![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।
মহান আল্লাহ্র সৃষ্ট প্রতিটি মাখলুকাতেরই জোড়ার প্রয়োজন হয়। তাই আদমকে (আ.) সৃষ্টি করে মহান আল্লাহ্ তাঁকে বেহেশতে সব নেয়ামত দান করার পরও তিনি মানসিকভাবে স্বস্তি বোধ করছিলেন না। কারণ সব মানসিক প্রশান্তি ও আরাম আয়েশের পূর্ণতা আসে সমগোত্রীয় সঙ্গ থেকে।
মহান আল্লাহ্ সে কারণেই আদম (আ.) এর বাঁ-পাঁজরের হাড় থেকে বিবি হাওয়াকে (আ.) সৃষ্টি করেন আদম (আ.) এর সঙ্গ, স্বস্তি ও মানসিক প্রশান্তির জন্য।
আদম (আ.) এরপর বিবি হাওয়াকে (আ.) দেখে এতোই মুগ্ধ হন যে তার দিকে হাত বাড়াতে চাইলে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে আওয়াজ এলো হে আদম! সাবধান! বিয়ের আগে তার সংস্পর্শে যাওয়া তোমার জন্য হারাম। আর এটাই হচ্ছে নর-নারীর বিয়ে ছাড়া পরস্পরের সম্পর্ক হারাম হওয়ার মিরাস।
তখন আদম (আ.) বিবি হাওয়াকে (আ.) বিয়ে করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করলে মহান আল্লাহ্ নিজে তাদের উভয়ের বিয়ে দেন। এটিই মানব মানবীর বিয়ের প্রথম ঘটনা।
এ কথা স্পষ্ট যে, নর সৃষ্টি করার পর তার সঙ্গ, স্বস্তি, মানসিক শান্তির জন্য নারীর সৃষ্টি করে বিয়ে নামক বন্ধনের মাধ্যমে তাদের পরস্পরের আত্মিক, বৈষয়িক, মানসিক, জৈবিক সব বিষয়ে মিলনের বৈধতা দিয়েছেন। “ তিনিই তোমাদের এক ব্যক্তি হতে সৃষ্টি করেছেন এবং তার হতে তার জোড়া সৃষ্টি করেন, যাতে সে তার কাছে প্রশান্তি পায়” সূরা আ’রাফ-১৮৯
অর্থাৎ এক পক্ষ ছাড়া অপর পক্ষ অসম্পূর্ণ। “তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের হতে সৃষ্টি করেছেন সঙ্গীদের, যাতে তোমরা ওদের কাছে প্রশান্তি পাও এবং সৃষ্টি করেছেন তোমাদের প্রতি প্রেম প্রীতি; চিন্তাশীলদের জন্য এতে আছে নিদর্শন"।
সুরা রুম-২১।
শুধুমাত্র সঙ্গ, প্রেম, প্রীতি, সহযোগিতা আর প্রশান্তির মাধ্যমে জীবন যাপনের জন্যই নর-নারীর একে অপরের পরিপূরক হিসেবে সৃষ্টি। আর সে জন্যই মহান আল্লাহ্ পবিত্র কোরআনে বলেছেন “ তারা তোমাদের লেবাস, তোমরা তাদের লেবাস” সুরা বাকারা-১৮৭।
আর নরকে সৃষ্টি করা হয়েছে শক্তি,সামর্থ্য দিয়ে। নারী অপেক্ষাকৃত কোমল ও নরম। তাই মহান আল্লাহ্ নারীকে পুরুষের অধীন করে দিয়েছেন। “নারীদের অনুরূপ ন্যায়তঃ অধিকার আছে পুরুষের ওপর, কিন্তু নারীদের ওপর পুরুষের অধিকার স্বীকৃত; আল্লাহ পরাক্রমশীল, বিজ্ঞ”।
সূরা বাকারা-২২৮।
“পুরুষরা নারীদের ওপর অধিকর্তা তা এ কারণে আল্লাহ্ একের ওপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং পুরুষেরা তাদের অর্থ ব্যয়ভার বহন করে, ফলে বিদুষীরা পুরুষের অনুগত থাকে এবং পুরুষের অজ্ঞাতে ও সংসার তত্ত্বাবধান করে আল্লাহর তত্ত্বাবধানের মধ্যে” সূরা নিসা-৩৪।
যেহেতু নারী কোমল স্বভাবের এবং যখন একজন নারী স্ত্রী হন তখন তিনি সম্পূর্ণভাবে নতুন পরিবেশে আসেন। যার আলো বাতাস সংস্কৃতি কৃষ্টি, রুচি, জীবন বোধ সবই একজন নারীর কাছে নতুন। ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক নারীকে শৈশব কৈশোর যৌবনের চেনা পরিচিত পরিবেশ মানুষ জন ছেড়ে সম্পূর্ণ অচেনা নতুন পরিবেশের একজন হয়ে যেতে হয়। এজন্য তার দরকার নির্ভরতার জন্য একজন যোগ্য পুরুষ যিনি হবেন একাধারে অভিভাবক, দায়িত্বশীল, যোগানদাতা ও সর্বতভাবে বন্ধুভাবাপন্ন জীবন সঙ্গী। স্ত্রীর উপমা যদি উদ্ভিদ হয় তাহলে স্বামীকে একাধারে আলো পানি, বাতাস, মাটি এক কথায় একটি উদ্ভিদের বেঁচে থাকার সব নিয়ামকের ভূমিকায় থাকতে হবে। সব নিয়ামক ঠিক থাকলেই যেমন একটি উদ্ভিদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় তেমনি ভালো ফলও পাওয়া যায়। ঠিক একই কার্যকারণ একজন স্ত্রীর ক্ষেত্রেও। অর্থাৎ স্বামীর দায়িত্ব বেশি। তাই একজন স্বামীকে হতে হবে অত্যন্ত কোমল ও মাধুর্যপূর্ণ ব্যবহারের অধিকারী, সহজ, কঠোরতা বিবর্জিত, নরম মেজাজ,সুঅভ্যাস, স্ত্রীর চাহিদার প্রতি সহানুভূতিশীল, স্ত্রীর ঘরের কাজের প্রতি সাহায্যের মনোভাব সম্পন্ন, বৈষয়িক বা জৈবিক চাহিদায় পরিমিত স্বভাবের, রসিক, ছাড় দেওয়ার মানসিকতা সম্পন্ন। ঠিক গল্পের আবু জরার মতো যা আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আয়েশাকে (আ.) বলেছিলেন। স্বামীকেই এতো কোমল, এতো ভালো বৈশিষ্ট্যের হতে হবে। কারণ, মহান আল্লাহ্ নারীকে পুরুষের অধীন করেছেন। আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওসিয়ত করে গেছেন নারীদের সঙ্গে কোমল ব্যবহার করার জন্য।
আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, হযরত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, নারীদের ( সঙ্গে ধৈর্য, সহিষ্ণুতা ও কোমল ব্যবহার অবলম্বন করা ) সম্পর্কে আমার ওসিয়ত বা বিশেষ পরামর্শ নির্দেশ তোমরা রক্ষা করে চলবে। নারী (জাতির মূল অর্থাৎ সর্বপ্রথম নারী আদিমাতা হাওয়া) পাঁজরের (ঊর্ধ্বতম) হাড় হতে সৃষ্ট। পাঁজরের হাড়সমূহের মধ্যে ঊর্ধ্বতম হাড়খানাই সর্বাধিক বাঁকা। তুমি যদি তা পূর্ণ সোজা করতে তৎপর হও (যেমন তুমি তোমার মন মতো সোজা না করে ছাড়বে না) তবে তা ভেঙে যাবে। আর যদি তোমার মন মতো পূর্ণ সোজা করায় তৎপর না হও, তবে অবশ্য তার মধ্যে একটু বক্রতা থাকবে, (কিন্তু ভাঙবে না আস্ত থাকবে, তুমি তার দ্বারা সাহায্য, সহায়তা লাভ করে নিজের অনেক কল্যাণ সাধন করতে পারবে)।
সুতরাং আবার বলছি, নারীদের (নারীদের সঙ্গে ধৈর্য সহিষ্ণুতা ও কোমল ব্যবহার) সম্পর্কে আমার ওসিয়ত বা বিশেষ আদেশ পরামর্শ তোমরা রক্ষা করে চলবে। বোখারি শরীফ,ষষ্ঠ খণ্ড,হাদিস নম্বর-২০৪৫।
আবু হুরায়রা (র.) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, স্ত্রী লোককে পাঁজরের বাঁকা হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। সে কখনো তোমার সঙ্গে সহজ ব্যবহার করবে না বা সোজা হয়ে চলবে না। আর যদি তুমি তার বক্রতা মেনে নিয়ে তার কাছ থেকে ফায়দা পেতে চাও তাহলে ফায়দা পাবে। আর যদি তার বক্রতা সোজা করতে যাও তাহলে তাকে ভেঙে ফেলবে। আর ভেঙে ফেলার অর্থ হলো তালাক। মুসলিম শরীফ,৫ম খণ্ড, হাদিস নম্বর-৩৫১০।
এতসব সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও মহান আল্লাহ্ পবিত্র কোরআনে বলেছেন, “এবং তাদের আটকে রেখো না যাতে তোমরা তাদের যা প্রদান করেছো তার কিয়দংশ নিয়ে নাও; কিন্তু তারা যদি কোনো প্রকাশ্য অশ্লীলতা করে। নারীদের সঙ্গে সদ্ভাবে জীবন যাপন কর। অতঃপর যদি তাদের অপছন্দ কর, তবে হয়তো তোমরা এমন এক জিনিসকে অপছন্দ করছ, যাতে আল্লাহ্ অনেক কল্যাণ রেখেছেন”-সুরা নিসা-১৯।
প্রকাশ্য অশ্লীলতা বা ব্যভিচার করা প্রসঙ্গে উক্ত আয়তের অংশ টুকু পরবর্তীতে রজমের আয়াত দ্বারা রহিত হয়ে গেছে (তাফসিরে ইবন আব্বাস)।
কোনো নারীর অসদাচারণ সত্ত্বেও তার সঙ্গে সংসার করার নির্দেশ করেছেন এবং ইঙ্গিত দিয়েছেন হয়তো এর মধ্যে যে কল্যাণ রয়েছে তা তোমরা প্রত্যাখ্যান করলে। অর্থাৎ ওই কল্যাণের জ্ঞান শুধুমাত্র মহান আল্লাহর রয়েছে।
যে স্বামী তার স্ত্রীকে অবজ্ঞার চোখে দেখে, তার জীবনে সুখ শান্তি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না এবং স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সমান অনুরাগ না থাকলে পারিবারিক সুখ থাকে না। আজকের সমাজে স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক দাম্ভিকতার কারণে উভয়ে অসুখী থাকে এবং এ থেকে মুক্তির উপকরণ খুঁজতে গিয়ে পরকিয়ার মতো পাপাচারে লিপ্ত হয়।
পারিবারিক সুখ না থাকলে স্ত্রীর রুপ যৌবন যেমন নষ্ট হয় তেমনি স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক আকর্ষণও কমে যায়। শরীর বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞান এটা প্রমাণ করেছে যে মনের আনন্দ এক প্রকার টনিক। এই টনিক শরীর ও মনকে প্রফুল্ল রাখে। মনের জোর থাকলেই শরীর ও মনে সতেজতা আসে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও বৃদ্ধি পায়। জীবন সুন্দর হয়। ঘরের পরিবেশ সুন্দর হয়, সন্তান-সন্ততি স্বাস্থ্যকর পরিবেশে বেড়ে ওঠে। মনে রাখতে হবে, শিশু যখন জন্ম গ্রহণ করে তখন সে পবিত্র শরীর ও মনের থাকে। বাবা-মা বা তাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ শিশুর মন মানসিকতা গড়ে তোলে। তাই দাম্পত্য সম্প্রীতি অতি প্রয়োজনীয়।
আল্লাহ্ পবিত্র কোরআনে প্রশ্ন করেছেন, “দল দু’টির দৃষ্টান্ত-অন্ধ,বধির এবং দৃষ্টি শক্তি ও শ্রবণ শক্তি বিশিষ্টের অনুরূপ, তুলনায় দু’টি কি সমান? তবুও কি তোমরা শিক্ষা গ্রহণ করবে না?”(১১:২৪)।” সূরা হুদ-২৪।
আমরা যখন বলি, “আমি তোমাকে আর ক্ষমা করবো না”, বা “আমার পক্ষে তোমার সঙ্গে আর সম্পর্ক রাখা সম্ভব না”, বা “জীবনেও আমি তোমাকে ক্ষমা করবো না”, বা “এটা আমার পক্ষে কোনোভাবেই মেনে নেওয়া সম্ভব না”...ইত্যাদি, মনে রাখতে হবে যখনই আপনি “পারবো না”, “করবো না”, “মানবো না”, “মানা সম্ভব না”, “ক্ষমা করবো না”--- এই জাতীয় শব্দগুলো ব্যবহার করেন, তখন এক অর্থে আপনার অক্ষমতাই প্রকাশ পায়। অর্থাৎ আপনার আর ক্ষমতা নেই মাপ করার বা মেনে নেওয়ার। কিন্তু মহান আল্লাহর এক অন্যতম গুণ হচ্ছে ক্ষমা।এই ক্ষমা যদি আমরা করতে পারি তাহলে কিন্তু ক্ষমতা আবার প্রথম থেকে শুরু হয়ে যায় এবং ক্রমাগত ক্ষমা ক্রমাগত ক্ষমতার আধার।এটাই মহান আল্লাহর রীতি।
তাই স্ত্রীর হক বা অধিকার হলো এই সব “না” কে বাদ দিয়ে তার বক্রতাকে মেনে নেওয়া কৃতজ্ঞতার আলোকে। কারণ একজন স্ত্রী যদি কর্মজীবী হন তাহলে স্বামী, সংসার, সন্তান, কর্মক্ষেত্র সবই তিনি একা সামলে নেন এবং একজন গৃহিণী ও অনুরূপ। পক্ষান্তরে একজন স্বামী কখনোই সাধারণত এ রকম নন। সুতরাং একজন স্ত্রী, যিনি এতো কিছু করেন তিনি তো একটু অধিকার বেশি খাটাতেই পারেন। যিনি কাজ বেশি করেন তিনিই ভুল করবেন এটাই স্বাভাবিক। কারণ কাজ যে করে না তার ভুলও নেই।
সূত্র- বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া পোস্ট পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: জানলুম অনেক কিছু। ধন্যবাদ।
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: খুবই সুন্দর একটি লেখা, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: লেখাটা চোখে পড়ায় শেয়ার করলাম। খুব সুন্দর করে বর্ননা করা হয়েছে এখানে। ভাই আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
একজন আরমান বলেছেন:
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আর গোছালো পোস্ট।
প্রিয়তে।
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য এবং প্রিয়েতে নেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
অরন্য জীবন বলেছেন: ভাল।
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০০
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০০
লাবনী আক্তার বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ ব্রাদার।
৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: জেনে ভাল লাগল ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০২
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া ধন্যবাদ।
৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৫
রাখালছেলে বলেছেন: স্বামীর হক নিয়ে একটা পোষ্ট দেবার আব্দার করলাম । দেখি আপনার জ্ঞান কত দুর...?
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: আমি ক্ষুদ্র মানুষ ! আমার এতো জ্ঞান নেই ভাই। পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আর হা আমি চেষ্টা করব দিতে।
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
প্রয়োজনীয় পোষ্ট । কাজে লাগবে
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: জ্বি ! ধন্যবাদ।
১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২১
ভিয়েনাস বলেছেন: সুন্দর জিনিস। জানা হলো অনেক কিছু।
শেয়ারে অনেক ধন্যবাদ
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্য।
১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩১
নতুন বলেছেন: স্বামীকেও বন্ধুর মতন স্ত্রীর পাশে থাকতে হবে সব সময়....
স্বামী স্ত্রীর সম্পকটা মালিক/দাসীর মতন হওয়া উচিত না...
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: সহমত!
ধন্যবাদ।
১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
নওরীন ইশা বলেছেন: sundor
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: "ক্রমাগত ক্ষমা ক্রমাগত ক্ষমতার আধার " ---- আল্লাহপাক যেন আমাদের এই ক্ষমতার অধিকারী হউয়ার জন্য ধৈর্য দেন
লাবনী কে অনেক ধন্যবাদ এই অতিপ্রয়োজনীয় বিষয় টি গুছিয়ে সহজ সুন্দর ভাবে সবার সামনে তুলে ধরায়
আমরা বেশিরভাগ ই জ্ঞ্যানপাপী , আসল সত্যি টাকে সবার গ্রহণযোগ্য করে উপস্থাপন না করে যারপরনাই নিজের ইচ্ছে খুশিতে ফায়দা লুটার চেষ্টা করি , যার ফলাফল ধর্ম সম্পর্কে মানুষের ভীতি . , সমাজের নানা জটিলতা , অশান্তি , অপরাধ ।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন আপু।
১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
জুন বলেছেন: পাঁজরের হাড়সমূহের মধ্যে ঊর্ধ্বতম হাড়খানাই সর্বাধিক বাঁকা। তুমি যদি তা পূর্ণ সোজা করতে তৎপর হও (যেমন তুমি তোমার মন মতো সোজা না করে ছাড়বে না) তবে তা ভেঙে যাবে। আর যদি তোমার মন মতো পূর্ণ সোজা করায় তৎপর না হও, তবে অবশ্য তার মধ্যে একটু বক্রতা থাকবে, (কিন্তু ভাঙবে না আস্ত থাকবে, তুমি তার দ্বারা সাহায্য, সহায়তা লাভ করে নিজের অনেক কল্যাণ সাধন করতে পারবে)
হু এই সোজা আর বাকা নিয়েই দু পক্ষের মধ্যে যত সমস্যা দুনিয়ায়। খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন স্ত্রীর হক লাবনী আক্তার।
ভালোলাগলো।
+
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: হু এই সোজা আর বাকা নিয়েই দু পক্ষের মধ্যে যত সমস্যা
হাহাহা। আপু ঠিক বলছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
রুপ।ই বলেছেন: কতজন ব্যাপারটা বুঝে , আর মেনে চলে, সব খানেই তো দেখি কে বড় কে ছোটো র অসুস্হ প্রতিযোগিতা ।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।
১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ ধর্মী পোস্ট ভাল লাগলো। এবং প্রিয়তে।চমৎকার কোর আনের উদ্ধৃতি দিয়েছেন।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই। কৃতজ্ঞতা জানিবেন।
১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩২
রাইসুল নয়ন বলেছেন:
খুব গোছালো পোস্ট,ভালো লাগলো।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: পাঠে কৃতজ্ঞতা জানিবেন। ভালো থাকবেন।
১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
আরজু পনি বলেছেন:
দাম্পত্য জীবনে পরস্পরের প্রতি আন্তরিক আর শ্রদ্ধাশীল থাকাটা জরুরী ।
শুভকামনা রইল লাবণী ।।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:
দাম্পত্য জীবনে পরস্পরের প্রতি আন্তরিক আর শ্রদ্ধাশীল থাকাটা জরুরী ।
সহমত আপু।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আরজুপনি আপু বলেছেন:
দাম্পত্য জীবনে পরস্পরের প্রতি আন্তরিক আর শ্রদ্ধাশীল থাকাটা জরুরী ।
নর আর নারি সমাজের ঘড়ি ।।
ধন্যবাদ পোষ্টে
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: পোস্ট পড়ার জন্য ভাইয়া আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০৫
তাসজিদ বলেছেন: ভাল লাগল।
আসলে নারী পুরুষ একে অপরের সহযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০০
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেকদিন পর আসলেন আমার ব্লগে।
হুম! ঠিক বলছেন। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
২২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
তাসজিদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেকদিন পর আসলেন আমার ব্লগে।
আসলে জীবনের পথে চলতে চলতে ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
লাবনী আক্তার বলেছেন: জীবনের পথে চলতে চলতে কে ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত নয় বলতে পারেন?
যাক আল্লাহ আমাদের সবাইকেই ভালো রাখুন। আমিন।
২৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভালো লাগলো, এখনও অনেক দেরী 'হক' আদায়ের!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
লাবনী আক্তার বলেছেন:
হুম! জেনে রাখ ভাই। ভবিষ্যতে কাজে দিবে।
২৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আল্লাহ প্রত্যেক স্বামী-স্ত্রী দের তাদের সঙ্গির প্রতি শ্রদ্ধাশীল আর আন্তরিক হওয়ার তওফিক দান করুন ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: আমিন।
২৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসুন জেনে নেই স্বামীর হক এই শিরোনামে পোস্ট কই ???
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
লাবনী আক্তার বলেছেন: দিইয়েছিলাম কিন্তু পোষ্টের রেফেরেঞ্চ চায় মানুষ। আমি একটা বই থেকে লিখেছিলাম। কিন্তু ঐ বইয়ে তেমন কোন রেফেরেঞ্চ ছিলনা। তাই ডিলিট করে দিয়েছি।
২৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: স্বামী-স্ত্রী দু'জনে বন্ধুভাবাপন্ন হলে সমস্যা অনেকটাই কেটে যায়।
ভাল পোষ্ট আপু।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
২৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রেফারেঞ্চ না থাকলে সে বইকে নির্ভরযোগ্য বলা যায় না ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! তাইতো ঐ পোস্ট সরিয়ে নিয়েছি। আর ধর্ম নিয়ে কথা। না বুঝে দেয়া ঠিক না।
২৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
দি সুফি বলেছেন: হক আদায় করতে চাই
:!>
শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ++++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
লাবনী আক্তার বলেছেন:
ভালতো! হক আদায় করুন!
ধন্যবাদ।
২৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
েবনিটগ বলেছেন: +
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
মহসিন৭১ বলেছেন: মাথাতো ঠান্ডাই রাখতে চাই। বউকে তো ভালই বাসতে চাই। দুজনের সম্পর্ক আরো সুন্দর হোক তাও চাই। কিন্তু মাঝে মাঝে হঠাৎ মাথা গরম হয়ে যায়, তখন তারও মাথা গরম। আর গোলমাল।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০২
লাবনী আক্তার বলেছেন:
ভাইয়া নামাজ পড়েন আর ধৈর্য ধরেন। ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ!
আর মাঝে মাঝে একটু ঝগড়া বিবাদতো হবেই তাই না?
তবে এ ব্যাপারে আমার কোন অভিজ্ঞতা নেই। এখনও একলা আছিত।
৩১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমি তাকে ভীষন ভীষন ভালোবাসি তারপরও মাঝে মধ্যে একটু একটু ই হয় আরকি।
তাকে ছাড়া আমি কোন কিছুই কল্পনা করতে পারিনা।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
লাবনী আক্তার বলেছেন:
হুম! ভাইয়া ভালবাসার মানুষকে অনেক ভালোবাসাই উচিত।
দুয়া করি আপনাদের ভালোবাসা অটুট থাক।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
৩২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
অন্য কথা বলেছেন: "যে স্বামী তার স্ত্রীকে অবজ্ঞার চোখে দেখে, তার জীবনে সুখ শান্তি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না এবং স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সমান অনুরাগ না থাকলে পারিবারিক সুখ থাকে না।
আজকের সমাজে স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক দাম্ভিকতার কারণে উভয়ে অসুখী থাকে এবং এ থেকে মুক্তির উপকরণ খুঁজতে গিয়ে পরকিয়ার মতো পাপাচারে লিপ্ত হয়।"
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২২
লাবনী আক্তার বলেছেন: আজকের সমাজে স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক দাম্ভিকতার কারণে উভয়ে অসুখী থাকে এবং এ থেকে মুক্তির উপকরণ খুঁজতে গিয়ে পরকিয়ার মতো পাপাচারে লিপ্ত হয়।
হুম! ভালো বলেছেন।
আসলে আমাদের মধ্যে এখন ধৈর্য নেই, শুকরিয়া নেই , সব কিছুতেই আমরা অস্থির তাই এমন হচ্ছে সমাজে।
৩৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন: ++++++++++++++
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩২
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
অদৃশ্য বলেছেন:
জেনে নিলাম... ধৈর্যশীল ও ক্ষমাশীল হওয়াটা জরুরী... বৈবাহিক জীবনে পরষ্পরের সাথে সমঝতাটা খুবই জরুরী... বোঝাপড়া, ছাড়দেওয়া ব্যপারগুলো খুবই জরূরী...
নিজেদের নিয়ন্ত্রন করাটাও বিশেষভাবে জরুরী...
লাবনীর জন্য
শুভকামনা...