![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহজাহানপুরে পাইপের মধ্যে পড়ে যাওয়া শিশুটিকে দীর্ঘ ২৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার করেছেন আইকন নামের এক প্রতিষ্ঠানের কর্মীসহ কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী। আজ শনিবার দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস জানায়, পাইপের মধ্যে শিশু নেই এবং তারা উদ্ধার অভিযান স্থগিত করার ঘোষণা দেয়। এর ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মাথায় ওই স্বেচ্ছাসেবীরা শিশুটিকে উদ্ধার করে। আইকন কম্পানির ফারুকের নেতৃত্বে উদ্ধারে ব্যবহৃত বিশেষ যন্ত্রটি তৈরি করেন আবু বকর সিদ্দিক, আব্দুল কাদের চৌধুরী, আব্দুল মজিদ, শরীফুল, লিটুসহ আরো কয়েকজন।
শুক্রবার ৩ ঘণ্টার চেষ্টায় এই ক্যাচারটি তৈরি করেন তারা। তিনটি লোহার রড দিয়ে তৈরি ক্যাচারটিতে তারা একটি ক্যামেরা বসিয়েছিলেন। ক্যাচারটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল যেন পাইপের তলদেশে কোনো কিছু থাকলে তা রডের বাঁকানো আংটার সাহায্যে টেনে তোলা যায়। সেই চিন্তা থেকেই ক্যাচারটি নিচে নামানো হয় এবং শিশু জিহাদের গায়ে জড়িয়ে থাকা তার-জাল ক্যাচারের আংটায় আটকে যায়। সঙ্গে সঙ্গে খাঁচাটি ওপরে টেনে তোলা হয়।
এ টিমের সদস্য আব্দুল মজিদ একজন ইলেকট্রিশিয়ান। রানা প্লাজা ধসের পর সেখানকার উদ্ধারকারী টিমের সদস্য ছিলেন তিনি। তাঁর বাড়ি দিনাজপুরে। আর শরীফুল ইসলাম একজন গাড়ি ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে। ফায়ার সার্ভিসের লোকজন আজ শনিবার দুপুরে অভিযান পরিত্যক্ত ঘোষণা করার পর তারা পাইপের মধ্যে ওই খাঁচাটি নামিয়ে দেন। মাত্র ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যেই তাঁরা জিহাদের মৃতদেহ আংটার মাধ্যমে ওপরে তুলে আনতে সক্ষম হন। তবে তাদের অভিযোগ, শুক্রবার রাতেই শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব ছিল। কিন্তু তাদের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। উদ্ধার অভিযানে তাঁদের অনুমতি দেওয়া হয়নি।
-কালের কণ্ঠ
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
প্রািন্ত বলেছেন: প্রতিটি পেশার মানুষের মধ্যে নিজ নিজ কর্মের বিষয়ে মেধা, সৃষ্টিশীলতা, বিচক্ষণতা, দূরদর্শিতা ইত্যাদি থাকতে হয়। কিন্তু আমাদের দেশের ফায়ার সার্ভিস দেশবাসিকে হতাশা আর লজ্জা ছাড়া আর কিছুই উপহার দিতে পারেনি। এমননি আমাদের দেশের একজন দায়িত্বশীল মন্ত্রীও মেধাহীন ঐ ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সাথে সুর মিলিয়ে দায়িত্ব জ্ঞানহীন কথা বলেছেন। যা খুবই হতাশার। আর মাথামোটা ঐ ফায়ারসার্ভিস কর্মীদেরকে বসিয়ে না রেখে খুর ও কাঁচি দিয়ে রাস্তার পাশে বসিয়ে দেয়া উচিৎ।
৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
প্রািন্ত বলেছেন: আর একটি কথা না বললেই নয়। জিহাদের উদ্ধার অভিযানে নিয়োজিত ফায়ার সার্ভিস কর্মীদেরকে বিচারের মুখোমুখি করা হোক।
৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৩
বিজ্ঞান মনস্ক বলেছেন: এতো তাড়াতাড়ি এদের গুণগান করার দরকার নাই । আসল ঘটনা কি সেটা আল্লাহ ভাল জানে । এতো সুন্দর একটা পোস্টে এধরনের কমেন্ট করা ঠিক না কিন্তু কি করবো, পরিস্থিতি আমাকে সন্দেহপ্রবন হতে বাধ্য করসে
৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৯
ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: প্রযুক্তির সাহায্য নিতে হবে কিন্তু প্রযুক্তির উপর নির্ভর হওয়া যাবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
খেলাঘর বলেছেন:
উনারা হয়তো শিশুটিকে জীবিতই বের করতে পারতেন
এসব বুদ্ধিমান মানুষগুলোর জন্য রলো অনেক সন্মান।