![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পহেলা জানুয়ারি থেকে যাত্রা শুরু করলো ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়নের। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মতো এ অঞ্চলেরও থাকছে একটি স্বতন্ত্র কমিশন, কোর্ট এবং উন্নয়ন ব্যাংক।
রাশিয়া, বেলারুশ ও কাজাখস্তানকে নিয়ে এ অর্থনৈতিক সংস্থার গঠিত। দীর্ঘ আলোচনার পর গেলো বছরের মে'তে এ ধরনের একটি ইউনিয়ন তৈরিতে সম্মত হয় দেশ তিনটি। ক্রিমিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে এ ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে ইউক্রেন।
চলতি বছর এ ইউনিয়নে যোগ দিতে যাচ্ছে আরও দুইটি দেশ। দেশ দুইটি হলো মধ্য এশিয়ার কিরগিস্তান ও আর্মেনিয়া।
তবে ইউনিয়নটি এখনো সামঞ্জস্যহীন। কেননা, সদস্য দেশগুলোর মধ্যে রাশিয়ার জনসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। ফলে যে কোন সিদ্ধান্ত, এমনকি এর জিডিপি'তে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখবে রাশিয়া।
এদিকে বিশেষজ্ঞরা প্রত্যাশা করছেন, দেশগুলোর একীভুত হওয়ার বিষয়টি রাশিয়ার মন্দাক্রান্ত অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়কে। পাশাপাশি অঞ্চলটি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মতোই প্রভাবশালী হয়ে উঠবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: যেহেতু মাত্র তিনটা দেশের সমন্বয়ে ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়ন গঠিত, তাই এটা স্বভাবতই এখনই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রভাবশালী হয়ে উঠতে পারবে না। আরও দীর্ঘ সময়ের দরকার এবং আরও সদস্যেরও দরকার। তবে এটা ঠিক ইউরেশিয়ান ইউনিয়ন প্রভাবশালী হয়ে উঠলে বিশ্ব অর্থনীতির জন্যই বরং ভালো হবে। বিশ্ব অর্থনীতিতে সাম্যাবস্থা সৃষ্টিতে প্রভাবক হিসাবে কাজ করবে।