নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি হবে??পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন একটা প্রশ্ন, জটিল একটা শব্দ।। প্রচন্ড পিপাসার মত প্রার্থনা।। দুচোখ ভরা জিজ্ঞাসা।।আর উত্তর একটা সাজানো রহস্য :)এই রহস্য বোঝার চেষ্টায় পরিচয়বিহীন একজন আমি.............

নিশান নির্বিশেষ

কি হবে??

নিশান নির্বিশেষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমন যেনো ভালোবাসা

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৪৬

গল্পের সেই রাতে, অস্তিত্বের খুব কাছে এসে সময় টা থেমে যাবে।। মায়াগুলো সব এপিটাফ হয়ে বৃষ্টি হয়ে ঝড়বে।।
ভালোবাসা যত, বিলিয়ে দেয়ার জন্য বৃষ্টিতে ভিজবে মেয়েটা।। সে মেয়েটার কোন বিশেষণ নেই।। কিন্তু বিশেষ্য আছে।। প্রচন্ড মায়াবী অথচ ভাবলেশহীন চোখের অধিকারিণী সে।।


এই ভালোবাসা খোজার জন্য বৃষ্টির কাছে খোজ করবে অদূরে দাঁড়িয়ে থাকা এলোমেলো চুলের ছেলেটি।। অদ্ভুত ভালো লাগা নিয়ে মেয়েটির বৃষ্টিস্নান দেখবে সে।।
হয়তো কোন এক প্রেমের উপন্যাস লেখা হবে এখানে, নত সময়ে...


এটা বাস্তববাদী উপন্যাস।। ছেলেটির বৃষ্টিতে ভেজা মানা।। ডাক্তারের কড়া নিষেধ।। ২৪ ঘন্টাই যার ঠান্ডা লেগে থাকে!! :|
তাই অসহায়ের মত নাক টানতে থাকে ছেলেটি


দূর থেকে দেখা, তাই তার ভালোলাগা।। কখনো কখনো, ইচ্ছের বাইরে ও মেনে নিতে হয়।।


কিন্তু স্রষ্টার এই রহস্যজনক সৃষ্টির স্বভাবগত বৈশিষ্টের কারনেই হয়তো একজন মেয়ে কখনোই একটা পরিস্থিতি বুঝে না।।
সে কেনো বৃষ্টিতে ভিজবে না?? ভাবে মেয়েটি


ঘন্টার পর ঘন্টা তারা একসাথে বৃষ্টিবিলাস করবে।। ভিজতে ভিজতে চোখ লাল হয়ে যাবে।। জ্বর চলে আসবে।। তারপর একসাথে থার্মোমিটার মুখে নিয়ে বসে থাকবে।।
কিন্তু এসব কিছুই হবে না।। এরপর দীর্ঘ একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ছেড়ে আশাহত চোখে ছেলেটির দিকে তাকিয়ে থাকে মেয়েটি।।


অথচ অভিজ্ঞতায় মুর্খ ছেলেটি মেয়েটির চোখের এ ভাষা বুঝতে পারে না।। ফলাফল শুধু ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকা।।


না, এর কিছু একটা করতে হবে।। মনে মনে ভাবে মেয়েটি
মুচকি হেসে সন্তর্পণে এগিয়ে যায় সে


বিপরীত দিকে টিস্যু হাতে নাক মোছায় ব্যস্ত ছেলেটি মেয়েটির এমন অকস্মাৎ আচরণে অবাক হয়ে যায়।।


ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় মেয়েটি, সাথে সাথে ছেলেটির হার্টবিট ও বাড়তে থাকে।।


পথচলা যখন শেষ, চোখের নিচে চোখ এবং ঠোটের সীমানায় ঠোট দুজনের।। একদিকে প্রেমিকার ঘন নিঃশ্বাস আর হয়তো বা কিছু শঙ্কায়ভরা একটা চুম্বন ভাবতেই মাতাল হয়ে যায় ছেলেটি।।


চোখজোড়া বন্ধ করে অসীম ভালোবাসা নিয়ে ঠোট দুটি বাড়িয়ে দেয় মেয়েটি।।
এবার হয়তো হৃদপিন্ড টা ফেটেই যাবে।। তবুও বিপরীত ক্রিয়া হিসেবে ছেলেটিও ঠোট বাড়িয়ে দেয়।।

এখন ঠোটের কোনে স্মৃতি লেগে যাবে।।


কিন্ত এরপর ছেলেটির অবাকের মাত্রা চুরান্ত করে মেয়েটি চুম্বনে লিপ্ত না হয়ে ছেলেটির সর্দি ভরা নাক টা চুষা শুরু করে।। এবং চুষতেই থাকে........ =p~ :D
রেখে যায় ভালোবাসার এক অদ্ভুত দুর্দান্ত দৃষ্টান্ত


তারপর, সময় যাবে।।
মহাকালের এই রাতে উপন্যাস টা ও মহাকাব্যে পরিণত হবে :)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.