নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নৌকা চলতেই খোকাভাই খানিক দূরে গলুই এর উপর বসে হাতের আড়ালে হাওয়া আটকে সিগারেট ধরালো। তারপর পোড়া দিয়াশলাই কাঁঠিটা ছুড়ে ফেললো পানিতে। কাঁঠিটা পানির তালে তালে দোল খেয়ে এগিয়ে চললো আমাদের সাথে সাথে কিছুদূর। সেদিক থেকে চোখ ফেরাতেই দূরে ভেসে আসা একটা ছোট সাদা পাল তোলা নৌকায় চোখ আটকালো আমার।ওমন পাল তোলা নৌকা এত কাছ থেকে আমি এর আগে কখনও দেখিনি। আমার মনের মাঝে জেগে উঠলো গুনগুন, অমল ধবল পালে লেগেছে মন্দ মধুর হাওয়া, দেখি নাই কভু দেখি নাই ওমন তরনী বাওয়া। আসলেই আমি ওমন তরনী বাওয়া আমার এত টুকু জীবনে আর কখনই দেখিনি। তবে ঐ অমল ধবল গানের পালের সাথে সেই ছোট নাওটির মলিন ধবল রঙ্গের দীনতা রবিঠাকুরের ঐ গানটির সাথে ঠিক মিলছিলো না আমার সেইটুকু জীবনের রুপকথা রঙ্গিন কল্পনার সাথে।
মাঝিটার মনে অনেক প্রশ্ন ছিলো। সে নৌকা বাইতে বাইতেই আবারও জিগাসা করলো,
- মনিরা আপনেরা কোন বাড়ির ? তালুকদার বাড়ির নাকি চাকলাদার বাড়ির?
খোকাভাই নিরুত্তর রইলো আর আমি তার দিকে তাকিয়ে চোখ দিয়ে তারে গিলে ফেলবো নাকি হাত দিয়েই ধাক্কা দিয়ে জলে ফেলে দেবো ভাবছিলাম। যাইহোক সব রাগ সামলে ওকেই জিগাসা করলাম,
- তুমি কোন বাড়ির? তোমার গ্রাম কই?
- আমার গেরাম কুমোরখালি? মনিরা তুমরা কি বাড়ি ছাইড়ে পলাইসো নাহি? দেইহো আমারে আবার বিপদে ফেলাইও না। চাকলাদার বাড়ি তালুকদার বাড়ির মানুষ হলি পরে আমার আর জেবন নিয়ে বাঁচা লাগবি নেনে। দয়া কইরে আমারে বিপদে ফেলাইওনা মা জননী।
আমার তার কথা শুনে হাসি পেলো। মাথায় শয়তানি বুদ্ধিও জাগলো। বললাম আমাদের বাড়ি নেই। আমরা রাজশাহী থেকে এসছি। হোটেলে উঠেছি। সেই কথা শুনে ঐ লোকের চোখ কপালে?
-উ উ তাই বলো! তালি পরে তুমরা হছো গিয়ে ভীনদেশী, তুমরা হছো গিয়ে ভাই বোন ঠিক না? আমি তো ভাবছিলাম পলানি কেস। যাক যাক শোনো ঘাটে নাইমে পরে এই ঘাটের বিখ্যাত মিষ্টি খাওয়াবানে। তো তুমরা শহর থেইকে আসছো তো যাচ্ছো কনে? আমার তখন মনে হচ্ছিলো এই লোক পুলিশের গোয়েন্দা বা টিকটিকি নাকি। না হলেও সে এই কাজ করলে অনেক ভালো করতো জীবনে। খোকাভাই উত্তর দিলো। প্রদীপ ঘোষেদের বাড়ি যাচ্ছি আমরা।
আমি মনে মনে ভাবছিলাম প্রদীপ ঘোষ আবার কে? সে যাইহোক জলে ভেসে আসছিলো কচুরীপানারা ও তার অপরূপ মায়াময় বেগুনী গোলাপী ফুল। কচুরীপানার ফুল এত সুন্দর আগে বুঝিনি আমি। যেন এক ঝাঁক জলের রাজকন্যারা, দল বেঁধে ভাসছে সকলে হাত ধরাধরি করে ঢেউ এর তালে তালে। কচুরীপানার ফুলের উপরে উড়ছিলো কয়েকটা মৌমাছি। তাদের গায়ের কালো হলুদ ডোরা কাটা নক্সা আর ঐ বেগুনী গোলাপী ফুলগুলো কি যে এক অবাক সৌন্দর্য্য! দাদীমার ঘরের দেওয়ালে তার হাতের বোনা অনেক সেলাই কাঁচ আর কাঁঠের ফ্রেমে বন্দী করে ঝোলানো ছিলো। সেখানেও ছিলো জলে ভাসা পদ্ম আর শাপলার ছবি। আচ্ছা কচুরীপানার ফুলও তো কত্ত সুন্দর তাকে কেউ আঁকে না কেনো? কেনো সে এত সুন্দরী হয়েও সকলের অবহেলার! পদ্ম বা শাপলার চাইতে সেও তো কম নয়! এ সকল প্রশ্নের উত্তর খুঁজলে আজ হয়ত পাবো কিন্তু খুঁজতে চাইনা আমি আর। আমি আমার সেই কৈশোর পেরুনো তারুন্যে দেখা কচুরীপানার ফুলের সেই অপরূপা সৌন্দর্য্য নিয়েই সারাটা জীবন থাকতে চাই।
আকাশের উঁচুতে উড়ছিলো ছোট্ট ছোট্ট চাতক পাখি। মাঝিটা তাই দেখে বললো, ঈশানকোনে মেঘ জমতিছে। মনিরা আইজকে কিন্ত দেওয়া হবি। তুমরা বাপু বেশি দেরী কইরো না কলাম, তাহলি পরে আমি নিয়ে যাতি পারবো নানে। খোকাভায়ের এইসব কথায় কান বা মন ছিলো না। খোকাভাই কোনো কথাও বলছিলো না। অনেক উপরে আকাশে চাতক পাখিদের উড়াউড়ির সাথে সাথে অনেক নীচের আকাশে নদীর উপর উড়ছিলো কিছু ফড়িং। আমি আজও জানিনা ফুলের বনে থাকবে প্রজাপতি, মৌমাছি আর ফড়িং এরা কিন্তু ঐ মাঝনদীর বুকে উড়ে উড়ে ফড়িংরা কি খুঁজছিলো সেদিন! যাইহোক ক্ষীন স্রোতধারার সেই নদী তীরে কয়েক মিনিটেই বুঝি চলে এলো আমাদের নৌকাটা। ঠিক তার আগে আগে নদীর জলে ছোঁ মেরে উপরে উড়ে গিয়ে এক উঁচু গাছের ডালে বসলো এক অদ্ভুত সুন্দর পাখি। আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে সুন্দর পাখিটিই সেই মাছরাঙ্গা পাখিটি। সৃষ্টিকর্তা মনে হয় এই পাখিটাকে বানিয়ে তার প্রিয় রংগুলো দিয়ে বসে বসে একে একে এঁকেছেন তার চোখ মুখ গলা ও বর্নীল পাখা দুটি। আমি হা করে চেয়ে রইলাম। মাঝি হাঁক ছাড়লো। আমরা তো এইসে গেলাম। নামো ইবার তুমরা। বেড়ানি শেষ হলি পরে তাড়াতাড়ি ফিরে আইসো। দিন কাল খুব একটা ভালো না কলাম।
আমরা পাড়ে নামলাম বটে তবে তখন নদীর ঐ পাড় জুড়ে বসেছিলো বাজার। সেদিন মনে হয় হাঁট ছিলো। নানা রকম শাক সব্জী ফলমূল গামছা স্যান্ডেলের মত নানা নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের পসরা সাঁজিয়ে মাটির উপরেই চট বা মাদুর এসব পেতে বসেছিলেন পসারীরা। অনেকেই এই গ্রামে আগত দুই অচেনা মানব মানবীকে দেখে থমকে তাকালো। তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সেখানে এসে হাজির হলো খোকাভায়ের সেই প্রদীপ। প্রদীপ আমাদেরকে নিয়ে একটা বেড়ার ছাউনি দেওয়া মিষ্টির দোকানে বসালো। সেই দোকানের মেঝে মাটির। মানে মাটির উপরেই তিনদিকে বেড়া দিয়ে মনে হয় বানানো হয়েছিলো ঐ মিষ্টির দোকানটা। সামনে বড় বড় কালো কুচকুচে কড়াই এর মধ্যে রসগোল্লা পান্তুয়া ভাসছিলো এক কড়াই রসের মাঝে। আরেক কড়াইতে ভেঁজে তুলছিলো দোকানী কমলা রঙ্গের লবঙ্গ লতিকা।
লবঙ্গ লতিকা! আহা আমি জানিনা পৃথিবীতে আর কোনো মিষ্টির এত সুন্দর নাম আছে কিনা। যেমনই তার নাম তেমনই তার কমলা চেহারা। এই মিষ্টি আমাদের বাড়িতেও বানানো হত। সুনিপুন দক্ষতায় আমার দাদীমা বানাতেন এই মিষ্টি। সবচেয়ে মজার অংশটুকুই ছিলো লবঙ্গ লতিকার শেষ ভাঁজটা দেবার পরে শেষে এসে মুখটা লবঙ্গ দিয়ে আটকে দিতে হয়। তাই নাকি এর নাম লবঙ্গ লতিকা। এই লবঙ্গ লতিকা দোকানে ওমন কমলা জাফরান রঙ্গের পাওয়া গেলেও আমাদের বাড়িরটাতে কোনো রঙ্গ মেশানো হত না তাই সে সব ছিলো একটু অন্য রকম। কিছুটা লালচে রঙ্গের। ভাজার কারণেই ওমন রং হত কিন্তু দোকানীদের লবঙ্গ লতিকা ছিলো মন হরণ করা কমলা রঙ। যাইহোক প্রদীপ সেই লবঙ্গ লতিকাসহ যত রকম মিষ্টি ছিলো দোকানে সবই একটা বড় কাসার থালাতে করে নিয়ে আসলো আমাদের জন্য। সেখানে গরম কেবলই ভেঁজে তোলা গজাও ছিলো। অত মিষ্টি আমরা খেতে পারিনি বটে তবুও বন্ধুত্বের আপ্যায়নে প্রদীপ সেদিন ওমন নৈবদ্য সাজিয়ে দিলো আমাদের জন্য।
ঐ দোকানের কাঁঠের বেঞ্চি আর নড়বড়ে টেবিলে বসে ছিলাম যখন আমরা। সেখানেও হাজির হয়েছিলো কয়েকটা ছোট ছোট আদুল গায়ের ছেলেমেয়েরা। ওদের হাতে ছিলো কাঁঠি আইস্ক্রিম। হাত বেয়ে নামছিলো সেই মিষ্টি বরফ গলা লাল কমলা রঙের পানি। সেদিকে ভ্রুক্ষেপ ছিলো না তাদের। ওরা দেখছিলো আমাদেরকেই। যেন আজব গ্রহের দুইটি অদ্ভূত প্রাণী আমরা। প্রদীপ তার বাড়িতে নিয়ে গেলো আমাদেরকে। কাঁচামাটির বাড়িটা। সেদিন ওদের বাড়ির সকলেই গিয়েছিলো পাশের গ্রামের কোনো এক আত্মীয়ের বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানে। প্রদীপেরও সেদিন রাতে সেই বিয়েতে যোগ দেবার কথা। শুধু খোকাভাই বলেছে আমরা আসবো তাই সে থেকে গিয়েছিলো। প্রদীপ এতগুলো মিষ্টি খাইয়ে আনার পরেও বাড়িতে এনে আমাদেরকে কি খাওয়াবে, কোথায় বসাবে সেই চিন্তায় ব্যতিব্যাস্ত হয়ে উঠলো। বাড়িতে কেউ না থাকায় সে কিছুই না পেয়ে সামনে এনে দিলো একটা ছোট ঝাকায় করে এক গাদা পানিফল। সেই পানিফল খেতে দিয়ে এটাও বললো যে আমরা যেন না ভাবি এটাই দুপুরের খানা। সে আমাদের জন্য দুপুরের খাবার আয়োজন করেছে। আমার খুব লজ্জা লাগছিলো। আমার আবদারে মানে আমার জ্বালায় খোকাভাই এই প্রদীপকেও জ্বালিয়ে মারতে বাধ্য হয়েছে। আমরা উঠোনে বসে ছিলাম। উঠোনের ধারে একটা পোলোর ভেতরে ঢাকা দেওয়া ছিলো মা মুরগী আর তার সদ্য প্রস্ফুটিত ছানাপোনা। কি সুন্দর নরম তুলতুলে হলুদ কালো আর সাদা রং ছানাগুলো। যেন ঠিক তুলোর বল। বাড়ির চালে এক ঝাঁক পায়রা। উড়ে উড়ে বসছিলো। কোনো কোনো কপোত কপোোতিরা মত্ত ছিলো বাক বাকুম রবে।
সে যাইহোক প্রদীপ তার ঘর খুলে দিয়ে চলে গেলো। বললো খুব শিঘ্রিই সে দুপুরের খানা নিয়ে ফিরবে। প্রদীপ চলে যেতে খোকাভাই মুখ খুললো। বললো,
- ভয় পাচ্ছিস না ?
আমি তো সে কথা শুনে অবাক! এহ রে খোকাভাইকে আবার কিসের ভয়! তাই নির্ভিক চিত্তে বললাম,
- কিসের ভয়!
খোকাভাই মনে হয় হতাশ হলো। আমার নির্ভিক চিত্তের বলিষ্ঠ কন্ঠের উত্তর শুনে হাসতে লাগলো।
আমি তখন ওদের উঠোনের ধারে ছোট করে চালাঘরের মত করে বাঁধা রান্নাঘর, কলতলা, কলাগাছ আবার কলাবতী ফুলগাছ দেখতে লাগলাম পরম আগ্রহে। তুলসী গাছের নীচে মনে হয় ওরা পূজো দিত রোজ সন্ধ্যায়। যাইহোক এসব দেখে দেখে আমি ও বাড়ির লোকজনদেরকে এবং ওদের জীবন যাত্রার স্টাইলটাকে ঠিক ঠাক বুঝার চেষ্টা করছিলাম। খোকাভাই বিরক্ত হয়ে বললো,
- কি দেখিস! মানুষের হাড়ির খবর নেবার স্বভাব কেনো তোর?
সেই কথা শুনে আমি হাসতে হাসতে শেষ কারণ সত্যিই আমি রান্নাঘরে তাদের তাকের উপর সাজানো থরে থরে ওমন ঝা চকচকে বড় বড় হাড়ি পাতিল দেখে অবাক হয়ে হা করে তাকিয়ে ছিলাম।
- প্রদীপ ওর ঘর খুলে দিয়ে গিয়েছিলো। সেই ঘরের দরজায় দাড়ালেই সামনের দেওয়ালে ঝোলানো ছিলো এক প্রকান্ড আয়না। এ বাড়ির আর সব আসবাবের সাথে এই আয়নাটা যেমন যায় না তেমনই যায় না ঘরের একপাশে দাঁড়িয়ে থাকা প্রকান্ড কারুকার্য্য খচিত পালঙ্কটা। আমি দরজায় দু হাত দিয়ে চৌকাঠে দাঁড়িয়ে হা করে দেখছিলাম। খোকাভাই আমার পেছনে দাঁড়ালো। মধ্যদুপুরের আলোছায়ার ঐ মাটির ঘরটির হিম হিম মায়ার ঐ প্রকান্ড আরশীর মাঝে ফুটে উঠলো আমাদের দুজনের যুগল ছবি। যেন এক ফ্রেমে বন্দি অতি সুন্দর অতি অপার্থীব স্বর্গীয় যুগল আমরা। খোকাভাই আমার ঘাড়ে ঠোঁট ছোঁয়ালো। আমি হিম হয়ে গেলাম।
গ্রামের কাঁচা মাটির ঐ নিকানো ঘরের মেঝেতে আমার পায়ের ছোট বাটন হিলের বাটনটা দেবে দেবে ছোট ছোট গর্ত হয়ে যাচ্ছিলো।
বিকেলে যখন ফিরছিলাম আমরা তখন গাঁয়ের সেই বাজারটা আরও জমে উঠেছে। নারী পুরুষের ভীড়ে গম গম করছিলো বাজার। ছোট ছেলেমেয়েদের মাটির হাঁড়িকুড়ি, টেপা পুতুল থেকে শুরু করে কাগজের গিরগিটি শোলার পাখি। কি সব অত্যাশ্চর্য্য সুন্দর সব খেলনা পাতি। এর মাঝে জোড়াতালি দেওয়া রঙ্গিন কাপড় পরা সার্কাসের ক্লাউনের মত একজনকে ঘিরে খুব ভীড় জমেছিলো। আমরাও উঁকি দিতে দেখলাম নানা রকম কাঁচ নিয়ে বসেছেন সেই দোকানী। তাকে ঘিরেই ছেলে বুড়োর সেই ভীড়। খোকাভাই সেই পসারী থেকে কিনে নিলেন একটা অতি সুন্দর আতশ কাঁচ। আমার হাতে দিয়ে বললেন, এটা তোর জন্য আমার উপহার......
শুনেছি কাঁচ কাটা হীরের কোনো মূল্য নেই। কিন্তু সেই কাঁচ কাটা আতশ কাঁচটির মূল্য হীরার থেকেও দামী হয়ে রইলো আমার কাছে সারাটা জীবন......
আগের পর্ব
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: বুঝা গেলো লেখাটা পড়োনি। শুধু ছবিটাই দেখেছো। যাই হোক আমি আঁকলে ঠিকই বৈঠা দিতাম মেয়েটার হাতে।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: গল্পের ধারাবাহিকতা অসাধারণ সুন্দর! +
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্রিটিশ আমলে ব্রাজিলের একজন লোক এই দেশে প্রথম কচুরিপানা আনে। এটা আমাদের দেশের ফুল না। আনার পর এত বেশী বিস্তার লাভ করে যে এদের জ্বালায় ধান, পাটের ফলন কমে যায়। শুরু হয় নতুন সমস্যা।
ওমন মানে কি? এটা কি ওমন না অমন? অনেক জায়গায় এই শব্দ ব্যবহার করেছেন। গজা খেতে মজা।
আতশ কাঁচ মানে তো ম্যাগ্নিফায়িং গ্লাস। এটা দিয়ে কাঁচ কাটা যায়, জানতাম না।
মাঝি কি বিকাল পর্যন্ত নায়িকাদের জন্য বসে ছিল? ভাড়া নিয়েছিল কয় টাকা?
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ও মন মন রে মন কেনো এত কথা বলে!!!
আরে ঐ কাঁচে কাঁচ কাটবে কেনো?? মানে ঐ কাঁচটাই তো কাঁটা কাঁচ নিজেই তাই ওমন মন রে মন কেনো এত কথা বলে লিখেছি।
হা বসে ছিলো.....
কত ভাড়া জানি না .... শুনে নেবো পরে... হাহা
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কাঁচ কাটা হিরা মানে কি?
কাঁচ কাটা হীরে মানে যে হীরে দিয়ে কাঁচ কাটে। কাঁচ কাটা আতশি কাঁচ যদি বলেন তার অর্থ হয় যে আতশি কাঁচ দিয়ে কাঁচ কাটে। হীরা অনেক ধারালো তাই হীরে দিয়ে কাঁচ কাটে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৮
অপ্সরা বলেছেন: কাঁচ কাটা হীরা মানে নকল হীরা।
এটাই বুঝাতে চেয়েছিলাম..... রিয়েল হীরা না কাঁচ দিয়ে বানানো হীরার মূল্য নেই কিন্তু সেই গোলাকার কাঁচটার মূল্য আছে সেটাই লিখটে চেয়েছিলাম ভাইয়ু.....
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২১
রানার ব্লগ বলেছেন: এত্ত হাহাকার নিয়ে বেচে আছেন ক্যমনে। যারে নিয়া এত্ত হাহাকার তার বোউ ব্লগে নাই।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৭
অপ্সরা বলেছেন: না নাই ....... সেও নাই ......... তাই তো এত মনের হরষে যা খুশি তাই লিখছি!!!!!
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কাঁচ কাটা হীরা সম্পর্কে আপনার ধারণার সাথে একমত না। কাঁচ কাটা হীরা হল হীরা দিয়ে তৈরি এক ধরণের কাটার যেটা দিয়ে কাঁচ কাটা হয়।
আপনার লেখার সাহিত্য মূল্য বাদ দিয়ে এই ধরণের কথা বলার জন্য দুঃখিত।
নৌকা ভ্রমণ, মিষ্টি খাওয়া, গ্রামের বাজার দেখা ভালো লেগেছে। এই পর্বও অনেক ভালো লেগেছে। মাঝিটার মাথায় দুই ছটাক বুদ্ধিও নাই। বলে ভাই বোন।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: আমি এই লেখায় নকল হীরা মিন করেছি। হীরা দিয়ে কাঁচ কাটা যায় আমি জানিনা নাকি!!!!!!
তবে ওমন কথা অনেক শুনেছি ছোটবেলায় ভুল করে হীরা ভেবে কাঁচ তুলে নিয়েছি তাই কাঁচ কাটা হীরা বলেছি। ইহা সাহিত্য নাকি সায়েন্সো আমার জানার কি দরকার ছিলো আর!!!
এই পর্ব অনেক ঝামেলার মধ্যে লিখেছি এবং আরও অনেক কিছু লিখে মুছেও দিয়েছি ভাইয়ু। হা হা
মাঝিটা তো জ্বালানি নাম্বার ওয়ান ছিলো।
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনি কি উপন্যাস লিখছেন?
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: ইহা এক খানা ধারাবাহিক নাটক হবে।
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি রাগ করেন আর যাই করেন। ওমন বলে কোন শব্দ বাংলা অভিধানে পেলাম না।
কবিতায় যে কোন শব্দের অর্থ যা খুশি বানাতে পারেন। গদ্যে বানালে চলবে না।
ভুল ধরা আমার একটা বদভ্যাসের মত হয়ে গেছে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৬
অপ্সরা বলেছেন: ওমন আমার কথার স্টাইল....... আমি লিখবো!!!!!!!!!
গদ্যে কেনো চলবে না ???
একশোবার চলিবেক!!!!!!!
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫১
শার্দূল ২২ বলেছেন: ঘাড়ে ঠোট এরপর দুনিয়া ভাজ করে খোকা ভাই তার উপর তোমাকে বসিয়ে দেয়ার কথা। বোকাটা কি বোকাই রয়ে গেলো কিনা কে জানে।
আমার ধর্য্য শক্তি বেড়েছে মনে হচ্ছে। সমবার থেকে আবার বিজি হয়ে যাবো। তোমার এত বড় বড় লেখা পড়ার সময় হবে কিনা কে জানে।
মন্তব্যে আবার ফিরছি।
@অন্তরন্তর ভাই আপনাকে ইমেইল করেছিলাম। পেয়েছেন কিনা জানাবেন। নাকি ভুল করেছি ঠিকানায়।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: ধৈর্য্যশক্তিও সাথে সাথে সহ্যশক্তিও বেড়েছে।
অন্তরভাইয়াজান কি এই পোস্টে আসবে!!!
১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫১
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: বড়ো ই্ছে করছে এরকম পরিবেশে কয়েকটাদিন কাটাতে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪০
অপ্সরা বলেছেন: ঐ নদীর তীরে নাকি নিরুদের বাড়িতে?
১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৩
কামাল৮০ বলেছেন: ঝিকরগাছা থেকে নৌকায় করে বহু বার ছুটিপুর ঘাটে গিয়েছি।ঐদিকে আমার এক বোনের বিয়ে হয়েছিলো।
একটু ফাঁকি দিয়েছেন গোপালদের বাড়ীর ঘটনা বর্ণনায়।খোকাভাই যে বললো তোর ভয় করে না।এ কথায় অনেক কিছু প্রকাশ পায়।
যশোরের মিষ্টি সত্যি ভালো।জামতলার মিষ্টি তো প্রসিদ্ধ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ফাঁকি দেইনি। লিখে আবার মুছে দিয়েছি!!!!
আর তুমি গোপালভাড়কে পেলে কোথায়???
নীরুরা বুঝি গোপালভাঁড়দের বাড়ি গিয়েছিলো! হা হা হা
বুঝেছি ময়রা টাইপ মনে হওয়ায় তুমি সুকুমারের কবিতার মিষ্টির ঝাকা মনে করেছো আর গোপাল বানায় দিয়েছো প্রদীপ ময়রাদেরকে হা হা হা ঘোষ কিন্তউ ময়রারাই হয়। হা হা হা
১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: আহা কতদিন পরে লবঙ্গ লতিকার গল্প শুনলাম!!! আমার অতি প্রিয় মিস্টি ছিল এটা- খাজা গজাও ভাল তবে ওতার স্বাদ অনন্য।
নৌকায় যাবার সময়ে দুর্দান্ত নিখুঁত সব বর্নণা- কিন্ত 'হিম' হয়ে আটকে গেল! বেজায় ফাঁকি হোল সেখানে
মাঝিরভাষার টোনটা ভাল ধরেছেন।
দারুন হচ্ছে- এগিয়ে যান। ( তবে বাসায় ফিরে প্যাঁদানি হবে বোঝা যাচ্ছে- আগের পর্বেই একটি টাচ দিয়েছিলেন)
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা ফাঁকি নিয়ে তো মরলাম এইবার।
সবাই রাগ করছে!!!!!!
এই জন্যই তো আমি অচেনা নিকে লিখতে চাই!!!!!!!!
এতদিনে বুঝলে!!!!!!!!!!!!
চেনা নিকে আমি লুইজ্জা পাই!!!!!!!!!
মাঝির টোন যশুইরা। তবে আইছো না লিখে আসছো লিখে ফেলেছি! হা হা
হা হা বাসায় ফিরে কি হলো কেমনে যে লিখি সেই ভাবনা ভেবেই আমি শেষ...
১৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: কৈশোরের ঘর পালানো গল্পের বর্ণনা মন ছূয়ে গেল।
কত আপাত তুচ্ছ দৃশ্যও যে মনের অনুভূতির কারনে বড় হয়ে ওঠে সেটা মনে হলো নদীতে ছুড়ে ফেলা দিয়াশলাই কাঠির ভাসতে ভাসতে কিছু দূর যাওয়ার বর্ণনা পড়ে।
সত্যিই কি সেদিন নীরুর মনে পাল তোলা নৌকা দেখে "অমল ধবল পালে লেগেছে মন্দ মধুর হাওয়া/ দেখি নাই কভু দেখি নাই এমন তরণী বাওয়া" এই গানটির কথা মনে পড়েছিল? সবে এসএসসি পরীক্ষা দেখা নীরুতো দেখি সাংঘাতিক রাবীন্দ্রিক ।
সে যাক, এই গানটা অনেক অনেক কাল আগে খুব সম্ভব সুচিত্রা মিত্রের গলায় শুনেছিলাম। তোমার লেখা পড়ে ঐ গানের সুরটা মাথায় গুনগুনিয়ে উঠলো অনেককাল পরে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া আমি এমন অনেক কিছু দেখি আর মনে থেকে যায়। তাই নীরুর মধ্যে ঢুকাই দিলাম।
আর সব কিছুতেই রবিঠাকুর থাকে আমার।
সব সময়!!!!!!!!!!
এই গান গাওয়া একটা ভিডিও আছে আমার হারমনিয়াম নিয়ে।
এইখানে তো ভিডিও দেওয়া যায় না। তাই দিলাম না।
যাইহোক সবচেয়ে সুন্দর লাইন কোনটা জানো?
কোন সূরে আজ বাঁধিবে যন্ত্র
কি মন্ত্র হবে গাওয়া .......
১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অন্য কোন ব্লগার হলে আমাকে ব্যান করতো। অনেক ধৈর্য আপনার।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫১
অপ্সরা বলেছেন: তোমাকে কি আমি ব্যান করতে পারি!!!
আমি শুধু ইডিয়টদেরকে ব্যান করি।
আই লাইক ইনটেলিজেন্ট জেন্টেল পোলাইট এন্ড মজার মানুষ..... তুমি তার সব কটাই ভাইয়ু।
১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাগ না করার জন্য ধন্যবাদ।
খোকাভাই এই গল্প লিখলে কিছু রোমান্টিক সংলাপ পাওয়া যেত। আপনি হয়তো একটু সঙ্কোচ করেছেন।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৬
অপ্সরা বলেছেন: হা হা খোকাভাই আর তার চৌদ্দগুষ্ঠিও গল্প লিখত কিনা সন্দেহ!!!
তারা হলো পেটে বোম মারলেও কম কথা বলা মানুষ.....
কাঁচকলা লিখতো!!!!!!!!!!!!!!!!
বাঁচালরাই ভালো লিখতে পারে!!!
কত কথা তাদের মনে!!!!!!!!!!!!
১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৭
কামাল৮০ বলেছেন: বয়স হয়েচো তো।পড়েতে পড়তে আগের গুলো ভুলে যাই।তার উপর আবার একমাস কঠিন কোবিরে ভুগে স্মৃতি কিছুটা লোভ পেয়েছে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৯
অপ্সরা বলেছেন: নো প্রবলেম ভাইয়া।
কোনো সমস্যা নেই ভুল হবার জন্য।
আমরা বুঝে নেবো।
অনেক ভালোবাসা
১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫১
একলব্য২১ বলেছেন: পড়লাম। আজকের পর্ব বা আগেরও দুএকটা পর্ব পড়ে এমন মনে হয়েছে ঠিক যেন আর্ট ফিল্মে যেভাবে পারিপার্শ্বিকতা ছবি তুলে ধরা হয়, তুমি ঠিক সেইভাবেই লিখেছ।
খোকাভাইয়ের কায়দা করে সিগারেট ধরানো, কাঠিটা জ্বলে ফেলে দেওয়া, প্রকৃতির বর্ণনা, কচুরিপানা আর ফুলের সৌন্দর্য তুলে ধরা, ঘোষের দোকানে কালো কুচকুচে বিরাট বড় লোহার কড়াই, মুরগীর ছানাদের তুলতুলে দেহ সৌষ্ঠবের বর্ণনা ইত্যাদি ইত্যাদি। এক কথায় অনবদ্য।
মাঝির কথা যশোরের আঞ্চলিক ভাষায় হওয়া লেখার বাড়তি মাত্রা যুক্ত হয়েছে। অবশ্য আমি জানি না এটা আদপেই যশোরের ভাষা কি না।
লেখায় সেন্সর না করলে টি আর পি আর বেড়ে যেত।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৫৯
অপ্সরা বলেছেন: হা হা টি আর পি দিয়ে আমার কি!! আমি তো আমাকেই জানি....আবার সবাইও জানে আর তাই সেন্সর করে দিলাম।
আর আমি আমার জীবনে বহু বহু স্থান দর্শন করিয়াছি। বাংলাদেশের খুব কম জায়গা আছে যেখানে আমি যাইনি। আর সকল যাত্রাপথেই যা কিছু সুন্দর বা অসুন্দর খুব খুব মনোযোগে দেখতাম আমি। সেটাই লেখায় কাজে লেগে গেলো! হা হা
মাঝির কথা যশোরেরই শুধু দু একটা জায়গায় একটু বদলে গেছে।
১৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৪
একলব্য২১ বলেছেন: আমি শাকিব খান, বুবলি আর অপু বিশ্বাসে উপর লেখা পড়ার জন্য নেটে বিভিন্ন পত্রিকা দেখছিলাম। হঠাৎ কেন বুবলি এই ধরনের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিল। এটা তো নিশ্চিত সুপরিকল্পিত। কিন্তু কেন। এখন আর সিরিয়াস বিষয় পড়তে ইচ্ছা করছে না। হা হা হা...... এ ব্যাপারে তোমার টেক কি।
ডলও এই ব্যাপারে কিছু আলোকপাত করতে পারে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৭
অপ্সরা বলেছেন: বুবলি কি ছবি দিয়েছে জানিনা।
আমার কাজের সময় এতই বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যে আমি আমার আনন্দের অকাজের সময় পাইনা আজকাল!!!
তবে যদি অপু বিশ্বাসের মত ছেলে কোলে নিয়ে এসে বলে ছেলের বাবা শাকিব তাহলে বিশ্বাস করি।
কারণ শাকিব খান এই কাজে সিদ্ধহস্ত!
আবার অপু বিশ্বাশের উপর প্রতিশোধ পরায়ন হয়েও করতে পারে ওমন লাটক!!!
১৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
অপসরা
জনারণ্যে অপসরা ব্লগের গোলাপ
গুণেতে অতুল্য দেখি সকলের চেয়ে
অকুল সাগর পাড়ি দেয় তরি বেয়ে
সাধনার; সে রতন কি চমৎকার!
শায়মা সে অন্য নামে ছড়ায় উত্তাপ
যোগ্যতার; তুফানেরা আসে যেন ধেয়ে
সাঁই সাঁই শব্দ দলে কীর্তি স্রোতে নেয়ে
মহাকারুকাজে তারা থাকে নির্বিকার!
বুঝলে হে সাধু জন? এ মেয়ের প্রীতি?
উদ্ভাসে অনন্য শিল্প বিমোহীত হই
সুহাস্যে সে সাহসিনী মনে নেই ভীতি
এমন ক’জন আর কোথা আছে কই?
তাঁর স্থান তাঁর জন্য প্রতিভা বিরল
সেথা হতে রত্ন-মনি ঝরে অবিরল।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৮
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!!
আজও এত সনেট লিখলে!!!
গিনেজ বুকে নাম দিয়েছো ভাইয়া??
২০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৫
একলব্য২১ বলেছেন: আপু, তোমাদের স্কুলে ৫ থেকে ১২ বছরের বাচ্চাদের ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু করেছে। ক্ষুদে দিয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন সমস্যা হয় নি। তবে ওর আবার সামান্য চোখ লাল হয়েছে। ডাক্তার দেখিয়ে চোখে ড্রপ ও ঔষধপত্র দিচ্ছে।
view this link
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৪
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ হয়েছে।
কারো কোনো সমস্যাই হয়নি।
চোখ লাল তো একখন সবারঈই!!!
২১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:১৮
একলব্য২১ বলেছেন: স্যরি লিংকটা কাজ করছে না। এটা মনে হয় দেখা যেতে পারে।
view this link
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৫
অপ্সরা বলেছেন: আচ্ছা দেখছি পুচ্চু!!!
২২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা যখন ১৯৭৭ সালে যশোরে ছিলাম তখন আমাদের বাসার কাছে একটা প্রায় মরা একটা নদী ছিল। আমার বড় বোন একবার ঐ নদী তালের ডোঙ্গায় চড়ে পাড় হতে গিয়ে প্রায় ডুবতে নিয়েছিল। ডোঙ্গায় চরলে নাকি পিছন দিকে ফেরা ঝুকিপূর্ণ। ডোঙ্গা ডুবে যেতে পারে।
আরেকবার আমার ছেলেমেয়ে আর গ্রামের একপাল ছেলেমেয়েকে নিয়ে আমাদের গ্রামের পাশের নদী পাড় হয়েছিলাম নৌকায়। ঐ পাড়ে যাওয়ার পরে বৃদ্ধ মাঝি আমাকে বলল যে আপনারা ঘুরে ফিরে আসেন আমি আবার আপনাদের নিয়ে ফেরত যাব। ভাড়া করা ট্যাক্সির মত সে অপেক্ষারত ছিল। আমরা প্রায় দুই ঘণ্টা ঐ পাড়ে ঘুরে আবার ফিরে এসেছিলাম। যাওয়া আসা মিলে ২০০ টাকার মত নিয়েছিল।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমি জানিনা কত টাকা নিয়েছিলো কিন্তু.....
কারণ আমি তো আর দেইনি মাঝিকে কোনো টাকা।
যারা দিয়েছিলো তারাই জানুক..... মানে খোকাভাই আর নীরুপমা.....
২৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবাই আপনার থেকে ভালো কিছু পায়। সেটাই হয়ত কবিতায় লিখে দিয়েছি। নিজেকে নিয়ে আমার তেমন কোন ভাবনা নেই।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৭
অপ্সরা বলেছেন: আমিও প্রায় ভাবনাবিহীন
অকুতভয়!!!!
২৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৮
একলব্য২১ বলেছেন: ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ কতদিন পরে দিবে। সেটা কি জানো।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: সেকেন্ড ডোজের কথা এখনও জানায়নি।
সুরক্ষার সাথেই সকল কার্য্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে ভাইয়ু।
ভয়ের মনে হয় তেমন কিছু নেই। সবাই ভালো আছে।
২৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৫
সোনালি কাবিন বলেছেন: Vivid imagery right from the start.
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!
২৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন:
এ পর্বের শেষ টা আমার কাছে কিছুটা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একরাত্রি গল্পের মতো মনে হয়েছে, অপ্রেমিক নায়কের হৃদয়ে একেবারে প্রেমের বন্যা বয়ে গেলো !
খোকা ভাই জিন্দাবাদ !
কিন্তু আমার তো চিন্তায় ঘুম হারাম ! নদীর ওপারে নিরাদের বাড়িতে এখন কি হচ্ছে? নীরার মা'র যে এখন কি অবস্থা আল্লাহ মালুম !
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা নীরাদের বাড়িতে আবার কি হবে!!
মা থাকতো ডালে ডালে আর নীরা পাতায় পাতায়!!!!!!!!
২৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি প্রকৃতি এবং আশেপাশের পরিবেশ এবং মানুষের বর্ণনা করতে পারেন ভালো। এই লেখার পর্বগুলি পড়ার পর আমার এমন মনে হল। অনেক খুঁটিনাটি বর্ণনা আপনার লেখায় পাওয়া যায়। অনেক উপমা আপনি দিয়েছেন। বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণের সুযোগ পাওয়ার কারণে এই ব্যাপারে আপনার তথ্য ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হয়েছে। সেটার সফল প্রয়োগ লেখাগুলিতে দেখা যাচ্ছে। লেখকদের অনেক অনেক বিচিত্র পরিবেশের অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। আপনি ভাগ্যবতী আপনার সেই অভিজ্ঞতাগুলি আছে। এখন শুধু জায়গা মত সেগুলিকে ব্যবহার করা।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া.......
আমি আমি বড় ভাগ্যবতী!!!!!!!!!!!!
হা হা হা সত্যি এত বৈচিত্রময় জীবন এত রকম মানুষ এত রকম ফুল ফল পাখি এত রকম চারিদিক এত রকম খোকাভাই দেখলাম জীবনে!!!!!!!!!!!!!
সারাজীবন লিখেও শেষ করা যাইবেক না।
২৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
শায়মাপু
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: কিয়া?? শায়মা নিকে যাবো??
২৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
কিছুনা ।
কেমন আছো?
পোষ্টটা পড়ি ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৬
অপ্সরা বলেছেন: মনটা খারাপ মিররমনি??
কি হয়েছে বলো আমাকে.......
৩০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
মাঝির কথা শুনে সহজ সরল মনে হয়েছে ।
সরল মানুষেরা এভাবেই কথা বলে ।
কচুরিপানা ফুল খুব সুন্দর ।
রঙটাও খুব মিষ্টি ।
গজা অনেক মজার ।
শেষ যে কবে খেয়েছি মনে নেই ।
এই জীবনে আদৌ আর কখনও খাবো বলে মনে হয়না
পানিফল সেরকম একটা প্রিয় না কিন্তু এই জিনিসও ছোটবেলায় খেয়েছি ।
ওসব এখন শুধুই স্মৃতি ।
তোমার লেখাতে অনেক কিছু মনে করায় ।
এই পর্ব আগেরগুলোর চেয়ে ভালো লেগেছে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১০
অপ্সরা বলেছেন: মিররমনি!!!!!!!!!!!!
তোমার তো আগের চেয়ে লেটেস্টটাই বেশি ভালো লাগে!!!
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ .......
এখন বলো কি হয়েছে তোমার?
মনটা একটু উদাস কেনো?
৩১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
এবার বলি খোকা নীরুর কথা ।
আমার একান্ত অবজার্ভেশন ।
এই গল্পের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দেখেছি খোকা নিরুত্তাপ, স্বল্পভাষী, এক্সপ্রেশনলেস ।
যেটুকু ইনভল্ভমেন্ট সেটা মনে হয়েছে যেহেতু সে জানে নীরু তাকে অনেক পছন্দ করে, তাই যেটা না করলেই না নীরুর আবেগ কে প্রশ্রয় দেয়া । খোকার প্রতি নীরুর প্রেম ওয়ান সাইডেড মনে হয়েছে । কখনও খোকার কোন কথায় বা ব্যবহারে মনে হয়নি নীরুর জন্য তার কোন প্রেম আছে, যেটা আছে সেটা নীরুর আবেগ দ্বারা তাড়িত একটা প্রতিক্রিয়া মাত্র ।
শুনেছি কাঁচ কাটা হীরের কোনো মূল্য নেই।
এই কথাটার হয়তো একটা ইনার মিনিং আছে ।
মনে হয় এই গল্পের শেষে টুইস্ট থাকবে ।
গল্পের শুরুতে যে মীরু আপার দুর্ঘটনা ছিলো, সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবার সম্ভাবনা ।
নীরুর কাছে হীরের মতো অমূল্য খোকা হয়তো নিজেকে কাঁচ বলে প্রমান করবে ।
পুরোটাই আমার ভাবনা মাত্র, এমন হতে পারে গল্পের প্রয়োজনে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা এই তো মিররমনি আমার কথার মূল্য দিয়েছে আর সাচু ভাইয়ু তো আমাকে স্মীকার করিয়েই ছাড়বে যে হীরা দিয়ে কাঁচ কাটা হয় এটাই আমাকে লিখতেই হবে লিখতেই হবে!!!
আমি কি আর তার কথা শুনবো!!
আমি তার কথা মত লিখবোই না লিখবোই না। আমি নকল হীরাকেই কাঁচ কাটা হীরা ধরবো!!!
৩২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৯
মিরোরডডল বলেছেন:
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: কেনো মন ভালো নেই!!
কি হয়েছে বলো!!!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৫
অপ্সরা বলেছেন: এই গান তো আমার চোখে জল ঝরিয়ে দিলো মিররমনি!
প্রথমে খোকাভাইকে মনে পড়লো তারপর একলব্য ভাইয়ুর কমেন্টের রিপলাই লিখতে গিয়ে ।
আমার আবার দুঃখরা সব এক সূত্রে গাঁথা।
একটা মনে পড়লে জীবনে যত দুঃখ আছে সব সূত্রে টান পড়ে যায়। একে একে সব মনে পড়ে একটার সাথে আরেকটা। কি জ্বালা!!
৩৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
পূর্ণিমা রাতের পর অমাবস্যা আসে ।
রৌদ্রজ্জ্বল দিনের শেষে কালো মেঘের ঘনঘটা ।
হাসির পর কান্না ।
আনন্দের পর দুঃখ ।
এটাইতো জীবন !
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৭
অপ্সরা বলেছেন: সে কথা সত্যি।
কোনো কোনো দিন কত কত ঝামেলা রাগ দুঃখ চেপে আমরা হেসে উঠি। মানুষ বলে তোমার জীবনে কি কোনোই দুঃখ নেই?
আমি তবুও হাসি। শুধুই হাসি....... হা হা হা
৩৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৭
একলব্য২১ বলেছেন: গল্প পড়ে বোঝা যাচ্ছে খোকাভাই জানে নীরুর সাথে প্রেম কখনই সফল সার্থক হবে না। নীরুও তখন সেটা জানতো না। যদি জানতই তবে এই অন্তরঙ্গতা কিসের। মায়া, মমতা, possessiveness, অনুকম্পা না হরমোন।
শায়মা আপু, পাঠকের এই ধরনের জেরা করটা তুমি কেমন ভাবে নাও।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা এই সব জেরা আমি মহানন্দের সাথেই শুধু না মহা কৌতুকে নেই।
কি পরিমান কৌতুকে নেই শোনো-
মাঝে মাঝে আমি এই সব কমেন্ট আমার কলিগদেরকে পড়ে শুনাই।
আমার কাজিনদেরকে হা হা হা
তাদের বলি দেখো দেখো এরা কি বলছে...... আমি কি এই ? আমি কি সেই? এটা কি আমি? এটা কি তুমি????
হা হা হা কাজেই বুঝতেই পারছো তোমরা যখন আমাকে নিয়ে ভাবনায় পড়ো আমি সেট দেখে অনেক হাসি কিন্তু
আমি কখনই বলি না আমি কখন কাঁদি।
আজ বলি লেখার সময় আমি অনেক কাঁদি ......
চিলেকোঠা লেখার সময় কেঁদেছি, বসন্তদিনে কেঁদেছি, কঙ্কাবতীর কথা লিখতে গিয়ে কেঁদেছি......
অনেকদিন ভাবি আমি আমার বাবার কথা লিখবো..... কিন্তু কিছুতেই আর সেই সাহস হয় না। কারন আমি জানি সে কথা লিখতে গেলে আমি অনেক কাঁদবো। সেই কান্না আমি ভয় পাই।
আমার আর কাঁদতে ইচ্ছে করে না......
হয়ত বাবার উপর এই অভিমানের দুঃখ কথা বেদনা হয়ত বাবাও কখনও ভাবতেও পারেনি । যদি পারতো বা কখনও জানতো তবে অনেক কিছুই বদলে নিত।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৫
অপ্সরা বলেছেন: যদি জানতই তবে এই অন্তরঙ্গতা কিসের। মায়া, মমতা, possessiveness, অনুকম্পা না হরমোন।
নীরুর জন্য - মায়া মমতা কারণ ঐ এতিম ছেলে অসহায় এবং অবহেলিত ছিলো। জানোই নারীরা মায়ের জাঁত। এই মায়া মমতা তাদের জন্মগত। আমার তো পরম শত্রুর জন্যও মায়া লাগে। আবার রাগে পাগল হয়ে আমি তাকেই খুনও করতে পারি। খোকাভাই অবশ্য নীরুকে কখনই রাগায়নি। শুধু তার মায়া মমতার এক উপকরণ হয়েছিলো। জান্তে বা অজান্তেই।
পজেসিভনেসের কোনো কারনই ছিলো না কারণ তার উপর নীরুর একছত্র আধিপত্যও মেনেই নিয়েছিলো সে।
আর হরমোন? এটা একটা কারণ ছিলো। এই বয়সে এটা খুবই স্বাভাবিক হলেও মেয়েদের ক্ষেত্রে মায়া মমতা ভালোবাসা ছাড়া কিছুই হয় না .......
আর নীরুর মাঝে একটু এডভেঞ্চার টাইপ ব্যপার আছে না?
৩৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার লেখা পড়ার পর আমারও মাঝে মাঝে কান্না আসে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২০
অপ্সরা বলেছেন: ঐ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
শয়তানী ভূত মাথায় চাপলো না!!!!!!!!!!!!
তোমাকে মজা দেখাতে হবে একদিন!!
তোমার বাড়িতে ভূত চালান দেবো।
৩৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
তাদের বলি দেখো দেখো এরা কি বলছে...... আমি কি এই ? আমি কি সেই? এটা কি আমি? এটা কি তুমি????
তোমাকে বলিনা কিন্তু । গল্পের চরিত্রকে নিয়ে বলি ।
আমার আর কাঁদতে ইচ্ছে করে না......
এই ছোট এক কথা দিয়েই অনেক কিছু বলা হয়ে যায় ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২২
অপ্সরা বলেছেন: আরে গল্পের সব চরিত্রকেই তো প্রায় সবাই আমি বানিয়ে দেয়।
স্পর্শিয়া নিকে লিখে আমি আর একটু হলে একজনের হাতে খুন হতাম।
বিশ্বাস করো আমার কোনো দোষ ছিলো না সেই শুধু শুধু আমাকে ভুল বুঝলো!!!!!!!
যাইহোক সত্যিই আমার আর কাঁদতে ইচ্ছে করে না।
পাষান কখনও কাঁদে না ...... হা হা হা
৩৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নীরু এতিমখানা ভালো চালাতে পারবে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৮
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা সত্যিই কিন্তু.....
তবে খোকাভাইদের বয়সীদের নানীআম্মা বা দাদীআম্মা হয়ে হা হা হা
এই নীরু কি আর সেই নীরু আছে ভাই রে!!!
৩৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কল্পনার গরু আকাশে ওড়ে। আমরা পোস্টে আকাশে ওড়া গরু নিয়ে ব্যস্ত আছি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪১
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা গরু ঘোড়া গাধা সবাইকেই উড়াই দেই তাইনা !!!!!!!!!!!!!
৩৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪২
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু, তুমি বলেছ তুমি বাংলাদেশের অনেক জায়গা ঘুরে দেখছো। সেটা কেন কিভাবে।
তোমার মধ্যে অনেক মায়া মমতা আছে এটা একজন মূর্খও তোমার লেখা পোস্ট পড়ে জানবে বলবে। এটা বলাই বাহুল্য।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫১
অপ্সরা বলেছেন: সেটা বলা যাবে না ভাইয়া।
কেনো এবং কিভাবে ঘুরেছি। শুধু জেনে রাখো প্রায় সবখানেই ঘুরেছি আমি আমার জীবনে।
আমার মধ্যে মায়া মমতা আছে তবে আমি রাগলে আমার মায়া ভুলে যাই।
পরে আবার মায়ারা ফিরে আসে। হা হা হা
৪০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫২
একলব্য২১ বলেছেন: এই গল্প লেখার সময় তুমি কান্না করেছ কিনা সেটা জানতে কৌতূহলী হয়েছিলাম। এই কয়েকদিন আগেই এই কথাটা কমেন্টে লিখেও ব্যাকস্পেস দিয়ে মুছে দিয়েছিলাম। পরে এটাও মনে হয়েছিল ...এই ধরনের লেখা লিখতে গিয়ে তুমি অনেক কাঁদো, হয়ত এখন মন একটু শক্ত হয়ে গেছে তাই হয়ত আর কাঁদো না। দেখলাম আমার চিন্তা ভুল।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:০৫
অপ্সরা বলেছেন: না এখনও কাঁদিনি।
তবে কান্নার দিন আসছে।
একা একা কাঁদবো!!!
তোমাদেরকে নিয়েই কাঁদবো ভাইয়ু!!!!!!!!!
চুয়াত্তর ভাইয়াকে কান্দাতে কান্দাতে শেষ করতে হবে।
ভাবীকেও কান্দাতে হবে। শুধু ভাবীর নাম্বারটা জানিনা ......
৪১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৫
সোহানী বলেছেন: তোমার এ লিখাটা পড়তে হবে নিরব নি:শব্দে একাকী ।
পড়তে শুরু করেছিলাম, মেয়ে বলে মা, ছেলে ডাকে এদিকে আসো, ফোন বলে ভ্যা ভ্যা। কেমনে কি !!!!!!!!!!!!!
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:২০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আপুনিমনি!!!
জীবন এখন বড়ই ব্যস্ত আমি জানি তো!!
৪২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৬
একলব্য২১ বলেছেন: আমার মধ্যে মায়া মমতা আছে তবে আমি রাগলে আমার মায়া ভুলে যাই।
সে তো স্বাভাবিক। রাগলে মানুষ চণ্ডাল। এটা সবার জন্যই প্রযোজ্য।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:২১
অপ্সরা বলেছেন: হুম!!!
সেটাই তো!!!
কিন্তু আমার আবার চন্ডাল ক্রোধ ওঠে।
আগে অবশ্য এমন ছিলো না। ইদানিং হয়েছে হা হা
৪৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:০০
মিরোরডডল বলেছেন:
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নীরু এতিমখানা ভালো চালাতে পারবে।
সারাদিনে এই প্রথম হাসলাম ।
এই মন্তব্য পড়ে দিন শেষে এখন মধ্যরাতে ।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:২৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আমিও!!!!!!!!!!!!!!
চুয়াত্তর ভাইয়ার বাসায় ভূত চালান দেবো আমি!!!!!!!!!!
৪৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৩৫
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
শাকিব খান আর বুবলির ব্যাপার নাকি এখন টক অফ দ্যা টাউন। কিছু শুনেছ। হা হা হা
অপুর মত বুবলির সাথেও নাকি সেইম কেস করছে খান সাহেব। হা হা হা
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৪১
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ শুনেছি। এবং তাকে নিয়ে অনেক ভেবেছি। মনস্তত্ব বিশ্লেষনের চেষ্টা করেছি।
তাদের কাউকেই দোষ দিতে পারছি না।
মানুষের মনের ভেতরের অজ্ঞতা, অপরিনামদর্শিতা বা নিজেকে রাইট ভাবা সবচাইতে বড় কথা মানুষ যখন হঠাৎ সাফল্য অর্থ বা অপ্রত্যাশিত ভাবে যার যোগ্যতা বা অযোগ্যতা বলে কিছু পেয়ে যায় তখন ধরাকে সরা গিয়ান করে।
শাকিবেরও হয়েছে সেই দশা।
আর মেয়েগুলা বোকা না। তারাও চালাকী করতে গিয়েছিলো।
এদের নিয়েও ধারাবাহিক লিখবো নাকি!!
৪৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫২
একলব্য২১ বলেছেন: আর মেয়েগুলা বোকা না। তারাও চালাকী করতে গিয়েছিলো।
একদম সঠিক বিশ্লেষণ।
ওকে আপু ও মিরোরডল খুব ভালো থাকো। নেক্সট পর্ব কি ২/৪ দিনের মধ্যে পাবো।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:০১
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ ৪/৫ দিনের মধ্যেই।
৪৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এইতো এসে গেছি ই ই ই !!!
দাড়াও পড়া শেষে আবার ফিরছি.......
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:০৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা আসো আসো আপুনি!!
আমি পরেরগুলা লিখে শেষ করছি......
কান্নাকাটির জন্য ছুটির দিন গুলো রেখেছি!!! হা হা হা
৪৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী চমৎকার বর্ণনা !!!
মাছের পোনারা পিছু নেয়নি ?? কচুরি ফুল কিন্তু আমার কাছে একদম ময়ূর !!! সবসময় জন্মাষ্টমী তে বাচ্চারা কৃষ্ণ সাজ নেয়। তাদের মাথার মুকুট টা মনে হয়।
মাঝি বেচারা কে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলেই পারতা, নৌকার হাল ধরত খোকা ভাই ! হাহাহা তোমাকে ভয় দেখাতে সহজ হত তখন, থুক্কু নীরুকে। ঐ যে সিনেমায় দেখি না বিজলি চমকায় আর নায়িকা ঝুপ করে নায়কের বুকে মুখ লুকায়।
খোকা ভাই কে আমার দারুণ লাগছে !!! নিরুত্তাপ জগত সংসারের উপর থেকে মায়া তুলে নেয়া একজন। হুমায়ুন আহমেদ এই হিমু কে খুঁজে পেলে খুশি হতেন।
খোকাভাই যখন মাঝি কে বলেছে যে প্রদীপ ঘোষে র বাড়ি যাবে, আমি ভেবেছি মাঝির প্রশ্নের হাত থেকে বাঁচার জন্যে বলেছে। ওমা এখন দেখি উনার প্ল্যান করা সারা!!!! পাক্কু আছে মাইরি ঐ বয়সেই।
এমন গ্রাম্য হাটের পাশে নৌকা বেঁধে আব্বা আমাদের কে রসগোল্লা খাওয়াতেন, গ্রামে বেড়াতে যাবার সময়। আর বিশাল বিশাল আঁখ আটি বেঁধে নৌকার পাশে পানিতে ঝুলিয়ে রাখতেন। সমস্ত রাস্তা আমরা সেই আঁখ রসে মাখামাখি করে গ্রামে ফিরতাম।
লবঙ্গ লতিকা আমার পছন্দের আর পছন্দ কালো জাম গজা , সোনাবিজ ভাইয়ার বালুসাই ও পছন্দ!
হাহাহাহাহা তোমাকে ঠিক ঠিক বুঝতে পেরেছিলেন খোকাভাই বল !!!!
কেমন করে বলে দিলেন " মানুষের হাড়ির খবর না নিলে চলেছে না " হাহাহা।
সে যাইহোক ! ঐ আয়না আর পালঙ্কের সঠিক ইতিহাস যেনে এসছে নিশ্চয়ই নীরু ? না হয় আজ থেকে তার অন্যের হাড়ির খবর নেয়া বন্ধ।
পানিফল কী দুএকটা খেয়েছিলে ? নাকি সব ঐ !!!!
আমি তো ভাবলাম মটু নীরুর ওজন বহন করা দুঃসাধ্য বিধায় হিল মাটিতে দেবে দেবে গর্ত হয়ে গেছে
আচ্ছা আতশ কাঁচ ! ঐ বয়সে আমার কাছে আতশ কাঁচ সত্যি ই অনেক আগ্রহের জিনিস ছিল। পিঁপড়া দেখতাম পাতার শিরা উপশিরা কতকিছু দেখতাম ! পাত্র শিরা উপশিরায় মনে আসলো, দেখা যাক ডাল পাতা ছেড়ে নীরু এই শিরাউপশিরায় চলা কিভাবে সামলায়।
অল দ্যা বেস্ট ফর নীরু এন্ড খোকা।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
অপ্সরা বলেছেন: হাসতে হাসতে হাসতে আর হাসতে মরে গেছি
তুমি দেখি চুয়াত্তর ভাইয়ার বড়বোন!!!!!!!!!!
আমার থেকও বড় শয়তানী মাথায় ছিলো মনে হচ্ছে!!!! হা হা হা হা হা হা
সত্যি এত্ত হেসেছি তোমার মন্তব্য পড়ে।
এক এক করে জবাব দিচ্ছি। ওয়েট ....
আল্লাহ তার আগে চুয়াত্তর ভাইয়ার চোখে কালো কাপড়ের ঠুলি বেঁধে দিয়ে আসি।
তোমার এই মন্তব্য পড়ার পর ভাইয়ার তো পোয়া তেরো চৌদ্দ পনেরো ষোলো হয়ে যাবে।
হা হা হা হা হা হা
মিররমনির খারাপ করা মনও ভালো হয়ে যাবে আর একলব্য ভাইয়া তো হাসতে হাসতে কাঁশটে কাঁশতে!!!!!!!!!
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫৫
অপ্সরা বলেছেন: কী চমৎকার বর্ণনা !!!
মাছের পোনারা পিছু নেয়নি ?? কচুরি ফুল কিন্তু আমার কাছে একদম ময়ূর !!! সবসময় জন্মাষ্টমী তে বাচ্চারা কৃষ্ণ সাজ নেয়। তাদের মাথার মুকুট টা মনে হয়।
উঃ এমনিতেই তুমি প্রকৃতিপ্রেমী সে তো বুঝাই যায়...... তোমার লেখায় আর আজ বুঝেছি তোমারও ছোটবেলায় আমার মত নানা রকম প্রকৃতি দেখার বর্নাঢ্য জীবন ছিলো!!
তোমার কথায় মনে পড়লো কৃষ্ণচূড়া আর রাঁধাচূড়ার ইতিহাস!!! জীবনেও ছোটবেলায় বুঝিনি এই নামের মানে কি তবে এখন বড় বেলায় জানি কৃষ্ণ আর রাঁধার মাথায় অমন ফুল্ল নিয়েই কেউ এই নাম দিয়েছিলো আর কি...... মাছের পোনাদের কথা লিখিনি তবে মাছরাঙ্গা পাখির মাছ ধরা কখনও কি ভোলা যায়!!!
মাঝি বেচারা কে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলেই পারতা, নৌকার হাল ধরত খোকা ভাই ! হাহাহা তোমাকে ভয় দেখাতে সহজ হত তখন, থুক্কু নীরুকে। ঐ যে সিনেমায় দেখি না বিজলি চমকায় আর নায়িকা ঝুপ করে নায়কের বুকে মুখ লুকায়।
উঃ ঠিক ঠিক কিন্তু ঐ খোকাভাই কি হাল ধরতে পারতো না কি কে জানে!! বেক্কল পোলা.... সারাদিন উদাস বসে থাকে। এখন না জেনে মাঝিকে ফেলে দেই আর ফেলতে তো হবে নায়িকাকেই আর তখন ফেলে দিয়েই কেমনে আবার নায়কের বুকে ঝাঁপিয়ে পড়বে ভেবে পাচ্ছি না ঠিক। তবে না জেনে এমন মৃত্যুঘাতি কিছু করার মত বোকা নহে নীরু। মাঝিকে ফেলে বোকা খোকার বুকে ঝাঁপিয়ে শেষে দুজনেই মিলে নৌকা উলটে সলিল সমাধি। তখন তো মৃত লাশ ভেসে উঠতো আর ঐ মরার উপরেও নীরুর মা খারার ঘা দিত এসে।
না না এই সব খারাপ বুদ্ধি দাও কেনো??
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:০৪
অপ্সরা বলেছেন: খোকা ভাই কে আমার দারুণ লাগছে !!! নিরুত্তাপ জগত সংসারের উপর থেকে মায়া তুলে নেয়া একজন। হুমায়ুন আহমেদ এই হিমু কে খুঁজে পেলে খুশি হতেন।
খোকাভাই যখন মাঝি কে বলেছে যে প্রদীপ ঘোষে র বাড়ি যাবে, আমি ভেবেছি মাঝির প্রশ্নের হাত থেকে বাঁচার জন্যে বলেছে। ওমা এখন দেখি উনার প্ল্যান করা সারা!!!! পাক্কু আছে মাইরি ঐ বয়সেই।
উঃ একদম গুড প্লানার..... বাট আমার ঘেন ঘেন পেন পেন শুনে ঐ বুদ্ধিটুকু জন্মেছিলো আর কি। প্ল্যান ভুল করলে নীরুর মৃত্যুঘাতি বাক্যবাণে তার জীবন শেষ হবার সম্ভাবনা ছিলো তো!
এমন গ্রাম্য হাটের পাশে নৌকা বেঁধে আব্বা আমাদের কে রসগোল্লা খাওয়াতেন, গ্রামে বেড়াতে যাবার সময়। আর বিশাল বিশাল আঁখ আটি বেঁধে নৌকার পাশে পানিতে ঝুলিয়ে রাখতেন। সমস্ত রাস্তা আমরা সেই আঁখ রসে মাখামাখি করে গ্রামে ফিরতাম।
লবঙ্গ লতিকা আমার পছন্দের আর পছন্দ কালো জাম গজা , সোনাবিজ ভাইয়ার বালুসাই ও পছন্দ!
তোমারও দেখছি আমার মতই মিষ্টি বিলাস!! জানো আমি এত এত মিষ্টি খাই এই বুড়িকালেও যে কেউ দেখলে টাসকি খাবে।
যাইহোক আঁখের কথা মনে পড়লো। এই অসভ্য ফল আমার অবশ্য খুব পছন্দের না। কারণ আমি এটা দাঁতে ছিলে খেতে পারিনা। আমাকে কেটে কেটে দিতে হ্ত। এত ঝামেলা ভালো লাগে?? আর খেতেও কেমন এই আল্লাহর কি কুদরত! লাঠির মধ্যে শরবৎ!
হাহাহাহাহা তোমাকে ঠিক ঠিক বুঝতে পেরেছিলেন খোকাভাই বল !!!!
কেমন করে বলে দিলেন " মানুষের হাড়ির খবর না নিলে চলেছে না " হাহাহা।
সে যাইহোক ! ঐ আয়না আর পালঙ্কের সঠিক ইতিহাস যেনে এসছে নিশ্চয়ই নীরু ? না হয় আজ থেকে তার অন্যের হাড়ির খবর নেয়া বন্ধ।
না না একটা খোকাভায়ের সাধ্য আছে আমাকে চেনার!! আমি কি শুধু হাঁড়ির খবরই নেই! হাড়ি পাতিল, খাট পালঙ্ক জলচৌকি সবের খবরই জানি তো!!!!!!!!!
পানিফল কী দুএকটা খেয়েছিলে ? নাকি সব ঐ !!!!
আমি তো ভাবলাম মটু নীরুর ওজন বহন করা দুঃসাধ্য বিধায় হিল মাটিতে দেবে দেবে গর্ত হয়ে গেছে
খেয়েছিলাম বটে তবে কোনো স্বাদপদহীন কোন গাধা খায় সেটা আজও বুঝে উঠতে পারিনি। অনেকে আবার সিঙ্গারা ফলও বলে।
আচ্ছা আতশ কাঁচ ! ঐ বয়সে আমার কাছে আতশ কাঁচ সত্যি ই অনেক আগ্রহের জিনিস ছিল। পিঁপড়া দেখতাম পাতার শিরা উপশিরা কতকিছু দেখতাম ! পাত্র শিরা উপশিরায় মনে আসলো, দেখা যাক ডাল পাতা ছেড়ে নীরু এই শিরাউপশিরায় চলা কিভাবে সামলায়।
অল দ্যা বেস্ট ফর নীরু এন্ড খোকা।
আর আমাদের নীরুর কাছে তো হীরার চেয়েও দামী কাঁচ.......
৪৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাসতে হাসতে হাসতে আর হাসতে মরে গেছি
তুমি দেখি চুয়াত্তর ভাইয়ার বড়বোন!!!!!!!!!!
আমার থেকও বড় শয়তানী মাথায় ছিলো মনে হচ্ছে!!!! হা হা হা হা হা হা
সত্যি এত্ত হেসেছি তোমার মন্তব্য পড়ে।
এক এক করে জবাব দিচ্ছি। ওয়েট ....
আল্লাহ তার আগে চুয়াত্তর ভাইয়ার চোখে কালো কাপড়ের ঠুলি বেঁধে দিয়ে আসি।
তোমার এই মন্তব্য পড়ার পর ভাইয়ার তো পোয়া তেরো চৌদ্দ পনেরো ষোলো হয়ে যাবে।
হা হা হা হা হা হা
মিররমনির খারাপ করা মনও ভালো হয়ে যাবে আর একলব্য ভাইয়া তো হাসতে হাসতে কাঁশটে কাঁশতে!!!!!!!!!
চুয়াত্তর সারে' র কথা জানি না কিন্তু ডলের কী হয়েছে ?? ? আর শুভ কাশি এলারজি র জন্যে প্রতিদিন মোনাস একটা।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:০৬
অপ্সরা বলেছেন: জানোনা !!! আজ দেখবে পোয়া তেরো চৌদ্দ পনেরো ষোলো এর এফেক্ট!!!
মিররমনির মন খারাপ.... এটা মনে হয় অকারণ মন খারাপ...... আমারও হয়....... আমি নো পাত্তা দেই.....
শুভভাইয়ুর জন্য মোনাস না পাঠিয়ে একজন মোনা পাঠালেই বেশি ভালো ছিলো না!!!
৪৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা শোন ! এই যে অকারণ দুঃখ বিলাসিতা, অকারণ মন খারাপ ! সেই কোন এককালে একজনের কাছে একটা বই বা বকুল ফুল আশা করেছিলাম দেয় নাই, তারপর সে কেনো আমায় বুঝল না ? এইসব ভেবে কান্না অনেক ইন্টারেস্টিং তাই না ? পরে আবার নিজের মনেই বাচ্চামি ভেবে হাসতে পারা যায় !
থাক ডল একটু পাত্তা দিক , না হয় নিজের বোকামির কথা ভেবে হাসবে কিভাবে আমার মত ! একটা জাদু কি ঝাপ্পি ডল এর জন্যে পাঠালাম। আইলাবানু ডল!
আচ্ছা চুয়াত্তর সারে কে যা ইচ্ছে কর, আমি কিছু দেখি নাই।
উপস মোনা কে তো টোনা নিয়ে গেছে একলব্য কে অপেক্ষা করতেই হবে এখন।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩
অপ্সরা বলেছেন: হা হা একদম ঠিক আপুনি!!!
নীচে চুয়াত্তর ভাইয়ার কমেন্ট পড়ো।
ঠুলি খুলে চোখ পাকিয়ে সব পড়ে ফেলেছে। হা হা হা
এখন তুমি একখানা খোকাভাই লেখো......
নায়ক নায়িকার শিরা উপশিরাও নাকি দেখো তুমি!!!!!!!!!!! হা হা হা
আমি তো শুধু হাঁড়ির খঁবর তুঁমি তোঁ দেখছি নাড়ির খবরও!!!!!!!!!!! হা হা হা
৫০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:২৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে, মনিরা আপু নীরুর জায়গায় হলে মাঝিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিত। হয়ত বাস্তব অভিজ্ঞতাও আছে।
এই জন্য বলেছিলাম যে একটা ছইওয়ালা নৌকা নিতে। মাঝি থাকলেও সমস্যা হতো না।
একটা পর্ব মনিরা আপুকে লিখতে দেন। উনি মাছের পোনা, আখের রস, বিজলি চমক, লবঙ্গ লতিকা, পাতার শিরা উপশিরা থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকার শিরা উপশিরা ভালো মত বর্ণনা করতে পারতেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: ঠিক ঠিক নইলে লিখবে কেনো???
মনিরা আপুনি মাঝিকে ফেলে দিয়ে কার বুকে যে ঝাঁপাই পড়েছিলো সেই কথাসহ মাছের পোনা, আখের রস, বিজলি চমক, লবঙ্গ লতিকা, পাতার শিরা উপশিরা থেকে শুরু করে নায়ক নায়িকার শিরা উপশিরা সব সব সবববববববববববববববববববববববব লিখুক হা হা হা হা হা
৫১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এইত এখন ব্যক্তি নিয়ে টানাটানি শুরু করলো একাত্তর থুক্কু চুয়াত্তর ! ভাইসাব।
না না পাঠক কে এত ইম্ম্যাচিউর হলে চলবে না। লেখা এবং ব্যক্তি লেখক আলাদা সবসময়। হ্যাঁ যদি চুয়াত্তর সারে থুক্কু সাড়ে ভাই নিজের গল্প আমাকে কানেকানে মানে মেইলে জানান আমি লিখে দিতে পারি।
কী বল অপ্সরা ? আর শোন এইসব উপতা খেয়ে পড়া আমার ধাতে নাই।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:০৫
অপ্সরা বলেছেন: বুঝলাম তুমিই উপতা খেয়ে পড়া ভাইয়াকে টেনে ধরেছিলে পানিতে পড়া থেকে। আর ধরা মানে এমনি সেমনি ধরা!!! এক্কেরে কলার ধরে টেনে তোলা তাইনা ???
লেখা এবং ব্যক্তি এক মনে করলে কি হয় তুমি তার সাক্ষী আপুনি!!!!!!!
যাইহোক চুয়াত্তর ভাইয়ার গল্প শুনলে তো আমরা অক্কা পাবো...... তবে ভাইয়া কি আর বলবে??
উই নিড আওয়ার ভাবিজী!!!!!!!!!!!
৫২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:১৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগার মনিরা সুলতানাকে ওনার জীবনের সত্যি ঘটনা লিখতে বলিনি। ওনার মনের কল্পনা থেকে কবিতা যেভাবে লেখেন সেরকম করে লিখতে বলেছি। কবিতা পরে মনে হয়েছে ওনার কল্পনা শক্তি এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা বেশী তাই অনেক উপমা দিতে পারেন। উনি ভেবেছেন ওনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলেছি। আমি কারও ব্যক্তিগত বিষয়ে নাক গলাই না। আমি আগেই বলেছি কল্পনার গরু আকাশে ওড়ে। তাই ব্যক্তিগত জীবন আর গল্পের কাহিনী কখনও আমি এক করি না।
শহরে বেশীরভাগ সময় ছিলাম তাই নৌকার অভিজ্ঞতা তেমন নাই। আপনার ভাবিরা প্রতিদিন নৌকায় নদী পাড় হয়ে স্কুলে যেত। অনেক সময় বেশী লোক হওয়ার কারণে মাঝ পথে নৌকা উলতে যেত। ওদের বইগুলি ভিজে যেত।
আবার ওরা অনেক সময় পাল্লা দিয়ে সাঁতরে নদী পাড় হত স্কুলে যাওয়ার সময়।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:২৩
অপ্সরা বলেছেন: এই রে তুমি এত কিছু জানলে কেমনে!!!
মনে হচ্ছে যেন নিজের চোখেই দেখেছো।
তুমি কি গাছের ডালে ঝুলতে নাকি সে সব দিনে ভাইয়ু!!!!!!!!!!
হা হা হা না না ভাবিজীর নাম্বারটা আর যোগাড় না করলে চলছেই না!!!!!!!!!!!
৫৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:১০
একলব্য২১ বলেছেন: "উপতা" মনিরা আপু শব্দ চরণ দেখে আমি খুব হাসলাম।
তোমরা মেয়েরা বহুত পোংটা (পুরান ঢাকায় ব্যবহার।) শায়মা আপু এর মানে জানো।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:২৯
অপ্সরা বলেছেন: আহা ছেলেরা বুঝি সবাই তোমার মত ধোয়া তুলসী!!!!!!!!!
ছেলেরা যে কত্ত শয়তান হয় আমারও কি জানা নেই নাকি!!!!!!!!!
সবাই কি আর খোকাভাই, শুভ্র বা আরবাজ চৌধুরীর মত ভালো মানুষ হয়!!!
৫৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৩৯
একলব্য২১ বলেছেন: সবাই কি আর খোকাভাই, শুভ্র বা আরবাজ চৌধুরীর মত ভালো মানুষ হয়!!!
হা হা।
তারমানে তুমি জানো না পোংটা মানে। পোংটা মানে দুষ্টু। পুরান ঢাকায় ব্যবহার হয়।
পত্রপত্রিকা খুঁজে খুঁজে শাকিব আর বুবলির লেটেস্ট খবর খুজছিলাম।
শেষ পর্যন্ত পাইলাম। হা হা নাও পড়।
view this link
বলতে না বলতেই রাজিব ভাই শাকিবকে নিয়ে পোস্ট দিয়েছে। দেখি কি লিখেছে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৪২
অপ্সরা বলেছেন: পোংটা মানে জানি কিন্তু কেমন যেন নাকের পোটা টাইপ একটা ব্যপার আছে তাই জীবনেও বলি না......
যাইহোক, শাকিব বুবলি রাত্রী অপু পূজা কত কিছু পড়েছি কাল রাতে.....
টাইম নষ্ট করার টাইম নাই। আমি ১০ নম্বর পার্ট লিখেছি।
৫৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: এই পর্বে যদিও গ্রামীণ জীবন ও তার অন্যতম অনুষংগ সহজ সরল মানুষের বর্ণনা চমতকার ভাবে এসেছে এবং ভালও লেগেছে। আর তাই তার জন্য রইলো +++++++++++
তবে,
পুরো লেখায় কঠিন -নিরস কথায় ঠিকমত রস-কস-সিংগারা- বুলবুলির স্বাদ আস্বাদন করতে পারি নাই ।
আর তাই ব্যাপোক মন খারাপ।
০১ লা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
অপ্সরা বলেছেন: থাক থাক মন খারাপ করতে হবে না........
হাসি খুশি থাকো ভাইয়া......
রস কষ সিংগারা বুলবুলি বাদ দিয়ে এবার তিতা করলার জ্যুস আনবো তোমার জন্য।
৫৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:১০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: জীবনের প্রথম বাহিরের সৌন্দর্য উপভোগ করা আহা কী সুন্দর অনুভূতি। এই সুন্দর ধরণীর পিঁপড়ে থেকে শুরু করে সব প্রাণী মাটি সবুজ ফুল সবই সুন্দর আমিও এমন খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি যেতে যেতে
খোকা ভাই নিরুকে একটি সুন্দর দিন উপহার দিল। পরবর্তীতে কী হবে কে জানে...। বাড়ীতে গেলে মুগুরের বাড়ি নি খাইতে হয় হাহাহা ।
আব্বা বিদেশ থেকে একটা আতশ কাঁচ আনছিলেন। সেটা নিয়ে আমাদের কত আনন্দ । একদিন সূর্যে ধরে কাগজে আগুন লাগিয়েছি।
আপু খুব সুন্দর আগাচ্ছে গল্প মাশাআল্লাহ
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: জানি জানি তুমি দেখো আর ছবি তুলো আর আমি ছোট থেকেই দেখতাম ছবি আকার জন্য। একটা পাতার শিরা উপশিরা, একটা ফুলের রং ও ঢং।
বাড়িতে গেলে মুগুর কি আর আস্ত থাকে!!!
আতশ কাঁচ হা হা কত স্মৃতি কত গান...... চুম্বক কিংবা রাস্তা ঢালাই করা পিচ..... আহা কি সব জীবনের আবিষ্কার!!!!!!!! পুরাই আবিষ্কারক আমরা ...
৫৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪৯
কালো যাদুকর বলেছেন: আগের পর্বগুলো পড়া হয়নি। শুধু বর্ণনাতেই আকৃষ্ট হয়ে পর্বটুকু শেষ করলাম ৷
কচুরী ফুলের বর্ণনাটি এবং তুলনা ভাল লেগেছে ৷ প্রকৃতির সূক্ষ বর্ণনা অতুলনীয় হয়েছে। মাঝির চরিত্র ও ডায়ালগ ভাল ও মানানসই হয়েছে।
হীরে সব সময়ই মানুষ ছুড়ে ফেলে , কাঁচই নেয়। এখানে এরকমই হতে যাচ্ছে?
এটি কি বর্ষাকাল নয়? তাহলে নদীটি শুকনো কেন? বৃষ্টির কথা বলা হয়েছে , মনে হল বর্ষাকাল হবে হয়তো ৷
মাই টু সেন্টর্স আপু ৷
অনেক অনেক ধন্যবাদ |
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৫০
অপ্সরা বলেছেন: হা হা পড়ো পড়ো ভাইয়া সব গুলোই পড়ো শিঘ্রী!!!
হুম এসবই নীরু দেখেছিলো ফুল ফল গাছ পালা ও মানুষ!!!
কত্ত রকম মানুষ!!!!!!!
হ্যাঁ কাঁচ ছাড়া উপায় আছে!!! হীরে তো মূল্যবান। পাবে কই!!!
আর ঐ ভৈরব নদী অনেক অনেক আগেই মরো মরো এখন তো মনে হয় এক ফোটাও পানি আছে কিনা সন্দেহ!!!!!!!!
বর্ষাকালেই একটু জল থাকতো বা আরও কিছুদিন .....
৫৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
শায়মাপু, মনিপু,
নাহ বিষয়টা সেরকম কিছু না ।
সাত মাস হয়েছে মাকে দেখিনাতো, তাই মন খারাপ ছিলো ।
মাও এখন আসবে না এখানে, আবার এসময়টা আমিও অফিসে ব্যস্ত যেতে পারছিনা ।
নট রাইট টাইম। সব মিলিয়ে একটু আপসেট, আর কিছু না ।
মাঝে মাঝে হয়না? খুব মিস করি বাংলাদেশের সবাইকে। এই আর কি…
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
অপ্সরা বলেছেন: হুম বুঝেছি এখন.....
মন খারাপ করো না !!!!!!!!!!!
জীবন তো এমনই সেলুয়ডের ফিতার মত দৃশ্য থেকে দৃশান্তর বদলে চলে .....
৫৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ছোটখাট বিষয়ের উপর নিবিড় পর্যবেক্ষণ এবং তার বর্ণনায় মুগ্ধ হ'লাম। কচুরিপানার ফুলদল, তার উপর মৌমাছি, মাঝনদীর উপর ফড়িংদল, বর্ণিল মাছরাঙা, মা মুরগির ছোট ছোট তুলতুলে বাচ্চা, দিয়াশলাই এর কাঠির জলের তালে দোলা, ইত্যাদি।
মনোমুগ্ধকর স্মৃতিচারণ! + +
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:২৬
অপ্সরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!
৬০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগার মনিরা সুলতানাকে ওনার জীবনের সত্যি ঘটনা লিখতে বলিনি। ওনার মনের কল্পনা থেকে কবিতা যেভাবে লেখেন সেরকম করে লিখতে বলেছি। কবিতা পরে মনে হয়েছে ওনার কল্পনা শক্তি এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা বেশী তাই অনেক উপমা দিতে পারেন। উনি ভেবেছেন ওনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলেছি। আমি কারও ব্যক্তিগত বিষয়ে নাক গলাই না। আমি আগেই বলেছি কল্পনার গরু আকাশে ওড়ে। তাই ব্যক্তিগত জীবন আর গল্পের কাহিনী কখনও আমি এক করি না।
আহা হা হা খুব হচ্ছে না !!! এর আগের মন্তব্যে ই কিন্তু সাড়ে ভাই বলেছিলেন মনিরা আপু বাস্তব অভিজ্ঞতা আছে মনে হয়। ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেবার। তবে সাচু বস ! আমি কল্পনায় গরু কে আনবোই না উড়ানো তো দূর কী বাত! কতকত সুন্দর জিনিস আছে ভাবনার কল্পনার। কল্পনা যদি করতেই হয় " প্রিয়জন কে নিয়ে মঙ্গলের গোলাপী আকাশ ভ্রমণে কেন যাবো না ? আরণ্যক ই বা হব না কেনো! কেনো কেনো !!!!!
একলব্য২১ বলেছেন: "উপতা" মনিরা আপু শব্দ চরণ দেখে আমি খুব হাসলাম।
তোমরা মেয়েরা বহুত পোংটা (পুরান ঢাকায় ব্যবহার।) শায়মা আপু এর মানে জানো।
হাহাহা ডিয়ার একলব্য ! আমি নিজেও এর মানে জানি। আমি কলতা বাজারে শৈশব কাটাইছি, লক্ষ্মীবাজার , শাঁখারি বাজার, ভিক্টোরিয়া পার্ক চষে বেড়ানো মেয়ে আমি। ওকে আমি এটা কমপ্লিমেন্ট হিসেবে নিলাম কিন্তু
শায়মাপু, মনিপু,
নাহ বিষয়টা সেরকম কিছু না ।
সাত মাস হয়েছে মাকে দেখিনাতো, তাই মন খারাপ ছিলো ।
মাও এখন আসবে না এখানে, আবার এসময়টা আমিও অফিসে ব্যস্ত যেতে পারছিনা ।
নট রাইট টাইম। সব মিলিয়ে একটু আপসেট, আর কিছু না ।
মাঝে মাঝে হয়না? খুব মিস করি বাংলাদেশের সবাইকে। এই আর কি…
এত্তগুলো ভালোবাসা ডল !
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১৫
অপ্সরা বলেছেন: আপুনি গোলাপী আকাশচারী হয়ে একখানা গল্প লেখো আরন্যক তারপর হয়ো।
৬১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:২০
মুদ্দাকির বলেছেন: গল্পটা ভয়ানক পর্যায় চলে এসেছে। আসলে ঐ বয়সে অপরিচিত যায়গা খুঁজে পাওয়াও বিশাল ব্যাপার। এমন কোথাও বসা যেখানে নিজেকে বা বাপ দাদাকে কেউ চিনেনা । কঠিন। আসলে সমাজের হিপক্রেসি বাদ দিয়ে খোকা-নীরুদের বিয়ে দিয়ে দেয়া উচিৎ। বিশেষ করে পরিবার যদি অভাবী না হয়। আমার মনে হয় গত ৬০-৭০ বছর ধরে বিশেষ করে গত ৪০ বছর ধরে দেড়িতে বিয়ের নামে যা হচ্ছে তা হল একরকমের সামাজিক বঞ্চনা।
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০৩
অপ্সরা বলেছেন: আহারে বাবা মায়েরা যদি এত কিছু বুঝতো!!!
৬২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:২৪
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
একটা hypothetical প্রশ্ন করি। যদি তোমার কোন কিশোরী মেয়ে থাকতো, আর সে যদি চিলেকোঠায় কোন এক খোকাভাইয়ের সাথে প্রেম ভালবাসা করতো ঠিক তোমারি মত। এটা জানার পর তুমি কি তোমার মেয়েকে প্রশ্রয় দিতে, না তোমার মা তোমার সাথে যা করেছে, তুমিও তোমার মেয়ে সাথে প্রায় সেরকমই তাই করতে।
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৪১
অপ্সরা বলেছেন: তাই তো ........
এমন করে যদিও ভাবিনি....... তবুও আমার মনে হয় আমি কিছুই বলতাম না ......
৬৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খোকা ভাইয়ের সঙ্গে নৌকা বিহারে তাহলে প্রদীপ ঘোষের বাড়িতে যাওয়া,পথে গ্রাম্য হাট, প্রদীপদের বাসায় হাড়ি পাতিল, গৃহসজ্জা পর্যবেক্ষণ করার মতো মজাদার ঘটনার বর্ননা ভালো লেগেছে। যাই পরের পর্বে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০৫
অপ্সরা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া.......
৬৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: খোকা মিঞা বোকা বোকা ভাবে থাকলেও রোমান্টিক আছে মনে হচ্ছে। যোগান বেশি হলে চাহিদা-ভালোলাগা কমে যায়--কচুরীপানা।
১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: ফার্স্ট লাইন বুঝলাম কিন্তু সেকেন্ড লাইনটা কি?
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মাঝি ছাড়া, বৈঠা ছাড়া নৌকা।