![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের এলাকায় যখন প্রথম একটি সুপারশপ গজিয়ে উঠলো তখন বিভিন্ন রকম প্রতিক্রিয়া পাওয়া গিয়েছিলো জনসাধারণের কাছ থেকে। স্বচ্ছলেরা স্বস্তি পেয়েছিলো উন্নত মানের পণ্য কেনার জন্যে দূরে যেতে হবে না বলে। মধ্যবিত্তদের প্রথম পছন্দ কাঁচাবাজার হলেও ঠাঁট বজায় রাখতে মাঝেমধ্যে সুপারশপে যেতো। আর দরিদ্ররা-থাক তাদের কথা। আমি যাই খুব মাঝেসাঝে। রাত জেগে কাজ করতে হয় বলে ক্ষুধার কথা মাথায় রেখে কিছু শুকনো খাবার;মূলত চিপস কিনি। রাতের বেলা ফ্রিজ থেকে ভাত-তরকারি বের করে গরম করা অনেক ঝামেলার কাজ। আজকে কিছু চিপস আর কোমল পানীয় কিনে বিল দিতে যাবার সময় হঠাৎ পেছন থেকে কে যেন গুঁতো দিলো ট্রলি দিয়ে। অসাবধানতাবশত হয়েছে ভেবে তেমন পাত্তা দিলাম না। কিন্তু এরপরে আরো জোরে ঠেস দেয়ার পর আমি মাথা গরম করে কিছু বলতে গিয়ে দেখি যে এটা আমার স্কুলজীবনের বন্ধু মুন্নার কাণ্ড। পুরোনো বন্ধুবান্ধবদের সাথে দেখা হলে এখন আর ভালো লাগে না। এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি যথাসম্ভব। মুন্নাকে দেখে মেজাজটা খারাপ হল কিছুটা। ট্রলিভর্তি জিনিসপত্র। বোঝাই যাচ্ছে বেশ ভালো রোজগার করে।
-কী রে! ভালো আছিস?
প্রশ্নের মধ্যে প্রশ্নবোধকতা যথাসাধ্য কমিয়ে রাখি, যেন সে বুঝতে পারে আমি কথা বলতে আগ্রহী না। তবে সে যথেষ্ঠ আগ্রহী ছিলো, যতটা না বন্ধুত্বের খাতিরে তার চেয়ে বেশি নিজেকে জাহির করতে। মুখভরা হাসি নিয়ে মেকি হৃদ্যতা দেখানোর পর সে আমার কেনা জিনিসগুলোর বিল দিতে চাইলো। এবার আমি তার প্রতি বন্ধুত্ব অনুভব করি!
-চল কোথাও বসে চা-বিড়ি খাই।
মুন্না বলে। আমি অমত করি না। ট্রলিটা সুপারশপের দারোয়ানের কাছে গচ্ছিত রেখে আমরা বসি একটা টং দোকানে।
ব্যাপারটা এরকমই হবার কথা, অনেকদিন পর দু বন্ধুর দেখা, অতীত স্মৃতি বিনিময়, চা-সিগারেট টানা। কিন্তু টং এর দোকানে বসে কেটলি থেকে নির্গত ধোঁয়া আর চুলোর আগুন দেখে আমার ভেতর কেমন যেন একটা বিষাক্ত অনুভূতি হয়। মুন্নার সাফল্যকীর্তন, সুখী সংসার আর সন্তানের বর্ণন, এসব শুনতে শুনতে আমি উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত সন্ধ্যার বন্ধ্যারূপ দেখতে পাই। এখন আমি যা যা করতে পারি তা হল, ঘাড় নাড়িয়ে তার কথা শোনা, তার সাফল্যে উচ্ছসিত হবার ভান করা, অথবা কোন কাজের অজুহাত দেখিয়ে কেটে পড়া। শেষের বিকল্পটাই আমার কাছে এই বিদঘুটে পরিস্থিতিতে সর্বোত্তম করণীয়, কিন্তু কেটলিটার রাগী ধুম্র উদগীরণ আমাকে কেমন যেন মোহাবিষ্ট করে ফেলেছে। পরিস্থিতি আরো একটু উত্তেজনাপূর্ণ হয় দোকানদার চা দিতে গিয়ে মুন্নার গায়ে ঢেলে দিলে। ওর ফর্সা হাতে কী সুন্দর করে ফোসকা পড়ে গেল নিমিষেই! ভালো লাগলো দেখে। আমি আরো ভালো কিছুর আশায় আগ্রহ নিয়ে নড়েচড়ে বসি এবার! জীবন বড়ই নীরস। কোথাও রোমাঞ্চ নেই। এইসব ছোটখাটো ঘটনা, এই যে ফোসকা পড়ার পরে মুন্নার কাতরানি, দোকানদারকে গালমন্দ, আশেপাশের মানুষের দুই পক্ষ হয়ে চাপান-ওতর বেশ উপভোগ্য এসব। আমিও মনমরা ভাব ঝেড়ে ফেলি দোকানদারকে এক ধমক দিয়ে।
-ঐ মিয়া ঠিকমত দেইখা কাজ করবা না! হাতে ফোশকা ফালায় দিছো। তাও ভালো কাপড়ে পড়ে নাই। এত দামী জামা নষ্ট হইতো।
পোষাক এবং দেহ সম্পর্কিত আমার এহেন তুলনায় মুন্নাকে অপ্রতিভ দেখায়। আমি ওর থেকে চোখ সরিয়ে নিয়ে আবারও কেটলিটার দিকে তাকাই। কী ভীষণ ফোঁসফোঁস করছে! কেটলিটাকে আমার খুব বন্ধুসুলভ মনে হয়। মনে হয়, আমিও যদি ওই কেটলিটার মত হতে পারতাম! রাগী এবং উত্তপ্ত! গায়ে চা পড়ার পর থেকে মুন্নার কথা বলার উৎসাহ কমে গেছে অনেকটাই। চলে যাবে নাকি?
-আজকে উঠি রে! দেরী হয়ে যাচ্ছে।
আমার আশঙ্কাই সত্যি হল। তবে আজকে এত সহজে ওকে ছাড়ছি না। কেটলির ফুটন্ত পানি দিয়ে ওর বিলাসবস্তু ভর্তি ট্রলিটা ভিজিয়ে দেবো। আমি আরো কিছু ফোশকা দেখতে চাই। একবার দেখলাম ওর শরীরে, আরেকবার দেখতে চাই ওর ট্রলির লাক্সারিয়াস বস্তগুলোতে। আমার অন্তর্গত ঈর্ষাকে আবিস্কার করে আমি আনন্দিত হই। যদিও লজ্জিত হওয়াটাই শ্রেয়তর মানসিকতা হিসেবে বিবেচিত হত, কিন্তু লজ্জা, হীনমন্যতা এসব পুষে রাখলে হেমন্তের এই জমকালো সন্ধ্যায় ঝুপ করে শীত নেমে আসবে শিকারী পাখির মত। আমি ভয় পাই শীত এবং শিকারী। বন্ধুর সাহচর্য আজ আমাকে চাগিয়ে তুলেছে, উষ্ণ করছে।
-এত তাড়াতাড়ি বাসায় যায়া কী করবি? খুব বউপাগল হইছোস, না?
বিদ্রুপ করি ওকে।
-হাহাহা! বিয়ে কর, তারপর বুঝবি। তুই বিয়ে করিস না কেন এখনও?
-তোমার মত জাঁদরেল হয়া নেই তারপর করুম।
আমি একটা টোপ ফেললাম।
-আমার মত জাঁদরেল মানে? আমি কী এমন..
সে টোপ গিললো। তার বিব্রত হবার অভিনয় শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হল। কথায় খুশীর ছাপ কোনভাবেই এড়াতে পারলো না।
-না তুই কতবড় চাকরী করিস, কত টাকা ইনকাম করিস, বেতন পাস টাকায় না, ডলারে। তোরে জাঁদরেল বলব না তো কারে বলব?
তার ম্রিয়মাণ ভাব কেটে যায়। সে আবারও অতি উৎসাহের সাথে তার সাফল্যগাঁথা বয়ান করতে থাকে, তাবলীগের হুজুররা যেমন কাউকে পেলেই ধর্মের মহিমা বয়ান করা শুরু করে। এখানে একটা মজার ব্যাপার লক্ষ্য করা যায়। ওদের কথার বিষয়বস্ত ধর্ম এবং ঈশ্বর, আর এর টাকা এবং স্ত্রী। খুব সহজেই লিংকআপ করা যায় দুটো ব্যাপার। হাহাহা!
-আচ্ছা কয়টা বাজে?
-পৌনে আট।
-সুপারশপগুলা আটটায় বন্ধ হয়ে যায় না?
-হু।
-তাহলে তো এখন উঠতে হয়। ট্রলিটা নিয়ে আসি।
আমি কেটলিটার দিকে তাকালাম। সে প্রস্থান প্রস্তাব অনুমোদন করল।
সুপারশপে গিয়ে আমরা ট্রলি থেকে নামাতে থাকি যাবতীয় নিত্য ব্যবহার্য এবং বিলাসী পণ্য। সবগুলো সুন্দর করে প্যাক করে দেয় দক্ষ সেলসম্যান। শেষমুহূর্তে আমি সিদ্ধান্ত নেই একটা ট্রলি কেনার। সুপারশপে ক্রেতাদের কেনাকাটার সুবিধার্থে সাজিয়ে রাখা ট্রলিগুলো বিক্রীর জন্যে না। তাই আমার অনেক পীড়াপীড়িতেও তারা রাজি হয় না। তবে রাজি কীভাবে করতে হবে আমার জানা আছে। ওখান থেকে বেরিয়ে চায়ের দোকানটায় গিয়ে ফুটন্ত কেটলিটা ঝুপ করে উঠিয়ে নিয়ে দৌড় দিই। হতচকিত চা বিক্রেতা এবং ক্রেতারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই ঢুকে পড়ি সুপারশপটায়। আমার হাতে ফুটন্ত জল ভরা কেটলি। আমি জানি উত্তপ্ত এই কেটলিটা আমার দেহে কোনরকম প্রদাহের সৃষ্টি করবে না, কিন্তু আশেপাশের মানুষের মধ্যে ঠিকই ভীতি সঞ্চার করবে। এটা ভালো কেটলি। আমার বন্ধু কেটলি। কেটলির মুখটা সেলসম্যানের সামনে রিভলভারের মত করে ধরি, ওরা ভয় পেয়ে আমাকে একটা ট্রলি দিয়ে দেয়। কেটলিটাকে ট্রলির মধ্যে রেখে মুন্নাকে বলি,
-চল এবার!
-যাবো তো, কিন্তু কেটলি, ট্রলি এসব দিয়ে তুই কী করছিস! বুঝতেছিনা কিছু।
জবাবে আমাকে কিছু বলতে হয় না। কেটলিটা ফোঁস করে ওঠে। সে চুপসে যায়।
রাতটাকে বেশ ভালো লাগছে এখন। উষ্ণ এবং সুন্দর একটা রাত। সাথে দুই বন্ধু। মিইয়ে যাওয়া স্কুল সহপাঠী আর সদ্য পরিচিত রাগী কেটলি।
-তোকে আজকে বাসায় পৌঁছায়া দিবো।
মুন্নাকে বলি আমি।
-একটা ট্যাক্সি ক্যাব ভাড়া কর।
-তোর নিজের গাড়ি নাই কেন রে?
-যে দুই পয়সা বেতন পাই তা দিয়া গাড়ি কেমনে কিনি! সামনের মাসে অবশ্য প্ল্যান আছে একটা...
ট্রলির ভেতর থেকে কেটলিটা আবারও ফোঁস করে ওঠে। কিছুটা গরম পানি তার গায়ে ছিটকে দেয়। তার আয়েশী শরীরে আরো কিছু ফোশকা দেখে আমার ভালো লাগে। ফোশকাগুলো বিস্তৃত হয়ে এক অদ্ভুত আকৃতি পেয়েছে। আমাদের দেশের মানচিত্রের মত।
-তোকে আমি একটা গাড়ি গিফট করব। চিন্তা করিস না।
আমার এই অবাস্তব আশ্বাস শুনে ব্যথার মধ্যেও সে হাসে!
-তুই! হাহাহা!
আমি আবারও কেটলিটাকে রিভলভারের মত করে তার মাথার সামনে ধরি,
-ট্রলিটায় ওঠ। এটাই তোর গাড়ি। এটাই আমার গিফট।
-হোয়াট দ্যা ফাক ম্যান!
আমি তার মানচিত্ররূপ ফোশকায় একটু ঘষে দেই কেটলিটার নল দিয়ে।
-ফাইজলামি না, ওঠ!
ট্রলিটায় সে ভালোভাবেই এঁটে যায়। প্রথমে তার পাশে কেটলিটাকেও রেখেছিলাম, কিন্তু থার্মোডিনামিক্সের সমস্ত সূত্র অগ্রাহ্য করে ওটা সময়ের সাথে সাথে আরো উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। তাদের সহাবস্থান সম্ভব হলো না আমার বেকুব বন্ধুর চিৎকারে। আমি আলতোভাবে তুলে নেই কেটলিটাকে। কী ভালো একটা কেটলি! উষ্ণ এবং বন্ধুভাবাপন্ন। আমার কাঁধে সে আরাম করে বসে থাকে। সত্যি, এত ভালো বন্ধু আমি আগে কখনও পাই নি।
-তোর জিনিসপত্র সব ঠিক আছে তো? যা যা কিনেছিলি সুপারশপ থেকে?
-হু!
-এখন তো শালা তোকেই পণ্য পণ্য লাগছে। মনে হচ্ছে সুপারশপ থেকে তোকে কিনে ট্রলিতে করে হাঁটছি। হাহাহা!
-আমি তো আসলেই একটা পণ্য। কর্পোরেট পণ্য। পরিবারের কাছে পণ্য। আমাকে বিকিয়ে খাচ্ছে সবাই।
-তাহলে বল, তোর জন্যে এই ট্রলিটা উপহার হিসেবে যথার্থ হয়েছে না?
-হ্যাঁ। তুইও বসবি এখানে? জায়গা আছে বেশ।
আমি কোন উত্তর না দিয়ে তার গায়ে কেটলি থেকে গরম পানি ঢালতে থাকি। ঝলসে দেবো শালাকে! আমাকে পণ্য বানাতে চায়! কিন্তু একইসাথে মনে হয় পণ্য হওয়াটা, নিজেকে বিকিয়ে দেয়াটা খারাপ কিসে! আমার রাগ, ঈর্ষা, বিবমিষা সব উবে যায়। কেটলির পানি ঠান্ডা হয়ে আসে। আমার বন্ধু ঝলসায় না। সে হাসে। তবে কিছুটা গরম পানি আমার শরীরে পড়ে ফোশকা ফেলে দেয়। আমি দেখি সেই ফোশকাটার আকৃতি অনেকটা আমাদের দেশের মানচিত্রের মতই। আমি কেটলিটা ছুড়ে ফেলে দেই।
সামনে বিশাল ঢালু পথ। আমি ট্রলিতে ঢুকে পড়ি আমার বন্ধুর সাথে। ট্রলিটা উল্কাবেগে চলতে থাকে। কোথায় গিয়ে থামবে জানি না। তবে বেশ ভালো লাগছে এই গতি। ভালো লাগছে ট্রলির আরামদায়ক আবাসনও! শুধুমাত্র ফোশকা পড়া জায়গাটায় একটু জ্বলছে আর কী! মানচিত্রাকৃতিটাও পছন্দ হচ্ছে না। অবশ্য সব কী আর পছন্দমত হয়!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কেন আপনি জানতেন না!
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৫
নেক্সাস বলেছেন: আপনার গল্পের শেষটা আমাকে যারপরানাই মুগ্ধ করে।
কোথায় গিয়ে থামবে জানি না।
এই লাইনটি যে চলমান জীবন দর্শনের রূপক হয়ে উঠেছে। আমরাতো আসলে ছুটে চলছি। ডেসটিনি আননোন....
ভাল লাগা রেখে গেলাম হামা ভাই
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৮
কবি রাজ বলেছেন: কেটলির পানি ঠান্ডা হয়ে গেলে যাক।কিন্তু যে আগুন জলে জ্বলে তা ঠান্ডা হবে না।মুন্নারা পুড়ে যাক সে আগুনে।
ভাল লাগল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস!
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৯
মিরাজ is বলেছেন: অ সা ধা র ণ বস......... আর কি কমু। অস্থির সুন্দর হইছে। নিজের একটা প্রমিজ ভাইঙ্গা প্রিয়তে নিলাম। আমরা বিকিয়ে দেই নিজেদেরকে। আমাদের কেটলি ঠান্ডা হইতে সময় নেই না।
তাবলীগের হুজুররা যেমন কাউকে পেলেই ধর্মের মহিমা বয়ান করা শুরু করে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: হেহেহে!
থ্যাংকু!
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪০
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: ট্রলিতে উঠে বসলাম!!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আফসোস!
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪১
ডেজা-ভু বলেছেন: হুমমমমমমমম!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিমমমম?
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪২
মিরাজ is বলেছেন: চাপান-ওতর জিনিষটা কি একজন আরেকজনের ঘাড়ে দোষ দেওয়া??
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: শিলাজিতের একটা গান ছিলো এই নামে। এটার মানে সম্ভবত আজাইরা বকবক করা।
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৯
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম । ++++++
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫০
মিরাজ is বলেছেন: আমি উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত সন্ধ্যার বন্ধ্যারূপ দেখতে পাই।
কথাডা পছন্দ হইছে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমারও পছন্দ হৈছে
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৪
ডেজা-ভু বলেছেন: সত্য লিখিচেন।
তয় এমুন সিরিয়াস লেখার মইধ্যেও হাসি আইসা পরছে,
মুখভরা হাসি নিয়ে মেকি হৃদ্যতা দেখানোর পর সে আমার কেনা জিনিসগুলোর বিল দিতে চাইলো। এবার আমি তার প্রতি বন্ধুত্ব অনুভব করি!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! কঠিন সত্যি কঠিন কমেডি হয়ে যায় কখনও কখনও!
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৫
মিরাজ is বলেছেন: হাসেন ক্যালা, এইটাতো উত্তেজনার বশে নিয়া ফ্যালাইছি
ভবিষ্যতে মাথা ঠান্ডা রাখুম
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাসছি তো লাস্ট কথাডির জন্যে! তাবলীগের হুজুরের কথাডির প্রেক্ষিতে
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৬
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
এবার বিদায়...
ভাল লাগল...
কেমনাছেন...?
আবার আইতাছি...
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো আছি। ধন্যবাদ আবার আসবেন
১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৫
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: গল্পটা এইভাবে শেষ হবে , কখনো ভাবতে পারি নাই।
+++++++++++
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভাবতে পারেন নাই জেনে ভালো লাগলো!
ধন্যবাদ!
১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৯
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: বেশ লেগেছে লেখা ।
অর্ন্তদ্বন্দ্বটা খুব সুন্দর ফুটিয়েছেন ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ তানিম!
১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১০
মিরাজ is বলেছেন: তাবলীগের হুজুরদের নিয়ে কথাটা পড়ে চরম হাসছি, ব্যবহারটা জটিল হইছে।
স্কুলে পড়ার সময় বিকালে ক্রিকেট খেলতাম মাঠে তখন হুজুররা লাইন দিয়ে বাইর হইতো। উনাদের দেখলেই আমাদের মাঠ ফাকা হইয়া যাইতো। যে বেচারা ধরা খাইতো তার জান শ্যাষ, কারন বিকালটা শুধু বয়ানের উপর দিয়ে যাইতো। তবে আগেভাগে লুকাইলে হুজুররা আর আইয়োতানা আমরাও পরে মাঞ্জা মাইরা খেলা শেষ করতাম।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাবলীগের যন্ত্রণা প্রথম ফেস করসি হলে উইঠা। প্রথমদিকে সহ্য কৈরা যাইতাম। পরে ডাইরেক্ট না কৈরা দিতাম।
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৫
বেঈমান আমি বলেছেন: হুম কনফিউসড ছিলাম।যাক আমি আগে পার্থক্য খেয়াল করি নাই আজকে বুজলাম।এবার আসি গল্পের কথায়।এক্সসেলেন্ট।গল্পের নায়কের মেন্টলিটি টা আমার লাইক হইছে।কিছু ফ্রেন্ড ৪০/৫০ হাজার টাকা কাময় দেশে কি এক ভাব লই।আরে বেটা আমি তুর ছেয়ে ৪গুন বেশি কামই বাট আমি তো ভাব লইনা।এইসব ফ্রেন্ডের জন্যে কেটলি আর ট্রলি আসলেই দরকার।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের নায়ক ছেলেটাও হয়তোবা একদিন ফুটানিবাজ হয়ে যাবে। কে বলতে পারে!
১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:২৬
সহ্চর বলেছেন:
আপনার প্রতিটা পোস্টেই এক কথায় কমেন্ট করতে হয় তা হল
দুর্দান্ত।
এর বেশি কিছু বলতে গেলে পুরো গল্প নিয়েই বলতে হবে যা কমেন্ট হিসেবে দৃষ্টি কটু লাগবে।
আবার প্রতি গল্পেই জাস্ট দুর্দান্ত লিখলে মনে করবেন হয়ত না পড়েই কমেন্ট করেছি।
ফাঁপরে পড়ে গেলাম।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি তো লজ্জায় পড়ে গেলাম :!>
ধন্যবাদ! :#>
১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪০
তাশমিয়া বলেছেন: ১ আগুনে বসানো না থাকলে কেটলি ঠান্ডা হয়ে যায়।
২ লেখা সুন্দর হইছে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ১/এটা এক ধরণের বিশেষ কেটলি।
২/থ্যাংকস!
৩/ তোমার লেখা মিস্করি।
১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪০
চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: চমৎকার গল্প!
কিভাবে এত সুন্দর করে গল্প লিখেন?! আমি যে পারিনা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস! সুন্দর গল্প? আমার কাছে তো ভালো লাগে না!
২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৪৭
নীরব 009 বলেছেন: আজ ভাল লাগা রইলো। ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে আস্তেসে। কাল পড়ব
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভসকাল (ঘুম ঘুম চোখে)
২১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:০০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: আমি উজ্জ্বল আলোয় আলোকিত সন্ধ্যার বন্ধ্যারূপ দেখতে পাই।
কিন্তু লজ্জা, হীনমন্যতা এসব পুষে রাখলে হেমন্তের এই জমকালো সন্ধ্যায় ঝুপ করে শীত নেমে আসবে শিকারী পাখির মত। আমি ভয় পাই শীত এবং শিকারী।
এই কথাগুলো ভালো লাগলো সব থেকে। হামা ভাই চিপস শব্দটা বাদ দিয়ে ক্রাকারস কিংবা ক্রিপস শব্দটা আসলে মনে হচ্ছে ভালো হতো। আমার পার্সোনাল দেখা থেকে বললাম। চিপস শব্দটার কারনে প্রথম প্যারাটা একটু অন্যরকম লাগছে আমার কাছে। আশাকরি বুঝতে পারছেন ব্যাপারটা আপনি। তবে এক্ষেত্রে ক্রিপস শব্দটা প্রিফারেবল।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগা অংশটুকু জানানোর জন্যে ধন্যবাদ রিক।
চিপস শব্দটা আমি প্রথমে রাখতে চাই নাই। ওই ক্রিপস বা ক্র্যাকার্সই রাখতে চাইসিলাম। কিন্তু সঠিক শব্দটা মনে আসতেছিলো না।
অসুবিধা নাই, গল্প এডিট হবে।
২২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ছবিটা কহুবই সুন্দর। অনেকক্ষণ তাকাইয়া থাকলাম।
লেখাটার প্রথম অংশ খুবই ভাল লাগছে। সাবলীল। কিন্তু শেষের দিকের গদ্যছন্দ ভাল লাগে নাই। কেমন জানি বেমানান মনে হল। হঠাত ছন্দপরিবর্তনে মধ্যকার ট্রানজিশনাল একটা অংশ থাকলে ভাল হল। একটা ট্রানজিশনাল অংশের অনুপস্থিতি বোধ করছি।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো পর্যবেক্ষণ। গল্পটায় আরো কিছু এডিটের ইচ্ছা আছে।
২৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৫৩
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন হামা ভাই !! +++++++++
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস চয়ন। শুভসকাল।
২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৫৬
বাদ দেন বলেছেন: its always getting better.
এত ভাল হইচে, যে আপনার লগে সুপার শপে যাইতে ইচ্ছা করতেছে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ট্রলিতে কৈরা নিয়া যামুনে
২৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৬
যোগিনী বলেছেন: ছবিটা ভালা পাইছি
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুধু ছবিটা!
২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৭
বৃষ্টিবেস্ট বলেছেন: বুঝলামনা কিসুই, একটু বুঝায় দেননা ভাই, কাহিনীর আসল ঘটনা আর মানে কি ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক প্যাচপুচ মার্কা ঘটনা। না বুঝাই ভালো!
২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৮
পারভীন রহমান বলেছেন: এরকম একটা কেটলি যদি পাওয়া যেত ....
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এরকম কেটলি আমরা চাইলেই বানাতে পারি, আবার চাইলেই ট্রলিবদ্ধ হতে পারি! বেছে নিন!
২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৯
শুভ্রতা বলেছেন: অনেক ভালো লাগা পোষ্ট। না সবকিছু পছন্দ মতো হয়না। শুধু পছন্দ মত হলে এক ঘেয়েমি লাগবে যে ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভ্রতা।
২৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৮
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: অস্থির অস্থির!!
++++
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকু থ্যাংকু!
৩০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৬
ত্রাতুল বলেছেন:
চাপান-ওতর কি বাংলা শব্দ?
ট্রলিতে করে বৈদেশ চলে গেলে কেমন হয়?
মেইড ইন বাংলাদেশ সিলমোহরতো করাই আছে!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: চাপান-ওতর সম্ভবত মিক্সড শব্দ। পশ্চিম বাংলায় ব্যবহৃত হয়। শিলাজিতের একটা গান আর শীর্ষেন্দুর একটা বইয়ে পাইসিলাম।
ট্রলিতে করে সবখানে যাওয়া যায়। জাদুর ট্রলি!
৩১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৫
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: অ সা ধা র ণ হামা ভাই । আর কিছু বলার নাই ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৬
সায়েম মুন বলেছেন:
গপ সপ ভালা লাগছে।
কিন্তু কেটলির চা খাইতে মঞ্চায়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: রাগী কেটলি। কেমন ব্যবহার করে কে জানে!
৩৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫০
নাআমি বলেছেন: উপমা দুটি দারুন লাগল, ট্রলি এবং কেটলি, দুটোরই অপরিহার্যতা অনস্বিকার্য হলেও কেটলিটার ব্যবহার ভালর চেয়ে খারাপ কাজেই বেশী হচ্ছিল, তাই ছুড়ে ফেলে খুব ভাল করেছেন, আর ফেলে দেবার পর আমার ভেতর থেকেই যেন এক স্বস্তির নিঃশ্বাস বেড়িয়ে এল। আর মানচিত্রাকৃতিটা পছন্দ না হবারই কথা, এ যে ভয়ানক নিদর্শন বয়ে বেড়াচ্ছে....
ট্রলিই ভাল, নিজেকে পন্য মনে হলেও ক্ষতি কি ? এট লিস্ট সে তো ভার বহন করে নিয়ে যাচ্ছে কোন এক গন্তব্যে ! তাও আবার আরাম করে নিজের কোলে বসিয়ে !! থাকনা গন্তব্য অজানা। চলার গতিতো শান্তিময় !!
চমৎকার ভিন্নধর্মী উপস্থাপন, ভীষণ ভাল লাগল.....আর প্রচ্ছদ টা কি রাতের পর ভোর বোঝাতে চাইছেন ? যেন ট্রলিতে করে যেতে যেতে ভোর হয়ে এল......?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: কেটলিটাকে আপনার ভালো লাগেনাই? আমার কিন্তু কেটলিটাকেই ভালো লেগেছে বেশি। কারণ তার অনুভূতি সৎ এবং সে তা প্রকাশে দ্বিধা করে না। একসময় না একসময় তো কেটলিকে ছুড়ে ফেলতেই হয়। আমরা যে ট্রলিবদ্ধ নিজেকে বিকিয়ে দেয়া পণ্যজীবনই পছন্দ করি!
ছবি খুঁজেছিলাম ঢালু রাস্তা এবং রাত থাকবে এরকম কিছু লিখে। কম্বিনেশনটা ভালো হয় নি। আমিও আর বেশি খুঁজিনাই। এটাই দিয়ে দিলাম!
৩৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৭
শশী হিমু বলেছেন: লেখাটা আমার কাছে দারুন লাগছে। পড়তেও মজা পাইছি। আনার লেখাগুলা পইড়া মিজা পাই। িরিয়াস হোক আর ফান হোক।
লেখাটা এত বেশি ভালো লাগার কারন আসলে দুইটা। প্রথমত, পুরা লেখাটায় নিজের জীবনের সাথে বেশে কিছু উল্লেখযোগ্য মিল পাইছি। আমিও বন্ধুদের কাছ থেকে অনেকটা আড়ালে থাকি। দেখা হলেও এড়িয়ে যাওয়ার চষ্টা করি যথাসম্ভব। মাঝে মাঝে আমারও তাদেরকে ট্রলিতে চড়াইতে + চড়াইতে (থাপ্রাইতে ) মঞ্চায়!
দ্বিতীয়ত, লেখাটা যেমন দুইটা স্কুল বেলার বন্ধুর মাঝে বর্তমান সম্পর্ক দেখাইছে এইটা ভাবতে ভাবতে আমি কিছু কিছু জায়গায় বাংলাদেশ আর আমাদের তথাকথিত বন্ধু দেশ ভারতের সম্পর্কর মিল খুজেছি। কিছু জায়গায় মিল খুজেও পাইছি।
সবশেষে দিলাম বীজগণিতের খাতা ভরা ধনাত্মক চিহ্ন!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়ায় মজা পাইলাম। দ্বিতীয় টপিকে যেটা বললেন সেটা বেশ ইন্টারেস্টিং। আমি ওসব ভেবে লেখিনাই। কিন্তু গল্পটি আসলে তাই যেমনটা আপনি ভাবছেন, যা আমি লিখছি তা না। আমি চাই আমার গল্প নিয়ে এরকম বহুমাত্রিক চিন্তাভাবনা হোক।
অনেক ধন্যবাদ!
৩৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০০
আশকারি রহমান বলেছেন: হামা ভাইয়ের কাছ থেকে দূরে থাকতে হবে
বলা তো যায় না
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: কেন আমি আবার কী করলাম!
৩৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০০
শামীম হাদী বলেছেন: শুনলাম, ঐদিনের পর মুন্নাও নাকি একটা গল্প লিখছে। নায়কের নাম হাসান
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ তরে কৈছে! তুই গল্পটা পড়বি আগে জানলে নাম পাল্টায়া দিতাম
৩৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৯
নাআমি বলেছেন: বুঝলাম কেটলির অনুভূতি সৎ এবং সে তা প্রকাশে দ্বিধা করে না কিন্তু সে আপনার কাছে এক ক্ষতিকারক হিসেবে ছিল, আপনার বন্ধুর পাশাপাশি সে আপনার ক্ষতিও করতে যাচ্ছিল কারন সে থার্মোডিনামিক্সের সমস্ত সূত্র অগ্রাহ্য করে ওটা সময়ের সাথে সাথে আরো উত্তপ্ত হয়ে উঠে .....
সামান্য কথাতেই ফোঁস করে ওঠে....কিন্তু কোন সলিওশান দেখায় না.....
আমি এমন জিনিস চাই অন্যায়কে প্রতিহত করতে যেটা কিনা আমার কন্ট্রোলে থাকে, যদি বুঝতাম আপনি কেটলিটাকে চাইলেই নিজের মত করে রাখতে/ ব্যবহার করতে পারছেন তাহলে বলতাম ওটা কাছেই থাক.....
এনিওয়ে, একটু বেশী বলে ফেলছি মনে হয়.....আমার চিন্তাধারাটা হয়তো অন্য আন্গিকে যাচ্ছে.....
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু, গল্প সম্পর্কে আমাদের দুজনের ভাবনায় পার্থক্য রয়েছে। এটা নিয়ে আলোচনা করাটা বেশ উপভোগ্য। কেটলির কাজ এখানে কোন সল্যুশন দেয়া না। এটা একটা সিম্বল। আমাদের ক্ষোভ, রাগ, হতাশার, ঈর্ষার। এই কেটলি তাপবিজ্ঞানের সূত্র মানবে না, কারণ এটার সৃষ্টি মানুষের মনে। মানুষের মধ্যে অনেক আগুন থাকে সুপ্ত। কিছু আগুন পুড়িয়ে ছাড়খাড় করে দিতে চায়, কিছু আগুন পরিশূদ্ধ করতে সাহায্য করে। যেমন এখানে পণ্য হওয়াতে তার ঘোর আপত্তি। কিন্তু মানুষ কতক্ষণ আর আগুন জ্বালিয়ে রাখতে পারে! শেষপর্যন্ত যুগের হাওয়ায়, জীবিকার তাগিদে আপোষ করতে হয়, ট্রলিতে করে তুমুল গতিতে ছুটতে হয় ঢালু পথ ধরে। আমাদের এখানে গতিহীনতা, স্থবিরতা মানেই মৃত্য!
৩৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
শশী হিমু বলেছেন:
আপনার জবাব পড়েও আমার ভালো লাগছে।
বাইদা ওয়ে, কিরাম আছে?? জুলি?
ভালো তো?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস!
টানা চব্বিশ ঘন্টা শুইনা টায়ার্ড। বেচারার গলা মনে হয় গেসে গা! তাই একটু রেস্ট দিতাছি!
৩৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
নাবিক হ্যাডক বলেছেন: কেটলির পানি ঠান্ডা হয়ে আসে। আমার বন্ধু ঝলসায় না। সে হাসে। তবে কিছুটা গরম পানি আমার শরীরে পড়ে ফোশকা ফেলে দেয়। আমি দেখি সেই ফোশকাটার আকৃতি অনেকটা আমাদের দেশের মানচিত্রের মতই। আমি কেটলিটা ছুড়ে ফেলে দেই।
এই দুপুরে মাথাটাই আউলা করে দিলেন!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আউলা মাথার বালকদিগকে ভালা পাই
৪০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: বহুদিন পরে মনে হয় আপনের একটা পোষ্ট প্রথম-শেষ পর্যন্ত পড়তে পারলাম হামা ভাই
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু মুক্তাফা
৪১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৯
নাআমি বলেছেন: আপনি যে কথা গুলি লিখেছেন, প্রথম দিকে আমি তাই ভাবছিলাম আর কেটলিকে পছন্দ করছিলাম কিন্তু যখন দেখলাম, আশেপাশের মানুষের মধ্যে ঠিকই ভীতি সঞ্চার করবে। কেটলির মুখটা সেলসম্যানের সামনে রিভলভারের মত করে ধরি, ওরা ভয় পেয়ে আমাকে একটা ট্রলি দিয়ে দেয়। তখন মনে হলো, যে কোন কাজ উদ্ধার করবার জন্য এটাকে ব্যবহার করছেন, এরাতো আর খারাপ মানুষ না, তার মানে কেটলি টা একটা অস্ত্রের মত...যেটা দিয়ে যে কোন অন্যায় ( দোকান থেকে ট্রলি আনাটা তো ভাল কাজ না ) করানো যায়.....আর আপনি বলেছেন, তবে রাজি কীভাবে করতে হবে আমার জানা আছে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইসব ঘটনা, এই যে কেটলির অস্ত্র হয়ে ওঠা, ট্রলি হাইজ্যাক করা, ট্রলিতে করে পথ পাড়ি দেয়া এগুলো সুররিয়্যাল এলিমেন্ট। বাস্তব জীবনে বিপদজনক কাজ, যেগুলো আমরা করতে পারি না, কিন্তু ইচ্ছে করে, সেগুলোর প্রতীকায়ন। এগুলো ইচ্ছাপূরণ না ইচ্ছা করা। দিনশেষে আমরা সকলেই সতর্ক, সাবধানী এবং বুর্জোয়া নাগরিক!
৪২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১০
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: অসাধারণ লাগলো!
বেশ অনেকদিন পর লিখলেন!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! আমার লেখার গড় বিরতি এরকমই! এই মাসে তিনটা গল্প লিখলাম, এটাই বেশি। সাধারণত দুটার বেশি লেখা হয় না।
৪৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১২
আশকারি রহমান বলেছেন: ও হা মা ভাই
আমার কিন্ত গাড়ি -বাড়ি - জব এমনকি বউ ও নাইক্কা
আমার গায়ে গরম পানি ঢালবেন না তো ??
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহাহা! দিনশেষে আমরা সকলেই সতর্ক, সাবধানী এবং বুর্জোয়া নাগরিক।
৪৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬
দূর্যোধন বলেছেন: কি লিখলেন এইডা? মাঝখানের কেটলি নিয়া দারোয়ানরে ধরলেন,দারোয়ান ট্রলি দিয়া দিলো.... তারপর আপনের বন্ধুরে নিয়া রাস্তায় খোশগল্প শুরু করলেন !! কৈ জানি তারটা ছিড়সে... আবার পড়ি
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহ! অনেকদিন পরে কারো তার ছিড়তে পেরে খুবই ভালো বোধ করছি!
গল্প নিয়ে আলোচনা স্বাগতম!
৪৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬
আশকারি রহমান বলেছেন: জী ভাই ।
নিজের প্রাণ সবার আগে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ।
৪৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৬
আশকারি রহমান বলেছেন: আজ থেকে বেশী খাওয়া শুরু করছি
যাতে ট্রলি তে না আটি কিংবা আমি উঠলে ট্রলি ভেংগে যায়
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা!
৪৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩১
দূর্যোধন বলেছেন: তার আমার না, আপনার পোস্টের ছিড়সে।
লেখায় পুজিঁবাদী সমাজের প্রতি ক্ষোভ লক্ষনীয়,কিন্তু হায়,লেখক নিজেই পুজিঁবাদী সমাজের একটা অংশ।অংশ বললে ভুল হবে,উনি দস্তুরমতন ছোটখাট বুর্জোয়াও বটে, চাকরী করেন !!
কিন্তু কেটলী দিয়া কি বুঝাইলেন ? আমাদের বিবেক ? নাকি আমাদের অক্ষম ক্রোধ ? এটার উত্তরটা আলুছনা চালানোর জন্য দর্কার।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প যথাসাধ্য টিউনড রাখার চেষ্টা কর্সি। পয়েন্ট বাই পয়েন্ট বলি,
১/ দুই বন্ধুর হঠাৎ দেখা, তাদের মাঝে আর্থিক ব্যবধান।
২/ ঈর্ষা জাগ্রত হওয়া
৩/ চা খেতে গিয়ে ঈর্ষা এবং ক্ষোভের উদগীরণ (ধরে নিতে হবে কথক বন্ধু একজন রোমান্টিক পুঁজিবাদ বিদ্বেষী, নিঃসঙ্গতাবিলাসী)
৪/সমস্ত নেগেটিভ আবেগের জায়গা নিলো উত্তপ্ত কেটলি
৫/এক পরাবাস্তব জগতে এসবের ইমপ্লিমেন্টেশন হল।
৬/ বন্ধুকে ট্রলিতে আবদ্ধ করে পণ্যবাদী সমাজব্যবস্থার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো হল।
৭/ কিন্তু এই রোমান্টিক কর্পোরেট বিদ্বেষ বেশিক্ষণ থাকলো না। বন্ধুর আমন্ত্রণে সেও নিজেকে বিকিয়ে সচ্ছল জীবনের প্রতি মোহাবিষ্ট হল।
৮/নিভে গেল যাবতীয় আগুন এবং দহন। কেটলির পানি ঠান্ডা হয়ে গেল।
৯/সেও ট্রলিতে উঠে বসল। ঢালু রাস্তায় ট্রলি প্রবল গতিতে চলতে থাকলো। বর্তমান সমাজে গতিই জীবন।
১০/ অতঃপর দিনশেষে আমরা সকলেই সতর্ক, সাবধানী এবং বুর্জোয়া নাগরিক।
৪৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৩
শশী হিমু বলেছেন: ৪৭ নাম্বার কমেন্ট আর কমেন্টের জবাব এ ঝাঝা!
ঘটনা কিলিয়ার পুরাই ফিলিপ্স বাত্তি!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৪৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৩
টুকিঝা বলেছেন: কালকে রাতেই পড়ে প্রিয়তে নিয়েছিলাম, কিন্তু মনটা এত খারাপ ছিল যে কমেন্ট করতে ইচ্ছা হয়নি, আজ আবার আসলাম কিছু বলতে।
আপনার সব গল্প গুলো কি সুন্দর ভাবে নাড়া দিয়ে যায়!!! আপনি আপনার গল্পে Basic Instincts গুলো কি অদ্ভুত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলেন!!! সেজন্য আপনার গল্প গুলো একদম গভীর পর্যন্ত টেনে নিয়ে যায় আমাকে। আপনার সব লেখা এখনও পরা হয়নি তবু শেষের তিনটা পড়েই আমি পুরোদমে আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম।
অনেক গুলো +++++++++++++++
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ টুকিঝা। ভালো থাকবেন।
৫০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৯
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: এত সুন্দর লিখেন কিভাবে !
আমিও একটা ট্রলি আর কেতলি কিনতে চাই। সব শালাকে আগুনে পুড়িয়ে ট্রলি দিয়ে ওপারে পাঠিয়ে দিতে পারলে মন্দ হতো না।
তবে এও অস্বীকার করিনা, এই কর্পোরেট সময়ে পিছনে পড়ে থাকাটা আমারি ব্যার্থতা। এ দায়ভার কি করে এড়াই ?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই দ্বন্দ্বের মধ্যেই তো চলছে আমাদের জীবন! তবে সব ভুলে আমরা সামনেই এগিয়ে যাই। কতকিছু বিসর্জন দিতে হয় তা বোঝার মত অনুভূতিপ্রবণ মনও আমাদের নেই!
৫১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কেটলি!
++
পরে এসে ৪৭ এর উত্তর দেখে যেতে হবে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: :-<
৫২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৩
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: soby sob koya felse! Dhur... :/
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: সবাই যে কেন এত কথা বলে!
৫৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০২
দূর্যোধন বলেছেন: আপনের গল্প বুঝছিই,কিন্তু কেটলী টা নিয়া দারোয়ানকে ভয় দেখানো নিয়াই জানতে চাইতাছিলাম।
নেগেটিভ আবেগ দিয়া দারোয়ানকে ভয় দেখানোর মাজেজা ঠিকঠাক হজম হয় নাই।এই খানে কি দারোয়ান কইতে আমাগোর আমাগো আইনশৃংখলা রক্ষাকর্তা বাহিনী কইছেন ,যারা বুর্জোয়াদের নিরাপত্তা দিতেই ব্যস্ত ?
ব্যাখ্যা কইরা বলায় কষ্ট পাইলাম,আমার লেভেল নিচে নামায়া দিছেন
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে ধুর! ব্যাখ্যা দিলাম সবার জন্যে। নিদৃষ্টভাবে আপনার জন্যে না। আর ঐটাকে আলোচনার একটা অংশ হিসেবেই ধরে নিতে পারেন। দারোয়ান চরিত্র নিয়ে সত্যি আমি বিশেষ কিছু ভাবিনাই। কিন্তু আপনার ব্যাখ্যাটা গল্পকে নতুন মাত্রা দিলো। আমিও এখন এভাবেই ভাবতেসি। প্যাটার্নটা এখন মনে হয় ফুল টিউনড হৈসে
৫৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: যদিও লজ্জিত হওয়াটাই শ্রেয়তর মানসিকতা হিসেবে বিবেচিত হত, কিন্তু লজ্জা, হীনমন্যতা এসব পুষে রাখলে হেমন্তের এই জমকালো সন্ধ্যায় ঝুপ করে শীত নেমে আসবে শিকারী পাখির মত। আমি ভয় পাই শীত এবং শিকারী
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ শীতবিকেল!
৫৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: এক কথায় অসাধারণতম একটি গল্প। পড়ার সময় কিছু পয়েন্ট কপি করেছিলাম, কিন্তু শেষে দেখলাম, আরো আরো অসাধারণ গল্পটি। এখন বলবো না, পরে। আর দেখি আপনি সহ আর কে কী বলে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা!
৫৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫১
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ৪৭-এ আপনার রিপ্লাই দেখালাম। গল্পের একেবারে কিন্তু আরো একটি খুবই গুরুত্তপূর্ণ পয়েন্ট পাএয়া যায়। ''ন্ধুকে ট্রলিতে আবদ্ধ করে পণ্যবাদী সমাজব্যবস্থার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো হল।'' এখানে আমি একমত না। যখন বলবো তখন বলবো। আরেকটি বিষয় গল্ট বহু মাত্রিক, পূ৭জিবাদ ব্যবস্থা হচ্ছে এর কেন্দ্রবিন্দু।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার বিস্তারিত মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। অনেক ধন্যবাদ!
৫৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৯
বিদ্বৎকল্প বলেছেন: গল্পটা পড়লাম। আপনার ব্যাখা জানতে ইচ্ছে করেছিল। পরে ব্যাখাও দেখলাম। এখন ভাল লাগা নিয়ে যাচ্ছি।অনেক ধন্যবাদ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৫৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৬
সানজিদা হোসেন বলেছেন: সুন্দর
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সানজিদা!
৫৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৯
আরিশ ময়ুখ বলেছেন: আজকে গিয়ে শুনলাম আপনার নতুন গল্পের কথা। এসেই পড়লাম। চমৎকার এবং অনেক বেশি বাস্তব। আমরা প্রত্যেকেই কি এমন নাকি জানি না, অনেকেই যে এমন এটা জানি
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস রিশাদ!
৬০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২২
নীরব 009 বলেছেন: অসাধারণ। অনেক বেশি ভাল লেগেছে। দিনে দুই বার বসেছি নেটে কিন্তু পড়তে পারিনি তাই ৩য় বার এসে পড়লাম। কি বলবো এতো ভাব আছে গল্পে যে গল্প পড়ে যে কেউ যে কোন ঘটনার সাথেই মিল খুঁজবে।
ভাল লাগা আবারো রইলো। যদিও একবারের বেশি ভাললাগা বাটন চাপা যায় না
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! মন খারাপের কিছু নাই। আপনার পড়ে ভালো লেগেছে এটা জেনেই আমি খুশী। ভালো থাকবেন।
৬১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৩
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: চাপান-ওতর টার্মটা এসেছে কবিগানের লড়াই থেকে। কবিগানের লড়াইয়ে কবিয়ালরা কথার পিঠে কথা (অর্থাৎ গানের পিঠে গান) দিয়ে লড়াই করে থাকেন। এখানে একজনের গানটা যদি চাপান হয়, তাহলে সেটার জবাবে অপরজন যেটা গাইবেন সেটা হবে ওতর। এটাকে অনেকটা গানের মাধ্যমে তর্কাতর্কি বলা যেতে পারে। বাস্তবক্ষেত্রেও কথার পিঠে কথা বা তর্কযুদ্ধকেই চাপান-ওতর বলা হয়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: গুড ইনফমেশন।
৬২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১০
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: গল্পের থিম ঠিক আছে, এক্সিকিউশন মোটামুটি। মাঝখানে পানি ঢালাঢালির অংশটা প্রথমে একটু উইয়ার্ড লাগছিলো, পরে যাহোক সেটা ঠিক হয়ে গেছে। ওকে ওভারঅল।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওকে। ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্যে।
৬৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯
কাউন্সেলর বলেছেন: সাধারন মানুষ সাধারণত অন্যের কাছে নিজেকে দেবতা সাজিয়ে রাখে।
আপনি সাধারনের উর্দ্ধে।
অসাধারণ, অসাধারণ, অসাধারণ!!!!!!!!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি আবার কী কর্লাম!
৬৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৯
গাজী খায়রুল হাসান বলেছেন: বরাবরের মতই ফাটিয়ে দিয়েছেন ।উপরের সবার সব গুলো মন্তব্যই আমার মন্তব্য।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো খারাপ মিলায়ে ম্যালা কথা কৈসেন। রিপ্লাইগুলাও দেইখা লন!
৬৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২১
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প। তবে বাস্তবে এমন কখন ঘটার সুযোগ আছে কিনা জানি না
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! বাস্তবের শৃঙ্খল ভাংতেই তো পরাবাস্তব!
৬৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৩
ডাঃ মাহবুব গাউস বলেছেন: ++++ আমি আপনের লেখার ভক্ত, এটা জানিয়ে রাখলাম
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার ব্লগে স্বাগতম!
৬৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
তাসবির বলেছেন: সবকিছু পছন্দ মত না হলেও আপনার লেখা পছন্দ মত হয়েছে ( আবারো !)
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস তাসবির! আপনাকে অনেকদিন পর দেখে ভালো লাগলো।
৬৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৫
শায়মা বলেছেন: আবারও গেছি।
অনেক মন দিয়ে পড়লাম।
ট্রলী কেটলী বন্ধু সব মিলিয়ে বাংলাদেশের মানচিত্র!!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: মন দিয়ে পড়সেন আপ্নি তো দেখি অনেক ভালো ছাত্রী
৬৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৮
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
দূর্যোধন এর মন্তব্য ও এর উত্তরে আপনি যা বলেছেন
তাতে অনেকটা বুঝতে পেরেছি ।
আর এও বুঝতে পারছি আপনার লেখার আঙ্গিক পরিবর্তিত হচ্ছে ।
আপনি সব সময়ই ভাল লেখেন ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে নিয়মিত পাঠের জন্যে। ভালো থাকবেন।
৭০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:০১
যাদুকর... বলেছেন: শক্তিশালী লেখনীতে আমাদের আটপৗঢ়ে জীবনের অনেক খুঁটিনাটি।
অনেক ভালোলাগা জানবেন...
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত্রি যাদুকর। আপনি অনেকদিন ব্লগে লেখেন না...
৭১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৩৭
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
অসাধারন।
প্রধান চরিত্রটি কেটলি হয়েই থাকুক না
নল দিয়ে ফোস ফোস করে বেড় হোক জলন্ত লাভা
কি দরকার তার ট্রলিতে ওঠার ? যারা উঠবার তারা তো উঠছে উঠবেই।
ভিন্ন থাকুক না কেটলির চালক।
ঢালু পথ আরামদায়ক হলেও ওটা নিম্নগামী,উঁচু সমতলটা যে অনেক শান্তির।
শুভকামনা প্রিয় ব্লগার .........
অ:ট: সুপার শপ নিয়ে জিসানের একটি অপ্রকাশিত লেখা (অখাদ্য) আছে
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জিসান ভাই। প্রধান চরিত্র কেটলি চাইলেই কী হতে পারে, বাস্তব জীবনে! অথবা আমরাই কী চাই তা!
সুপারশপ নিয়ে কি লিক্সিলেন পর্তাম্চাই।
৭২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৫
কি নাম দিব বলেছেন: দারুণ লাগলো
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকু কিনাদি! অনেকদিন পর।
৭৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৯
অদৃশ্য বলেছেন: হাসান ভাই......
বেশ ভালো লাগলো....
শুভকামনা অনেক.......
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। শুভবিকাল।
৭৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২০
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: ট্রলি ভেঙে ফেল্লেই হয়। পন্য আর হতে হবেনা। কেটলি না নিয়া পুরা চুলাটা নিয়া আসেন তারপর ট্রলিটা পুড়ায় দেন। এইটাই ভাল হয়।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: সবাই তো পণ্য হতেই চায়, পণ্য সৃষ্টি করতে চায়, ট্রলি লাগবে না?। ট্রলি ভাঙবে কেন! কেটলির ক্ষমতা খুবই সীমিত, তার ওই ফোঁসফাঁসই সম্পদ! সৃজনশীলতা আর অনুভূতিপ্রবণ মন কেটলির ধোঁয়া দিয়ে বেরিয়ে যায়!
৭৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৬
মাশফিক হক বলেছেন: বরাবরের মত হাসান মাহবুবীয়.. অাছেন কেমন ভাইসাব?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস মাশফিক। আমি ভালো আছি। আপনাকে তো দেখাই যায় না!
৭৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩০
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: দিনশেষে আমরা সকলেই সতর্ক, সাবধানী এবং বুর্জোয়া নাগরিক!
তারপরও কখনো খুব ভিতরে কেটলিটা ফোসফাস করে উঠে। খুব অস্বস্তি আর অসহায় লাগে তখন!
অটঃ ঈশ্বর আর স্ত্রীর মধ্যে ঠিক লিঙ্ক আপ করতে পারলাম না।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: সে আবারও অতি উৎসাহের সাথে তার সাফল্যগাঁথা বয়ান করতে থাকে, তাবলীগের হুজুররা যেমন কাউকে পেলেই ধর্মের মহিমা বয়ান করা শুরু করে। এখানে একটা মজার ব্যাপার লক্ষ্য করা যায়। ওদের কথার বিষয়বস্ত ধর্ম এবং ঈশ্বর, আর এর টাকা এবং স্ত্রী
এখানে আসলে ধর্ম এবং টাকা এ দুটোই লিংকড করা যায় কেবল। স্ত্রী ঈশ্বর না, অন্তত এই গল্পের পরিপ্রেক্ষিতে। তবে এইভাবে ভাবতে পারো, লোক্টা খুবই স্ত্রৈণ টাইপ, স্ত্রী যা বলে সেই অনুযায়ী চলে। অবশ্য এরকম কোনকিছুর উল্লেখ গল্পে নাই। তবে ধরে নিতে হবে যে তাদের কথোপকথনে এরকম কিছু ছিলো। ধরে নেয়াই যায় যেহেতু কথোপকথন পুরোটা উল্লেখ করা হয়নাই, বিষয়বস্তু বলা হৈসে শুধু!
৭৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৮
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
ঈর্ষা, ক্ষোভ, দ্রোহ চলতে চলতে বিপ্লবের শেষ আশাটাও শেষ পর্যন্ত এভাবে মেরে দিলেন কেন...?
নিজেকে কি সবাই পন্য বানায় শেষ পর্যন্ত! আমি কনফিউজড্...
তবে একদিন একটা প্রজন্ম আসবে যারা বিপ্লবের প্রয়োজনে কখনই কোন ছাগ দিবেনা এবং পন্য হবেনা... আশায় হয় আশার বসতি...
কেমনাছেন?
দিনগুলো কেমন পানসে হযে যাচ্ছে....
২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো আছি। নিজেকে সবাই পণ্য বানায় না, সবার অনূভুতিবোধ বিকৃত বা বিক্রীত হয় না, তবে আমার লেখার টপিকই তো সবসময় নেগেটিভ। কী আর করা!
আপনার আশাবাদের জয় হোক। অনেক ধন্যবাদ। সুপ্রভাত।
৭৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩১
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
*ছাড়
২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহাহা!
৭৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:১১
বিতর্কিত উন্মাদ মানব বলেছেন: হামা ভাই আর যাই করেন ট্রলিতে উইঠেন না। গপ্প চ্রম হইসে
২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: উঠোবো না। দেখা যাক! থ্যাংকস।
৮০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:৫৯
অন্যআমি বলেছেন: উত্তরআধুনিকতা-টা ধরে রাখা গেলনা। অগত্যা আধুনিকতায় প্রত্যাবর্তন।
ভাল লাগল না। সেই তো যেই লাউ সেই কদুই রইল।
বোধকরি, ছোট আঙ্গুলে বড় কথা লিখে ফেললাম। যাকগে!
আপনার যে ক'টা লেখা পড়েছি সবগুলোই দীর্ঘশ্বাসের কথা বলে। আপনার বুঝি অনেক যন্ত্রনা?? (ক্ষমা করবেন, আমার আবার লেখা পড়ে ব্যক্তি লেখক সম্পর্কে মনে প্রশ্ন জাগার একটা বাজে প্রবণতা আছে।)
শুভকামনা...
২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছোট আঙ্গুল বড় আঙ্গুল আবার কী! আপনার মতামতের জন্যে ধন্যবাদ।
৮১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২১
রাজসোহান বলেছেন: পাসওয়ার্ড জনিত সমস্যার কারণে বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা জানাতে দেরী হলো
আরো বিকট বিকট গফ উপহার দিতে থাকুন
২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই! থেংকু।
৮২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫০
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: েতলিরে রাখতে হইলে ট্রলিরে ভাংতেই হবে।
২টা একসাথে রাখতে দিবনা।
এখন আপনি বুঝেন কোনটা রাখবেন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি বুঝি না কনফিউজড
৮৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৪
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: ও বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু
৮৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৩
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: রাতে বেশ অনেকটা সময় নেটে থাকতে হয়। ব্লগে আসি না জানি আসলে আপনাদের মিস করব। ব্লগ পড়তে হবে।
কাজ হবে না আর।সময় নষ্ট হবে!!!!!!!!!!!!
অনেক বদলে যাচ্ছি। তবে একটা কথা সত্যি বলি আপনি বদলান নি। সেই মুগ্ধতা যা প্রথম ছিল এখনও রয়েছে আপনার লেখায়।
শুভকামনা প্রিয় হামা ভাই।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইভাবে এই মাঝরাতে আবেগী করে দেয়া ঠিক্না ঠিক্না! মাঝরাতে এম্নিই আবেগের পারদ অনেক উঁচুতে থাকে।
খুব ভালো থাইকেন!
৮৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৮
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: চমৎকার হয়েছে গল্পটা। অনেক ভাবনার খোরাক দেয়।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! ভালো লাগলো জেনে।
৮৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২
saifulchowdury বলেছেন: অনেক দিন পর হৈমন্তির গল্প টা মনে পড়ল
৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: হৈমন্তি! হু, ভাবলে সূক্ষ্ণ মিল পাওয়া যেতে পারে, তবে আঙ্গিক এবং প্রকাশভঙ্গি সম্পূর্ণই আলাদা দুটোর। একটু অবাকই হলাম।
ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৮৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯
রাজামশাই বলেছেন: হুক্কা খাইতে মনে চাইতেছে
৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কোন ব্র্যান্ডের? এখন ব্র্যান্ডিংয়ের যুগ। হুহু!
৮৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৮
নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: আমার হাসি পাইতেসে।
গল্প ভাল লেগেছে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাসি পাওয়ার মত কী হল এখানে!
ধন্যবাদ!
৮৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৫৬
নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: sarcasm
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহ আচ্ছা! থ্যাংকস!
৯০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩৭
সাগর রহমান বলেছেন: আচ্ছা এ গল্পটা পড়ার আগে হানিফ রাশেদীনের গল্প ব্যবচ্ছেদ পড়া হয়ে গেছে।
ব্যবচ্ছেদ পড়ার পর গল্প পাঠের অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম মানতেই হবে।।
এই সব খুব সুন্দর দেখে অনেক খুব অসুন্দর ভুলে থাকি।।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: মন ভালো করা কমেন্টের জন্যে আপনাকে এক প্যাকেট তেহারি!
৯১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০
সাগর রহমান বলেছেন: ভাই, প্রায় ৫ বছর প্যাকেট ভরা তেহারী খাইনা, কি লোভ দেখাইলেন বলেন দেখি, ধুর।
বাই দ্যা ওয়ে, নীলক্ষেতেরটা নাকি ?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: না, গ্রিনরোডের একটা দোকানের। ঐটা তেহারির জন্যে স্পেশাল! সাক্ষাত হৈলে খাওয়াবো।
৯২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৩
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: সত্যি দারুন হামা ভাই। রিভিউও পড়ে আসলাম। আপনার প্রথম বই বের হলে আমাকে অটোগ্রাফ সহ একটা বই দিয়েন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার বই! অটোগ্রাফ! লজ্জা পাইলাম ভাই :!>
৯৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৮
কাউন্সেলর বলেছেন: মানুষ সাধারণত নিজেকে নায়ক বানায়, আপনি নিজেকে বানালেন খলনায়ক! বেশ!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমরা সবাই কোন না কোনভাবে খলনায়ক।
৯৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৫
জুন বলেছেন: গল্পটা বাস্তবধর্মী। এমনটি হয়ে যায় মানুষ অবস্থার পরিবর্তনের সাথে সাথে। কিন্ত কেটলী থেরাপীটা একটু ভয়ংকর হয়ে গেলো মনে হয়। যদি পুড়ে যেতো।
+
চাপান উতোর শব্দটা মনে হয় কবির লড়াইতে বা গানে ব্যবহার হতো। এক পক্ষ আরেক পক্ষকে চেপে ধরা বা জবাব দেয়াএই টাইপের কিছু । শিউর না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জুন।
চাপান ওতর শব্দটার অর্থ সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়েছে বোধ হয়। শিলাজিতের একটা গান ছিলো এই নামে। ওখানে শব্দটার মিনিং গল্পে যা বুঝাতে চেয়েছি সেরকমই লেগেছিলো।
শুভসন্ধ্যা!
৯৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২২
সোমহেপি বলেছেন: অ বেশি তো লেকতে পারেন নাই মাত্র দুইটা
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভ্যানভ্যান কৈরেন্না মিজাজ খারাপ
৯৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩০
লেডি বার্ড বলেছেন: ট্রলি বন্ধি হওনের সংখ্যাই বেশী কেটলিরা কম।
থামস্আপ বস।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু ভালো পোকা!
৯৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মুনতা বলেছেন: ভাল্লাগছে। এধরনের অভিজ্ঞতা কম বেশি সবার আছে। আমি একটা সরকারি ভার্সিটিতে পড়ালেখা করতেছি,সেশন জটে আটকে গেছি। আমার এক ফ্রেন্ড একটা পিচ্চি প্রাইভেটে পড়তেছে,প্রায় বের হওয়ার পথে।
দেখা হইলেই খোঁচা মারে-কি রে,আর কত পড়বি?আমরা তো বাইর হৈয়া যাইতেছি......
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শেষমেষ সবার গন্তব্য একই!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৯
বেঈমান আমি বলেছেন: আগে কন আপনার কি আরেকটা নিক আছে?