নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অতি প্রিয় জিনিয়াসভাইয়া২০১৫ গেমু ওরফে গেম চেঞ্জার যখন আয়নাবাজি দেখে এসে আমাকে কথায় কথায় বললো,আয়নাবাজি সিনেমায় নাকি আমারই অভিনয় করা উচিৎ ছিলো। কথাটা যদিও ফান করে বলা তাই বলে পুরোটাই ফান যেমন তারও কাছে না আমারও কাছে তো নাই ই কারণ সে তো আমাকে অনেকটাই চেনে অথবা আসলে চেনেই না। কাজেই অনেক হাসলাম তার কথা শুনে তবে সিদ্ধান্ত নিলাম কালই আমাকেও দেখতে হবে সিনেমাটা।
সিনেমার রিভিউ গত কয়েকদিনে পড়েই যাচ্ছিলাম। যদিও রিভিউতে জেনেছি সিনেমার নায়ক আয়না একজন টিচার, অভিনয় শিল্পী এবং জাহাজের কুকও নাকি সে তবুও সিনেমার শুরুতেই যখন দেখলাম সে ছোট ছোট পিচ্চিদের টিচার মানে পড়ালেখা টিচার না, অভিনয় শেখানোর টিচার তখন তো গেমুর কথা মনেই পড়ে গেলো আমার। আসলেই তো, আমিও তো এমনই বাচ্চাদেরকে অভিনয় শেখাই। ঠিক এমনি করে। হাত ঘুরাও, এতটুকু হাঁটো, মনে করো তুমি এক রাজকন্যা, তোমার পৃথিবী আকাশের উপরে। তুমি মেঘের উপরে উড়ে যাচ্ছো, তুমি এক পরীর দেশের পরীরাণী। আয়নাবাজ আয়নাও তেমনি একজন টিচার। যাই হোক, সিনেমায় মন দিলাম।
আয়না ও আয়নাবাজি-
সিনেমার শুরুতেই একজন বৃদ্ধা মহিলার লাশ দেখে একটু চমকালাম তবে খুব দ্রুতই তা ভুলেও গেলাম একজন সহজ সরল এবং খুবই অসাধারণ অভিনয়ে ফুটিয়ে তোলা একজন সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবন যাপনের রুপায়ন দেখে। পুরান ঢাকার মহা জনবহুল, কোলাহলপূর্ন প্রানচঞ্চল একটি কাঁচাবাজারে লোকটি বাজার করে। খুব সাধারণ একটি রংচটা চুলোয় সে মায়ের বলে দেওয়া রেসিপিতে রান্না করে, পরিতৃপ্তি করে খায় দায়, ফোনে মায়ের সাথে কথাও বলে এবং বকাও খায়। সেটাও সে বেশ পরিতৃপ্তি সহকারেই খেয়ে দেয়ে আনন্দে থাকে। এক কথায় লোকটিকে খুব সহজ সরল খায় দায় গান গায় একা কাটায় টাইপ মানুষ বলেই মনে হলো। কিন্তু ক্রমেই বুঝা গেল, যতটা সিম্পল গোবেচারা মনে হয়েছিলো বেচারাকে, সে মোটেও তা নয় মানে এত সাধারণ কোনো মানুষ না সে। খুব অসাধারণ কিন্তু ভয়ংকর একটি গুন আছে তার মাঝে, সেটি তার অভিনয় দক্ষতা। লোকটি যখন যাকে ইচ্ছা তাকেই হুবুহু অনুকরন করে ফেলতে পারে। তার মত সাজ-সজ্জা চাল-চলন আচার-ব্যাবহার আয়ত্ব করে ফেলা তার এক সহজাত প্রতিভা। আর এই প্রতিভা দিয়ে সে খেলে ফেলে কিছু ভয়ংকর খেলা।
এই খেলাটি তার নেশা ও পেশা। সমাজের বড় বড় মানুষ বা টাকাওয়ালা মানুষদের জেইল খাটা শাস্তির প্রক্সি দেয় সে আর তাই সমাজের এইসব ক্ষমতাশালী ব্যক্তিরা ভাড়া করে তাকে। সে এসব মানুষের চালচলন, বেশভুষা নকল করে আইনের চোখে ধুলা দিয়ে যার দিনের পর দিন। সাধারন অভিনেতারা অভিনয় করে মঞ্চে। আর আয়নার অভিনয় মঞ্চ এই পুরো পৃথিবীটাই তবে তার এই নিখুঁত অভিনয়ের সহযোগী সঙ্গী আছে আরও কিছু মানুষ।
আয়না মাঝে মাঝেই তার আবাসস্থল থেকে হারিয়ে যায় তবে সাধারণ এলাকাবাসীরা জানে সে জাহাজে যায় কুকের জব করতে। কখনও ২ বা ৩ মাস কখনও বা ৬ মাসের জন্যও। তবে তার আশেপাশের মানুষজনগুলো অদ্ভুত এক মমতা ও ভালোবাসায় আঁকড়ে রাখে তাকে। আয়নার নিজেরও কি আছে ওদের জন্য কম ভালোবাসা? শুধু অভিনয়টাই তার নেশা এবং পেশা এবং বেশ ব্যাতিক্রমী রোমাঞ্চকর। আর সেজন্যই তাকে নিয়ে এই সিনেমা।
এই সিনেমাতে আয়নাকে দেখা যায় বেশ কয়েকটি চরিত্রে অভিনয় করে দক্ষতার সাথে সফল হয়ে আসতে তবে শেষ মেষ এই অভিনয়ের পরিনতিই তাকে নিয়ে যায় ফাঁসির মঞ্চে। তাই বলে ফাঁসিকাষ্ঠের দড়িও বিচলিত করতে পারে না এই দক্ষ অভিনেতাকে। তাকে নিরুদ্বেগ ও নিশ্চিন্তই লাগে শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত। এই পৃথিবীটা আসলে সত্যিকারের অভিনেতার হাতের মুঠোয় বন্দী। পৃথিবীর এই রঙ্গ মঞ্চে সেই ততখানি সফল যে যত ভালো অভিনয় করতে পারে। আর তাই শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় এই দক্ষ অভিনেতার অভিনয়ের শেষটুকুও দেখতে।
অভিনয়ের অসাধারনত্বে আয়নাবাজরুপী চঞ্চল চৌধুরী ও আরও কিছু চরিত্র-
আয়নাবাজি সিনেমাটাই অভিনয়কে কেন্দ্র করে কিন্তু তাতে যে কজন অভিনয় করেছেন সবার অভিনয়ই প্রশংসা পাবার যোগ্য। শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসাবে চঞ্চল চৌধুরী আসলেই শ্রেষ্ঠ। তাকে নিয়ে, তার অভিনয় নিয়ে বলাটাই ধৃষ্টতা। আমি তার অভিনয় জীবনের সর্বোচ্চ সন্মান প্রাপ্তির কামনা করি।
হৃদি চরিত্রে নাবিলাকেই যেন দরকার ছিলো। তার চেহারা, খুব সাধারণ কিন্তু অসম্ভব মার্জিত ড্রেসআপ, গেট আপ, রুচিশীল ও প্রগতিশীল মনোভাব সাথে বাবা ও মেয়ের যে মডার্ণ মুক্তমনের জীবন যাপনের মার্জিত রুপ ফুটে উঠেছে তার জন্য বোধ হয় ইনাদের থেকে কেউ যোগ্য হত না। আমি তার বারান্দায় সাজিয়ে রাখা ক্যাকটাসগুলি আর কেক বানানোর শখ দেখে আরও আরও বেশি মুগ্ধ হয়েছি। ফ্রিজে স্টিকারে বসিয়ে দেওয়া প্রজাপতিগুলিও খেয়াল করতে ভুলিনি।
রিপোর্টার সাবেররূপী পার্থ বড়ুয়া অসাধারণ অভিনয় করেছেন। শুধু মুখের তেলতেলে মেকআপটা ভালো লাগেনি আমার। আর তার বয়সটা আর একটু কম হলেই বুঝি বেশি মানাতো কারণ ৫০ বছরের একটা মানুষের নিশ্চয় এত ছোট বেবি থাকে না। তবে মদ খেয়ে তার ফোনের উপর রাগ করা খুবই মজা লেগেছে। সবচেয়ে যেটা দেখে একই সাথে কষ্ট এবং ভালো লেগেছে তা তার মাঝে একজন খাঁটি মানুষ জিন্তু জীবনযুদ্ধে ব্যার্থ হবার পরেও সব শেষে আসল ক্রিমিনালের ধরা পড়ায় তার আত্নতৃপ্তিমূলক হাসি দেখে। তার কাজের লোক হিসাবে যিনি অভিনয় করেছেন তিনিও ভীষন ভীষন মজার ছিলেন।
এছাড়াও হলিউড স্টুডিও এর মালিকের অসাধারণ অভিনয়, হলিউড স্টুডিও এর মোটুসটু লাল মোজা জুতা পরা ফুটফুটে পিচ্চিটা, আলুপুরীওয়ালা, মোটুসটু গেমখেলা পাগলু ছেলেটা সবাই যেন যে যার জায়গায় ছিলো একেবারেই পারফেক্ট এবং পারফেক্ট।
ফোটোগ্রাফী ও নানা বিষয়ে ভালো লাগাগুলি
আমি কখনও ম্যুভি রিভিউ লিখিনি। কিন্তু আজ এই আয়নাবাজির ভেলকি লেগে আয়নাকথন লিখতে গিয়ে দেখলাম আয়নাবাজি সিনেমায় কাঁচা বাজারের ন্যাচারাল দৃশ্য, ঢাকার রাস্তায় অঝর বৃষ্টি বা হৃদির বাসার ফ্রিজ স্টিকার, পুরোনো ওভেন সবই যেন ঠিক ঠিক যথার্থ স্থানেই এনে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এইসব দেখে আমার বার বার কেনো যেন সত্যজিৎ রায়কেই মনে পড়েছিলো। এছাড়াও নাবিলা বা হৃদির অতি সাধারণ সাদা ঝকঝকে ওড়না পায়জামার সাথে স্নিগ্ধ রং এর নানা বর্ণময় বর্ণীল পোষাকগুলিও দৃষ্টিনন্দন ও রুচিসন্মত ছিলো।
এই ম্যুভিতে ব্যাক্তিত্বময়ী এ নায়িকাটিকে বিশেষ ভালো লেগেছে।
কিছু মনে গেঁথে যাওয়া শব্দাবলী
এই সিনেমায় আমার আরেক ভালোলাগা আয়নার বাসস্থান দুটি। প্রথমটির নাম হাওয়া ঘর। হাওয়াঘর, আয়না এসব শব্দগুলো যেন এই দুদিনের পৃথিবীতে জীবনের কটা দিন কাটিয়ে যাওয়া মানুষের ফানুশ জীবনের সাথে বড় সামঞ্জস্যপূর্ন। এই সব শব্দ, ভাবনা দর্শনে মানে পুরো ম্যুভিতেই যেন জীবনবোধের দিক থেকে লালন দর্শনেরও ছোঁয়া পাওয়া যায়। এই নামগুলি, এই শব্দগুলি দেখে আমার মনে হয়েছে কি অসাধারণ চিন্তাশক্তিতে এগিয়েছে এই সিনেমা।
এই সিনেমার অর্থবহ গানগুলি
সিনেমার গান যেন আমাদের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। তবে আয়নাবাজি সিনেমায় গানগুলি একটু বেশিই যেন অর্থবহ ছিলো। শারমিন সুলতানা সুমির কথা ও সুরে চিরকুটের কন্ঠে জেইলে বসে গাওয়া কয়েদীদের গানটা খুবই ভালোলাগাময়।
না বুঝি দুনিয়া, না বুঝি তোমায় আমার কি দোষ খালি পাপ জমাই
আরও ভালো লাগা ছিলো,
লাগ ভেলকি লাগ ভেলকি
অসম্ভব ভালো লাগা ছিলো
ধীরে ধীরে যাওনা সময়
আরও একটি গান যেন আমার দেখাই এই শহরের ছবি উঠে এসেছে গানের কথায় কথায়,
এ শহর আমার
আয়না ও আয়নাবাজি নামের সার্থকতা
আয়নায় মানুষ দেখে নিজের প্রতিফলন আর এই আয়না নিজের মাঝে আয়ত্ব করে নিয়েছিলো অন্যের প্রতিফলনটি। যদিও আমরা প্রতিটি মানুষই এই জীবননাট্যের এক একজন অভিনেতা অভিনেত্রী। কিন্তু আয়নার অভিনয়টি দখল করে নিত অন্যের অস্তিত্বতুকুও। আয়না তার জীবনের সকল দুঃখ, বেদনা বা হতাশাকেই ভুলে থাকতো অন্য মানুষের অস্তিত্ব হয়ে।
অভিনেতারা সবসময় মিথ্যা কথা বলে, আমাদের যাপিত জীবনেও এমন মিথ্যা বলা অজস্র অভিনেতা রয়েছে। প্রতি নিয়ত ন্যায় অন্যায়, স্বার্থ বিদ্বেষ ভেদে অভিনয় করে চলেছি আমরাও। এসবই আয়নাবাজীর ভেলকী বা ধোকা। এ চলচিত্রে নায়কের নাম ও ম্যুভিটির নাম যেন শতভাগ সার্থক এমনটাই মনে হয়েছে আমার।
সিনেমাটি সম্পর্কে যা জেনেছি
পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ায় শুটিং হয়েছে হাওয়াঘর ও নানা দৃশ্যগুলির অনেকখানিই। ‘আয়নাবাজি’ ছবির মাধ্যমে বড়পর্দায় অভিষেক ঘটছে জনপ্রিয় উপস্থাপিকা নাবিলার। একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে প্রথমবারের মত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন সঙ্গীতশিল্পী পার্থ বড়ুয়া।
ছবিতে অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন গাউসুল আলম শাওন, হীরা চৌধুরী, সোহেলসহ আরও অনেকে। কনটেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড প্রযোজিত ও হাফ স্টপ ডাউন লিমিটেডের ‘আয়নাবাজি’ চলচ্চিত্রের কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন গাউসুল আলম শাওন। সংলাপ লিখেছেন অনম বিশ্বাস ও আদনান আদীব খান। চিত্রগ্রহণে ছিলেন রাশেদ জামান। চলচ্চিত্রটির প্রযোজক জিয়াউদ্দীন আদিল ও নির্বাহী প্রযোজক এষা ইউসুফ।
সব শেষে আয়নাবাজি ও একজন অমিতাভ রেজা
যে কোনো সফলতা একা একা অর্জন করা যায় না বটে। পুরো টিমটাই যদি যোগ্য না হয় বা যোগ্যতা না দেখাতে পারে তো একজন অতি যোগ্য পরিচালকও ব্যার্থ হতে বাধ্য। ঠিক তেমনই একজন পরিচালকের পরিচালনা দক্ষতাও অনেকগুলি যোগ্য মানুষকে কিভাবে অতি যোগ্য করে তুলতে পারে তা বোধ হয় অমিতাভ রেজাই দেখাতে পেরেছেন। তিনি প্রায় হাজার খানেক টেলিভিশন বিজ্ঞাপন বা টিভিসি নির্মান করেছেন। এছাড়া তিনি প্রচুর টিভি নাটকও নির্মান করেছেন। তবে আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে যে আত্মপ্রকাশ করেছেন আমি তার সর্বোচ্চ সফলতা কামনা করছি । উনার জন্য আমার প্রান থেকে শুভকামনা। অভিনন্দন রইলো এত মানুষের মন জয় করে ফেলবার মত একটি অসাধারণ কাজ দেখাবার জন্য।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:১৪
অপ্সরা বলেছেন: কি বলো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
সবচেয়ে ভালো!!!!!!!!!!
গেছি !
তবে যাই বলো তাই বলো ম্যুভি দেখে যা যা ফিল হলো সেসব মনের ভাব ভাষায় প্রকাশ করতে পারিনি!
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২৪
জেন রসি বলেছেন: আসল ভেলকি সামু দেখাচ্ছে। ক্লিক করি এক লিঙ্কে। চলে যায় অন্য কোথাও!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩০
অপ্সরা বলেছেন: আমি তো ৩০ মিনিটস ধরে বসে আছি। নিজের লেখা নিজেই দেখতে পাই না !
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনি হলে গিয়া মুভি দেখেছেন!!!!!!!!!!?
ভালো..!.।
দর্শক তাহলে বাড়ছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: আবার দেখবো। একবারে শান্তি হয়নি ভাইয়ু!!!!!!
চলো চলো তোমাকেও নিয়ে যাই আরেকটা দর্শক বাড়াই !
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: যাক, বাংলা সিনেমার দিন ফিরতে কি করতে হবে বুঝা গেল। এতদিন নির্মাতা ও কলা কুশলীদের থেকে যেসকল অভিযোগ পাওয়া গিয়েছিল সেগুলোর উত্তর এই ছবিতে পাওয়া গেছে। দর্শকদের সিনেমা হলমুখি করতে কি করা দরকার সেটা ভালই বোঝা গেছে। এখন সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির লোকদের কাজ করা চাই। কাজ।
আয়নাবাজি নিয়ে পড়া অন্যতম সেরা রিভিউ এটা! আমার পোস্টে এত বহুমাত্রিক আলোচনা না করে আয়না ও আয়নাবাজি নিয়ে সামান্য কিছু আলাপ করেছিলাম। হিপনোটিজম + যাপিত জীবন নিয়েই সীমাবদ্ধ ছিল!
আপুনি, এখানে স্পয়লার এলার্ট দেয়া দরকার ছিল! কারণ মূল গল্পটা/থিম পোস্টে এসে গেছে!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: গেম চেঞ্জার বলেছেন: যাক, বাংলা সিনেমার দিন ফিরতে কি করতে হবে বুঝা গেল। এতদিন নির্মাতা ও কলা কুশলীদের থেকে যেসকল অভিযোগ পাওয়া গিয়েছিল সেগুলোর উত্তর এই ছবিতে পাওয়া গেছে। দর্শকদের সিনেমা হলমুখি করতে কি করা দরকার সেটা ভালই বোঝা গেছে। এখন সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির লোকদের কাজ করা চাই। কাজ।
সে আর বলতে? কত কত জিনিয়াস মানুষেরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে আমাদের আশেপাশেই শুধু একটু ইচ্ছা, উদ্যোগ আর উদ্যোমের অভাব। আমি আসলেই মুগ্ধ আর কৃতজ্ঞতা তোমাকেও গেমুভাইয়ু। তুমি আমাকে আয়নাবাজ না বললে এত তাড়াতাড়ি হয়ত দেখতেও যেতাম না।
আয়নাবাজি নিয়ে পড়া অন্যতম সেরা রিভিউ এটা! আমার পোস্টে এত বহুমাত্রিক আলোচনা না করে আয়না ও আয়নাবাজি নিয়ে সামান্য কিছু আলাপ করেছিলাম। হিপনোটিজম + যাপিত জীবন নিয়েই সীমাবদ্ধ ছিল!
সেরা রিভিউ জেনে কিন্তু আকাশে উড়ছি। তবে আমি যত খুঁটিয়ে দেখেছি ও ফিল করেছি ততটা লিখতে পারিনি। আমার ভাবনা চিন্তা বা ইমোশনগুলো আমি কখনই পরিপুর্ণভাবে ভাষায় প্রকাশ করতে পারিনা।
তবে এই সিনেমায় হিপনোটিজম বা যাপিত জীবন বলতে আমার কাছে মনে হয়েছে অভিনয়ে কিছুখন হিপনোটাইজড হয়ে থাকাটাই একজন যোগ্য দর্শকের দায়িত্ব আর অভিনেতার দক্ষতা হিপনোটাইজড করায়। এখানে একজন অভিনেতাও একজন যাদুকর। একজন যাদুকরও একজন অভিনেতা।
যাইহোক,
আপুনি, এখানে স্পয়লার এলার্ট দেয়া দরকার ছিল! কারণ মূল গল্পটা/থিম পোস্টে এসে গেছে!
আমার মনে হয় স্পয়লার এলার্টের দরকার নেই। এইখানে যা এসেছে তার ঢেরগুন দর্শকদের দেখার বুঝার আর জানার বাকী আছে। আমার মত অজ্ঞ একজন দর্শকের সাধ্য কি বিস্তারিত বলে দেবার? এই গল্পের বিস্তারিত বিশ্লেষন এত অল্পে সীমাবদ্ধ করা আসলেই সম্ভব না!
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রিভিউতে যে ভেলকি লাগছে
দেখতেই হবে... কবে??????????
++++++++++
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৫২
অপ্সরা বলেছেন: কালকেই দেখে ফেলো ভাইয়া!
নো মোর দেরি!
৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪০
পিয়াস মাহমুদ জিসান বলেছেন: বাহ বেশ
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৫২
জেন রসি বলেছেন: মুভি যেহেতু দেখিনাই তাই মুভি নিয়ে আলোচনায় যেতে পারছিনা। তবে এই মুভি অনেক আলোড়ন সৃষ্টি করতে পেরেছে। মার্কেটিং পলিসিও ভালো হইছে। এইটা ভালো ব্যাপার।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০২
অপ্সরা বলেছেন: তুমিও দেখো ভাইয়ু !
নইলে তোমার সাথে আলোচনা জমছে নাতো!
৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেরা রিভিউ জেনে কিন্তু আকাশে উড়ছি। তবে আমি যত খুঁটিয়ে দেখেছি ও ফিল করেছি ততটা লিখতে পারিনি। আমার ভাবনা চিন্তা বা ইমোশনগুলো আমি কখনই পরিপুর্ণভাবে ভাষায় প্রকাশ করতে পারিনা।
এই কথাটা বলব কিন্তু লিখার সময় ভুলে গিয়েছি(আমার ভাবনা/অনুভূতি প্রকাশ না করতে পারাটা)। আসলে হয়েছে যেটা, আয়নাবাজি ছবিটা স্মৃতির কোর-অংশে এত জায়গা করে নিয়েছে যে কোনটা রেখে কোনটা বলব সেটাই ভেবে পাচ্ছিলাম না! পরে অবশ্য সব ছেড়েছুঁড়ে আয়না ও -বাজি নিয়ে লিখেই শেষ করেছিলাম!
একটা গোপন কথা- বাস্তব জীবনে আমি আয়না'দের খুঁজছি ইদানিং!!!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৭
অপ্সরা বলেছেন: আয়না আর বাজি আলাদা করলে তো আলাদা মিনিং হয়ে যাবে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
এইটা কি করলা!!!!!
আর বাস্তব জীবনে কয়টা আয়না খুঁজো ভাইয়া!
একটা তো পেয়েই গেছো তাইনা!!!!!!!!!!!!
কিন্তু তাও আবার মনিটরের মধ্যে!
৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৯
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: আপুর কি এটা প্রথম কোন মুভির রিভিউ ? !!
আর বাদ থাকলো কি ??
এরপর একটা টেকি পোষ্ট দিয়ে দাও।
স্পলার এ্যালার্ট উল্লেখ করা উচিত ছিল।
রিভিউ সত্যিই খুব ভাল হয়েছে
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:২১
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!
তোমাকে দেখে আমি অনেক খুশি!
হ্যাঁ এটা প্রথম ম্যুভি রিভিউ।
আমাকে গেমুভাইয়া আয়নাবাজ বলেছে বলেই তো লিখে ফেললাম এইবার তুমি যেহেতু বলেছো টেকিও লেখা যাবে। কেউ কিছু বলবে আমি পারিনা আর আমি সেটা পারবোনা তাই কি হয় বলো !!!!!!!!!!!!!!
যাইহোক শুনো স্পয়লার দেওয়া যাবেনা কারণ তুমি নিজেই ম্যুভি দেখলে বুঝবে আমি এইখানে কি আয়নাবাজী ভেলকি বাজি লাগাই দিসি।
ম্যুভিতে যা আছে তার একভাগও এইখানে নাই!
কাজেই তুমিও কালকে চলে যাও ম্যুভিটা দেখতে!
আর অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি!
১০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম কথা হলো, আমি হলে গিয়ে মুভি দেখা বাদ দিয়েছিলাম সেই কত যুগ আগে, তা মনেই করতে পারছিনা। ঢাকায় সিনেমা দেখার ভাল ভাল কিছু ব্যবস্থা হবার পর এর আগেও কয়েকবার হলে গিয়ে সিনেমা দেখার আমন্ত্রণ ও অনুরোধ সুকৌশলে এড়িয়ে গিয়েছি। এবারে সে অনুরোধটা এতটাই জোড়ালো ছিল যে উপেক্ষা করতে পারিনি। তাই এক বিকেলে রওনা হ'লাম অনুরোধে ঢেঁকি গিলতে, যমুনা পার্কের সিনেপ্লেক্সের উদ্দেশ্যে। বিশাল ভীড় ঠেলে কাঁটায় কাঁটায় ঠিক সাড়ে পাঁচটায় পৌঁছলাম, প্রবেশদ্বারে পৌঁছতে পৌঁছতে দেখি হল অন্ধকার হয়ে গেছে। ভাবলাম, ভালই একটা সান্ধ্য নিদ্রা হবে।
তবে না, শুরু থেকেই আপনা আপনি মনযোগ পর্দায় নিবদ্ধ হলো, সেটা মুহূর্তের জন্যেও অন্যত্র সরলো না। অনেকদিন পর একটা সিনেমা পরিপূর্ণ মনযোগ আর আনন্দের সাথে উপভোগ করলাম।
যেহেতু সিনেমাটা দেখেছি, সেহেতু যখনই এর উপর কোন রিভিউ চোখে পড়ে, তখনই সেটা পড়ে ফেলি। এ যাবত অনেকগুলো পড়ে ফেলেছি, তবে আপনারটা এক কথায় অনন্য। আপনার দেখার চোখ আর লেখার হাত, দুটোই অসাধারণ (বোঝার মনটাও তো অবশ্যই)।
আপনার রিভিউ থেকে কিছু ভাল লাগা কথা (কোটেবল কোটস):
১। এই পৃথিবীটা আসলে সত্যিকারের অভিনেতার হাতের মুঠোয় বন্দী। পৃথিবীর এই রঙ্গ মঞ্চে সেই ততখানি সফল যে যত ভালো অভিনয় করতে পারে
২। আমি তার অভিনয় জীবনের সর্বোচ্চ সন্মান প্রাপ্তির কামনা করি।
৩। আমি তার বারান্দায় সাজিয়ে রাখা ক্যাকটাসগুলি আর কেক বানানোর শখ দেখে আরও আরও বেশি মুগ্ধ হয়েছি। ফ্রিজে স্টিকারে বসিয়ে দেওয়া প্রজাপতিগুলিও খেয়াল করতে ভুলিনি --
৪। শুধু মুখের তেলতেলে মেকআপটা ভালো লাগেনি আমার -- ঠিক বলেছেন।
৫। এই ম্যুভিতে ব্যাক্তিত্বময়ী এ নায়িকাটিকে বিশেষ ভালো লেগেছে
৬। আমি কখনও ম্যুভি রিভিউ লিখিনি-- প্রথমটাতেই দেখিয়ে দিয়েছেন।
৭। এই সব শব্দ, ভাবনা দর্শনে মানে পুরো ম্যুভিতেই যেন জীবনবোধের দিক থেকে লালন দর্শনেরও ছোঁয়া পাওয়া যায়। এই নামগুলি, এই শব্দগুলি দেখে আমার মনে হয়েছে কি অসাধারণ চিন্তাশক্তিতে এগিয়েছে এই সিনেমা -- নিখুঁত পর্যবেক্ষণ।
৮। আয়নাবাজি সিনেমায় গানগুলি একটু বেশিই যেন অর্থবহ ছিলো
আয়না ও আয়নাবাজি নামের সার্থকতা - পুরো অনুচ্ছেদটাই অসাধারণ হয়েছে, ছবি দেখার পর ভাবনার খুবই চমৎকার অভিব্যক্তি ঘটেছে এই অনুচ্ছেদে।
৯। উনার জন্য আমার প্রান থেকে শুভকামনা। অভিনন্দন রইলো এত মানুষের মন জয় করে ফেলবার মত একটি অসাধারণ কাজ দেখাবার জন্য।
খুব ভাল হয়েছে আপনার রিভিউ, অভিবাদন!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪০
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া তোমার কমেন্ট দেখে আবারও বুঝলাম তুমি আমাকে কতখানি ভালোবাসো।
যাইহোক শুনো, আমিও হলে গিয়ে সিনেমা দেখি না । শপিং টপিং সবখানেই একা একা যাই কিন্তু সিনেমাহলে একা একা তো আর যাওয়া যায় না আর কাউকে বললে বলে কাজ পাওনা খেয়ে দেয়ে আবার সিনেমাতেও যেতে চাও? যাইহোক এই কারনেই আসলে হলে যাওয়া হয় না।
তবে গেমু আমাকে আয়নাবাজ না বললে আসলেও এটাও দেখা হত না। এ জন্যই গেমুকে কৃতজ্ঞতা কারণ তার কারনেই অসাধারণ এই সিনেমাটি দেখেছি আর জীবনের প্রথম ম্যুভি রিভিউও লিখে ফেলেছি।
যাইহোক
আসলেই কি পৃথিবীতে যে যত ভালো অভিনয় করে তত ভালো থাকেনা বলো? সত্যিকারের মনের কথাগুলো বলে দিলে জগতে অনেক সভ্যতা ভব্যতাই উঠে যেত। যদিও মাঝে মাঝে কিছু প্রয়োজনে অভিনয়ের মুখোশটা খুলে ফেলতেই হয়।
হৃদি বা নাবিলার কেক বানানো ক্যাকটাস সাজানো আর ফ্রিজে প্রজাপতি স্টিকার ভালো লাগার পিছে কারণ আমি ওর মাঝে নিজেকে খুঁজে পেয়েছি তাই। আমি যে শুধু কেকই বানাই তাই না তবুও ইদানিংকালের আমার ক্রেজ এই নানারকম কেকই বানানো তাই বেশি ভালো লেগেছিলো ব্যাপারটা।
আর আমার ফ্রিজের এক পাশে পুরা সাইড জুড়েই প্রজাপতি বসে থাকে ।
৬। আমি কখনও ম্যুভি রিভিউ লিখিনি-- প্রথমটাতেই দেখিয়ে দিয়েছেন।
এটা পড়ে সত্যিই লজ্জা পাচ্ছি!
অনেক অনেক থ্যাংকস আর ভালোবাসা ভাইয়ামনি! অনেক ভালো থেকো!
১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: আয়না আর বাজি আলাদা করলে তো আলাদা মিনিং হয়ে যাবে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
আয়না এবং আয়নাবাজি আলাদা ব্যাপার!! আয়না ব্যক্তি আর আয়নাবাজি....... ব্যাপক বিস্তৃত ঘটনা! হিপনোটাইজ করা কিংবা রুপক অর্থে কিছু একটা!! হাঃ হাঃ হাঃ
আর বাস্তব জীবনে কয়টা আয়না খুঁজো ভাইয়া!
একটা না। অনেক গুলা পাইসি! তার মধ্যে স্পেশাল দুইটা!!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: আয়না ব্যাক্তির পিছের ব্যাক্তি ভাইয়ু!!!!!!!!!! আর আয়নাবাজির সাথে এখন তো আমার মামদোবাজিরও মিল লাগছে তোমার কথা শুনে!
যাইহোক স্পেশাল দুইটার মধ্যে বাকী একটা নাম বলো! শিঘ্রি!!!!!!!!!!!!!!!!
১২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রিভিও ভাল লেগেছে। অমিতাভ রেজা গুণি নির্মাতা। বাস্তব জগতে সবাই অভিনেতা । ব্লগাররাতো বটেই। একেক জন একেক চরিত্রে অভিনয় করে যাচ্ছে ।থিমটা এট্রাকটিভ। মুভিটি দর্শকপ্রিয়তা লাভ করুক । অপসরার রিভিউ পড়ে অনেকেই মুভি দেখতে আগ্রহী হবেন ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০০
অপ্সরা বলেছেন: আর বলো না ভাইয়া!!!!!!!!!!!
ব্লগারদের অভিনয়ের জ্বালায় আর বাঁচিনা।
রিয়েল আয়নাবাজও ফেইল করে যাবে!
১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২৩
সুমন কর বলেছেন: এ মুভি নিয়ে অনেক রিভিউ পড়েছি....তার মধ্যে এটা উত্তম।
+।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫৮
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:০৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
তুমি মুভি দেখছো তাহলে।
আয়নাবাজি নিয়ে অনেক রিভিউ পড়ছি। তাই তোমারটা বাদ দিলাম পড়া।
পয়েন্ট পয়েন্ট দেখেই বুঝে গেছি ভিতরে কী লিখা। মুভি নিয়ে মন্তব্য তো ফেসবুকেই বলছিলাম তোমাকে।
তাই আর মন্তব্যও নাই।
চুপচাপ প্লাস দিয়ে কাজে নামি।
ব্লগে আজকে পোস্টের বাম্পার ফলন হয়েছে - পড়া দরকার।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: না!!!!!!!!!!!!!!!!!!
হবে না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমারটা পড়ে তোমার মতামত চাই!
তোমার মত বোদ্ধা আর ক্রিটিকাল স্পষ্টবাদী কমেন্টারের কমেন্ট দরকার আছে পিচ্চু ভাইয়া!!!!!!!!!
আর পোস্টের বাম্পার ফলনে কি হবে? নিজের পোস্টও নিজে দেখিনা এমনই ঠেলাগাড়ি হয়ে গেছে সামু!
১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:৩৯
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সবই আয়নাবাজি। আয়নাবাজির শেষটুকুতে অর্থাৎ অতিথিশিল্পী রূপে আরেফিন শুভের কথা রিভিউতে পেলাম না। শেষতক তার ধোলাই খেয়েই আয়নাবাজির হোতাদের পগারপার হল। আমি কিন্তু আইনের জয় দেখলাম আয়নাবাজির নয়।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৪
অপ্সরা বলেছেন: কি যে বলো ভাইয়া সেটাই আমার বেশি বেশি লেগেছে। টিপিকাল বাংলা সিনেমা স্টাইল। পুরো সিনেমায় সাংবাদিকের তেলতেল গোসল না করা গেট আপ আর এই আরেফিন শুভ এর টিপিকাল বাংলা সিনেমা স্টাইলটাই একমাত্র ভালো লাগেনি আমার। এখানে আইনের জয় ছিলো বটে তবে এই আইনকেই ধোকা দিয়ে চলছিলো পুরো সিনেমাটা। তাই তো সিনেমার নাম আয়নাবাজ!
আর ভিডিওগ্রাফারের ওয়াইড এঙ্গেলে আমাদের ঢাকার যে এরিয়াল ভিউগুলো দেখিয়েছে তা অসাধারণ ছিলো। একটা কথা বলি কানে কানে সি এন জি করে পালানোর সময় দেওয়ালের আশে পাশে কোথাও আমাদের বাসার গাছপালা ছাদের মাথাটা দেখা গেছিলো! তাই আমি আরও খুশী!
১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৬
মাদিহা মৌ বলেছেন: ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সবই আয়নাবাজি। আয়নাবাজির শেষটুকুতে অর্থাৎ অতিথিশিল্পী রূপে আরেফিন শুভের কথা রিভিউতে পেলাম না - আপনি তো এই মন্তব্য করে স্পয়েল করে দিলেন। ওর এন্ট্রিটা তো টুইস্টের মত। ওটা মুভি দেখে জানতে হবএএ। শায়মা আপুকে অনুরোধ করবো আমার মন্তব্যটা সহ দুইটা মন্তব্যই ডিলিট করে দিতে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৬
অপ্সরা বলেছেন: মাদিহামনি নো ভয়!
এই সিনেমার হাজার রিভিউ লিখলেও না দেখা পর্যন্ত কারো কিছুই বোঝা হবে না !
কাজেই .......
লাভ ইউ আপুনি!!!!!!!!
১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২৮
মেহেদী রবিন বলেছেন: দেখেছি, মুগ্ধ হয়েছি, আপানার রিভিউটাও অসাধারণ হয়েছে। পর্যবেক্ষণ ক্ষমতার উদাহরণ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে পুরো রিভিউ জুড়ে
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!
ভিডিওগ্রাফির কথাটা বিশ্লেষনের দরকার ছিলো !
পরে মনে পড়লো !
১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পুরোটা পড়ার ধৈর্য সময় নাই,,, তবে তোমাদের এতো রিভিউ লেখা দেখে মুভিটা থিয়েটার গিয়ে দেখতে ইচ্ছে করছে
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
অপ্সরা বলেছেন: অবশ্যই দেখো আপুনি!!!!!!!!!!!!
তুমি এত অধৈর্য্যবান জানতাম না !
১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: গরীব বলেন, বা দরিদ্র অথবা নিঃস্ব কিংবা বঞ্চিত, আমি আজ সবগুলোই।
সিনেমার টিকেট আমাদের কাছে বিলাসিতার বস্তু।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২১
অপ্সরা বলেছেন: এই সব কি বলো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!
চলো তুমি আর আমি আবার দেখি ওকে!!!!!!
২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আমি দেখি নাই।
মুভি দেখতে দেখতেই ঠিক করতেছিলা কি লিখবা!!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা
না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কমেন্ট পড়ে অনেক হাসলাম ভাইয়া!
ম্যুভি দেখতে দেখতে ঠিক করিনি লিখবো।
কিন্তু বাসায় ফিরে ভেবেছি আবার ফার্স্ট টু লাস্ট তবে দেখার কারণ ছিলো গেমু বলেছিলো আমি নাকি আয়নাবাজীতে অভিনয় করলে বেশি ভালো করতাম হা হা হা হা।
তুমি ইদানিং বেশি পাঁজি হইসো হাহাহাহাহা
২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চমৎকার রিভিউ!
পোস্টে লাইক!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
কবিতা পড়ার কথা ভুলিনি!
২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫০
প্রণব দেবনাথ বলেছেন: আমি সাধারণত বাংলাদেশী মুভি দেখি না কারণ সংলাপ গুলো বেশিরভাগ ই বইয়ের ভাষায় আর অভিনয় চওড়া দাগের হয়। যদিও পুরনো গুলো দেখি মাঝে মাঝে । তবে এই মুভির ট্রেলার, রিভিউ দেখে মনে দেখার ইচ্ছে জাগলো ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: অবশ্যই দেখবা ভাইয়া!
অনেক ভালো লাগবে নিশ্চয়ই!
২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
সোহানী বলেছেন: রিভিউ দিয়ে তো লোভ লাগালে এখন এ ছবি পাই কই!!!!!!!!!!!!!!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: চলে আসো বাংলাদেশে সোহানীমনি!!!!!!
২৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর রিভিউ এ + +।
আপনি আপনার কোথায় রাখি তোকে কবিতায় করা আমার মন্তব্য দুটো দেখেছেন?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
অপ্সরা বলেছেন: উফ এত বড় কমেন্ট লিখে এন্টার দিতেই ৫০২ প্রবলেম!
সামুর নামে মামলা করতে হবে!
তবে + + এর জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
কোথায় রাখি তোকে কবিতা পড়েছো আমি জানিনি ভাইয়া।
কারণ নোটিফিকেশন আসেনা।
যাইহোক এখুনি দেখছি।
২৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সবার রিভিউ পড়তে পড়তে মনে হচ্ছে দেখা দরকার।
চমৎকার রিভিউ করেছেন
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
অপ্সরা বলেছেন: অবশ্যই দেখো আপুনি!
অনেক ভালো লাগবেই!
২৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২৪
শ।মসীর বলেছেন: আপুনি খাইছে আমারে, তোমার রিভিউ পড়ার পর কেউ যদি আমারটা পড়ে তো আমারে মাইর ই দিবে !!!!
অমিতাভ তোমারে পাইলে ফাইভস্টারে খাওয়াবে আর আমারে সিনেমার আলু পুরী
তুমি বেশী গুডি গুডি মানুষতো তাই এত সুন্দর করে সব কিছু লিখে ফেলতে পারলে
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা মাইর দিলে আমাকে ডেকো ভাইয়া!
আমি বলবো এইটা অপোজিট অপোজিট টেস্ট পোস্ট !
২৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৩০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আয়নাবাজির রিভিউ পড়তে পড়তে এখন আমি সত্যিই ক্লান্ত। আমাদের এদিকে আয়নাবাজির স্ক্রিনিং শেষ হয়ে গেছে। এখন রিভিউগুলোর মাত্রা কমাও ভাল।
কমেন্ট করছি না তার একটা কারণ আছে। আগেই অন্যান্য পোস্টসমূহে কমেন্ট করে আয়নাবাজি সম্পর্ক মন্তব্য তুলে ধরেছি।
মুগ্ধতা তো আছেই, তবে খুঁতও কিছু আছে।
আইথিংক প্রশংসার পাশাপাশি খুঁতগুলো নিয়েও বড় বড় পোস্ট দেওয়া উচিৎ। হিন্দি মুভি, হলিউড মুভি, স্টার ওয়ারস, স্টার ট্রেক এর খুঁত ধরে কার কী ফায়দা হচ্ছে?
আমাদের নিজেদের মুভির খুঁত গুলো ধরলে চলচ্চিত্র নির্মাতারাও উৎসাহ পাবে এই ভেবে যে - দর্শক মুভিটা খুব মনোযোগ দিয়ে দেখেছে ভেবে।
কিন্তু, সমস্যা হল - মুভির একটা খুঁত ধরতে গেলেই আবেগী কিছু এসে আক্রমণ করা শুরু করে। আর, কয়েকজন যাও বা খুঁত ধরছে - তারা করছে বদনাম। এমন এমন জায়গায় খুঁত ধরছে যেগুলো আদতে মুভির সমস্যাই না - বরং তার নিজের সমস্যা।
ইনফ্লুয়েনশিয়াল কেউ মুভির হালকা খুঁতগুলো নিয়ে লিখলে ভাল হত। নির্মাতারাও অনুপ্রেরণা পেত। দর্শকদের এক্সপেক্টেশন যত হাই হবে, নির্মাতাদের সৃজনশীলতাও তার সাথে সমানুপাতিক হারে বাড়বে। কেউ সাহস করে লিখলেই তো হয়।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩১
অপ্সরা বলেছেন: খুঁতগুলো তোমার মত ক্রিটিক্যাল থিংকার লিখবে ভাইয়া !
আমি মুগ্ধ হতে ভালোবাসি!!!!!!!!!!!!!!!
আমি শুধু মুগ্ধতা নিয়েই লিখতে চাই !
২৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:২০
বিলুনী বলেছেন: প্রিয়তে গেল ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
২৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এবার তো মনে হচ্ছে দেখতেই হবে
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: অবশ্যই দেখেো ভাইয়া!
৩০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭
নায়না নাসরিন বলেছেন: আপুনি এই সিনেমা দেখতেই হবে । অসাধারন রিভিউ ।
+++++
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!
অবশ্যই দেখো!!!!!!
৩১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
দারুণ রিভু দিছেন। ছবিটা দেখতেই হবে দেখছি। আমাদের কিছু জিনিয়াস চিত্রনির্মাতা গড়ে ওঠেছে, যাদের নিয়ে রীতিমতো গর্ব করা যায়। সেদিন 'বাপজানের বায়োস্কোপ' দেখে আমি নিজেই বায়োস্কোপ অয়া গেছি ........ অস্ সাধারণ!!!!!
ভূমিকাটাও দারুণ দিয়েছেন। গেইম চেইন্জার কীভাবে আয়নাবাজকে অপ্সরার সাথে মিলিয়ে দেলো! মানে.... মিলাতে সবাই পারে, কিন্তু মিল থাকে না। এটি কিন্তু সত্যিই মিলে গেছে, তাই না...
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা ঐ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!
তুমিও আমাকে মিলাইছো আয়নাবাজের সাথে!
ওয়েট এ্যান্ড সি এনাদার আয়নাবাজ উইল কাম সুন!!!!!!!
আসলেই বাংগালীরা জিনিয়াস শুধু মানুষ সিনেমা দেখতো না বলে !
না দেখে আর কয়দিন তাই জিনিয়াসেরা এগিয়ে এসেছে !
৩২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: কোথায় রাখি তোকে কবিতার মন্তব্য একনলেজ করার জন্য ধন্যবাদ। এর ঠিক আগের লেখাটা-
কেহ জানিবেনা মোর অশ্রুবারিচয় পড়েও একটা মন্তব্য রেখে এসেছি। পুরনো লেখা, তাই নোটিফিকেশন যায় না। কিন্তু তবুও নিজের মন্তব্য লেখক কর্তৃক একনলেজড হয়ে দেখলে ভাল লাগে।
৫০২ আর ৫০৪ গেট ওয়ে প্রবলেম নিয়ে আমিও অতিষ্ঠ আছি। বোধকরি সব পাঠকই তাই আছেন।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১
অপ্সরা বলেছেন: ওকে ভাইয়া থ্যাংকস আ লট!!!!!!!!
আমাকে জানিয়ে যাবার জন্য পোস্টগুলোর কথা। আসলেও কিচ্ছু দেখিনা, জানিনা কে কোথায় কমেন্ট দিলো!
৫০২ আর ৫০৪ এর নামে মামলা না দিলে আর চলছে না !!!!!!!
৩৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৬
একজন সৈকত বলেছেন: চমৎকার রিভিউ ।
অধীর আগ্রহ নিয়ে দেখার অপেক্ষায় আছি।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংকস আ লট ভাইয়া!
অনেক অনেক ভালো থেকো!
৩৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৫
চিন্তিত নিরন্তর বলেছেন: ওটাকে কাছে পেলেই গিলে ফেলবো।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
অপ্সরা বলেছেন: না না না না গিলো না ভাইয়া!!!!!
তাইলে অন্যদের কি হবে!!!!!!!
৩৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:২৬
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: কিভাবে দেখবো!!?? :'(
রিভিউ লেখাতেও তুমি এক্সপার্ট, অবশ্য বিশ্লেষণ পারদর্শিতা না থাকলে কোন কিছুতেই সেরা হউয়া যায়না, এবং সেটা অবশ্যই তোমার দখলে আবারো প্রমান করলে
নতুন করে জানবে কেন!!?? আগেই জানো
তোমাকে দেখলে নিজেকে কচ্ছপ কচ্ছপ লাগে আমার
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
অপ্সরা বলেছেন: আপু এত প্রশংসা করলে আমি কিন্তু লদ্দা পাই!!!!!!!!
আর নো কচ্ছপ লাগালাগি!!!!!!!!
আমি নিজেও আরও বড় কচ্ছপ! আসলেই!!!!!!!!!! হা হা হা
৩৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
শায়মা বলেছেন: ম্যুভি দেখার কথা শুনলে জ্বর আসে আজকাল আমার!
লাগ ভেলকি লাগ ভেলকি!!! "আয়নাবাজি এন্টিবায়োটিক"
টঃ জ্বর লইয়া ইতো সুন্দার রিভ্যুউ- ক্যামনে সমশেরিকা আপুমনি!!!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা আসলেই !!!!!
দেখিনা আজকাল আর প্রায় ৪/৫ বছর ম্যুভি দেখা প্রায় বাদ বললেই চলে! তবে এইটা দেখে জ্বর চলে গেলো!!!!!
হা হা হা আমি কিন্তু লদ্দা পাত্তি!!!!!!
রিভিউ কেমনে লিখে আমি জানিও না!!!!!
জাস্ট একখানা এক্সপেরিমেন্ট!
এ্যান্ড ইউ নো আই লাইক এক্সপেরিমেন্ট!
৩৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
অদৃশ্য বলেছেন:
খাইছে!... আয়নাবাজি নিয়া যে পরিমান রিভিউবাজির আগুন জলতেছে আপনিতো তাতে আরও ঘিঁ ঢেলে দিলেন... এতো এতো পজিটিভ রিভিউ পাঠের পর এই মুভি না দেখে কি আর থাকা যায়?... না, জায় না...
আর একটি কথা... এই লিখা পড়লে অমিতাভ রেজা আপনারে খুঁজে বের করে ফেলবে ঠিকই... তাহলে কি দাড়ালো, অমিতাভের পরবর্তি ছবির নায়িকা চরিত্রে আপনাকে দেখবার অপেক্ষায় থাকলাম... লাগ ভেলকি লাগ...
শুভকামনা...
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা অমিতাভ রেজার নায়িকা হবার জন্য আমি অলরেডি তাকে এপ্লিকেশন দিয়েছি আর সাথে এই ঘুষ পোস্ট ভাইয়া!
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে!
৩৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
জেন রেসির বাড়ীতে ফিকশন মভির রিভিউতে তোমাকে দেখে সুত্র ধরে
এখানে আগমন । ভেল্কি দেখে তো টাসকি খেয়ে খেলাম । কোন মভি
রিভিউ এতটুকু প্রানবন্ত হয় কি করে বিভিন্ন জায়গায় এর কিছু
বিবরণ , কিছু হালকা পর্যলোচনা দেখে প্রথমে ভেবেছিলাম এ
হয়তো প্রমোশনাল এডভারটাইজমেন্ট এর একটি কৌশল ।
তোমার রিভিউ পাঠে ভুল মোর হল নির্বাসন। আপুর জন্য
আমার ব্লগ বাড়ীতে রয়েছে বিরিয়ানির অায়োজন ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা জীবনে কোনো শখ অপূর্ণ রাখতে নেই তাই এই ম্যুভি রিভিউ!
তোমার বাড়ি বিরিয়ানী খেতে যাচ্ছি ভাইয়া!
৩৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫০
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: আপুনি লদ্দা পাত্তেন কুনো!! এবং আপনার এক্সপেরিমেন্ট তো সফল হুয়েছে! কনগ্রাটুলেটন!!!
আপনি নিজেই তো একটা ভেলকী! ব্লগের এই অল্প কয়েকদিনে আপনার থেকে যা পেয়েছি তাতে আপনাকে বাস্তবের ভেলকীবাজ/আয়নাবাজ বলা যেতে পারে একনিমিশেই ।
আর সেই আপনি যে ভেলকীবাজীর ভেলকী দেখালেন সেটা পরখ না করা পর্যন্ত শান্তি দক্ষিণে!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা
তুমিও ভেলকী বললা!!!!!!!!!!!
দাঁড়াও গেমুকে বলি তোমার সাথে হাত মিলাতে।
৪০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নাহ ! ছবিটা দেখতেই হবে ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৪
অপ্সরা বলেছেন: দেখো দেখো !!!!!!!
শিঘ্রী দেখো ভাইয়া!
৪১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৮
জে.এস. সাব্বির বলেছেন: গেমু ভাইয়ার সাথে এই ব্যাপারে হাত জোড়া লাগাতেও একমত!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
অপ্সরা বলেছেন: ওকে ওকে ঠিক ঠিক তাহাই হইবেক!!!!!!!
৪২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১১
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার রিভিউ খুবই সুন্দর হয়েছে। গভীর জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতার আলোকছটায় পুরো রিভিউটি আলোকিত হয়ে আছে। বাংলাদেশের সিনেমা সর্বশেষ কবে দেখেছিলাম মনে পড়ছেনা । ভাল ছবির দুর্ভিক্ষে হলগুলি প্রায় মার্কেট হয়ে গেছে। ছবি মানেই হলিউডের কপি বলিউড কপি টালিউড,ঢালিউড। এখন মনে হচ্ছে এই ধারাটি ভেঙ্গে সৃজনশীল, মৌলিক কিছু তৈরী হচ্ছে। ছবিটি দেখার আগ্রহ তৈরী হলো আপনার রিভিউ পড়ে। শ্রমসাধ্য রিভিউ লেখার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
৪৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
কালীদাস বলেছেন: বাংলা সিনামা লাস্ট কবে দেখেছি মনে নেই, এইটার ব্যাপারে বেশি নাড়াচাড়া দেখছি অনলাইনে। দেখে ফেলব নাকি ভাবছি
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
অপ্সরা বলেছেন: অবশ্যই দেখে ফেলো ভাইয়া!!!
৪৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মন্তব্য ও প্রতিউত্তরগুলি বেশ উপাদেয় , অনেকগুলিই লেগেছে ভাল ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা !!!!!!
কেমন আছো জিনিয়াসভাইয়া?
৪৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ কুশল জিজ্ঞাসার জন্য ।
কে আর রাখে খবর!! ,
ভাল অাছি ভাল নেই
জীবন যেখানে যেমন
থাকি সেভাবেই ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৭
অপ্সরা বলেছেন: তুমি আমার জিনিয়াস ভাইয়া২০১৬ ওয়ান এ্যান্ড অনলি তোমার খারাপ থাকা চলিবেক না!!!!!!!!
৪৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
দেখেছি কিন্ত ভালো লাগেনি .........
কমেডি মুভি হিসাবে ভালো লেগেছে। ব্যতিক্রম কিছু নাই ।যা হচ্ছে তাই, গতানুগতিক।
পুরাই হিপনোটিজম এই টাইপের ।!!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
অপ্সরা বলেছেন: তুমি তো বাত্তা!!!
বাত্তাদের রুপকথা ভালো লাগে!!!!!!!!!!!!!
আমারও রুপকথা ভালো লাগে বাট আই লাইকড দিস ম্যুভি!!!!!!!!!!!! নিজেই হিপনোটাইজড হয়ে গেছিলাম।
আমি আবার অতি অল্পে মুগ্ধ হই আবার অতি সহজেই মুগ্ধতা চলেও যায় !!!!!!!!!!!
৪৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: তুমি বোঝো নাই ব্যপার টা ।
মুভিটা ৫০ বার দেখবেন তার পর আমার কথাগুলো বিচার করবেন?
যে দেশের জনগন যেমন, সে দেশের আইন ব্যবস্থা তেমন !!!
যা হয় তা দেখা যায় না,
না চিনি তোমারে, চিনি দুনিয়া, আমার কি দোষ বল পাপ জমাই।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা
আহালে পিত্তি!!!!!!!!!!
থাক থাক কান্দে না!!!!!!!!!!
তোমাল কোনো দোষ নাই!!!!!!!!!!!!
তুমি নিস্পাপ!!!!!!!!!!!! পাপের জমানো ঝোলা ঝেড়ে ফেলো!!!!!!!!!!!!!!
৪৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: অাফা,
ব্লগে একটা জ্বিন ভুতের একটা পোষ্ট দিয়েছে, ভালো ভাবে পড়েন ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
অপ্সরা বলেছেন: তুমি দিসো!!!!!!!!!!!!
নাকি অন্য কেউ!!!!!!!!!
লিঙ্ক দাও ভাইয়া!!!!!!!!!!
জ্বীন ভুত আই লাভ দেম আমার জগতের তো!!!!!!!!
৪৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমি ভুতকে ডরাই......
আলোচিত ব্লগে আছে !!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা দাঁড়াও দেখছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৯
জেন রসি বলেছেন: মুভি দেখিনাই। তবে অনেক রিভিউ পড়েছি। আপনার রিভিউর প্রেজেন্টেশন সবচেয়ে ভালো হইছে।