![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি প্রশ্ন করি, বাংলাদেশের বৈদেশিক অর্থ উপার্জনের প্রধান খাত কোনটি? এক কথায় সবাই বলবেন, তৈরি পোশাক খাত। আমি কিন্তু এই উত্তরের সঙ্গে একমত হতে রাজি নই। তৈরি পোশাক বিক্রি করে বাংলাদেশ এখন প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করছে ঠিক, কিন্তু এই উপার্জনের পেছনে রয়েছে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ। তৈরি পোশাক ব্যবসায়ীদের ঋণ দিতে হয়, নিরাপত্তা দিতে হয়, গ্যাস পানি বিদ্যুৎ দিতে হয়, জায়গা দিতে হয়। ব্যবসায়ীরা ঋণ খেলাপ করে, আরও অনেক কিছু! এত কিছুর পর তৈরি পোশাক শিল্প থেকে বিদেশি অর্থ আসে। কিন্তু প্রবাসীরা বাংলাদেশের জন্য একমাত্র খাত যেখানে সরকারের এক পয়সার বিনিয়োগ নেই, সহযোগিতা নেই। বরং অসহযোগিতা, প্রতিবন্ধকতা এবং হয়রানি আছে কদমে কদমে। তার পরও প্রতি বছর কোটি কোটি ডলার আসছে বাংলাদেশে। প্রবাসীরা রক্ত পানি করে ডলার, ইউরো পাঠাচ্ছে প্রিয় বাংলাদেশে। অঙ্কের হিসাবে যার পরিমাণ তৈরি পোশাক শিল্প আয়ের চেয়ে তুলনামূলক কম হলেও বাণিজ্যিক হিসাবে এর পরিমাণ অনেক গুণ বেশি। এজন্যে অনেকেই প্রবাসীদের সোনার ডিম পাড়া হাঁসের সঙ্গে তুলনা করেন। প্রবাসীরা সোনার ডিম পাড়া হাঁস হোক আর কলুর বলদ হোক, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার বাজারে বাংলাদেশের সচল অর্থনীতির জন্য তারা যে নিয়ামক শক্তি একথা বলার অপেক্ষা রাখে না। যখন গোটা বিশ্বের উপর দিয়ে অর্থনৈতিক আকাল যাচ্ছে সিডরের বেগে তখনও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে ৫ থেকে ৭ শতাংশ বেশি। দেশের অর্থনীতিতে মন্দার কোনো ছোঁয়া নেই। এ অবদান কাদের? প্রবাসীদের। তারা নিজ উদ্যোগে, নিজ খরচে প্রবাসী হয়। বস্তা বস্তা টাকা দেশে পাঠায়। সরকার সেই টাকা দিয়ে মোজমাস্তি করে। হরিলুটের আসর বসায়। রাজনীতিকরা হরতাল, অবরোধ, ভাংচুর করে দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজায়। দুর্নীতি করে, অর্থ লুট করে, ড. ইউনূসের মতো বিশ্বনেতার অসম্মান করে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের ইমেজ নষ্ট করে। যার ধকল পোহাতে হয় প্রবাসীদের। তারা কাজ হারায়, সম্মান হারায়, ওয়ার্কপারমিট বাতিল হয়, হজম করতে হয় অনেক নীতি কথা।
গত চার বছরে বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য বহু দরজা বন্ধ হয়ে গেছে। অথচ সরকার সমানে মিথ্যাচার করে বলছে, শ্রমবাজার বেড়েছে, রেমিট্যান্স বেড়েছে। বাস্তবতা হলো, আমাদের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবে সর্বশেষ সবচেয়ে বেশি শ্রমিক গিয়েছে ২০০৮ সালের কেয়ারটেকার সরকারের সময়। তখন ১ লাখ ৩২ হাজার ১২৪ জন শ্রমিক সৌদিতে যায়। ২০০৯ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত এর পরিমাণ এসে দাঁড়ায় মাত্র ২ হাজার ১৩২ জনে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২০০৮ সালে ৪ লাখ ১৯ হাজার ৩৫৩ জন শ্রমিক রপ্তানি হলেও ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত একজনও শ্রমিক নতুন করে যেতে পারেনি। কুয়েতে ২০০৮ সালে ১ লাখ ৩১ হাজার ৭৬২ জন শ্রমিক রপ্তানি হলেও ২০০৯ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত রপ্তানি হয়েছে মাত্র ৮০৪ জন। এই ধারাবাহিকতায় রয়েছে আরও প্রায় দেড় ডজন দেশ, যেখানে আমাদের দেশের শ্রমিকদের জন্য খুবই সম্ভাবনাময় বাজার ছিল। এখন তা হাতছাড়া। সম্প্রতি এই দরজা বন্ধের কাতারে নাম লিখিয়েছে ইতালি। প্রতি বছর ইতালিতে মৌসুমি কাজের জন্য অন্যান্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকেও প্রচুর শ্রমিক আমদানি করা হতো। গত বছর পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত থাকলেও ২০১৩ সালের শ্রমিক আমদানি তালিকা থেকে বাদ পড়েছে বাংলাদেশের নাম। আমাদের সরকারের বা সরকারি মিশনের এসব নিয়ে কোনো মাথা ব্যথা আছে বলে মনে হয় না। অধিকাংশ সময় দেখা যায় তারা খবরই রাখে না। একটি অনলাইন পত্রিকা রোমের বাংলাদেশ মিশন সম্পর্কে এমনই আভাস দিয়েছে।
আমাদের পাখি মন্ত্রী (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) তার মন্ত্রিত্বের সময়টাজুড়েই ফুড়–ৎ ফুড়–ৎ এদেশ থেকে ওদেশে উড়ে উড়ে কাটিয়েছেন, কাটাচ্ছেন। অতীতের সকল পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে তিনি হারিয়েছেন মন্ত্রিত্ব গ্রহণের মাত্র আড়াই বছরে। ইতালিতেও এসেছেন একাধিক বার। কেন ইতালিতে এসেছেন বা অন্য দেশে গিয়েছেন, যাচ্ছেন তা সত্যি রহস্যময়। তার এত বিদেশ ভ্রমণের অর্জন কি? কি পেয়েছে বাংলাদেশ বা বাংলাদেশি শ্রমিকরা? কোনো কোনো দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে? কোন কোন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক বেড়েছে? এমন প্রশ্নের উত্তর মন্ত্রীর কাছে আমরা জানতে চাইতেই পারি। আমাদের দেশে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় আছে। আছেন বেশ নাদুস নুদুস মন্ত্রীও। তিনি কি করেছেন প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য? তার মন্ত্রিত্বকালে বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য বিশ্বের কোন কোন দরজা বন্ধ হয়েছে? কেন? তিনি ক’টা দরজা খুলতে পেরেছেন? বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশি শ্রমিকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, ইমেজ নষ্ট করা হচ্ছে, তিনি এসবের বিরুদ্ধে কি পদক্ষেপ নিয়েছেন এবং তার ফলাফল কি? এসবের উত্তরও চাওয়ার অধিকার আমাদের আছে। পৃথিবীর যত দেশে বাংলাদেশের শ্রমিক আছে তার প্রায় সকল দেশেই বাংলাদেশের মিশন আছে, মিশনগুলো কি করছে? প্রবাসী শ্রমবাজার ধরে রাখতে বা নতুন বাজার সৃষ্টি করতে মিশন কর্মকর্তাদের ভূমিকা কি? তারা কতটা দক্ষতা এবং আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে পেরেছেন? নাকি শুধু প্রবাসীদের পাসপোর্ট নবায়ন করেই সময় পার করেছেন এ হিসাবও জানার অধিকার আমাদের আছে। বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য বন্ধ হয়ে যাওয়া শ্রমবাজার এখন ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা এবং ফিলিপাইনদের দখলে। ইতালির মৌসুমি শ্রমবাজারের দৃশ্যও একই রকম, এখানে ভারত, পাকিন্তান, শ্রীলঙ্কাসহ অন্য সব দেশ আছে, নেই শুধু বাংলাদেশ।
গত চার বছরে পুরনো অনেক শ্রমবাজার আমাদের হাতছাড়া হয়েছে। বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশি শ্রমিকদের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অপপ্রচার করা হচ্ছে। অন্যদের অপরাধ কৌশলে চাপিয়ে দেয়া হচ্ছে আমাদের শ্রমিকদের ওপর। দেখার কেউ নেই বা প্রতিবাদ করার কেউ নেই ভেবে কাজের মালিকরা বাংলাদেশি শ্রমিকদের মাইনে কম দিচ্ছে। বেতনভাতা আটকে রাখছে। বিনা পয়সায় ওভারটাইম করতে বাধ্য করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে শারীরিকভাবেও নির্যাতন করছে। এসব ঘটনা অন্যান্য দেশের শ্রমিকদের বেলায় ঘটলে সে সব দেশের দূতাবাস সরকারিভাবে কড়া প্রতিবাদ জানায়। তাদের শ্রমিকদের পাশে গিয়ে দাঁড়ায়। ব্যতিক্রম শুধু বাংলাদেশের শ্রমিকদের বেলায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমাদের সরকারি মিশন বা প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এসবের খবরই রাখে না। প্রবাসীরা অভিযোগ করেও পাত্তা পায় না। বাংলাদেশের শ্রমিকরা সবচেয়ে বেশি মানবেতর সময় পার করছে সৌদি আরবে। সেখানে আমাদের শ্রমিকদের ইকামা নবায়ন করা প্রায় বন্ধ রাখা হয়েছে। আমাদের কূটনৈতিক মিশন ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় দু’একটি বৈঠক করেই দায়িত্ব শেষ করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাও করছে না। গ্রিসে বকেয়া বেতনভাতা চাওয়ার অপরাধে এক খামার মালিকপক্ষ বাংলাদেশের ৩২ জন শ্রমিকের ওপর নির্বিচার গুলি চালিয়েছে। বিশ্বের সকল মিডিয়ায় খবরটি শোরগোল তুললেও আমাদের সরকারি পর্যায়ে শক্ত কোনো পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। এবারই প্রথম নয়, গ্রিসে বসবাসরত বাংলাদেশিরা প্রতিনিয়ত আতঙ্কের মধ্যে সময় পার করছে। পথেঘাটে, যেখানে সেখানে বিদেশি শ্রমিকদের ওপর আক্রমণ করা হয়। অযথা পুলিশি নির্যাতনের শিকার হতে হয়। আমাদের সরকারি বাবুদের কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। এ বছরের গোড়ার দিকে যখন গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে সর্ব ইউরোপ বাংলাদেশিদের অ্যাসোসিয়েশন করার জন্য সম্মেলন আয়োজন করা হলো তখনও বাংলাদেশ থেকে কোনো সরকারি ব্যক্তিকে সম্মেলনে যোগ দিতে দেখা যায়নি। তাদের অভিযোগ এই অ্যাসোসিয়েশনের নিয়ন্ত্রণ যাদের হাতে তারা সরকারি লবির লোক না। অথচ গ্রিসের একজন মন্ত্রী যোগ দিয়েছিলেন সম্মেলনে। ইউরোপের প্রায় সকল দেশ থেকে প্রবাসীরা উপস্থিত হয়েছিলেন। বাংলাদেশের কোনো মন্ত্রী বা কর্তাব্যক্তি সম্মেলনে যোগ দিয়ে আমাদের শ্রমিকদের সমস্যার কথা তুলতে পারতেন। করলেন না। কিন্তু তারা হরহামেশাই বিলাসবহুল বিদেশ ভ্রমণ করেন। নির্বাচন কমিশনের নিষেধ সরাসরি অমান্য করে দলের বিদেশি শাখার নামে ব্যানার টানিয়ে রাজনৈতিক মিটিং করেন। কমিউনিটিতে রাজনৈতিক বিভেদের মন্ত্র বিলান উদারভাবে।
মালয়েশিয়ায় সরকারিভাবে শ্রমিক পাঠানোকে কেন্দ্র করে সরকার ও জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। বায়রা বিভিন্ন দাবিতে ধর্মঘটও করেছে। আবারও ধর্মঘট করতে পারে বলে হুমকি দিয়ে রেখেছে। বিভিন্ন মহল থেকে বায়রার সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যা সমাধানের কথা বলা হলেও সরকার পাত্তা দেয়নি। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী বলেছেন, তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনার দরকার নেই। বায়রা ছাড়াই সরকার বিদেশগামীদের সব কাজ স্বাভাবিকভাবে করতে পারবে। অথচ ইতোমধ্যেই হাজার হাজার শ্রমিকের ভিসা এবং ফ্লাইটসহ সব প্রস্তুতি সম্পন্ন থাকলেও সময়মতো বিদেশে যেতে পারেনি। তারা ভিসা বাতিল হওয়া বা চাকরি হারানোর আশঙ্কায় রয়েছে। এ আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে সময়মতো সরকারের বহির্গমন ছাড়পত্র না পাওয়ার কারণে।
বাংলাদেশ থেকে যারা বিদেশে কাজের জন্য যান, তাদের প্রায় সকলেই ব্যক্তি চেষ্টায় বা আত্মীয়স্বজনদের সহযোগিতায় ভিসাসহ সকল প্রকারের প্রস্তুতি শেষ করেন। শেষ মুহূর্তে সরকারি প্রতিষ্ঠান জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) কাছে যেতে হয় বহির্গমন ছাড়পত্রের জন্য। বিশেষ করে যারা ইউরোপের কোনো দেশে যান তাদের শতভাগই যান নিজ উদ্যোগে। এখানে সরকারের কোনো ভূমিকা থাকে না। বরং বহির্গমন ছাড়পত্র দেয়ার নাম করে ঘুষ আদায়ের ঘটনাও ঘটে। অথচ কয়েক মাস পরে পরে সরকার ঐ ছাড়পত্র প্রদানের রেকর্ড থেকে তথ্য নিয়ে প্রচার করে তারা অমুক দেশে এত জন, তমুক দেশে অতজন শ্রমিক পাঠিয়েছে। যা নির্জলা মিথ্যাচার ছাড়া কিছুই নয়।
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে বিশ্বজুড়ে সাধারণ শ্রমিকের চাহিদা অনেকাংশে কমে গেছে। পাশাপাশি প্রশিক্ষিত শ্রমিকের কদর বেড়েছে। বিশেষ করে আরব বিশ্বে প্রচুর পরিমাণে নির্মাণ শ্রমিক আমদানি করা হচ্ছে। কিন্তু সে বাজারে ঢুকতে পারছে না আমাদের শ্রমিক। অবাধে ঢুকে পড়ছে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কান শ্রমিকরা। আমাদের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় বা বিএমইটির মনোযোগ এসব দিকে আছে বলে মনে হয় না। মনোযোগ থাকলে তারা বিদেশে কাজ করতে যেতে ইচ্ছুকদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতেন। যে দেশে যে কাজের চাহিদা বেশি সেই কাজ এবং ভাষার ওপর ৩ মাস বা ৬ মাসের কোর্সের ব্যবস্থা থাকলে আমাদের শ্রমিকদের আর বিদেশে গিয়ে কম বেতনে কাজ করতে হয় না। ভাষা সঙ্কট বা বেকার জীবন কাটাতে হয় না। কাজ বা ভাষা না জানার নিগ্রহ সহ্য করতে হয় না। কোন দেশে কি কাজের জন্য শ্রমিকের চাহিদা বেশি, তাদের জন্য কি ধরনের প্রশিক্ষণ দরকার এসব তথ্য সংগ্রহ করবে বাংলাদেশি মিশন। সংশ্লিষ্ট দেশ থেকে প্রশিক্ষক নেয়ার ব্যবস্থা করবে তারা। বিশেষ করে ইউরোপের অনেক সংস্থা আছে যাদের কাছে যথাযথ আবেদন করলে ফ্রি প্রশিক্ষকও পাওয়া সম্ভব। দেশের মন্ত্রণালয় বা বিএমইটি ব্যাপক আকারে চালু করবে কাজে এবং ভাষায় দক্ষ শ্রমিক তৈরির প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ। অথচ এসব দিকে কারও মন নেই। প্রশ্ন তুললে ভারি ভারি কথা আর অজুহাতের শেষ নেই। শুধু কাজের বেলায় ঠন ঠন।
http://www.shaptahik.com/v2/?DetailsId=8070
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১১
পলাশ রহমান বলেছেন: দূর্নীতিতে আমাদের (রাজনীতিকদের) যে রেকর্ড তাতে ভিক্ষাও জুটবে বলে মনে হয় না।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৮
নতুন বলেছেন: বত`মানের এইসব ঘটনার পরে. পোশাখ খাতেও এখন অনেক ক্রেতা আসবেনা....
আর অবরোখ এবং হরতাল তো আছেই...
এই গুলি দেখার কেওই নাই...
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৪
পলাশ রহমান বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, দেখার কেউ নেই... যারা দেখবে তারা না দেখার ভান করে থাকে... তারাই সমস্যা সৃষ্টি করে।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
রামন বলেছেন:
সহমত। এরপর ধর্মান্ধ ও মৌলবাদীরা যেভাবে দেশটিকে তালেবানি রাষ্ট্র বানানোর পায়তারা করছে তাতে ভবিষ্যতে বাংলাদেশীদের কেবল সৌদি ছাড়া বিশ্বের অন্য কোনো দেশে ভিসা এন্ট্রি মিলবে না।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
পলাশ রহমান বলেছেন: সৌদি ভিসারই বা গ্যারান্টি থাকলো কোথায়....!!! সেখানেও আমাদের দেশের শ্রমিক আমদানি অঘোষিত ভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে।
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: ৫ বারের দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন দেশের ঐ মাথামোটা চামচা টাইপ ফিন মিনিস্টার থাকলে দেশের উন্নতি আর হয়েছে।
০২ রা মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
পলাশ রহমান বলেছেন: ভালোই বলেছেন, ধন্যবদা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৩
অভি৯১৭৫ বলেছেন: তৈরি পোশাক খাত তো গেল , এইতাও যদি যায় আমদের ভিক্ষা করা ছাড়া আর কোন গতি তো দেখছি না।