নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের বাড়িটাতে ঠিক আমার বয়সী তেমন কেউ ছিলো না। চাচাতো ফুপাতো ভাইবোনগুলি হয় সব আমার থেকে বেশ কয়েক বছরের বড় নয় কয়েক বছরের ছোট ছিলো। তাই চাচাত ফুপাতো ভাইবোনদের মাঝে বন্ধুসুলভ যে ব্যপারটা জন্মে তা ঠিক জন্মেনি আমার। মীরা আপু আমার থেকে বেশ কয়েক বছরের বড় ছিলেন। গুরু গম্ভীর চুপচাপ স্বভাবের হবার কারণে তার কাছে তেমন পাত্তা পেতাম না আমরা। তবে তিনি বড়বোনের মতই এ বাড়ির সকল ছেলেমেয়েদেরকে ভালোবেসেছিলেন। বিশেষ করে ঈদের আগের রাতে সবাইকে মেহেদী লাগিয়ে দেওয়া। ঈদের দিন টিপ পরিয়ে দেওয়া। যে কোনো উৎসবে চাচীমাদের সাথে তোড়জোড়ে মীরা আপুই ছিলেন অগ্রগামী। সেই মীরা আপুর এ বাড়ি থেকে চলে যাওয়ার পর আমার ঘাড়ে অটোমেটিক এসে পড়লো এ সকল কিছু দায় দায়িত্ব ও সকলের এক্সপেকটেশন। কিন্তু আমার সেদিকে কোনো মন ছিলো না, আমি শুধু খোকাভায়ের দায়িত্বই কাঁধে তুলে নিয়েছিলাম নিজ দায়িত্বে সকলের অলক্ষ্যে। তাই মা চাচীমা দাদীমার গঞ্জনা লাঞ্ছনা শুনবার সময় ছিলো না আমার এত। আমার মন তখন সারাক্ষনই পড়ে থাকতো চিলেকোঠার ঘরে, খোকাভায়ের কাছে।
খোকাভাই যাই করতো তাই আমার কাছে তখন সুন্দর। শুধু এ বাড়ির মানুষগুলোই নয় খোকাভাই এ পাড়ার বা তার নতুন ভর্তি করিয়ে দেওয়া কলেজের কারো সাথেই তেমন মিশতো না। সব দিন ঠিক মত কলেজেও যেত না খোকা ভাই। তাতে এ বাড়ির এবং স্বয়ং তার মা আমার বড় চাচীমারও তেমন কোনো মাথা ব্যথা ছিলো না। অথচ অন্যান্য চাচাদের ছেলেমেয়েরা কেউ পরীক্ষায় খারাপ করলে তাদের পিঠে বড় বড় তাল নারকেল ফেলতে কার্পন্য করতেন না তাদের বাবা মায়েরা। এই দিক দিয়ে খোকাভাই ছাড় পেয়েছিলো। তার জীবন যেন ইচ্ছা স্বাধীন। এক মুখ দাঁড়িগোফ থাকলেও কেউ কিছু বলে না, না খেলেও বলে না, কলেজে না গেলেও কেউ কিছু বলার নেই। তাকে যেন দায় সারা কলেজে ভর্তি করানো হয়েছে। এখন পাস করুক কি ফেইল করুক কারো কিছুই যায় আসে না। ঐ শাসন বারনের বাড়াবাড়ির বাড়িতে এই দিক দিয়ে খোকাভাই সুখে ছিলো।
একদিন বিকেলে বড় ফুপুআম্মা তার শ্বাশুড়ি শ্বশুরকে নিয়ে তার যেন কোন এক আত্মীয়ের বিয়ের দাওয়াৎ দিতে এসেছিলো। বাড়ির মুরব্বীরা তাদেরকে আপ্যায়নে তটস্থ ছিলো। এই রকম দিনগুলো আমার বড় আনন্দের ছিলো। মেহমান আত্মীয়-স্বজন বা বড়বড় মানুষের আপ্যায়ন আয়োজনে বাড়ির লোকজন এমনই ব্যতিব্যস্ত থাকতো তো আমাদের দিকে বিশেষ করে আমার দিকে এক চোখ লাগিয়ে রাখা মা কোনো চোখ কান দিয়ে রাখতে পারতো না। নইলে সারাক্ষনই ছিলো, নীরু, এ্যই নীরু কোথায় তুই? কোনো সাড়া শব্দ নেই কেনো? আবার কি দূরাভিসন্ধি হচ্ছে। কেমনটা লাগে! আমি কি সারাক্ষন হই হট্টগোল করে জানান দিয়ে বেড়াবো নাকি বাড়ির মধ্যে যে আমি আছি? যাইহোক সেসব দিনে একটু আমার হদিস না পেলেই মায়ের এই চিৎকার চেচামেচি আমার মোটেও ভালো লাগতো না। এ্যই যে কই ছিলি? কোথায় ছিলি? কি করতেসিলি শুনি? যদি বলতাম মা কিচ্ছু করছিলাম না। ওমনি দ্বিগুন জোরে মা চিল্লাতো, হ্যাঁ কিচ্ছু করছিলাম না না? শুদ্ধভাষা ঝাড়া হচ্ছে! কিচ্ছু না করে এক সেকেন্ডও থাকার বান্দা তুমি না! বল কি করতেছিলি? মা কখনও আমাকে এক মুহুর্তও বিশ্বাস করতো না।
কিন্তু ঐ যে আমি ছিলাম ডোন্ট মাইন্ড টাইপ। কারো বিশ্বাস অবিশ্বাসের ধার না ধেরেই আমার মন যা চাইতো তাই করেই চলতাম। সোজা কথায় মা থাকতো ডালে ডালে আর আমি পাতায় পাতায়। আরেক ছোট গোয়েন্দা ছিলো রুমা। এমনই শয়তান মেয়ে। মা যখন আমাকে সন্দেহের চোখে পুলিশি জেরা করতেন আর আমি আমতা আমতা কিচ্ছু জানিনা কিচ্ছু করিনি তখন ঐ ঘরের শত্রু বিভিষন ফোড়ন কাটত, চাচীমা নীরু আপু মিথ্যা কথা বলছে, নীরু আপু না ছাদে ঘুরে বেড়াচ্ছিলো তাও আবার চুল ছেড়ে। আমাদের ছোটবেলায় চুল ছেড়ে ঘোরা মানেই মহা অপরাধ ছিলো। সন্ধ্যা হতেই টাইট করে দুই বেনী বেঁধে দিতেন ছোট চাচী। এক এক করে ৭ জন মেয়ে ছিলো বাড়িতে একদম ছোট দুইটা ছাড়া সব কটিকেই সেই বেনী বাঁধতেই হত। শুধু কি টাইট করে বেনীই? সেই বেনী এবং প্রত্যেক সপ্তাহে নিয়ম করে তেল দিতে হ্ত চুলে একবার করে। সেই তেল আবার যেন তেন তেল না। আমার দাদীমার হাতে বানানো গাছের নারকেল কেটে শুকিয়ে তারপর সেই নারকেল টুকরা দিয়ে বানানো তেল।
উফ বলতে গেলাম এক কথা। বলতে বলতে চলে গেলাম আরেক কথায়। বলছিলাম বড় ফুপু আম্মা আর তার শ্বশুর শ্বাশুড়ির আগমনে সারা বাড়ি তখন তটস্থ। আমার দিকে মায়ের মনই নেই। সকল চাচীমা তাদের দেহ মন আত্মা দিয়ে সেই অতিথি সেবায় মগ্ন।সে সুযোগে আমি আবার এক দৌড়ে ছাদের ঘরে। তখন মনে হয় শরৎকাল ছিলো। ঝকঝকে নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। কেউ ছিলো না ছাদে। শুধু চাচীমাদের রোদে শুকুতে দেওয়া লাল নীল শাড়িগুলি সেই শারদীয়া বাতাসে উড়ছিলো। আমি ছাদে উঠে দেখলাম খোকাভাই এক বিশাল বড় নাটাই হাতে। আর আকাশে উড়ছে এক আশ্চর্য্য বিশাল বাজপাখি। বাঁজপাখিটা পাখি নয় সেটা একটা ঘুড়ি। আমি আনন্দে তালি দিয়ে উঠলাম। দৌড়ে গেলাম খোকাভায়ের কাছে। বললাম, আমিও উড়াবো আমিও!! আমার স্বভাবসিদ্ধ মাতব্বরীতে হাত থেকে কেড়ে নিতে গেলাম আমি নাটাইটা আর ওমনি ঘুড়িটা পড়তে শুরু করলো। খোকাভাই আমাকে ধাক্কা দিয়ে সেই ঘুড়ি বাঁচাতে টান দিল। খোকা ভায়ের সেই ঘুড়ি বাঁচাবার আপ্রাণ চেষ্টা দেখে ঘাবড়ে গেলাম আমি কিন্তু ঘুড়ি তখন কার আকাশে না উড়ে নীচে পড়তে পড়তে লটকে গেলো বেশ খানিক দূরে এক বিশাল তাল গাছের মাথায়। খুব রাগ করলো খোকাভাই। কি করলি তুই নীরু হ্যাঁ! কত্ত কষ্ট করে বানিয়েছি সারা রাত জেগে আর তুই সেই ঘুড়ি ফেলে দিলি! এখন যা ঐ তাল গাছের মাথায় উঠে ঘুড়ি নিয়ে আয় পেত্নী। নাইলে কান ধরে দাঁড়ায় থাক। খোকাভাই তখন ঘুড়ি হারাবার দুঃখে ভৎসনা করছিলো আর আমি খোকাভায়ের দুঃখে। গাল ফুলিয়ে হাড়ি করে দাঁড়িয়ে রইলাম আমি। আর খোকাভাই রাগ করে নাটাই ছুড়ে ফেলে ঘরে চলে গেলো।
আমি সেখানেই দাঁড়িয়ে রইলাম। আমার দুচোখে তখন অঝর ধারা শ্রাবন বরিষন। আর সেই বাজপাখি ঘুড়ি ভচকে গিয়ে তখনও ঐ তালগাছের মাথায় লটপট করছে। আমি মন খারাপ করে ছাদের নীচু পানির ট্যাংকটার উপর গিয়ে বসে রইলাম।এই পানির ট্যাংক কেনো যেন আমার খুব প্রিয় ছিলো। যেন আমার মন খারাপের গোস্যা ঘর। আগের দিনে রাজা বাদশাহ দের বাড়ির মেয়েরা নাকি রাগ বা অভিমান করলে গোস্যা ঘরে গিয়ে ঢুকতো আর আমি মায়ের বকা খেলেই এই পানির ট্যাংকের উপর বসে থাকতাম আমার গোস্যা পানির ট্যাংকে। কতক্ষন বসে ছিলাম জানিনা। একটু পরে দেখি খোকাভাই সামনে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে হাতে আরও বড় এক বিশাল কমলা রঙের পাখি। মানে পাখি ঘুড়ি। একটু আগে রাগের চিহ্নমাত্র নেই মুখে। বললো,
- গাধী মেয়ে। হুট করে কি ঘুড়ি ধরলেই উড়ানো যায়?
- তাইলে কেমনে উড়ানো যায়?
- আরে শিখতে হবে তো। ঘুড়ি উড়ানোরও তো নিয়ম আছে তাই না?
- ছাই আছে। এটা কোনো নিয়ম হলো?
- তাই নাকি? সব কিছু কি তোর গায়ের জোরে হবে?
আমি জেদ করে বললাম- হ্যাঁ হবে।
খোকাভাই আমার হাত ধরে বললো,
- চল তোকে শিখায় দেই কেমনে ঘুড়ি উড়াতে হয়।
আমি সাথে সাথেই সকল রাগ দুঃখ আর অভিমান ভুলে এক লাফে উঠা দাঁড়ালাম।
খোকাভাইই শিখিয়েছিলো আমাকে নাটাই ধরা বা কি করে ঘুড়িটা ঠিক ঠাক উড়াতে হয় আকাশে। খোকাভাই বলতে গেলে এক ঘুড়ি শিল্পী ছিলো পাখি থেকে শুরু করে বাঘ ভালুক সবই উড়াতে পারতো সে আকাশে ঘুড়ির কাগজ আঠা আর কাঁঠি দিয়ে। এই ঘুড়ি উড়ানোর পাগলামীটা খোকাভাইকে এনে দিলো আমার আরও কাছে।রোজ রোজ ছাদে ঘুড়ি উড়াবার সময় অসময়ে আমি চুপিসারে উঠে যেতাম ছাদে। আমার তখন শয়নে স্বপনে খোকাভাই আর খোকাভাই। ঐ একবাড়ি লোকের চোখে ধুলো দেওয়া কম ছিলো না। হয় আমরা অতীব চালাকীতে সেটা লুকাতে পেরেছিলাম নয় আমাদের দিকে আসলে কারো খেয়ালই ছিলো না।
সে সময়টাতে একটা রেওয়াজ ছিলো মানে বলতে গেলে সেটা সে যুগের এক ট্রেন্ড ছিলো আমাদের স্কুলের বেঞ্চে, ঘর বাড়ি পাঁচিলের দেওয়ালে এমনকি মোটা গাছের গুড়িতেও পেন পেনসিল বা গাছের গা কেটে কেটে ব্লেড দিয়ে লোকজন লিখে রাখতো লীনা + পলাশ,
বকুল+ শিমুল। এমন সব গাইয়া টাইপ খে্ত্তু কারবার। মানে এখনকার ছেলেমেয়েরা তেমনই বলবে আর কি। তবে সে সময় এমন লেখা এবং তা বাবা মায়ের চোখে পড়া ভীষন অপরাধ ছিলো। কিন্তু আমার খুব লিখতে ইচ্ছা হত খোকাভায়ের নামের সাথে আমার নিজের নামটাও।
আর তাই একদিন খেলাছলে এক পড়ন্ত বিকেলে ইটের টুকরো কুড়িয়ে ছাদের দেওয়ালে এক কোনে, লাল লাল হরফে লিখলাম,
"খোকা+ নিরু " কি ছেলেমানুষী কান্ড। সত্যি সে কথা ভাবলে বড্ড হাসি পায় এখন আমার। হাসি পাবার কারণটা অবশ্য শুধু সেই খেত্তু টাইপ কাজটাই না। সব সময় নিজেকে গুটিয়ে রাখা খোকাভাইকে পরদিন চাচীমা যেভাবে কান ধরে হিড় হিড় করে ছাদে টেনে নিয়ে গেছিলেন সেই দৃশ্যটাও মনে পড়া। ছাঁদে আচার রোদে দিতে এসে চোখ পড়েছিলো তার ঐ লেখায়। তারপর তিনি রাগে পাগল হয়ে উঠেছিলেন। আমাকেও ডেকেছিলেন তার আগেই তবে খোকাভাই না আসা পর্যন্ত কিছুই বলেননি। আমাকে দাঁড়া করিয়ে রেখেই অজস্র বাক্যবানে জর্জরিত করেছিলেন তিনি খোকাভইকে। আমাকে একটা কথাও বলেনি। বেচারা খোকাভাই সেই লেখা লেখেনি। লিখেছিলাম আমিই। অথচ আমার জন্য তাকে এত বকা খেতে হলো।
চাচীমা উন্মাদের মত খোকাভায়ের এই বোকামীর চিহ্ন মুছে ফেলতে চাইছিলেন ঘড়া ঘড়া জল ঢেলে। ছোট একটি শলার ঝাড়ু দিয়ে ঝাঁট দিয়ে, ঘষে ডলে উঠাতে চাইছিলেন সেই চিহ্ন। চাপা আক্রোশে ভৎসনা করছিলেন তিনি খোকা ভাইকে। এই আশ্রয়টুকু হারাবার সু পরিকলি্পিত বন্দোবস্তের যোগাড় দেখে রাগে পাগল হয়ে উঠেছিলেন তিনি। আসলে আজ বুঝি সেটা শুধু রাগ ছিলো না, ছিলো শেষ আশ্রয়টুকু হারাবার ভয়। চাচীমার আর কোথাও যাবার জায়গা ছিলো না। চোখ দিয়ে পানি পড়ছিলো তার। সেই অজস্র বকুনি আর ঘড়া ঘড়া জলে মুছে ফেলতে চেয়েছিলেন উনি আমাদের সেই ভয়ংকর ছেলেখেলার স্মৃতি।
কিন্তু তাতে কি লাভ?
ঐ যে ঐ গানটার মত- আমার হাত বান্ধিবি, পাও বান্ধিবি মন বান্ধিবি কেমনে.....
আগের পর্ব
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা এটি একটি আনসল্ভড প্রেম কাহানী যাহা ওমন হাজার হাজার আছে বাংলার ঘরে ঘরে।
কিন্তু ক্যাচাল+ প্যাচাল = ?
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৪
ককচক বলেছেন: লেখাটা আমারে শৈশব কৈশোরে নিয়ে গেছে। আমি যখন মাধ্যমিকে পড়তাম, তখন বাবাচাচা সবাই একবাড়িতে একসাথে ছিলেন। পরিবারের ২২ জন সদস্য। সেই বাড়িতে এখন স্রেফ মেঝচাচা ও ছোটচাচা থাকেন। গত ডিসেম্বরে বাড়িতে গিয়ে কেমন যেনো ফাকাফাকা লাগছিলো।
স্কুললাইফের শেষের দিকে আমিও প্লাস দিয়ে নামের অক্ষর লেখার বোকামি করেছিলাম। বিশ টাকার নোটে নামের অক্ষর প্লাস দিয়ে লিখে দোকান থেকে চানাচুর কিনে খেয়েছিলাম। সেই টাকা কিভাবে যেনো বড় আপুর (কাজিন) হাতে গিয়েছিল! আপু কেমনে টের পেয়েছিলো, অকাজটা আমার, আল্লাহ জানে।
যাইহোক, সেদিন চরম শাসন, বকুনি ও জ্ঞানের কথা শুনতে হয়েছে। এর পর আমি এই অকাজ আর কখনো করিনি।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা সবার লাইফেই ছিলো মনে হয় এই প্লাস প্লাস গেইম! হা হা হা ক্যাচালভাইয়ারও ছিলো নিশ্চয়।
নীরুদের বাড়িতেও এখন আর কেউ নেই। সেজচাচা মানে মীরা আপর মা বাবা ছাড়া।
সব এমনই হয় রাজার প্রাসাদও শুন্য হয়ে পড়ে।
তবুও কত মায়া কত লড়াই।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খোকা+নীরু, আসলে আগে এসবই করত প্রেমিক প্রেমিকারা, বাথরুমের ভিতর লিখা থাক্তো বেশি
দারুন হয়েছে এই পর্বও
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা কি বলো????
বাথরুমে লিখলে তো মা বাবা পিটায় পিঠের ছাল তুলবে!!!!!!!!!
বাথরুমে লিখে কোন গাধা!!
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৮
কামাল৮০ বলেছেন: বাবা মারা ঠিকই জানে, কোন ছেলে মেয়ে কোন দিকে পা বাড়ায়।অনেকের ছোট বেলার জীবন এমন।
সৈয়দ শামসুল হকের ‘খেলারাম খেলা যা’ বইয়ের নামটাও ছিল এমন এক লেখা থেকে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০০
অপ্সরা বলেছেন: কি রকম সেই লেখা?
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১
কামাল৮০ বলেছেন: খেলারাম খেলে যা,যা হবে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০২
অপ্সরা বলেছেন: হুম কিন্তু সেই লেখাও কি ছোটবেলার গল্প থেকে ছিলো?
আমার তো মনে হয় না!
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৪
করুণাধারা বলেছেন: মনে হচ্ছে হ্যাপী এন্ডিং হবে না।
আশাকরি আমার মনে হওয়াটা ভুল হবে!!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!!!!!!!!!
তুমি না কি মনিরা আপু যেন বলেছিলো আল্লাহর ওয়াস্তে এই আরবাজের সাথে কঙ্কাবতীর বিয়ে দাও।
বিয়ে দিয়েছি কিন্তু। কঙ্কাবতী পড়ো।
কিন্তু এতদিন কোথায় ছিলে??
আসনি কেনো?
৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৫
কামাল৮০ বলেছেন: একই ব্লগেই সেই বইয়ের বুক রিভিউ লিখেছিলেন টোকন ঠাকুর।সেখানে বিস্তারিত লেখা আছে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৮
অপ্সরা বলেছেন: ওকে আমিও পড়ে দেখবো।
ভাইয়া তুমি কোথায় থাকো?
আমি আগে ভেবেছিলাম তুমি একজনের মালটি নিক বুঝি।
৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৯
কামাল৮০ বলেছেন: সেটা ছিল বড় বেলার লেখা।কিন্তু নামটা ছিল ঐ যে ক+ খ এর মতো কোন লেখা থেকে।তাই উল্লেখ করলাম।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১২
অপ্সরা বলেছেন: ওহ তাই বলো।
আচ্ছা পড়ে নেবো টোকনভাইয়ার লেখা।
৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৫
কামাল৮০ বলেছেন: আমি কানাডায় থাকি।আমার একাধিক নিক বন্ধ।তাই নতুন নতুন নিকে লিখি।পোষ্ট দেই না সুধু মন্তব্য করি তার পরও নিক বন্ধ।আমার প্রথম নিক যখন বন্ধ হয় সেই বন্ধের সমর্থনে আপনার মন্তব্য ছিলো।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: আমারও তো তাই তোমাকে চেনা চেনা লাগছে ভাইয়া। হি হি তাই তো জিগাসা করিলাম।
যাইহোক ভাইয়া তাহলে এখন থেকে মন্তব্যেও সাবধান হবে। যেন আর কোনো নিক বন্ধ না হয়।
কারণ মনে হচ্ছে তুমি ব্লগে থাকতে ভালোবাসো আর মন্তব্য দিতেও।
সম্ভবত তুমি অবসর জীবন কাটাচ্ছো।
তাই ব্লগটা তোমার সঙ্গী।
ভাইয়া যে কাজটা করতে আমাদের ভালো লাগে তার রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্বও তো আমাদের তাই না?
তাহলে এমন কিছু করো কেনো শুধু শুধু যাতে নিক বন্ধ হয়?
অনেক দোয়া করি যেন আর এমন না হয়।
মনের আনন্দে ব্লগে থাকো।
১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৭
ককচক বলেছেন: হুম। প্লাসের ইন্টারেস্টিং এবং দুঃখের কাহিনী আছে। প্রত্যেকেই থাকে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: আমাকে তোমার কাহিনীটা বলো কচকচ ভাইয়ু!
হা হা মনে হচ্ছে সকলেরই আছে।
১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৪
একলব্য২১ বলেছেন: চাপ মুক্ত মস্তিষ্ক আর নির্ভার হৃদয় নিয়ে পর্ব-৪ পড়লাম। এখন আমি এই গল্পের মায়াজালে জড়িয়ে গেছি। এই গল্পে শেষ না পড়ে শান্তি পাবো না। দারুণ লিখেছ আজকের পর্ব।
খোকা ভাইয়ের মা কি এখন বেঁচে আছেন। থাকলে কি উনি ওনার ছেলের সাথেই আছেন।
নিরুর নিশ্চয় নিজের আর কোন ভাইবোন ছিল না। তাই তো।
নিরু তার মাকে নিয়ে শুধু লিখছে। সে তার বাবার ব্যাপারে নীরব। নিরুর বাবা কোথায়।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৬
অপ্সরা বলেছেন: তোমার কাছে তো সবই দারুন!!!
তবে এটা তোমাদের জন্যই লেখা!
হ্যাঁ আছেন। কোথায় আছেন গল্পে লিখবো।
না নীরু একজনই ছিলো হা হা
নীরুর বাবাকেও আনবো। এ কদিন শুধু অন্দরমহলের কথাই লিখেছি।
১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৯
ককচক বলেছেন: গল্পটা এভারেজ গল্পের মতো। ভালো লাগতো, কিন্তু ভয়ে প্রকাশ করেও করতাম না। একিই এলাকার হওয়াতে টাকা পয়সায় এমনকি গাছে বাশে প্লাস প্লাস কাহিনী লিখতাম। তারপর একটাসময় কিছুটা বড় হলাম, অনুভূতিও আস্তে আস্তে প্রকাশিত হয়ে এলাকার আকাশে বাতাসে ছড়িয়ে পড়লো। আমারে গ্রাম থেকে শহরে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। দুরত্ব বাড়লো। দু'বছর পর দুজনই এইচএসসি পাস করলাম, এমতাবস্থায় একদিন সে কল করে বললো, তারে দেখতে আসছে। আমি নম্র ভদ্র স্টুডেন্ট, এবং একিসাথে বাবামায়ের বাধ্য ছেলে হওয়ায়- তারে ভালোমন্দ কিছু বলতে পারলাম না। মনে হইলো, সে কিছুটা দুঃখকষ্ট পেয়েছে।
তিনচার দিন পর, এক গোয়েন্দা কাজিনের মারফত জানলাম, তার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। তারপর, বিয়েও হয়ে গেলো।
এখন অবশ্য সে ভালো আছে, তার একটা মেয়ে ও একটা ছেলে আছে৷ সুখী সংসার।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৭
অপ্সরা বলেছেন: আহারে ভাইয়া।
তবে সবগুলো গল্পই এমনই।
তুমি কি এখনও পড়ালেখাই করছো?
১৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই প্লাসের ব্যাপারটা আমি সুদূর আমরিকায় একটি গুহা (Howe's Cave) ভিজিটের সময় গুহার ভেতরে লেখা দেখেছিলাম। কাশ্মীরেও পাহেলগাঁও এ যাবার পথে দেখেছিলাম। তখনই আমার মনে হয়েছিল যে এটা হয়তো বিশ্বব্যাপী 'চাপা ভালবাসা' প্রকাশের একটা সার্বজনীন উপায়!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা তাই তো মনে হয়।
আহা তখন নাম লিখেও কতই না শান্তি.....
হা হা হা
বোকা আর বুকিদের গল্প!
১৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৮
পোড়া বেগুন বলেছেন:
কত নম্বর পর্যন্ত চলবে হরিণ?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৯
অপ্সরা বলেছেন: বেগুনভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!
আজকের পড়া দাও।
বলো খোকাভায়ের প্রথম ঘুড়িটার কি হলো?
১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২২
একলব্য২১ বলেছেন: পূর্বের মত আবারও বলবো সব প্রশ্নের উওর দিতে হবে সেরকম মাথার দিব্যি কেহ দেয়নি।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমি তো সব প্রশ্নেরই উত্তর দেবো।
তবে যেটা না দেবার সেটাও এমন করেই দেবো যে দেবো কিন্তু দেবো না হয়ে যাবে। হা হা হা হা
১৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৭
একলব্য২১ বলেছেন: তোমার কাছে তো সবই দারুন!!!
মিথ্যে বলতে আমার অস্বস্তি হয়। ঘুমের ব্যাঘাত হয়। তুমি তো জানো ঘুমের সাথে আপোষ করি না।
আমি কুয়োর ব্যাঙ। হতে পারে পুকুরকে আমার সমুদ্র মনে হয়।
অসম্ভব ব্যস্ততার পর আমি অনেক শান্তিতে তোমার লেখা এখন পড়েছি। আমার কাছে দারুণ লেগেছে। তাই তো বলেছিলাম ছাপার যোগ্য।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে ঠিক আছে।
৩/৪ দিনের মাঝেই আবার ৫ দিয়ে দেবো।
১৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪১
ককচক বলেছেন: দু'বছর হবে, প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখা শেষ করার।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫১
অপ্সরা বলেছেন: এখন নিশ্চয় জব করো।
এইবার নতুন করে নিশ্চিন্তে কারো নামের সাথে নিজের নাম লেখো। কেউ যেন আর বকা না দিতে পারে।
১৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:২২
ককচক বলেছেন: ওকে
শুভকামনা
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!
শুভ কামনাটা তোমার জন্য নিশ্চয়!!!
১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৩৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: নস্টালজিক স্মৃতিসুধায় ভরা কথামালা আর অপূর্ব বর্ণনা অতীতের পূরাতন কোন কোঠাবাড়ীর অন্দরমহল আর ছাদের চিলেকোঠা খুলে দিল। মনে হল এই ঘটনাগুলো যেন খুব চেনা। নীরু নামের জেদী মেয়েটা, উপেক্ষিত খোকাভাই আর তার দুখিনী মায়ের গল্প মন ছুয়ে গেল।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪০
অপ্সরা বলেছেন: শ্রাবনধারা আপুনি!!!!!!!!
তুমি তো আমার মতই।
যদিও আমার জড়ুয়া বেহেনা নহে তুমি তবুও মনে হয় আপন বোন বোন এমন কাউকে কাউকে।
যেমন করুনাধারা আপুনিকেও।
জানিনা কেনো এমন মনে হয়। কিন্তু হয়.....
২০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: অবশেষে এই পর্বটা পড়লাম!
আগের পর্বগুলো পড়ার বিশেষ আগ্রহের জন্য এটা পড়া দরকার ছিল।
আশা করি এখন থেকে আর কোন পর্ব মিস হবে না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ওকে ভাইয়া।
জানো কেউ কেউ সিরিজ একদম লাইক করে না কারণ পরের পর্বের বিরক্তিতে।
কিন্তু কত কথা বলার আছে একবারে কি লেখাই যায় বা পড়াই যায় বলো?
২১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪২
অপ্সরা বলেছেন: চারিদিকে সবার রাগ করাকরি দেখে মনে হয় মন্তব্যে অতি সাবধান হয়ে গেলে ভাইয়া।
হা হা হা হা হা হা
যে ইমেজ ক্রিয়েট করেছো তাতে এই গুরুগম্ভীর কমেন্ট কিন্তু গরুগম্ভীর হয়ে গেলো।
২২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০০
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: এক নিশ্বাসের পড়ে শেষ করলাম! সামনের পর্বে মনে হয় লাঠি চালান থাকতে পারে-যেই লেভেলের দুষ্টমি চলছে প্রিয় খোকা ভাই এর সাথে
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা লাঠি চালান মানে কি!!!!!!!!!!!
নিশ্চয়ই পিঠের উপরে!!!!!!!!! হা হা হা হা
পিঠের উপর ওমন আমাদের অনেক চলেছে।
তবুও আমরা তো অকুতভয় ছিলাম অবশ্য মনে মনে ।
সামনে সামনে ভিজাবিড়াল!!!!!!!!!!
২৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: হ + জ, হ + র,..... এভাবে কতো লিখেছি...... আমার ধারণা, এই ধরনের লেখা দুনিয়া জুড়ে সকল প্রেমিক প্রেমিকারাই লিখে....
খোকা + নিরু র জন্য শুভ কামনা। +
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা তাই তো মনে হচ্ছে । আমি ভেবেছিলাম শুধু এসব নীরুদের মফস্বলী শহরেই হয়।
২৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২৩
রানার ব্লগ বলেছেন: মেট্রিক পরিক্ষার পর দেশে গিয়ে এক গাছের গায়ে এমন প্লাস জাতীয় কিছু লিখেছিলাম। গাছ কাটা হয় নাই সেই গাছ এখন মহিরুহ সাথে সাথে প্লাস এখন বিশাল আকারে দৃশ্যমান। নামটা আছে মানুষ টা জানি না কোথায়?!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় কি বলো!!!!!!!!!!!
প্লিজ ছবি তুলে এনো।
আমি দেখতে চাই!!!!!!!!
ওকে মানুষটাকে খুঁজে দেবো প্রমিজ!!!!!!!!!!!!!!
সেই ছবি দিয়ে ভাইরাল ভিডিও বানাবো।
ঐ মেয়ে আর যাবে কোথা!!!!
রানু রানু করে দৌড়াই আসবে হাসব্যান্ডের কাছে মাইর খাবার ভয়ে!!!
২৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একটা বড় তালা আর এক জোড়া বেতের সাহায্যে এই প্রেমরোগ নির্মূল করা সম্ভব।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা এতক্ষনে গরুগম্ভীর মন্তব্য থেকে চুয়াত্তরা গাম্ভীরা রাগের মন্তব্য হইলোক!!!!!!!!!!!
সত্যি মাঝে মাঝে আমাদের স্কুলের বেয়াড়া বান্দরদেরকে আমরা কোনোমতেই বাগে আনতে পারি না।
জানো সেদিন নাকি লকডাউনের পরে এমনই বাড় বেড়েছে শুনেছি দুইটা ক্লাস সেভেনের ছেলে আর মেয়ে নাকি সবার সামনে কিস দেবার সাহস দেখিয়েছে।
এমন ঘটনা মনে হয় কোনো স্কুলে জীবনে কখনও হয়নি। সেই খবর যখন কানে আসলো। টিচাররা ভয়ার্ত কেমনে এই কথা প্যারেনট্কেই বা বলবে। পুরাই গুরু গম্ভীর অবস্থা।
আমি তখন গরু গম্ভীর সমাধান দিলাম তোমার মত।
বললাম কিচ্ছু লাগবে না আমাকে একটা বড় লাঠি দেন আর একটা রুমে ঐ দুইটাকে ছেড়ে দেন আমার হাতে। সারাজীবনে কাউকে কিস করার সাধ মিটায় দেবো!!!!!!!!!! হা হা হা হা তখন অবশ্য আমি নীরুপমার কথা মনে রাখিনা। কঙ্কাবতীকেও না
এমনকি কবিতা আপাকেও না আমি শুধু তখন গরুগম্ভীর সমাধানে ইঁচড়ে পাকাদের কেমনে সিধা বানানো যায় উহাতেই মগ্ন থাকি।
২৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি আসলে মানুষের সাইকোলজি বোঝেন। আমি ভেবে রেখেছিলাম যে আপনি জিজ্ঞেস করলে আমি আপনার প্রতি-মন্তব্যের মত বলব। বলার আগেই বুঝে ফেলেছেন। এত বোঝেন বলেই তো গল্পের নায়িকার ১৫ বছর বয়সে পাঞ্জাবি নিয়ে টানাটানি।
তবে কথা ঠিক। অল্প কথায় মনের ভাব প্রকাশ করতে হবে। ব্লগের অবস্থা ভালো ঠেকছে না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০২
অপ্সরা বলেছেন: ফুহ!!!!!!!!!!!! এবং ফাহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ব্লগের অবত্তা এই দীবনে কম তো দেতলাম না!!!!!!!!!!!!
এতব আমি থোড়াই কেয়াল!!!!!!!!!!!!
মনের কথা অকপটে বলিলেই তবেই শান্তি শুধু সীমা ছাড়াইয়া গেলে মাঝে মাঝে বিপদ। কিন্তু তাতেও যদি প্রিয় মানুষ ভুল বুঝে মানে এইটুকু বুঝে না আমরা ভুল করি বটে তবে ভুল করেও প্রিয়মানুষকে হারাতে চাই না তবেই সকল সমাধান।
কাজেই নো চিন্তা যে সব বেক্কল ভাইয়া আপুরা ভুল করে ফেল্লেও বুঝবে না তাদের ভয়ে গরুগম্ভীর মন্তব্য রুধিবার কোনো অবকাশ নাই আমার কাছে।
তবে কোনো কোনো বেক্কলের ছড়া এবং মন্তব্য আই রিয়েলী এনজয় আ লট!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
হা হা হা হা মানুষ একটু আধটু হিংসা না করলে না আমার ভালোই লাগে না।
মনে হয় আমি এত্তা পানসে বুড়ি!!!
না না আমি পানসে বুড়ি হতেই চাই না।
আমি হবো পান্তা বুড়ি। পান্তা ভাতে থাকবে ঘি সাথে লবন মরিচ কাঁচা এবং পাকা মানে শুকনা মরিচ পোড়া এবং সরিষার তেল ইয়াম্মি ইয়াম্মি!!!!!!!!!!! আমি তাবো!!!!!!!!!!!!!!
২৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঐ দুই ছেলে মেয়েকে বলবেন তারা যেন সবার সামনে কিস না করে। তাতেই চলবে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৫
অপ্সরা বলেছেন: ইয়েস!!!!!!!!!!!!!
সবার সামনে করেছে বলেই তো এই দশা জীবনে!!!!!!!!!!!!!!
এই সমাধান দিলে এক লাঠির বাড়িতেই কাজ হবে।
এক লাঠির বাড়ি দিয়ে বলবো-
খবরদার আর কারো সামনে না। তবে লুকাই লুকাই ......... হা হা হা
একদম নীরুপমার বুদ্ধিও নাই গাধাগুলার।
২৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এই বয়সটাই এমন তাইনা বোন অপ্সরা । এ যেন -
" চোখেতে অনেক রং (কিছু) ভাল লাগে
আপন করে পেতে স্বাদ যে জাগে,
তবুও ভাল লাগা , ভালবাসা এক নয় " । কিংবা
" মন কিযে চায় বলো
যারে দেখি লাগে ভালো,
মন সেত বাধা মানেনা
কি জানি কেন জানিনা"।
আহাঃ এই (+ ) মানেই ছিল তখন অনেকটা আবেগ-ভাললাগার জায়গা। এর জন্য কত কিই হত এখন যা ডাল-ভাত।
আর তাতো হাচাই , " আমার হাত-পাও বানবার পারবা , মাগার মন নয় " - আর তাইতো ভাললাগা ( প্রেম নয় ) এত মধু (আবেগ) ময়।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা গান শুনে হাসতে হাসতে মরলাম ভাইয়া।
তুমি কি আমাকে চিনেছো তো?
আমি হইলাম সব জড়ুয়া বেহেনাদের বড় বইন।
হুম ঐ বয়স তো ওমনই হয়...... চোখে রঙ্গিন চমশা! হা হা হা
২৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৮
অক্পটে বলেছেন: "আমার হাত বান্ধিবি, পাও বান্ধিবি মন বান্ধিবি কেমনে....."
আসলেই তো তাই। ভাগ্যিস মন বান্ধিবার কোন মন্ত্র মানবকুলের জানা নেই তাই রক্ষে।
খুব ভালো লাগল। আমার মনে হয় পৃথিবীর সকল মানুষের জীবনেই এমন একটা সময় আসে যখন নিজের সমস্ত অতীতটাকে পরিক্রমা করতে ইচ্ছে করে। এই লেখা পড়ে আমারও তেমনই লাগছে। বার বার হারিয়ে যাচ্ছি অতীতের সেই ফেলে আসা দিন গুলোতে।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৬
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!
তুমি আসছিলে না বলে তোমাকে এই লেখা লিখে ডেকে আনতে চেয়েছিলাম। কিন্তু হাজারটা ঝামেলায় ভুলে গেছি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০০
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া ৬ নং দিয়েছি তো!!
৩০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৮
মিরোরডডল বলেছেন:
একান্নবর্তী পরিবারের বর্ণনা, কৈশোরের সেই ছাদ, নাটাই, ঘুড়ি পড়তে ভালো লেগেছে ।
নামের চেয়ে বেশি দেখেছি দুজনের নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে প্লাস লেখা । এটা দেশে এবং দেশের বাইরেও দেখেছি ।
আমি কখনও এরকম লিখিনি, কি যেন ! মনে হয় রোবোকপ ছিলাম ।
কিশোরী বয়সে প্রেম করিনি ।
আমরা অনেকগুলো বোন ছিলাম ।
রোমিওরা সবসময় লাইন দিয়ে থাকতো ।
বোনরা ওগুলো নিয়ে ফান করতাম ।
কিন্তু ওই পর্যন্তই ।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা সব গোপন গল্প বের হচ্ছে সবার মিররমনি!!!!!!!!!
হা হা তোমার জুলিয়েট বোনদের সবাইকে আমি ছাদের আলসেতে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখতে পাচ্ছি কিন্তু মনের চোখ দিয়ে।
৩১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক ঠিক - আমার সিরিজ পড়তে গিয়েও সবার বিরক্তি ধরে। বুঝি সব- কিন্তু সব কথা কি দু'চার পাতায় বলা যায়
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আসলে মানুষ তো লিখে নিজের জন্যই .......
আসল সত্য হলো সেটাই.......
শুধু লিখে লিখে মনের কথা বনে মানে ঘরের কথা পরকে জানায় আর কি .......
৩২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫০
একলব্য২১ বলেছেন: রোমিওরা সবসময় লাইন দিয়ে থাকতো ।
বোনরা ওগুলো নিয়ে ফান করতাম ।
মিরোরডল,
এ রকম কি কখনো হয়েছে কোন এক স্ট্রীট রোমিওকে তোমদের একাধিক বোনেরই ভাল লাগতো। রাস্তায় বের হলে এদিক ওদিক তাকাতে কোথায় সেই রোমিও।
আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন হঠাৎই একদিন ভর দুপুরে আমাদের বাড়ির পাশ দিয়ে আমার থেকে বেশ কিছুটা বড় একটা মেয়ে হেঁটে যাচ্ছিল, তাকে দেখে আমার এত ভাল লাগলো যে, আমি তাকে অনেক দূর পর্যন্ত অনুসরণ করেছিলাম। অনেকটা পান পাতার মত চেহারার আদল ছিল। এই কথা যখন লিখছি তখনও আমি আমার মানস পটে তাকে দেখতে পারছি।
অদ্ভুত ব্যাপার কি জানো আমার শৈশব জীবনে যে কয়েকজন মেয়েকে ভাল লেগেছিল তারা সবাই আমার থেকে বয়সে বড় ছিল। একজন ছিল পাশের বাড়ির আমার বন্ধুর বড় বোন। মজার ব্যাপার আবার বড় ভাইও তাকে আড় চোখে দেখতো।
এখন বুঝতে পারি এগুলো সবই ছিল infatuation.
view this link
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৯
অপ্সরা বলেছেন: আহালে আহালে আহালে...........
সবার গল্প বের হয়ে যাচ্ছে তো!!!!!!!!!!!!
এই যে এত গল্প জীবনে তবুও তো একটা লেখাও লিখলে না ভাইয়ু!!!
৩৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০০
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা তোমার জুলিয়েট বোনদের সবাইকে আমি ছাদের আলসেতে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখতে পাচ্ছি কিন্তু মনের চোখ দিয়ে।
ভালোই বলেছো আপু ।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে জুলিয়েটদের ছাদে লাইন দিয়ে দাড়াতে হয় না ।
যে কোন বাসায় যদি একাধিক কিশোরী তরুণী থাকে, সেখানে রোমিওদের বাড়ির আশেপাশে ঘুরঘুর করতে দেখা যায় ।
এটা একটা কমন চিত্র ।
আর আমার কৈশোরের কথা এর আগে ধুলোর পোষ্টে শেয়ার করেছিলাম ।
কেনো সেই সময়গুলো আমার একদমই পছন্দ না ।
ক্ষমতাসীন সরকারের পোষ্যদের অত্যাচারে বিভীষিকাময় সময় গেছে
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২০
অপ্সরা বলেছেন: তোমার সাথে অত্যাচার!!!!!!
তবে এমন পোষ্য অবশ্য সবখানেই থাকে।
এমন এক পোষ্য ব্লগেও ছিলো
ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!
সব পোষ্যই একদিন লাত্থি খেয়ে ছিটকায় পড়ে এবং এমনই হওয়া উচিৎ।
৩৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
নাহ শুভ, এরকম হয়নি । কেউই রোমিওদের প্রতি আগ্রহ বোধ করেনি ।
নিজেদের মাঝে জাস্ট ফান করে তাদের বিভিন্ন নামকরন করা হতো ।
কিন্তু তাদের সাথে কোনরকম ইন্টারঅ্যাকশন ছিলোনা ।
ইভেন তাদের দেয়া চিঠিও বাবার কাছে যেতো
এসবই সেইসময়ের ফান পার্ট ।
আর সিরিয়াস পার্টটা ওপরে আপুর কমেন্টে লিখেছি ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৪
অপ্সরা বলেছেন: এই সিরিয়াস পার্ট নিয়ে আমি একটা গল্প লিখতে পারি মিররমনি!!!
৩৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
শুভর অনুসরণ করার কথা জেনে সেই স্টোরি মনে পড়ে গেলো যেটা আপু এবং শুভ দুজনকেই শেয়ার করেছি ।
সেই যে আমার ক্লাস ফাইভের ছাত্র আমাকে ফলো করে বাসা পর্যন্ত চলে আসতো ।
শুভর ঘটনাগুলো অনেকটা সেরকম
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৬
অপ্সরা বলেছেন: ক্লাস ফাইভের ঘটনাটা কিন্তু মজার হবে।
৩৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫
অক্পটে বলেছেন: ৫ এর আশায় বসে আছি।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২০
অপ্সরা বলেছেন: আই এ্যাম সো স্যরি ভাইয়া!!!
অনেক বেশি বিজি ছিলাম।
ইনশাল্লাহ কালকে দেবোই।
৩৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
হ্যাঁ ক্লাস ফাইভের ঘটনাটা মজার । তোমাকে আগে বলেছি ।
আবার কপি দিয়ে গেলাম
আমি নিজেই তখন স্টুডেন্ট, সেইসময় একটা K.G. স্কুলে ছিলাম কিছুদিন ।
পাগল হবার অবস্থা । কি যে কঠিন বিচ্ছুদের হ্যান্ডেল করা ।
যদিও বাচ্চারা খুব লাইক করতো ।
সবচেয়ে ইয়ং টিচার ছিলাম সেখানে আর এরা সারাক্ষণ মিস মিস করতো, ভালোই লাগতো ।
বাসা আর স্কুল ছিলো হাঁটাপথে ।
প্রায়ই বুঝতাম কেউ যেনো ফলো করে ।
একদিন ধরা পড়লো, স্কুলের দুই বাচ্চা ছেলে ।
হ্যামিলনের বাশিওয়ালার মতো অবস্থা ।
আমি যেদিকে যাই, বাচ্চারা সেদিকে ।
মিসকে তাদের পছন্দ তাই তারা বাসা পর্যন্ত ফলো করে দেখতে আসে কোথায় থাকি
৮ মাস পর আর কনটিনিউ করিনি ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: ওহ বাচ্চারা!!!!!!!!!!
আমি ভেবেছিলাম তুমি যখন ক্লাস ফাইভ ছিলে ........ হা হা হা
৩৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৫২
মুক্তা নীল বলেছেন:
"খোকা+ নিরু " এই লেখাটাই ভীষণ মজা পেয়েছি । প্রেম তো দেখি পুরোই জমে উঠেছে কিন্তু শেষ আশ্রয় যেন হারিয়ে না যায় সেটুকুতেই শঙ্কা চাচীর ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪২
অপ্সরা বলেছেন: এমনিতেই এত চারিদিকে ঝামেলা লুকিয়ে চুরিয়ে প্রেম তার মাঝে আবার চাচীর ভীতুমী!
সহ্য হয় বলো?
৩৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৩
একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,
আমি তো ভেবেছিলাম এইসব রোড সাইড রোমিও নিয়ে মজারই ছিল সেই সব দিন। সব পড়ে মনে হল এ তো ভয়াবহ অবস্থা ছিল। তোমার বাবা মা তো তাহলে সব সময় চিন্তার মধ্যেই থাকতেন। কত দিন/বছর এই গুণ্ডাদের অত্যাচার সহ্য করেছ। আমাদের পুরাণ ঢাকায় অনেক বড় বড় গুণ্ডা ছিল, তারা নানান ধরনের উৎপাত করতো মেয়েদের। তুমি যা বলেছ তা সবই করতো। এখন অবস্থা কেমন তা বলতে পারবো না। এখন বোধ হয় এ রকম হয় না।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫
অপ্সরা বলেছেন: আমার সাথে কোনো গুন্ডার কোনো টালটি বালটি চলে নাই কিন্তু!!! হা হা
চুয়াত্তরভাইয়া তাহার উত্তর জানেন।
৪০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজকে শুধু নিজের উপস্থিতির জানান দিতে এসেছি ।দেখি কবে সময় নিয়ে আবার আসতে পারি
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৯
অপ্সরা বলেছেন: আমার জীবনেও সময় অনেক কমে এসেছে।
লেখারও টাইম কমে গেছে।
৪১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৮
মিরোরডডল বলেছেন:
একলব্য২১ বলেছেন: মিরোরডল,
আমি তো ভেবেছিলাম এইসব রোড সাইড রোমিও নিয়ে মজারই ছিল সেই সব দিন।
বাংলাদেশে একটা বাড়িতে অনেকগুলো মেয়ে থাকলে ওখানে রোড সাইড রোমিওদের দেখা যাবেই ।
এগুলো কিছুনা । বিশেষ করে আগে এগুলো বেশি ছিলো । এরা আসা যাওয়ার মাঝেই থাকতো ।
সব পড়ে মনে হল এ তো ভয়াবহ অবস্থা ছিল।
ক্যাডারদের বিষয়গুলো আসলেই ভয়ংকর ।
এজ আই সেইড, থ্যাংকস গড এখন আর এসব হয়না ।
.......
আপু তুমি ৩৮ নং মন্তব্য সরিয়ে দিতে পারো ।
কথা প্রসঙ্গে পার্সোনাল স্টোরি চলে এসেছে ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩০
অপ্সরা বলেছেন: ৩৮ নং মন্তব্য সরিয়ে দিলাম মিররমনি!!
৪২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭
মুদ্দাকির বলেছেন: _ _ _ _ + _ _ _ _ লিখে কোনদিন নিজেকে জাহির করতে হয় নি। ইচ্ছেও ছিলনা, প্রকশ্যে এগুলো লিখবার, দাবি করবার, আমার নিজের জিনিস, সবাই জানে কি আর দাবি করবো??!! তবুয় মানুষ " _ _ _ _ + _ _ _ _" ব্যাবহার করেই ক্ষতি করল!!! বড়ই ক্ষতি কারক এই যোগ চিহ্নের খেলা।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৮
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ......... বড়ই ক্ষতিকর গাধামীকর খেলা
৪৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বয়ঃসন্ধির প্রেম খুবই আঠালো হয়। খোকা ভাই একটু বড় হবার কারণে সে স্বাভাবিক আচরণ করলেও গল্পের নায়িকা নীরুর আচরণে ছিল কম বয়সের দুষ্টুমি চপলতা। যাইহোক আশ্রিতা চাচীমায়ে্র শেষ সম্বলটুকু না হারানোর আপ্রাণ চেষ্টা। দেখা যাক সেই প্রচেষ্টা কতটা সফলতা পায়।
গল্পে ভালোলাগা রইলো।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
এক এক করে সব পোস্ট পড়ার জন্য!
৪৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: নিরু তো দেখছি....আস্তে আস্তে বেশ সাহসিনী হয়ে উঠছে....পিঠে কাঁচা কঞ্চির বাড়ি শীঘ্রই পড়ছে দেখতে পাচ্ছি?
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা নীরুর মায়ের হাতই কাঁচা কঞ্চির চাইতেও দড় ছিলো....
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৪
ক্যাঁচাল ভাই বলেছেন:
খোকা+নিরু=?
solve it