![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দি পন্টিফিক্যাল কাউন্সিল ফর জাস্টিস অ্যান্ড পিস-এর আয়োজনে ক্যাথলিক সম্প্রদায়ের তীর্থস্থান ভ্যাটিকানে অনুষ্ঠিত হয় দুই দিনের এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন। ‘দি গ্লোবাল কমন গুড : টুওয়ার্ডস এ মোর ইনক্লুসিভ ইকোনমি’ শীর্ষক এ সম্মেলনের উদ্যোক্তা ক্যাথলিকদের ধর্মপ্রধান এবং ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রপ্রধান পোপ সান ফ্রানসেসকো। সম্মেলনে বক্তৃতা করেন বিশ্বসেরা অর্থনীতিবিদ এবং চিন্তাবিদগণ। পোপের বিশেষ আমন্ত্রণে সম্মেলনে অংশ নেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ও দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব আন্দোলনের প্রধান নেতা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। বর্তমান বিশ্বে চলমান অর্থনীতির কড়া সমালোচক পোপ ফ্রানসেসকো ভ্যাটিকান এবং চার্চের অর্থনীতিতে এক নতুন নীতি গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি মনে করেন, বর্তমানের বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে মন্দা চলছে এর জন্য বিশ্বনেতারা অর্থাৎ ধনী দেশের সরকারগুলো দায়ী। রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি এবং পুঁজিবাজারের অবাধ স্বাধীনতা নিয়ে সরকারপ্রধানদের মধ্যে রয়েছে ব্যাপক উদাসীনতা। পোপের মতে, ধনী দেশের সরকারগুলোর এই উদাসীন মনোভাব পরিবর্তন না হলে বিশ্ব অর্থনীতির নাকালাবস্থা কাটবে না।
১১ ও ১২ জুলাই ২০১৪ পোপের রাষ্ট্র ভ্যাটিকানে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বাংলাদেশের মুহাম্মদ ইউনূস ছাড়াও বক্তৃতা করেন ওইসিডি’র জেনারেল সেক্রেটারি হোসে এনজেল, ব্যাংক ফর ইংল্যান্ডের গভর্নর মার্ক কার্নে, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিশেল কামাদাশাস, নাইজেরিয়ার অর্থমন্ত্রী এনগজি অকোনজ, আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্দ কাবেরুকা, বিখ্যাত পরিবেশবিদ ভানদানা সিবা, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের চেয়ারম্যান হিউগেট লেব্যেল এবং কলোম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ইনস্টিটিউটের পরিচালক জেফরি স্যাকস।
পোপ সান ফ্রানসেসকোর বিশেষ আগ্রহে মুহাম্মদ ইউনূস সম্মেলনে তার সামাজিক ব্যবসা এবং অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেন। যে বিষয়গুলো মানুষের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক মর্যাদায় আঘাত করে সেগুলো থেকে মুক্তির জন্য করণীয় বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, বর্তমান পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থায় কাঠামোগত ভুল রয়েছে, যা মানুষকে সংকীর্ণ ধারণার ওপর প্রতিষ্ঠিত করে। তিনি ভ্যাটিকানের নতুন অর্থনীতির বিষয়ে পোপকে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেন।
সম্মেলনের এক দিন আগে ১০ জুলাই মুহাম্মদ ইউনূস ইতালীয় সংসদে বক্তৃতা করেন। স্পিকারের বিশেষ আমন্ত্রণে তিনি ইতালির অর্থনৈতিক দুরবস্থা, বেকারত্ব এবং রাষ্ট্রীয় সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডের ওপর মতামত তুলে ধরে বলেন, বর্তমান বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে, এখানে শুধু শক্তিমানরাই টিকে থাকবে, যা কোনোভাবেই হওয়া উচিত নয়। প্রফেসর ইউনূস বলেন, মানবসমাজ বা রাষ্ট্র কোনো জঙ্গল নয়। এখানে মানুষের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মর্যাদায় ভারসাম্য থাকতে হবে। সবার মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে হবে। একটি কল্যাণ রাষ্ট্রের মৌলিক নীতি হওয়া উচিতÑ সবার জন্য সমান সুযোগ।
ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের (ফাও) মহাপরিচালক এবং রোমের মেয়র প্রফেসর ইউনূসের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠক করেন। এ সময় মেয়র মারিনো ইতালির রাজধানী রোমে মাইক্রো ক্রেডিট প্রোগ্রাম এবং সামাজিক ব্যবসা চালু করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
ভ্যাটিকানের সম্মেলন শেষে মুহাম্মদ ইউনূসকে বিদায় জানাতে পোপ ফ্রানসেসকো তার কক্ষ ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন, পোপকে যা কখনোই করতে দেখা যায় না। এমনকি বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রপ্রধানদের বেলায়ও তিনি এরকম কখনো করেননি। এবারের ইতালি সফরকালে প্রফেসর ইউনূস রোমের বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজখবর নেন। তিনি বাংলাদেশি মালিকানাধীন কয়েকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখেন এবং প্রবাসীদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন। সাইফুল ইসলাম নামের একজন প্রবাসী জানান, ইউনূস স্যারকে এত কাছ থেকে দেখতে পারব, কথা বলতে পারব, তা কোনো দিন ভাবিনি। ইতালিয়ানদের কাছে উনি আমাদের সম্মান বাড়িয়ে দিয়েছেন। শুধু ওনার কারণে ইতালিয়ানরা আমাদের আলাদাভাবে মূল্যায়ন করে। যখন কোনো ইতালিয়ান নাগরিক জানতে পারে আমি ড. ইউনূসের দেশের মানুষ, তখন তার চোখের ভাষায় পরিষ্কার ফুটে ওঠে এক অন্য রকমের মূল্যায়ন। তখন গর্বে বুক ভরে ওঠে। নিজেকে আর গরিব, অবহেলিত দেশের মানুষ মনে হয় না। সাইফুল বলেন, কাছ থেকে দেখার পর ইউনূস স্যার সম্পর্কে আমার ধারণাই বদলে গেছে। এত বড় মাপের একজন মানুষ এতটা সাদাসিধা জীবন যাপন করতে পারেন, মানুষের সঙ্গে এত সহজভাবে মিশতে পারেন, ঘাড়ে হাত রেখে আন্তরিকতা নিয়ে কথা বলতে পারেন উনাকে না দেখলে বুঝতে পারতাম না।
আগেও একাধিকবার মুহাম্মদ ইউনূস ইতালিতে এসেছেন। ২০০৮ সালে এসেছিলেন তার সাড়া জাগানো বই ‘উন মন্দো সেনছা পোভেরতা’ বা একটি দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব’র মোড়ক উন্মোচন করতে। তখন রোম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক একটি ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করা হয়। সে সময় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেছিলেন, প্রফেসর ইউনূসকে ডক্টরেট দিতে পেরে তারা গর্ববোধ করছেন। ড. ইউনূস অতীতে যতবার ইতালিতে এসেছেন, সব সময় বাংলাদেশের দূতাবাস তার খোঁজখবর রেখেছে। তার প্রতিটি অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রতিনিধি উপস্থিত থেকেছে। কিন্তু এবার মুহাম্মদ ইউনূসের ইতালি সফরের কোনো খোঁজখবর রাখেনি আমাদের দূতাবাস। বাংলাদেশের পক্ষে কোনো প্রতিনিধি দূতাবাস থেকে যাননি ড. ইউনূসের অনুষ্ঠানে। তিনি ইতালি থেকে চলে যাওয়ার এক দিন পরে প্রবাসী সাংবাদিক মনিরুজ্জামানের কাছে ফোন করে দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা জানতে চান, ড. ইউনূস কি চলে গেছেন? কমিউনিটিতে তিনি কাদের সঙ্গে কথা বলেছেন, কী করেছেন, কী বলেছেন ইত্যাদি। উল্লেখ্য, রোমের বাংলাদেশি কমিউনিটি পরিদর্শনকালে মনিরুজ্জামান সার্বক্ষণিক ড. ইউনূসের সঙ্গে ছিলেন।
রোমের বাংলাদেশি কমিউনিটি পরিদর্শনকালে ড. ইউনূসের আশপাশে বাংলাদেশের সরকার দলীয় কোনো প্রবাসী সমর্থককে ভিড়তে দেখা যায়নি। বরং তাদের মধ্যে থেকে ড. ইউনূসের ইতালি সফর এবং কমিউনিটি পরিদর্শন নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করতে শোনা গেছে। এমনকি ড. ইউনূস যেসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে গেছেন, ওইসব প্রতিষ্ঠানের মালিকদের নাজেহাল করার চেষ্টা করা হয়েছে। প্রফেসর ইউনূস রোমের মেয়রের দেয়া একটি সাধারণ গাড়িতে চড়ে বাংলাদেশি কমিউনিটি পরিদর্শন করেন। এ সময় তার সঙ্গে পোশাকধারী কোনো নিরাপত্তা কর্মীকে দেখা যায়নি। তিনি খুব সাধারণভাবে প্রবাসীদের সঙ্গে মিশেছেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে খোঁজখবর নিয়েছেন। জানা যায়, রোমের প্রশাসন থেকে ড. ইউনূসের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী নিয়োগ করার প্রস্তাব দেয়া হলে তিনি তা নিতে রাজি হননি। তবে প্রশাসন জানিয়েছে, মুহাম্মদ ইউনূসের নিরাপত্তার জন্য সাদা পোশাকের পুলিশ সার্বক্ষণিক তার দিকে নজর রেখেছে। কারণ তারা জানে, ড. ইউনূস বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। ইতালির বাংলাদেশি কমিউনিটিতেও ওই রাজনৈতিক দলের উগ্র সমর্থক রয়েছে।
ইতালির সব মিডিয়া ড. ইউনূসের রোম সফরের খবর সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে প্রচার করেছে। ভ্যাটিকান এবং ইতালির সংসদে তার বক্তৃতা ইতালির সরকারি টেলিভিশন প্রধান খবর হিসাবে প্রচার করেছে। কয়েকটি টিভি তার সামাজিক ব্যবসা এবং মাইক্রো ক্রেডিটসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ওপর বিশাল বিশাল প্রতিবেদন প্রচার করেছে। প্রায় সব পত্রিকা ২০০৬ সালে তার নোবেল বিজয়সহ বিস্তারিত কর্মকা- তুলে ধরেছে।
ইতালীয় পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভাষ্য মতে, ১৯৮০ সালের পরের ডিকশনারিতে ‘মাইক্রো ক্রেডিট’ শব্দটি যোগ করা হয় ড. ইউনূসের হাত ধরে, যা এখন মাইক্রো ফাইন্যান্স নামে বহুল আলোচিত। বর্তমান বিশ্বে ড. ইউনূসের চেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক পুরস্কার, অ্যাওয়ার্ড এবং ডিগ্রিধারী মানুষ আর দ্বিতীয় জন নেই। একটি পত্রিকা তাকে দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব আন্দোলনের প্রধান নেতা হিসেবে উল্লেখ করে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের জোবরা নামের একটি অখ্যাত গ্রামের ৪২টি দরিদ্র পরিবারকে নিজের পকেট থেকে মাত্র ৮৫৬ টাকা ঋণ দিয়ে ড. ইউনূস তার ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম শুরু করেন। ধারাবাহিকভাবে তিনি গ্রাম থেকে শহর, শহর থেকে রাজধানীতে এর কার্যক্রম ছড়িয়ে দেন এবং ব্যাপক সফলতা অর্জন করেন। ১৯৮৩ সালে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক নামে গরিব মানুষের জন্য একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। ব্যাংকটি বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচন এবং নারী উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও ২০০৯ সালের পরে এটি বাংলাদেশ সরকারের রাজনৈতিক রোষানলে পড়ে। একপর্যায়ে ওই ব্যাংক থেকে বাংলাদেশের সরকার ড. ইউনূসকে সরিয়ে দেয়। রাজনৈতিক অবিচারের শিকার ড. ইউনূস তখন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতে গেলেও কোনো সুরাহা হয়নি।
বাংলাদেশের সরকারপ্রধান থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কেউ ইতালিতে এলে স্থানীয় মিডিয়ায় কোনো খবর প্রকাশিত হতে দেখা যায় না। অধিকাংশ সময় মিডিয়াগুলো তাদের খোঁজও রাখে না। শুধু ইতালীয় সরকার এবং ভ্যাটিকানের গুরুত্বপূর্ণ কারও সঙ্গে উল্লেখ করার মতো কোনো বৈঠক হলে সেই খবর প্রকাশিত হয়। তাতেও ইতালীয় ব্যক্তিকেই প্রাধান্য দেয়া হয়। কিন্তু ড. ইউনূস একমাত্র বাংলাদেশি, যাকে ঘিরে এবং সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়ে ইতালিসহ গোটা বিশ্বে খবর প্রচারিত হয়। যেমন শেখ হাসিনা যদি ইতালিতে আসেন এবং ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন, তখন খবরে বলা হয়, ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শেখ হাসিনা বৈঠক করেছেন। কিন্তু ড. ইউনূসের বেলায় বলা হয়, ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরে একমাত্র ড. ইউনূস বিশ্বদরবারে আমাদের দেশ এবং জাতিকে ইতিবাচক পরিচিতি এনে দিয়েছেন। তার অবদান এবং বাংলাদেশের ইতিবাচক উপস্থাপন এখন দুনিয়াজোড়া। ড. ইউনূসের পরে যারা বিশ্ববাসীর কাছে বাংলাদেশকে পরিচিত করেছেন, বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরেছেন, তারা হলেন প্রায় দেড় কোটি প্রবাসী। এই প্রবাসী বাংলাদেশিরা নিজেদের শ্রম এবং সততা দিয়ে তিলে তিলে বাংলাদেশকে বিদেশিদের কাছে পরিচিত করেছেন। বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরেছেন। এক সময় ইউরোপ-আমেরিকার অনেক মানুষকেই বাংলাদেশকে চেনাতে হলে বলতে হতো ইন্ডিয়ার পাশের একটি দেশ। এখন আর তা বলতে হয় না। প্রায় দেড় কোটি প্রবাসীর মাধ্যমে এখন সবাই জানে বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশ নামের একটি ছোট দেশ আছে। এখন আর বাংলাদেশ মানে বিদেশিরা খরা, বন্যা, দারিদ্র্য এবং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার দেশ মনে করে না। বাংলাদেশের নাম শুনলে তাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে একজন প্রফেসর ইউনূস। তাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে একদল কঠোর পরিশ্রমী এবং সৎ বাদামি রঙের মানুষ।
http://www.shaptahik.com/v2/?DetailsId=9441
১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:০৮
পলাশ রহমান বলেছেন: একজন মানুষ সব কিছু করতে পারে বা করে দিবে এমনটা ভাবা ঠিক না। তাছাড়া ড. ইউনুসকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভাবে দাবিয়ে রাখা হয়েছে, এই বাস্তবতা মানতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৫০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বিশ্বশান্তির ধারক ও বাহকের কাছ থেকে শুধু শান্তির মহীমাই শুনতে চাই, অর্থনীতি নয়।।
ইউনুস সাহেব দেশ থেক দুরে গেলে চলবে কেন??
আপনি ব্লগে পুরাতন। আপনিই বলুন গ্রামীন ব্যাংক ছাড়া দেশের শান্তিতে প্রফেসর সাহেবের অবদান কোথায়???