![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।
আজ খুব নিঃসঙ্গ লাগছে রুপার। আকাশটা কালো মেঘে ছেয়ে গেছে। চাঁদ ছিল কিন্তু মেঘের আড়ালে ঢাকা পরেছে। মনে হচ্ছে নিজের দুঃখের সাথে বুঝি আকাশও দুঃখে ভারাক্রান্ত । আজকাল কিসব অদ্ভুত অনুভতি হয় রুপার। নিজের মন ভালো থাকেনা বলে মনে হয় চারপাশের সব কিছুরই বুঝি মন খারাপ। বিদীর্ন সব ভাবনাগুলো মনের ভেতর ঘুরে বেরায়।
আজতো তোমার আসার কথা ছিল, আসলেনা। এমন পরিবর্তন কেন হলে বলতে পার? আমার দিন কাটে রাত কাটে তোমায় ভেবে। অপেক্ষার প্রহর গুনে গুনে আমি হয়রান। তারপরও নতুন উদ্যমতা নিয়ে পথ চেয়ে থাকি তুমি আসবে বলে। আমিতো তোমার বিয়ে করা বউ। আমিইতো অপেক্ষা করব তোমার জন্য। আসবে আসবে বলে তুমি আর আসনা। কিন্তু কেন? কি দোষ আমার?
আমার বুকের ভেতরটা যদি একবার দেখতে তাহলে দেখতে পেতে ওখানে হৃদয়টা পুড়ে খাক হয়ে গেছে তোমার জন্য। সেযে কি যন্ত্রণা, না না তুমি বুঝবেনা। আমি চাইও না সেই যন্ত্রণা তোমার হোক। কারন আমি জানি তুমি তা সইতে পারবেনা। আর তোমার কষ্ট আমি সইতে পারবনা। কারন আমি তোমায় ভালোবাসি নিজের থেকেও বেশি। আমার এক বিন্দু কষ্টে যদি সুখি হও তবে আমি সেই কষ্ট হাসি মুখে মেনে নিব।
আজকাল তুমি আমাকে কিছুই বলনা। কেন আমাকে তোমার কাছ থেকে দূরে ঠেলে দিচ্ছ কিছুই বুঝতে পারছিনা। আজ মা জিজ্ঞেস করছিল তোমার আমার মাঝে কিছু হয়েছে কিনা? কি জবাব দিব বলতে পার? আমি জবাব দিতেও পারিনি। অনেক সময় চাইলেও সব আড়াল করা যায়না জয়ন্ত।
চাকরীর সুবাদে তুমি চট্টগ্রাম থাক। আমাকে তোমার কাছে নিবে না কারন তুমি আবার ঢাকায় ফিরে আসবে। আগে প্রায়ই চিঠি লিখতে কিন্তু এখন তুমি ক্লান্ত হয়ে গেছ চিঠি লিখতে লিখতে। তবে তারপরও আমি অপেক্ষা করি তোমার চিঠির। তোমার একটা চিঠি পেলে আমি প্রান ফিরে পাই। তুমিহীনা যে আমি নিঃস্ব।
নির্ঘুম কাটে প্রতিটা রাত আমার । অন্ধকার বারান্দায় বসে দূরের আকাশ পানে চেয়ে থাকি। মিটি মিটি তারা জ্বলা দেখি। ইচ্ছে করে ঐ আকাশের তারা হয়ে আমিও জ্বল জ্বল করি। তোমার উপেক্ষার চেয়ে ঐ আকাশের তারা হয়ে জ্বলা ঢের ভালো। দিন দিন মনে হয় সব অধিকার আমি হারিয়ে ফেলেছি। আমার ভেতরটা ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে । আমি উপলব্ধি করছি তা।
কত স্বপ্ন চোখে নিয়ে বসে আছি আমি। স্বপ্নেরা আজ আমায় উপহাস করে। ওরা বলে “মিছে কেন স্বপ্ন দেখিস? বোকা মেয়ে কোথাকার!” এই বলে ওরা অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। আমার ইচ্ছে করে মাঝে মাঝে গলা টিপে হত্যা করি স্বপ্নকে। স্বপ্ন কেন দেখি আমি? কেন দেখি কেন?
মনে পড়ে সেদিনগুলোর কথা ...
একদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল, তুমি আর আমি ভিজেছিলাম। আমার অধরে অমৃত সুধা ঢেলে দিয়েছিলে। কি মধুর ছিল সেই সময়গুলো। বর্ষার কদম ফুল খোঁপায় গুঁজে দিতে। আর প্রতি বিকেলে আমার জন্য আইসক্রিম আনতে ভুলতেনা। মাঝে মাঝে আমরা বিকেলে ঘুরতে যেতাম। তোমার হাতে হাত রেখে রিক্সায় ঘুরতাম। রঙিন ছিল দিনগুলো।
আজ সব ফিকে হয়ে গেছে। সবুর করতে করতে সবুর শব্দটার প্রতি এখন আক্রোশ বেড়ে উঠে, বিষিয়ে যায় মন। এমন কেন তুমি? নিজের বউকে উপেক্ষা করো, ভাবতে অবাক লাগে এমন পুরুষও পৃথিবীতে হয়? শেষ একটা চিঠিতে তারিখ দিয়েছিলে যে সেই তারিখে আসবে। কিন্তু তুমি ঐ তারিখেও আসলেনা। সারাটি দিন অপেক্ষার করে করে আমার সমস্ত মন আত্মস্বরে কেঁদে উঠল। অভিমানী এই মন আমার বিদ্রোহ করতে শুরু করেছে। হাহাহাহা। সত্যি উপেক্ষার চেয়ে মৃত্যু শ্রেয়। উপেক্ষা করো আমায়? তোমাকে মুক্তি দিয়ে দিব সারা জীবনের জন্য।
আজ রুপা খুব সেজেছে। কারন আজ জয়ন্তর আসার কথা। লাল টুকটুকে একটা শাড়ি পরেছে। চুলে খোঁপা করে ফুল দিয়েছে। দারুন লাগছে দেখতে আজ রুপাকে। জয়ন্ত দেখলে ওর চোখ দুটি রুপার উপর আটকে যাবে নিশ্চিত। চোখ সরানোর কোন উপায়ই থাকবেনা। আজ সমস্ত ভালোবাসা দিয়ে নিখুঁতভাবে সেজেছে রুপা। ভালোবাসার মানুষটি যে তাকে আজ দেখবে।
বিকেল গড়িয়ে গেলে জয়ন্ত আসল । সন্ধ্যা নামবে এখনি। বাড়িতে মেয়ের জামাই এসেছে একরকম হুলস্থুল বেধে গেছে। কি খেতে দিবে, কি কি লাগবে? খুব খেয়াল রাখা হচ্ছে। জয়ন্ত দেখল সবাই এসে তার খোঁজ খবর নিচ্ছে কিন্তু রুপাকেতো দেখলনা। জিজ্ঞেস করল বাড়ির ছোট মেয়েটিকে
-রুপা কোথায়?
- দিদিতো ঘরেই ছিল। কি জানি কোথায় এখন? এই বলেই দৌড়ে চলে গেল।
হাতমুখ ধুয়ে জল খাবার খেতে বসল জয়ন্ত। তবুও রুপার দেখা নেই। জয়ন্তর চোখ খুজতেছিল রুপাকে। পাশেই ছিল রুপার আর এক বোন। ওকে জিজ্ঞেস করল
- দিপা তোমার বোন কোথায়? দেখছিনা যে কোথাও?
- ও তাইতো? দিদিভাই কোথায় গেল? আচ্ছা আমি দেখে আসছি।
দিপা এঘর ওঘর সব ঘর খুজল, কিন্তু কোথায় খুঁজে পেলনা । দিপা চীৎকার করতে লাগল।
-মা রুপাদি কে কোথাও খুঁজে পাচ্ছিনা।
- কি বলছিস? আস্তে বল জামাই ঘরে । দেখ কোন ঘরে আছে?
-মা আমি সব খুজেছি কোথাও নেই।
-কি বলছিস কি? দেখত পুকুর ঘাটে গেছে কিনা? এই মেয়েরতো আবার বাতিক আছে সন্ধ্যা বেলায় পুকুরঘাটে গিয়ে বসে থাকা। আর পারিনা আমি।
-আচ্ছা আমি দেখছি।
এর মধ্যেই জয়ন্তর কানে গিয়েছে যে রুপাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। জল খাবার রেখে বের হয়ে আসল জয়ন্ত। কেমন যেন চিন্তা হতে লাগল। শরীর ঘামতে শুরু করল।
হটাৎ জয়ন্ত পুকুরঘাট থেকে দিপার চীৎকার শুনতে পেল। জয়ন্ত ছুটে গেল পুকুরঘাটে।
- দিপা চীৎকার করে বলছিল রুপাদির আচল দেখা যাচ্ছে জলের মধ্য। চীৎকার করে কাঁদতে লাগল। বাড়ীর সবাই ছুটে আসল সেখানে।
- জয়ন্ত দৌড়ে জলে নামল । সাঁতরে গিয়ে রুপাকে তুলে আনল। রুপার নিথর দেহখানি পুকুরপাড়ে রেখে বাঁচাবার ব্যর্থ চেষ্টা করল জয়ন্ত। আসলে অনেক আগেই রুপার দেহ থেকে আত্মা চলে গিয়েছে অনেক দূরে। জয়ন্ত রুপার মাথাকে নিজের কোলে রেখে অনেক ডাকল।
- কথা বল রুপা, রুপা, কথাব বল।
- দিপা হাছানহেনা গাছের পাশেই দেখতে পেল একটা সাদা কাগজের উপর একজোড়া শাঁখা রাখা। দৌড়ে গিয়ে ওগুলো নিল। সাদা কাগজ জয়ন্তকে দিল। রুপা লিখেছে-
প্রিয় জয়ন্ত,
তুমি যখন এই চিঠিটা পাবে তখন আমি এই পার্থিব জগৎ ছেড়ে অনেক অনেক দূরে চলে গেছি। আকাশের তারা হয়ে গেছি আমি। প্রতিরাত আমার নির্ঘুম কাটতো তারা দেখে দেখে। আর তাই খুব শখ হল আকাশের তারা হয়ে থাকতে। কারো জন্য আর অপেক্ষা করতে হবেনা। কারো উপেক্ষা আর সহ্য করতে হবেনা। উপেক্ষা সহ্য করা অনেক কঠিন জয়ন্ত। দিন দিন উপেক্ষার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো। দুঃখ করোনা। তোমার প্রতি আমার কোন অভিযোগ নেই। তোমাকে মুক্ত করে দিলাম। ভালো থেকো, খুব ভালো।
চিঠিটা পড়ে জয়ন্তের দু'চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরে পড়ল...
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য এবং প্রথম কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
স্বস্তি২০১৩ বলেছেন: + + + অনেক গুলো প্লাস।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক পরিণত গল্প +++ রইল
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন:
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
লাবনী আক্তার বলেছেন: কি হল ভাই? মন খারাপের গল্প দিয়েছি তাই?
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
অদৃশ্য বলেছেন:
এভাবে চলে যেতে নেই... এভাবে চলে যেতে হয়না...
এখন জয়ন্তের অপেক্ষা শুরু হয়ে গেলো... সারাজীবনের... গল্পটা চমৎকার হয়েছে...
কিন্তু প্রশ্নটা হলো রুপা কেন এমন একটি সময়কেই আত্মহত্যার জন্য বেছে নিলো...?
শুভকামনা...
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! আসলেই এভাবে চলে যেতে নেই। কিন্তু রুপা যে সময়গুলো কেটেছে তা কতটা দুঃসহনীয় তা শুধু রুপাই জানে।
আর ঐ সময়টা রুপা বেছে নিয়েছে কারন করুনা নয় ভালোবাসা চেয়েছে রুপা।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
আম্মানসুরা বলেছেন: উপেক্ষা সহ্য করা অনেক কঠিন
আসলেই তাই।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম ! আসলেই সহ্য করা যায় না।
ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
মন খারাপের গল্প। বেশ গুছানো লিখনি।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! মন খারাপের গল্প। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
শ্যামল জাহির বলেছেন: ক্ষনিকের দূরে থাকা বা অল্প দূরত্ব ব্যাবধানে কিংবা সামান্য অবহেলার কারণে- রূপা'কে পার্থিব জগৎ ছেড়ে অনেক অনেক দূরে দিয়ে আসলেন লেখক! মেনে নিতে পারছিনা!
জয়ন্ত ফিরে তো আসছিলই।
তা হলে বুঝে নেব, রূপার প্রচন্ড রকম ভালবাাসার জন্যে, আর জয়ন্ত'র উপেক্ষার কারণে- অনেক অভিমান কাজ করছিল রূপার!
জলে ঝাপ দেয়ার মত যথেষ্ট কারণ কিন্তু ছিলনা!
শুভ কামনা।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: তা হলে বুঝে নেব, রূপার প্রচন্ড রকম ভালবাাসার জন্যে, আর জয়ন্ত'র উপেক্ষার কারণে- অনেক অভিমান কাজ করছিল রূপার
ঠিক তাই!! জলে ঝাপ দেয়ার হয়ত ছিলনা। কিন্তু উপেক্ষা বড় কঠিন জিনিস। হৃদয় ভেঙ্গে দেয়। উপেক্ষা ভাইয়া সহ্য করা যায়না।
ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকবেন।
৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জীবনে বেচে থাকাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখন দেখি সু্ইসাইড আর সুইসাইড নোটের হিরিক। সুইসাইড নোটের চেয়ে লাভ নোট বেশি ভাল লাগে।
মন খারাপ করে দিলেন। মাইনাচ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
লাবনী আক্তার বলেছেন: মন খারাপ করে দেয়ার জন্য দুঃখিত।
তবে এটাও ঠিক যে সুইসাইড কোন সমাধান হতে পারেনা।
ধন্যবাদ কবি ভাই।
১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
নেক্সাস বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প লাবু ++++
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই।
১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: উপেক্ষা সহ্য করা অনেক কঠিন
আসলেই তাই।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ অভি ভাই।
১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।
১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালোবাসার মানুষটা তো রূপার সারাজীবনের জন্যই, কাজের ব্যস্ততা কতো কিছুই জয়ন্তর থাকতে পারে। একটা সম্পর্কের শুরু দিকের ইমোশন অনেক বেশি থাকলেও পরবর্তীতে সেই আবেগ অতটা প্রকাশিত হয় না কারণ যখন কেউ জানে মানুষটা এখন তার।
রূপার আত্মহনন ভালো লাগে নি এ কারণে।
লেখায় কিছু টাইপো আছে। শুভেচ্ছা রইলো লাবনী
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১১
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপুনি ভুলটা আমারি। কারন জয়ন্তর উপেক্ষা করাটা অনেক গাঢ় ছিল সেটা আমি ভালোভাবে তুলে ধরতে পারিনি।
সরি!
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সুন্দর ছিলো!! কিন্তু তাই বলে মরে যাওয়াটা ভাললাগেনি!!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: সুন্দর ছিল এখন কি খারাপ হয়ে গেছে?
ধুর! এটাতো গল্প! মরে গেছে রুপা কারন তার কাছে মনে হয়েছে কারো উপেক্ষা পাওয়ার চেয়ে মরে যাওয়া ভালো।
এরকম ভাবনা না আমার মধ্যেও কাজ করে। তবে হ্যাঁ আমার জীবনে এমনটি হলে আমি কখনো এভাবে নিজেকে শেষ করবনা কিন্তু দূরে চলে যাব। খুঁজে পাবেনা।
মরে যাওয়াটা কোন সমাধান নয়।
ভালো থেকো।
১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২০
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন।
কিন্তু মন খারাপের গল্প।
+++++++
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: স্নিগ্ধ শোভন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
হুম! মন খারাপের গল্প। আসলে মানুষের জীবনে অনেকরকম গল্প থাকে। আশে পাশে খুজলে এমন গল্পও আমাদের চোখে পরবে।
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: অনুগল্প ভাল লেগেছে ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেল...
গত কয়েকদিন ধরে The Smiths এর Asleep শুনতেছি। গানটা শুনে মনে হয় কারো সুইসাইড নোটের কথা। রুপার মত কারো...
Sing me to sleep
Sing me to sleep
I'm tired and I
I want to go to bed
Sing me to sleep
Sing me to sleep
And then leave me alone
Don't try to wake me in the morning
'Cause I will be gone ...
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! তাইতো একদম রুপার মতই কারো কথা ।
ধন্যবাদ । আমার ব্লগে স্বাগতম।
১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
সায়েম মুন বলেছেন: এরকমভাবে লিখে
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনার মত এতো ভালো লিখতেতো পারিনা।
মন খারাপের গল্পের জন্য সরি!
১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
ভিয়েনাস বলেছেন: প্রিয়জনের উপেক্ষা থেকে মৃত্যু অনেক শ্রেয়......
অনুগল্পে বড় ভালো লাগা জানালাম
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভিয়েনাস অনুগল্পে আপনার ভালোলাগা পেয়ে অনেক ভালো লাগল। ভালো থাকবেন।
২০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
খেয়া ঘাট বলেছেন: বড়ই দুঃখময়।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০০
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম!
ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য।
২১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
গল্পে মরার দরকার আসে, তখন বেশী মজা পাই ||
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০১
লাবনী আক্তার বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমার বুকের ভেতরটা যদি একবার দেখতে তাহলে দেখতে পেতে ওখানে হৃদয়টা পুড়ে খাক হয়ে গেছে তোমার জন্য। সেযে কি যন্ত্রণা, না না তুমি বুঝবেনা। আমি চাইও না সেই যন্ত্রণা তোমার হোক। কারন আমি জানি তুমি তা সইতে পারবেনা। আর তোমার কষ্ট আমি সইতে পারবনা। কারন আমি তোমায় ভালোবাসি নিজের থেকেও বেশি।
...............................
nice