![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শৈশবের আমার জীবনের ঠিক কোন ঈদটা প্রথম ঈদ ছিলো তা আমি কিছুতেই মনে করতে পারিনা না। শুধু ফ্যামিলী এ্যালবামে কিছু ছবি আছে , লাল টুকটুক সার্টিন টাইপ জরিদার দারুন ঝকমকে সুন্দর ফ্রক পরে মায়ের কোলে বসে আছি। সেই ছবির বিশেষত্ব পা থেকে খুলে খুলে যাওয়া সাইজে বড় লাল টুকটুক মখমলের জামার সাথে ম্যাচিং জুতোগুলো। একটু বড় হবার পরে কতবার যে ছবিগুলি নিয়ে মাকে প্রশ্ন করে করে তার জীবন ঝালাপালা করে তুলেছি। তখন নাকি আমার বয়স ছিলো তিনমাস।
সে যাইহোক, প্রথম ঈদের স্মৃতি হাতড়ে দেখতে গিয়ে মনে পড়লো সেই ঈদটির কথা তখন আমি মনে হয় নার্সারীতেই পড়ি অথবা কেজি ক্লাসে। আমরা তখন ধানমন্ডিতে ছিলাম। আমাদের এখনকার ধানমন্ডি ১৪ নাম্বার রোডের বাড়িগুলি তখন ছিলো ঠিক সেই কবিতাটার মত।
আমাদের ছোট গায়ে ছোট ছোট ঘর,
থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর।
ঠিক এই কবিতাটার মতই তখন আশে পাশের সব বড় মানুষদেরকে আমরা চাচু বা চাচা ডাকতাম, আন্টি ডাকটার চাইতেও প্রচলিত ছিলো খালাম্মা বা চাচী ডাকগুলো। আর এক স্কুলের বাচ্চারা একসাথেই স্কুলে যেতাম, একই সাথে গান শিখতাম, নাচের ক্লাসে যেতাম। এই সুবাদেই সেবারে সব মায়েদের ইচ্ছে হলো পুরো লেইন জুড়ে বা আরও আশেপাশে যত মেয়ে বাচ্চা আছে তাদের জন্য শার্ট প্যান্ট বানানো হবে একই কাপড়ে, একই ডিজাইনে। সবাই মিলে একদিন বিকালে চললো নিউমার্কেট (তখনকার সবে ধন নীলমনি মার্কেট) কাপড় কিনতে, অর্ডার দিতে। অবশ্য এলিফ্যান্ট রোডের ঐ দিকে কিছু সুন্দর নতুন বিদেশী কাপড়ের ফ্যাশন হাউজ তখন শুরু হয়েছিলো, মনে পড়ে পিয়ারসনস এর দোকানটা ছিলো আমার কাছে বিশেষ আকর্ষনীয়।
কিন্তু আমার মায়ের একটা সমস্যা বা শখ ছিলো আমাকে তিনি যথার্থ কলাবরিষ্ঠা (ফারিহান ভাইয়ার দেওয়া উপাধি) কন্যা রূপেই গড়ে তুলতে চেয়েছিলেন। আর তাই এই পুতুল পুতুল কন্যাগুলিকে ছেলেদের মত কাঠখোট্টা পোষাক পরানো হবে ব্যাপারটা তার তেমন পছন্দ হলো না। শুধু সোসাইটির খাতিরে তিনি তেমনি একটি বানিয়ে দিলেন বটে তবে নিজের হাতে মেশিনে সেলাই করে বানালেন আরেক অপূর্ব সুন্দর আশ্চর্য্য এক ঈদের জামা। মা কোনো ট্রেন্ড বা ফ্যাশন মানতেন না তিনি আমার ভেতরে ঠিক তার রুপকথা রাজ্যের রাজকন্যাদেরকে বা তার নিজের শৈশবকেই দেখতে চাইতেন এমনটাই মনে হয়েছে আমার আর তাই কুঁচিহীন কিন্তু বিশাল ঘের ওয়ালা নীল জমিনে লাল নীল ছোট বড় বল প্রিন্টের এক সত্যিকারের রাজকুমারীদের মত জামা বানালেন তিনি।সেই জামার নাম নাকি আমব্রেলা কাট জামা। জামাটা ট্রায়াল দিতে গিয়ে আর খুলতেই ইচ্ছে হচ্ছিলো না আমার। আয়নার সামনে শুধু ঘুরে ঘুরে দেখি, একটু ঘুরে দাঁড়ালেই কি আশ্চর্য্য সুন্দর ছাতার মত ফুলে ওঠে জামাটা! মুগ্ধ হওয়া সে আমার ছেলেবেলার অভ্যাস! অতি অল্পেই এই জীবনে যেমনই মুগ্ধ হয়েছি আমি ঠিক তেমনি খুব তুচ্ছ কারণেই সেই মুগ্ধতা নিমিষে নাই হয়েও গেছে আমার।( একজন কবি, গল্পকার, গীতিকার ও প্রাবন্ধিক প্রিয়বন্ধুর অতি সত্য উক্তি আমার সম্পর্কে এটা, যেটার যথার্থতা পরে বুঝতে পেরেছি আমি) সে যাইহোক সেই মুহুর্তে আমি সেই জামা কিছুতেই খুলবোনা, আমাকে জামাটা খোলাতে মা বললেন এক মজার কথা। হায় হায় সব জামা ঈদের আগেই সবাইকে দেখিয়ে দিলে ঈদের মজাই থাকেনা জানো? এটা তোমার সারপ্রাইজ জামা !!! মুগ্ধতার মত হঠাৎ মানুষকে তাক লাগিয়ে দেবার মজাটাও আমার সেই তখন থেকেই শেখা।
সারামাস জুড়ে বিকেলবেলার ইফতার সে ছিলো আরেক আকর্ষন।কাঁচা বুট একটু খানি ছোট্ট প্লেটে ভিজিয়ে রাখতেন মা। সাথে আদা কুচি (ভয়ংকর স্বাদ ছিলো আমার কাছে সেটা ) আবার তেঁতুল পানিতে ভিজিয়ে রেখে চিপে পানিটা লবন দিয়ে খাওয়া (মাইগড!) টক আমি তেমন খেতে পারিনা আর আমার শৈশবের সেই ইফতার টেবিলের টক তেতুল ভিজানো পানির স্বাদ মনে পড়লেই চোখে পানি আসে এখনও ভয়ে। সেসব নাকি শরীরের জন্য খুব উপকারী। এত বিদঘুটে স্বাদের একটা খাবার খাওয়ার কি মানে আমি জানতাম না, এখনও বুঝিনা। তবুও শৈশবের ইফতার টেবিল মনে পড়লেই আমার মনে পড়ে ছোট্ট সেই সাদা প্লাসটিকের প্লেটে ভেজানো বুট সাথে আদা কুচি ইত্যাদি ই্ত্যাদি। বেগুনী, পেয়াজু, ছোলা সেসব ছিলো অমৃত। আলু চপও থাকত মাঝে মাঝে কিন্তু হালিম বা ফ্রায়েড চিকেন এসব আমার শৈশবে কেউ ইফতারে খেত কিনা আমার জানা নেই। তবে ফল ও খেঁজুর ছিলো সেসব দিনেও। লেবুর শরবৎ এখনকার মত তখনও পানীয় হিসাবে ছিলো এক নাম্বার।
সে যাইহোক ঈদের আগে ২৭ রোজাতে নাকি হাতে মেহেদী লাগাতেই হবে, তাতে নাকি অনেক সোওয়াব হয়। এমন কথাই বলাবলি করছিলো আমাদের বয়সী বা আমাদের চাইতে বড় বড় আপু ভাইয়ারা। সেই সুবাদেই ২৭ রোজার দিন মেহেদী লাগানোর ধুম পড়ে গেলো বিকালবেলা। আমাদের বাসার ছাদেই হয়েছিলো সেই আয়োজন সে আমার বেশ মনে পড়ে। ছোট ছোট বাটি বা থালায় করে মেহেদী বাটা হলো। মেহেদী বাটতে আবার শিলপাটার নরমাল সাইডটা ইউজ করা যাবেনা নাকি, পাটাটাকে অবশ্য অবশ্য উলটে নিতেই হবে, এমনই নাকি নিয়ম। যেনো মরিচ-হলুদ বাটা পাশটায় মেহেদী পিশে সেই মেহেদী আবার হাতে লেগে হাত জ্বালাপোড়া না করে। মেহেদী বাটা হলো, এবার মেহেদী লাগাতে বসলো বড় বড় আপুরা। তাদের নিজেদের হাতে মেহেদী লাগানোর আগে তাদের গুরু দায়িত্ব ছিলো ছোটদের হাতে লাগিয়ে দেওয়া। কাঁঠি দিয়ে সুক্ষ কারুকার্য্যে হাতের তালু ভরিয়ে ফেলতে তাদের জুড়ি ছিলোনা। কেউ কেউ সেসবের ধার ধারতোনা। একটা বিশাল গোল্লা করে হাতের তালুর মাঝে চ্যাপটা করে বসিয়ে দেওয়া আর আঙ্গুলের নখে গাবদা গোবদা করে মেহেদি লাগিয়ে বসে থাকাই ছিলো তাদের কাজ।আমি আবার শিল্প মনোভাবাপন্ন মানুষ হওয়ায় ছোট থেকেই এমন ভোতা কাজকারবারের মানুষদেরকে একদম পছন্দ করতাম না কাজেই তাদের ধারেকাছেও ঘেসিনি। যদি আবার তারা নিজেদের হাতে ওমন বিদঘুটে মেহেদী লাগানোর আগে ধরে আমার হাতেই ওমন গাবদা গোবদা মেহেদি ডিজাইন বসিয়ে দেয়!!! যাইহোক, ছোট ছোট ছেলেগুলা আবার বড় বড় আপুদেরকে তাদের হাতের তালুতে লিখে দিতে বলছিলো তাদের নাম বা ঈদ মুবারাক। আর বড় কিছু টাংকিবাজ ভাইয়া আপুদের সান্নিধ্য পেতে ছাঁদে উঁকিঝুকির পাশাপাশি তাদের হাতের নখের কড়ে আঙ্গুলে মেহেদী লাগাতে একটু বাটা মেহেদি চাইতে আসছিলো। সে এক উৎসব মুখর বিকেল ছিলো যা আমি প্রায় ভুলতেই বসেছিলাম। আজ স্মৃতির দরজা খুলে ঈদের স্মৃতি হাতড়াতে গিয়ে মনের দূয়ারে ভেসে উঠলো সেই অপূর্ব মধুময় ছেলেবেলা বিকেলের স্মৃতি।
ছোট্ট একরত্তি শক্ত কাগজে কার্টুন আঁকা এক কার্ড দিলো আমাকে পাশের বাসার রুনি। ও মা্ই গড!!! পৃথিবীতে এত সুন্দর জিনিসও তাহলে হয়!! এমনটাই মনে হলো আমার। দিনরাত তাকিয়ে থাকি কার্ডটার দিকে। একটা সাদা গোলাপী বিড়ালছানা আরেক নীলাভ সাদা বিড়ালবাচ্চাকে এক গোছা গোলাপ দিচ্ছে আর তাতে লেখা ঈদ মুবারাক। সেই কার্ড আমার স্মৃতির মনিকোঠায় সপ্তম আশ্চর্য্যের যে কোনো আশ্চর্য্যের চাইতেও বেশী আশ্চর্য্য হয়ে রইলো। এর পর বড় বেলায় তখন আমি কলেজ ফার্স্ট ইয়ার সেসময় পাওয়া আরও একটি বিশেষ কার্ড আমার স্মৃতিতে উজ্বল হয়ে আছে সেই কার্ড খুললেই মিউজিক বেজে উঠতো। তবে সেই কার্ডে ঈদ মুবারাক লেখা ছিলো না । লেখা ছিলো অন্য কিছু। থাক সব কিছু বলতে চাইনা। যারা পড়বে তারাই গেজ করে নিক।অবশ্য উপরের ছবিটা দেখেও যে কেউ গেজ করে নিতে পারে।
চাঁদ দেখার দিনটা ছিলো ছিলো আরও এক মহোৎসব! তাড়াতাড়ি ২৯ রোজার ইফতারের পরেই নাকি চাঁদ উঠে যেতে পারে সেই ভয়ে সব্বাই ছুটলো ছাদে বা বাড়ির পাশে পরে থাকা জমিগুলির মাঠে। কিন্তু চাঁদ উঠলোনা সবাইকে হতাশ করে দুষ্টু চাঁদটা লুকিয়ে রইলো তার আকাশের বাড়িতে। কি আর করা! আমার দুখু দুখু মুখ দেখে দাদীমা বললো, কাল চাঁদ উঠুক না উঠুক কাল ঈদ। দাদীমার উপর কৃতজ্ঞতায় মন ভরে উঠলো। কি হত আজকের আগেই চাঁদের বুড়িকে এই অর্ডারটা দিয়ে দিলে।
এল ঈদের আগের দিনের রাত। যদিও দাদীমা তার ভবিষ্যৎ বাণী করেই দিয়েছিলো চাঁদ উঠুক না উঠুক কাল ঈদ হবেই। তবুও সবাই ছুটলো আবারও চাঁদ দেখতে ছাদে, মাঠে আর সত্যিই দেখা দিলো আকাশের কোনে কিষাণের বাঁকা কাস্তের মত এক ফালি সরু চাঁদ। সবাই হই হই শুরু করলো ছেলেরা পটকা ফুটাচ্ছিলো, আকাশে উড়ছিলো আরও এক অদ্ভুত সুন্দর জিনিস! নাম তার তারাবাজী। অন্ধকার আকাশে ঝলমল করে হেসে উঠছিলো ফুলের মতন আলোকচ্ছটা আর তার পর ছড়িয়ে পড়ছিলো ভেঙ্গে ভেঙ্গে চারিধারে। সে এক অদ্ভুত দৃশ্য!!!
বাসায় ফিরতেই টিভিতে শুরু হলো সেই শৈশব থেকে কৈশর, কৈশর থেকে এই বুড়ি হওয়া হওয়া কাল পর্যন্ত অমর সেই প্রিয় ঈদ সঙ্গীত। সবাই নিশ্চয় নিশ্চিৎ বুঝে ফেলেছে কোন সে সঙ্গীতের কথা বলছি আমি। ঈদের আগের সন্ধ্যায় যে গান না শুনলে আমার ঈদ কখনই ঈদ হবেনা বলেই আমার ধারণা। মৃত্যু আগের ঈদের দিনটি পর্যন্ত শুনতে চাই আমার প্রিয় সেই সঙ্গীত। "ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ"।
এরপর এলো ঈদের দিন। আগের রাতেই ডিসিশন হয়েছিলো খুব ভোরে উঠতে হবে যত ভোরে পারা যায়। ঈদের দিনটার একমুহুর্তও যেন নষ্ট না হয় ঈদ আনন্দ থেকে আর তারই কারণে ছিলো বুঝি সেই ডিসিশান। এত ভোরে উঠতে চাইলাম কিন্তু উঠে দেখলাম আমার আগেই বাসার লোকজন সব্বাই উঠে গেছে। রান্নাঘর থেকে ভেসে আসছিলো সেমাই ফিরনীর এলাচ, তেজপাতা দেওয়া সেই প্রথম বুঝতে শেখা ঈদ ঈদ সুঘ্রাণ। লাফ দিয়ে উঠলাম বিছানা থেকে। হায় হায় ভোরে ওঠার প্রতিযোগিতায় এবার বুঝি হেরেই গেলাম। বারান্দায়, জানালায় উঁকি দিয়ে বুঝার চে্ষ্টা করলাম কে কে উঠে গেছে আমার আগেই। ইশ ছোট থেকেই কি যে প্রতিযোগীতা মূলক মনোভাব ছিলো আমার!!! সব কিছুতে ফার্স্ট হতেই হবে!
যাইহোক দেখলাম বাবা ও বাসার অন্যান্য ছেলেমানুষেরা যাচ্ছে পায়জামা পান্জাবী পরে ঈদ গাহে। আজ হঠাৎ উপলদ্ধি করলাম তখনকার দিনে বুঝি বাবাদের ঈদে নতুন পান্জাবী বা জামা কেনার প্রচলন ছিলোনা কারণ আমার বাবাকে আমি দেখিনি কখনও নতুন কিছু পরতে ঈদে। তোলা পান্জাবী পরে নিয়েই চলতেন ঈদগাহে। মা কিন্তু ঠিকই কিনতেন বেশ কয়েকটা শাড়ি ও বাসার বিছানার চাদর, পর্দা, টেবল ক্লথ থেকে শুরু করে ঈদের দিনের খাবার পরিবেশনের জন্য নতুন সব তৈজসপত্র! মায়ের এই গুণাবলী বা বদভ্যাস যাই বলা হোক না কেনো আমার গ্রন্থিতে গ্রন্থিতে গেঁথে আছে আজও এই বড়বেলাতে এসেও।
সেই ছোটবেলার ঈদ শুরু হত গোসল করে নতুন জামা পরে। ততক্ষনে ঈদ গা থেকে ফিরে আসতেন বাবা সাথে পাড়ার সব চাচ্চুরা। তারা সবার আগে বসতেন টেবিলে। সেমাই, ফিরনী, পায়েস, লাচ্ছা নানা রকম মিষ্টিজাত খাবারই থাকতো তখন সকালের টেবিলে। সবাই একটু করে খেতেন কারণ এক বাসাতে খেলে তো চলবেনা, যেতে হবে পাড়ার প্রতিটা বাড়িতেই। মুখে দিতে হবে প্রত্যকের বাড়ির খাবার এক চামচ করে হলেও।
এরপর মা চুল বেঁধে দিতেন নতুন ফিতে বা ক্লিপে। মুখে লাগিয়ে দিতেন ফেস পাউডার। এই সব ফেস পাউডার বা বড়দের প্রসাধনীগুলি সারা বছর ড্রেসিং টেবিলে সাজানো থাকলেও ছোটদের ধরার পারমিশন ছিলোনা। শুধু ঈদ বা কোনো বিশেষ অনুষ্ঠামে মায়ের পারমিশন এর সাথে তারই হাত থেকে গোলাপী ফেস পাউডারের (বড়দের পাউডার) তুলিটা একটু বুলিয়ে দেওয়া হত ছোটদের গালে। তারপর চোখে একটু কাজল আর ঠোঁটে লিপ গ্লস, লিপস্টিক!! নো ওয়ে!!!! তবে গলায় মালা বা হাতে চুড়ি টাইপ গয়নাগাটি পরাতে কোনো বাঁধা ছিলোনা। নতুন জুতো থাকতোই এখনকার মতই আমাদের শৈশবের ঈদেও।
সেসব পরে কখনও নিজের বাসায় খেতাম না আমরা, দলবেঁধে বের হতাম লাইন ধরে সব্বার বাড়ি বাড়ি। প্রথমে বাবা চাচাদের দল, তারপর ছোট মেয়েদের দল, তারপর ছোট ছেলেদের দল আর তারপর একদম বিকেলে বড় ভাইয়ারা বের হত দল বেঁধে এর ওর বাড়ি। যে বাড়িতে তাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা থাকতোনা তবুও সে বাড়িতে গিয়ে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়, সেলামী বা ঈদের খাবার খেতে কোনো বাঁধা ছিলোনা। বড় আপুরা কখনও রাতে আসতো কখনও বা পরদিন। মায়েদের ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় বা বাড়ি বাড়ি বেড়ানোর নিয়মটা ছিলো পরদিন বা ঈদের তৃয় দিনে।
যাইহোক ফিরে আসি ঈদের রাতে-
সারাদিন ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে রোদে পুড়ে, চুল আলুঝালু করে বাসায় ফিরতাম সন্ধ্যায়। জামা কাপড় ছেড়ে হাত মুখ ধুয়ে সোজা টিভির সামনে। ছোটদের বিশেষ অনুষ্ঠান হত। মজার মজার ঈদের গান, আনন্দের নাচ, নাটিকা অবশ্যই নাটিকার বিষয়বস্তু ছিলো ঈদ আনন্দের সাথে দুস্থ বন্ধু বা প্রতিবেশীদেরকে ভুলে না যাওয়া। এর পর হত কোনো বিশেষ সঙ্গীতানুষ্ঠান। রুনা লায়লা বা সাবিনা ইয়াসমিনদের একক সঙ্গীত সন্ধ্যাও হত সেসব দিনে। তারপর ঈদের বিশেষ নাটক। অবশ্য অবশ্য হাসির নাটক ছিলো সেটা। আমার ধারনা সবারই মনে আছে আমজাদ হোসেনের সেই বিখ্যাত নাটক, যে নাটকে দেখা যেত জব্বার আলীর প্রতি ঈদে দূর্নীতির কারণে হাজতে বসে সেমাই খাবার কথা। আর একটা বিশেষ অনুষ্ঠান ছিলো ঈদ আনন্দমেলা। সেই অনুষ্ঠানের শেষ হত অনেক রাতে। সারাদিনের ক্লান্তিতে তখন চোখ জুড়ে নেমে আসতো ঘুমপরীরা তবুও জোর করে জেগে থাকার চেষ্টা অব্যাহত থাকতো ঈদের দিনের শেষ আনন্দটুকু উপভোগ করতেই হবে এই ভাবনায় কারন ঘুমিয়ে গেলেই তো শেষ হয়ে যাবে এত প্রতীক্ষিত আনন্দের ঈদের দিনটি!!!
আজও ঈদ আসে। একই আনন্দে ভাসি আমি আজও। সেই রোজা, ইফতার, কেনাকাটা, ঈদের কার্ড, ঈদের গিফট, চাঁদরাত বা ঈদের রাত সবই আসে আগের মত শুধু সেই আমার মহা মজার শৈশব আর ফিরে আসেনা। তবুও ঈদ তো ঈদই। জানিনা এখনকার দিনের সারাবছর এত এত পাওয়া, ঘরের কোনে টিভি বা ডিজিটাল গেমে একাকী মত্ত শিশুগুলি আমাদের মত করে ঈদকে উপভোগ করে কিনা তবে সব শৈশবের আনন্দেরই এক মহানন্দ অনুভুতি আছে, থাকবেই। যুগে যুগে বদলাবে মানুষ, বদলাবে ঈদ। তবুও ঈদের আনন্দ একই ভাবে অব্যাহত থাকবে প্রতিটি মুসলিমের হৃদয়ে।
এই ব্লগে আসার পর থেকে আমার ঈদ পোস্টগুলো--
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
গতবছর কেনো যেনো ঈদে কোনো পোস্ট লেখা হয়নি। ব্লগীয় জীবনটা হঠাৎ এলোমেলো হয়ে গেছে। আগের মত আর সময় পাওয়া যাচ্ছে না বা দূরে কোথাও দূরে দূরে আমার মন বেড়ায় গো ঘুরে........
তাই বলে গত বছরও খানাপিনা আর খানাটেবিলের ছবি তুলতে ভুলিনি আমি। পুংখানুপুঙ্খভাবে প্রতিটা জিনিসের বিশদ বর্ণনা না থাকুক অন্তত একটা ছবি দেওয়া যাক আমার গত ঈদের।
নাহ দুইটা ছবিই দেই...........
লেখাটা উৎসর্গ করছি জাফরুল মবীন ভাইয়াকে। তার ভেতরে দেখা যাচ্ছে প্রবল ব্লগীয় সম্ভাবনা। ছোট মুখে বড় কথা কিনা জানিনা তবে আমি তার ফ্যান হয়ে গেছি কয়েকটা লেখা পড়েই, যদিও তাকে বলা হয়নি সে কথা।
আর সারাহমনি- রিমঝিমবর্ষার পুতুলকন্যা
সোহামনি- রেজওয়ানার সোনামনি
মিতিনসোনা- সমুদ্রকন্যা তিথীর কন্যা
আদিত্যবাবু- স্বপ্নজয় ভাইয়ার রাজপুত্তুর
রায়নামনি- রাহীর কন্যা ( আমার নাতনী)
লাবিবসোনা- সোনাবীজ ভাইয়ার পুত্র
আয়ানামনি- ঘুড্ডিভাইয়ার কন্যা
পার্লিনবাবু- শিপুভাইয়ার রাজপুত্র
আরহাম- শান্তির দেবদূত ভাইয়ার জুনিয়র দেবদূত
তানহামনি- জহিরুল ভাইয়ার রাজকন্যা
সকালসোনামনি- সবাক ভাইয়ার রাজপুত্র
সিঁথিমনি- শিপন মোল্লা ভাইয়ার পরীকন্যা
আনিন্দিতামনি-অরুনাভ ভাইয়ার রাজকন্যা
তাহমিদবাবু- বৃষ্টিভাইয়ার রাজকুমার
জাফনামনি- শ্রাবন আপুর রাজকন্যা
জাহরা, মানহা, পারিসামনি- সুরঞ্জনা আপুর পরীরা
অতন্দ্রিলামনি আর চন্দ্রশীলাপরী- সাবরিনা আপুর রাজকন্যার
মাহীমনি আর অহীমনি- মামুন ভাইয়ার রাজকন্যারা
কিন্নরীমনি- জানা আপুর রাজকন্যা
এই পুতুল পুতুল বাবুগুলোকে জানাই অপ্সরা খালামনির পক্ষ থেকে ঈদের অনেক অনেক ভালোবাসা! তাদের আজকের দিনের ঈদগুলো অবশ্যই আমার শৈশবের ঈদগুলো থেকে অনেক অনেক আলাদা সে আমি জানি। তবুও সব শিশুর মাঝেই ঈদ এক বিশেষ আনন্দ বয়ে আনে হয়তো যার সাথে সবার শৈশবের আনন্দেরই এক বিশেষ মিল থেকে যায়।
সবাইকে ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!!!!!!!!!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০০
অপ্সরা বলেছেন: তোমার জন্যও শুভেচ্ছা ভাইয়া!!!
ভালো থেকো অনেক অনেক !!!!!!!!!
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ব্লগার ভাইয়া আপুদের সকল শিশুদের নাম মনে রাখলেন দেখা যায়। অসামান্য ব্যাপার, শিশুদের প্রতি ভালোবাসা নিজের পবিত্র মানসিকতার ই প্রকাশ।
শেষ থেকে শুরু করলাম।
ঈদ মোবারক আপু। ঈদ শুভেচ্ছা রইলো। সালামি বকেয়া?
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৮
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া তোমার বাবু হলেও তার নাম মনে রেখে দেবো।
অনেক অনেক থ্যাংকস !!
ঈদের শুভেচ্ছা!!!!!!!!
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০১
চড়ুই বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা......
.........
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১১
অপ্সরা বলেছেন: তোমাকেও ঈদের শুভেচ্ছা আপুনি!!!!!!!!!!!!!
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৪
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১১
অপ্সরা বলেছেন: তোমার জন্যও অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাইয়া! নতুন কি আর্ট ওয়ার্ক করেছো দেখালে নাতো!!!
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৭
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ছোট বেলার ঈদগুলো আসলে অন্য রকমের ছিল। এখন তো বুড়ো হয়ে গেছি আগের মত আর দৌড়ঝাপ, হুটপটি করতে পারি না। তবে আমার কাছে সব সময় মনে হয়েছে, ঈদের দিনের চেয়ে ঈদের আগের দিন/রাত বেশি উপভোগ্য, সারা রাত জেগে, চাঁদ দেখা, আড্ড, বড় মায়েদের রান্না বান্ন পিঠা সেমাই নিয়ে তৌড়জৌড়, সেই সাথে তাদের কিছু সাহায্য করা। বিশেষ করে হাতে বানানো সই (এক প্রকার সেমাই) কেটে দেওয়া! উফ! কি দিন ছিল!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৩
অপ্সরা বলেছেন: বড়বেলার ঈদ বদলে গেছে বটে তবুও ঈদে কি ছোটবেলাকে মনে পড়েনা বলো!!!!!!!!!!
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৮
আরজু পনি বলেছেন:
আচ্ছা শেষের নাম গুলো দেখে একটা ব্যাপার পরিষ্কার হলো
খুব ভালো লাগছে পোস্টটা দেখে।
অনেকদিন পর পোস্ট দিলেন।
ইদের আগাম শুভেচ্ছা রইল।।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২২
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!!!!
তোমাকেও ঈদের শুভেচ্ছা কিন্তু তুমি তো তোমার বেবিদের নাম জানালেই না।
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আত্মকথন ভালো লাগলো আপু +++++
ঈদের আগাম শুভেচ্ছা রইলো
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৫
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!!!!
তোমার জন্যও ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: একটি সম্পূর্ন ঈদ কাহিনী।
পড়ে খুব ভাল লাগলো।তোমার মতো এভাবে লিখাতে থাকলে সামু তার হারনো যৌবন ফিরে পাবে
শিশুদের খালামনিকে ঈদের নন মিউজিক্যাল শুভেচ্ছা থাকলো
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৯
অপ্সরা বলেছেন: হাহা ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সামু এর যৌবনে আমরা ছিলাম !!!!
কিন্তু যে দিন যায় সে কি আর ফিরে আসে!!!!!!!!!!!!!
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: জগতের সেরা স্বাদযুক্ত খাবার হইলো টক জাতীয় খাবার। ভয়াবহ রকমের স্বাদের ফল হইল বিলম্বি আর লেবু। টক শব্দটা লেখার মাঝে পাইলেও আমার লালা ঝরে। কেউ কেউ এর স্বাদ বুঝবে না বাকি জীবনেও। আপচুচ!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪১
অপ্সরা বলেছেন: জুলিয়ান ভাইয়া বিলম্বি আমি একবার চেখেছিলাম বটে!! মনে হয় মরে গিয়ে আবার আললাহর রহমতে কোনো রকম ফিরে এসেছি!!!!!!!!!!!!
ভাইয়া কেমন আছো?????
১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০১
মামুন রশিদ বলেছেন: নানান কাহিনী করে আসলাম তোমার লেখা পড়তে । নাইস
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস!!!
কিন্তু আমাদের না আরও একটা ঈদের ড্রামা করার কথা ছিলো!!!!!!!!!
কি হলো সেটার!!!!!!!!!!
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫১
না পারভীন বলেছেন: ব্লগে সবার শৈশবের ঈদ দেখে আমি রিকল করার অনেক চেষ্টা করলাম আমার ছোট বেলার ঈদের মজার কথা। কিছুতেই মনে পড়েনি। কিন্তু এই সুন্দর ঈদ স্মৃতি চারণে কিছু কিছু মনে পড়েছে। মনে পড়েছে আমরা মিছিল করতাম চাঁদ দেখার পরপর ই "আজকে রোজা কালকে ঈদ, পোয়া(মাছ) করে পিত পিত
ঈদের দিনে খাব কি
পলাও কোরমা বিরানি
লেখা যুক্তি সংগত কারনে প্রিয়তে
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০১
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
লাভ ইউ সো মাচ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৯
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ছোটবেলার ঈদের কথা মনে পরে গেসে । সবাইরে ঈদকার্ড উপহার দিতাম ! (ভালো ঈদকার্ড নিজের জন্য লুকায় রাখতাম)
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২১
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় ভালোগুলা লুকাতে!!!!!!!!!!!
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩২
মিলটন বলেছেন: আমার কাছে যদি একটা টাইম মেশিন থাকতো তবে আমি ফিরে যেতাম আমার সেই সব ছোটবেলার ঈদের দিনগুলোর কাছে। হ্যা ফিরে যেতাম। আর আসতাম না।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: আমিও ভাইয়া!!
বড়বেলায় এত ঝামেলা আর ভালো লাগেনা!!!
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ওরে জবা কুসুম রোকন দুলালের মা, কেমন আছেন?
হাঃ হাঃ হাঃ একটু মজা করলাম আপি।
অনেক দিন পর এলেন। ঈদ মোবারক।
ভালো থাকুন, সব সময়।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
তোমাকেও ঈদের শুভেচ্ছা আর জবা কুসুম রোকন দুলালকে মনে করিয়ে দেবার জন্য আরও আরও থ্যাংকস!!!
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০২
জাফরুল মবীন বলেছেন: ঈদ মোবারক।
লগ ইন করে নোটিফিকেশন চেক করতেই অপ্সরীর আহবান।চোখ বন্ধ করে ছুটে আসলাম এখানে।চমৎকার লেখনিটা পড়তে পড়তে চোখ দুটো “লেখাটা উৎসর্গ করছি জাফরুল মবীন ভাইয়াকে” এ লাইনটিতে আটকে গেল।চোখে জল এসে গেল!মানুষের ভালবাসা অর্জনের চেয়ে আর কোন বড় অর্জন মানুষের জীবনে থাকতে পারে না।অনেক বেশী আবেগপ্রবণ হয়ে গেছি।সামলে নিয়ে আবার আসছি...
আমার লক্ষী বোনটির জন্য নার্সিসাস ফুলের শুভেচ্ছাঃ
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১০
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া !!!
তবে এমনিতেই আমার নার্সিসাস সিন্ড্রোম আছে বলে মনে হয় আর তুমি আবার দিলে নার্সিসাস ফুল!!!!!!!!!!!!
যাইহোক তবে এই কথা সত্যি তোমার লেখা পড়ে আমি তোমার ফ্যান হয়ে গেছি। বেশ কিছুদিন অফলাইনে ছিলাম !! বেশ কিছুদিন অনিয়মিত আমি তাই বলে ভেবোনা চোখ রাখিনি তোমাদের দিকে......
মাই লাভ উইল বি অলওয়েস উইথ দিস ব্লগ ভাইয়া। আমি কৃতজ্ঞ এই ব্লগের কাছে!! কিভাবে সে সব বলতে গেলে আরও একটা পোস্ট লিখতে হবে!!!
তারপরও সব সুখ সহ্য হয়না আসলে !!!!
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪৩
পাবলিক ডিমান্ড বলেছেন: অপ্সরা কেমন আছ?
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪৮
অপ্সরা বলেছেন: এই কদিনেই নিক সেইফ? ইদানিং কি এক সপ্তাহের কথা বলে এক বছর লাগায়না !!!!
অবাক হলাম ভাইয়া!!!
ভালো আছি আমি!!
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: ছোট্ট একরত্তি শক্ত কাগজে কার্টুন আঁকা এক কার্ড দিলো আমাকে পাশের বাসার রুনি। ও মা্ই গড!!! পৃথিবীতে এত সুন্দর জিনিসও তাহলে হয়!! এমনটাই মনে হলো আমার। দিনরাত তাকিয়ে থাকি কার্ডটার দিকে। একটা সাদা গোলাপী বিড়ালছানা আরেক নীলাভ সাদা বিড়ালবাচ্চাকে এক গোছা গোলাপ দিচ্ছে আর তাতে লেখা ঈদ মুবারাক। সেই কার্ড আমার স্মৃতির মনিকোঠায় সপ্তম আশ্চর্য্যের যে কোনো আশ্চর্য্যের চাইতেও বেশী আশ্চর্য্য হয়ে রইলো। এর পর বড় বেলায় তখন আমি কলেজ ফার্স্ট ইয়ার সেসময় পাওয়া আরও একটি বিশেষ কার্ড আমার স্মৃতিতে উজ্বল হয়ে আছে সেই কার্ড খুললেই মিউজিক বেজে উঠতো। তবে সেই কার্ডে ঈদ মুবারাক লেখা ছিলো না । লেখা ছিলো অন্য কিছু।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হাহা ভাইয়া।
আমার লেখাই আমাকে পেস্ট করে দিলে!!!!!!!!!!!
১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:০৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: এতো চমৎকার লিখছেন আপা । কোন কিছুই বাদ যায়নি , ঈদকে সামনে করে চাঁদ দেখা থেকে শুরু করে হাতে মেহিদি দেওয়া, নতুন জামা পড়া ,ঈদ কাড পাওয়া , সেমাই খওয়া , ঘুরে বেরানো এক কথায় অসাধারন। পুরো পোস্টটির এই যায়গায়টায় এসে আজও ঈদ আসে। একই আনন্দে ভাসি আমি আজও। সেই রোজা, ইফতার, কেনাকাটা, ঈদের কার্ড, ঈদের গিফট, চাঁদরাত বা ঈদের রাত সবই আসে আগের মত শুধু সেই আমার মহা মজার শৈশব আর ফিরে আসেনা। তবুও ঈদ তো ঈদই। প্রতিটি ব্লগারই উদাস হয়ে যেতে বাদ্য হবেন।
সিঁথিকে আপনার শুভেচ্ছা দিয়ে দিছি। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সেই সাথে জান্নাছি আপনাকে ঈদ মোবারক ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। তবে তোমার মেয়েটার ছবি দিয়ে পোস্ট দিয়েছিলে একদিন। সে সত্যিই রিয়েল পরী একটা।
১৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন: সব গুলো পুতুল বাবু আর তাদের আন্টি মনির জন্য অনেক শুভ ইচ্ছা , ঈদের অনেক স্মৃতি মনে পড়ে গেল পরী মণি
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
অপ্সরা বলেছেন: বাপরে!!!!!!!
তুমি আসলে ব্লগে!!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!!!!
লাভ ইউ !!!!!!!!!!!!
২০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭
রেজা এম বলেছেন: লিখা টা যাই হোক । খাবার এর বসতে খুব ইচ্ছা করছে
। আহা আহা আহা ,,,,,,,,
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: ঐ ভাইয়া লিখাটা যা হবে কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
পড়ো এখুনি!!!!!!!!!!
নো ফাকিবাজি!!! এত কষ্ট করে কিন্তু মহানন্দে লিখলাম ঈদের স্মৃতি আর তুমি বলো লেখা যাই হোক!!!!!!
২১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০১
অপ্সরা বলেছেন: সুরঞ্জনা বলেছেন: ওয়াও! আমাকে আর কষ্ট করে লিখতে হলোনা। প্রায় একই রকম ঈদ কাহিনী। ধন্যবাদ শামা-বুলবুল!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৫ ০
লেখক বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!! সবার ঈদই একই রকম মনে হয়।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
অপ্সরা বলেছেন: আপুনি কমেন্ট কিন্তু মুছিনি এই দেখো!!!
আগের পোস্টটা ফার্স্ট পেইজে যাচ্ছিলোনা তাই ড্রাফটে নিয়েছিলাম সাথে এই কমেন্টগুলো চলে গেছিলো।
২২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
রেজা এম বলেছেন: পরে পড়বো আপু । । ভালো মতো পড়বো । । কাল কিসু খাবার FAX করে দিয়ো । ।
ঈদ মোবারক আপু
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
অপ্সরা বলেছেন: ওকে ওকে খাবার ফাক্স করে দেবো তবে এই সব কি পড়ানোর জন্য আজকাল ঘুষও দিতে হবে নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! সর্বনাশ!!!!!!!!!
২৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্টটি এইমাত্র আমার সংকলনে যোগ করে দিলাম।
কাল একটু ব্যস্ত ছিলাম, তাই ব্লগে বসতে পারিনি। মিস হয়ে গিয়েছিল। দুঃখিত।
আশা করি, আপনার মতো ব্লগার ভুল বুঝবে না।
অগ্রীম ঈদ মোবারক, শায়মা আপু।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৩
অপ্সরা বলেছেন: না তোমাকে ভুল বুঝিনি ভাইয়া।
তবে এই ব্লগটা আমার এখনও অনেক ভালোবাসার জায়গা তারপরও এই ব্লগের বর্তমান কর্মকান্ড দেখে ইদানিং অবাক হতে হয়। যেমন আমার এই নিক হয়তো অনেক পুরোনো, অনেকেই চেনেনা, সবাই চেনে শায়মা নিকটাকেই।
শায়মা নিকে যখন লিখেছি এতদিন তখন সেই পোস্ট নির্বাচিত পাতায় যেতে এক মুহুর্ত সময় লাগেনি কিন্তু এই বুড়ো হয়ে আসা অপরিচিত নিকটাকে যেহেতু নতুন কর্মকর্তাদের পরিচিত না কাজেই আমার এই পোস্টাকে নির্বাচিত পাতায় নেওয়া হয়নি। এমনকি প্রথম পো্স্ট করার পরে প্রথম পাতাতেও আসছিলোনা।
এছাড়াও ইদানিং আজে বাজে পোস্ট দেওয়া কুটনামী বা অপরের পিছে লাগা যেসব পোস্ট সেসব পোস্টের বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করলেও কোনো এ্যাকশন নেওয়া হয়না।
আমি হতাশ নই এই হয়তো জীবনের নিয়ম। জীবন বদলায় মানুষ বদলায় ...... হা হা হা ......
ভালো থেকো ভাইয়ামনি।
অন্য ধর্মের মানুষ হয়েও মুসলিমদের প্রধান উৎসব ঈদ নিয়ে লেখার জন্য তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস !! অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য।
২৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
সুমন কর বলেছেন: আমি নিজেকে একজন মানুষ হিসেবে মানি। ধর্ম নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নেই।
পরে কথা হবে। ভালো থাকুন।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা ভাইয়া।
২৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬
নীল কথন বলেছেন: লোভনীয় সব খাবার। যদিও খাদক হিসেবে আমি বেশ পিছন সারির।
-
শুভ ঈদ। নিরন্তর শুভেচ্ছা।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা ভাইয়া!!!
২৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১
রেজা এম বলেছেন: ঘুষ না আপি !!! আবদার
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯
অপ্সরা বলেছেন:
ওকে ওকে ভাইয়া মাছ ভাতে চলবে ? নাকি মাংস লাগবে বলো???
২৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
রেজা এম বলেছেন: আহা .... আহা ... ওরে আমার সুইট আপি ।
আজ মাছ ভাত খাই ??? কাল গোস্ত খাবো !!!!????
তোমারে এট্টো গুলা থ্যাঙ্কু
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
অপ্সরা বলেছেন: নাহ রান্না হয়ে গেছে!!!
মাংসের যত আইটেম ছিলো সব নিয়ে আসলাম!!!
২৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
রেজা এম বলেছেন: বদহজম হবে তো !! এই না হলে আপি ।
আমর কত্তো খেয়াল রাখে
।
ঈদ মুবারাক আপুজান
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
অপ্সরা বলেছেন:
এত খানাপিনার পর একটু মিষ্টি না হলে চলবে???
২৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
না পারভীন বলেছেন: অপ্সরা আপুনি, কি যেন যান্ত্রিক সমস্যার জন্য পোস্ট প্রথম পাতায় যায় না আর নির্বাচিত পাতাও তাই মিস হয়।
এ নিয়ে আমারো মন খারাপ। ব্লগিং করে টাকা পাব বলে বড় আশা নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম , সেই পোস্ট নির্বাচিত পাতা কি প্রথম পাতাতেই আসেনি
তুমি যেই নিক থেকেই লিখ, নিয়মিত লিখ। তোমার ব্লগ পড়তে ভাল লাগে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: প্র্থম পাতায় না হয় যায়না তাই বলে নির্বাচিত পাতায় যাবেনা এটা কেমন কথা!!! মোটেও সেটা সত্যি না আপুনি।
আর তোমারও মন খারাপ হবারই কথা আমি না হয় কষ্ট করে চিন্তা করে করে ছোটবেলার স্মৃতি স্মরণ করেছি তবুও নিজের লেখা বলে এত প্রিয় কিন্তু তোমার প্রতিটা লেখা জনসাধারনের জন্য। তোমার প্রায় সব পোস্টই দরকারী আপুনি কাজেই সেসব সবাই পড়ুক এই চাওয়াটা থাকবেই।
ব্লগিং করে টাকার চিন্তা বাদ দাও আজকাল কোনো আপত্তিকর পোস্টেও কমপ্লেইন করে কোনো লাভ হয়না।
নিয়মিত লেখা ছাড়বোনা হয়তো শুধু জায়গাটা ছেড়ে যেতে হবে মনে হচ্ছে!!
অবশ্য নতুনদেরকে জায়গা দিয়ে পুরানরা ছেড়ে যাবে এ আর নতুন কি ??
যাইহোক ঈদের শুভেচ্ছা!! কাল ঈদ এইসব নিয়ে ভেবে মন খারাপ করবো এত বোকা আমি না আপুনি!!!!!!!!!!
লাভ ইউ সো মাচ !!!
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
৩০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
পাবলিক ডিমান্ড বলেছেন: আমাকে খুঁচা মারার কোন দরকার ছিল?
খাবারের ছবি দেখেতো তোমার চেটে পুটে খেতে ইচ্ছা করছে।যদিও এখন রোযা আছি।
৩১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২
পাবলিক ডিমান্ড বলেছেন: খাবারের ছবি দেখেতো তোমার খাবারগুলো চেটে পুটে খেতে ইচ্ছা করছে।যদিও এখন রোযা আছি।
একটা ওয়ার্ড মিস গেছে উপরে।স্যরি।
৩২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
ঈদের স্মৃতিচারনমূলক লেখাটি পড়ে মনে হচ্ছে আপনি আমাদের যুগেরই ছোটবোন। অনেকেরই আবার বড় আদরের ছোটবোন!
লেখা পড়ে নষ্টালজিক হয়ে যাচ্ছিলাম আপু, আমাদের শৈশবের ঈদের সব কখা মনে পড়ে গেল।
ভাল হোক আপনার, চারপাশ নিয়ে
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমি মনে হয় তোমাদের যুগের বড়বোন হবো!! তোমার ছবি দেখে তেমনি মনে হচ্ছে আমার।
আমিও কাল লিখতে গিয়ে কত কিছু যে মনে করে ফেললাম। তবে আমি শুধু এক ঈদ নিয়েই লিখেছি। আরও অনেক ঈদের স্মৃতিই হৃদয়ের মনিকোঠাতে রয়ে গেছে। লিখতে হবে সব এক এক করে।
অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য!!! ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
৩৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে শৈশবের ঈদ সমাচার
তবে ঈদ মানে খুশি এই বাক্যটা আমি এইভাবে বলতে পছন্দ করি- "ঈদ মানে অবস্থা শ্রেনী বিশেষে খুশি " বিশেষ করে আমরা যারা সীমাবদ্ধতায় মানুষ তাদেরতো কথাই নেই।সেই হিসেবে খুশির পাশাপাশা দুঃখ গুলো ভর করে বেশি তাই আপনার মত করে হয়তো কোনদিন এইভাবে পোস্ট দিতে পারবোনা।
খুব ছোট ছিলাম তখন,বাবা অন্যত্র বদলি হয়ে যান,আমাদের পড়ালেখার জন্য পুর্বের জায়গায় থেকে যেতে হলো।বাবা ঈদের আগের রাতে আমাদের কাছে আসবেন বলেই সিদ্ধান্ত হয়। আমাদের ঈদ কেনাকাটা বাবাই করতেন।তাই তিনি সাথে করে নিয়ে আসবেন এমন কথাই ছিলো, কিন্তু ঈদের ঠিক আগের দিন বাবার কর্মস্থলে একটা বড় দুর্ঘটনা ঘটে, তাই হঠাৎ করেই ওনার ছুটি বাতিল করা হয়।তিনি ঈদের দিন বিকেলে আসতে পারবেন বলে কর্মস্থল থেকে জানিয়ে দেয়া হয়। এই দিকে আমরা দুই ভাই বোন সারা রাত জেগে বাবার জন্য অপেক্ষা করেছি,বাবা নতুন জামা নিয়ে আসবেন সেই জামা পড়ে ঈদ আনন্দ।তখনকার দিনে মোবাইলে ছিলোনা, আমরা এমন জায়গায় ছিলাম সেখানে ল্যান্ড ফোনের ব্যবস্থাও ছিলোনা, তাছাড়া তিনি আসবেন এটা নিশ্চিৎ থেকেই রাত শেষ সকাল হয়ে গেলো। মা আমাদের বুকে জড়িয়ে ধরে রেখেছেন,দুটো কষ্ট ওনার মধ্যে,আমাদের নতুন জামা না পাওয়া,আর বাবার ঘরে না ফেরা।সেদিন আর আমরা বাসা থেকে বের হইনি।দুই ভাই বোন জড়াজড়ি করে বসে ছিলাম বাসায়।মনে হচ্ছিলো পৃথিবীটা বিষাক্ত হয়ে গেছে আমাদের জন্য।চার দিকে নতুন জামার গন্ধে আমারা মরে যেতে পারি,সবাই ঈদের নতুন জামা পড়ে হৈ হুল্লোড় কত কিছু।মা কি কি সব রান্না করেছিলো কিছুই কারো মুখে দেয়া হয়নি।এভাবেই দিন গড়িয়ে রাত।
বাবা অনেক কিছু নিয়ে বাসায় ফিরলো তখন রাত ১০টা। তিনি ঘরে পা দিয়ে হাতের সব কিছু মেঝেতে ফেলে আমাদের দুই ভাইবোনকে জড়িয়ে ধরে যত গুলো চুমু খেয়েছেন গালে যদি ততদিন হিসেবে করে বেচে থাকি তো হাজার বছর বাঁচতে পারবো আমরা দুই ভাইবোন।তখন মনে হয়েছিলো জীবনে হয়তো অনেক গুলো ঈদ পাবো কিন্তু বাবার সেই মুহুর্তে চোখে জল ভরা আদর সমতুল্য হবেনা।
তবে একটা উপলব্দি হয়েছে সেই থেকে,যখন আরো বড় হয়েছি সেদিনের নতুন জামা না পাওয়ার কষ্ট টুকু মনে হলে এখন আর নতুন জামা পড়তে ইচ্ছে করেনা যখন দেখি আমাদের চার পাশে কত শিশু কিশোররা জামা না পেয়ে খালি গায়ে ঈদে ঘুরে বেড়ায়। নতুন জামা কেনা হয় ঠিকি নানা কারণে কিন্তু সেটা আমি এখন আর ঈদে পড়িনা।নতুন জামা পড়ে কোন পুরনো জামা পড়া শিশু কিশোরের সামনে যেতে ভয় হয়।
আপনাকে ধন্যবাদ
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৭
অপ্সরা বলেছেন: তোমার স্মৃতি কথন শুনে মনটা ভীষণ খারাপ হলো ভাইয়া। আসলে দুঃখ বেদনা হাসি কান্না আর আমাদের আর্থ সামাজিক অবস্থা এসব নিয়েই তো জীবন। আমি কখনও আমার দুঃখের স্মৃতিগুলি মনে করিনা। মনে রাখিনা, ইচ্ছে করেই রাখিনা।
যেমন ধরো তুমি বললে তোমার বাবা সেদিন সারাদিনেও আসতে পারেননি কিন্তু রাত দশটাই ঠিকি ফিরেছিলেন কিন্তু তুমি যদি এখন জানতে পারো এই যে এত আনন্দের কথা লিখছি ঠিক এমনই কোনো মেয়েই একদিন হঠাৎ দিন রাত ২৪ ঘন্টার জন্যই বাবাকে হারিয়ে ফেলেছিলো। ঈদ এসেছিলো, এসেছিলো জন্মদিন কিন্তু হঠাৎ করে বদলে যাওয়া পৃথিবীতে বেঁচে থাকতেও বাবা আসেননি..........
যাইহোক খুশীর ঈদে আনন্দ ছাড়া দুঃখের কোনো স্ম্বতি আনতে চাইনা। ছোট ছোট শিশুদেরকে আমি ভুলিনি। কিন্তু সেটাও আমার একেবারেই নিজের দুনিয়া।
ভালো থেকো ভাইয়া। অনেক অনেক শুভেচ্ছা!
৩৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ইমিনা বলেছেন: রেজা এম কে দেওয়া খাবারের প্রতি আমার চোখ পড়েছে। এখন কি করবো আপু?
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৮
অপ্সরা বলেছেন: দাঁড়াও তোমার জন্য মোগলাই খানা খুঁজে আনছি!!!
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩২
অপ্সরা বলেছেন:
এই নাও আপুনি মোগলাই পরোটা!!!!
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
অপ্সরা বলেছেন:
এই যে ইলিশ পোলাও ও নিয়ে আসলাম!
৩৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৯
সায়েম মুন বলেছেন: ঈদ মোবারক বিউটি আপি। আশা রাখি সুন্দর ঈদ কাটবে। আমাদের ঈদ সুন্দর কাটলো। শৈশব ঈদ পোস্টে অনেকগুলো লাইক।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৩
অপ্সরা বলেছেন: তোমাদের ঈদ হয়ে গেলো! আরে কোথায় আছো তুমি এখন ভাইয়া? আমি তো কেবলি মেহদী লাগিয়ে আগামীকাল ঈদের জন্য শেষ প্রস্তুতি নিলাম!
৩৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
জাফরুল মবীন বলেছেন: ঈদ মোবারক
কেমন আছে আমার লক্ষী বোনটি?
আমি দুঃখিত দেরীতে আসার জন্য।এতো রাজকীয় খাবারের বিশাল আয়োজন!অভাগার কলাপে কিছুই জুটলোনা,সবাই খেয়ে চলে গেছে
নাহ্ কথাটি ঠিক বলিনি ,কারণ আমাকে এত আপন করে ভাইয়া ডেকেছে যে মন-প্রাণ ভরে গেছে।অনেক দামী লোভনীয় খাবারও এখন আমাকে আর আকৃষ্ট করতে পারবে না।
পরিবার ও স্বজনদের সাথে সদা সুখে থেকো....প্রতিটা মুহূর্ত যেন অনাবিল অানন্দে কাটে এ কামনায়.......মবীন।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়া!
কেবল ফিরলাম।
দাঁড়াও একটু পর তোমার জন্য খাবার বানিয়ে আনছি!
৩৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
বৃতি বলেছেন: অনেকদিন পর তোমার ব্লগ দেখে ভাল লাগছে অপ্সরা আপু। নস্টালজিক পোস্ট অনেক ভাল লাগলো। ঈদের শুভেচ্ছা।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!
ঈদ মুবারাক!!!
ভালো থেকো অনেক অনেক !!!
৩৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯
ভারসাম্য বলেছেন: সবাই শুধু শৈশবের ঈদ স্মরণ করছে!
কলেজের ফার্ষ্ট ইয়ার/সেকেন্ড ইয়ারের ঈদ স্মৃতি নিয়েও কিছু লিখে দেয়া যেত ভিন্ন ধরণের কার্ডটির কথা বলার সময়ে।
কলাবরিষ্ঠার আরো কিছু ললিতকলার সন্ধান পাওয়া যেত হয়তো।
শৈশব-স্মৃতি অবশ্য খারাপ লাগে নি তাই বলে। ঈদ মুবারাক!
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৭
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া যে জাদরেল মা ছিলো আমার কলেজ ফার্স্ট ইয়ার, সেকেন্ড ইয়ারে কি আর বাড়ীর বাইরে পা বাড়াতে দিত !!!
তখন তো আর মোবাইল ছিলোনা সবার। টি এন টি তে ফোন দিয়ে অনেকেই আমার মাকে জিগাসা করতো দারোগা সাহেব বলছেন???
তবে সে সব সময়ের কার্ডগুলির কথা বলা যায়।
৩৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: বোনের বাড়ীতে না খেয়ে যাওয়াটা ঠিক হবে না।কষ্ট না হলে এক প্লেট চটপটি দিওতো।ওটা আমি আমার বাড়ীতে নিয়ে এসে ঈদ আড্ডার আয়োজনে (যদি সেটা করা সম্ভব হয়) সবাইকে সাথে নিয়ে খাব।ওকে?
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া আজ চটপটি বানাইনি কাল বানিয়ে দেবো। এখন আপাতত ফ্রায়েড পমফ্রেট, নুডুলস আর গারলিক চিজ ব্রেড খাও ভাইয়া।
৪০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: মাহি ওহি দুজনেই অনেক ক্ষন ধরে নিজের নামের দিকে তাকিয়ে থাকলো । তারপর বড়জন আস্তে করে বললো, উনি আমাদের নাম জানলো কিভাবে?
এই ঈদ ঈদ নয়, আরো ঈদ আছে..
এই ঈদেরে নিয়ে যাব সেই ঈদের কাছে,
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
অপ্সরা বলেছেন:
হা হা হা ভাইয়া
মাহিমনি আর ওহিমনির জন্য
৪১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১০
জাফরুল মবীন বলেছেন: ধন্যবাদ বোন।তুমি অনেক খাটুনি খেটেছো।এখন রেস্ট নাও।পরে ইনশাল্লাহ আবার কথা হবে।শুভরাত্রি।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৪
অপ্সরা বলেছেন: ঠিক বলেছো ভাইয়া। ঘুমাতে হবে এখন। সারাদিন খানাপিনা, রান্নাবান্না। সাজুগুজু, ঘুরাঘুরি এখন ১০০% টায়ার্ড!!!
ঘুমাতে যাই এইবার!!!
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!
আর অনেক অনেক ভালো ভালো পোস্ট দিও। তোমার সাইকোলজী দরকারী পোস্ট গুলোতে আমি কোনো কমেন্ট করিনি বটে তবে সবগুলোই পড়েছি আর মুগ্ধও হয়েছি।
অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য।
আর এটা আমার অনেক পুরোনো আইডি এই আইডিতে আমি লিখিনা বললেই চলে। শুধু ঈদ বা উৎসবগুলোয় মনে পড়ে আমার অন্য রেগুলার আইডিটা ...
Click This Link
যদিও আগের মত আমি এত আর এখন লিখছিনা।
৪২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৯
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: ইয়া আল্লাহ ! এত এত কমেন্ট! এত এত মানুষের ভালোবাসা! গা জ্বালা করে হিংসায়!
আপু, আপনার স্মৃতিগুলো আমাকেো আমার ঈদ সংশ্লিষ্ট স্মৃতিগুলো পুনভ্রমন করিয়ে আনল। একটা সরকারি কলোনিতে জন্মের পর থেকে আছি, বেড়ে উঠেছি। আর দু এক মাস পর এখান থেকে চলে যেতে হবে অন্য কোথাও। কোয়াটারের মেয়াদ শেষ।
আজ শেষ বারের মত ঈদের নামাজ পরে বের হয়ে দেখলাম অসংখ্য ছোট ছোট বাচ্চা তাদের বাবাদের হাত ধরে নামাজ পরে বেরুচ্ছে। দেখে মনে পরে গেল, আজ থেকে ২০-২২ বছর আগে আমিও এদের মতই ছিলাম।
একটা চক্র পূর্ণ হল।
এভাবে একটার পর একটা চক্র পূর্ণ হবে আর আমরাও রইব না এই মায়াময় পৃথিবীতে।
থাক , ঈদের রাতে আর দুঃখের গল্প না শোনাই। এই ঈদে পৃথিবীর সব সুখ এসে কড়া নাড়ুক আপনার দরোজায়, এই কামনা ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩০
অপ্সরা বলেছেন: ভালোবাসারও রঙ বদলায়!!!
এই ভালোবাসা কিছুই না !!!!
সে ছিলো এক রুপকথার দিন গুলো । যখন এই ব্লগে হিংসা দ্বেষ , হানাহানি, কাটাকাটি বুঝিনি আমি। যেমন ভালোবাসায় বেঁধেছিলাম এইখানে মানুষগুলোকে তেমনি ভালোবাসাও পেয়েছিলাম ।
দিন বদলে যায়, বদলে যায় চারিদিক।
চলে যায় বসন্তের দিন।
সে যাইহোক, বড় হয়ে যাচ্ছো ভাইয়া। তবে মন খারাপ করোনা। মানুষ যে কোনো পরিস্থিতেই আসলে আনন্দে থাকে। বেঁচে থাকাটাই এক দারুন ব্যাপার!! ( সাজি আপুর কবিতা)
৪৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পোস্টে ভাল লাগা এবং ++
লেখা পড়তে পড়তে নিজের অনেক কিছু মনে পড়ছিলে
ইদের শুভেচ্ছা!
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
অপ্সরা বলেছেন: লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক অনেক ভালো থেকো।
৪৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫২
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: ২৭ শে মে, ২০১৩ এর পরে এই আপনি এতদিন পর আবার লিখলেন। ভাবতেই ভালো লাগছে। ঈদ মোবারক
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
অপ্সরা বলেছেন: আর লিখবোই না ভাবছি ভাইয়া!!!
এই লেখাই হোক শেষ লেখা!!!!
৪৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৮
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
না- না তা, কেন?
আবার লিখুন
আরো লিখুন
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০২
অপ্সরা বলেছেন:
http://www.youtube.com/watch?v=BDXOquVKLPQ
গান শোনো তার থেকে কবি ভাইয়া!!!
৪৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৫
টুইংকল বলেছেন: মেলা দিন পর আইলেন আপা।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০১
অপ্সরা বলেছেন: কে বলেছে মেলাদিন পর! আমি তো রোজই আসি!
৪৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
সায়েম মুন বলেছেন: আছি দেশের বাইরে। সে কয়েক মাস হলো। :/
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় জানিনা তো ভাইয়ামনি!!!!!
যাইহোক অনেক অনেক শুভকামনা!!!!
৪৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আম্মা ইন্তেকাল করার পর আমাদের প্রথম ঈদ গেল । (রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বা ইয়ানি সাগিরা )
আসলে আমাদের প্রতিটি আনন্দের দিনই দুঃখের দিন ।
আপনার লিখা পড়ে মাকে নিয়ে অনেক ঘটনাই মনে পড়লো ।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
অপ্সরা বলেছেন: মায়ের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি ভাইয়া!!!
৪৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৩
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো আপু। আমার মনে পড়ে- ঈদের চাঁদ আমি দেখতেই পেতাম না। সবাই কয়েকবার বলতো ওই যে... ওই... এই যে...। তারপর দেখতে পেতাম।
এছাড়া এখন আর রোজা রাখি না এবং রোজা রাথা আর হবে না বলে মনে পড়ে- মায়ের কড়া নিষেধ সত্তেও এক বছর সর্বচ্চ ১১টা রোজা রাখছিলাম।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৫
অপ্সরা বলেছেন: ঈদের চাঁদ দেখাতে আমার অবস্থাও তোমার মতন একই রকম ছিলো ভাইয়া।
থাক মা যখন নিষেধ করেছেন রোজা রাখার দরকার নেই। মায়ের চাইতে সেটা কে আর ভালো বুঝবেন।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়া।
৫০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৮
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ নুবারাক ভাইয়া!!!!
৫১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
নীলনীলপরী বলেছেন: ঈদ মুবারাক আপা।
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক!!!!!!!!!!!!!
৫২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
নস্টালজিক করে দিলেন!
উৎসবগুলো শৈশবের একেকটি সুখস্মৃতি!
খুব ফিরে যেতে ইচ্ছে হয় সে দিনগুলোতে... কিন্তু হায়!
যখন শৈশবে ছিলাম, তখন বড় হবার স্বপ্ন দেখতাম।
ওয়াট এন আয়রনি!
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: আর এখন বড় হয়ে শৈশবেই থাকতে ইচ্ছা হয় ভাইয়া!!!!!!!!
ছোটবেলায় বাবার সিগনেচার করা দেখে ভাবতাম আহা কবে সিগনেচার করবো বাবার মত!!!!!!
আর এখন সিগনেচারের কথা মনে আসলেও কান্না পায়!!!!!!!!!!!!
সিগনেচারগুলা যদি কেউ করে দিত!!!!!!!!!!!!!
৫৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২২
যুবায়ের বলেছেন: অনেক দেরীতে হলেও এই অধমের পক্ষ থেকে ঈদ শুভেচ্ছা নিবেন।
ছোট্টবেলায় ঈদের স্মৃতি আমায় পিড়া দেয় আজো!.
আমার বাবা ব্যবসা করতেন রংপুরের একটি মহকুমা শহরে।
ঈদের আগেরদিন রাতে বাড়ি ফিরতেন আমাদের পোষাক আসাক নিয়ে।
সকালে ঘুম থেকে উঠে শুনতাম ঈদগাহ থেকে ‘ঈদ এলোরে..আজ খুশির ঈদ এলোরে’ । গোসল সেরে নতুন পাজামা পান্জাবী পড়ে হাতে জায়নামাজ নিয়ে গ্রামের মেঠোপথ দিয়ে হেটে যেতাম ঈদগাহে।
আমার বাবা ছিলেন একজন পরহেজগার মানুষ গ্রামের সবাই তাকে অত্যান্ত সন্মান করতেন। তিনি তিনবার হজব্রত পালন করেছিলেন।
ঈদগাহে আমরা উপস্হিত হলে মাওলানা সাহেব মাইকে ঘোষণা দিতেন আজ আমাদের মাঝে উপস্হিত হয়েছেন শ্রদ্ধেয় হাজী *** ** *** সাহেব। আমি তাকে ঈদের নামাজ পড়ানোর জন্য অনুরোধ করছি।
আব্বা মিম্বরের দিকে গিয়ে ঈদের নামাজ পড়াতেন।
নামাজ শেষে শতশত লোকের সাথে কোলাকুলি করতে অনেক দেরী হয়ে যেত। বাড়ি ফিরে দাদী, আম্মাকে সালাম করতাম।
ঈদের নামাজে দাড়ালে আজো চোখের কোণে অশ্রু চিকচিক করে ওঠে।
বাবা চলে গেছেন ২০০১ সালে না ফেরার দেশে..
আল্লাহর কাছে শুধু এটুকুই বলি ‘ রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা’
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আমার লেখাটা পড়ার জন্য ভাইয়া।
আর বাবার জন্য , তোমার পরিবারের জন্য অনেক অনেক দোয়া!!
৫৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৯
কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: সেই ছুটোকালের ঈদ আহারে
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩০
অপ্সরা বলেছেন: সেই ছোটকাল, বড়কাল যাই হোক ঈদ তো ঈদই!!!
৫৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৯
কোজাগরী চাঁদ বলেছেন: সেই ছুটোকালের ঈদ আহারে
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩২
অপ্সরা বলেছেন:
৫৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৭
েরজা , বলেছেন:
রিপ্লাই দিছি ...............
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া!!!
কতদিন পর দেখলাম!
ডেস্কটপে গিয়ে মেইল চেক করবো!
৫৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
লেখোয়াড় বলেছেন:
অল স্কয়ার।
অলরাউন্ডার।
রান্নাবান্নায়-ঘরকন্নায়।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
অপ্সরা বলেছেন: কান্না থেমেছে ভাইয়া?
কেমনে থামলো!!!!
৫৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩
লেখোয়াড় বলেছেন:
"লাগতে আসিনি, খাওয়ার দাবী নিয়ে এসেছি"
রান্নাকরা যতগুলো পদের ছবি দিয়েছেন, সব যদি আপনাদের বাসার হয় তো সেটা আমার জন্য অবাক ব্যাপার। সত্যিই খুব সুন্দর দেখাচ্ছে, না জানি খেতে আরো কত সুস্বাদু। আহ!
বলতে হয় আপনারা রান্না করতে পারে বটে! কিভাবে শিখলেন আপনারা?
যদিও শুধুই দেখতে হবে আর আফসোসসসসসসস করতে হবে।
খাওয়ার এ দাবী পূরণ হওয়ার নয়।
তারপর আপনি যা দয়ালু আর মানবিক!!
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০১
অপ্সরা বলেছেন: নতুন আরেক উপাধি না দিয়ে পারছি না! ঢং কম করো ভাইয়া!
এতগুলো পদের রান্না দেখা তোমার জন্য অবাক ব্যপার না? তোমাদের বাসায় সেসব হয়না না?
বাপরে! আগে জানতাম আমিই বড় ঢংগী! এখন দেখছি আরও আছে! আমার থেকেও বড় বড়!
৫৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
লেখোয়াড় বলেছেন:
ঢং না সং, ঢংগী না সংগী।
যদি সত্যি বলি, তাহলে বলতে হয় এমন রান্না আমি কোনদিন চোখেও দেখিনি।
খাওয়া তো দুরের কথা। আমাদের বাসায় রান্না হয় তো এমন না। সোজা-সাপটা।
দেখতে আর খেতে এমন না।
আপনার আম্মু কি ভাল রাঁধতে পারেন?
নাহলে তো এমন হওয়ার নয়।
তা বাস্তবিক একদিন নিমন্ত্রণ করতেই পারেন...........
আপনার ওই রাজপুত্তুর আর রাজকন্যাদের সাথে।
জানেন তো আমিও প্রয়োজনে ওদের মতো হাসতে পারি, কানতে পারি, ওদের মতো হতে পারি।
এই যা! আমাকে আবার নির্লজ্জ না বলেন!
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
অপ্সরা বলেছেন: দৃশ্য বদলালেও নাকি মন বদলায় না, নিক বদলালেও ঢং বদলায় না!
নিজের নিক আর ঢং দের কথা বলছি ভাইয়া আবার তোমার কথা বলছি ভেবোনা!
আমার রাজপুত্র রাজকন্যাদের সাথে দাওয়াৎ দেওয়া অবশ্যি যায় .....স্বপনপুরে!
না না তোমাকে নির্লজ্জ বলবো ? বাপরে! এত বড় সাহস আমার!
যাই হোক আমার মা রাঁধতে জানেন বটে তবে রান্নাবান্নাটা তার পছন্দের কাজ না! শখ করে রান্নার শখ তার মোটেও নেই কিন্তু আমি শিখেছি শখ করেকরে, নানুর থেকে ইলিশ পোলাও! সেই ইলিশ বাজারে কাটা হলে চলবেনা! মেয়েদের হাতের এক কর করে মাপ করে কাটতে হবে! সরিষা ইলিশ বা স্পন্জকেক সব পরিমানমত উপকরণ ছাড়া চলবেই না!
আর চা! আমার দাদীর হাতের চা খেয়ে নাকি দাদার বাবা বলেছিলেন আর মেয়ে দেখার দরকার নেই ....
নাহ আমার রান্না শিক্ষার গল্পগুলো নিয়ে দেখছি আরেক ইতিহাস লিখতে হবে!
৬০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পড়তে পড়তে অনেক কথাই মনে পড়ে গেল । সে সব নিয়ে না হয় লিখব কোন এক দিন ।
ভাল থাকুন আপু । আপনার দিন অনেক অনেক ভাল কাটুক ।
ব্লগে আপনাকে মিস করি । আপনি নিয়মিত থাকবেন আপুনি এই দাবি রেখে গেলাম ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: থ্যংক ইউ প্রিয়ভাইয়া!
মিস করার জন্যও থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
তবে বিজি হয়ে গেছি ইদানিং তবুও অন অফ থেকেই যাবো এই ব্লগে ছেড়ে যাবোনা কখনও হয়তো!
৬১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
আবু শাকিল বলেছেন: আপনার শৈশবের ঈদ থেকে ঢাকা কে দেখলাম। তখনকার ঢাকা শহর ।
ঈদের শুভেচ্ছা।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
অপ্সরা বলেছেন: শাকিলভাইয়া কেমন আছো?
অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য!
৬২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছয় বছরপূতির শুভেচ্ছা শায়মা।প্রথম শুভেচ্ছাটা বোধ হয় আমারই।হ্যাপী ব্লগিং।শুভকামনা থাকলো ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৫
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ শুভেচ্ছার জন্য। কিন্তু এটাও আমার প্রথম নিক না!!!!
৬৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আল্লাহ!!!!!! খাবার দাবার দেখে তো খাইতে ইচ্ছা করতেছে!!!!!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: দাঁড়াও তোমার জন্য আরো খানা দানা আপলোড করে আনি মাছ আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
অপ্সরা বলেছেন:
পোলাও
গরুর মাংস
Chicken Strips
এই যে এইগুলা খাও। আরও আপলোড করে দিয়ে যাবো একটু পরে ওকে???
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
অপ্সরা বলেছেন:
সেমাই
জর্দা
স্প্রাইট- কোক- ফান্টা-লেমন ককটেইল
৬৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।
পোস্টেও শুভেচ্ছা।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া
তোমার পোস্টগুলো তো সোনারুপো দিয়ে বাঁধিয়ে রাখার মতন হচ্ছে। নাহ আসলেই প্রতিভাবানরা হারিয়ে যায়না।
তুমি জাফরুলভাইয়া, না পারভীন আপুনি এদের পোস্টগুলো মানুষের জন্য আসলেই অনেক অনেক দরকারী।
অনেক অনেক ভালো থেকো । অনেক অনেক শুভকামনা আর ভালোবাসা তোমাদের জন্য।
৬৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: অনেক দিন পর অপ্সরাসুলভ দুর্দান্ত পোস্ট দিয়ে রাজসিক প্রত্যাবর্তন !!!!!!!!!!!!
স্বাগতম। ঈদ মোবারক।
যথারীতি লেখা ভালো লেগেছে। আর বুকের ভেতর কোথায় যেন একটা চিনচিনে ব্যথা আস্তে করে বলে গেলো ছোটবেলায় আমাদেরও এরকম ভালোলাগা ঈদ ছিলো।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫০
অপ্সরা বলেছেন: এখনও আছে ঈদ একই রকম। শুধু আমরা সেই আগের মত নেই ভাইয়া।
যাইহোক ঈদের বিশেষত্ব তো নারী ও শিশুদের আনন্দে।
ভাইয়া আমি কিন্তু এখানেই ছিলাম। প্রত্যাবর্তনের কিছু নেই তো!!!
ভালো থেকো অনেক অনেক !!!
৬৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংক্স
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
অপ্সরা বলেছেন: ওয়েলকাম আর পরীর দেশে দাওয়াৎ !!!!
৬৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপু। মেহেদি দেয়াটা আম্মুর ও আমার খুব পছন্দের ছিলো, ছোট থাকতে আমার মনে আছে আমার হাতের নখ খুব কমই সাদা থাকত। যখন দেখতাম সাদা হয়ে যাচ্ছে তখন আম্মুকে বলে মেহেদি দেয়ার ব্যবস্থা করতাম আর আম্মুও সানন্দে এনে দিত।
এত এত খাবারের আয়োজন কিভাবে করেন আপু। আমিতো এবার অল্প কিছু আইটেম করেই টায়ার্ড হয়ে গিয়েছি। অবশ্য সবাই খাওয়ার পরে যখন প্রশংসা করেছে তখন সব ক্লান্তি দূর হয়ে গিয়েছিলো।
বন্ধুত্ব দিবসের শুভেচ্ছা আপু।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: মেহেদী জিনিসটা ছোটবেলাতেই বেশি ভালো লাগতো। শিলপাটায় বেঁটে বেঁটে ছোট্ট একটা বাটি করে সবুজ গলগলে রং ছড়িয়ে পড়ছে সেটা।
এখনকার কোন মেহেদী আমার মাঝে মাঝে ভালো লাগে, মাঝে মাঝে একদমই না।
আর নান্না বান্না শুধু তো আমি একটু রান্নাঘরে থাকি আর কি , নয়তো আরও মানুষজনের হেল্প ছাড়া আমি কি আর এত কষ্ট করতাম নাকি!!!!!!!!!!!!!
তবে আমি রীতিমত রান্নার কোর্স করেছিলাম দীপা আমিনের কাছে !! তিনি যেমনি সুন্দরী তেমনি রাঁধুনী!!!
এখন বাংলাদেশে নেই আর।
তোমাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপুনি!!! ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!
৬৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঈদে তোমার পোষ্ট না হলে কি পরিপূর্ণ হয়? যাক সে কথা মনে রেখেছো
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
অপ্সরা বলেছেন: নীলুমনি!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি আমার ফেসবুকের মেসেজ দেখো!!!
৬৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তুমি পোষ্ট দিলা, আমি দেখলামই না!! পরে দেখলাম, এটাকে অনুসারিত তালিকায় নেয়া নাই। তাই অনুসারিত করলাম। তোমার ঈদ অভিজ্ঞতার সাথে আমার বেশ কিছু স্মৃতির মিল আছে।
কাঁচা বুট একটু খানি ছোট্ট প্লেটে ভিজিয়ে রাখতেন মা। সাথে আদা কুচি (ভয়ংকর স্বাদ ছিলো আমার কাছে সেটা ) আবার তেঁতুল পানিতে ভিজিয়ে রেখে চিপে পানিটা লবন দিয়ে খাওয়া (মাইগড!) টক আমি তেমন খেতে পারিনা আর আমার শৈশবের সেই ইফতার টেবিলের টক তেতুল ভিজানো পানির স্বাদ মনে পড়লেই চোখে পানি আসে এখনও ভয়ে।
এই জিনিস যে খেয়েছে সে বুঝে খাদ্য জিনিসটা কত ভয়াবহ হতে পারে!।
এখন আমার ৮০০ টাকা কই ?? সেই হিসাব দাও!!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৯
অপ্সরা বলেছেন:
আরে ভাইয়া ৮০০ টাকা দেওয়া কোনো ব্যপার!!!!!!!!!!!!
এই যে এক্ষুনি দিয়ে দিচ্ছি............
বুঝিয়া পাইলে ৮০০ টাকা????????????
আর ঈদেসংখ্যা আমি প্রকাশ না করলে চলবে বলো???
তবে শুধু এইটা অনুসরনে নিয়ে লাভ নেই ।আমার আরও আরও আছে তো।
যাই হোক সালামের ভিডিও পাঠাওনি তবুও সালামী দিলাম মনে রেখো!!!!!!!!
৭০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫০
সুইট এঞ্জেল বলেছেন: ওহ আন্টি তুমি তো অন্নেক অন্নেক সুইট করে মেহেদী দিতে পারো। আমি তো একেবারেই মেহেদি দিতে পারিনা। মেহেদি দিতে হলেই আমাকে পার্লারে যেতে হয়। কি যে ঝামেলা। তাও দেই। কারণ মেহেদি না দিলে তো ঈদে আমাকে অন্নেক পচা দেখাবে। আর এইসব গুলো রান্নাই কি তুমি করেছো আন্টি? আমি তো এগুলো কিছুই পারিনা
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২১
অপ্সরা বলেছেন: মাই গড!!! হামা বেব্বীর পরে তুম্মিই প্রত্থম আম্মাকে আন্তিমনি ডাকলে!!কি যে ভালো লাগছে!!!!!!! তুমিও তো অন্নেক অন্নেক স্যুইটু বেব্বিতা!!!!
মেহেদী দিতে পালোনা কেনো??? এত অকম্মার ঢেঁকী হলে কি চলবে!!!
তোমাকে হতে হবে দশভূজা!! দশভুজা মানে জানোতো? নিশ্চয়ই জানোনা!!
সে যাইহোক তোমাকে সব্বাল আগে ঠিক করে কথা বলা শিখতে হবে বেবি নাহলে সব্বাই তোমাকে না অন্নেক অন্নেক পঁচা বলবে!!!
তোমাকে আমি কন্ঠ শীলন/ আবৃত্তি টাইপ কোর্সগুলোর ঠিকানা দেবো যেন তুমি সুন্দর করে বাংলা বলতে শেখো। অবশ্য ইংলিশও ঠিকঠাক জানো কিনা আমার এত্তু এত্তু সন্দেহ হচ্ছে। একটু না অনেক টুকুই হচ্ছে সে যাইহোক এখন থেকে রান্না বান্না না শেখো অন্তত সুন্দর করে বাংলা বলা শিখলেই চলবে!!! বুঝেছো???
একটু উপদেশ দিয়ে ফেললাম। রাগ করোনা ওক্কে!!!!
৭১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
কৌশিক বলেছেন: বাহ বাহ। দূর্দান্ত নস্টালজিক। বরাবরের মতই সেরা।
(তুমি আর আমি কি ফেসবুকে ছিলাম না?)
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: ছিলাম। এখনও আছি ভাইয়া।
তবে চিনো নাই মনে হয়!!!
আর তাছাড়া তুমি তো এক্কেবারে সন্যাসী হয়ে গেছো।
দেখাই যায়না আর !!!!
আমিও সন্যাসিনী হতে হিমালয়ের পথে আছি।
৭২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
কৌশিক বলেছেন: অনেক চমৎকার লিখেছো। দূর্দান্ত নস্টালজিক। গ্রেট। আমরা কি ফেসবুকে নাই? শেয়ার দিলে আগেই চোখে পড়তো।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪০
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া এমনিতে আমি ব্লগের লেখা খুব একটা শেয়ার দেইনা ফেসবুকে তবে এইটা দিয়েছিলাম। তুমি মনে হয় ফেসবুক নিকের কারনে চিনতে পারোনি। যাইহোক বাবুরা কেমন আছে?
আর তোমার ছোটবেলার ঈদ নিয়েও লিখো আমরা পড়ি একটু। তবে তোমার আবৃত্তিবেলার পোস্ট দিলে বেশি মজার হবে !!!
মনে আছে তো আবৃত্তি কেনো শিখেছিলে বলেছিলে!!!!!!!!!
হাহাহাহাহাহাহাহা
৭৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯
কৌশিক বলেছেন: কি ব্যাপার? সন্যাসিনী হবার খায়েস হলো কেনো? এফবিতে পরিচয় টা জানিয়ে দিও।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
অপ্সরা বলেছেন: সে তো অনেক দিনের শখ!!!!!!!!
মাদাম টেরেসা হতে পারলেও চলবে!!!!
ভাইয়া তোমার লক্ষ কোটি ফেসবুক ফ্রেন্ডসদের ভীড়ে হারায় গেছি আমি।
৭৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
সুইট এঞ্জেল বলেছেন: How can I be acerbic to hear you, my lovely aunty?
I know what you have suggested me is really beneficial for me. I have informed about Kanthashilan earlier. But I am too busy to go there.
আন্টি আমি তোমার কাছে মেহেদী দেয়া শিখতে চাই। আমাকে প্লিজ একটু মেহেদি দেয়া শিখাও না। তুমি তো অন্নেক অন্নেক সুন্দর করে মেহেদী দাও। আর তুমি লেখায় এত্ত ভুল করো কেন?
তুমি অন্নেক ভালো আন্টি। তোমার কি গুণ!
I like you.
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০০
অপ্সরা বলেছেন: ওরে বাপরে!!! হাউ মাউ করে ইংলিশ এর টেস্ট দিলে নাকি বেব্বি!!!!
আর আমি তো তোমাকে ফলো করে করে তোমার স্টাইলে লিখলাম!!! সেসব ভুল নাকি!!! হায় হায় জান্নিনাতো বেব্বী!!!!!!!!
তবে মেহেদী শেখার আগে একটু সময় করো আর বাক ও কন্ঠ অনুশীলনে গিয়ে বাংলা বলাটা আর লেখাটাও প্রাকটিস করো। শিশু এ্যাকডেমীতে বাংলা লেখা শেখানো কোর্স শুরু হচ্ছে! এখনও মনে হয় ফর্ম দিচ্ছে ! এখানে সময় নষ্ট না করে সেখানে যাও বেব্বি!
৭৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
সুইট এঞ্জেল বলেছেন: ওহ আমাকে ফলো করেছো তুমি? আন্টি তুমি অন্নেক ভালো। বাট আন্টি ওটাতো ছোটোদের স্টাইল। তুমি তো বড়।
আমি যখন গ্রেড টু-তে ছিলাম তখন ব্রিটিশ কাউন্সিলে যেতাম। এখন মাঝে মাঝে অলিয়স ফ্রজেসে যেতে হয়। আমার আর একদম এসব ভালো লাগে না আন্টি।
আন্টি তুমি প্লিইইইইইইইইইজ আমাকে মেহেদি দেয়া শেখাও না। তুমি অন্নেক অন্নেক ডিজাইন দিয়ে একটা লেখা লেখো। আমি তোমার মত করে করে মেহেদি লাগাবো।
আন্টি তুমি অন্নেক সুইট।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: না না আমি বহুরুপী!! যে যেমন আমি ঠিক তেমনি হতে পারি জানো?? আমি বলো কি তোতো সেটা ব্যাপার না আমি চাইলেই তোমাল মত কলে ততা বলতে পাব্বো দানো?? আমি অভিনয় শিখেছি তো তাই।
কিন্তু তোমার কথা তো ছোটদের স্টাইলও না ! ছোটোরাও আজকাল অন্নেক ম্যাচিউর!!! যাইহোক এই বয়সেই এত আলসেমী কেনো? এটা ভালো লাগেনা সেটা লাগেনা এই সব কি?? যদিও জানি না তোমার আসল বয়স কত!! তবে এটা বুঝতে পারছি তুমি খুবই ন্যাগিং টাইপ!!! এই অভ্যাস ভালো না বেব্বী! মানুষ বিরক্ত হবে!! কেউ পা্ত্তা দেবেনা।
আর আমি তোমাকে মেহেদী লাগানো শেখাবোনা । তুমি ন্যাগ করে করে আমাকে বিরক্ত করে মারবে সে আমি বুঝতেই পারছি!!!
না বাবা পাব্বো না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৭৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
সুইট এঞ্জেল বলেছেন: আমি মোটেও তোমাকে ন্যাগ করবো না। তোমাকে আমার আন্নেক ভালো লাগে বলেই বলেছি। তুমি আমাকে শুধুই ভুল বুঝছো।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: স্যরি!!!
আই ডোন্ট লাইক ন্যাগিং পিপল!!!!!
৭৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
জানা বলেছেন:
মিষ্টি খালামনি,
আদর আদর আর আদর....উমমমমমমমমমাহ।
তোমার লেখা মা আমাকে পড়ে শুনিয়েছে। খুব মজার লেখা আর সুন্দর ছবি। আমি তোমাকে দেখতে চাই আর আমার নিজের তৈরী খাবার খাওয়াতে চাই।
আমিও তোমার মত রান্না আর বেকিং পছন্দ করি। মা আর পাপার জন্য প্রায় প্রতিদিনই অনেক কিছু বানাই। কারণ এখন আমার স্কুল ছুটি। তুমি যদি চাও তাহলে মাঝে মাঝে আমার সাথে খেলতে পারো, রান্না করতে পারো, গান করতে পারো, নাচতে পারো আরও অনেক কিছু আমরা একসাথে করতে পারি। আমি তোমাকে অনেক কিছু শিখিয়েও দিতে পারি।
মা বলেছে তোমার ছোটবেলার ঈদ আর মা'র ছোটবেলার ঈদ একদম একরম ছিল। শুধু মা একটু অন্যরকম ছিল, দলবেঁধে সবার বাড়িতে যাওয়া মা'র একদম ভাল লাগতো না। আর কোরবানি ঈদে মা'র খুব মন আর শরীর খারাপ লাগতো। তাই কোন কোরবানী ঈদেই মা বাইরে যেতে পারেনি, এখনও পারে না।
ঈদে মেহেদি পরতে আমার সবচে ভাল লাগে। প্রতিবার মা আমাকে পরিয়ে দেয় কিন্তু এবার আমি নেপাল থেকে মেহেদি পরে এসেছি। কারণ আমরা ঈদের আগের রাতে ফিরেছি। আমার এবারের ঈদের প্রিয় রং ছিল সকালে হালকা বেগুনী আর গোলাপী, দুপুরে উজ্জল হলুদ আর সাদা এবং সন্ধ্যায় কালো আর রুপালী।
চমৎকার একটি পোস্টের জন্য অনেক অনেক ভালবাসা অপ্সরা। ছোটবেলায় ফিরে গেলাম। আর কিন্নরী খুব খুশী। ওর সাথে কথা বলে ওর কথাগুলোই লিখে দিলাম। আমাদের পুরো পরিবার থেকে তোমার জন্য অশেষ শুভ কামনা।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১১
অপ্সরা বলেছেন: প্রিয় কিন্নরীমনি,
আমাকে কেউ মিষ্টি খালামনি বলে কখনও ডাকেনি। তুমি প্রথম ডাকলে। আর আমি মাঝে মাঝে বাচ্চা হয়ে যাই, এই তোমার থেকেও ছোট্ট জানো? আর তখন কেউ একটু এমন করে ডাকলেই আমার কান্না পেয়ে যায়। সে কান্নাটা কিন্তু দুঃখের না । তাহলে কান্না পায় কেনো? থাক সেটা না হয় বড় হলে জানবে তুমি। অবশ্য তখনও যদি তুমি এই খালামনিকে মনে রাখো।
একটা মজার গোপন কথা তোমাকে বলি, খুব ছোট থেকে আমি খুব খুব পুতুল খেলতাম। এখন তোমরা যে সব বারবিপুতুল দিয়ে খেলো আমার পুতুলগুলো কিন্তু বারবি ছিলোনা। আমি খেলতাম কাপড়ের পুতুল দিয়ে। তুমি যদি চাও আমি ঠিক তেমনি এক বউ পুতুল কাপড় দিয়ে তোমাকে বানিয়ে দিতে পারি। আর তারপর পার্সেল করে পাঠিয়ে দেবো তোমাদের বাসার ঠিকানায়। আমি কিন্তু তোমাদের বাড়িটা চিনি।
সে যাইহোক সেই গোপন কথাটা বলি, আমি যখন পুতুল খেলতাম সেই পুতুলখেলা বেলা থেকেই আমার বাচ্চা পুতুলটার নাম দিয়েছিলাম কিন্নরী। কারনটা কি জানো? আমার মা কিন্নরীর গল্প বলেছিলো আমাকে। কিন্নরী ছিলো স্বর্গের এক অপ্সরী । নৃত্যগীতে সে ছিলো একজন অনবদ্য পটিয়সী। আর আমার মাও আমার নাম রেখেছিলেন অপ্সরা। কাজেই বুঝতেই পারছো তোমার নামটাই কেনো আমি আমার পুতুলটার রাখতাম। কিন্নরী নামটা ছিলো আমার এক স্বপ্নের নাম। আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যার নাম। তোমাকে দেখার পরে আমি সেই স্বপ্নের রাজকন্যার সত্যিকারের দেখা পেলাম।
আর আমি জানি তুমি অনেক সুন্দর গান শিখেছো। আচ্ছা তুমি কি নাচও শিখছো? না শিখে থাকলে অবশ্য অবশ্য শিখবে। ক্লাসিকাল বা বাংলা না শিখলেও ব্যালে বা যে কোনো ডান্স শিখো তুমি। কিন্নরীর কি নাচ না শিখলে চলে বলো?
তুমি এত্তটুকুন থাকতেই যে রান্না শিখেছো তা দেখে তো আমি অবাক! তুমি অনেক ভাগ্যবতী, এত্ত ভালো একজন মা পেয়েছো । কিন্তু জানো আমার ছোটবেলায় আমার মা আমাকে রাঁধতে শেখায়নি। আমি বড় হবার পর রান্নার ক্লাসে গিয়ে গিয়ে রান্না শিখেছি। রান্না না শিখলে আমার চলবে বলো আমার তো মজার মজার খাবারগুলো খুব মজা লাগে খেতে!!!
তোমার মায়ের ঈদ আর আমার ঈদের সাথে এখনকার ঈদগুলো আলাদা বটে তবে আমি জানি ঈদে তোমারও অনেক মজা লাগে। কারন তোমার মা তোমাকে অনেক মজার মজার জামা জুতো কিনে দেয়, মায়ের সাথে অনেক অনেক মজার রান্নাও করো তুমি। আর আমি জানি কেনো কোরবানী ঈদে মায়ের মন খারাপ থাকতো। থাক সে সব কথা।
তোমরা নেপালে গিয়েছিলে। অনেক মজা করেছো তাইনা? নেপালও অনেক সুন্দর একটা দেশ। সেখানে কে মেহেদী পরিয়ে দিয়েছিলো মা? নাকি তুমি নিজেই ?
তোমার এবারের প্রিয় রঙগুলোর কথা শুনে চোখ বুজেও তোমাকে দেখতে পাচ্ছি আমি, সকালে তুমি ছিলে একটা পার্পেল এ্যান্জেল আর একটু পরেই রঙ বদলে হয়েছিলে গোলাপী পরী আর দুপুরেই আবার যাদুর কাঁঠির ছোঁয়ায় হয়ে উঠেছিলে হলুদ গোলাপ পরী আর রাতে ঠিক কালো আকাশে যেমন রুপোলী ঝিকিমিকি তারারা জ্বলে তেমনি লাগছিলো তোমাকে। দিব্য চোখে দেখতে পাচ্ছি তোমার হাতের ম্যাজিক ওয়ান্ডের ছোঁয়া্য তুমি ভুলিয়ে দিচ্ছো আমাদের সবার দুঃখ কষ্ট আর সকল বেদনাকে।
দোয়া করি একদিন সত্যিকারের পরী হয়ে ওঠো। ঠিক পিনোকিও যেভাবে একদিন খাঁটি মানুষ হয়েছিলো তুমিও হও আমাদের মাঝে একজন খাঁটি পরী মানবী!!!
অনেক অনেক দোয়া, ভালোবাসা আর আদর তোমার জন্য !!!
তুমি বলেছো, তুমি আমাকে দেখতে চাও? একদিন উড়ে চলে আসবো তোমাদের বাড়ির ছাঁদে চুপি চুপি ঘুম থেকে উঠাবো তোমাকে আচ্ছা!!! আর তারপর তোমার সাথে গল্প করবো সারারাত!!! তুমি আমার জন্য চকলেট কেক বানিয়ে রেখো, আচ্ছা তুমি কি ডোনাট বানানো শিখেছো?? আমার ডোনাট খুবই পছন্দ জানো??? আর আমি তোমার জন্য কি আনবো?? সেটা আমাকে তুমিই বলে দিও ওকে???
তোমার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা কিন্নরীমনি!!! ভালো থেকো, মিষ্টি থেকো, লক্ষী থেকো অনেক অনেক !!!!!!!!!!!
অপ্সরা খালামনি
জানা আপু আজ সকালে কিন্নরীর কথাগুলো দিয়ে আমাকে কাঁদালে তুমি। যাইহোক একদিন উড়ে চলে আসবো সত্যি সত্যিই তোমার বাড়িতে।
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
৭৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫০
জানা বলেছেন:
দেখো আমার ছোটবেলায় মা কিভাবে আমায় মেহেদি পরিয়ে দিতো
কিন্নরি।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১১
অপ্সরা বলেছেন: মাই গড!
ঘুমাতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু এই ছোট্ট লাল পরীটার হাসি আর এমন হাত ভর্তি মেহেদী দেখে আবার না ফিরে পারলাম না।
তুমি তো ছোট্টবেলায় একটা পুতুল ছিলে কিন্নরীমনি!!!! আর তোমার মাও তো কম না !!!!!!!!!!! বাপরে এত সুন্দর করে মেহেদী দিয়ে দিয়েছে তোমাকে!!!!!!!!!
যাইহোক যখন তুমি অনেক বড় হবে লাল টুকটুক বউ সাজবে আমি তোমাকে মেহেদী দিয়ে দেবো আচ্ছা!!!!
লজ্জা পে্যোনা যেন ওকে??
তোমার জন্য আমার পাপেট শো!!!
http://www.youtube.com/watch?v=Outh3tLESGk
৭৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০১
জানা বলেছেন:
এই দেখো, এবার ঈদে মা যদি বুদ্ধি করে আমাকে নেপাল থেকে মেহদী পরিয়ে না আনতো তাহলে আমার ঈদের দিন আমার হাতে আর মেহদী থাকতো না। কারণ ফ্লাই ডিলেইড হওয়ায় বিকেল সাড়ে চারটার বদলে রাত ১২টায় ঢাকায় ল্যান্ড করেছি আমরা। তবুও মা অনেক রাত জেগে মজার খাবার বানিয়েছি আর আমার সব সাজুগুজুর জিনিষ গুছিয়ে রেখেছে।
দেখো আমার বড়বেলার (নেপালে) ঈদে মেহদী পরা
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৮
অপ্সরা বলেছেন: বাপরে!!! এটাও তো অনেকককককককককককককক সুন্দর হয়েছে!!কিন্তু এই মেহেদী কি মা দিয়ে দিলো নাকি নেপালীরাই দিয়ে দিয়েছে?? ওরাও কি মেহেদী দিতে পারে!!!
আমি কিন্তু জানিনা!
আর তোমার মজার খাবার গুলো দেখাও আমি তো সব সময় সবাইকে সেসব ছবি তুলে তুলে দেখাই।
তোমার জন্য আমার ব্যালেট কন্যাদের ছবি।
৮০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কিন্নরীমনির জন্য আমার একটা পোস্ট হবে সাগরের তলদেশ নিয়ে ।সগারের নীচে কি কি থাকে সেটা জানতে চেয়েছিল আমার কাছে।সেই পোস্ট বাস্তবায়নে আন্ডার ওয়াটার ওয়ার্লড লঙ্কাউই গিয়েছি। মনে মনে সেটা বিবরণও তৈরি করছি। ওটা রেডি করে এমাসেই পোস্ট দিবো আশা রাখছি।
৮১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০৭
জানা বলেছেন:
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৪
অপ্সরা বলেছেন: অনেক!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! সুন্দর!!!!!!!!!!!!!!!!! বুঝেছি এটাও নিশ্চয় মা দিয়ে দিয়েছেন নেপালে বসে বসে তাইনা???
৮২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কিন্নরি, wow
৮৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৯
লিরিকস বলেছেন: ডাবল +
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪০
অপ্সরা বলেছেন:
তোমার জন্য আজকের দিনে আমার গাওয়া রবিঠাকুরের গান পুচ্চি ভাইয়া!!!
Click This Link
৮৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
লিরিকস বলেছেন: ১। ডাউন লোড করে ফেলেছি।
২। এখনি আইপাডে নিয়ে নেব।
৩। আমার পোস্টে এটা এ্যাড করে দিব। কোন অবজেকশন আমি মানব না।
তোমার খোলা হাওয়া
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: কিন্তু এটা ততো ভালো হয়নি!! মানে শাহানার মত।
দাঁড়াও ভালোটা দেই...
Click This Link
৮৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
লিরিকস বলেছেন: আপু এখানে
তোমার খোলা হাওয়া
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০১
অপ্সরা বলেছেন:
লুইজ্জা লাগে ভাইয়া!!!
৮৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৩
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: কি ভীষণ সুন্দর করে লেখো রে মেয়ে ! মুগ্ধ ! মুগ্ধ ! মুগ্ধ ! তোমার অতন্দ্রিলা দেখে গেছে পোস্ট ! দারুণ খুশি ! তোমাকে ভালোবাসা আর আদর করে দিতে বলেছে আমাকে । আসো আসো আদল নিয়ে যাও ! চন্দ্রশীলা ঘুমচ্ছে । সকালে দেখাবো তাকে । তার পক্ষ থেকে আদল এক্ষুনি দেবো না । ওটা ফেবুতে দেবো । এত্ত আদল দিলে তুমি দুত্তু হয়ে যাবা !
তোমার রান্নার হাতে সোনার কাঁকন দিলাম ! দারুণ রান্না দেখেই টের পাচ্ছি । দাওয়াত কবে তাই বলো ! ভালো থেকো আনন্দে থেকো ! ভালোবাসা সবসময় !
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
অপ্সরা বলেছেন: অতন্দ্রিলা আর চন্দ্রশীলা দুইটা নামই তো রুপকথার রাজকন্যা!!!! আপু আমিও আমার স্বপ্নকন্যার নাম কিন্নরী এর সাথে আরও দুইটা স্বপ্নকন্যার নাম এ্যাড করে দিলাম। অতন্দ্রিলা আর চন্দ্রশীলা!!!!!!!!!!!!
তোমার দাওয়াৎ।
যে কোনো দিন চলে আসো পরীর দেশে আপুনিমনি!!!!!!!!
অতন্দ্রিলা আর চন্দ্রশীলা দুইটা পরীদেরকে আনতে ভুলোনা যেনো!!!!!!!!
৮৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০৭
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: কোন একদিন রাজকন্যাদের নিয়ে উড়ে আসবো ঠিক । ভালোবাসায় আর মায়ায় থেকো , রেখো !
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৮৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আপু দেখা তো দাওনা ,কিছু খাবার দাবার নাহয় পার্সেল করেই পাঠিয়ে দিলে ভাই টার জন্য
ভালো থেকো, শুভকামনা।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!!!!!! কোথায় আছো এখন??? এখন কি তুমি বাংলাদেশে???
কোথায় পাঠাবো খাবার বলো??? দেখো ঠিক ঠিক পার্সেল করে খানা পিনা পাঠিয়ে দেবো সেইখানে।
৮৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আপু বাংলাদেশেই তো লাস্ট অক্টোবর থেকে। অফিসে পাঠিয়ে দিও
আশালয় হাউজিং এন্ড ডেভেলপারস লিমিটেড
বাড়ি নং- ৩৭
রোড নং- ১৮
সেক্টর - ৩
উত্তরা, ঢাকা ১২৩০
হাত ধুয়ে বসে থাকলাম কিন্তু
কেমন আছ আপুনি ? বাসায় সালাম দিও। ভালো থেকো,খুব ভালো
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪
অপ্সরা বলেছেন: বাংলাদেশে থাকো এখন????
ওকে ওকে তাই হবে দেখি কি খানা পিনা পার্সেল করা যায় তোমাকে পিচ্চুভাইয়া।
আমি ভালো আছি। তুমিও অনেক অনেক ভালো থেকো আর তোমার মত সহজ সরল ভালোমনের মানুষেরা ভালো থাকবে সব সময় সেটাও জানি আমি।
অনেক অনেক দোয়া ভাইয়া তোমার জন্য। অনেক ভালো থাকো সারাজীবন!!
৯০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: হায় হায় এই পোষ্ট কবে দিলেন?
দাওয়াত তো বাসী করে ফেলছি।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২২
অপ্সরা বলেছেন: তোমার জন্য নো বাসী ভাইয়া! এখুনি নান্না বিরিয়ানী নান্না করে দেবো!
৯১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: দারুণ স্মৃতিকথা।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!
৯২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৫:৪৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।অপ্সরা দা বেস্ট অলয়েজ !!!!
তোমার পোষ্ট এ এসে খুদা লেগে গেল আর শৈশবের সৃতিতে
এক ট্রাক +
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১০
অপ্সরা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!!!!!
৯৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪
লেখোয়াড় বলেছেন:
ও হে শায়মা.................
একটি গল্প শুনতে চাই.......... "অপ্সরার একদিন"
ঈদ দিয়ে আর কত মূলা ঝুলিয়ে রাখবেন??
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: লেখোয়াড়ভাইয়া এখন আমি বিউটি পারলার যাই। সন্ধ্যায় গানের অনুষ্ঠান আছে। সেদিন দুজনে দুলেছিনু বনে আর আমার মনের কোনের বাইরে গানটা গাবো।
তবে অপ্সারার একদিন আর তার লেখোয়াড় ভাইয়ার দুইদিন এইনামে না হয় একটা যৌথ রচনা লিখবো আমরা!!!
এখন যাই যাই বাই বাই!!!!!!!!
৯৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বরাবরের মতোই চমৎকার উপস্থাপনা ... দেরীতে চোখে পড়লো যদিও ...
ভালোকথা বাসি টক টক ঈদ মোবারক ...
যখন দিলে গরম গরম মিষ্টি দেয়া যেত, ঠিক সে সময়টায় ছিলামনা অনলাইনে ...!
ঈদ কেমন গেল ???
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪০
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ খুব ভালো গেছে ভাইয়া। ঈদের রেশ এখনও কাটেনি। কেবলি ফিরলাম ঈদের এক গানা অনুষ্ঠান থেকে। সাথে অনেক অনেক খানাও ছিলো।
গরম গরম মিষ্টির দরকার নেই আমি গতকাল খুবই মজাদার স্যুপ বানিয়েছিলাম। ছবিটা কাল দেবো। আপাতত ডেস্কটপে নাই ওকে ভাইয়া???
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!
৯৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩২
উদ্বাস্তু মানুষ আমি বলেছেন: আপনার গৃহে একদিন আশ্রয় নিতে হবে।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় !!কেনো ভাইয়া ???
তুমি কি আশ্রয় হারিয়েছো???
৯৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: অপ্সরার ঈদ অপ্সরা স্টাইলে হবে এটা জানা কথা। কিন্ত তারপর ও তুমি যে কি সুন্দর করে তুলে ধরো সেই ঘটনাগুলোকে তাজ্জব হয়ে যাই
+
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: ইশরে আপুনিটা!!!!
তুমি যেনো সেটা পারোনা???
কেমন আছো আপুনিমনি???
৯৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬
~মাইনাচ~ বলেছেন: খাওন কি শেষ??
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: এতদিন পর বুঝি ঈদের খানা থাকে???
তবে রোজ রোজ তো কিছুমিছু খাই!!! সেসব আছে।
৯৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:০৮
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: শুভ জন্মদিন
১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস!
৯৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৫৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Happy Birthday!
১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ স্বর্ণামনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কেমন আছো সোনার খনি???????????
এই জন্মদিনের ফ্লাগহীন পোস্টে এসে উইশ করার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!!!!!!!!!!
তবে জন্মদিনে আজকাল পালিয়ে যেতে ইচ্ছে করে।
কেনো বলোতো!!!!
আচ্ছা আমি বলে দেই
বুড়ি থেকে বুড়ি হচ্ছি তাই
হায় হায় কদিন পরে তো নাচতে গেেল কোমর ভাঙ্গবো।
যাইহোক অনেক অনেক ভালোবাসা পুচ্চি আপুনি!!!!!!!!!!
১০০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৩
লিরিকস বলেছেন: শায়মা আপি তার জন্মদিন বলে আমাকে অনেক মজার মজার খাবার খাওয়াবে বলেছে
তুমি আপি আমাকে কি খাওয়াবা?
১০১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আহা কি অসাধারণ স্মৃতি গুলো ।
জন্মদিনে অনেক শুভকামনা জেনো আপু ।
১০২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস অদ্বিতীয়ামনি।
ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!!!!!
১০৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: ঈদ মোবারক
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক পুচ্চি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক পুচ্চি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক পুচ্চি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!
১০৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক পুচ্চি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
১০৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৮
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ঈদ এর খাবার নিয়ে এত ভালো একটা পোস্ট দিলেন কিন্তু কমেন্ট অপশনটা দিলেন অফ করে। হাত চুলকাইতেছিল কমেন্ট করার জন্য। কি আর করুম। তাই পুরান পোষ্টে কমেন্ট করে দিলাম। ভালো থাকবেন।
১০৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০৯
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া কমেন্ট করলে তার জবাব লিখলে দেখতে পাইনা। কাজেই কি লাভ এই কমেন্ট অপশান রেখে ????????????
তাই এই ব্যাবস্থা!!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!! অনেক অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!!
১০৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১১
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: আপনার "ঈদ পরবর্তী কিছু মিছু ইয়াম্মী ইয়াম্মী খানাপিনা ..... " শিরোনামের পোষ্টে মন্তব্য করতে পারছি না। মন্তব্য করার ব্যবস্থা করা যায় কি?
আর যে পোষ্ট দিয়েছেনা আমার তো জ্বিবে পানি এসে গেল, খাওাংর পরে যদি আপনার বাসার কারো পেট ব্যাথা করে তবে আমার কোন দোষ নেই।
১০৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
অপ্সরা বলেছেন: ইমতিয়াজভাইয়া এই পোস্টেও দুদিন আগে মন্তব্য করলে রিপ্লাই দেখা যাচ্ছিলোবা। যতই রিপলাই দেই কই যেন হারিয়ে যায় আর তাই কমেন্ট অফ রেখেছি..
কেউ মন্তব্য দেবে কিন্তু তার উত্তর গায়েব হয়ে যাবে এমন করে কি ঝামেলা ভাললাগে!!!!!! আর তাই কমেন্ট অপশনই অফ করে দিলাম।
তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস আমার পোস্টটা দেখার জন্য।
১০৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
অদৃশ্য বলেছেন:
আপনার শেষ পোষ্টটাতে মন্তব্য করতে পারলাম কেন? একটা পোষ্ট দিলেন আর তাতে কিনা শুধু লাইক দিলেই চলবে... কিছু কথা না বললেতো পেটের ভাত হজম হয়না, জানেনইতো...
আশাকরছি ভালো আছেন আপনি... শুভকামনা রইলো অনেক অনেক প্লেট/ডিশ ভর্তি...
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
অপ্সরা বলেছেন: শেষ পোস্ট টাতে কমেন্ট অফ রেখেছি ভাইয়া। নইলে কখনও কমেন্ট দেখা যায় কখনও যায়না। কখনও রিপলাই দেখা যায় কখনও যায়না! ধ্যাৎ এত যন্ত্রনা কে সহ্য করে !!!!!!!!!!!
আমি ভালো আছি ভাইয়া। তুমি কেমন আছো???
১১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
লেখোয়াড় বলেছেন:
হে হে হে হে হে
হা হা হা হা হা াহ
হো হো হো
হি হি হি হি হি হিতি হ ি
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় !!!
হায় হায় হায় !!!
ভাইয়া তুমি কি এখন পাবনায়????
১১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
অপ্সরা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=t9tCq54Q1mw
@ লেখো্যাড়ভাইয়া
১১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
লেখোয়াড় বলেছেন:
না ব্লগে।
হে হে হে হে হে
হা হা হা হা হা াহ
হো হো হো
হি হি হি হি হি হিতি হ ি
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
অপ্সরা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=fKd91quL4YA
ভাইয়া পাবনায় থাকলেও মানুষ কখনও কখনও বলে ব্লগে মানে অভ্যাসবশত তবে তোমার জন্য উপরের বিউটিফুল রিল্যাক্সিন হার্প মিউজিক। মাথা ঠান্ডা রাখে। শুনে দেখো!!!!!!!!
১১৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪৩
ওসেল মাহমুদ বলেছেন: ভালো লাগলো ! বেশ মিল আমার ছোটবেলার ঈদগুলোর সাথে ! আমি ও ধানমণ্ডির , তাই বোধকরি !মানুষ হিসেবে আপনি মহান ,বেশ বুঝতে পারছি ! ভালো থাকবেন !
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০০
অরুনাভ বলেছেন: wow.......... ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা......
.........