![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।
আজ বাসায় ফিরতে ফিরতে বৃষ্টির বেশ রাত হয়ে গেল। আজ অফিসে রাত ৮টা ৩০ পর্যন্ত থাকতে হয়েছে। কিছুটা ভয় ভয় লাগছে বৃষ্টির। কারন গলির মানুষগুলো যেন কিভাবে তাকায়। খুব খারাপ লাগে ওর কাছে। মেয়ে মানুষ একটু রাত করে ফিরলেই এলাকার মানুষগুলো খারাপ নজরে দেখে। মাঝে মাঝে বৃষ্টির মরে যেতে ইচ্ছে করে। এই জীবনটা আর ভালো লাগেনা। অন্য দশজন মানুষের মতো ওর জীবনটাও হতে পারত কিন্তু কেন তা হলনা?
বৃষ্টি একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকুরী করে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে। ডিগ্রি পড়ছে বৃষ্টি। এক ভাই আর তিন বোন ওরা। ভাইটা নেশাগ্রস্ত আর ছোট বোন দুটো স্কুলে পড়ে । ওর বাবা কিছু করেনা। ব্যবসার জন্য শুধু মানুষের কাছ থেকে টাকা আনে। আর বৃষ্টি কে চাপ প্রয়োগ করে ওর বন্ধু, পরিচিত মানুষদের কাছ থেকে টাকে টাকা এনে দিতে।
বৃষ্টিদের অবস্থা এমন ছিল না। খুব আভিজাত্য ছিল তাদের। খুব ভালো ব্যবসা করতেন মঈন সাহেব মানে বৃষ্টির বাবা। অনেক ভালো ভাবে জীবন চলছিল ওদের। কিন্তু বৃষ্টির ভাই বখাটে হয়ে যাওয়াতে একের পর এক ব্যবসায় লস হতে থাকে। ছেলের কেস চালাতে অনেক টাকা ব্যয় হয়ে যায়। আর বৃষ্টির ভাই সবুজ টাকা চুরি করে নিত। এভাবেই ওদের পরিবারে ধস নেমে আসে। মানুষের কাছ থেকে টাকা ধার করতে করতে মইন সাহেবের খারাপ অভ্যাস হয়ে গেছে। মেয়ের বন্ধু-বান্ধব এর কাছ থেকেও টাকা চেয়ে আনত। কিন্তু দেয়ার কোন সামর্থ ছিল না। সবাইকে আজ দিবে কাল দিবে বলে বলে ঘুরাতো।
বৃষ্টির মনে পড়ে মাসে প্রায় প্রতি মাসে একসাথে ৭/৮টা করে ড্রেস কিনে দিত বাবা। আর আজ একটা ড্রেস বানাতে অনেক কষ্ট হয়। মনে পড়ে ভাই বোনরা মিলে কত মজা করত। আর এখন শুধু ভাইয়ের সাথে ঝগড়া লেগেই থাকে। কারন সবুজ কথা শুনে না। প্রায় প্রতিদিন বিচার আসে ওর নামে। বিচার শুনতে শুনতে ক্লান্ত এখন ওরা। মাঝে মাঝে রাগের মাথায় বলে আল্লাহ তুমি আমার ভাইকে তুলে নাও। এই যন্ত্রণা আর সহ্য হয় না।
মইন সাহেব তার পরিচিত মানুষদের কাছে বৃষ্টি কে পাঠাতো টাকা আনতে। আর বৃষ্টিকে সইতে হত অসহনীয় মানুষের লোলুপ চাহনি। বৃষ্টি দেখতে মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর। ডাগর ডাগর মায়াবী চোখ তার, স্লিম ফিগার। এক নজরেই ছেলেরা ওর প্রেমে পরে যাবে এমন। বৃষ্টির মা আদর করে ওকে পরী বলে। আর বৃষ্টি মায়ের কথা শুনে বলে - হ্যাঁ মা আমি তোমার দুঃখ পরী।
সেদিন ওর বাবার পরিচিত একজনের কাছে গেল টাকা আনতে। যদিও বৃষ্টি যেতে চায়নি। কিন্তু বাবার অত্যাধিক খারাপ ব্যবহারে বাধ্য হয়ে টাকা আনতে গেল। বাবুল সাহেব বেশ ধনী মানুষ। বৃষ্টি তার অফিসে গেল। তার রুমে প্রবেশ করল। দেখল দামী সোফা , দামী কার্পেট বেশ গোছানো একটা রুম। সোফায় বসল ও। টাকা চাইতে খুব লজ্জা লাগছিল বৃষ্টির। কথার এক পর্যায়ে টাকা চাইল।
লোকটা বৃষ্টির দিকে এমনভাবে তাকিয়ে ছিল। মনে হয় ওকে গিলে ফেলবে তখনি।
লোকটা বলছিল তোমার মত মেয়ের টাকার অভাব হয় নাকি?
-মানে আঙ্কেল? বুঝলাম না।
ভালো করে বুঝে দেখ।
-মানে?
-তোমার মত এতো সুন্দর মেয়ের টাকার অভাব হয়?-কত টাকা চাও বল? শুধু রাতে পুষিয়ে দিও। যা লাগবে তাই পাবে।
-বৃষ্টির আর বুঝতে বাকি থাকেনা উনি কি বুঝাতে চাইছেন? লজ্জা ,ঘৃণায় বৃষ্টি কাঁদতে কাঁদতে এক দৌড়ে চলে আসে।
বাসায় এসে বৃষ্টি এতো কাঁদতে থাকে ওর মা জিজ্ঞেস করছিল কি হয়েছে? বৃষ্টি কি বলবে শুধু মাকে বলে মা আমিতো তোমর দুঃখ পরী তাই কাঁদি। এইদিন দেখার জন্য কি জন্মেছি আমি? বৃষ্টির মা শুধু মেয়েকে ধরে কাঁদে।
সেদিন এক্সিডেন্টে মঈন সাহেব মারা যান। বৃষ্টিদের অভাবের সংসারে আরো দুঃখের কালো ছায়া নেমে আসে। বৃষ্টি কেমন যেন শোকে পাথর হয়ে যায়। একদম নিশ্চুপ থাকে। মাঝে মাঝে ভাবে ও আত্মহত্যা করবে। কিন্তু পরক্ষনেই মনে হয় ছোট ছোট বোন আর মা কে কার কাছে রেখে যাবে? জীবনের সাথেই যুদ্ধ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। ধীরে ধীরে বৃষ্টি স্বাভাবিক হতে চেষ্টা করে।
রাতে যখন বাড়ি ফিরছিল তখন মানুষগুলো ওর দিকে বাঁকা চোখে তাকায়। বৃষ্টি শুধু ভাবে যা ইচ্ছে ভাবুক মানুষজন, কি আসে যায়? আমি না খেয়ে থাকলেতো কেউ এসে আমাকে খাবার দিবে না? আর আমিতো কোন পাপ করছিনা চাকুরী করছি। বাসা থেকে অফিস দূরে হওয়াতে আসতে দেরি হয়। এতে কে কি ভাবল তা মনের মধ্যে আমলে নিলে চলবে না। আমাকে পথ চলতে হবে। হে বিধাতা শক্তি দাও আমাকে।
গরিব হয়ে যাওয়াতে আজকাল মানুষের আসল চেহেরা দেখা যায়। শুধু কি তাই এখনতো ওর বাবাও নেই। যারা কথা বলতে আগে সাহস পেত না, আজকাল তারা বাজে প্রস্তাব দেয়। আর বৃষ্টি খুব অবাক হয় যে, এই মানুষগুলো ভদ্র মুখোশ পরে থাকে। এদের পরিবার যদি জানত এদের মুখে থু থু ফেলত।
এ সমাজের পুরুষ জাতটার প্রতি ঘেন্না ধরে গেছে বৃষ্টির। আজকাল বৃষ্টির কিছু বন্ধুরাও বাজে প্রস্তাব দেয়। কারন ওর অবস্থান আগের মত নেই। ওরা ভাবে অভাবে পরলেতো মানুষের স্বভাবও খারাপ হয়ে যায়। আর এমন দেখতে সুন্দর আকর্ষণীয় মেয়ে হাত ছাড়া করা যাবেনা। বৃষ্টি অনেক কষ্টে মানুষের এসব কু-নজর সহ্য করে জীবন পার করছে।
চোখের জল এখন তার নিত্য সঙ্গী। কত স্বপ্ন ছিল ওর ভালোবাসার মানুষটির সাথে সুখের নীড় গড়বে। কিন্তু সেই আশাও পূরণ হবার নয় এখন। বৃষ্টিদের অবস্থা যখন খারাপ হল তখন বৃষ্টির সাথে বিয়ের কথা ছিল যে ছেলেটির সেই মুহূর্তে টাকা দাবি করল। আসলে সে বৃষ্টির বাবার টাকা কে ভালবেসেছিল বৃষ্টিকে নয়। সে বিয়ে ভেঙ্গে গেল। আসলে টাকাই সব । ভালোবাসার কোন মূল্য নেই মানুষের কাছে। কে বিয়ে করবে এখন বৃষ্টিকে? সবাই শুধু ভোগ করতে চায়, ভালবাসতে চায় না। এমন কেন এই দুনিয়ার মানুষগুলো? কেন এমন?
বৃষ্টির জন্য সামনে আরো দুঃসময়য় অপেক্ষা করছিল। কপাল খারাপ হলে সব জায়গাতেই খারাপ হয়। যাদের কপাল খারাপ থাকে তাদের সহজে ভালো কিছুই হয়না।
আজ অফিসে বৃষ্টির অনেক কাজ ছিল। আজও বাড়ী ফিরতে দেরি হবে। হটাৎ আজ বৃষ্টির মধ্য বয়স্ক বস বলছিল- বৃষ্টি তোমার সাথে কিছু কথা আছে বস। বৃষ্টি ওর রুমে বসে ছিল। বস রুমে ঢুকে হটাৎ বৃষ্টির হাত ধরে কাছে টেনে নেয়। বৃষ্টি শক্তি দিয়ে হাত ছাড়িয়ে নিয়ে দূরে সরে যায়। আর বলতে থাকে
-স্যার কি করছেন আপনি? আপনি না আমার বাবার বয়সি। ছিঃ! ঘেন্না লাগছে আমার।
- তোমাকে আমার ভালো লাগে বৃষ্টি। আর এসব কিছুনা। আমি অনেকদিন ধরে তোমাকে কাছে পাওয়ার আশায় আছি। প্লীজ বৃষ্টি না করোনা।
- আমি আপনাকে কতটা শ্রদ্ধা করি আপনি জানেন? ছিঃ ছিঃ! আপনার মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। এই মুহুর্তে আমি আপনার চাকুরী ছেড়ে দিলাম। আপনার না বড় বড় ছেলে মেয়ে আছে? আপনাকে আমি আমার বাবার আসনে বসিয়ে ছিলাম।
ব্যাগ নিয়ে বৃষ্টি কাঁদতে কাঁদতে দৌড়ে বের হয়ে গেল অফিস থেকে। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি পড়ছিল। বৃষ্টির চোখের জল আর আকাশ থেকে ঝরে পড়া বৃষ্টির জল এক হয়ে গেল।
খুব অনিশ্চিত জীবন এখন বৃষ্টির । চাকুরী আবার কবে পাবে তা জানেনা , কি হবে এখন? কিছুই জানেনা বৃষ্টি। পরিবার কে কি বাঁচাতে পারবে বৃষ্টি?
বৃষ্টিদের জীবনে নতুন সূর্য উঠে কিনা জানিনা। তবে তারা স্বপ্ন দেখে বেঁচে থাকার, স্বপ্ন দেখে নতুন জীবনের, স্বপ্ন দেখে সুখী হওয়ার, মুক্ত পাখির মত ডানা মেলে উড়ার স্বপ্ন দেখে। খুব ঝড়ের সময় তার মাথার উপর ছাতা ধরার মত হয়ত কেউ-ই আসবেনা, কেউ এসে হয়ত হাতটি ধরে বলবেনা " ভালোবাসি তোমায়"।
তবুও মিথ্যে স্বপ্ন দেখতে ভালবাসে বৃষ্টি-রা। ভাবে হয়ত কোনদিন আসবে সেই প্রিয় মানুষটি। হয়ত জীবনে কোনদিন সুখ আসবে ।
এরকম অনেক বৃষ্টি আছে আমাদের সমাজে, যারা প্রতিনিয়ত জীবন সংসারে যুদ্ধ করে যায়। যাদের মনোবল তীব্র হয়ত তারাই টিকে থাকে অবশেষে। আর অনেকেই হয়ত ভেসে যায় জীবন স্রোতে। জীবনের কঠিন নিয়মের কাছে বৃষ্টিরা বাধা । মায়া, মমতা আর ভালবাসার কারনে হয়ত সে জীবন থেকে ছুটি নিতে চাইলেও তা আর সম্ভব হয় না। আবার অনেকেই ছুটি নেয় চিরকালের জন্য।
সব বৃষ্টিদের প্রতি রইল অনেক শ্রদ্ধা ভালোবাসা। যারা নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে নিজের পরিবারকে আঁকড়ে বেঁচে থাকে ,পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রান চেষ্টা করে এবং বাঁচিয়েও রাখে পরিবারকে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমাদের সমাজে মেয়েদের অনেক বঞ্চনা সইতে হয়। বৃষ্টির মত অনেক নারী -ই আছে আমাদের সমাজে । যাদের জীবনের দুঃখগুলো কেউ জানেনা। জীবন যুদ্ধ করতে করতে এরা জীবন পার করে। প্রাপ্তির খাতায় শুধুই শূন্য আর কিছুই থাকেনা এদের।
ভালো থাকবেন।
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
অন্তহীন পথিক বলেছেন:
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
লাবনী আক্তার বলেছেন:
৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
থ্যাংকস।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: মনের মত হয়নি লেখাটা কারন আমি আর লিখতে পারছিলাম না।
তারপরও যে ভালো লেগেছে আপনার ভালো লাগল। অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসাধারন লাবনি
ভাল থাক
ধন্যবাদ
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রশংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
পাঠে কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকবেন।
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ইন্টারেস্টিং তবে গতানুগতিক, হয়তো বাস্তবতা এমন বলেই। আরেকটু নতুন করে উপস্থাপন করা যেত।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্পটা আমি ৩ মাস ধরে লিখার চেষ্টা করছি কিন্তু কিছুটা লিখে আর লিখতে পারছিলাম না, কেন জানিনা। আমি কল্পনায় যা ভাবছিলাম তা ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারিনি। গতানুগতিক স্বীকার করছি। লেখায় আরো মনোযোগ, সময় দেয়া উচিত ছিল কিন্তু সেটা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি।
যাইহোক, আপনার কমেন্ট পেয়ে ভালো লাগল। অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন।
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬
শীলা শিপা বলেছেন: কিছু কথা, কিছু লাইন খুব সরাসরি বলে ফেলেছ... আমরা জানতাম সেটা এমন কিছুই কিন্তু সরাসরি না শুনে একটু অন্য ভাবে শুনতে ভাল লাগে... সেভাবে হলে এই সুন্দর গল্প টা আরও বেশি সুন্দর হয়ে যেত...
আমি নিজেও পারিনা... তবুও সাহস করে বলে ফেললাম...
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শিপা । ভালো লাগলে যেমন বলা উচিত তেমনি ভুল হলে বা খারাপ লাগলে সেটাও বলা উচতি। সাহস থাকা ভালতো। আমি চাই লেখার সমালোচনা।
সব সময় সব কথাতো উহ্য থাকে নাহয় কিছু কথা প্রকাশ পেল।
আসলে লিখতে পারছিলাম না। যাক, ভালো থেকো।
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: এত সুন্দর গল্প পড়ে একটা মন্তব্য না করে গেলে পাপ হবে।
চমৎকার
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
লাবনী আক্তার বলেছেন:
গল্প এবং কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
ভিটামিন সি বলেছেন: আমিও শরৎদার সাথে একমত। কেমন যেন কলকাতা বাংলা সিনেমার গল্প হয়ে গেছে। তারপরও খুব ভালো। এমনিভাবেই বেরিয়ে আসবে আমাদের নতুন নতুন গল্পকার। আপনার জন্য শুভকামনা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: সত্যি বলতে এটা অনেকটা সত্য কাহিনি অবলম্বনে লেখা। হয়ত গতানুগতিক কিন্তু এটাই বাস্তব। আমরা আমাদের সমাজের কয়টা রুপ দেখেছি বা জানি?
সমাজের কত মানুষ মুখোশধারী আমি আর আপনিই বা কতটা জানি?
অনেক ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য যা আমার লেখায় সাহায্য করবে।
ভালো থাকবেন।
৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
ফিলিংস বলেছেন: একটি পরিবার নস্ট করার জন্য এক্জন মাদকাসকতই যথেস্ট.........।।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! সহমত।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন আপু। কাহিনী গতানুগতিক হলেও লেখায় ভাল লাগা রইল ভীষণ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া আপনার কমেন্ট পেয়ে ভালো লাগল। অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
বেলা শেষে বলেছেন: সব বৃষ্টিদের প্রতি রইল অনেক শ্রদ্ধা ভালোবাসা। যারা নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে নিজের পরিবারকে আঁকড়ে বেঁচে থাকে ,পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রান চেষ্টা করে এবং বাঁচিয়েও রাখে পরিবারকে।
Thenk you very much for good & perfect writing.Salam-Red Salam to you.
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকবেন।
১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা। ভাল লাগা রইল।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: লেখার প্রশংসা শুনতে ভালই লাগে।
অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখাটায় আরো ভালো করার স্কোপ আছে অনেক।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া শুনেন এই গল্প কাঁচা হাতে লেখা।
আপনাদের মত পাকা হাত হলে কিন্তু ভালো হত।
আসলে সময় দিতে পারিনি। আর লিখতেও পারছিলাম না। সময় করে লিখলে হয়ত ভালো হত।
ভাইয়া ধন্যবাদ ।
১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বাস্তবতায় হয়তো মিল আছে।
কিন্তু এ টাইপ গল্প খুব বেশি দেখা যায়।
কিন্তু আপনার বর্ণন সহজাত হওয়ায় ভালো লাগলো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! প্রিয় কবি আপনার মতামত পেয়ে ভালো লাগল। আরো ভালো লাগল আপনার ভালোলাগা পেয়ে। সমালোচনা পেলেও ভালো লাগে, তাহলে লেখার মান সম্পর্কে ধারনা করতে পারি এবং ভবিষ্যতে লিখতে আরো সতর্ক হতে পারব।
অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮
মামুন রশিদ বলেছেন: বাসায়, রাস্তায়, অফিসে- বৃষ্টিরা অসহায় সব খানে । সুন্দর লিখেছেন আপু, গল্প ভালো লেগেছে ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! ভাইয়া ঠিক বলেছেন ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, ভালোলাগা পেয়ে ভালো লাগল অনেক।
ভালো থাকবেন।
১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বৃষ্টি নাম টা অনেক সুন্দর !
এমন গল্পগুলো বৃষ্টিদের থামিয়ে না দিলেই ভালো !
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: না থামিয়ে দিবেনা । বৃষ্টিরা থামতে জানেনা। জানে যুদ্ধ করে নিজেকে টিকিয়ে রাখতে।
অনেক ধন্যবাদ। ভালো থেকো।
১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
চমতকার করে লিখেছ আপি!!!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: মন খারাপ লাগছে।
আমাদের সমাজে এমন ঘটনা অহরহ হচ্ছে।
তোমার জন্য এত্তত্তত্তত্তগুলা ভালোবাসা রইল বোন। ভালো থেকো।
১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫০
এরিস বলেছেন: বৃষ্টিদের জীবনে নতুন সূর্য উঠে কিনা জানিনা। তবে তারা স্বপ্ন দেখে বেঁচে থাকার, স্বপ্ন দেখে নতুন জীবনের, স্বপ্ন দেখে সুখী হওয়ার, মুক্ত পাখির মত ডানা মেলে উড়ার স্বপ্ন দেখে। খুব ঝড়ের সময় তার মাথার উপর ছাতা ধরার মত হয়ত কেউ-ই আসবেনা, কেউ এসে হয়ত হাতটি ধরে বলবেনা " ভালোবাসি তোমায়"।
তবুও মিথ্যে স্বপ্ন দেখতে ভালবাসে বৃষ্টি-রা। ভাবে হয়ত কোনদিন আসবে সেই প্রিয় মানুষটি। হয়ত জীবনে কোনদিন সুখ আসবে ।
এরকম অনেক বৃষ্টি আছে আমাদের সমাজে, যারা প্রতিনিয়ত জীবন সংসারে যুদ্ধ করে যায়। যাদের মনোবল তীব্র হয়ত তারাই টিকে থাকে অবশেষে। আর অনেকেই হয়ত ভেসে যায় জীবন স্রোতে। জীবনের কঠিন নিয়মের কাছে বৃষ্টিরা বাধা । মায়া, মমতা আর ভালবাসার কারনে হয়ত সে জীবন থেকে ছুটি নিতে চাইলেও তা আর সম্ভব হয় না। আবার অনেকেই ছুটি নেয় চিরকালের জন্য।
সব বৃষ্টিদের প্রতি রইল অনেক শ্রদ্ধা ভালোবাসা। যারা নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে নিজের পরিবারকে আঁকড়ে বেঁচে থাকে ,পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রান চেষ্টা করে এবং বাঁচিয়েও রাখে পরিবারকে।
মন্তব্যটা আপনি নিজেই লিখে দিয়েছেন। আমি কিছু বললেও এই কথাটাই বলতাম।
আপনার প্রোফাইলে লেখা দেখলাম সৎ ভাবে বেঁচে থাকতে না পারলে সে জীবনের কোন মূল্য নেই। গল্পেও তার প্রতিফলন। এমন সুন্দর মন দিয়ে আলোকিত করুন আরও অনেক মন।
শুভকামনা লাবনী আপা।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩১
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! তাইতো , সৎ না থাকলে জীবনের কিবা আছে মূল্য ?
গল্প পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ বোন। ভালো থাকবেন সবসময়।
১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৭
মিমা বলেছেন: নিজের নাম বৃষ্টি তো, লেখাটা কে তাই একটু বেশিই আপন মনে হলো। শেষের কথাগুলো পড়ে এখনো গলার কাছটা ভারী হয়ে আছে।
সহজ, সাধারন বর্ণনা। স্নিগ্ধতার সাথে তুলে ধরেছেন সমাজের নোংরামো, মুখোশধারীদের প্রকৃত চেহারা। লেখাটা একদম ছুঁয়ে গেলো লাবনী'পু।
ভালো থাকুন, একগুচ্ছ শুভকামনা রইলো।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪
লাবনী আক্তার বলেছেন:
বোন আমাদের সমাজে অনেক বৃষ্টি আছে যারা পরিবারকে দেখে রাখে। তাদের সুখ দুঃখের কথা একদম চিন্তা করেনা। এরা শুধু দিয়েই যায় বিনিময়ে কিছুই পায়না। তারপরও আমরা দুয়া করি যেন তাদের জীবনের নতুন সুর্য উঠে, শান্তি আসে যেন মনে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।
২০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৫
খেয়া ঘাট বলেছেন: সব বৃষ্টিদের প্রতি রইল অনেক শ্রদ্ধা ভালোবাসা। যারা নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে নিজের পরিবারকে আঁকড়ে বেঁচে থাকে ,পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রান চেষ্টা করে এবং বাঁচিয়েও রাখে পরিবারকে।
++++++++++++++++
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: খেয়া ঘাট অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিবেন।
ভালো থাকবেন।
২১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মন খারাপ করা গপ!
দৃশ্যগুলা কমন আর ঘটনাগুলা খুব তাড়াতাড়ি হয়ে গেল মনে হয়!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯
লাবনী আক্তার বলেছেন:
হুম মন খারাপের গল্প। দৃশ্যগুলো কমন হলেও বাস্তবটাকেতো অস্বীকার করার উপায় নেই তাইনা?
ঘটনাগুলো খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়েছে কারন আমি গল্প বড় লিখতে চাইনি। আসলে বড় গল্প আমার ভালো লাগেনা। বিরক্ত লাগে। তাই বড় করিনি। আর গল্পটা বড় হলে আরো অনেক কিছুই আসতে পারত গল্পটাতে এটা জানি। তাতে হয়ত গল্পটা পড়তে ভালো লাগত। গল্পটা ৩ মাস যাবৎ পরে আছে তাই কোনরকম শেষ করা।
যাইহোক, গল্প পড়ার জন্য এবং কমেন্টের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন মাসুম ভাই।
২২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক মন খারাপ করা গল্প আপুনি!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! আপু মন খারাপের গল্প।
গল্প পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থেকো আপু।
২৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৯
মুনেম আহমেদ বলেছেন: ভাল লিখেছেন আপা। বাস্তবতা বড়ই কঠিন
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: আমাদের সমাজে মেয়েদের চলার পথটা অনেক কঠিন। প্রতিটা জায়গায় মেয়েদের হোঁচট খেতে হয়।
অনেক ধন্যবাদ ভাই । ভালো থাকবেন।
২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
মশিকুর বলেছেন:
পরিবারের পাঁচ জনের শান্তি ধ্বংস করার জন্য একটা কুলাঙ্গারই যথেষ্ট। অসময়ের সাথী সবসময় নষ্ট সমাজ। বৃষ্টিরা হয়তো হেরে যাবে অথবা টিকে থাকবে। বৃষ্টিরা হারুক/ জিতুক, এতে সবচেয়ে বেশী মজা পাবে সেই নষ্ট সমাজই। এটাই নির্মম সত্য। বৃষ্টিরা যেভাবেই থাকুক ভালো থাকুক।
বাস্তবতার অকপট বর্ণনা ভালো লাগলো।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তিই তার পরিবারকে ধ্বংস করে দিতে পারে। আর এই সমাজে বৃষ্টিরা অনেক কষ্ট করে টিকে থাকতে চেষ্টা করে।
অনেক ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য । ভালো থাকবেন।
২৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
সুমন কর বলেছেন: সাবলীনভাবে উপস্থাপন করাতেই পড়তে ভাল লাগল। বৃষ্টিদের প্রতি রইলো শ্রদ্ধা!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর।
ভালো থাকবেন অনেক।
২৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বৃষ্টিরা ভালবাসা পাক।হৃদয়স্পর্শি গল্প ।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: বৃষ্টিরা ভালবাসা পাক।
সহমত।
অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
ভালো থাকবেন।
২৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
সায়েম মুন বলেছেন: বাস্তবতা বড় নিষ্ঠুর। গল্প ভাল লিখেছেন।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২১
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। অবশেষে সামুতে লগ ইন করতে পারছেন ।
ভালো থাকবেন।
২৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
সকাল রয় বলেছেন:
___________________...........................
বৃষ্টিদের জীবনে নতুন সূর্য উঠে কিনা জানিনা। তবে তারা স্বপ্ন দেখে বেঁচে থাকার, স্বপ্ন দেখে নতুন জীবনের, স্বপ্ন দেখে সুখী হওয়ার, মুক্ত পাখির মত ডানা মেলে উড়ার স্বপ্ন দেখে। খুব ঝড়ের সময় তার মাথার উপর ছাতা ধরার মত হয়ত কেউ-ই আসবেনা, কেউ এসে হয়ত হাতটি ধরে বলবেনা " ভালোবাসি তোমায়"।
তবুও মিথ্যে স্বপ্ন দেখতে ভালবাসে বৃষ্টি-রা। ভাবে হয়ত কোনদিন আসবে সেই প্রিয় মানুষটি। হয়ত জীবনে কোনদিন সুখ আসবে ।
............................................____________________
অনেক সুন্দর
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য এবং কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
২৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আসলে এই শব্দটা কথটা প্রযোয্য বিদি যার কপালে যা লিখেছে তাই ঘটে।' ভাগ্যর লিখন না যায় খন্ডন'
দু:খ নিয়ে যারা জন্মায় তারা সারা জীবন দু:খের সাগরেই ভাসে।
এই দু:খ দু:খ খেলা যেন জনম জনমের । আপনার লেখাটা পড়তে মন চাইল আবান পড়লাম।
তাই দু লাইনে বিরক্ত করা শুধু।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
লাবনী আক্তার বলেছেন: এই যে আবার পড়লেন তার জন্য অনেক কৃতজ্ঞ ভাই। পাঠকের ভালো লাগলেইতো লেখার সার্থকতা, তাইনা?
হুম! ঠিক বলেছেন আপনি, কিছু কিছু মানুষের জীবনটা শুধু দুঃখে ভরা থাকে। নিয়তির লিখন খণ্ডানোও যায় না অনেক সময়। সবই উপরওয়ালার ইচ্ছা। তারপরও দুয়া করি আল্লাহ আমাদের সবাইকেই যেন শান্তি দান করেন । আমিন।
ভালো থাকবেন।
৩০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: গল্পে ভালো লাগা
+++++
শেষের কথা গুলো মন ছুঁয়ে গেল আপু
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: কাগজের নৌকা তোমার প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা রইল।
ভালো থেকো।
৩১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
নাছির84 বলেছেন: মন খারাপের গল্প।
তাই মাইনাস !
জীবন দর্শনটা সাধারন হলেও বুনট আরও গভীর হতে পারতো। সম্ভবত বেশ দ্রুত লেখা ?
গতানুগতিক হলেও গল্পটা দাঁড় করানোই সার্থকতা। সে দৃষ্টিকোন থেকে ভালই হয়েছে।
কিন্তু সমস্যা হলো আপনার লেখার গভীরতা আরো বেশি। দুঃখপরীর মাঝে সেই বোধ খুঁজে পাইনি। দুঃখিত।
পরেরবার যেন খোঁজাখুঁজির কষ্ট করতে না হয়...
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১২
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! আসলেই খুব দ্রুত শেষ করা। ৩ মাসে আমি প্রায় পুরোটা গল্প লিখেছিলাম আর গল্পের শেষেরটুকু পোস্ট দেয়ার ২০ মিনিট আগে লিখেছি।
লিখতে পারছিলাম না আর। তাই শেষ করে দিয়েছি। আমার একটা সমস্যা আছে সেটা হল প্রথমে লিখতে শুরু করলেও শেষের দিকে আর লিখতে ইচ্ছে করেনা। তাই দ্রুত শেষ করার একটা প্রবনতা থাকে সবসময়। আর গল্প বড় হয়ে যাবে এটা মাথায় কাজ করে। কারন বড় গল্প পড়ার মত আমার নিজেরি সময় থাকেনা বা পড়তে ইচ্ছে করেনা ।
ধন্যবাদ আপনাকে। পরবর্তীতে যদি কখনো আর লিখি তবে চেষ্টা করব গভীরতা রাখতে। ভাবছি লেখালেখি সব ছেড়ে দিব।
ভালো থাকেবন।
৩২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন:
সব বৃষ্টিদের প্রতি রইল অনেক শ্রদ্ধা ভালোবাসা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো থাকবেন।
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
পেন্সিল চোর বলেছেন: কি কমু কন তো আপা!!কিছু কি আছে কওয়ার!!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪১
লাবনী আক্তার বলেছেন: ধুর! কইতে হবেনা কিছু খালি লেইখা যাও।
৩৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭
জুন বলেছেন: জীবনের কঠিন নিয়মের কাছে বৃষ্টিরা বাধা । মায়া, মমতা আর ভালবাসার কারনে হয়ত সে জীবন থেকে ছুটি নিতে চাইলেও তা আর সম্ভব হয় না।
মন কেমন করা এক গল্প । সুন্দর করে তুলে ধরেছো লেখায় বৃষ্টিদের কষ্ট হয় লাবনী ।
+
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০২
লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! আপা আমাদের সমাজে বৃষ্টির মত অনেক মেয়ে আছে যারা প্রতিনিয়ত জীবন যুদ্ধে লিপ্ত।
অনেক ধন্যবাদ আপা। আপনার কমেন্ট পেয়ে ভালো লাগল।
ভালো থাকবেন ।
৩৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: সরল আর সহজ একটা গল্প । অনেক বাস্তব বলেই হয়তো সব চেনা লাগছিলো । ভালো লাগা। শুভেচ্ছা ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪১
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্পটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকেবন।
৩৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
দুঃখিত বলেছেন: বৃষ্টিদের জীবনে নতুন সূর্য উঠে কিনা জানিনা। তবে তারা স্বপ্ন দেখে বেঁচে থাকার, স্বপ্ন দেখে নতুন জীবনের, স্বপ্ন দেখে সুখী হওয়ার, মুক্ত পাখির মত ডানা মেলে উড়ার স্বপ্ন দেখে। খুব ঝড়ের সময় তার মাথার উপর ছাতা ধরার মত হয়ত কেউ-ই আসবেনা, কেউ এসে হয়ত হাতটি ধরে বলবেনা " ভালোবাসি তোমায়"।
তবুও মিথ্যে স্বপ্ন দেখতে ভালবাসে বৃষ্টি-রা। ভাবে হয়ত কোনদিন আসবে সেই প্রিয় মানুষটি। হয়ত জীবনে কোনদিন সুখ আসবে ।
[/sb
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: বৃষ্টিদের জীবন কাটে ঘোর অন্ধকারে। দুঃখ শুধু দুঃখ থাকে তাদের জীবনে।
ধন্যবাদ দুঃখিত!
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: দুঃখ পরীর গল্প ভাল লাগল। তবে উপস্থাপনটা আরো ভালভাবে করা যেতো চাইলে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
লাবনী আক্তার বলেছেন: সরি আপু আমি ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারিনি বলে। অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: সব বৃষ্টিদের প্রতি রইল অনেক শ্রদ্ধা ভালোবাসা। যারা নিজের সুখ বিসর্জন দিয়ে নিজের পরিবারকে আঁকড়ে বেঁচে থাকে ,পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখতে আপ্রান চেষ্টা করে এবং বাঁচিয়েও রাখে পরিবারকে।
অনেক ভালো হয়েছে আপু। +++