![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আইএমএফের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার ওয়াশিংটনে সংস্থার নির্বাহী পর্ষদের সভায় তিন বছর মেয়াদী ইসিএফের আওতায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মসূচি পঞ্চম ও ষষ্ঠ কিস্তির বিষয়টি পর্যালোচনা শেষে ২৫ কোটি ৮৩ লাখ ডলার ছাড়ের সিদ্ধান্ত হয়।
এর মধ্য দিয়ে চুক্তি অনুযায়ী ইসিএফের মোট ৯০ কোটি ৪২ লাখ ডলার পাচ্ছে বাংলাদেশ।
২০১২ সালের ১১ এপ্রিল আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড বাংলাদেশের জন্য তিনবছর মেয়াদী ইসিএফ অনুমোদন দেয়। এর মেয়াদ শেষ হবে আগামী ৩১ অক্টোবর। সেই সময়ের আগেই সবকটি কিস্তি ছাড় করতে যাচ্ছে আইএমএফ।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে আইএমএফের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও কিছু ক্ষেত্রে সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।
আইএমএফের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিৎসুহিরো ফুরুসাওয়া এক বিবৃতিতে বলেন, “কার্যকর অর্থনৈতিক নীতিমালা এবং কাঠামোগত সংস্কারের ফলে বর্ধিত ঋণ সুবিধার সহায়তায় গত সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে এগিয়ে গেছে।”
এই সাফল্য ধরে রাখতে কাঠামোগত সংস্কারের পাশাপাশি ২০১৬ সালে নতুন মূল্য সংযোজন কর আইন চালু করা, জ্বালানি খাতে ভর্তুকি আরও কমানো এবং রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোয় সংস্কার কর্মসূচি অব্যাহত রাখার সুপারিশ করেন তিনি।
সেইসঙ্গে ২০১৬ সালের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ব সব ব্যাংকের সব শাখায় অটোমেশন চালুর কাজ শেষ করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে আইএমএফের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।
bdnews24
©somewhere in net ltd.