![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তত্ত্ব, তথ্য ও অনুভূতি ভাগাভাগি করা আমার অভিপ্রায়। কারও যদি ইচ্ছে হয় তবে যে কেউ আমার এই ব্লগের যে কোন কিছু নিজের সংগ্রহে রাখতে পারে।
খুব ভাল লাগল নিজের কাছে নিজের আইডিয়া গুলো। আমার রনকৌশলের ৭০% ইরানের ১২ দিনের যু্দ্ধের রনকৌশলের সাথে মিলে গেছে। যেগুলো নিচের পোস্টে লিখেছিলাম।
আমি হলে ইরানের রণকৌশল কিভাবে সাজাতাম?
যাই হোক, আজকের টপিকস নিয়ে কিছু পয়েন্ট লেখা যাক।
যুদ্ধ বিরতিতে ইসরাইল সম্মত হল কেন?
১. প্রথম ক্লাস্টারের অপারেশন ১০০ ভাগ সাকসেস না হলেও ওভারওল Goal এর টার্গেটেড পারসেনটেজ পূর্ণ হয়েছে। সেকেন্ড ক্লাসটার শুরু হবে কমপক্ষে ৩ মাস পরে, ইউক্রেনে শীতের সময়টাতে। এখন পর্যন্ত ইরানের ৮২ জন বিজ্ঞানী, পরমানুবিদ, নীতি নির্ধারক, কমান্ডার, টপ লেভেলের কিছু অফিসার কে সরিয়ে ফেলেছে ইসরাইল। সংখ্যাটা ছোট হলেও ইরানের জন্যে এর ইফেক্ট সুদূর প্রসারী।
২. আয়রন ডোম / ব্যাটারীর স্টক প্রায় শেষ এবং সেগুলাের সাকসেস রেট কমে গেছে। সেগুলোর সফটওয়ার আপডেট করে নতুন ব্যাচ না আসলে এবং যথেষ্ট রিজার্ভ না থাকলে ইরানের বোমা আরও ক্ষতি করবে। ফিলিস্তিন অংশেও গোলা বারুদের ঘাটতি দেখা গেছে। তাই একটা বিরতি খুব দরকার ছিল ইসরাইলের।
৩. এয়ারপোর্ট বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিল। মানুষ জাহাজে দেশ ছাড়ছিল। বাঙ্কারে মানুষ বিরক্ত হয়েছিল এবং ক্ষেপে উঠছিল। নিজের দেশের জনগন মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়লে বা নেতানিয়াহুর উপর চেতলে ফিনানসিয়াল সাপোর্ট বা লজিসটিক সাপোর্ট বা জনসম্মতি কমে গেলে সাড়ে সর্বনাশ। দেশের মানুষকে দেশেই রাখতে বা বাঙ্কার থেকে বেরিয়ে আনতে যুদ্ধ বিরতির বিকল্প ছিল না।
৪. নাতানজ, ইসফাহান ও পারচিনের বোমা ফেলা ছিল আমেরিকার, ইসরাইল দেখানো আক্রমন। যাস্ট কথা দিয়েছিল, তাই কথা রাখা আর কি। সেটা নেতানিয়াহু ভাল করেই জানে। কেননা আমেরিকা আগেই ইরানকে সর্তক করে দিয়েছিল, কোন দিন আক্রমন হতে যাচ্ছে পারমানবিক গবেষণা কেন্দ্রে।
এদিকে অপারেশন মিড নাইট হ্যামার এর চীপ বলেছেন, নাতানজ, ইসফাহান ও পারচিনের প্রবেশ দ্বার বন্ধ করা হয়েছে, কতটা গভীরে ক্ষতি হয়েছে, নিশ্চিত না।
অন্যদিকে ট্রাম্প বলছে, তারা শতভাগ সফল আক্রমন করে পারমানবিক গবেষণা কেন্দ্র ধ্বংস করেছে। মূলত: নেতানিয়াহু কে খুশি করা।
ইরান বলেছে, তারা চাইলে ৩ সপ্তাহের মধ্যে পারমানবিক এয়ার হেড বানাতে পারবে এবং আমেরিকার দাবি করা ৩ স্থাপনায় খুব একটা ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি। মানে প্রবেশ মুখ বুজে গেছে, ভেতরের কাঠামো নয়। নেতানিয়াহু জোর করে হেসে ট্রম্পকে ধন্যবাদ দিয়েছে। সে ট্রাম্পের ভন্ডামি মেনে নিয়েছে কারন, আমেরিকার পাঠানো অস্ত্র এখন পর্যন্ত সাগরে ভাসছে। ওটা তাদের দরকার।
৫. নেতানিয়াহুর প্রায় ৫২ জন এজেন্ট/গুপ্তচর ইরানে ধরা খাইছে। ইন্টারনেট বন্ধ, গোয়েন্দা তৎপরতা খামেনি বাড়িয়ে দিয়েছে। কোথায় কি হচ্ছে আপডেট খুব কম নেতানিয়াহু হাতে। নেতানিয়াহুর সাইবার চীফ বলেছেন, যারা স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করে, সেই সকল ইরানী তাদের দখলে। মানে যদি স্মার্ট ডিভাইস না থাকে, ইসরাইল অন্ধ।
খামিনি দেশের জনগনকে অনুরোধ করেছে ইন্টারনেট ব্যবহার না করতে এবং গত কয়েক বছরের সকল ভাড়াটিয়ার তথ্য সরবরাহ করতে। মানে ইসরাইলকে নতুন করে গেম সাজাতে হবে এবং তার জন্যে সময় দরকার।
৬. ইসরাইলের মেইন সারভার এবং আইটি গবেষণা কেন্দ্র ৬ দিন আগে ধ্বংস হয়েছে। তারা এখন চাক ভাঙ্গা মৌ মাছির মত। নেতানিয়াহুকে কার্যত তারা কোন সহযোগিতা করে পারছে না। মধু সংগ্রহ হচ্ছে না। ঐ টিমকে অস্থায়ী ওয়ার্কিং সেলটার দেবার জন্যে সময় দরকার।
৭. বাঙ্কারে যারা আছে, খাদ্য এবং অন্যান্য জিনিসের সংকট দেখা দিয়েছে। এদিকে রিজার্ভে সেসব পন্য নেই। জনগন যুদ্ধের খবরে আগেই এত বেশি সংগ্রহ করেছে যে, শপিং মল বা সুপারসপে তেমন কিছু বাকি নেই। ইয়াহুদিরা হয়ত গর্ত থেকে বেরিয়ে পড়ত। জনগন মারা পড়লে আন্তর্জাতিক চাপে পড়ত নেতানিয়াহু। সেই ব্লেইম থেকে বাঁচার জন্যে তার যুদ্ধ বিরতির দরকার ছিল।
৮. নেতানিয়াহু দেখেছে শুধু আকাশ পথে আক্রমন করে পোষাচ্ছে না। যদি কূটনৈতিক চাপে ফেলে ট্রাম্পকে রাজি করানো যায়, তবে মধ্যপ্রাচ্যের আমেরিকান ঘাটি বা মুসলিম দেশগুলোকে ইরানে লেলিয়ে দেয়া যায়। যেহেতু ট্রাম্পের এখন মুড অফ। নেতানিয়াহু ২-৩মাস সময় লাগবে লবিং করতে। ট্রাম নেতানিয়াহুর কথা শুনতে বাধ্য কারন প্রায় ৬০ হাজার ইয়াহূদি আমেরিকার সব জায়গায় পিরামিড ডায়াগ্রামের টপ চার্টে বসে আছে। তাদের ছাড়া আমেরিকা অচল।
৯. হরমুজ প্রনালী অঘসিত ভাবে ইরান বন্ধ করে দিয়েছে। মানে হল সারা বিশ্ব থেকে নেতানিয়াহুর উপর অপ্রকাশ্য চাপ আসছে। ইসরাইল চাইবে না, চীনকে রাগাতে। কারন এক ইরানকে চিপায় ফেলতে গিয়ে ৩০হাজার ঘর বাড়ি অফিস আদালত গবেষণা কেন্দ্র হারিয়েছে ইসরাইল। অন্যদিকে ইরানে ১০হাজার মত, তাও আংশিক। ৬০৬ জন ইরানীর বিপরীতে ২৭জন টপ লেভেলের গুপ্তচর হারিয়েছে। মানে ইরান এখন ইসরাইলের অনেক তথ্য গুপ্তচরদের পেট থেকে বের করে ফেলেছে। নেতানিয়াহু নতুন করে প্লান সাজাতে হবে। নয়ত ইরানের আক্রমন একোরেসি ১০০তে ১০০ হবে।
১০. ইসরাইলে মিডিয়া কিছুটা ঝিমিয়ে পড়েছে। কোনটা প্রকাশ করা দরকার কোনটা গোপন করা দরকার, সেই গাইডলাইন ঠিক মত পাচ্ছে না। ডিজিটাল যুগে সব রেকর্ড করা থাকে। বেফাস তথ্য শেয়ার করা যাবে না। তাই ধ্বংসাবশেষ এর চিত্র, সম্পদ হানির পরিসংখ্যান, রাস্তাঘাট পরিষ্কার, আকাশপথ চালু সহ নানা কিছু নেতানিয়াহুর কাছে বেড়াছেড়া অবস্থা। একটু হাফ ছেড়ে বাঁচা দরকার ছিল মানে যুদ্ধবিরতি একান্ত প্রয়োজন ছিল।
যুদ্ধ বিরতিতে ইরান সম্মত হল কেন?
১. ইরানেরও দেয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছিল। ৮২ জন মেধাবী লোক হারানো। শত শত মাসাউদ বা ইসরাইলী গপ্তচর খামিনির দেশে গিজগিজ করছিল। পারমানবিক গবেষণা কেন্দ্রে দুই লিফটে দুটো আলাদা কমপার্টমেন্টে যাবার তথ্য বা মিসাইলের পরিসংখ্যান সব পাচার হয়ে গিয়েছিল। অনেক বেশি রিস্ক নিতে হচ্ছিল পরবর্তী আক্রমনের জন্যে। নতুন করে গোছানোর জন্যে একটু সময় দরকার ছিল ইরানের।
২. ইরানের চেইন ইন কমান্ড বাহ্যিক ভাবে শক্তিশালী মনে হচ্ছিল। অনেকটা হাঙ্গরের দাঁতের মত। একটা নষ্ট হলে সাথে সাথে নিচ থেকে আর একটা গজাতো। কিন্তু খেয়াল করবেন, একটা ছোট্ট বাছুর যখন গোয়ালের বাইরে যায় তিড়িং বিরিং করে লাফায়। ইরানে যারা সারপ্রাইজড গিফট হিসেবে দায়িত্ব পেয়ে যায়, তারা আগের প্রয়াত মেধাবীদের মত প্রকৃত সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না বা পারলেও সময় নেবে। ইরানের প্রথম ৩ দিনের যুদ্ধে এলোমেলো অবস্থা দেখা গেছে। শেষ দিনেও অযথা কুয়েতে বা সৌদিতে ইউএস ক্যাম্পে ড্রোন হামলা করেছে। হালকা বুদ্ধির কমান্ডাররাই এমন কাজ করতে পারে। ফায়দা বিহীন উস্কানি। ট্রাম্প এটাকেই ইস্যু বানাতে পারে। সব মিলিয়ে ইরানের স্হির ভাবে যুদ্ধ পরিকল্পনা করার জন্যে কিছুটা সময় দরকার ছিল।
৩. ইরানে ৬০৬জন বেসামরিক মানুষ মারা গেছে এবং সাড়ে ৫ হাজার মত যুদ্ধাহত। প্রায় ১০ হাজার বিল্ডিঙের ক্ষতি। মানুষের খাবার, ওষুধ এবং কাঁচা টাকা ফুরিয়ে গিয়েছিল। আরও ১২দিন যুদ্ধ চললে মানুষের মনোবল ভেঙ্গে পড়ত। রাস্তায় মানুষ নেমে পড়ত। রাজনৈতিক ভাঙ্গন শুরু হত। জনগনের মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দিতে খামিনির যুদ্ধ বিরতি দরকার ছিল।
৪. প্রায় ২৮০ কেজি ৬০% ইউরেনিয়াম হয়ত সরিয়ে ফেলতে পেরেছে, কিন্তু মেশিনারিজ, ডেটা সেন্টার বা অন্যান্য ইকুপমেন্ট নাতানজ, ইসফাহান ও পারচিনের থেকে সরাতে পারেনি। এমনকি বম্বিঙের পর সঠিক পরিসংখ্যানও হাতে পৌঁছায়নি খামেনির হাতে। যুদ্ধ বিরতি না হলে, খামিনি সেই দিকে মনোযোগ দিতে পারত না।
৫. ইরানে টেলিযোগাযোগ, ইন্টারনেট এবং পানি ব্যবস্থা একেবারেই ভেঙ্গে পড়েছে। সাধারন মানুষ তথ্য সরবরাহ করতে পারছিল না এবং জনভীতি তৈরী হয়েছিল আপনজনদের সাথে যোগাযোগ করতে না পেরে। ইরানের কিছুটা সময় দরকার ছিল এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার।
৬. ট্রাম্প যেহেতু খামেনিকে পূর্বাভাস দিয়ে পারমানবিক প্রজেক্ট ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছে, সেহেতু ট্রাম্পের বড় ভাই গিরির সুযোগটা দেয়া কৃতজ্ঞতার একটা উপায় ছিল।তাই ট্রাম্প যখন যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাব দেয়, ট্রাম্পকে খুশি করতেই ইরানের সেটা মেনে নেয়া দরকার ছিল এবং মেনেছে।
৭. ইরান যুদ্ধের শুরুর দিকে যেসব মিসাইল বা ব্যালেস্টিক ক্ষেপনাত্র ছুড়েছিল, শেষের দিকে গিয়ে সে নতুন এক প্রকার ব্যালেস্টিক মিসাইল ছোড়ে। এতে বোঝা যায়, ইরানের হয়ত শুরুর রসদ ফুরিয়ে গিয়েছিল। অথবা হতে পারে অপারেশন ট্রু প্রমিজের ২১ পর্বের মধ্যে অনেক মিসাইল ছোড়ার এরিয়া ধ্বংস প্রাপ্ত হয়েছিল এবং সাকসেস রেট কমে যাচ্ছিল, তাই হয়ত নতুন ধারনের মিসাইল ছুড়তে হয়েছে। অর্থাৎ যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ইরানের পক্ষে চ্যালেন্জিং হয়ে পড়ছিল। ধ্বংসপ্রাপ্ত এলাকা পুন: ব্যবহারের উপযোগী করতে ইরানের সময় দরকার ছিল।
৮. সমুদ্র পথে ইরান তেল রপ্তানি বেশিদিন বন্ধ রাখতে পারত না। কিন্তু অন্যান্য রাঘব বোয়ালদের কানে সুরসুরি দিতে সেটা বন্ধ রাখা দরকার ছিল। ৩ দিনেই দুনিয়ার নানা দেশে অর্থনৈতিক অনেক হিসাব নিকাশ নড়েচড়ে যাচ্ছিল। ইরান অমানবিক দেশ নয়। একটা অন্ত চাপ আর একটা আন্তর্জাতিক চাপ, সব মিলিয়ে তেল রপ্তানি স্বাভাবিক করা দরকার ছিল। কিন্তু সিকিউরিটির একটা অযুহাত তো ছিল চলমান যুদ্ধের কারনে। যুদ্ধ বিরতিতে সেটা উবে গেল।
৯. কর্মীদের ভেতরে কে গাদ্দার আর কে গাদ্দাফী বের করা ইরানের অনেক জরুরী হয়ে পড়েছিল। পরিকল্পনা যত চমৎকার হোক না কেন, সেটা বুদ্ধিমান শত্রুর হাতে পড়লেই সফলতার আলো দেখবে না। কাজেই খামেনির ফিল্টারিং দরকার ছিল মানে যুদ্ধ বিরতি দরকার ছিল।
১০. ইরান যদিও বলেছে যে, চাইলে ৩ সপ্তাহের ভেতরে সে পারমানবিক ওয়ার হেড বানাতে পারবে, আমার মনে হয় এটা সম্ভব না। যুদ্ধ বিরতির কোন ধরা বাধা সময় দেয়নি ট্রাম্প। তাই যদি যথেষ্ট সময় পাওয়া যায়, কমপক্ষে দেড় বছর পারমানবিক অস্ত্র তৈরীতে, তাহলে খামিনি অন্তত ইসরাইলের চোখ রাঙ্গানি দেখাতে পারত। ইসরাইলের আগ্রসন কিছুটা হলেও কমতো। সেটাও হয়ত খামেনির মাথায় আছে।
যুদ্ধ বিরতিতে সম্ভবত: ট্রাম্প এখন ফিলিস্তিন প্রজেক্টে হাত দিবে, ইউক্রেন ব্যাপারটা ঝুলে আছে সেদিকে মনোযোগ দিবে। ইসরাইলে নতুন অস্ত্র পাঠাবে। আবার আফ্রিকাতে ফ্রান্স খুব একটা সুবিধা করতে পাচ্ছে না, সেখানে হাত বাড়াবে। এদিকে অন্য একটা পলেটিকস চলছে ট্রাম্প কে থামানোর। তাকে শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার দেয়া হবে, তখন ট্রাম্প নিজের সন্মান রক্ষার্থে বা পুরষ্কারের ভ্যালু নষ্ট না করতে সে হয়ত, ইসরাইলকে খুশি করতে পাগলামি কম করবে। যুদ্ধ বিরতির এই সময়টাতে ট্রাম্প নিজেও ইসরাইলের সেই ৬০ হাজার ব্যক্তির অলটারনেটিভ খুজে নেবে বা চেষ্টা করবে। মাঝখানে ইলোন মাক্স যেমন বাড়ছিল, ইসরাইলের লাফালাফিও একই ভাবে বন্ধ হবে হয়ত। ট্রাম্প ঝানু ব্যবসায়ী এবং সে খুব তাড়াতাড়ি শেখে।
দেখা যাক। বাকিটা আল্লাহ ভরসা। সুখবর হল, তত্বাবধায়ক সরকার বলেছে, জ্বালানী তেলের দাম দেশে এখনই বাড়বে না। মানে জিনিসপত্রের দাম বর্তমানের মতই থাকবে আরও কিছুদিন। আলহামদুলিল্লাহ।
হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস হয়নি : মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য
ইসরায়েলকে ধোঁকা, জীবিত আছেন ইরানের কুদস প্রধান
১২ দিনের সংঘাতে ১৪ ইরানি বিজ্ঞানী নিহত, দাবি ইসরায়েলের
ইরানি হামলার পর ক্ষতিপূরণ চেয়ে ৩৯ হাজার ইসরায়েলির আবেদন
২৫ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
অপলক বলেছেন: হা হা হা... তা যা বলছেন...
ভাবছিলাম, অনেক ভারি ভারি কমেন্ট পড়বে। নতুন কিছু জানবো। আশায় গুড়ে বালি।
২| ২৫ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
রাসেল বলেছেন: নির্লজ্জতা কাহাকে বলে, কত প্রকার, কি কি, উদাহরণসহ দেখতে পেলাম। লেখকের লেখার সাথে অনেক ক্ষেত্রে একমত নই, তবে লেখকের আত্মসম্মানবোধ আছে, যা পাঠকের নাই। আত্মসম্মানবোধ বিসর্জনের গঠনমূলক কারণ দেখতে পাই না।
৩| ২৫ শে জুন, ২০২৫ রাত ৯:১৩
কাঁউটাল বলেছেন: ফারমার ছাগলের জবাই হওয়ার সময় এগিয়ে আসছে।
২৬ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪
অপলক বলেছেন: আপনার ভবিষ্যৎ বানী প্রমানিত হয়েছে...
৪| ২৬ শে জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৪৪
রাসেল বলেছেন: যেই ভদ্র্লোককে উদ্দেশ্য করে আমি মন্তব্য করেছিলাম, উনি উনার মন্তব্য মুছে ফেলেছেন। যেহেতু বর্তমানে আমার মন্তব্যের উপযোগীতা নাই, অনুগ্রহ করে আমার মন্তব্য মুছে ফেলা হউক।
যেহেতু আপনি একজন আধুনিক মনের মানুষ, তাই আপনার লেখা জীন ভূত সম্পর্কে আরও জানতে আমি আগ্রহী।
২৬ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩
অপলক বলেছেন: দু:খিত রাসেল ভাই। ফারমার২ এর মন্তব্য মডারেটররা মুছে ফেলেছে, আমি নই।
আপনার আগের মন্তব্যটি আমার জন্যে ভাল লাগার। আমি সেটা মনে রাখতে চাই, সাক্ষী রাখতে চাই। থাকুক না হয়, কি এমন ক্ষতি।
৫| ২৬ শে জুন, ২০২৫ সকাল ১০:৫৬
অপলক বলেছেন: আমি ২ নং পয়েন্টে লিখেছিলাম নিজের সন্দেহ থেকে, সেটা আজকের নিজউ থেকে সত্য বলে প্রমানিত হল: ভয়াবহ অস্ত্র সংকটে ইসরায়েল
৬| ২৬ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৩১
কথামৃত বলেছেন: ইরানের হামলার মোসাদের প্রধান নিহত হয়েছে
২৬ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭
অপলক বলেছেন: তাহলে তো বড় গুটি পড়ে গেছে। তবে ইসরাইলের বিশ্বাস নেই। এরা ডবল এজেন্ট রোল প্লে করে। হয়ত উনিশ বিশ হইছে, রিপ্লেস করার দরকার ছিল, সরিয়ে দিয়েছে।
'
যাই হােক, নিউজটা পড়িনি এখনও। ধন্যবাদ।
৭| ২৬ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
অপলক বলেছেন: আমার ধারনার ৪ নং পয়েন্টেও সত্য হল এই খবরে: ভয়ঙ্কর অস্ত্রেও ধ্বংস হয়নি ইরানের পরমাণু প্রকল্প! মানছেন না ট্রাম্প
যারা আমার ধারনাকে হাস্যকর মনে করেছিলেন। তাদের জন্যে সংগ্রহে রাখলাম।
৮| ২৬ শে জুন, ২০২৫ রাত ১১:৫৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: পড়লাম। বেশ ভালো লিখেছেন। আপনার লেখা নিয়ে খুব বেশী দ্বিমতের সুযোগ নাই। অজকালকার বিশ্বে যুদ্ধবিরতি সব সময়েই রিস্টার্ট বাটন পুশ করার সুযোগ করে দেয়। সেইজন্য কেউই খুব ক্রেজি না হলে এই সুযোগ নষ্ট করে না।
চাদগাজি তো দেখলাম ল্যাদায়ে ভরে ফেলেছে। দুঃখ, মন্তব্যগুলি দেখতে পারলাম না।
২৭ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:০৯
অপলক বলেছেন: অজকালকার বিশ্বে যুদ্ধবিরতি সব সময়েই রিস্টার্ট বাটন পুশ করার সুযোগ করে দেয়।
একদম সত্যি কথা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১০
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার এই পোস্টের মন্তব্যে তো দেখা যাচ্ছে আবার গার্বেজ লেগেছে!!!