নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

না পাওয়ার হাত ধরে.. হেটে এসেছি বহু দুরে... চাইনা আর কিছুই জীবনের কাছে... সাদা-কালো এই জন্জালের ভীড়ে...

না পাওয়ার হাত ধরে.. হেটে এসেছি বহু দুরে... চাইনা আর কিছুই জীবনের কাছে... সাদা-কালো এই জন্জালের ভীড়ে...

অন্ধকার ছায়াপথ

আমি খুব বেশি কিছু চাইনা ! আমাকে ভালোবাসতে হবে না, ভালোবাসি ও বলতে হবে না, মাঝে মাঝে গভীর আবেগ নিয়ে আমার ঠোঁট দুটো ছুঁয়ে দিতে হবে না, কিংবা আমার জন্য রাত জাগা পাখিও হতে হবে না, অন্য সবার মত আমার সাথে রুটিন মেনে দেখা করতে হবে না, কিংবা বিকেল বেলায় ফুচকাও খেতে হবে না, এত অসীম সংখ্যক “না” এর ভিড়ে , শুধু মাত্র একটা কাজ করতে হবে, আমি যখন প্রতিদিন “ভালোবাসি” বলব তুমি প্রতিবার একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে একটু খানি আদর মাখা গলায় বলবে “পাগল” বিশ্বাস করো , এতেই চলবে... আমার সাথে -- [email protected]

অন্ধকার ছায়াপথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালেদার আইন লঙ্ঘন : ধর্ম নিরুপায়...!!

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৮

বিশ্ব ইজতেমার আগে এবং বিশ্ব ইজতেমা চলাকালীন সময়ে বেগম খালেদা জিয়ার প্রাণঘাতী এ অবরোধের পরিপ্রেক্ষিতে রাষ্ট্র ও সরকারের কাছে আমরা এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সংবিধানের দেয়া মহান রক্ষাকবচের কথা বিনিতভাবে উল্লেখ করতে চাই-

সংবিধানের আর্টিকেল ৪১-এ স্পষ্টভাবে ধর্মীয় স্বাধীনতা - এর কথা বলা আছে । সেখানে বলা আছে-

আর্টিক্যাল নং - ৪১। (১) আইন, জনশৃঙ্খলা ও নৈতিকতা-সাপেক্ষে --

(ক) প্রত্যেক নাগরিকের যে কোন ধর্ম অবলম্বন, পালন বা প্রচারের অধিকার রহিয়াছে;

(খ) প্রত্যেক ধর্মীয় সম্প্রদায় ও উপ-সম্প্রদায়ের নিজস্ব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের স্থাপন, রক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার অধিকার রহিয়াছে।

(২) কোন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে যোগদানকারী কোন ব্যক্তির নিজস্ব ধর্ম-সংক্রান্ত না হইলে তাঁহাকে কোন ধর্মীয় শিক্ষাগ্রহণ কিংবা কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা উপাসনায় অংশগ্রহণ বা যোগদান করিতে হইবে না।

কিন্ত বেগম খালেদা জিয়া আমাদের বিশ্ব ইজতেমায় আসতে এবং ধর্মপালনে চরমভাবে বাধা দিয়েছেন। আমাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা -এ সরাসরি হস্তক্ষেপ করেছেন, ‘ধর্মীয় প্রচারে’-এ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন- যা একেবারেই সংবিধান পরিপন্থী।

আইন লঙ্ঘন করা দন্ডনীয় অপরাধ তাই আমরা গভীরভাবে আশা করি রাষ্ট্র ও সরকারের কাছে, আমাদের এ অনুরোধ টুকু শুনবেন এবং সংবিধান লঙ্গনকারীর বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। আজ যদি এসব ব্যাপারে ছাড় দেয়া হয় তবে অদুর ভবিষ্যতে মসজিদ - এ যাওয়াটাই দুষ্কর হয়ে যাবে...।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০৩

যোগী বলেছেন:
বেগম খালেদা জিয়ার ইজতেমার দরকার নাই তার চাই ক্ষমতা। সে ইজতেমার ক্ষ্যাতা পুড়াইছে।

২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১০

রামন বলেছেন: এই বিষয়ে ইসলাম ধর্মের সোলস এজেন্ড জামায়েত ইসলামের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য আশা উচিত ছিল৷ এছাড়া হেফাজতের গুরু তেতুল হুজুর চুপ কেন !?

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৬

অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: সহমত....কিন্তু তাদের খুজে পাচ্ছি না...পেলে বলতাম যে এজেন্টশীপ টা এবার গেল বলে...

৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১১

কলাবাগান১ বলেছেন: তাদের একমাত্র ট্রাম্প কার্ড হল ভারত বিদ্বেষ....সেটাও এবার গেল বলে..।বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর মিস্টি বিতরনের যে ঢেউ দেখেছি আর এবার অমিত শাহ 'স্ক্যান্ডাল'.... এই ট্রাম্প কার্ডকেও হারাতে হবে.....।

বাই দ্যা ওয়ে বিজেপির পার্থ সাহেব কে দেখছি না... উনি কি অবরোধে অংশ নিচ্ছেন না.. উনাকে দেখি বক্তিতায় মাঠ গরম করতে কিন্তু ইদানিং উনাকে খেলার মাঠে দেখা যাচ্ছে না

৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

তামিম89 বলেছেন: @কলাবাগান১ , পার্থ সাহেব অনলাইনে অবরোধে ব্যাস্ত!! হুমমম... খুবই কর্ম ব্যাস্ত উনি!

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩

রাফা বলেছেন: বিজেপির পার্থ সাহেবই খালেদা জিয়াকে ফোন করেছিলো-আর সেই ফোনকেই ভারতের বিজেপি নেতার ফোন মনে কইরা সব ভন্ডুল কইরা ফেলছে।
সেই জন্যই পার্থ সাহেব চুপ করে আছেন।
পার্থর মত বেয়াদব রাজনীতিবিদ আমি এখন পর্যন্ত ২য়টি দেখি নাই।
আওয়ামি লীগেও ইয়াং জেনারেশনের সাংসদ আছে কিন্তু তাদের ভাষা আর বডি ল্যাঙ্গুয়েজ খেয়াল করবেন আর পার্থর বক্তব্য দেওয়ার ধরন খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.