![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব বেশি কিছু চাইনা ! আমাকে ভালোবাসতে হবে না, ভালোবাসি ও বলতে হবে না, মাঝে মাঝে গভীর আবেগ নিয়ে আমার ঠোঁট দুটো ছুঁয়ে দিতে হবে না, কিংবা আমার জন্য রাত জাগা পাখিও হতে হবে না, অন্য সবার মত আমার সাথে রুটিন মেনে দেখা করতে হবে না, কিংবা বিকেল বেলায় ফুচকাও খেতে হবে না, এত অসীম সংখ্যক “না” এর ভিড়ে , শুধু মাত্র একটা কাজ করতে হবে, আমি যখন প্রতিদিন “ভালোবাসি” বলব তুমি প্রতিবার একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে একটু খানি আদর মাখা গলায় বলবে “পাগল” বিশ্বাস করো , এতেই চলবে... আমার সাথে -- [email protected]
কোনো পত্রিকায় দেখিনি কেউ দুই লাইন লিখে ব্যাখ্যা করেছেন যে তিনি মালয়েশিয়ায় পড়ে ছিলেন কেন? কী অসুখে কোকো মারা গেলেন, তারও কোনো বিবরণ পড়িনি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এই ছেলে যে আইন থেকে পালিয়ে বাঁচার জন্য মালয়েশিয়ায় আশ্রয় নিয়েছিলেন, কেউ সে কথা ঘুণাক্ষরেও উল্লেখ করেনি। তাঁর নামে জেলে ঢোকানোর হুকুমনামা ছিল; কই, সে কথাও কেউ সবিস্তারে জানায়নি।
সত্য লুকানোর এ কাজে বিরোধী জোট আগ্রহী হবে তা বুঝি, কিন্তু দেশের পত্রপত্রিকার এতে কী স্বার্থ, তা তো আমার মাথায় আসে না।
যাঁরা জানেন না, তাঁদের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি, কোকো রহমান সম্ভবত বাংলাদেশের একমাত্র ব্যবসায়ী-রাজনীতিক, যাঁর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সরকার নিজ গরজে আদালতে মামলা করেছে এবং সেই মামলার বিবরণ সবিস্তারে সবাইকে জানিয়েছে। অভিযোগ, তহবিল তছরুপ।
মার্কিন বিচার বিভাগের করা অভিযোগ অনুযায়ী, সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রায় ৩০ লাখ ডলার হাতিয়ে নিয়েছেন কোকো।
২০০৯ সালে করা এই মামলায় বলা হয়েছে, জার্মানির সিমেন্স এজি ও চীনের চায়না হার্বার ইঞ্জিনিয়ারিং নামে দুটি বিদেশি কোম্পানির কাছ থেকে ঘুষ নিয়ে কোকো তাঁর মায়ের নেতৃত্বাধীন সরকারের কাজ এ দুই কোম্পানিকে জুটিয়ে দিয়েছেন। চায়না হার্বারের জন্য যে কাজ তিনি জুটিয়ে দেন, সেটি ছিল চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন জেটি নির্মাণ।
অন্যদিকে, সিমেন্স জুটিয়েছিল মোবাইল টেলিফোনের একটি ব্যবসা।
তারা যে ঘুষের মাধ্যমে সরকারি কাজ জোটানোর চেষ্টা করেছে, সে কথা সিমেন্স এজি ও তার বাংলাদেশি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্বীকার করে সব দায়ভার মেনে নিয়েছে। মার্কিন বিচার বিভাগের কাছে তারা স্বীকার করে যে ২০০১ সালের মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত তারা মোট ৫৩ লাখ ১৯ হাজার ৮৩৯ মার্কিন ডলার ঘুষ দিয়েছে। এই ঘুষের টাকা প্রথমে জমা পড়ে একটি মার্কিন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। পরে সেখান থেকে তা পাচার হয়ে যায় সিঙ্গাপুরে কোকোর অ্যাকাউন্টে। আর যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী ঘুষ দিয়ে দেশে বা বিদেশে কাজ আদায় করা অবৈধ। আর এই মর্মে একটি আন্তর্জাতিক আইনও রয়েছে। যেহেতু মার্কিন ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাচার হয়েছে তাই এটি মার্কিন আইন এর অন্তর্ভুক্ত । সে কারনে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এটি তদন্ত করে । এই মামলার পুরো বিবরন যদি পড়তে চান তাহলে এই ওয়েবসাইট ভ্রমন করুন -
Click This Link
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৮
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: লিংকে বা লিংকপেজে দেয়া অন্যসব লিংকের কোনটাতে Arafar বা Arafar Rahman বা Arafar Rahman Coco বলে কোন নাম পেলাম না।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৫
অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইলেই এই ভাবেই বালুতে মাথি গুজে রাখতে হয়...... গুগুলে সার্চ দিয়ে দেখেন নাম পান কিনা।
আপনার জন্য এফবিআই এর ওয়েব সাইটের লিংক দিলাম যাতে আর না বলেন যে কোকোর নাম নাই। এখানে বলা আছে কোকো কত ডলার ঘুষ নিয়েছি...
লিংক - Click This Link
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৫৫
কলাবাগান১ বলেছেন: @ক্ষতিগ্রস্থ ভাই,
প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইলেই এই ভাবেই বালুতে মাথি গুজে রাখতে হয়...... গুগুলে সার্চ দিয়ে দেখেন নাম পান কিনা।
আপনার জন্য এফবিআই এর ওয়েব সাইটের লিংক দিলাম যাতে আর না বলেন যে কোকোর নাম নাই। এখানে বলা আছে কোকো কত ডলার ঘুষ নিয়েছিল
কোকোর নাম এফবিআই ওয়েবসাইট
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: ওর লিভার নষ্ট হয়েছিল ফেন্সিডিল খাওয়ার কারনে , আমি জানি ৯০ সালে ওর এই খাওয়ার কথা ওর বন্ধুদের মুখে। পয়সা কি করে বানাতে হয় তা এই দুভাই ভালো জানত । সেন্ট জোসেফ স্কুলে থাপ্পড়ের পর কিভাবে বের করে দেওয়া হয়েছিল জেনে নেবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৫
খেলাঘর বলেছেন:
খালেদা জিয়ার এই ছেলে ছিল দুস্ট ব্যবসায়ী; সে ঢাকার সব 'বিলবোর্ড' দখল করে ফেলেছিল; টাকা নিয়ে কাজ পাইয়ে দিতো মায়ের সাহায্যে।
রাতরাতি লন্চের পর লন্চ কেনা শুরু করলো, কোকো নামে ; ভালো রুটগুলো দখল করলো।
নরকোটিকস নিজে খেতো, ব্যবসাও করতো।