছে
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৩৩
নিবিড় বলেছেন: হ সেটাই ..আমিও বাঁচলাম
৩৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:৫১
সুহেল রাজজ বলেছেন: সুন্দর তো চলুক
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১:৪৩
নিবিড় বলেছেন: ইতা কিতা কন?????
৩৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:৪৯
সৈয়দ আফসার__১৯৭৯ বলেছেন:
বরফ যদি কল্পনা হয়, আমি দেখতে চাই বরফের বিপরীত দিকটা, কারণ বরফ গলে গেলে তো জল হবে পড়ে রবে স্থান অধিকার করে
উছলে পড়ার ভয়ে.....
নিবিড়
প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি শেষ পর্বে আমার মতামত জানাতে বিলম্বিত হওয়ার জন্য, কারণ আমি দেখার অপেক্ষায় ছিলাম পাঠক আপনার গল্পের শেষ দিকটা পড়ে কি বলেন, কারণ আপনি অনেক ধী-সম্পন্ন লেখক কী থেকে কী বলে ফেলবো... কিন্তু ভেতরে ভেতরে পাঠ প্রতিক্রিয়া জানানো আগ্রহবোধটা ছিঁড়ে-খুঁড়ে গেছে আপনার গল্পের শেষ দিকটি অনেক বার পড়েও সমাধান পাইনি, আমার মনে হয়েছে
তড়িঘড়ি করে এমন সুন্দর আত্নজীবনীমূলক লেখা শেষ দিকে ঝুলে
গেল, হতে পারে আমার পাঠের সীমাবদ্ধতা; সুখের ভেতরে গভীর অসুখ
থাকে আর এটাই যে মানুষঠোকরা তাও নিশ্চিত নয়, ... আর পরিশেষে
যদি বলি জোঁক যেমন কাঁমড়ে ধরে,প্রাথমিক আলোচনা যেমন অতলে
যাবার পয়লা সিঁড়ি....
যেহেতু আপনি ইংল্যান্ডে আছেন!!!
- শীতে থাকুন, উষ্ণে থাকুন।
অগ্রহায়ণের শুভেচ্ছা রৈলো।
ভালো থাকুন, বরফের দেশে।
সৈয়দ আফসার
৩৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১১:৪২
রাস্তার ছেলে বলেছেন: মারহাবা! কঠিন হয়েছে ব্রাদার!
৩৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৯
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: বাংলা ছিনেমা বানাবি নাকি?
৩৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৩৩
লাবনি বলেছেন: ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: বাংলা ছিনেমা বানাবি নাকি?
process e ase nibir producer khujtese......
acha tor 2042 nie jaoa ki ekta hindi movie r theke copy kora na ?? oh ha mone porse movie tar nam hoche "LOVE2050"
jak bangali director ra je hindi movie theke nokol kore ta abaro porman hoe gelo
ar tui to ek dhap egiye movie theke golpo te likhechish kharap na...
public khache......likhe ja
৩৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৪১
কালপুরুষ বলেছেন: এমন চমৎকার একটা লেখায় আমার মন্তব্য নেই দেখে অবাক হলাম। লেখাটা অফিসে বস পড়েছিলাম তাই মন্তব্য করতে পারিনি। এখন আবার পড়তে যেয়ে মনে পড়লো মন্তব্য করা হয়নি। তাই ভাললাগা জানিয়ে গেলাম। দেরীতে মন্তব্য করার জন্য লজ্জিত।
৩৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৭
অদৃশ্য বলেছেন: অনেকদিন নেটেই ছিলাম না। আগের দু'টির মতো এটাও ভালো লাগলো। তবে খুব তাড়াতাড়ি শেষ করে ফেলেছেন।
নতুন কিছু নিয়ে আসুন। ভালো থাকবেন।
৪০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১:৪৫
হিমালয়৭৭৭ বলেছেন: নিবিড়, শেেষ পর্ব পড়ে হতাশ হলাম ভাই।।। হাতে সময় খুব কম, তাই বিস্তারিত লিখতে পারছিনা....তবে এখন মনে হচ্ছে শেষ পর্বটা ন লিখলেই ভাল হত। বরং আগের ২পর্বেই তোমার এক্সপেরিমেন্ট+ গল্পটা একটা দারুণ অনুভূতি উপহার দিচ্ছিল।।।। শেষে এসে এইসব কী করলা???
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ডিসেম্বর, ২০০৮ দুপুর ২:৪৮
ইউনুস খান বলেছেন: প্লাসাইলাম। পড়ে পড়ুম।