![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।
কমন জেন্ডারদের আমরা হিজড়া বলে থাকি। আমাদের সমাজে এদের কতটুকু স্থান আছে এটা কি আমরা জানি? আসলেই আমরা জানিনা। এরাও আমাদের মত মানুষ। এদেরও আমাদের মত আনন্দ করার অধিকার আছে, আছে একজন মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার মৌলিক অধিকার। কিন্তু আদৌ কি এরা মৌলিক অধিকারগুলো পায় ?
আমরা যখন পথে ঘাটে চলি তখন যদি হিজড়াদের দেখি তবে একটা বারের জন্য হলেও আমরা তাকাই। তবে সে তাকানোর মধ্যে কেমন যেন বিস্ময় থাকে। বিস্ময় কেন থাকে? ওরা তো মানুষ। মানুষের দৃষ্টিপাত দেখলে মনে হয় ওরা কোন মঙ্গল গ্রহের মানুষ।
হিজড়াদের প্রতি আমার মনোভাব খারাপ ছিলনা। কিন্তু একদিন আমার বাসায় আসল। আমার ভাতিজা হয়েছে কিভাবে ওরা যেন জানতে পারল । এসে অনেক টাকা চাইছিল। আমরা ওদের কে টাকা কমাতে বলি। বলা হল এত টাকা দিতে পারবনা । ভালো মন্দ সবার মধ্যেই আছে । ওদের মধ্যে একটা হিজড়া ছিল অসম্ভব খারাপ। টাকা কমানোর কথা শুনে সে যা করল তা আমি মুখে আনতে পারব না। এর পর থেকে ওদের কে দেখলে ঘেন্না লাগত।
কিন্তু আমি এটাও ভাবলাম যে ওদের মধ্যেতো একজন বেশ ভালো ছিল। তার জন্যইতো টাকা কম দিতে পেরেছিলাম। তাই এখন আর ঘৃণা করিনা। যেদিন কমন জেন্ডার মুভিটা দেখলাম তারপর থেকে কেন জানি ওদের দুঃখটা আমাকে বেশ পীড়া দেয়।
একটা শিশুর জন্ম হয় মা বাবা তাকে লালন পালন করেন। মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলেন। কিন্তু যখন একটা হিজড়া শিশুর জন্মের পর তার মা বাবা জানতে পারেন যে সে হিজড়া তখন তাকে আর মানুষ হিসেবে গন্য করেন না। হয় তাকে ডাস্টবিনে ফেলে দেন নতুবা তাকে পরিবার থেকে দূরে রাখেন।
কিন্তু কেন? এটা কি তার দোষ না পাপ? কেন তাকে লেখা পড়া শেখানো হয় না? কেন তাকে অন্যসব মানুষের মত বাঁচার নূন্যতম অধিকারটুকু দেয়া হয়না? কেন?
একটা সন্তান তার মায়ের স্নেহ ভালবাসা পেয়ে বড় হয়। আর ওরা মায়ের ভালবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। মায়ের একটু আদর , স্নেহ , ভালবাসা পাওয়ারও তাদের অধিকার নেই। ওরা কিভাবে সহ্য করে এটা ? আমরা কি একটা বারও ওদের মনের দুঃখের কথাগুলো উপলব্ধি করি? না করিনা। কারন আমাদের সেই সময় নেই।
এই সমাজ ওদের জন্য কি কিছু করে?
সবার মত ওদের কে পড়া লেখা শিখে মানুষ হিসবে গড়ে উঠার সুযোগ কি দেয়া যায় না?
ওদের কে কি স্বাবলম্বী হওয়ার পথ করে দেয়া যায়না? হয়তো চেষ্টা করলে যাবে। আমি জানিনা সরকারের এমন কোন প্রতিষ্ঠান আছে কিনা যারা ওদের কে নিয়ে কাজ করে। যদি সরকার এদের কে পুনর্বাসন করার কাজে এগিয়ে আসে তখন দেখা যাবে অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও এগিয়ে আসবে।
ওদের কে পড়াশুনার সুযোগ করে দিতে হবে। ওদের কে কোন কাজের প্রশিক্ষন দিয়ে চাকরি দেয়া যেতে পারে। যেমন- ড্রাইভিং শেখানো যেতে পারে। অফিস সহকারির কাজও করতে পারে।
আরও অনেক কিছুই হয়তবা ভাবলে করা যাবে। যারা শিক্ষিত হবে তাদের কে সে অনুযায়ী চাকরি দেয়া হবে।
তবে এইসব ক্ষেত্রে সরকারের মুখ্য ভুমিকা থাকতে হবে। তাছাড়া সম্ভব নয়।
যদি ওদের কে স্বাবলম্বী করা যায় তবে ওদেরও দুঃখ অনেকটা কমে যাবে। ওরা মানুষের কাছ থেকে জোর করে আর টাকা নিবে না। অন্যায় করবেনা, চুরিও করবেনা । এটা আমার কাছে মনে হয়।
ওদের জীবনটা আমাদের মতই সুন্দর হোক।
সুন্দর স্বপ্ন আমরা যেমন দেখি ওদেরকেও দেখার সুযোগ করে দেয়া হোক।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ওদের জীবনটা আমাদের মতই সুন্দর হোক।
সুন্দর স্বপ্ন আমরা যেমন দেখি ওদেরকেও দেখার সুযোগ করে দেয়া হোক।
সহমত
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।
এই ব্যাপারটা নিয়ে আর একটু গুছিয়ে লেখতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারলাম না।
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: সহমত।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
টুটুল২০০৮ বলেছেন: সহমত ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
যথেষ্ট সুন্দর লিখেছেন মন খারাপ করার কিছু নাই
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাণ্ডারি ভাই ।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
মেঝদা৬১ বলেছেন: একবারও ভাবে না এরা আমাদের মত মানুষ। কতজনে অন্ধ, বোবা বা নানা ভাবে প্রতিবন্ধি হয়ে জন্ম নেয়, এরাও এক ধরণের প্রতিবন্ধি কিন্তু সমাজ এদের কেন খারাপ ভাবে দেখে। সবাইকে এ ব্যাপারে ওদের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং এইভাবে লিখে, গান গেয়ে বা নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে সমাজকে জাগাতে হবে। ধন্যবাদ
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: মেঝ দা আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
আমি ক্ষুদ্র মানুষ আমি যতটুকু বুঝেছি লিখেছি। যারা ভালো লিখে তাদেরকে আমি আহ্বান করব এই ব্যাপারটা নিয়ে যাতে লিখে।
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
বিকেল বলেছেন: আপনার ভাবনার সাথে সহমট জানাচ্চ । সবচেয়ে বড় কথা ওরাও মানুষ । আমাদেরই কারও সন্তান ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ বিকেল !!
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
টুনটুনি সুখি বলেছেন: হিম।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ টুনটুনি সুখি
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
মাক্স বলেছেন: যথেষ্ট গুছিয়ে লিখেছেন।
সহমত।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: মাক্স ভাই অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন: গুছিয়ে লিখেছেন অনেক , সহমত। হয়তো ওরা অনেক সুবিধা বন্চ্ঞিত বলেই সমাজের বাকি সবার সাথে দূর্ব্যবহার করে ক্ষোভ প্রকাশ করে।ওদেরকে পরিবার থেকেই সম্মান, সহমর্মিতা, সমপরিমানের সুযোগ সুবিধা দেয়া শুরু করা উচিত্ কারণ তাঁরা সেখানেই সবচাইতে নিগৃহীত
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
পরিবার থেকেই সম্মান, সহমর্মিতা, সমপরিমানের সুযোগ সুবিধা দেয়া শুরু করা উচিত্ কারণ তাঁরা সেখানেই সবচাইতে নিগৃহীত
সহমত
১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
আমিনুর রহমান বলেছেন: ওদের জীবনটা আমাদের মতই সুন্দর হোক।
সুন্দর স্বপ্ন আমরা যেমন দেখি ওদেরকেও দেখার সুযোগ করে দেয়া হোক।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান ভাই।
ভালো থাকবেন।
১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: হুম!! ভাল বলেছেন !!
কিন্তু সবাই কি তাদের এই সুযোগ দিবে ??
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: সবাই হয়ত দিবেনা। কিন্তু আমরা যদি এই ব্যাপারটা নিয়ে লেখা লেখি করি বা সাংবাদিক ভাই, বোনরা এগিয়ে আসে তাহলে মনে হয় কিছুটা হলেও সম্ভব। কারন ব্যক্তিগত ভাবে হয়ত কিছু করা যাবেনা তবে পত্রিকা বা ব্লগের মাধ্যমে চেষ্টা করা যেতে পারে।
সরকারের উচিত এ ব্যাপারে এগিয়ে আসা।
আর সবচেয়ে আগে পরিবার কে এগিয়ে আসা উচিত।
ধন্যবাদ অপু ভাই।
আর আপনাকে অনুরোধ করব এই ব্যাপারটা নিয়ে একটা গল্প লিখতে।
১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৫
বেবিফেস বলেছেন: হিজড়া শিশুদের সমস্যা গোপন না রেখে চিকিতসা করালে নাকি ভাল হয়ে যায়। সে দিন খবরে দেখে ভাল লাগল।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম আমিও পরেছিলাম।
ধন্যবাদ পোস্টটা পড়ার জন্য।
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
নীলঞ্জন বলেছেন: বিষয়বস্তুতে ভিন্নতা আছে। ভালোলাগলো।
শুভ কামনা।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
ভালো থাকবেন ।
১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: বেশ ভাল লিখেছেন। সহমত পোষন করছি...
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
শের শায়রী বলেছেন: চমৎকার লিখছেন, আরো লেখা চাই আপনার কাছ থেকে। কিছুদিন আগে আমি হিজড়াদের নিয়ে একটি লেখা লিখছিলাম। আমার ও ওদের উপর আগ্রহ আছে। ভাল থাকুন।
Click This Link
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: এই সম্প্রদায়টা কে আমি খুব ভয় পাই ।
আমার পরিচিত এক স্থানে ৫জন হিজড়া থাকে তারা একটা ছোট্ট দোকান চালায়, (আমিও তাদের দোকান থেকে সিগারেট কিনেছি অনেক সাহস সংগ্রহ করে।)
তবুও শুনি যে মাঝে মাঝেই নাকি তারা চাঁদা তুলতে বের হয় ।
যাইহোক ওদের জীবনটা সুন্দর হোক ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: ওদের জীবনের পথটা যদি সুন্দর হতে আমরা সাহায্য করি তবে নিশ্চয় ওরা খারাপ কাজ করবেনা।
ওরা মৌলিক অধিকার গুলো পায়না তাই ওরা এমন বেপরোয়া ভাবে জীবন যাপন করে ।
১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
ফারজানা শিরিন বলেছেন: একটা সন্তান তার মায়ের স্নেহ ভালবাসা পেয়ে বড় হয়। আর ওরা মায়ের ভালবাসা থেকে বঞ্চিত হয়। মায়ের একটু আদর , স্নেহ , ভালবাসা পাওয়ারও তাদের অধিকার নেই। ওরা কিভাবে সহ্য করে এটা ? আমরা কি একটা বারও ওদের মনের দুঃখের কথাগুলো উপলব্ধি করি? না করিনা। কারন আমাদের সেই সময় নেই।
ওদের জীবনটা আমাদের মতই সুন্দর হোক।
সুন্দর স্বপ্ন আমরা যেমন দেখি ওদেরকেও দেখার সুযোগ করে দেয়া হোক। (আমীন)
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: আমরা যদি সবাই সচেতন হই তাহলে ওদের জীবনটাও সুন্দর হবে।
আপু পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ওদের জীবনটা আমাদের মতই সুন্দর হোক।
সুন্দর স্বপ্ন আমরা যেমন দেখি ওদেরকেও দেখার সুযোগ করে দেয়া হোক।
সহমত ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইজান ধন্যবাদ আপনাকে।
২০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সহমত । ভালো লিখেছেন ++++++++
ভালো থাকবেন ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া! আপনিও ভালো থাকবেন।
২১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
সোহাগ সকাল বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো। ভালো লিখেছেন।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল! ভালো থাকবেন।
২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৬
আশিক মাসুম বলেছেন: মাগমা!! ওদের দেখলেই আমার কেমন যানি কলিজা শুকিয়ে যায়। আমি মনে হয় বাঘ দেখলেও এমন ভয় পাবনা।
আসল আপনার লিখা ভাল লাগছে। ওদের এই অবস্থার জন্য অরাই দায়ি। এমন অনেক হিজড়া আছে যারা ইচ্ছা কৃত এমন হইছে। কারন একেকটা হিজড়ার মাসিক ইনকাম অনেক। জন মনে ওদের প্রতি ভালবাসা জন্মাতে দেয়না ওরা।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০২
লাবনী আক্তার বলেছেন: ওদের এই অবস্থার জন্য ওরা কেন দায়ি হবে? ওদের কে তো পরিবার থেকে দূরে ঠেলে দেয়া হয়। ওরা বেঁচে থাকার তাগিদে এমন বেপরোয়া হয়ে উঠে। ওদেরকে দেখে যদি এই সমাজের মানুষ না হাসত, ওদের কে দেখে যদি না উপহাস করত তবে হয়ত ওরাও আমাদের মত সুন্দর একটা জীবন কাটাতে পারত।
২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
নেক্সাস বলেছেন: ওরা যে মানুষ আমরা কেন জানি সেটা ভুলে যাই।
আপনার সাথে সহমত
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! আসলেই ভুলে যাই।
অনেক ধন্যবাদ পোস্টটা পড়ার জন্য
২৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: এ ব্যাপারে সকল মানুষের সচেতনতা প্রয়োজন। আমার জানা মতে, কিছু কিছু বেসরকারী সংস্থা এদের নিয়ে কাজ করছে, আবার তাদের চাকরিও দিচ্ছে, তাদের মানসিকতারও পরিবর্তন হচ্ছে। কিন্তু এগুলো প্রকল্প ভিত্তিক, দাতারা ফান্ড বন্ধ করে দিলেই সব শেষ। স্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে তাদের অন্যথায় হবে না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
লাবনী আক্তার বলেছেন: এ ব্যাপারে সকল মানুষের সচেতনতা প্রয়োজন।
স্থায়ী কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে
হুম, ঠিক বলেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: লেখা টা পড়ে অনেক ভাল লাগছে । আমি ৩ বার লেখাটা পড়লাম আর তাদের কথা ভাবলাম।
কিন্তু একটা কথা বুঝলাম না।
াপনার ভাতীজা হয়েছে তারা টাকা চাইবে কেন? আর দরদাম করবে কেন?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: লেখাটা ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি মনে হয় জানেন না যে কোন বাড়িতে বাচ্চা হলে হিজড়ারা ওই বাড়িতে গিয়ে টাকা তুলে। ছেলে হলে ওরা অনেক টাকা চায় আর মেয়ে হলে একটু কম টাকা চায়। ওরা নাচ দেখায়। তারপর চাল তুলে। আর টাকা দাবি করে। তখন ওদেরকে টাকা দিতে হয়। না দিলে ওরা বাসা থেকে এক পা ও বের হয় না। শুধু আমার ভাতিজা না যেকোন বাচ্চার হলে তারা টাকা চায়। আশা করি উত্তর পেয়ে গেছেন।
২৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: খারাপ লাগে এদের দেখে !
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
লাবনী আক্তার বলেছেন:
২৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০২
আমিনুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান ভাই।
ভালো থাকবেন।
এত বড় নামে না ডেকে আমিনুর বা আমিন ভাই বললেও চলবে
আপনিও ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
লাবনী আক্তার বলেছেন:
জী আমিন ভাই আর ভুল হইব না।
কেমন আছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
নির্জন শিশির বলেছেন: ভাল বলেছেন। সহমত জানাচ্ছি