নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মা বললেন, কোথায় ছিলি?
- দাদীমার ঘরে।
- এই ভর সন্ধ্যায় পড়ালেখা নেই? দাদীমার ঘরে কি হ্যাঁ?
আমি আমতা আমতা শুরু করলাম। মা মানে পেট ব্যাথা ছিলো, পানি পড়া, দাদীমার সূরা আবোল তাবোল কি বলেছিলাম মনে নেই তবে মা সেসব না শুনেই ধমক লাগালেন।
- এই সব বাহানা ছাড়। অনেক জানা আছে। আর একদিন যদি দেখি ভর সন্ধ্যায় পড়ালেখা ছেড়ে দাদীমার কাছে আল্লাদ হচ্ছে তো ......
মা রাগ করছিলো আর আমার পেট ফেটে হাসি আসছিলো। তবুও সুদক্ষ অভিনেত্রীর মত করুন মুখে মায়ের দিকে চেয়েছিলাম। মা সেই অভিনয়ে ভুললেন না। বললেন, হয়েছে আর ঢং করতে হবে না। পড়ালেখার সময় হলেই তোমার দুনিয়ার তাল বাহানা শুরু হয়। গজ গজ করতে করতে চলে গেলেন মা।
আর আমি এক দৌড়ে পড়ার টেবিলে এসে খাতার ভেতরে লুকিয়ে লুকিয়ে খোকাভায়ের ছবি আঁকার চেষ্টায় রত হয়ে পড়লাম। ছবি আঁকতে দেখলেই মা রাগে পাগল হয়ে যেতেন। মা অবশ্য পড়ালেখা ছাড়া দুনিয়ার যাই করি না কেনো সব কিছুতেই রাগে পাগল হতেন। একমাত্র তার ইচ্ছায় নাচ শেখা ছাড়া আর সব কিছুই তার চোখে ছিলো খারাপ কাজ। তাতে কি যায় আসে? কেউ কি কারো সুপ্ত প্রতিভা জোর করে আটকাতে পারে? তাও আবার আমাকে! সে যাইহোক আমি সেই সন্ধ্যা থেকে ঘন্টা তিনেক পড়ার অভিনয় করে একান্ত প্রচেষ্টায় খাতার ভেতরে লুকিয়ে লুকিয়ে ঠিক ঠাক প্রায় খোকাভাইকেই এঁকে ফেললাম। তবে কিছুতেই তার চশমা পরা চোখ দুইটা আঁকতে পারছিলাম না। তাতে কি! অতি অল্পেই আমি খুশি হয়ে যাই। সেই ছবি এঁকেও আমি খুশি। খোকাভাইকে এই ছবি দেখিয়ে চমকে দেওয়া যাবে। সেই ফন্দি পেতে ঐ রাত দুপরেও আমি মিটিমিটি হাসছিলাম।
যখনই যত লুকিয়েই যাই করি না কেনো মা কই থেকে যেন এসে হাজির হতেন। কাজেই আমার ঐ দুরাভিসন্ধিপূর্ণ মিটিমিটি হাসি দেখেও কই থেকে মা যেন ভোজবাজীর মত উদয় হয়ে গেলেন আমার সামনে।
- কি সারাক্ষন এত হাসি কিসের শুনি?
আমি আবারও আমতা আমতা! না মানে মানে ! কোনো উত্তর খুঁজে না পেয়ে আমিও তারপর রেগে গিয়ে বললাম,
-আমি কি তাইলে সারাক্ষন কাঁদবো নাকি?
মা আমার রাগ আর মুখে মুখে উত্তর শুনে রাগে পাগল হয়ে গেলেন।
- কি! বেয়াদপ মেয়ে! দিনে দিনে পাখনা গজাইছে না? মুখে মুখে কথা!
আর একটু হলেই সেদিন আমার খবরই ছিলো। মা যদি রাগে আমার খাতা কেড়ে নিয়ে দেখতেন তো হয়েছিলো আর কি। তবে ভাগ্যের অশেষ জোরে ঠিক সেই সময় ছোট চাচীমা এসে মাকে ডাকতে লাগলেন তার ঘরে তার বাবার দেশ থেকে আনা জাফরান আর কাজু বাদাম আর কাশ্মিরী সালোওয়ার কামিজ, শাল এ সব দেখে যাবার জন্য। উনি মায়ের চেঁচামেচি শুনে উর্দূতে বলতে লাগলেন, আরে ছোট বাচ্চাদের উপর এত রাগ করো কেনো? আসো তো দেখে যাও হেন তেন কি কি যেন। আমি হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। তাড়াতাড়ি খাতার পাতাখানা সযতনে ছিড়ে নিয়ে টেবিলক্লথের নীচে রেখে দিলাম নিরাপদে। যেন মা খুঁজেও না পায় আর ভাঁজও না পড়ে।
মা আমাকে বড় বেশি চোখে চোখে রাখতেন। মায়ের কান্ড কারখানা দেখে মনে হত সুযোগ পেলেই আমি এমনই অঘটন ঘটাবো যেটাতে লজ্জায় মায়ের মাথা কাটা যাবে, মান সন্মান সব ধুলোয় মিশে যাবে। মা ছাড়াও দাদী চাচী ফুপীদের এক কড়া শাসন ছিলো আমাদের সব ভাইবোনদের উপরে সব কাজেই। উঠতে বসতে নানা আদেশ উপদেশ আর নির্দেশের জ্বালায় প্রাণ হত ওষ্ঠাগত। তবুও আমি তারই মাঝে ছিলাম থোড়াই কেয়ার। ঐ যে কথায় আছে না বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো। আমি সেই গেরো ফস্কেই বের হয়ে যাবার নানান ছুঁতো নাতা খুঁজে বেড়াতাম। আর সত্যি বলছি কেউ যদি বজ্র আঁটুনি খুলে ফেলার এইম নেয় জীবনে তো বজ্রকঠিন বা লৌহকঠিন বাঁধনেও তা বাঁধা সম্ভব হয় না। এ কথাটাই বুঝতে চাইতো না আমাদের বাড়ির লোকজন সব কাজেই তাদের না আর না ছিলো। এখানে যাওয়া যাবে না, ওটা করা যাবে না সেটা ধরা যাবে না নানান রকম বাহানা আর কি।
তবে হ্যাঁ ঐ চাচা ফুপুদের ১৩/১৪ জন ছেলেমেয়েদের সুবাদে বাড়ি ভরেই থাকতো সারাদিন নানারকম চাঞ্চল্যে। শুধু আমার খোকাভাই থাকতো একাকী নীরজনে। যদিও আমার কাজের নামে অকাজের জুড়ি ছিলো না তবুও খোকাভাই ও ছাদের ঘরে বাস শুরু করবার পর থেকেই আমার কারণে অকারনেই ছাঁদে ওঠা বেড়ে গিয়েছিলো। যেমন দাদীমার আচার রোদে দেওয়া বা চাচীমার আমসত্ব ছাঁদে ঠিকঠাক ঢেকে দেওয়া এসব আমি আগ বাড়িয়ে করতে শুরু করলাম। এমনকি বিকাল হতেই ছাদে রোদে শুকুতে দেওয়া কাপড় তুলতে আমার তর সইতো না। এসবের আসল উদ্দেশ্যই ছিলো আমার খোকা ভাই। প্রতিটা বারই আমি এই সব কাজের ছুতোনাতায় ছাদে উঠে উঁকি দিতাম তার ঘরে।
পরদিন একইভাবে খুব ভোরে উঠে স্কুল যাবার আগেই সকলের অগোচরে উঠে গেলাম ছাঁদে। ভেবেছিলাম খোকাভাই ঘুমিয়ে থাকার সুযোগে চুপি চুপি তার টেবিলের উপরে রেখে আসবো আমার হাতে আঁকা অমর অমূল্য চিত্রাঙ্কনখানা। ওমা ছাঁদে উঠে দেখি খোকাভাই ঐ ভোর সকালে উঠে কবুতরের ছোট ছোট দুইটা ছানাকে হাতে করে কি যেন খাওয়াচ্ছে। আমাকে দেখেই এক আঙ্গুল ঠোঁটে চেপে চুপ থাকতে বললেন যেন ঐ কবুতরের বাচ্চারা ভয় না পেয়ে যায়। আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম সেই দৃশ্য। পরে অবশ্য সেই কবুতর হাতে খোকাভায়ের ছবি আঁকার চেষ্টা করতে করতে দুইশোবারে আমি বোধ হয় সফল হয়েছিলাম। হা হা
যাইহোক, খোকাভায়ের জন্য অপেক্ষায় আমার বুক ঢিপ ঢিপ করছিলো কখন মা উঠে আসেন উপরে। কিন্তু খোকাভায়ের তাতে ভ্রুক্ষেপ ছিলো না। এক মনে তাদের শেষ দানাটা পর্যন্ত খুঁটে খাবার অপেক্ষায় বসে ছিলো সে। বিরক্ত হয়ে উঠছিলাম আমি। তবুও আশা নিয়ে দাঁড়িয়েই রইলাম। খোকাভাই শেষ মেষ হাত ঝেড়ে বললো,
- এত সকালে ছাদে এসছিস কেনো? স্কুল নেই?
- আছে। কিন্তু একটা বিশেষ কারণে এসেছি।
- বিশেষ কারণ!
আবারও ভ্রু কুঁচকালো খোকা ভাই। জিজ্ঞাসা তার কুঞ্চিত চোখে। আমি পেছনে লুকানো ছবিটা বের করে মেলে ধরলাম পানির নীচু ট্যাংকটার উপরে। তারপর এক হাতে ছবিটার কাটা কুটি করে আঁকতে না পারা চোখের জায়গাটা ঢেকে বললাম।
- বলোতো এটা কার ছবি?
- কার আবার?
- কার?
আনন্দে আমার দুচোখে কৌতুক ঝরছিলো। খোকাভাইকে দেওয়া আমার নিজের হাতে আঁকা উপহার। কিন্তু এক নিমিষেই সেই আনন্দ শেষ হয়ে গেলো খোকাভাই এর উত্তরে।
- কার?
- হুম কার বলোতো?
- কার আবার হরিদাস কাকার।
হরিদাস কাকা একজন ভালোমানুষ পাগল ছিলেন যিনি রোজ রাতে কই থেকে এসে হাজির হতেন আমাদের বাড়ীর মেইন গেটের সামনে লাগোয়া পাকুড় গাছটার তলায়। সেটাই তার আবাস ছিলো। বাড়িতে রান্না হওয়া রোজকার খানাপিনা ছাড়াও বিশেষ কিছু ভালো মন্দ রান্না হলেই তার জন্যও ভাগ থাকতো বাড়ির মহিলাদের। সেই কাকাকে আমরা বড় ভালোবাসতাম। ঈদ পার্বনে তাকে কাপড়ও দিতাম আমরা। কিন্তু হরিদাস কাকা তো শুধু কাকাই নয়। উনি ছিলেন হরিদাস পাগলা। সেই নতুন কাপড় দুদিনেই ছিড়ে খুড়ে শেষ করতেন।সেই এক মুখ দাঁড়ি গোফের হরিদাস কাকাকে এঁকেছি বললো খোকাভাই।
আমি মুখ হাড়ি করে বললাম, যাও তোমার সাথে আমি আর কোনোদিন কথা বলবো না। এই কথা বলেই সেই অমূল্য সাড়ে তিন ঘন্টায় অঙ্কিত চিত্রখানি ছুড়ে ফেলে উল্টো দিকে ছুট লাগালাম আমি। পেছন থেকে শুনতে পেলাম হো হো করে হাসছে খোকাভাই। তবুও আমার রাগ আসলে দুঃখ কমলো না। মানে আসলে অপমান। আমার এত কষ্টের মূল্য এমন বিফলে গেলো।
রাগে আমি তারপর ৪ দিন ছাদেই আর আসলাম না।
সেদিন কি কারণে যেন স্কুল আধাবেলা হয়েই ছুটি হয়ে গিয়েছিলো। হঠাৎ বাড়ি ফিরে দেখি মা ঘুমুচ্ছেন। মা ঘুমানোর সময়টুকু সেই ছেলেবেলা থেকেই আমার দারুন সুখের সময়। তখন সারাদিনের জমানো দুরাভিসন্ধিগুলি করার মোক্ষম সুযোগ হত। কাজেই সব রাগ দুঃখ ভুলে আমি চুপি চুপি পা বাড়ালাম ছাদের ঘরে। বাসার কাজে লোকজন থেকে শুরু করে সবাই তখন দুপুরের আলস্যে নীরব হয়ে ছিলো। সেই সুযোগে আমি পা টিপে টিপে উঠে উঁকি দিলাম খোকাভায়ের ঘরে। দেখলাম খোকাভাই চিৎ হয়ে শুয়ে আছে। শোয়ার ভঙ্গিটা একটু অসাড় অচেতন।
কাছে এগিয়ে যেতেই মনে হলো মুখটা কেমন যেন লালচে হয়ে আছে। আমার খুব ভয় হলো। কি হয়েছে খোকাভায়ের? আমি ডাকলাম, এ্যাই খোকাভাই। কোনো উত্তর নেই। আবারও ডাকলাম। কাছে গিয়ে কপালে হাত দিতেই চমকে উঠলাম আমি। প্রচন্ড জ্বরে গা পুড়ে যাচ্ছে। অথচ এই বাড়ির একটা লোকও জানেনা সে খবর। কারো কোনো মাথা ব্যাথাই নেই এই ছাঁদের ঘরের একাকী নীরজনে একটা ছেলে এই মধ্য দুপুরে জ্বরে পুড়ে যাচ্ছে। আমার এত কষ্ট হচ্ছিলো। আমি ডাকলাম খোকাভাই। এত জ্বর তোমার! কেউ জানে না! খোকাভাই চোখ মেললো। লাল টকটকে চোখ। অস্ফুটে বললো,
- মা। মাকে একটু ডেকে দিতে পারবি নীরু?
আমি এক ছুটে নীচে গিয়ে চাচীমাকে ডাকলাম। চাচীমা তখন বসে হাতে সেমাই কাটছিলেন। আমার কথা শুনে চমকে উঠলেন। তার চোখ পানিতে ছলছল করছিলো। মুখে আঁচল গুজে আমার সাথে তড়িঘড়ি উঠে এলেন ছাঁদের ঘরে। তারপর আমি আর চাচীমা দুজনে মিলে এক বালতি পানি নিয়ে মাথা ধুইয়ে দিতে শুরু করলাম খোকাভাইকে। চাচীমা নিশব্দে কাঁদছিলেন। একটাও কথা বলছিলেন না। আমার কলিজা ফেটে যাচ্ছিলো। খোকাভায়ের কষ্টের চাইতেও চাচীমার কষ্ট দেখে। নিশব্দে কাঁদছিলেন চাচীমা। যেন তার কান্নার শব্দ শুনলে এ বাড়ির লোকেরা তার আশ্রয়টুকু কেড়ে নেবে।
এ বাড়িতে এত আয়োজন এত হাসি খেলা। তবুও এ বাড়ির দুটি পরাশ্রয়ী নর ও নারীর এত কষ্ট কেনো! ঐ বয়সে পুরোটা না বুঝলেও অনেকটাই বুঝে গেলাম আমি। তাই সবাই যাদেরকে অবহেলা করতো আমি শুধু তাদেরকেই ভালোবেসেছিলাম। মনে হয় ঐ বাড়ির একমাত্র আমিই ছিলাম ওদের ভালোবাসাদাত্রী আর কেউই নয়। কিছু পরে আমি দাদীর কাছে গিয়ে ওষুধের বাক্স হতে জ্বরের ঔষধ নিতে গেলাম। দাদী চোখ বুজে ছিলেন। আমাকে ঔষধ নিতে দেখে জানতে চাইলেন। কার কি হয়েছে? আমি বললাম খোকাভায়ের অনেক জ্বর। চাচীমা ঔষধ চাচ্ছেন। দাদী কিছু বললেন না। চুপ করে রইলেন। আমি ফিরে যাবার সময় বললেন,
- দাঁড়া
তারপর আমার সাথে উঠে এলেন ছাঁদের ঘরে। চাচীমা তখনও কাঁদছিলেন। দাদীমাকে দেখে মাথায় আঁচল তুলে দিলেন। কিছু বললেন না। দাদীমা খোকাভায়ের গায়ে হাত রেখে বললেন,
- নীরু যা ছোট চাচাকে বলে আয় পবন ডাক্তারকে ডেকে আনতে। বলবি আমি বলেছি। জরুরী দরকার।
এরপর দাদীমার কৃপায় খোকাভায়ের জন্য একটু হলেও ভালো কিছু ঔষধ পথ্যের ব্যবস্থা হলো। তবুও দাদুর অজান্তে এবং বাড়ির চাচা চাচীদের বিরক্তির মুখে বেশি কিছু করা গেলো না। জ্বরের পরের কয়েকটা দিন খোকাভাই খুব দূর্বল ছিলো। পড়ে পড়ে ঘুমাতো শুধু। এদিকে চাচীমা কিছুদিন ব্যাস্ত থাকায় বাড়ির লোকজনের বিরক্তি শুরু হয়েছিলো। শুধু শুধু বিনা খাঁটুনীতে তো আর দু'দুটো পেটের খাওয়া জুটবে না তাই চাচীমাকে রিতীমত খোঁটার হাত থেকে বাঁচতেও কাজ করতে হত। শুধু কাজই না সেটা ছিলো উদয়স্ত পরিশ্রম।
তাই চাচীমার ব্যস্ততার অবসরে আমিই নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছিলাম খোকাভায়ের সেবার ভার। সেটাও অবশ্য সকলের চোখ এড়িয়ে বাড়ির অন্যান্যদের অগোচরে। চাচীমা দেখেও দেখতেন না বুঝেও বুঝতেন না শুধু তার নীরব চোখে ছিলো কৃতজ্ঞতা। একদিন ছুটির দিনের সকালে। তখন প্রায় দুপুর গড়াচ্ছে। চাচীমা আমাকে ইশারায় ডেকে এক বাটি কাটা আমড়া হাতে দিয়ে বললেন,
- খোকার ঘরে এটা দৌড়ে দিয়ে আয় তো নীরু। জ্বরের পরে অরুচি হয়েছে। কিছুই খেতে পারে না খোকা। আমড়া খেলে রুচি ফিরবে।
আমি সানন্দে সেই বাটিখানা নিয়ে দৌড়ে উঠলাম খোকাভায়ের ঘরে।
একটা কথা বলি, সেসব দিনে আমি কোনোদিন এক সিড়ি দুই সিড়ি করে উঠতাম না। একদম একবারে ৩/৪ সিড়ি টপকে দুদ্দাড় দৌড়ে ছাড়া পিলপিল পিপিলিকার মত চলন বলন আমার মোটেও ভালো লাগতো না। মা বলতেন ওমন করে হাঁটা চলা করলে লোকে গেছো মেয়ে বলবে। জীবনেও বিয়ে হবে না। হলেও পরেরদিন ফিরায় দিয়ে যাবে। বলবে গেছো মেয়ের দরকার নেই। আমি হাসতে হাসতে মরে যেতাম সে সব কথা শুনে। তবুও ওমন দুদ্দাড় দৌড়ানো ছাড়া আমি চলতেই পারতাম না। মানে চাইতামও না। আর গেছো বলুক আর মেছো বলুক গাছে ওঠা ব্যাপারটাও আমার দারুন আনন্দের কাজ ছিলো। একই সাথে মাছ ধরাটাও। বাগানের কোন গাছটায় কেমনে উঠতে সোজা আর কোন কোন গাছে ওঠা প্রায় অসম্ভব সবই ছিলো আমার নখদর্পনে। তবুও সেসব অসম্ভবকে সম্ভব করতে চলতো আমার নিত্যদিনের চর্চা আর গবেষনা। আর গাছের ডালে দোলনা বেঁধে দোল খাওয়া সে তো ছিলো আমার মহানন্দের আনন্দময় এক কাজ!
যাইহোক এক বাটি আমড়া হাতে দুদ্দাড় নিশব্দে সিড়ি ভেঙ্গে উঠে গিয়ে আমি দাঁড়ালাম খোকাভায়ের দরজায়। খোকাভাই ঘুমিয়ে ছিলো। নিশব্দে আমড়ার বাটিটা টেবিলে রেখে আমি গিয়ে দাঁড়ালাম খোকাভায়ের মাথার কাছে। উদ্দেশ্য ছিলো চমকে দেওয়া। কিন্তু খোকা ভাই ঘুমুচ্ছিলো। শিশুর মত নিস্পাপ মুখখানা ঘুমে কাতর। ঘুমালে সব মানুষকেই মনে হয় নিস্পাপ লাগে। আমি তাকিয়ে রইলাম তার সেই মুখখানার দিকে অপলক। ডেকে উঠাতে মন চাইলো না তাকে। খুব খুব মায়া হচ্ছিলো আমার এই দুখী ছেলেটার জন্য। অনেকক্ষন তাকিয়ে তারপর তার মাথার কাছে মেঝের উপর হাঁটু গেড়ে বসলাম আমি।
খুব সন্তর্পণে ঠোঁট ছোয়ালাম খোকাভায়ের চোখের পাতায়। খোকাভাই অঘোরে ঘুমাচ্ছিলো। চোখের পাতা একটু কাঁপলো কিন্তু ঘুম ভাঙ্গলো না। আমার বুকের ভেতরে হাতুড়ির শব্দ নিজেই শুনতে পাচ্ছিলাম আমি।
চলবে...
ছবি- আমার আঁকা
মডেল- জাহিদ অনিক ভাইয়া
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫৭
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া শুরুতে তো ১ ছিলো এটা তো ২
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হরিদাস পাগলা কাকার ছবি সুন্দর হইছে
আর লেখা কেমন গও গ্রাসে গিলছি সেতো তুমি জানো ই ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:০১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আপুনি।
সেই ছবি মানে সেই খোকাভায়ের রিয়েল ছবিটা তো ছিড়ে কুটিকুটি করেছিলো নিরুপমার মা জননী।
তাই অনেকদিন পরে আঁকা জাহিদ অনিকভাইয়ার ছবিটাই দিয়ে দিলাম এখানে।
কিন্তু জাহিদ অনিকভাইয়া যদি এই লেখা পড়ে তাইলে নিজেই পাগলা হয়ে আমাকে খুন করতে ছুটে আসবে কিনা চিন্তায় আছি।
তুমি আবার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দিচ্ছো।
৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জাহিদ অণিকের সঙ্গে বইমেলায় দেখা হলো । ছেলেটি ভালো কবিতা লিখতো। আর যারা কবিতা লিখে তারা আমার কাছে ভালো লাগার মানুষ। আমার সঙ্গে সালমান ছিলো। সেই সময়ে জিকোর ( শহীদুল্লাহ হলের আমার ইমিডিয়েট জুনিয়র ব্যাচের ) সঙ্গে ও দেখা হলো। এতদিনে বোধ হয় এসপি হয়ে কোনো জেলার দায়িত্ব পালন করছে। আমাকে দেখে দারুন খুশি। ব ই মেলায় অনেকের সঙ্গে দেখা হয় । কবি বন্ধু ভাই শুধু কবিতাই অধরা থেকে যায়
জাহিদ অণিক এখন আর কবিতা লিখে না আগের মতো। কেন লিখে না কে জানে। কবিতা সাধনার ফসল। অনেক সময় আধ্যাত্বিকতা ।
তোমার লিখাটা ভালো হচ্ছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
জাহিদ অনিক কবিতা লিখে এখনও তবে আরও নানা রকম গবেষনায় রত থাকে।
সামুতে কম আসে।
তবে আমার দেখা একজন গুড বয় সে।
কারো সাতে পাঁচে নেই। নিজের মনে আছে।
সবচেয়ে তার সবচেয়ে আমার আশ্চর্য্য ভালোলাগার আর সন্মান আর শ্রদ্ধার দিকটি হলো ভাইয়া কিন্তু এসএসি তে স্ট্যান্ড করা ছেলে।
ছোটদেরকেও সন্মান আর শ্রদ্ধা করা যায়।
এই পিচ্চু ভাইয়াটা এমনই একজন।
তুমিও মনে হয় পড়ালেখায় ভালো ছিলে অনেক। তবে তোমার প্রশংসা করলে আবার বিপদে পড়তে পারি। তাই চুপ থাকি।
৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
দিনে দিনে পাখনা গজাইছে না?
নতুন করে গজাবে কেনো ? পরীরতো দুটো পাখা আছেই ।
আরে ছোট বাচ্চাদের উপর এত রাগ করো কেনো?
ছোট বাচ্চা না ছাই, প্রেমে গদগদ আর বলে ছোট বাচ্চা
বুড়ি, এটা একটা ইঁচড়ে পাকা বুড়ি
একদম একবারে ৩/৪ সিড়ি টপকে দুদ্দাড়
বুঝতে পারছি আপু, কোন লেভেলের এক্সাইটমেন্ট কাজ করছিলো ।
প্রেম গতি বাড়িয়ে দিয়েছিলো ।
মা বলতেন ওমন করে হাঁটা চলা করলে লোকে গেছো মেয়ে বলবে। জীবনেও বিয়ে হবে না। হলেও পরেরদিন ফিরায় দিয়ে যাবে। বলবে গেছো মেয়ের দরকার নেই।
হা হা হা ............ এটা দারুণ মজার ছিলো ।
তো কিভাবে দিয়ে যাবে, এমনি এমনি নাকি ঝুড়িতে করে ?
খুব সন্তর্পণে ঠোঁট ছোয়ালাম খোকাভায়ের চোখের পাতায়
সবই ঠিক আছে কিন্তু সেই চোখ ঢেকে রেখেছো বলে দেখা হলোনা ঠিক কোথায় ঠোঁট স্পর্শ করেছিলো
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা মিররমনি!!!!!!!!!!!! কসম আমি যখন লিখি শুধু তোমার কথা আর শুভভাইয়ুর কথাই ভাবি। তোমরা পড়ে কেমনে মিটি মিটি হাসবে সেটা দেখতেও পাই। আর সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ার কথা একটু একটু ভাবি। আর আমার ঢুকিচেপা ভাইয়ু মনে হয় আমার এই বোনকে চেনেনা তাই তার কথা ভাবি না হা হা হা ।
যাইহোক শুনো, আমার মায়ের সকল বাণী নিয়ে যদি একখানা পোস্ট লিখি তুমি বিশ্বাস করো সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ রম্য রচনা হবে।
তার বকা ঝকা এমনই বাক্যবাণ হাসতে হাসতে মরবে!
মা আমার যে কত অদৃশ্য পাখনা দেখতে পেতো আর সাঁপের পাঁচ পা আর আমার পাঁচশো পা আল্লাহ জানে।
আর সিড়ি ভেঙ্গে দুদ্দাড়!! সেটা এক্সাইটমেন্ট না আমি এমনিতে ছোট থেকেই ওমন ছিলাম। তখন তো লিফ্ট ছিলো না। এই সেদিনও ৩ তলায় থাকতেও আমি গাড়ি থেকে নেমেই জুতা সিড়ির নীচে ফেলে ঝেলেই ৩/৪ সিড়ি দুদ্দাড়।
তবে এখন মনে হয় লিফট দিয়ে উঠতে উঠতে সেই প্রাকটিস হারায় ফেলছি।
আর আমাকে গেছো মেছো ছাড়াও আমি মায়ের মত সেলাই করতাম না মানে স্যুয়েটার বোনা আমার অপছন্দের কাজ ছিলো। তো মা বলতো ছেলেমেয়দের কি পরাবি শীত কালে!!!!!!!!!
ওরে আজকাল কেউ হাতে বোনা স্যুয়েটার পরায়??? আমার মা যে ভবিষ্যতে আমার সবই অন্ধকার দেখতো!!!!!!!!!
যাইহোক এই ছবি সেই ছবি না।
এটা তো ২০১৭ তে এঁকেছিলাম জাহিদ অনিক ভাইয়ার ছবি।
৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২১
আরোগ্য বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়লে বিপদে পড়তে হয় ।
রাতে ঘুম নষ্ট করে নেশাখোরদের মত জাগতে হয় ।
ঐ দিন রাতেও আপনি তিনটা লিংক।দিয়েছেন আমি চতুর্থ অবধি খুঁজে পড়েছি।
এই বুড়া বয়সে মস্তিষ্কে এত চাপ দিলে কেমনে চলবে।
কিছু দিন বিশ্রাম নেই বেচে থাকলে আবার আসবো এই সিরিজে ইনশাআল্লাহ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা রাজীব নূর ভাইয়া বলেছিলো আমার চিলেকোঠার প্রেম পড়ে আমি নাকি ব্লগারদের নিয়ে মেন্টাল গেইম খেলছি। হা হা হা আহারে ভাইয়াটা মনের দুঃখে আর কারো পোস্টই পড়ে না।
যাইহোক হা হা ভাইয়া আরও লিংক আছে কিন্তু বুড়া বয়সে বেশি চাপ সইবেনা বলেই আর লিংক দেইনি। হা হা হা
অনেক অনেক দিন বেঁচে থাকো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!
আমিও আরও লিখবো নে......
৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২৩
ককচক বলেছেন: পড়তে পড়তে শৈশবের অনেক স্মৃতি মনে উকি দিলো...
ছোটবেলায় আমিও কাকের ঠাং বকের ঠাং আকার চেষ্টা করতাম। কিন্তু পারতাম না।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমিও কাকের ঠ্যাং বকের ঠ্যাংই আঁকতাম।
তবে এই জীবনে আমাকে কোনো কোনো শত্রু উপকার করে দিয়ে গেছে।
এমনই এক বোকা শত্রু আমার আঁকা নিয়ে আমাকে ডুবানোর বিশাল পরিকল্পনা করেছিলো।
তা করুক তাতে নো প্রবলেমো কিন্তু প্রবলেমটা ছিলো সে চরম বেয়াদপী করেছিলো। সেই বেয়াদপীর শিক্ষা সে পেয়েছিলো।
কিন্তু আমার যে উপকারটা করলো তারপর আমি চেরেষ্টা করিয়া করিয়া আমার পরম অধ্যবসায় বলে রিয়েলস্টিক পেন্সিল স্কেচ শিখিয়া গেলাম।
কসম কোনোদিন কোনো আর্ট স্কুলে যাইনি। নট ইভেন ইন ছেলেবেলা কচ কচ!!!
তাই কচ কচ না করিয়া অধ্যবসায়ী হও।
তুমিও পারিবেক!
৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২৭
পোড়া বেগুন বলেছেন:
আমার পোড়া মন বলে শায়মা আপুর চেয়ে অপ্সরা অনেক মানবিক আর বেশী গুনবতী কন্যা! এম আই রাইট? আই আম রাইট!
হরিণটাকে কী সোনার শিকলে বাঁধতে পেরেছিলেন,
নাকি মায়াবন বিহারিণী হরিনীকে মিথ্যা মরিচিকা ভেবে
পশ্চাৎ পলায়ন!
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: পোড়াবেগুনভাইয়াজান অপসরা ভালা ছিলো এখন আর নাই।
শায়মার সঙ্গদোষে সেও ভাসিয়া গিয়াছে।
হা হা
কিন্তু তুমি কাহার থেকে বেশি পাজীবিক আর পাজীবান বলো দেখি।
মানে তোমার জড়ুয়া ভাই এর নাম খানা বলো দেখি।
ওহ সোনার শিকল!!!!!!!
সে কোন বনের হরিন ছিলো আমার মনে!!
পরের লাইনটা কি জানো?
কে তারে বাঁধলো অকারনে!!!
৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৫
মিরোরডডল বলেছেন:
একটা বিষয় লক্ষ্য করেছো আপু ?
আমাদের সেলিম কিন্তু স্বল্পভাষী ।
খুবই কম কথা বলে ।
সেই মানুষ আজ হড়বড় করে কতোগুলো কথা বললো
কারন কি বলে মনে হয় তোমার ?
অনিকের ছবি দিয়েছো তাই ।
এটা হতে হতো সেলিমের ছবি ।
বেশি আপসেট হয়ে রাগের পরিবর্তে প্রশংসা করে গেছে ।
এটাও সর্ট অভ ডিজঅর্ডার
আই’ম সিওর সেলিম আমাদের কথায় কিছু মনে করবে না
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা কারণখানা ঠিকই ধরিয়াছো মিররমনি!!
সেই ২০১৭ তে যখন ছবি আঁকছিলাম তখনও তাহার চক্ষুশূল ছিলো জাহিদ অনিক। হা হা হা
আহারে আমার সেলিমভাইয়াজান.......
না সেলিম ভাইয়ার সবচেয়ে বড় গুন সে কাহারো কথায় কর্নপাতও করেন না।
সেলিমভাইয়ার কানে তুলো পিঠে কুলো......
ডোন্ট কেয়ার এনিবডি।
৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৩৯
একলব্য২১ বলেছেন: মাত্র কয়েক লাইন পড়েছি। একটু পর পুরোটা পড়বো। দ্বিতীয় পর্বের প্রচ্ছদ গত পর্বে কমেন্টে দেখিয়ে ছিল। আজকে তা পরিবর্তন কেন করলে। ছবির মডেল কে। স্বয়ং খোকাবাবু।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫০
অপ্সরা বলেছেন: ওহ ও সব ছবি সওওওওওব কালেক্ট করা আছে। তবে মাঝে মাঝে একটু মাইন্ড চেইঞ্জ হয়ে যায় আর কি। কোনো না কোনো পর্বে দেবো সেই ছবি।
ছবির মডেল খোকা ভাই না।
এটা জাহিদ অনিক ভাইয়ার ছবি এঁকে এঁকে ২০১৭ তে প্রাকটিস পর্ব চালিয়েছিলাম। সেই ছবিটাই দিয়ে দিলাম।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৫৪
অপ্সরা বলেছেন:
এই যে ভাইয়ার পুরো ছবি টা......
১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: ছবির উপরে আঁকা হাতটা চমৎকার হয়েছে- একেবারে জীবন্ত, ঠিক আপনার হাত মনে হচ্ছে
মিরোরডডল আপুর মন্তব্য পড়ে হাসছি ১ ও ২। @ আরোগ্য সত্য কথা বলেছেন।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা ঠিক ঠিক আমি যে এত সুন্দর হাত আঁকতে শিখেছি!!! বাপরে!!! একদম জীবন্ত!! তাই না ভাইয়া!!!!!!!!!!!
হা হা হা হা
যাইহোক মিররমনি তো অনেক মন দিয়ে সব পড়ে তাই মন দিয়ে সবই ধরে ফেলে হা হা হা
আরোগ্যভাইয়ামনির কথা শুনে আমিও হাসছি।
রাজীবভাইয়ার কথাও মনে পড়লো- চিলেকোঠার প্রেম লেখার সময় বলেছিলো রেগে মেগে আমি নাকি পাঠকের ইমোশন নিয়ে খেলছি। হা হা হা হা হা
১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
ছবিটা ভালো হয়েছে।
লেখাটাও।
তবে একান্নবর্তী পরিবার হলেও ফুপাতো ভাইবোনরা এক সাথে থাকবে কেনো? ফুপুদের বিয়ের পরে অন্যত্র চলে যাওয়ার কথা।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!
লেখা আর ছবি ভালো বলার জন্য।
আর একান্নবর্তী পরিবারে বুঝি ফুপুরা বেড়াতে আসে না!!!
যখন আসতো মানে একটা না একটা তো আসতোই আর ছেলে মেয়ে সাথে নিয়েই। হা হা হা
১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:০৬
ককচক বলেছেন: অধ্যাবসায় এবং সফলতার গল্প শুনিয়া ভালো লাগিতেছে। তবে আঁকিবুঁকি করিবার বেলা এবং ইচ্ছা বোধহয় ফুরাইয়া গিয়েছে। এখন কচকচেই ককচকের আনন্দ অথবা মঙ্গল। তাছাড়া ককচক' কচ কচ না করিলে কে করিবে?! করকচকে কচ কচ করিতে দেওয়া উচিত।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:১৩
অপ্সরা বলেছেন: না না ইচ্ছা এবং শিক্ষার কোনো বয়স নাই!
এখনও সময় আছে কচকচ পিচ্চু!
১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:১৫
অপ্সরা বলেছেন: হঠাৎ এই হরিণছানাকে মনে পড়ে গেলো
মিররমনি , শুভ ভাইয়ু আ র কচকচ এই গান শোনো,
আমার অনেক অনেক প্রিয়......
১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৬
ককচক বলেছেন: শুনলাম, পিচ্চিটা নিশ্চয়ই বড় হয়ে গেছে।
কিন্তু বাংলাদেশের সবাই এখনো ভালো হয়নি।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ আমার মাঝে মাঝে এর কথা মনে পড়ে।
মানে আরুশিকে।
তাই মাঝে মাঝে তার গানগুলো শুনি।
যাইহোক এই দেখো
১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:২৮
কামাল৮০ বলেছেন: চলুক।আকর্ষণ আছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: কামালভাইয়া থ্যাংকস।
১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১৬
একলব্য২১ বলেছেন: লকডাইনের মধ্যে রাতের দিকে একদম শান্ত চিত্তে 'চিলেকোঠার প্রেম' গল্পে মধ্যমে প্রথম তোমার লেখা পড়ি। লকডাইনে বাড়ি থেকে বের হবার জো ছিল না। অনেক রাত অবধি বই পড়তাম। তোমার লেখা পড়ে ঘোরের মধ্যে চলে যেতাম। সেই ঘোরের প্রভাব থাকতো অনেকক্ষণ। যেই একটু থিতু হতাম অমনি আবার নতুন পর্ব। আবার ঘোরের মধ্যে ঢুকে যেতেম।
@আরোগ্যের অবস্থাটা আমি বুঝতে পারি।
পাঠককে এই অবস্থায় ফেলে তুমি খুব মজা পাও তাই না।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা
আমি জানিনা বড় বড় লেখকেরা কি মজা পায় লিখে কিন্তু ব্লগে লেখার মজাটা হলো তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া........
আমি নিজেই শুধু মজা পাই নাকি???
তোমরা যে আমাকে চিলেকোঠার প্রেমে একেকজন এমন কুপোকাৎ করছিলে তখন মজা লাগছিলো না?
মাহা ভাইয়া চুয়াত্তর ভাইয়া তো আমার শুভ্রের তেরোটা বাজায় দিয়েছিলো সাথে আমার চৌদ্দটা হা হা হা
তবে আসল মজাটা শোনো সেই লেখা লিখতে গিয়ে আমি কত যে কেঁদেছি......
আর কমেন্ট পড়ে কত যে হেসেছি!!!!!!!!!!!
১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:২২
একলব্য২১ বলেছেন: 'চিলেকোঠার প্রেম' পড়ে সেই সময় অনেক বাঘা বাঘা পাঠকই কুপোকাত হয়ে গিয়েছিল।
তোমার বিভিন্ন লেখা পড়ে এখন আমি অনেক পরিণত। তোমার কি মনে হয় এই বার তুমি সেই ঝড় তুলতে পারবে। এই ধরনের আলামত কি পাঠকদের থেকে পাচ্ছো।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা বাঘা বাঘা কুপোকাৎ কাকে বলে সে যদি দেখতে স্পর্শিয়া পড়লে।
ধরা দেবার পর আর একটু হলে তো মনে হয় আমাকে খুঁজে খুন করতো কেউ কেউ
আমি যখন বললাম এটা আমি ব্লগের পরিবেশ দুদিন পুরোই থমথমে। তারপর কেউ কেউ উঠে পড়ে লাগলো আমাকে শেষ করতে মানে সত্যিকারে তো আর পারবেনা কিন্তু ব্লগ জীবনের শেষ।
হা হা হা
মনিরা আপু তার সাক্ষী আছে এখনও অবশিষ্ঠ।
আর সেই ঝড় তুলাতুলি আমি জানিনা আমি কি চিলেকোঠা লেখার সময় জানতাম নাকি তোমরা সব সেই লেখা নিয়ে এমন মেতে উঠবা???
যাইহোক এই লেখা ঝড় তুলবে কি এই লেখার ঝড় উঠে অনেক আগে থেমেও গেছে???
প্রমান দেখবা???
যাইহোক এই লেখা আমি শুধু তোমাদের দুজনের জন্যই লিখছি।
আমার খোকাভাইকে ২০১০ এ যারা ছিলো সবাই চেনে।
এখনকার তোমরা চেনোনা তাই চিনাতে এই লেখা।
১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৩
একলব্য২১ বলেছেন: 'চিলেকোঠার প্রেম' পড়ে আমাদের অবস্থা তো কেরোসিন হয়ে গেছিল।
তবে এই নতুন সিরিজ পড়ে কি অবস্থা হবে, সেটা এখনও ঠিক বুঝতে পারছি না। তবে অবশ্যই আমি চাইবো নতুন এই সিরিজ আমাদের ঘোরের মধ্যে নিয়ে যাক। এ এক মারাত্মক নেশা। আমরা সেই নেশায় ক্ষণিকের জন্য হলেও বুঁদ হয়ে থাকতে চাই।
আজকে পর্বের লেখাও অনেক ভাল হয়েছে।
তবে আজ মনে হয় 'চিলেকোঠায় প্রেম' গল্পে আমাদের নানান ভাবে মিথ্যা লিখে ছ্যাঁক দিয়েছ।
কিন্তু কেন জানি মনে হচ্ছে তুমি এবার সত্যের অনেক কাছাকাছি লিখছ। কারণ তুমি ভাল করে জানো শুভ সত্যিটাই পড়তে চায়।
২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: দেখো আগেই বলেছি আমার লেখার প্রায় সবটাই সত্যি থাকে। শুধুই ১% মিথ্যা মানে কল্পনা।
সেই ১% টা কি আমি সেটা নিয়ে লিখবো খুব শিঘ্রী।
চিলেকোঠার প্রেমের ৯৯% যেমন সত্যি এই গল্পের ৯৯%ও সত্যি লিখবো আশা করি।
কিন্তু ঐ ১ % টা জানিয়ে দেবো এই সিরিজের পরে মানে এমনই প্লান করেছি এই সিরিজ শেষে একটা পোস্ট লেখা হবে সেই ১% আর ৯৯% নিয়ে হা হা
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৩
ক্যাঁচাল ভাই বলেছেন:
আপনিতো দেখি সেই লেভেলের ক্যাঁচারখোড়! নিচের গানটি আপনার খোকা ভাইয়ুর জন্যে.......
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ক্যাচাড়খোর কি????
বাট কসম তুমি ধরা খাইসো আমার কাছে।
হা হা হা হা এমনে কেউ ধরা খায়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি কে জেনে গেলাম ক্যাচালভাই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০৬
ক্যাঁচাল ভাই বলেছেন:
দুষ্কিত। সব্দটা হবে "ক্যাচালখোঁড়"। আর ধরা খাইছি মানে? আমাকে কি আপনার খোকাভাই ভাবছেন নাকি?????
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০৯
অপ্সরা বলেছেন: থাক থাক আর বাংলা ভুলভাল লিখে আমাদেরকে ভুল বুঝাতে হবে না। যেমন দুষকিত সব্দ......
না না আমার খোকাভাই কি তোমার মত ক্যাচালবাজ নাকি??
তিনি একজন শান্ত শিষ্ঠ নিরুপমানিষ্ঠ ভদ্রলোক।
২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:১৭
একলব্য২১ বলেছেন: কিন্তু ঐ ১ % টা জানিয়ে দেবো এই সিরিজের পরে মানে এমনই প্লান করেছি এই সিরিজ শেষে একটা পোস্ট লেখা হবে সেই ১% আর ৯৯% নিয়ে হা হা
কোন দরকার নেই অপ্সরা আপু। আবারও বলছি কোন দরকার নেই। আমি এসব বলি তোমাকে ঘেরার জন্য। কিছুটা কোণঠাসা বা নির্দোষ বেকায়দায় ফেলে কপট হাসতে চাই মজা করতে চাই। আমি জানি তোমাকে বেকায়দায় ফেলা এত সহজ নয়। তারপর মজার করার জন্য করি। আর সত্যি যদি আমার প্রশ্নে তুমি বেকায়দায় পড়, সেটা আমার হার হবে। পরম হার হবে।
আমি জানি না আমি তোমাকে ঠিক বুঝাতে পারলাম কিনা।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা না না আমি তো জানি তুমি এত্তা ভালো তেলে!!!!!!!!
যাইহোক তুমি ঐ লিঙ্কটা পড়েছো?
মানে এই খোকাভাইকে অনেকেই জানে পুরান দিনের মানুষেরা....... তোমরা জানোনা পিচ্চিপাচ্চিরা ....... তাই তুমি আর মিররমনির জন্য এই লেখা।
২২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৩৯
একলব্য২১ বলেছেন: কিন্তু ঐ ১ % টা জানিয়ে দেবো এই সিরিজের পরে মানে এমনই প্লান করেছি এই সিরিজ শেষে একটা পোস্ট লেখা হবে সেই ১% আর ৯৯% নিয়ে হা হা
সব রহস্য উন্মোচন করো না। থাক না। আমরা পাঠকরা একেক জন একেক ভাবে কল্পনা করবো। থাক না কিছু রহস্য। মন থেকে বলছি। বাকী টা তুমি যা ভাল বুঝো। কিন্তু এই দায় আমি নিব না।
Love you Apu as ever as always.
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: লাভ ইউ ভাইয়ু!!!
কিন্তু মানুষের পাগল প্রেমী হয় শুনেছি।
পাগল পাঠক ভাইয়া যদি হয় সেটা তুমি।
কি যে বলো সব এক একটা লেখা পড়ে আমি যেমনই হাসি তেমনই অবাক হই।
তবে এটা কিন্তু লেখার অনুপ্রেরনা।
এই যেমন এই লেখা আমি কোনোদিন লিখতে চাইনি।
২৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৫০
একলব্য২১ বলেছেন: আপু, এই যে আমি নানান প্রশ্ন করে তোমাকে ঘিরতে চাই, অনেকটা বিবিসি'র 'হার্ড টক' এর উপস্থাপকের মত। কখনো তোমার মনে হয় না এটা বাড়াবাড়ি, সীমা লঙ্ঘনকারী, অনধিকার চর্চা।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা না মনে হয় না.........
কারণ আমি হলাম এই পৃথিবীর সবচাইতে প্রতুৎপন্নমতী তড়িৎ শক্তি গতি সম্পন্না স্টোরী মেকার নারী।
প্রশ্ন যত জটিল হৌক না কেনো উত্তর এক নিমিষে আমার মস্তিস্কে হাজির হয়।
বাচ্চাদেরকে ভুলিয়ে ভালিয়ে বড় বাচ্চা আড় বুড়াদেরকেও ভুলাতে শিখে গেছি।
২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৫৯
একলব্য২১ বলেছেন: এটা কি মনে হয় আমি তোমাকে provoke করছি, interrogation করছি যাতে তুমি ট্র্যাপে পড়ে চাপে পড়ে সব উগরে দাও। ফলশ্রুতিতে তুমি ব্লগে বেপর্দা হয়ে যাচ্ছ।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:০২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা নেভার এভার!!!
তুমি কি ভেবেছো হাজারও জেরায় যেটা না বলার আমি সেটা ভুলেও বলবো!!!!!!!!!!!
কাভি নেহি!!!!!!!!!!!!!!! হা হা হা
যাইহোক তোমার ওখানে তো এখন ভোর হয়ে এলো বোধ হয়।
তোমার কালকে ক্লাস নেই???
তুমি এত রাত জাগো কেমনে??
আমি তো আজকাল স্কুল খোলার পর থেকে ১২টা বাঁজলেই ঘুমে ঢলে পড়ি।
তবে লকডাউনের সময় স্কুল হত সন্ধ্যায় কাজেই রাত জেগে থাকতাম ৩/৪ টা হা হা ।
২৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:০৬
পোড়া বেগুন বলেছেন:
অপ্সরা বলেছেন: পোড়াবেগুনভাইয়াজান অপসরা ভালা ছিলো এখন আর নাই।
শায়মার সঙ্গদোষে সেও ভাসিয়া গিয়াছে।
হা হা
কিন্তু তুমি কাহার থেকে বেশি পাজীবিক আর পাজীবান বলো দেখি।
মানে তোমার জড়ুয়া ভাই এর নাম খানা বলো দেখি।
ওহ সোনার শিকল!!!!!!!
আপু আমিতো পাজীবিক নই! আমি আগুনে পোড়া বেগুন।
আপনি আমার জড়ুয়া খোজেন ক্যান!
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:১০
অপ্সরা বলেছেন: তাই না??
তুমি আগুনে পোড়া বেগুন.......
তো পোড়ার আগে তোমার চেহেরাখানা কেমন ছিলো দেখি।
২৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:০৭
একলব্য২১ বলেছেন: এখনই চলে যাব শেষ প্রশ্ন।
আমার আর আয়নাপুতুলের জন্য তুমি অনেক কিছু লিখছ যা তুমি লিখতে চাও না।
আমরা কেন এই দায় নিব। কেন আমরা এই দায় ভার আমাদের স্কন্দে নিব।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:১১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা লিখতে চাইনি এতদিন কারো জন্য .......
যা লিখতে চাই এখন তোমাদের জন্য..........
আসলে আমি নিজের ইচ্ছা ছাড়া কিছুই করিনা.........
সেই না চাওয়া এবং এই চাওয়া দুটিই আমার ইচ্ছা বা চাওয়া।
কাজেই কোনোই দায় নেহি.......
২৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:১৪
একলব্য২১ বলেছেন: কাজেই কোনোই দায় নেহি.
মোগাম্ব সরি শুভ খুশ হুয়া। বাই। শুভ রাত্রি।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:১৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে বাই বাই সি ইউ.....
যাই নেক্সট পর্বটা লিখি।
২৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ২:২১
পোড়া বেগুন বলেছেন: জড়ুয়ার মানে আমি কি বুঝি,
আমি কি আপনার জড়ুয়া খুঁজি!
আরো একজন বলে
সেও কী তোমার দলে?
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: আমি খুঁজি আমরা খুঁজি
কে কোন দল এত খুঁজার টাইম নাই শুধু।
তবুও খুঁজি.....
২৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কৈশোর প্রেমের গল্পের দ্বিতীয় পর্বও ভালো লাগলো। দেখা যাক সামনে কি হয়। তবে মনে হচ্ছে খোকা ভাই শুভ্রর মত বাদাইম্মা না। ওনার আত্মসম্মান বোধ আছে মনে হচ্ছে।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:০৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ইচ্ছা করলে তারে আমি বাদাইম্মা কাজুইন্না( কাজু বাদাম) আখরোটোইন্না( আখরোট) পেস্তা বাদাইম্মা, হেজলনাট্টইন্যা সবই বানায় দিতে পারি।
সবই আমার হাতে গুরু.....
আমি করতে পারি দিনকে রাত
আর রাতকে পারি করতে দিনের শুরু.....
৩০| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:১৪
এমজেডএফ বলেছেন: গল্পে একান্নবর্তী পরিবারের বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। কৈশোর প্রেমের নায়ক-নায়িকা এক পরিবারে থেকেও দুই ভুবনের বাসিন্দা।
'দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা বন্ধু চিরকাল, রেল লাইন বহে সমান্তরাল।'
একান্নবর্তী বা যৌথ পরিবারের বিষয়টি বর্তমান প্রজন্মের অনেকের কাছেই অজানা। কেননা, সময়ের বিবর্তন ও অর্থনৈতিক টানাপোড়নে একান্নবর্তী পরিবারের ভাঙন বহু আগে থেকেই শুরু হয়েছিল। এখন এই ধরনের পরিবার নেই বললেই চলে। একান্নবর্তী পরিবারে নিপীড়ন, যন্ত্রণা, হতাশা, বৈষম্য ইত্যাদি খুবই পরিচিত বিষয়।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:০৮
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া ইহাও আমার কৈশোরের এক অতি প্রিয় গান ছিলো।
কিন্তু জীবনেও প্রানও মন ঢেলেও এই গান দরাজ কন্ঠে গাহিতে পারিলাম না।
আমার কন্ঠ আসে রুধে...... চক্ষু আসে ফেটে চোখের জলে ..... আমরা বাক স্বাধীনতাহীন ছিলাম তো আমাদের ছোটবেলায়।
হুম তাই তো আমি ব্লগের দুই পিচ্চুপাচ্চাকে এখ গল্প শুনাতে এলাম। মূলত তাদের জন্য লেখা।
৩১| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৪৮
জাহিদ অনিক বলেছেন: ওয়াও! তোমার আর তোমার খোকাভাইয়ের ব্যাপারে অনেক গল্প মনে মনে ভেবেছি, যে ----
এরকম হবে, ওরকম হবে।
খোকাভাই যে ইচ্ছে করেই তোমার আঁকা এই ছবিখানাকে হরিদাস পাগলা কাকার বলেছে সেটাও তো পরিষ্কার।
আজ তুমি নিজেই কিছুটা পড়তে দিলে। তোমার আর তোমার খোকাভাইয়ের গল্প পড়তে ভালো ল্গাছে। চলছে, চলুক। অনেকদিন পরে কোনো পোষ্ট প্রিয়তে রেখে নিজের মধ্যেও একটা ব্লগার ব্লগার ভাব আসছে।
আরেকটা বিষয় ছবি আকিয়াছো আমার, আর গল্প সাজিয়েছো খোকাভাইয়ের। নিজেই এখন অস্তিত্ব শঙ্কটে পড়ে যাচ্ছি।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:১০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ঠিক ঠিক তুমি ঠিক ধরেছো খোকাভাই ইচ্ছা করেই বলেছিলো। ঢং আর কি.......লুইজ্জা কাটাতে।
আর এই ছবি তো দিতে চাইনি প্রথমে। পরে গল্পটা মনে পড়তে মনে পড়ে গেলো আরও একটা দাঁড়িয়াল ছবির কথা।
তাই বসায় দিলাম সাথে সাথে।
৩২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৪৯
জাহিদ অনিক বলেছেন: কিন্তু জাহিদ অনিকভাইয়া যদি এই লেখা পড়ে তাইলে নিজেই পাগলা হয়ে আমাকে খুন করতে ছুটে আসবে কিনা চিন্তায় আছি। - হা হা না না অতটা পাগল এখনো হই নাই যে তোমাকে খুন্নন্নন্ন করতে চলে আসবোক
পরের পর্বে আসতেও পারি
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:১১
অপ্সরা বলেছেন: গুড গুড জানি জানি নইলে কি আর আমি এত বোকা নাকি সত্যিকারের কোনো পাগলের সাঁকো নাড়াবো!!!!!!!!!!
আই নো ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!!
যাইহোক পরের পর্বে কই আসবা???
খুন করতে আসতে চাচ্ছো নাকি!!!
৩৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:১৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
যাইহোক পরের পর্বে কই আসবা???
খুন করতে আসতে চাচ্ছো নাকি!!!
---------- ইয়েস
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় !!
কোন টেবিলের নীচে লুকাই খুঁজে দেখি!!!!!!!!!!!
৩৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহারে! খোকা ভাই!!!?
সহানুভূতি থেকেও একটা প্রেম আসে, বালিকার প্রথম প্রেম- চলতে থাকুক পরের পর অপেক্ষায় রইলাম....
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:০৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা সেটাই মনে হয় হয়েছিলো।
দয়া মায়া প্রেম মিলেমিশে একাকার।
৩৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সুন্দর এবং চমৎকার।
২৬ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২৯
অপ্সরা বলেছেন: এবং এবং
এই লেখা লিখতে গিয়ে এখনও কাঁদিনি।
যেদিন কাঁদবো সেটা হবে সবচেয়ে সুন্দর পর্ব।
৩৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন আপু দারুন
চোখের পাতা কাপলো কিন্তু ঘুম ভাঙ্গলো না।
ঘুমের গাধা
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলুম
২৮ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:১৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!
না ঘুমের গাধা না মনে হয় ।
খোকাভায়ের অনেক অসুখ করেছিলো না!!!!!!!!!!!
আজ রাতেই পরের পর্ব......
৩৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: আজকের পর্ব
৩৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪১
অক্পটে বলেছেন: ২ পড়া শেষ হল। এক বসাতেই শেষ। বলতে পারেন গোগ্রাসে গেলা। আপনি সার্থক। একবসায় পড়িয়ে নিলেন। খুব জমে উঠেছে। কমেনন্টস গুলো পড়ে আনন্দ পেলাম। "চিলে কোঠার প্রেম" বেশ আলোচনায় আসছে। এটাও কি আপনার লেখা। পড়তে হবে।
২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হুম। চিলেকোঠার প্রেম আমার লেখা।
চিলেকোঠার প্রেম আমার লেখা তবে এই ব্লগের আপু ভাইয়ুরা সেই লেখা পড়ে যে সব কমেন্ট দিয়েছিলো সেই কমেন্টগুলি পড়তে হাসতে হাসতে মরে গেলে আমি কিন্তু দায়ী নহি ভাইয়ু।
সেটা অবশ্য এই নিক থেকে লেখা নহে।
সেই নিকটার নাম কবিতা পড়ার প্রহর।
৩৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: জ্বরাক্রান্ত ছেলের মাথায় পানি ঢালতে থাকা চাচীমা'র নীরব কান্নার জায়গাটাতে এসে কিছুক্ষণ পড়া থামাতে হলো, কারণ নিজেও ভারাক্রান্ত হ'লাম!
"তাই সবাই যাদেরকে অবহেলা করতো, আমি শুধু তাদেরকেই ভালবেসেছিলাম" - সেটাই তো হবার কথা ছিল, সেটাই তো আপনার চরিত্রের সাথে যায়।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪২
অপ্সরা বলেছেন: আমার স্বভাব বড়ই জটিল মনে হয় আমার নিজের কাছেই মাঝে মাঝে ভাইয়া। যেমন ক্লাসে একটা মহা বেদ্দপ ছেলে সবাইকে মেরে ধরে শেষ করে, কথাই শুনে না, এক্কেরে বেয়াড়া। সেইটারেই বাধ্য করার চেষ্টায় উঠে পড়ে লাগি আমি মানে আই লাইক দেম আ লট। আর সবচেয়ে মজার কথা হলো কানে কানে বলা ছাড়া উপায় নেই সবার চাইতে আমার ঐ এক্সসেপশন্যালটাকে সবচেয়ে ভালো লাগে।
এই কাজ করে সিদ্ধ হস্ত হয়ে গেছি। বিশাল বড় বড় সব বেদ্দপকে একদম আলিফ বানায় দিয়েছি। এখন তারা মাঝে মাঝে আমাকে মিস না বলে আম্মু বলে ফেলে। হা হা হা খোদার কসম ভাইয়া একদম মিথ্যা না।
যাইহোক এখন কপালে সেই সুবাদে এক দূর্ভোগ জুটেছে। আগে শুধু নিজের ক্লাস ও আমার টিমে আমি এই কাজ করতাম। এখন এ বছর থেকে লকডাউনে বেদ্দপের লাঠি বনে যাওয়া পুরা আর্লি সেকশনের যত বেদ্দপ আছে সবকটাকেই আমার জিম্মা করে দেওয়া হয়েছে। সেইগুলাকে ক্লাস টিচার কোনোমতেই বাগে আনতে পারছে না। সেইগুলারে জড়ো করে একটা দুইটা ক্লাস নেবার দায়িত্ব আমার। তবে একটা মজার ব্যপার যেটা হলো তারা ক্লাসের পড়া না করলেও নো প্রবলেমো আগে তাদের লাগবে জীবনের পড়া।
আর তাই আমি সেই সময় বই খাতা ফেলে গান শুনাই, কবিতা শেখায়, গল্প বলি।
একদন দু তিন দিনেই সোজা মন্ত্রমুগ্ধের মত আমার হাতের আঙ্গুলের পাপেট তারা।
তারপর চলে পাপেট শো। হা হা হা
তবে ভাইয়া এই মেয়েটাই আমি কি করে বুঝলে? মানে নীরা......
সে তো অন্য কোনো নীরাও হতে পারে.....
৪০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৪
একলব্য২১ বলেছেন: তুমি তোমার অনেক পাঠককেও পাপেট বানাইছো। তারা তোমার আঙ্গুলের হেলোনিতে নড়াচড়া করে। এটা ঠিক না। এটা কালো জাদু।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!
আমার ৪ নং পর্ব রেডি।
দেবো???
দিচ্ছিলাম না দুইটা কারণে
১। তোমরা দুজন নেই। আরও একজন অকপটে ভাইয়াও ৪ নং পড়ার জন্য উদ্গ্রীব ছিলো। সেও নেই তাই।
২। দুই নং কারণ সারা সপ্তাহ গিটার প্রাকটিসের সুযোগ পাইনি। আসলে পাইনি তা নয় হারিয়েছি আর কি আর আজকে সন্ধ্যায় ক্লাস।
৪১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৫
একলব্য২১ বলেছেন: আমার ৪ নং পর্ব রেডি।
দেবো???
দেবো? মানে দিয়ে দাও। শুভ কাজে দেরি করতে নেই। আমি অবশ্য এখনই পড়তে পারবো না, তবে সময় করে কয়েক ঘণ্টা পর পড়ে নিব। আমার তরফ থেকে ইয়েস। বাকিটা তোমার ক্যালকুলেশন।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২২
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে।
তবে আর একটু কারেকশন করে নেই।
নইলে কেউকেউ আমাকে ইন্নানিল্লাহ করে দেবে।
এই কারণেই আমি পরিচিত নিকে লিখতে চাইনা।
মনের ভাব অকপটে প্রকাশ করতে দ্বিধা দ্বন্দ জাগে।
৪২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২০
একলব্য২১ বলেছেন: আপু, আমি এখন সামু থেকে বেরিয়ে যাব। আবার পরে ঢুকবো। লেখা যখনই দাও পড়ে নিব।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২২
অপ্সরা বলেছেন: আত্তা আত্তা ! বুদতি!!!!!!!!!
৪৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: "এই মেয়েটাই আমি কি করে বুঝলে? মানে নীরা......সে তো অন্য কোনো নীরাও হতে পারে....." - তা তো পারেই। তবে আমি ভেবে নিয়েছি এটা লেখকেরই আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথা, যেহেতু গল্পটা উত্তম পুরুষে (ইন ফার্স্ট পার্সন) বর্ণিত হয়েছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া সবার মত তুমিও ভাবো।
আমিও অবশ্য সকলের মন্তব্য দেখে ভাবি আসলেই তো আমার কয় জীবন!!!!!!!!
হা হা হা হা
যাইহোক খুব তাড়াতাড়ি ৫ দিয়ে দেবো কাল রাতে ৪ দিয়েছি।
৪৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:২৫
মুক্তা নীল বলেছেন:
লিড চরিত্রের খোকাভাইয়ের ওই বাড়িতে এখন বলতে শুধুমাত্র দাদি আর নীরুই ছিলো । আসলে কিছু কিছু মানুষের জীবনে মনে হয় দুঃখ যখন আসে সব দিক দিয়েই আসে ।
ছবিটা খুব ভালো এঁকেছো তুমি ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৯
অপ্সরা বলেছেন: দাদী যা ছিলো শুধু মনে মনেই। সামনে সামনে তার এত দরদ দেখাবার সাহস ছিলো না।ওমন অসুখে বিসুখে কাজের লোকজনের জন্যও নির্দেশ আদেশ দেবার রাইটটিই শুধু তার ছিলো। এর চাইতে বেশি না।
৪৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৯
মুদ্দাকির বলেছেন: কঠিন কাহিনী যায়গায় যায়গায় মনে কষ্ট লাগে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: হুম!!!
কষ্টের কাহিনীই তো......
৪৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ব্লগে প্রতিদিন ৮/১০ ঘন্টারও বেশি পরে রয়েছিলাম। সে সময় কোথায় গেল! এখন কতোজনকে দেখি না। কতোজনে হারিয়ে ফেলেছি চীরতরে! এমন করে হারিয়ে যাবে অনেকেই। আমিও হয়তো। গল্পটি বেশ জমেছে। পড়ে যাচ্ছি। শুভকামনা রইলো আপুনি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: এ জীবনে সকলি হারায়.......
জানি ভুলে যাবে যে আমায়!!!!!!!!!!!!!!
সবই বদলে যায় ভাইয়ামনি!!
তবুও তো আছো।
তুমি আছো আমি আছি আরও কেউকেউ আছেন!!!
৪৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২৫
আখেনাটেন বলেছেন: নিরুপমারা দুষ্টু আছে দেখছি.........
খোকাভাই চরিত্রটাকে আর একটু গুরুত্ব দিলে মনে হয় ভালো হত.....বেচারা মটকা মেরে চিলেকোঠায় পড়ে থাকছে...কথা টথাও বলছে না.........খালি নিরুই সিঁড়ি ভাঙছে.....
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমার গল্পের সবগুলা নায়িকা এত দুষ্টু হয় কেনো বুঝলাম না।
আর নায়কগুলো সব মটকা মারা।
পিটাই ছাল উঠানো দরকার তাদের.....
নীরুকে দিয়ে সিড়ি ভাঙ্গাচ্ছে খালি.....
৪৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: এই ছবিটা আমাকে আর দিলা না
২২ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: ঠিকানা দাও । পাঠায় দেই কুরিয়ারে!
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: চমৎকার শুরু ❤️