নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অব্যয় ০১

অব্যয় ০১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়া উচিৎ। কি, সুশীলরা কি একটু চেতবেন না ?

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮



একটু চেতায়ে দেই সবাইরে!!!
বিশেষ করে সুশীলরা তো চেতবেনই!!

ছাত্র রাজনীতি নিয়ে সহজে লিখতে চাই না। কারণ বাংলাদেশে ছাত্র রাজনীতি এমনই এক বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে যেটা নিয়ে লিখলে এর পক্ষ বিপক্ষ দুই তরফ থেকেই গালাগাল হজম করতে হয়। যাই হোক, আমি ছাত্রদের রাজনীতি করার অধিকারের কথা স্বীকার করি। কিন্তু এখন বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই ছাত্র রাজনীতি আজ এমন এক বিষাক্ত জিনিষে পরিণত হয়েছে যে আজকের প্রেক্ষাপটে আমি মনে করি বাংলাদেশে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হওয়া উচিৎ। এদেশের প্রেক্ষাপটে ছাত্র রাজনীতি আজ রীতিমতো একটা ক্যানসার বললেও ভুল হবে না। একবার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দিকে নিরপেক্ষভাবে তাকিয়ে দেখুন ছাত্র রাজনীতির নামে সেখানে কি চলছে। হলে সীট পাওয়া নিয়ে সীট বানিজ্য, না চাইলেও প্রভাবশালী দলীয় নেতাদের পেছনে লেজুড়বৃত্তি করতে বাধ্য হওয়া, এক পক্ষের সাথে অন্য পক্ষের অন্য গ্রুপের সাথে নিত্যনৈমিত্তিকভাবে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মারামারি খুনাখুনি হওয়া, এসবের রেশ ধরে ক্লাস বর্জন, পরীক্ষা বর্জন সহ অগণিত অন্যায্য হাঙ্গামা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিবেশ নষ্ট করেছে নিদারুণভাবে বছরের পর বছর ধরে। বহু সম্ভাবনাময় ভালো ছাত্র এগুলোর অন্যায্য শিকার হয়ে প্রাণ দিয়েছে অকাতরে।
হ্যাঁ এদেশের ক্ষেত্রে ছাত্র রাজনীতির অনেক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস আছে। ওসব ইতিহাস ঢের জানা আছে। সেসব নিয়ে আমাকে জ্ঞান দান করতে হবে না। দেশের রাজনীতির ক্ষেত্রে নেতৃত্ব তৈরি নিয়েও দয়া করে আমাকে জ্ঞান দান করার প্রয়োজন নেই। ওসব সুশীল সুশীল কথা আর যুক্তিতর্ক বহু শোনা হয়েছে। এখন এসব শুনলে রীতিমতো গা জ্বলে।
হ্যাঁ, তরুণ বয়স থেকে রাজনৈতিক নেতৃত্ব তৈরি হওয়ার প্রয়োজন আছে। তাই বলে ছাত্র অবস্থা থেকেই রাজনীতি করতে হবে এমন কোনও বাধ্যবাধকতা নেই বিশ্বের কোথাও। এই বাধ্যবাধকতা আমরাই তৈরি করেছি আমাদের জন্য। এতোটা জঘন্য বা ন্যাক্কারজনক পরিস্থিতি বিশ্বের কোথাও নেই এই এক বাংলাদেশ ছাড়া।
তরুণ বয়স থেকে যদি রাজনীতি করতে হয়, তাহলে হয় পড়ালেখা শেষ করে করতে যাবে আর নয়তো পড়ালেখা একদম বাদ দিয়েই রাজনীতি করতে হবে – এমন কঠিন নিয়ম করা। একই সাথে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রদের পাশাপাশি শিক্ষকদের রাজনীতি করার অধিকারও তুলে নিতে হবে, যদি দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিবেশ ভালো করতে হয়।
শরীরে ক্যানসার বাসা বাধলে কি করতে হয়? হয় চিকিৎসা করে ক্যানসার কোষগুলোকে মেরে ফেলতে হয়, নয়তো অপারেশন করে কেটে ফেলে দিতে হয় আর নয়তো বেঘোরে মরতে হয়।
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ছাত্ররাজনীতি ঠিক এইরকম একটি ক্যানসার। একে হয় কেটে বাদ দিতে হবে, শেষ করে দিতে হবে, এর অধিকার তুলে নিতে হবে নয়তো এর হাতেই আমাদের শিক্ষাদীক্ষা ধংস করে দিতে হবে। মাঝামাঝি কোনও কিছু নেই।
ছাত্রলীগ, ছাত্রশিবির, হিজবুত তাহরির, ছাত্রদল, ছাত্র ইউনিয়ন সবাইকেই রাজনীতি বন্ধ করতে হবে!!
যা পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে দেশের কলেজ আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তাতে এরকম হার্ড সল্যুশনের কোনও বিকল্প নেই।
এরপরও যদি এদেশে ছাত্ররাজনীতির পক্ষে সাফাই গাইতে চান, ওকালতি করতে আসেন তাইলে জেনে রাখেন, আপনাদের মতো সুশীলরাই এদেশের এতো সমস্ত দুর্গতির জন্য অন্যতম বিশাল এক কারণ!!

আর এরপরও যদি ঐসমস্ত সুশীলগিরি দেখাইতে চান আর “ছাত্রদের রাজনীতি করার অধিকার অবশ্যই দিতে হবে” টাইপের কথা বুঝাইতে আসেন আর “জ্ঞান” দিতে চান তাহলে একটাই কথা বলবো যে বাংলাদেশে এই বিষাক্ত ছাত্ররাজনীতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে জঘন্য পরিবেশ বিরাজ করছে তাতে বাংলাদেশ এর চেয়ে ভালো কিছু ডিজার্ভ করেনা।
ওভার এন্ড আউট!!

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮

নতুন বলেছেন: ছাত্রদের রাজনীতি করার অধিকার অবশ্যই দিতে হবে”

এমন সুশিলদের ছেলে মেয়েরা কোনদিন রাস্তায় মিছিল করেনা। তাদের ছেলেমেয়েদের বিদেশে পড়াবে যোগ্য হয়ে বাবার গদিতে বোসবে...

রাস্তায় রক্ত দেবে গরিবের ছেলে যে মিছিলে না গেলে হলে সিট পাবেনা।

শরীরে ক্যানসার বাসা বাধলে কি করতে হয়? হয় চিকিৎসা করে ক্যানসার কোষগুলোকে মেরে ফেলতে হয়, নয়তো অপারেশন করে কেটে ফেলে দিতে হয় আর নয়তো বেঘোরে মরতে হয়।
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ছাত্ররাজনীতি ঠিক এইরকম একটি ক্যানসার। একে হয় কেটে বাদ দিতে হবে, শেষ করে দিতে হবে, এর অধিকার তুলে নিতে হবে নয়তো এর হাতেই আমাদের শিক্ষাদীক্ষা ধংস করে দিতে হবে। মাঝামাঝি কোনও কিছু নেই।
ছাত্রলীগ, ছাত্রশিবির, হিজবুত তাহরির, ছাত্রদল, ছাত্র ইউনিয়ন সবাইকেই রাজনীতি বন্ধ করতে হবে!!
যা পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে দেশের কলেজ আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তাতে এরকম হার্ড সল্যুশনের কোনও বিকল্প নেই।


১০০% সহমত।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

অব্যয় ০১ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮

আমি নই বলেছেন: কিছুদিন আগে ভারতীর সিনেমা টুয়েল্ভ ফেইলের একটা ক্লিপ খুব ভাইরাল হয়েছিল, যেখানে নায়ক আইপিএস পরিক্ষার ইন্টারভিউতে গিয়ে বলে "জনগন শিক্ষিত হয়ে গেলে নেতাদের জন্য খুব অসুবিধা হয়ে যায়। শিক্ষিত হলে ধর্মের নামে, চেতনার নামে (এটা আমার ঢুকানো), বিভেদ সৃষ্টি করা যায় না।"

এগুলা অবস্য বাংলাদেশে হয়না, উগান্ডায় হয়। সুতরাং ছাত্ররাজনিতি চলবেই।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫২

অব্যয় ০১ বলেছেন: হ্যাঁ, জানি ভালো করেই যে ছাত্র রাজনীতি চলবেই।
এজন্যই বলেছি যে বাংলাদেশ এর চেয়ে ভালো পরিবেশ ডিজার্ভ করেনা।
এতো যে উগান্ডা নিয়ে ট্রল করা হয় খোঁজ নিয়ে দেখুন ঐ উগান্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশও বাংলাদেশের তুলনায় ভালো!!

৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯

নাহল তরকারি বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী কি এসব বুঝে না?

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

অব্যয় ০১ বলেছেন: বুঝবে না কেন?
খুব ভালো করেই বুঝে।

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১

এস.এম.সাগর বলেছেন: ১০০% সহমত। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক দলের ছাত্ররাজনিতি বন্ধ করতে হবে বা নিষিদ্ধ করতে হবে। ছাত্ররা -ছাত্রিরা রাজনিতি করবে ছাত্র/ছাত্রিদের জন্য, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০১

অব্যয় ০১ বলেছেন: দেখুন "ছাত্র রাজনীতি করবে শুধু ছাত্রদের জন্য" এই টাইপের সুশীলমার্কা কথা বহু শুনেছি।
এখন দেশে যা অবস্থা চলছে তাতে ঐ ধারার ছাত্র রাজনীতি নতুন করে শুরু করা শুধু কঠিন নয়, অত্যন্ত কঠিন।
একটা পচে গলে যাওয়া ব্যবস্থাকে ঠিক করতে হলে তার জন্য আমূল পরিবর্তন আনতে হবে।
সেটা করতে হলে প্রথমেই যেটা করতে হবে তা হল প্রথমে ঐ পচে যাওয়া সিস্টেমটাকে উপড়ে ফেলতে হবে।
পচে যাওয়া আম কখনো খাওয়া তো দূরে থাক, কোনওভাবেই ঠিক করা যায়না।
এজন্যই বলেছি এই ব্যবস্থাকে এখন বন্ধ করতেই হবে যদি পরিবেশ ভালো করতে হয়।

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১

শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগ্ব এখন আমরা কয়েকজন ল্যাদা-প্যাদা আমজনতা থাকি, সুশীলরা আর ব্লগমুখী হন না।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০১

অব্যয় ০১ বলেছেন: হুম।

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

আরিফ রুবেল বলেছেন: ছাত্রদের রাজনীতি অবশ্যই থাকতে হবে। দলীয় ব্যানারে না হলেও ছাত্র রাজনীতি থাকতে হবেই। প্রয়োজনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করে ছাত্র সংসদভিত্তিক রাজনীতির সুযোগ করে দিতে হবে এবং একই সাথে সকল মত ও পথের ছাত্রদের সেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার ও নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে যাতে করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সূতিকাগার হিসেবে কাজ করতে পারে৷

এই সরকারের ও সুশীল প্রথম আলো গংদের মহাপরিকল্পনার অংশই হচ্ছে শিক্ষার্থীদের তাদের অধিকার ও দাবি দাওয়া আদায়ের পথ থেকে সরে গিয়ে রাজনীতি ভালো না রাজনীতি পচা শীর্ষক আলাপ দিয়ে কিছু দিন পরেই এটা বলবে যে বিরোধী দল কালা পারা না! বুয়েটের ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করাটাও যে রাজনীতি এটা যারা বোঝে না তাদের সাথে আলাপ বেশি দূর গড়ানো যাবে না।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৪

অব্যয় ০১ বলেছেন: জী, জায়গামতোই আসছেন মাননীয় সুশীল!!
আপনাদের মতো সুশীলেরাই এদেশের যাবতীয় দুর্গতির অন্যতম কারণ।
কথাটা আগেও বলেছি , আবারো বলে গেলাম।
এখন দেশে যা অবস্থা চলছে তাতে ঐ ধারার ছাত্র রাজনীতি নতুন করে শুরু করা শুধু কঠিন নয়, অত্যন্ত কঠিন।
একটা পচে গলে যাওয়া ব্যবস্থাকে ঠিক করতে হলে তার জন্য আমূল পরিবর্তন আনতে হবে।
সেটা করতে হলে প্রথমেই যেটা করতে হবে তা হল প্রথমে ঐ পচে যাওয়া সিস্টেমটাকে উপড়ে ফেলতে হবে।
পচে যাওয়া আম কখনো খাওয়া তো দূরে থাক, কোনওভাবেই ঠিক করা যায়না।
এজন্যই বলেছি এই ব্যবস্থাকে এখন বন্ধ করতেই হবে যদি পরিবেশ ভালো করতে হয়।

৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২০

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিদেশের কোন ইউনিতে ছাত্র রাজনীতি নাই। জঘন্য ছাত্র রাজনীতির পক্ষে যারা কথা বলে , তারা এই কুৎসিত রাজনীতির হালুয়া রুটির ভাগীদার।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৮

অব্যয় ০১ বলেছেন: দেখুন ছাত্র রাজনীতি বিদেশে বা অন্য দেশেও আছে, তবে সব দেশে নাই আর থাকলেও তার ধরণটা ভিন্ন।
কিন্তু কথা হচ্ছে আমাদের দেশের মতো এতো জঘন্য ধারার ছাত্ররাজনীতি বিশ্বের কোথাও নেই।

৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

রানার ব্লগ বলেছেন: একটা সময় ছিলো বাংলাদেশের ছাত্র রাজনিতীর স্বর্ন যুগ। এই দেশের সামগ্রিক ইতিহাস পরিবর্তনের পেছনে ছাত্র রাজনীতির অবদান অনস্বিকার্য। স্বাধীনতা পরবর্তি জিয়ার আমলের পর থেকে যে অধঃপতন শুরু হয়েছে তা আর উর্ধ্বমুখী হলো না। ৯০ এ দেখেছি শিবিরের রগ কাটা রাজনীতি, যদিও তখন নিতান্ত শিশু ছিলাম কিন্তু বড় ভাইদের সেই ভয়ার্ত মুখ আবার কিছু বড় ভাইদের বুন উল্লাস দেখেছি। এখন যা হচ্ছে তা আর রাজনিতী নাই উহা ব্যবসায় পরিনত হয়ে গেছে।

হ্যা ছাত্র সংযুক্ত সকল ধরনের রাজনিতী ও বৈঠক এর উপর আজীবনের ব্যান চাই। তবে ছাত্রদের উপর যেন অন্য কোন অপশক্তি এসে ভর না করতে পারে এর জন্য শুধু মাত্র বিশ্ব বিদ্যালয় কেন্দ্রিক ছাত্র কল্যান মূলক অদলীয় আন্দলন জারি থাকুক। সেই সাথে জায়গায় বেজায়গায় ধর্মীয় আবেগ কে কাজে লাগিয়ে বৈঠকের উপর আজীবন ব্যান চাই।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৩

অব্যয় ০১ বলেছেন: পাস্ট ইজ পাস্ট ।
অতীতে ছিল।
এখন আর নাই।
এখন এই ছাত্র রাজনীতির যা হাল তাতে অবশ্যই একে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে ঝাঁটিয়ে বিদেয় করতে হবে।
নইলে এদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিবেশ যেমন আছে ভবিষ্যতেও তেমনই থাকবে।
একে আজীবনের জন্য ব্যানড করতে হবে।
এই ব্যাপারে আপনার সাথে একমত।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৩

আরিফ রুবেল বলেছেন: আসুন 'মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেটে ফেলুন' শীর্ষক চুতিয়াশীল প্রথম আলো-ডেইলি স্টার প্রোপাগাণ্ডায় একাত্ম হই।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৩

অব্যয় ০১ বলেছেন: এরপরও যদি ঐসমস্ত সুশীলগিরি দেখাইতে চান আর “ছাত্রদের রাজনীতি করার অধিকার অবশ্যই দিতে হবে” টাইপের কথা বুঝাইতে আসেন আর “জ্ঞান” দিতে চান তাহলে একটাই কথা বলবো যে বাংলাদেশে এই বিষাক্ত ছাত্ররাজনীতির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে জঘন্য পরিবেশ বিরাজ করছে তাতে বাংলাদেশ এর চেয়ে ভালো কিছু ডিজার্ভ করেনা।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪২

অব্যয় ০১ বলেছেন: চুতিয়াশীল আলাপ হচ্ছে ঐগুলা যেগুলা ছাত্ররাজনীতি এতো খারাপ পরিস্থিতি তৈরি করেছে জেনেও ফের সেই ছাত্ররাজনীতির পক্ষেই ওকালতি করে। আর “মাথা ব্যাথার সমাধান মাথা কেটে ফেলা “ এই টাইপের উপমাজাতীয় কথা দিয়ে সবসময় বাস্তবতা নিরূপণ করা যায়না।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই ব্লগে সম্ভবত আমার চেয়ে বেশী ছাত্র রাজনীতি বন্ধের বিষয়ে কারে পোস্ট ও মন্তব্য নেই। আমার এক কথা, মোবাইলের যুগে ল্যান্ড ফোনের দরকার নেই, বর্তমানে ৫২, ৭১ এর ব্যবসার কথা বলে ছাত্র রাজনীতির দরকার নেই...

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৩

অব্যয় ০১ বলেছেন: হম...

১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২

ধুলো মেঘ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী যে কথাটা বলেনাই, সেটা আমি বলে দিলাম।

"ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে সবচেয়ে লাভবান হবে শিবির। তারা মিছিল মিটিংও করেনা, প্রকাশ্যে হুমকি ধামকিও দেয়না। মিষ্টি কথায় ভুলিয়ে ভালিয়ে সাধারণ ছাত্রদের মন জয় করে নিজেদের আস্তাবলে ঢোকায়। ছাত্র রাজনীতি থাকলেও তারা আছে, না থাকলেও আছে। ছাত্রলীগের অস্ত্র কেবল ক্ষমতা, আর শিবিরের অস্ত্র হিসেবে এমন অনেক কিছুই আছে, যা বেশির ভাগ মানুষেই পছন্দ করে।"

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫০

অব্যয় ০১ বলেছেন: দেখুন শিবিরকে ট্রিট করতে হলে অন্য ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু তাদের ট্রিট করতে হলে ছাত্র রাজনীতি থাকতে হবে এটা একেবারেই দুর্বল যুক্তি। ওদের ট্রিট করতে হলে বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে ছাত্ররাজনীতির মতো বিষাক্ত একটা জিনিষ বজায় রাখতেই হবে এটার কোনও যৌক্তিকতা নেই। গোয়েন্দা সংস্থা তো কম নেই বাংলাদেশে। এদের দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে কারা কারা শিবির করে এগুলো বের করে এদের বহিস্কার করা যেতে পারে। সেটা না করে যে জিনিষে ক্যাম্পাস বিষাক্ত হয়ে উঠে সেগুলো চলতে দেয়া শুধু নির্বুদ্ধিতাই নয়, চরম ক্ষতিকারক ব্যাপার সেগুলো।

১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি আমি ঘৃণা করি।

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫১

অব্যয় ০১ বলেছেন: বটে!!

১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৪৩

আরিফ রুবেল বলেছেন: আপনাকে জ্ঞান দিতে যাওয়ার মত জ্ঞান আমার আছে বলে মনে করি না। ভালো থাকবেন স্বীয় তরমুজ ও বুঝ লইয়া !

১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের উপর আর ভরসা করা যাচ্ছেনা বলেই তো ছাত্র রাজনীতির কোন পজিটিভ দিক না সত্ত্বেও বুয়েটে তা চালু করতে হচ্ছে। শিবির সাইজ না করুক, হড নডে সাধারণ ছাত্র ছাত্রীদেরকে একটু ঝাড়ির উপরে তো রাখা যাবে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.