|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 নিবর্হণ নির্ঘোষ
নিবর্হণ নির্ঘোষ
	স্বাগত প্রব্রজ্যার প্রবচন রাজ্যে ! https://nnirghosh.blogspot.com/
শোন দৃপ্রনিশা,
এই পৃথিবীতে ত্র্যহস্পর্শের কোন অপ্রতুলতা নেই , ক্ষান্ত নেই কোন অপরাধীর অপরাধ করবার স্পৃহাতে । প্রতিনিয়ত আগামির এতটুকু স্বস্তির জন্য অনিরস্ত এক বিচলতা তাড়া করে বেরায় তোমাকে,আমাকে আর আমাদের । আর এই থেকে জন্ম নেয় অনিশ্চয়তা ! এই অনিশ্চয়তা যেন মানবের ছায়ার মত , অশুভ আর রহস্যময় অথচ  এক অনন্য শক্তি !!
আগামির প্রতি ভয় থেকে মানুষের এক অনীহা জন্মে যায় চট করে । মানুষ ভাবে , কী দরকার এত আয়োজনের ? পৃথিবী তো একটি নিয়মের অধীন , তার সাথে মানুষও এক বিশৃঙ্খল ও অসংজ্ঞায়িত  নিয়মের অধীন যাকে আমরা নিয়তি বলে জানি ! এই নিয়তির অধীনেই যখন সব কিছু তবে আর প্রচেষ্টার কী মূল্য বল ? মানুষের এই বোধদয় মানুষকে করে তুলতো অসহায় , ভঙ্গুর , রাহুগ্রস্থ আর বেওয়ারিশ এক ঘুড়ি । কিন্তু মানুষের সামনে ধরা দিল এক নতুন ভয় , অনিশ্চয়তা । 
মানুষের কাছে শুধু দুশ্যমান বর্তমান । অতীত , সে তো কিছুটা জ্ঞাত আর পুরোটাই বিভ্রমের পাল্লায় মাপা । আর ভবিষ্যত , একেবারেই দুর্বোধ্য । কী  এক অসহায় অবস্থা এই মানুষের । বর্তমানে অন্ধ হয়ে ঘুরপাক খায় আহত পাখির ডানা নিয়ে । তার কাছে সে নিজেই দৃশ্যমান নয় , দৃশ্যমান নয় তার সঠিক অবস্থান নিয়ে । ফলে জন্মায় এক ভয় , সে ভাবতে থাকে নিয়তি কী তার জন্য ঠিক করে রেখেছে কোন ঝড় কিংবা কোন পর্বত বিদীর্ণ গলিত পাথর ?
এই যে অজ্ঞাত থেকে অনিশ্চয়তা ,
এখানেই মানুষ আবার জন্ম নেয় । 
ফেলে দেয় তার নিয়তি কেন্দ্রিক সকল আলস্যতা,
প্রাণপণ চেষ্টা চালায় নিয়তিকে ডিঙিয়ে নিজেকে জানতে ও প্রকাশ করতে । 
আর এভাবে মানুষের প্রচেষ্টা থেকে প্রথিত হয় পৃথিবীর প্রাণ !!
যদি মানুষ অনিশ্চয়তাকে ভয় করে বিমূঢ় হয়ে যায় ,
তাতে করে কী অনিশ্চয়তা দমে যাবে ?
নাকি আগামি তার রূপ বদলাবে ,
নাকি নিয়তি স্থবির  হয়ে যাবে ?
ধ্বংস হয়ে যাবে মানুষ !
ধীরে ধীরে মরে যাবে তার ভেতরের পুঞ্জিত বৃক্ষটি , যা ছেঁয়ে ফেলতে পারে মহাবিশ্বকে !!
তবে তুমি কেন আর অনিশ্চয়তাকে ভয় করে বাঁচবে ?
কেন নিয়তিকে দেবে প্রশ্রয় ?
সবার মত তুমিও অজ্ঞাত আগামিকে নিয়ে ,
তাই বলে কী তোমার মানসবৃক্ষকে শীতের নিথর ভাস্কর্য হতে দেবে !
তুমি রুখে দাঁড়াও এই নিবাত উপত্যকায়,
মাথা উঁচু করে বল অনিশ্চয়তা তুমি আমার বন্ধুবর ,
তাকে সাথি করে নিজেকে করে তোল  এক প্রবাদ-প্রতিম পর্বত 
যাকে নিয়তির পারাপার স্নাত করলেও বিলীন করবে না । 
তুমি হও দৃপ্রনিশা ,
তুমি হও আরও শত দৃপ্রনিশার নিশান । 
তুমি হও , অন্তত জানালার ফাঁকে আকাশা না দেখে পাহাড়ের চুড়ায় পুরো জমিনকে দেখ !!
(এই লিখাটা  এমন এক মেয়ের জন্য যার সমস্ত তিথি ত্র্যহস্পর্শ হয়ে গিয়েছিল কিছু পুরুষের পাশবিকতায় । মেয়েটা জানতেই পারল না এই পৃথিবীর ব্রাত্য এক যুবা সবসময় ভাবে যদি একখণ্ড সুন্দর পৃথিবী তাকে উপহার দিতে পারতো তবে হয়তো দৃপ্রনিশা থেকে সে হয়ে উঠত অনন্য কোন শ্রেয়সী । যুবাটির সেই যোগ্যতা নেই সে নাহয় তাকে নিয়ে কিছু লিখল !)
 ২৪ টি
    	২৪ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৭:৪৪
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৭:৪৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভঅই পড়ে মন্তব্য করবার জন্য ! 
আমি মোটেও খটমট শব্দ ব্যবহার করিনি । সমস্যা হলো দৃপ্র আর নিশা এক সাথে লিখাতে এই সমস্যা হচ্ছে । দৃপ্র অর্থ দৃপ্ত আর নিশা মানে অন্ধকার বা রাত ।  আসলে  দুটো মিলে একটি শব্দ করাতে  এই সমস্যা হলো । শব্দের এমন ব্যবহার হয়তো পুরো কবিতাটা বুঝতে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে কিন্তু এমনটা না হলে অন্তত এই কবিতার কোন গুরুত্ব থাকত না । 
আবার দেখেন এইসব শব্দ , যা আপনি আমি বেমালুম ভুলে যাই তা আবার এমন লিখায় ফিরিয়ে এনে আপনি আমিই কিন্তু ভাষার এই অমূল্য সম্পদকে বাঁচিয়ে রাখতে পারবো । ধন্যবাদ !!
২|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  ভোর ৬:৩১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  ভোর ৬:৩১
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি কি একটি শব্দের কি কি প্রতিশব্দ আছে তার মাঝে কোনটা অপ্রচলিত বা ঝটিল সেই শব্দটি বাক্যে ব্যবহার করেন।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৭:৪৬
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৭:৪৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: নাহ্ । যে শব্দটা আমার অনুভবের সাথে মেলে সেটাই ব্যবহার করি ! এখানে দুটোই কেবল কঠিন শব্দ এই বাদে আর নেই অনিরস্ত প্রচলিত এটি নিরস্তের নঞ্চর্থক শব্দ । এর মানে বিরত নয় এমন !!
৩|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:০৭
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:০৭
অপু তানভীর বলেছেন: সকালে ঘুম থেকে উঠে মোবাইল চেক করতে করতে আপনার লেখাটা পড়লাম ।  যদিও এই সময়ে আমি কিছুই পড়ি না কেবল একটু চোখ বুলানোর অভ্যাস ।  পড়বো না পড়বো করেও পড়ে ফেললাম । 
শব্দের পরে শব্দের মেল বন্ধনে আপনার জুড়ি নেই।  এই কথা কোন ভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই।  
যুবকের একদিন সেই যোগ্যতা হবে এই প্রত্যাশা করি।  
ছোট একটা কথা যদি কিছু মনে না করেন ।  'লেখা' আর 'লিখা' শব্দ দুটির অর্থ একই ।  তবে লিখা শব্দটা আসলে সাধুরূপ ।  আমরা যেহেতু প্রচলিত চলিত রূপ ব্যবহার করি এখন তাই এখন ''লিখা'' শব্দটা না ব্যবহার করলে লেখার মান আরো বাড়বে !
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:২৩
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:২৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !  আপনার দিনের প্রথম পাঠটা যে আমার কবিতা দিয়েই শুরু হয়েছে তা জেনে আমি সত্যিই পুলকিত !! যুবার সেই যোগ্যতা না হলেই মনে হয় ভালো তাতে কিছু তো কথার জন্ম হবে !!
হ্যাঁ আপনার কথাটা ঠিক লেখা লিখাই উত্তম । এখন থেকে এভাবেই চেষ্টা করব !! 
৪|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:২৪
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:২৪
স্মৃতিভুক বলেছেন: ধন্যবাদ, বুঝলাম বাংলা ভাষার প্রতি আপনার বেশ আগ্রহ আছে। খুব ভালো লাগলো, খুশি হলাম জেনে। এই ভাষার প্রতি ভালোবাসা, কিংবা এই ভাষায় কথা বলার যে কি সুতীব্র তৃষ্ণা আমার, সেটা টের পেয়েছি এই সুদীর্ঘ প্রবেশ জীবনে। 
গভীরতা আছে আপনার লেখাতে, বিশ্বাস করি আপনার চিন্তার গভীরতাও বেশ। বেশকিছু অপ্রচলিত শব্দের দারুন ব্যবহার দেখলাম আপনার কবিতাতে। ভালো লেগেছে "নিবাত" উপমা (উপতক্যার আগে)।
ভালো থাকবেন।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:২৯
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:২৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই অভ্যাস আমার মায়ের থেকে পাওয়া । বাংলাকে তিনি বেশ পছন্দ করেন , তার প্ররোচনায় আমার এই ভীমরতি !! বাংলার প্রতি আপনারও  এই যে ভালোবাসা সেটা আসলে বাংলা থেকে দূরে না গেলে বোঝা যায় না । মানসালোকে আমরা কত অন্তর্নিহিত প্রেম নিয়ে যে ঘুরেফিরি তা আমাদের জানতে পুরো জীবনটাই শেষ হয়ে যায় । আমরাই আমাদের কাছে দুর্বোধ্য !!
নিবাত শব্দটার অর্থ হলো বায়ুহীন !! ধন্যবাদ আপনার প্রশংসার জন্য , আসলে এমন প্রশংসায় আমি কিছুটা হলেও লজ্জিত হই । তবুও লাজলজ্জা এড়িয়ে প্রশংসা শুনতে বেশ লাগে !!
আপনাকে ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন প্রবাসে মাতৃনিবাসকে বুকে নিয়ে !!
৫|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:৪৫
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৮:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: 'দৃপ্রনিশা' নাম শূধুমাত্র কোন কবি বাবাই ভাবতে পারে- আর ত্র্যহস্পর্শে শব্দের জন্য ডিকশোনারির সাহায্য নিতে হবে 
ব্লগার স্মৃতিভুক ভাল বলেছেন; মাগার হাজার হোক কুলীন টাইপ সব বাংলা শব্দ ব্যবহার করছেন, আর যদি কই বুঝি নাই, এইখানে তইলে ইজ্জত এর চাকা পাংচার! বেবাকে বুইঝা ফেলবো আমার বিদ্যার দৌড় কদ্দুর। ! 
আপনার কাছে কয়েকদিন ভাষা শিক্ষার কোর্স করা ছাড়া উপায় নাই। 
আপনার কাছে অতীব সহজবোধ্য শব্দের রচনা যতটুকু বুঝেছি ভাল লেগেছে।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৫৩
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৫৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হেহে , যাক কিছু না হলেও এমন শব্দ পয়দা কইরা আমি কবি খেতাব পাইলাম । আর ত্র্যহস্পর্শ বেশি কঠিন না আপনি তো রাশি নিয়া অনেকটাই জানেন এটা ঐ সম্পর্কিত আরকি !! এইখানে অশুভ অর্থে ব্যবহার করেছি !!
 ব্লগার স্মৃতিভুক ভাল বলেছেন; মাগার হাজার হোক কুলীন টাইপ সব বাংলা শব্দ ব্যবহার করছেন, আর যদি কই বুঝি নাই, এইখানে তইলে ইজ্জত এর চাকা পাংচার! বেবাকে বুইঝা ফেলবো আমার বিদ্যার দৌড় কদ্দুর। !
আপনার কাছে কয়েকদিন ভাষা শিক্ষার কোর্স করা ছাড়া উপায় নাই।  
 
কী যে কন না ! তবে আমার আপনার থেকে বিজ্ঞানের তালিম নিতেই হবে । নাহলে  আর কিছুদিন পর আমারই অবস্থা স্মৃতিভুকের মন্তব্যের মত হয়ে যাবে !! আর ভাষার কোর্স করতে হলে উত্তরাধুনিক বাংলার কোর্স করেন তাইলে জাঁহাপনার সমতূল্য হয়া যাবেন   
 
 যাক ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হলাম , ধন্যবাদ ভাই !!
৬|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৪৭
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ৯:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার লিখেছেন।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩০
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধন্যবাদ অগ্রজ !! এবার আপনার প্লাস দেয়াটা মিস হলো , হেহেহেহেহেহ !!
৭|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৫৯
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  সকাল ১১:৫৯
চারাগাছ বলেছেন: 
জটিল শব্দ চয়ন।  বুঝে বুঝে পড়লাম। 
ভালো লেগেছে।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩৩
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: যাক ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগল । ইনশাআল্লাহ এভাবে বুঝে বুঝে একদিন চারাগাছ বিটপী হবে এই কামনা রইল !!
৮|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:০০
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:০০
মিরোরডডল  বলেছেন: 
পোষ্টের শুরুতেই যে শব্দচয়ন, অর্থ উদ্ধার করাতো পরের কথা, উচ্চারণ করতেই দাঁত ভাঙ্গার অবস্থা। 
বাংলা ডিকশনারি নিয়ে বসতে হবে   
 
পরে এসে বাকিটা পড়ছি।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩৪
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: মাত্র কয়েকটা শব্দ অপ্রচলিত আপা বেশি নয়তো । এর চেয়েও বেশি অপ্রচলিত শব্দের কবিতাও আমি লিখেছি । এভাবে বললে তো সেসব পোস্ট করতেও ভয় পাবো !!
৯|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:২১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:২১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখায় এতো কঠিন কঠিন শব্দ ব্যবহার করার মানে কি? এক ব্লগার মনিরা সুলতানার জ্বালায় বাচি না, এখন আপনি শুরু করলেন!!!  
 
যাকগে, না বুঝেই একটা লাইক ঠুকে দিলাম। 
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩৯
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৩৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ওস্তাদ আমি আবার ইংজিরি জানি না   । মাগার বলগে তো আমারে একটু জাতপাত দেখাইতে হইব নাকি , হের লাইগা নিজের ভাষা দিয়া ঠাঁট দেখাইলাম
  । মাগার বলগে তো আমারে একটু জাতপাত দেখাইতে হইব নাকি , হের লাইগা নিজের ভাষা দিয়া ঠাঁট দেখাইলাম   । সইত্য হইলো নিজের ভাষায় ঠাঁট দেখানোর মজাই  আলাদা
 । সইত্য হইলো নিজের ভাষায় ঠাঁট দেখানোর মজাই  আলাদা   !!!
 !!! 
 আল্লাহ আপনারে আমার পোস্টে এমন অনেক লাইক দেবার তোফিক দিক !!
১০|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৫০
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ১:৫০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: 
কঠিন কঠিন পছন্দ হয় আমার।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৪০
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৪০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তাইলে আপনি অতি সরল মনের মানুষ !! আরেকটা কথা বেশি কঠিন কঠিন পছন্ত বলেই হয়তো আমরা নারীবাদী প্রিয় , হাহাহাহাহাহাহ !!
১১|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:৪৬
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  দুপুর ২:৪৬
মিরোরডডল  বলেছেন: 
আই উইশ মেয়েটি একদিন যুবকের অনুভুতি বুঝতে পারবে।
ভালো থাকুক 'দৃপ্রনিশা 
ভালো থাকুক প্রেমিক যুবা
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৪১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  বিকাল ৫:৪১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বুঝতে না পারলেই ভালো , এতে করে কিছু হলেও কথা জন্মাবে !! 
আপনিও ভালো থাকুন আপা প্রবাসের জীবন আপোষে  !!
১২|  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৩৩
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: কঠিন শব্দ ব্যবহার বন্ধ করুণ। 
যে সব শব্দ গুলো সবাই জানে, বুঝে এবং যে সব শব্দ গুলো শ্রুতিমধুর এমন সব শব্দ ব্যবহার করুণ। তাতে পাঠক বিরক্ত হবে না।
  ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৫৫
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  রাত ৯:৫৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: না , তা করা যাবে না !
ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখে সাহিত্য , সাহিত্যকে যদি অবরুদ্ধ করা হয় তবে ভাষাও অবরুদ্ধ হবে !  আমি ভাষাকে অবরুদ্ধ করবার পক্ষে না !!
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মার্চ, ২০২৩  ভোর ৪:৪১
০৬ ই মার্চ, ২০২৩  ভোর ৪:৪১
স্মৃতিভুক বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে। আশাকরি একদিন আপনি বালিকার পাশে থাকার জন্য যোগ্যতা কিংবা দুঃসাহস যাই বলেন না কেন, অর্জন করতে পারবেন। শুভকামনা থাকলো।
সমস্যা হইলো - আমি এবং আমার কত গুটিকয়েক মুখ্য-সুখ্য এইখানে পথ ভুল কইরা কেমনে কেমনে জানি চইলা আসছি। আপনারা যখন কঠিন কঠিন শব্দ ব্যবহার কইরা খটো-মটো ভাষায় গদ্য-পদ্য রচনা করেন, আমাগো বুঝতে খুবই কষ্ট হয়। আশাকরি আমাগো এই অক্ষমতা নিজ গুনে কম করবেন। যেমন ধরেন, ‘দৃপ্রনিশা’ শব্দের অর্থ হাজার চেষ্টা কইরাও বুইঝা উঠতে পারি নাই।
মাগার হাজার হোক কুলীন টাইপ সব বাংলা শব্দ ব্যবহার করছেন, আর যদি কই বুঝি নাই, এইখানে তইলে ইজ্জত এর চাকা পাংচার! বেবাকে বুইঝা ফেলবো আমার বিদ্যার দৌড় কদ্দুর। তাই নিজ ঠিকই আইজকা জানান দিয়া, বুক ঠুইকা জিগায়া ফেললাম। লেংটার কি মিয়া হারানোর কিছু আছে নি!
যাই হোক, ধান ভানতে শিবের গীত গাইয়া ফেললাম। মূল প্রসঙ্গে ফেরত আসি। সকরুণ নিবেদন, যদি পারেন আমাগো মতো অগা-মগার লাইগা একটু সহজবোদ্ধ ভাষায় রচনা লিইখেন।আর ‘দৃপ্রনিশা’ শব্দের অর্থ জানাইলে কৃতার্থ হইতাম।
পাদটীকা: যতদূর জানি –
দৃ অর্থ - আদর করা
প্রনিশা অর্থ জীবনের প্রতি ভালোবাসা
দুইটা মিল্লা কি ঘোড়ার ডিম হয় জানি না।