নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাগতম আপনাকে এক প্রব্রজ্যার প্রবচন রাজ্যে !
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
ছন্দা আপা, নির্মল ছন্দ নিয়ে যিনি কিনা সবসময় মাতিয়ে রাখতেন আমাকে, আমার চারপাশকে । যার ছন্দময় আহ্লাদ আর প্রশ্রয় মাখানো মমতা ছিল আমার প্রতিদিনের আনন্দের বিষয় । আমি নিজেও যার কাছে নিজেকে মন খুলে প্রকাশ করতে পারতাম , কোন ভণিতার চাদর কিংবা কোন প্রকার মেকী আচরণকে পাত্তা না দিয়ে যার কাছে আমি হয়ে যেতে পারতাম শুদ্ধ আমি , সেই ছন্দা আপা ।
সেই ছন্দা আপা এখন ছন্দ হারিয়ে কেমন যেন নির্লীপ্ত হয়ে গেছেন । উচ্ছল উর্মীতে ভরা নদী যখন তার রূপ হারিয়ে মলিন হয়ে যায় তখন যেমন এক নির্জীব প্রাণের স্পর্শ অনুভব করা যায় নদীর বাঁকে ঠিক তেমনই জড়তার আঁচ অনুভূত হয় আপার মধ্যে। আজকাল তাকে দেখলে মনে হয় চুপিসারে ওত পেতে থাকা যে ঝড়ে চুরমার হয়ে গিয়েছিল তার মননারণ্য, তা তার সজীবতাকে ছড়িয়ে আর বেড়ে উঠেনি । কী নির্মম এক স্থবিরতাকে বয়ে চলছে আমার ছন্দা আপা , আমার মনপ্রাচীরের গায়ে লেগে থাকা আমারই রহস্য, ছন্দা আপা !
আমি নিজেও বলতে পারছি না কতটা ঝড় বুকে বয়ে বেরাচ্ছি আর সেই ঝড়ের কতটা বেগ বেড়ে যায় যথন দেখি ছন্দা আপার মুখে আর সেই উচ্ছ্বল হাসিটুকু নেই ! ভেঙে যাই আমি , যে নৈরাশ্যতা আমাকে শক্তি যোগাতো সবকিছুকে এড়িয়ে যাবার সেই নৈরাশ্যতাও যেন অপর্যাপ্ত আমার এই ভঙ্গুরতাকে সামাল দিতে । আমি যেন দিশেহারা এক জাহাজ , মাস্তুল হারিয়ে ভেসে চলছি সময়ের সাগরে !!
১.¬¬
ক্যাম্পাসের দর্শন সমিতির আয়োজন করা এক আড্ডাতে আমি প্রথম ছন্দা আপাকে দেখেছিলাম । সেরকম আড্ডাতে সেইবার আমার প্রথম যাওয়া । তাহসিন ভাইয়ের আমন্ত্রণে আমি সেখানে গিয়েছিলাম । দর্শনের প্রতি আমার যে অনুরাগ তার চেয়ে বেশি বোধহয় তাহসিন ভাইয়ের ছিল কিংবা আছে । তাই কোথায় দর্শন নিয়ে কী আলোচনা হত তার সব খবরাখবর তিনি রাখতেন । চলেও যেতেন । মাঝে মাঝে আমাকে এক প্রকার বাধ্যই করতেন তার সাথে যেতে । আমিও তার ন্যাওটা ছিলাম বলা যায় যদিও তার প্লেটোপ্রীতির বিরোধীতা করে এসেছি সর্বদা এবং বিদ্রুপ করে তাকে প্লেটোসিন ডেকেছি হাজারবার তবুও তার প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা দৃঢ় ছিল ততোদিন অব্দি যতদিন পর্যন্ত না সত্য এসে সব মিথ্যে করে দিয়েছিল এতদিনের জ্ঞাত সবকিছুকে !!
সেদিনও একপ্রকার জোর করে তাসিন ভাই আমাকে সেই আড্ডায় নিয়ে গিয়েছিলেন । রুমের ভেতরে সবাই মেঝেতে বসে আছে । বসবার জন্য মেঝেতে তিল পরিমাণ জায়গা ছিল না বলে দাঁড়িয়ে ছিল অনেকে। আমাকে আর তাসিন ভাইকেও দাঁড়িয়ে থাকবার দলে ভিড়তে হয়েছিল ! তখনও আড্ডার প্রধান অথিতি আসেননি , সেই ক্ষণে দেখা গেল ভিড় ঠেলে দরজার কাছে দাঁড়িয়ে আছে একটি মেয়ে ।মাঝারি গড়ন একদম চাঁপা ফুলের মতো গায়ের রং, চাঁছাছোলা চেহারা , কাঁধ পর্যন্ত নেমে আসা মিশমিশে কালো তবে পাতলা চুল এবং সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো আদুরে নাক আর ডাগর চোখ । সব মিলিয়ে এক অপ্সরা যেন এসে যোগ দিয়েছে এই আড্ডায় । বাসন্তি রঙা কাবুলি পোশাক আর মুক্তোর কানের দুলের কারণে তাকে অনন্যা বলে মনে হচ্ছিল !
তাসিন ভাইকে দেখলাম মেয়েটাকে উদ্দেশ্য করে উঁচু করে হাত নাড়তে। তাসিন ভাইকে দেখতে পেয়ে মেয়েটির পাতলা ঠোঁটে একটা হাসি ছড়িয়ে পড়ল । আর আমি আবিষ্কার করলাম যতটা না এই মেয়ে সুন্দরী তার চেয়ে বেশি সুন্দরী তার হাসি । তাহসিন ভাইকেও দেখলাম ঠোঁটে একটা বিশ্বপ্রেমিক হাসি ঝুলিয়ে মেয়েটির দিকে এগিয়ে যেতে । আর আমি হয়ে পড়লাম একা ।
ওদিকে দুজনে আলাপ চালালো হাসি হাসি মুখে আর আমি দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সবার অবস্থা দেখছিলাম । এর মধ্যে চলে এলেন প্রধান অথিতি । আমার চেনা তিনি, অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক। প্রভাষক অ্যালবার্ট শহীদ । আমি জানতাম না যে তিনিও দর্শন চর্চা করেন । আড্ডায় যখন তার বক্তৃতা শুরু হলো তখন বুঝতে পারলাম তিনি ফ্রয়েডের একনিষ্ঠ ভক্ত ! যেখানে সেখানে তিনি ফ্রয়েডকে টেনে আনছেন , সেটা হোক সাহিত্য কিংবা নারী পুরুষের সম্পর্ক ! যদিও আড্ডাটা শুরু হয়েছিল সাহিত্যের দর্শন নিয়ে কিন্তু সেটা ক্রমেই গিয়ে পৌঁছাল নারী-পুরুষের সম্পর্ক নিয়ে ।
এই বিষয়টা এমনিতেই খুব স্পর্শকাতর তার ওপর বক্তা যেখানে সেখানে ফ্রয়েডকে টেনে আনছেন । যেটা অনেকটাই বিরক্তিকর । ফ্রয়েড আমার কাছেও প্রিয় তবুও এই প্রসঙ্গে ফ্রয়েডের মতকে আমার কোন কালেই সমর্থনযোগ্য বলে মনে হয়নি । কিন্তু দেখলাম পুরো রুম জুড়ে সবাই হা করে গিলছে ওনার কথা । কেবল তাসিন ভাইয়ের সাথে থাকা মেয়েটি বাদে । বিরক্তি আর অস্বস্তিতে তার মুখ কুঁচকে গেছে , কিন্তু তাহসিন ভাই মগ্নমুগ্ধ হয়ে এইসব শুনছেন ।
বক্তা বলে চলেছেন , “ এই যে নারী দেহের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গ স্তনের প্রতি পুরুষের এত আগ্রহ এর কারণ নিহিত আছে সেই শিশু সময়ে স্তন্যপানের অভিজ্ঞতার মধ্যে । মূলত সেই অভিজ্ঞতা নির্জ্ঞানে থেকে যায় যা তাকে অনুপ্রাণিত করে তাড়িত করে !”
ঠিক এই জায়গায় আমি বাঁ হাতটা ঢুকালাম, “ তা নারীর বেলায় কী বলবেন ?”
অথিতি সমেত পুরো রুমের সবাই আমার দিকে ঘাঁড় ফিরিয়ে তাকালো । তাহসিন ভাইকেও দেখলাম ভ্রু কুঁচকে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন । অথিতি বলে উঠলেন ,
“ নারীর বেলায় বলতে ?”
“ পুরুষের বেলায় নাহয় শিশুকালে স্তন্যপানের অভিজ্ঞতার যে উপলব্ধি তা নির্জ্ঞানে থেকে যায় বলে এই ক্ষেত্রে তাকে তাড়িত করে । নারীও তো শিশুকালে একই অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যায় তবুও কেন তাকে পরবর্তীতে এই উপলব্ধি পেতে হয় না ? বুঝলাম ঈদিপাস কমপ্লেক্স নারীর ক্ষেত্রে আলাদাভাবে কাজ করে কিন্তু শিশু অবস্থায় তার চরম উপলব্ধি তো পুরুষের মতই থাকে তবে নারী কেন স্তনের প্রতি আকৃষ্ট হয় না ?”
আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আড্ডায় থাকা নেতা গোছের একজন বলে উঠলো, “ আপনাকে আড্ডায় থাকতে হলে আড্ডার প্রশাসনিক নিয়ম কানুন মানতে হবে এভাবে আপনি কথা বলতে পারেন না !”
“ তবে তো এটা কোন দার্শনিক আলোচনার আড্ডা হলো না টিপিক্যাল ওয়াজ মাহফিলের মতো হয়ে গেল না ? আপনারা থাকুন আপনাদের এইসব ওয়াজ নিয়ে । দেখুন ফ্রয়েড নিয়ে কোন গতি হয় কিনা !”
আমি আর তর্কে গেলাম না বসে থাকা মুরিদগুলোর কাঁধের ওপর দিয়ে গিয়ে আমি দরজা পর্যন্ত এগোলাম । দেখলাম তাহসিন ভাই জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আর তার পাশের মেয়েটি অবাক দৃষ্টি নিয়ে আমাকে দেখছে ! আমি তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে একদম গটগটিয়ে বেরিয়ে এলাম । এরপর জানলাম আমাকে আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে এই সমিতির সকল আড্ডা থেকে । যদিও আমি কোনকালেই এদের সদস্য ছিলাম না !
এরপর কেটে গেল কয়েকদিন ........................
সেদিন আমি করিডরে দাঁড়িয়ে মুহাম্মদ তানিম নওশাদের বই পড়ছিলাম । আচমকা ভাঙা গলায় একটা প্রশ্ন শুনতে পেলাম ।
“ কেমন আছো তুমি ?”
বইয়ের থেকে মাথা তুলে তাকাতেই দেখতে পেলাম সেদিন আড্ডায় দেখা মেয়েটি । মুখে সেদিনের দেখা অনবদ্য হাসিটা লেগে আছে ।
“ এই আছি বেশ , শুরু থেকে শেষ !”
“ তুমি করে ডেকেছি বলে কিছু মনে করো না । তাসিনের কাছ থেকে জানলাম তুমি আমাদের থেকে জুনিয়র হবে তাই তুমি করে বললাম । কিছু মনে করোনি তো ? ”
“ একদমই না ! মনে করার কী আছে । একজন সুন্দরী মেয়ে আমাকে তুমি করে বলছে বয়সে বড় বলে এটা মেনে নেয়াতে কোন আপত্তি থাকতে পারে কী ? আপত্তি করে আফসোস করবো নাকি ?”
খিল খিল করে হাসতে হাসতে বলল, “ তুমি তো অনেক দুষ্টু !”
“ হ্যাঁ সে নিয়ে অনেক খ্যাতি আছে আমার । তবে তা সুখ্যাতি না কুখ্যাতি তা আমার জানা নেই । কোন মেয়েও বলেনি এর আগে যে খ্যাতিটা আসলে কী!” আমিও এক গাল হাসলাম !
“ ও হ্যাঁ , আমি ছন্দা রেহমানী ! অর্থনীতি থেকে এবার মাস্টার্স করছি !”
“ আমি নীরোদ আমিন , হিসাববিজ্ঞান থেকে অনার্স ফাইনাল !” আমিও জবাব ছুঁড়ে দিলাম !
“ বাহ্ , তা নীরোদ অর্থ কী ?”
“ যা রোদকে রোধ করে দেয় , মানে মেঘ !”
“ বাহ্ সুন্দর তো ! সেদিন আড্ডায় তোমার কথাগুলো আমার খুব ভালো লেগেছিল ।যিনি বলছিলেন তিনি আমার প্রিয় শিক্ষক , তবুও তার কথাগুলো সেদিন ভালো লাগেনি । অবশ্য কিছু বলতেও পারছিলাম না এদিকে তুমি আমার হয়ে কথাগুলো বললে তাও আবার আমার থেকে অনেক ভালো করে গুছিয়ে । আর এমন ভরা মজলিসে যেভাবে সাহস দেখিয়েছিলে তারও তারিফ করতেই হয় !”
গরবর করে বলে যাওয়া কথা শেষ হতেই বললাম , “ আচ্ছা আজকের পত্রিকায় রাশিচক্রে কী বলা ছিল বলুন তো ? এতটা সৌভাগ্য এলো কী করে ? সারা ক্যাম্পাস যাকে বিরক্তির চোখে দেখে তাকেই কিনা প্রশংসা করছেন একজন সুন্দরী আপা ! ”
আবার একচোট হেসে ছন্দা আপা বললেন, “ আসলেই খুব দুষ্টু তুমি , তোমাকে আমার পছন্দ হয়েছে । আড্ডা দেবার ইচ্ছে ছিল তবে জরুরী ক্লাস আছে যেতে হবে । আজ তবে যাই ? ”
আমি মাথা নেড়ে সায় দিতেই উনি করিডোর ধরে হাঁটতে শুরু করলেন । আমি পেছন থেকে ডাক দিয়ে বললাম, “ ছন্দা’পা আপনার নাম ছন্দা কে রেখেছিল বলুন তো ? যিনি রেখেছিলেন তিনি কী করে জেনেছিলেন যে এই মেয়ে সত্যিই হাসিতে সবকিছু ছন্দময় করবে ?”
উত্তর দিলেন না তিনি হাসতে হাসতে হারিয়ে গেলেন করিডোরের শেষ প্রান্তে ।
চলে যাবার পর মনে হলো আশ্চর্য এক ছন্দে এতক্ষণ চনমনে ছিলাম আমি। এখন চারদিকে কেমন যেন এক খাঁ খাঁময় অবস্থা । অদ্ভূত তো !
আমি ভাবতেই পারিনি ঐদিন থেকে আমার ভেতরে একটা অদ্ভুত অস্বস্তি জন্ম নিয়েছিল আমারই অজান্তে !!
(চলবে....)
রচনাকারী: নিবর্হণ নির্ঘোষ ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কেমন আছেন বিজন'দা । এই প্রথম আপনার বর্ণধুলি আমার পোস্টের মন্তব্যের ঘরে এসে পড়ল !! স্বাগতমের শুভেচ্ছা জানবেন !!
এটা ভীষণ আনন্দের ব্যাপার যে আপনার মত চোস্ত কবি আমার লিখাকে পছন্দ করেছে । এর জন্য ধন্যবাদ জানবেন !
সত্যি বলতে কী বিজন'দা , আমরা তো জীবনের সম্পর্কে পূর্ণ ওয়াকিবহাল । আমরা যা কিছু নিজের জীবনে ঘটেনি তা অন্যের জীবনে ঘটেছে দেখে চলি , অভিজ্ঞ হই । তাই কিছুই নতুন নয় আমাদের কাছে । তবুও পুরনোকে নতুন করে চোখের সামনে এনে বলতেই হয় জীবন বৈচিত্র্যময় !!
আমি বরাবরই আমার লিখাতে দর্শনকে টেনেছি । এর পর আরও আসছে । আশা করি তখনও পাঠক হিসেবে আপনি পড়বেন !
আর প্রথম দান শব্দদ্বয় আসলে প্রথম পর্বের পারিভাষিক হিসেবে ব্যবহৃত ! আরও পর্ব আসছে ............................
ভালো থাকবেন বিজন'দা , জীবনের বৈচিত্র্যের উর্মিতে ভেসে থাকবেন !!
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: প্লেটোকে বিরোধিতা করার জন্য যুক্তির যে তীক্ষ্ণতা দরকার সেটা কয়জনের আছে।সক্রেটিসের ছাত্রদের মাঝে প্লেটোই সর্বাধিক পরিচিত।তার রচিত রিপাবলিক গ্রন্হটি সক্রেটিসের দর্শনের প্রতিফলন।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অবশ্যই আছে ।
এরিস্টটল কী করে গেছে ? প্লেটোর ইউটোপিয়া নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে । তার রিপাবলিক মোটেও সক্রেটিসের দর্শনের প্রতিফলন নয় কারণ সক্রেটিস তার সেই বইতে একজন কাল্পনিক চরিত্র মাত্র । এরিস্টটল তার পলিটিক্স গ্রন্থে একবারও রিপাবলিকের সমালোচনা করতে গিয়ে সক্রেটিসের নাম নেয়নি নিয়েছে প্লেটোর নাম !!
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৭
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: গল্প পড়িনি। দেখে গেলাম খালি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: পড়েও বা কী করবেন , খারাপ লেখাতে চোখ বুলালেও তো ক্ষতি !!
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আজ আপনি খুশি হোন , আজ কিন্তু বেশি মন্তব্য নেই বড় ভাই !!
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০
অধীতি বলেছেন: পুরুষ নারীতে দুর্ঘটনার শিকার হয়, তার হাসিতে বিদ্ধ হয়, চুমুতে মরে যায়, শরীরে দাফন ঘটে; প্রকৃতিতে নারীই শিকারী।
ছন্দা আপার ছন্দময়ী বর্ণনা তো করলেন। এদিকে অডিপাস রেক্স আমার মাথায় এমন ভাবে ঢুকে ছিল যে পরীক্ষা (ফাক) লিখে দিয়ে আসছিলাম। দার্শনিকের ভাত মারলেন। আপনাকে ব্যান করে আপনার উপকারই করলো। নইলে সময় অপচয়টাই বেশি হত।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: উম্ , আচ্ছা নারী শিকারী তা বুঝলাম বটে । কিন্তু একটা বিষয় এই যে নারীর সংজ্ঞায়ন , এই যে তাকে প্রেমিকা হিসেবে ভেবে তার যে গুরুত্ব বৃদ্ধি এবং সাহিত্যের যে উন্নতি তা কী পুরুষের এই উদগ্রীব আকাঙ্খা ছাড়া হতো ? এটা কিন্তু এখন ভাবনায় ঘুরছে !!
ছন্দা আপার অনেক বর্ণনা আদৌ বাকী এটা কেবল প্রথম পর্ব ।
আপনাকে তো মিয়া বিরাট মাপের সন্ন্যাসী ভেবেছিলাম, হাহাহাহাহা !
দার্শনিকদের ভাত কী মারবো ভাই , দার্শনিকরাই আমাকে মেরে ফেলেছে সেই কবে !!
আর ব্যান এখনও হইনি
৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: চমৎকার লেখা। দর্শনে “রস-কষ” আনুষ্ঠানিক ভাবে নিয়ে আসেন প্রথম ফ্রয়েড। আপনার লেখায় সেটা আরো স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। দর্শন একটি আনলিমিটেড উন্মুক্ত বিষয়। যে দর্শন চর্চায় আলোচনার উন্মুক্ত ও সীমাহীন চরিত্র থাকে না সেটা দর্শন নয়। মার্কস-এঙ্গেলস এর দর্শনের প্রায়োগিক লেলিন দর্শন “ বনসাই” রুপ নিয়েছে- এ কারনেই।
পুনশ্চঃ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমার লিখাটা মূলত দর্শন নিয়ে নয় মনোঃদ্বান্দ্বিকতা নিয়ে লিখা । সবাই দেখছি মূল লিখা থেকে সরে গিয়ে কথা বলছে !!
ফ্রয়েডই দর্শনে রসকষ এনেছে এটা বলা ঠিক হবে না । দর্শনে এর স্থান আগেই ছিল । তবে হ্যাঁ এটা ঠিক উনি মনস্তত্ত্বে অন্য এক ধারা এনেছেন !
দর্শন নয় কেবল প্রায় সবকিছুই একটি উন্মুক্ত প্রাঙ্গন । কারণ বদ্ধ জ্ঞান আসলেই সত্য আনে না ! লেলিন নিয়ে অনেক কথা আছে । প্লেটো নিজেও প্রথমে সাম্যবাদের কথা বলেছিলেন , এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যেতেই পারে !!
৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫০
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: পড়েও বা কী করবেন , খারাপ লেখাতে চোখ বুলালেও তো ক্ষতি !!
- আপনার লেখা খারাপ হয় না। সুন্দর গুছিয়ে লিখতে পারেন। আমি এখন সাহিত্য বা জীবনের গল্পগুলা একটু না পড়ার ই চেষ্টা করি। ওতে আমার খারাপ লাগা কাজ করে তাই এখন হাসির গল্প আর একশন বা ডিটেকটিভ টাইপ পড়ে আরাম বোধ করি!
আশা করি আমার আগের মন্তব্যটি এতটা রুষ্ট ছিলনা কিন্তু প্রতিমন্তব্যে ব্যাথিত হলাম। ভালো থাকবেন ব্লগার। আরও সুন্দর সুন্দর লেখা আমাদের উপহার দিন। শুভকামনা।
- দেয়ালিকা বিপাশা
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হাহাহাহাহাহ
আচ্ছা আচ্ছা বুঝেছি । আপনি অত ব্যস্ত সমস্ত হবেন না !
ব্যথিত হবার কিছুই নেই বিপাশা , নিজের প্রতি ভালো ধারণা রাখবেন ।
আপনিও ভালো থাকবেন ! দেখি আর লিখা যায় কিনা !
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৯
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার লিখাটা মূলত দর্শন নিয়ে নয় মনোঃদ্বান্দ্বিকতা নিয়ে লিখা । সবাই দেখছি মূল লিখা থেকে সরে গিয়ে কথা বলছে !!
কথা সত্য। কারন আপনি শেষ হইয়াও, হইলেন না শেষ। দর্শন চর্চার সুফলে ঝুলে ঝুলে চলছেন, দক্ষ ষ্টিয়ারিং হাতে। সাথে আছি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: দর্শনেও কম যুদ্ধ করতে হয় না । বৌদ্ধিক ভাবনা মানুষকে একা করে দেয় !
ভালো থাকবেন সর্বদা !
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৬
শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়ু!!
মন দিয়ে লিখেছো বুঝাই যাচ্ছে।
হাজার হোক ছন্দা আপার কথা তো তাই মন দিয়েই লিখেছো আর কি।
তবে হঠাৎ শেষ করে দিলে সমাপ্তি ছাড়াই এমনটাই ভেবেছিলাম। কারণ ধারাবাহিক বা চলবে কিছুই লিখোনি।
যাইহোক চোস্ত বাংলা লেখক স্টাইলেই এসেছে কিন্তু লেখাটা। তাই তো বলি সব কিছু ছেড়ে মন দিয়ে লিখলেই সেটা লেখা হয়।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এটা পর্বাকারে আসবে আপা । অন্তত সেই ইচ্ছে আছে ।
হাজার হোক ছন্দা আপার কথা তো তাই মন দিয়েই লিখেছো আর কি।
হাহাহা , হ্যাঁ ঠিক তাই ।
কারণ ধারাবাহিক বা চলবে কিছুই লিখোনি।
ঠিক করেছি !
যাইহোক চোস্ত বাংলা লেখক স্টাইলেই এসেছে কিন্তু লেখাটা। তাই তো বলি সব কিছু ছেড়ে মন দিয়ে লিখলেই সেটা লেখা হয়।
তুমি কী আমাকে শিশু পেয়েছো আপা ? লিখাটা অত ভালোও হয়নি আমি জানি ! তবে হ্যাঁ লিখে তৃপ্তি পেয়েছি । আসলেই মন দিয়ে লিখলে লিখা হয় !!
সে যাক ভালো থেকো আপা !!
১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
শিশু অবস্থায় তার চরম উপলব্ধি তো পুরুষের মতই থাকে তবে নারী কেন স্তনের প্রতি আকৃষ্ট হয় না ?”
কে বলেছে হয় না?
নীরোদের এই স্টেটমেন্ট সম্পর্কে লেখকের মতামত জানতে চাই।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হয় না তো !
এখন সমকাম একটি ভিন্ন অবস্থা সেটা ফ্রয়েডের এই তত্ত্বে আলোচিত হয় না । আর সমকামের পেছনে যে শিশু অবস্থার যে কামানুভূতি তার প্রভাব আছে তাও নিশ্চিত কী করে হৈ ? কারণ ফ্রয়েডের মতে শিশুরা একদম বিপরীত লিঙ্গের দিকে আকৃষ্ট হয় সেই ছোট থেকেই !!
আচ্ছা তুমি কী এই মতে বিশ্বাসী যে নারীরা আসলে পুরোপুরি বিষমকামী হতে পারে না !!
১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
শায়মা বলেছেন: লেখা ভালো কি মন্দ সে সব পাঠক বলে তবে সেই লেখাই যোগ্য লেখা যাহা লিখে নিজে শান্তি পাওয়া যায়।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: একদম আপা , এটা ঠিক ! তবে বিধি বাম , লিখাটা তো পাবলিক প্ল্যাটফর্মে দিচ্ছি তার মানে তো এই যে অন্যদের ব্যাপারটাও ভাবতে হয় । পাঠককেও মূল্যায়িত করতেই হয় !!
১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গল্পের সূচনা বেশ ভালো লাগলো। ছন্দা আপার পরিণতি জানতে গল্পের পরের দান পড়তে হবে মনে হচ্ছে।
একটা কৌতুক দিয়ে মন্তব্য শেষ করি।
একবার এক মওলানা ওয়াজ করতে গিয়েছেন। মাওলানা হুজুর ওয়াজের এক পর্যায়ে বলছেন “বুঝলেন ভাইয়েরা, আল্লাহর অলির এমন কেরামত গাছের পাতা মাটিতে পড়লে বিশাল বাঘ হয়ে যায় আর পানিতে পড়লে বিরাট কুমির হয়ে যায়…… সবাই জোরে বললেন সোবাহান্নাল্লাহ !!!!” এমন সময় এক তরুণ দাঁড়িয়ে বলল, “হুজুর আমার একটা ছোট প্রশ্ন আছে।” “কী প্রশ্ন বাবা বল?” হুজুর জিজ্ঞেস করলেন। ছেলেটা বলল, “যদি অর্ধেক পাতা মাটিতে আর অর্ধেক পাতা পানিতে পড়ে তাহলে কি হবে?” হুজুর বললেন “আমি আগেই কইসিলাম রয়াল ডিসট্রিক্টের কেউ থাকলে আমি ওয়াজ করমু না”।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আমিও চাই আপনি পড়ুন । এবং জানুন রুবাইয়ের পেছনের কাহিনী কী !
আর কৌতুকটা আমি জানি । এই কৌতুক দিয়ে ছন্দা আপাকে রাগাতো নীরোদ !! তার নানার বাড়ি নোয়াখালী
১৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
মিরোরডডল বলেছেন:
ফ্রয়েডের মতে শিশুরা একদম বিপরীত লিঙ্গের দিকে আকৃষ্ট হয় সেই ছোট থেকেই !!
ফ্রয়েডের কথাই শেষ কথা না।
এর বাইরেও অনেক কথা থাকে।
মিডের মতবাদ কি বলে সেটা ইম্পরট্যান্ট
এ জগতে যা কিছু সর্বাধিক আকর্ষণীয় তার মাঝে অন্যতম একটি হচ্ছে নারীস্তন।
সেটা পুরুষদের কাছে যেমন আকর্ষণীয়, নারীর কাছেও।
not necessarily তারজন্য সমকামী হতে হবে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ফ্রয়েডের কথাই শেষ কথা না।
এর বাইরেও অনেক কথা থাকে।
অবশ্যই থাকতে পারে । কিন্তু নীরোদের আলোচনার প্রসঙ্গ হলো ফ্রয়েড আর কেউ না ! তাই তো ফ্রয়েড আসবেই!!
মিডের মতবাদ কি বলে সেটা ইম্পরট্যান্ট
নিশ্চয়ই সে আর বলতে ........
এ জগতে যা কিছু সর্বাধিক আকর্ষণীয় তার মাঝে অন্যতম একটি হচ্ছে নারীস্তন।
সেটা পুরুষদের কাছে যেমন আকর্ষণীয়, নারীর কাছেও।
not necessarily তারজন্য সমকামী হতে হবে।
তুমি যে পুরোটা পড়নি ও বোঝনি তা বুঝলাম আপা ।
সর্বাধিক আকর্ষণের মধ্যে একটি বললে পৃথিবীর সব নারীর স্তন সুন্দর বলতে হবে । আসলে কী তাই ? এই নিয়ে আর বলছি না । যদিও একাডেমিক অর্থেই বলছি অন্য কিছু না !!
পুরুষের কাছে স্তনের যা আবেদন নারীর কাছেও কী তাই ? একদমই না তাই আকর্ষণের ক্ষেত্রগত ভিন্নতাও আছে বলতেই হয় !!
১৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আরে 'গাধা দার্শনিক' ছেলেদেরও তো স্তন বৃন্ত থাকে। এটা বুঝতে কি ফ্রয়েডকে লাগবে নাকি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সেটার ক্ষেত্রে নারীর কোন আবেদন থাকে না ভাই । তাই একে নিষ্ক্রিয় স্তন বলে
আর আপা যা বলছে তা আসলে কেন্দ্রগত না এটা মেয়েলি প্রশংসার একটা ক্ষেত্র থেকে বলছে । শুনেছি নারীরা সবচেয়ে বেশি গর্ববোধ করে তার এই অঙ্গ নিয়ে । আর না বলি !!!
১৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সব দোষ ঐ দুজনের !!
১৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
মিরোরডডল বলেছেন:
তুমি যে পুরোটা পড়নি ও বোঝনি তা বুঝলাম আপা ।
কষ্ট করে পুরো পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার পরও যদি এই অভিযোগ শুনতে হয়, তাহলে আর আসবোই না এমন পোষ্টে
এর আগে অনেকবার বলেছি পোষ্ট না পড়ে কমেন্ট করিনা।
এই লাইনটা নিয়ে দ্বিমত আছে বলেই এটা নিয়ে কথা বলা।
নারীপুরুষের সেক্সচুয়াল রিলেশনশিপের ক্ষেত্রে পুরুষদের কাছে স্তনের যে আবেদন, নারীদের কাছেও এটা বিশেষ ভূমিকা রাখে।
আমিও এই বিষয় নিয়ে পিচ্চুর সাথে আর কথা বলতে চাচ্ছি না।
এঞ্জয় ইউর ব্লগিং
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অ তাই তো !!
যদি পড়েই থাকো তবে তো বলতেই হয় নীরোদের কথাটা বুঝতে !
আরে বাবা পুরুষের আবেদন এক আর নারী তার নিজস্ব চাহিদা মেটাবার জন্য পুরুষের কাছে তার অঙ্গ নিয়ে যে আবদার তা আরেক । দুটো বিষয় ভিন্ন !! এগুলো নিয়ে একাডেমিক আলোচনা করতে হলে খোলাখুলি করতেই হয় এখন সেটা করলে আরেক কথা শুনতে হবে !! তার চেয়ে এখানেই থামি !!
এঞ্জয় ইউর ব্লগিং
সত্যি করে বললেই হয় যে আমার এখানে আর আসবে না । ব্যস !!
ঠিক আছে , ভালো থেকো !!
১৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অবিবাহিত দুধের বাচ্চার কাছে দুধ সুপেয়। তার বেশী জানার কথা না তার, বড় না হওয়া পর্যন্ত। বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত মানুষ বড় হয় না।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: উঁহু , অন্তত নৃতাত্ত্বিক পরিধি থেকে যৌনতার যে সীমা ও পরিসীমা তা আমি বুঝি বড় ভাই ! তবে হ্যাঁ এই নিয়ে কম আলাপ করি ও করতে চাই । আমার কাছে এই যৌনতা মানুষকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে নিজের থেকে !!
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
সত্যি করে বললেই হয় যে আমার এখানে আর আসবে না । ব্যস !!
সবকিছুতে এক লাইন বেশি বোঝে।
এই বিষয় নিয়ে শেরজার সাথে কথা বললে, ঠিক ঠিক বুঝতো।
কিন্তু পোলাপাইনের সাথে এই নিয়ে সব কথা বলা যায় না।
এতো বেশি সেন্সর করে কথা বললে, আসল কথা মর্ম হারায়।
you'd better say something about ছন্দা'পা।
আমি পেছন থেকে ডাক দিয়ে বললাম, “ ছন্দা’পা আপনার নাম ছন্দা কে রেখেছিল বলুন তো ? যিনি রেখেছিলেন তিনি কী করে জেনেছিলেন যে এই মেয়ে সত্যিই হাসিতে সবকিছু ছন্দময় করবে ?”
নীরোদ আমিনতো ভালোই ফ্লার্ট জানে!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সবকিছুতে এক লাইন বেশি বোঝে।
আপা আমি কিন্তু আভাস পাচ্ছি তুমি হারিয়ে যাবে !! আচ্ছা গেলে না হয় !!
[email protected] এটা আমার ইমেইল আইডি । যদি কখনও এই পিচ্চুকে মনে হয় তো কথা বলতে পারো । জানি বলবে না তাও দিলাম আপা !!
এই বিষয় নিয়ে শেরজার সাথে কথা বললে, ঠিক ঠিক বুঝতো।
কিন্তু পোলাপাইনের সাথে এই নিয়ে সব কথা বলা যায় না।
এতো বেশি সেন্সর করে কথা বললে, আসল কথা মর্ম হারায়।
শেরজা ভাই আমার চাইতে ২৭ বছর বড় । উনি আর আমি তো এক হবো না তাই না !!
you'd better say something about ছন্দা'পা।
বলতে গেলে যে দম বন্ধ হয়ে আসে । ক্ল্যাসিক্যাল ডান্সে পারদর্শী , ভালো আঁকিয়ে আর দারুণ ভাস্কর্য তৈরী করতে পারা মেধাবী এক মেয়ে । এখন সব বললে পরের গল্পে কী বলব ?
নীরোদ আমিনতো ভালোই ফ্লার্ট জানে!
আরেহ না একদম না । ওর বন্ধুরা আর সিনিয়ররা তো বলে ও প্রেম করবার ও এইসব করবার কোন যোগ্যতাই রাখে না । ওটা শৈল্পিক অর্থে বলা !!
১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: সব দোষ ঐ দুজনের !!
না আপনার। আপনি চার লাইন বেশি বুঝেন। এখন বইসা বইসা মন্তব্য গুনেন! ফাজিল লোক বদমাইশ বেটা, সাচু ঠিকই বলে আপনি ছোট মানুষ। খালি পারেন ফুরুৎ ফারুৎ পট পট করতে। যাকগে পোস্ট পড়েছি। খোচা মেরে কথা তো আগেই বলে দিলেন (পড়েও বা কী করবেন , খারাপ লেখাতে চোখ বুলালেও তো ক্ষতি !!)
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তার মানে আপনি আয়নাবিবির সাথে একমত ?
আমি তো ছোটই । এখানে সবাই আমার বাবা মায়ের বয়সী । মিরোরডডলও ! তো আমি ছোটই তো !
আর পটর পটর করছি বলেই বেঁচে আছি । না হলে বেঁচে থাকবার ইচ্ছেই থাকতো না !!
আর আমি কিন্তু ঠিকই বলেছি !!
যাকগে ভালো থাকুন !!
২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
পাশা ক্ষেপেছে কেনো?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তোমার আলোচনায় । সে এসব পছন্দ করে না !!
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
এখানে সবাই আমার বাবা মায়ের বয়সী । মিরোরডডলও !
তাই????
তাহলে আজ থেকে পিচ্চুকে বাবা বলে ডাকবো?
সন্তানের বয়সী বলে কথা
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: তাই????
তাহলে আজ থেকে পিচ্চুকে বাবা বলে ডাকবো?
সন্তানের বয়সী বলে কথা
ডাকো , আমি কী বিরহে মরে যাবো নাকি !! এহ্ !!
ডাকো আপা ( নাকি আন্টি ডাকবো !) , নিজেকে আরও পিচ্চি মনে হবে বিপাশাকেও খালাম্মা ডাকবো !!
২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: তোমার আলোচনায় । সে এসব পছন্দ করে না !!
আলোচনাটা পোষ্ট রিলেভেন্ট ছিলো।
এনিওয়ে, লিভ ইট।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: সে তা জানে এবং তোমাকে খুব ভালোবাসে !! তাই তোমার ওপর সে রেগে থাকবেই না !!
এখন অবশ্য এসে বলবে যে সে তোমার ওপর রেগে নেই এবং আমি কুটনামি করছি ।
গেলাম আপা । অস্বস্তি লাগছে আচমকা , ভালো থেকো !!
২৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন:
অস্বস্তি লাগছে আচমকা ,
কেনো?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপা এটা হলো নিজের থেকে বিচ্ছিন্ন হবার অস্বস্তি !
এই অস্বস্তি কাটাতেই এই ব্লগে আসা । এখন দেখি এটা আবার পেয়ে বসেছে । হাহাহাহাহা !!
২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মিরোরডডল বলেছেন:
গতকাল পোষ্টের প্রতিমন্তব্য পড়তে গিয়ে দেখি পোষ্ট উধাও। প্রতিমন্তব্য আর পড়া হয়নি!
কেনো পোষ্টটা দেয়া হয়েছিলো আর কেনোই বা তাহলে সরিয়ে নেয়া হলো!
what's wrong?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপা পোস্টটা সরাইনি ।
এই যে গল্পটা লিখলাম এটার শেষে এসে বুঝবে ঐ পোস্টের শানে নূযূল কী !!
পোস্টটা আছে দেখো ।
এই কবিতাটা আমি অনেক দরদ দিয়ে লিখেছি । এর আগে কখনও এভাবে কোন কবিতা লিখিনি !!
২৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০১
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: লেখক বলেছেন: তোমার আলোচনায় । সে এসব পছন্দ করে না !!
আলোচনাটা পোষ্ট রিলেভেন্ট ছিলো।
এনিওয়ে, লিভ ইট।
প্রিয় ব্লগারস, ( মিরোর আপু আর নির্বহণ)
কাউকে কিছু বলিনি। যা যা বলেছি নির্বকে। সে এমন সময় পোস্ট করে যেই সময় কেউ মন্তব্য করার মতোছিল না। তাই সে বলছিল আবোলতাবোল তাই মেজাজ খারাপ হয়ে গিয়েছিল।
মিরোর আপু আমি ব্যক্তি জীবনেও কাউকে নিয়ে বেশি কথা মানুষ না। তবে যাই বলেন না কেন নির্বহণ আপনি একটূ বেশি কথা বলেন। এই যেমনটি আমি প্রথমে পোস্ট না পড়ায় আপনি কিন্তু না বুঝেই একটা কথা বলে বসলেন। দিনশেষে আমরা ব্লগার ওইরকম প্রতিমন্তব্য ভালো দেখায় না। আমার প্রথম মন্তব্য দ্বারা এটা বোঝায় আপনার এই লেখটা না পড়লেও আপনার নতুন লেখার সাথেই আছি।( ব্লগে তো সবাই এইভাবেই মিলেমিশে থাকবে তাই নয় কি?)
যাই হোক আমার মনে হয়েছে মিরোর আপু বা আপনার মনে আমার কথা নিয়ে কনফিউশন আছে কিনা তাই এত কথা বলা।আশা এই বিষয়ে আর কিছু বলবার মতো নেই। আমি বোঝাতে পেরেছি। অতিরিক্ত বাক্যব্যয়ে দুঃখ প্রকাশ করছি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আচ্ছা বিপাশা এখন আর ঝগড়া না করি ?
জানেন তো আমি আসলেই পাগল কিছিমের একজন । অনেকেই বলে শূণ্য কলসি । আপনিও শূণ্য কলসির প্রলাপ ভেবে আমাকে ক্ষমা করে দিন ?
এই সময়টা আনন্দে কাটাই ? সুন্দর কিছু স্মৃতি থেকে যাক !! তিমিরে হারাবার আগে আলোর একটু স্পর্শ পাওয়া যাক !!
২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপা এটা হলো নিজের থেকে বিচ্ছিন্ন হবার অস্বস্তি !
বিচ্ছিন্ন হতে হবে কেনো?
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপা ,
এটা মার্ক্স উল্লেখ করেছিল । মানুষ আসলে বিচ্ছিন্ন নিজ থেকে ! আমিও তাই আপা !! শুধুই ঘুরে মরছি !!
২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১২
মিরোরডডল বলেছেন:
এই কবিতাটা আমি অনেক দরদ দিয়ে লিখেছি । এর আগে কখনও এভাবে কোন কবিতা লিখিনি !!
কবিতা ভালো হয়েছে কিন্তু কাল যে সরিয়ে নিয়েছিলো এটাতো সত্যি!
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হ্যাঁ কারণ ঐ যে বলেছিলাম সরাব ! তাই !!
২৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
আমিও তাই আপা !! শুধুই ঘুরে মরছি !!
বয়স অল্প, তাই এই অস্থিরতা।
সময়ে সব ঠিক হয়ে যাবে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কী জানি !
আপা , কিছু সংলাপ কিছু প্রলাপ নামে একটা ফিল্ম আছে । এটা দেখো !
এটা আমার অনুরোধ । এখানে দুটো চরিত্র দেখতে পাবে । একটা অরূপ আরেকটি নিউটন । দারুণ এক ফিল্ম । আর অনন্যা বলে একটি চরিত্র আছে । ওটাই আসলে নারী চরিত্রের মূল বিষয়কে ধারণ করেছে !!
সে যাক । আসছি এবার , ভালো থেকো !!
২৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৯
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আমি ঝগড়া করি না
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক তাই , আপনি খুব ভালো এক মেয়ে !!
আপনার ভেতরে থাকা অপার সম্ভাবনাকে মেরে ফেলবেন না যেন !! আপনি একদিন অনেক উচ্চতায় পৌঁছুবেন ইনশাআল্লাহ । ভালো থাকবেন !!
৩০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৫
জনারণ্যে একজন বলেছেন: শূন্য কলস বলাতে মনোকষ্ট পেয়েছেন বুঝতে পারছি। আচ্ছা, এখন থেকে পূর্ণ কলস বলবো, কেমন।
যে অসাধারণ আপনার লেখার হাত, এটা বিবেচনায় নিয়ে হলেও কখনো-সখনো 'পূর্ণ কলস' বলা যায়।
তবে কেউ কিছু বললেই দাঁত-মুখ খিঁচিয়ে রে রে করে তেড়ে আসার স্বভাব পরিত্যাগ করাই বেটার - মানুষ তখন চারপেয়ে কোনো জীবের সাথে স্বভাবগত মিল খুঁজে পেতে পারে।
অতি-আবেগী মানুষেরা কখনো-সখনো এটা করে থাকেন অবশ্য এবং তার পরিণতি একাকী কষ্ট পাওয়া।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ব্রাত্যদের আবার মনোকষ্ট ? বলা যায় ব্রাত্যরা মনে হয় কষ্টকেই আলোয়ান হিসেবে গায়ে জড়ায় । সে যাক ।
আপনি একজন সমালোচক হলেও আমার পছন্দের । যদিও আপনার প্রতি অভিযোগ আছে ।
দেখুন জনারণ্যে একজন , সমালোচনা ব্যাপারটা ভালো । সমালোচনা থেকেই সত্যের স্পর্শ পাওয়া যায় । তবে এটা যখন ব্যক্তি আক্রমণ হয়ে দাঁড়ায় তখন কী বিপরীত পক্ষ থেকে ডিফেন্সিভ রিয়েক্ট আসাটা ভীষণ অস্বাভাবিক ?
আপনাদের ব্লগে দরকার । গঠনমূলক সমালোচনা খুব গুরুত্বপূর্ণ ! কিন্তু তাই বলে ফোঁড়ন কাটাটা কী সবসময় গ্রহণযোগ্য ?
আমি আবেগী এটা আমি মাথা পেতে মানি । এই নিয়ে নিজের প্রতিই আমার রাগ ও ঘৃণা কাজ করে । কিন্তু আমারও তো নিজের প্রতিরক্ষামূলক মানসিকতা আছে তাই না ?
আমি ব্লগে কাউকে খোঁচা দিয়ে পারতপক্ষে কথা বলি না । এমনকি আমাকে গালাগাল দিলেও না , অসহ্য হয়ে আমি সোনাগাজীকে প্রত্যুত্তর দিয়েছি কয়েকবার এই যা !!
সেদিন যে আপনার মন্তব্যে আমি হেসেছি সেটা ইতিবাচক ছিল মোটেও আপনার মন্তব্যকে আমি নেতিবাচক হিসেবে নিইনি । কিন্তু আপনি সবসময় নেতিবাচক এক কোণ থেকে চিন্তা করে মন্তব্য করেন । আপনি নিজেও কী নিজের প্রতি অন্যায় করলেন না ?
আর শেষের যে কথা বললেন তার বিপরীতে বলি ? মানুষ তখন একা হয়ে যায় যখন সে নিজেকে ঘৃণা করে আর যখন সে অন্যের প্রয়োজন মেটাতে পারে না । আমি দুটোতেই একদম দক্ষ । তাই আমি লক্ষকোটি তারার মাঝে থাকা চাঁদের মতই একা ।
আমি নিজেও যথেষ্টভাবে আপনাকে কটু কথা বলেছি ।
ভালো থাকবেন আপনি !!
৩১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৫
অধীতি বলেছেন: আমি সন্যাসী না হলেও ভবঘুরে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: হাহাহাহা , আপনি ভবঘুরো ভুবনচিল, ঠিকই প্রেমের উষ্ঞতার কাছে শেষমেশ ফিরবেন !!
৩২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনেক লম্বা লেখা সময় করে পড়ব।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: পড়বার ইচ্ছা পোষণ করেছেন বলে ধন্যবাদ জানবেন সেলিম ভাই !!
৩৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪৫
জনারণ্যে একজন বলেছেন: ইয়ু আর সাচ এ সুইট লিটল কিড!
দুঃখিত ওইদিন রুড হওয়ার জন্য। মন খারাপ করবেন না আমার কথায়। জীবনে কত ওঠা-পড়া থাকে, তাই বলে নিজের প্রতি বিশ্বাস হারাবেন না কখনো।
আর একটা রিকোয়েস্ট - প্লিজ, লেখা-লেখিটা কখনোই, কোনদিন ছাড়বেন না। আপনার লেখার হাত অসম্ভব-অসম্ভব ভালো। মাঝে মাঝে নিজেই অবাক হয়ে যাই, আপনি এত ভালো লেখেন কিভাবে!
অনেক ভালো থাকবেন আপনিও, শুভকামনা রইলো।
১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:০৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে জনারণ্যে একজন !
আমি ঝগড়া পুষে রাখতে পারি না । একটাই তো জীবন , তর্ক চলবে , মতভেদ থাকবে তাই বলে রেষারেষি করে জীবন কাটিয়ে কী লাভ ?
আমি নিজেও অবাক হচ্ছি আমার লিখা ভালো হয়েছে এটা জেনে । লিখালিখিটা চালিয়ে যাই মাথার ভেতর শব্দপোকাদের আন্দোলনের কারণে আর আমার মায়ের কারণে ! আমার মা আমার রুবাইয়ের খুব বড় ভক্ত !! আপনার কথাটা রাখার চেষ্টা করবো , লিখালিখিটা ছাড়বো না ইনশাআল্লাহ !!
আপনি ভালো থাকবেন ও বাংলা ভাষাকে হৃদপাঁজরে পুষে রাখবেন ! আপনার প্রতিও শুভেচ্ছা রৈল । শুভ রাত্রি !!
৩৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১০
কাছের-মানুষ বলেছেন: পুরোটা পড়লাম, চমৎকার লিখেছেন। ছন্দা আপাকে আমার ভাল লেগেছে।
নিমিষেই শেষ হয়ে গেল, আরেকটু পরে স্টপ হলেও চলত।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৭
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কাছের মানুষ !!
ছন্দা আপাকে নিয়ে লিখা তো আসছে সামনে তখন পুরোটা জেনে যাবেন !!
আসলে আরও লিখবার ইচ্ছা ছিল কিন্তু বেশি বড় হয়ে গেলে পড়তে বিরক্ত লাগে সবার তাই আর লিখিনি । দ্রুত আনার চেষ্টা করব পরের পর্ব । ততক্ষণ সাথেই থাকুন কাছের মানুষ !!
ভালো থাকবেন সবসময় !!!
৩৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সুন্দর সাবলীল লেখা। পড়া শুরু করতেই যেন ফুড়ুৎ হয়ে গেল। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অগ্রজ !!
আপনাদের প্রতীক্ষা আমাকে না লিখে থাকতে দেবে না দেখছি !!
ভালো থাকবেন সবসময় !!
৩৬| ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: তোমার আকাশ ভরে আলোর মাধুরী আছে ছড়ায়ে ( প্রথম দান ) - শিরোনামটা বেশ ভালো লেগেছে। ব্রাকেটের মাঝে (প্রথম দান) কথাটা বেশি ভালো লেগেছে। 'প্রথম পর্ব' আর 'প্রথম দান' কথা দুটোর অর্থের মাঝে তো পার্থক্য কিছুটা রয়েছেই, আবেদনেও পার্থক্য রয়েছে।
তৃতীয় অনুচ্ছেদে নৈরাশ্যতা শব্দটা নৈরাশ্য হলেই বোধকরি ব্যাকরণগতভাবে শুদ্ধ হতো এবং ভালো শোনাতো। আপনি কী বলেন?
"মাস্তুল হারিয়ে ভেসে চলেছি সময়ের সাগরে" - সূচনা পর্বেই চমৎকার একটা ইন্ট্রো দিয়ে নিজের অবস্থাটার কথা পাঠকের কাছে জানান দিয়েছেন। পাঠকের নড়ে চড়ে বসার এবং কৌ্তুহল বাড়িয়ে দেয়ার জন্য এই সংক্ষিপ্ত ইন্ট্রোডাকশনটাই যথেষ্ট।
৩৭| ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: ডাগর চোখের কথা তো বহু শুনেছি, এবং দেখেছিও; কিন্তু আদুরে নাক? সেটা তো বোধকরি শুধু কল্পনাতেই ভেবে নিতে হবে। তবে এ কথা অনস্বীকার্য, ভাবনাটা চমৎকার।
টাইপো (সপ্তম অনুচ্ছেদে এবং আরও অন্যান্য জায়গায়)-- 'প্রধান অথিতি' প্রধান অতিথি হবে।
"যা রোদকে রোধ করে দেয়, মানে মেঘ" - নীরোদ শব্দটার এমন চমৎকার ব্যাখ্যাসহ অর্থ আর কোনদিন ভুলবো না।
কথা (পোস্টের শেষে লিখা) ছিল "(চলবে...)"; কিন্তু কই, আর চললো না তো!
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১২
বিজন রয় বলেছেন: আপনার গদ্য লেখা পছন্দ হয়েছে। পরিচ্ছন্ন আর অকপট। আর গল্প পরিচিত হলেও দর্শন ও দার্শনিকদের সন্নিবেশিত করেছেন, তাই গতানুগতিক হয়নি।
ব্লগে এরকম লেখা পাই না খুব একটা।
শিরোনামে (প্রথম দান) কথাটির অর্থ কি? অনেক রকম হতে পারে, কিন্তু আপনি কি বলতে চেয়েছেন?