![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে প্রায় ৭০ কোটি ডলার (৫,৪৬০ কোটি টাকা) ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
সরকারি তদন্তের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, নাজিবের ব্যক্তিগত একাউন্টে ৫ দফায় এসব টাকা জমা হয়েছে।
এর মধ্যে ২০১৩ সালের মার্চে বিতর্কিত নির্বাচনকালে ওয়ানএমডিবির সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি কোম্পানি ৬২ কোটি ও ৬.১ কোটি ডলার জমা দেয়।
মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিল ওয়ানএমডিবি জানিয়েছে, ঋণে জর্জরিত রাষ্ট্রীয় ফান্ড ওয়ানএমডিবির সংশ্লিষ্ট ব্যাংক, সরকারি এজেন্সি ও বিভিন্ন কোম্পানির থেকে প্রধানমন্ত্রীর ব্যাক্তিগত হিসেবে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
এই ঘটনাকে ‘রাজনৈতিক অন্তর্ঘাতের ধারাবাহিকতা’ বলে দাবি করেছে ওয়ানএমডিবি।
তবে প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক রাষ্ট্রীয় তহবিল তসরুফের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মালয়েশিয়ার প্রধান দুই বিরোধী দল নাজিব রাজাকের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
মালয়েশিয়ার সাবেক এক প্রধানমন্ত্রী পুত্র নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগ করে আসছে বিরোধী দলগুলো।
দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগ এনে প্রধান বিরোধী দল ও নিজ দলের মধ্য থেকে আক্রমণে নাজিব রাজাক সম্প্রতি বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছেন।
তাছাড়া নাজিবের এক সময়ের পৃষ্ঠপোষক সাবেক নেতা ও প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ওয়ানএমডিবি কেলেঙ্কারিতে প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের উপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়ে তার পদত্যাগ দাবি করেছেন।
সূত্র: ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল
©somewhere in net ltd.