নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধৈর্য্য একটি মহৎ গুন ।

লাবনী আক্তার

সত্য কাঁদে নিভৃতে, সাথে তার থাকে শুধু মহাকাল। সত্যের দীপশিখা চিরদিন জ্বলে । সত্য কখনো মিথ্যাকে করে নাকো ক্ষমা।

লাবনী আক্তার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্পঃ বরফ

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪



আষাঢ় মাস, ঝর ঝর বৃষ্টি হবে তা না সূর্যের প্রচন্ড তাপে গরমে মানুষের প্রান যায় যায় অবস্থা।

এরই মধ্য চলছে রমজান মাস। এই গরমের মধ্য রোজা রাখা বেশ কষ্ট। আফজাল হোসেন একজন খুবই ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। চারজনের ছোট সংসার। শহরের এক গলিতে বসবাস করছে। টানাটানিরর সংসার, কোনরকম খেয়ে পড়ে বেচেঁ আছে তারা।সাজু আর সিফা এই দুটি সন্তান তার। সাজু ১২ বছরের আর সিফা ৮ বছরের।

আফজাল সাহেবের ফুটপাতে দোকান ।প্রতিদিন বিকেলে বসে। বিকেল থেকে নিচু শ্রেণীর মানুষরা এই ফুটপাতের দোকান থেকে নানানপ্রকার জিনিস কিনে থাকে। আফসাল সাহেব তার ছোট্ট দোকানে খেলনার পসরা সাজিয়ে বসে থাকে। কখন মানুষ আসবে কখন বিক্রি হবে খেলনা তাই নিয়ে ভাবনার জগতে সময় কাটে তার। বিক্রি হলেই ছেলে মেয়ের মুখে দুটো ভাত দিতে পারবেন।

সাজু আর সিফা দুজনেই রোজা রাখে। ইফতারে তাদের খুব বেশি ভাল খাবার জুটেনা। তারপর ও দুই ভাই বোন আনন্দের সহিত রোজা রাখে। যেদিন অনেক গরম পড়ে সেদিন বলে কয়ে মায়ের কাছ থেকে টাকা নিয়ে সাজু বরফ মিল থেকে বরফ নিয়ে আসে। শরবত করে খাবে বলে। কারন গরমে এত খারাপ লাগে যে ঠান্ডা পানি বা শরবত খেতে খুব ইচ্ছে করে ওদের।

সাজু আর সিফা গরম বেশি পড়লেই শুধু বলে আল্লাহ বৃষ্টি দেও আল্লাহ বৃষ্টি দেও। আর এই শুনে সাজুর বাবা বলে – এই চুপ কর বদমাশের দল, বৃষ্টি হলে খাবি কি তোরা? আমার বেচা বিক্রি সব বন্ধ হয়ে যায়।

সাজু আর সিফার কথা বুঝি বিধাতা শুনেছিল তাইতো কয়েকদিন বেশ বৃষ্টি হল। আর আফজাল সাহেব শুকনো মুখে বসে থাকেন। কারন ক্রেতা আসেনা তার খেলনা বিক্রিও হয় না। সকুরুণ চোখে তাকিয়ে থাকে আকাশ পানে, আর মনে মনে বলে হে আল্লাহ বৃষ্টি কমিয়ে দাও। আমি যাতে আমার ছেলে মেয়ের মুখে দুটো ভাত দিতে পারি। দুদিন পরেই বৃষ্টি কমে যায়। প্রচণ্ড গরম পরে আবার ।

সেদিন যখন খুব গরম পড়ল, সাজুর বোন সিফা বলছিল
-ভাই আজও কিন্তু তুই বরফ আনবি। ঠান্ডা পানির শরবত খামু। খুব খারাপ লাগতাছে গরমে। আত্মাডা কাঠ হইয়া গেছেরে ভাই।
- দাড়া মার কাছ থিকা টেকা নিয়া আসতাছি। মা ওমা বরফ কিনবার টেকা দেওনা।
- প্রত্যেক দিন এত টেকা পামু কই বাবা? আইজত তর বাপে টেকা দেয় নাই।
- মা গরমে খুব খারাপ লাগতাছে। সিফা আর আমার আত্মাডা কাঠ হইয়া গেছে। ইফতারে খুব ঠাণ্ডা পানি খাইতে মন চাইছে।
- আইজ খাওন লাগব না বাপ। টেকা নাইত।
-ইস মা আমগো যদি একটা ফ্রিজ থাকত! কত মজা হইত না? খালি ঠান্ডা পানি খাইতাম।
-হ ওত টেকা পামু কই আমরা? যা’ত জ্বালাইছ না, ভাল লাগেনা।

মন খারাপ করে সাজু ঘর ছেড়ে বাহিরে আসে আর বার বার সিফার শুকনো চেহেরাটা মনে পড়ে। সাজুর মনে হতে থাকে বোনের এই ছোট্ট আব্দার কি পূরন করতে পারবনা? একটু ঠাণ্ডা পানি সেটাও কি এনে দেয়ার ক্ষমতা আমার নেই?

সাজু তার পাশের বিল্ডিং এর দিকে তাকায়। সাজু এক দৌড়ে সে বিল্ডিং এর ভেতর ঢুকে। একটা ফ্ল্যাটের কলিং বেল চাপে। ইফতারের প্রায় সময় হয়ে গেছে। বিরক্ত মুখে দরজা খুলে একটা ভদ্র মহিলা
- এই কি চাই?
- খালাম্মা আমারে কিছু বরফের টুকরা দিবেন?
- আরে বলে কি ছেলে বরফের টুকরো নেই যা ভাগ।
- খালাম্মা আমারে এক বোতল ঠান্ডা পানি দিবেন? আমরা ওই পাশের টিন শেড বাড়িতে থাকি। আমাদের ফ্রিজ নাই।
- ফ্রিজ নাই আবার ঠান্ডা পানি খাওয়ার শখ, যা ভাগ।
- খালাম্মা একটা বোতলই দেন না?
- আরে সাহস দেখে অবাক হয়ে যাচ্ছি, যা বলছি নইলে মার খাবি।

সাজুর বুকের ভেতরে অনেক খানি মেঘ জমে, কালো মুখ করে ফিরে আসে । ঘরে প্রবেশ করতেই সাজুর বোন জিজ্ঞেস করে
-ভাই বরফ কই?
- সাজু নিজেকে ধরে রাখতে পারেনা। বোনকে ধরে কাঁদে আর বলে আমি
- তর লাইগা বরফ আনতে পারি নাই বোন।
- সিফা সাজুর কান্না দেখে কাঁদে
সাজুর মা এই দৃশ্য দূর থেকে দেখে নিজেও কাঁদেন। কাছে এসে বাচ্চাদের জরিয়ে ধরে আদর করতে থাকেন। সাজু তার মাকে বলে
- মা আমি বড় হইয়া তোমারে ফ্রিজ কিনা দিমু। তখন আমরা অনেক ঠাণ্ডা পানি খাইতে পারমু। দেইখ মা একদিন আমি সত্যি তোমারে ফ্রিজ কিনা দিমু।


আসুন জেনে নেই পানি পান করালে কি হয়ঃ

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, সবচেয়ে উত্তম সদকা হলো মানুষকে পানি পান করানো। (আহমদ, আবু-দাউদ)
হজরত ইবনে আব্বাসকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, কোন দানটি সর্বোত্তম? তিনি বললেন, অন্যকে পানি পান করানো। ইমাম কুরতুবি একটি আয়াতের তাফসির প্রসঙ্গে বলেছেন, যার গোনাহ বেশি হয়ে গেছে, সে যেন মানুষকে পানি পান করায়।

সহিহ বুখারি শরিফে বর্ণিত হাদিসের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি, নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, পিপাসার্ত কুকুরকে পানি পান করানোর বদৌলতে এক পাপী ব্যক্তিকেও আল্লাহ পাক মাফ করে দিয়েছেন।

( সূত্র বাংলা নিউজ ২৪-একটু পানি অনেক পূণ্যের হাতছানি)

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩

লিরিকস বলেছেন: +

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৪০

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিরিকস। ভালো থাকবেন।

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপনা...

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

লাবনী আক্তার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।


ভাল থাকবেন।

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পটা পড়ে একটা স্মৃতি মনে পড়লো। তখন স্কুলে পড়ি সম্ভবত ক্লাস থ্রী কি ফোর। সে সময় আমাদেরও ফ্রীজ ছিল না। ইফতারের সময় আমাদের বাসার সামনের চত্বরে অনেক খাবারের সাথে বরফ ও বিক্রি করতো। তুশ দিয়ে ঢেকে রাখতো বড় বড় বরফের খণ্ড গুলো। আযানের আগে আগে আমি কিংবা ভাইয়া গিয়ে এক দৌড়ে বরফ নিয়ে বাসায় আসতাম। কখনো এই চিন্তাটা হয়নি ফ্রীজ কেন নেই, বরং হাতে শীতল কিছুর অনুভব পাচ্ছি, নিজে নিজে কিনতে যাচ্ছি পুরো ব্যাপারটাই অনেক আনন্দের লাগতো।

ভালো থেকো লাবনী। হাদীস টা ও ভালো লাগলো

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেকদিন পর আপু আমার ব্লগে আসলেন। ভাল লাগল।


গল্প পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আর কমেন্টের জন্য কৃতজ্ঞতা।

ভাল থাকবেন আপনিও।

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।বৃষ্টির গুরুত্ব বুঝ গেলনা খুব একটা একজন মেহনতী মানুষের দূরাবস্থা বুঝা গেল প্রকট ভাবে । :)

তবে লিখেছেন বেশ ।পোস্টে ভাল লাগা । +

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:২৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: এখানে বৃষ্টির গুরুত্ব টাকে আমি বুঝাতে চাইনি। যেমন ধরুন এখনত রমজান মাস চলছে, যদি বৃষ্টি হয় এখন তবে যাদের ফুটপাতে দোকান আছে তাদের বিক্রি বন্ধ হয়ে যাবে। সামনে ঈদ আর বেচা বিক্রি না হলে তারা প্রিয় মানুষটির মুখে হাসি ফুটাতে পারবেনা সেটাই বুঝাতে চেয়েছি। মেহনতি মানুষের দূরাবস্থা-ই তুলে ধরেছি।

যাক, কবি ভাই পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগল। শুভেচ্ছা জানবেন এবং ভালো থাকবেন।

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

জুন বলেছেন: বাস্তব চিত্রই দেখা গেল গল্পে লাবনী । মহিলা রোজা রাখছেন নামাজ পড়ছেন কিন্ত কি অমানবিক। ভালোলাগলো অনেক ।
+

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম আপু! এরকম স্বভাবের মানুষের রোজা মনে হয় না আল্লাহ তায়ালা কবুল করবেন।

প্রত্যেকটা মানুষেরই নূন্যতম মানবিকতা থাকা উচিত।

পোস্ট ভাললাগাতে আপু অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১

আলম দীপ্র বলেছেন: কথাটা উপস্থাপনের ভঙ্গী এবং মূল বক্তব্য আমাকে ছুঁয়ে গেল। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমার গল্প আপনাকে ছুয়ে গেছে জেনে ভীষণ ভালো লাগল।

অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আর আমার ব্লগ বাড়িতে স্বাগতম।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: এইরকমই ঘটছে.... রমজান মাসেও অনেকের মন গলানো কঠিন । যেন দেখেও দেখে না ।... :(

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৩৬

লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! ঠিক বলেছেন।

অসংখ্য ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ভাল লাগল উপস্থাপনা।+++

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৩৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার লেখা!

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন।

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২২

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২৩

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: এটাই আমাদের বাস্তবতা :| রোযা মানে একশ্রেণীর কাছে শুধুই উৎসবের আগমন বাণী , কারও কাছে বা হালাল/ ধর্মীয় ডায়েটিং !!!!

আমাদের সকল মূর্খতা দূর হউক

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমাদের সকল মূর্খতা দূর হউক!

সহমত!

ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৮

মামুন রশিদ বলেছেন: আমাদের পাশে থাকা এই গরীব মানুষগুলোর কথা আমরা যেন ভুলে না যাই । পারিপার্শিক বাস্তবতা খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন গল্পে ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। ভালো থাকবেন।

১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: লাবনী আক্তার ,




হাদীসের আলোকে লেখা । অভিনবত্ব আছে সন্দেহ নেই ।

অনেক সহব্লগারের করা মন্তব্যের সূত্র ধরে বলি -- আমরা ধর্মীয় নির্দেশকে শুধু অনুসরন করি মাত্র , এর মর্মকথা আমল করিনে । ভক্তি ভরে আচার পালন করি শুধু , অনুভব আর উপলব্ধি করিনে ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমরা ধর্মীয় নির্দেশকে শুধু অনুসরন করি মাত্র , এর মর্মকথা আমল করিনে । ভক্তি ভরে আচার পালন করি শুধু , অনুভব আর উপলব্ধি করিনে ।


আসলেই তাই। অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।

১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩১

শীলা শিপা বলেছেন: একদম আলাদা... শেষে হাদিসের কারনে ভিন্নতা চলে এসেছে... এরকম লেখা চোখে পরেনি আমার... :) ওই মানুষ গুলোকে আমরা কতটা এড়িয়ে চলি!! সেটাই ভাবছি... :(

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম!

এত্তুউউউউউউউউউউউউউ গুলা ভালোবাসা তোমার জন্য বোন।


ভালো থেকো।

১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপন।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২০

লাবনী আক্তার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।


ভালো থাকবেন।

১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪২

মাহবু১৫৪ বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা

ভাল লাগা শত শত

++++

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২১

লাবনী আক্তার বলেছেন: শত শত ভালো লাগা পেয়ে ভালো লাগল অনেক।


শুভেচ্ছা জানবেন। ভালো থাকবেন।

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৪

না পারভীন বলেছেন: পড়ে খারাপ লাগলো বাচ্চা দুটির জন্য

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: তাহলেত আমার লেখা স্বার্থক আপুনি। :)


অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন।


১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৬

ডট কম ০০৯ বলেছেন: হুম্ম

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
আপা লেখাটা এত ভালো লাগলো যে কিছু বলেই কিছু বুঝাতে পারবো না!!! আপনি ফুটপাতে দোকান করা ব্যাক্তিকে সাহেব বলেছেন ব্যাপারটা খুব অবাস্তব , গল্পের বাকি ১০০% ই ১০০% বাস্তব। বাচ্চা গুলার জন্য সত্যি খারাপ লাগছে!!

আসলেই আমরা ইসলাম ভুলে গেছি, আমাদের যারা শিখান তারাও ভুলে গেছেন বলেই মনে হয় মাঝেমাঝে !! !!!

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: আমি চাইছিলাম কেউ অন্তত আমাকে জিজ্ঞেস করুক কেন আমি আফজাল সাহেব বললাম? আপনার চোখে যে এই ব্যাপারটা এড়িয়ে যায়নি তা দেখে ভালো লাগল সত্যি।

আসলে আমি ইচ্ছে করেই লিখেছি এটা অনিচ্ছাকৃত ভুল নয় । ফুটপাতে ব্যবসা করা মানুষকে কেউ কোনদিন সাহেব বলেনা। আমি যখন গল্পটা লিখছিলাম আমি তখন আফজাল চরিত্রটাকে সম্মানের চোখে দেখছিলাম। হেয় করে দেখিনি। সমগ্র ফুটপাতের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই সাহেব লিখেছি। কখনো কোনদিন আমরা কেউত তাদেরকে সম্মান করিনা বা সম্মান করে সাহেবও বলিনা। কিন্তু আমি যখন গল্প লিখছি আমার এখানে পূর্ণ স্বাধীনতা আছে লিখার। তাই আমি লিখেছি হোকনা একটু বেমানান তাতে কি?

লেখাটা যে ভালো লেগেছে তার জন্য অনেক ধন্যবাদ। চেষ্টা করেছি এখন পাঠকের কাছে ভালো লাগলেই লেখার স্বার্থকতা। ভালো থাকবেন ভাই।

২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৩৩

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ভালো লাগলো :)

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি।


শুভেচ্ছা জানবেন।

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৪

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: +++

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪১

লাবনী আক্তার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।


ভালো থাকবেন।

২২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭

বোকামানুষ বলেছেন: গল্পের কষ্টগুলো অনুভব করতে পারছি যেন

আর সেই সাথে হাদিস টা জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫১

লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্পটা লেখা শেষে আমি লক্ষ্য করলাম আমার চোখ দুটি জলে ভিজে গিয়েছে। আমি নিজেও খুব অনুভব করছিলাম।

অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১২

সকাল রয় বলেছেন:
আহারে!
পানি নিয়ে কথকতা অনেক কিছুই মনে করিয়ে দিল। শেষে হাদিসের কথাগুলো ভালো লাগলো।

কষ্ট লাগলো ওদের জন্য।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা।

ভাল থাকবেন।

২৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ছুয়ে যাবার মত একটা গল্প লিখেছেন আপু !

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অভি।

ভাল থেকো ভাই।

২৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০০

সাদাসিধা মানুষ বলেছেন: অনুপ্ররণা জাগানো গল্প। অনেক সুন্দর হয়েছে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রশংসা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।


ভাল থাকবেন।

২৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মন খারাপ করা গপ

২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম!

ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য।

ভালো থাকবেন।

২৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো গল্প।।

২০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি।


ভালো থাকবেন।

২৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

নাইস পোস্ট +++

২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১০

লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ।



ভালো থাকবেন। ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা।

২৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:০৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও।



দেরিতে উত্তর দেয়ার জন্য দুঃখিত।

৩০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ একটা গল্প পড়লাম।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:০৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সময় করে গল্পটা পড়ার জন্য।


ভাল থাকবেন।


দেরিতে উত্তর দেয়ার জন্য দুঃখিত।

৩১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ একটা গল্প পড়লাম।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:০৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: :) :)

৩২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসাধারন গল্প ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রশংসার জন্য ভাইয়া অনেক অনেক ধন্যবাদ।


ভাল থাকবেন।

৩৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

+++



সৎ ভাবে বেঁচে থাকতে না পারলে সে জীবনের কোন মূল্য নেই।

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই।


সৎ ভাবে বেঁচে থাকতে না পারলে সে জীবনের কোন মূল্য নেই।


এই কথাটা আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি। :)


ভাল থাকবেন।

৩৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গল্পের পরিশিস্টে হাদীসের রেফারেন্স , চমৎকার !

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য।


ভালো থাকবেন।

৩৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২০

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: বেশ ভালো লেখা।

শুভেচ্ছা জানবেন।

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইসহাক ভাই।


ভালো থাকবেন।

৩৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো লিখাটা........

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

লাবনী আক্তার বলেছেন: ভালোলাগা পেয়ে আপু অনেক ভালো লাগল ।


অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৩৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০২

তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার লেখা!+++

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২২

লাবনী আক্তার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গল্পটি পড়ার জন্য।


আমার ব্লগে স্বাগতম।


ভালো থাকবেন।

৩৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫

অদৃশ্য বলেছেন: ক্যামন আছেন আপনি, ভালোতো? লিখাটি পড়িনি, অবশ্যই পড়ে যাব...

লাবনীর জন্য
শুভকামনা...

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

লাবনী আক্তার বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ! ভালো আছি।


আপনি কেমন আছেন ভাইয়া? আপনার কমেন্ট দেখে লগইন করলাম।

আমিও আসিনা ব্লগে। যাক, অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগল। ভালো থাকবেন।

আর হ্যাঁ গল্পটা পড়ে মন্তব্য করলে খুশি হব অনেক। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.