![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাবধান!!!
ফেতরা টাকা দিয়ে দিলে তা আদায় হবেনা, ফেতরা দিতে হবে খাদ্যদ্রব্য দিয়ে
=========================
পৃথিবীতে এমন একটি সহিহ হাদিস নেই যেখানে রাসুল্লাহ(সা) বলেছেন টাকা দিয়ে ফেতরা দিতে। কেউ যদি খাদ্যদ্রব্য ছাড়া টাকা দিয়ে ফেতরা দেয়,তাহলে তার ফেতরা তো আদায় হবেই না বরং সে বেদাত করার কারনে কঠিন গুনাহগার হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে ফেতরার টাকা নির্ধারণ করে দেয় যা সরাসরি রাসুল্লাহ(সা) এর নির্দেশের বিরুদ্বে।কারন রাসুল্লাহ(সা) বলেছেন খাদ্যদ্রব্য দিয়ে ফেতরা দিতে।
শুধুমাত্র সহিহ বুখারিতেই টানা ১০ টি সহিহ হাদিস আছে যেখানে রাসুল্লাহ (সা) খাদ্যদ্রব্য দিয়ে ফেতরা দিতে বলেছেন।
উমর(রা) থেকে বর্নিত,, প্রত্যেক গোলাম, আযাদ, পুরুষ, নারী, প্রাপ্ত বয়স্ক, অপ্রাপ্ত বয়স্ক মুসলিমের উপর আল্লাহর রাসুল(সা) সদকাতুল ফেতরা হিসেবে খাদ্যদ্রব্য অথবা খেজুর অথবা যব অথবা কিসমিস অথবা পনির এক 'সা (প্রায় তিন কেজি) পরিমান আদায় করা ফরয করেছেন এবং লোকজনের ঈদের সালাতে বের হবার পূর্বেই তা আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন
(সহিহ বুখারি: ১৫০৩-১৫১২
উপরোক্ত হাদিসে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে রাসুল্লাহ(সা) খাদ্যদ্রব্য দিয়ে ফেতরা আদায় করা ফরয করে দিয়েছেন। তাহলে কেন আমরা এলেমহিন জুব্বাওয়ালাদের কথা শুনে টাকা দিয়ে ফেতরা আদায়ের মাধ্যমে রাসুল্লাহ(সা) এর বিরুদ্বে যাব???
সুতারং টাকা দিয়ে ফেতরা আদায় বন্ধ করুন,
খাদ্যদ্রব্য দিয়ে ফেতরা দিয়ে রাসুল্লাহ(সা) এর নির্দেশ পালন করুন এবং আপনার ফেতরা আদায় নিশ্চিত করুন।
নিজে জানুন এবং অন্যকে জানানোর সুযোগ করে দিন
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আগে জানতাম না।কখনো এমনটা ভেবেও দেখিনি।
খুব শিগ্রি আরো অধিক জানার চেষ্টা করছি।
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
ওবায়দুল বলেছেন: এত বছর ধরে যারা টাকা দিয়ে ফিতরা দিচ্ছেন তাদের তাহলে ফিতরা আদায় হয়নি!!!
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটা নিয়ে দুই পক্ষেই মতামত আছে। তবে টাকা দিলে কঠিন গুনাহগার হবে - এ ধরনের উপসংহারে যাওয়া ঠিক হবে না। আল্লাহই ভালো জানেন।
ইসলামিক স্কলাররা মত দিয়েছেন -
১. ঐসময় আরবের অনেক খাদ্যদ্রব্য (হাদীসে উল্লেখিত) অনেক দেশেরই মূলধারার খাবার নয়। তাঁরা মত দিয়েছেন স্থান বিবেচনা করে সেখানকার প্রচলিত প্রধান খাদ্যদ্রব্যকেও ফিতরা হিসেবে দেয়া যেতে পারে।
২. ফিতরার মূল উদ্দেশ্য যেহেতু গরীবের ঈদের আনন্দ স্বচ্ছলদের মতই উপভোগ করা সেহেতু টাকা দিলে সেই উদ্দেশ্যও পূরণ হয়ে যায়।
৩. কেউ যদি সঠিক সুন্নাহ আদায়ের জন্য হাদীসে বর্ণিত খাদ্যদ্রব্য ওজন করে বাজার থেকে ক্রয় করে আবার গরীবকে দিতে চায় তাহলে কোন বাধা নেই। তবে সে ক্ষেত্রে এটা আবার 'লোক দেখানো' এবং যাকে দেয়া হচ্ছে তার কতটুকু উপকারে আসবে সেই বিবেচনাতেও আনতে হবে। কারণ, টাকা দিলে তূলনামূলকভাবে গরীবের বেশী কাজে লাগবে।
৪. ইসলাম সহজ দ্বীন। জটিল / কষ্টসাধ্য কিছু চাপিয়ে দেয়া হয় না।
৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৮
ইমদাদুল্লাহ বলেছেন: মনে হয় একই বলা হয়ে অল্প বিদ্যা ভয়ংকর
৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১১
নতুন বলেছেন: পৃথিবীতে এমন একটি সহিহ হাদিস নেই যেখানে রাসুল্লাহ(সা) বলেছেন টাকা দিয়ে ফেতরা দিতে।
সহী হাদিসে কোথাও কম্পিউটারে ইন্টানেট ব্যবহার করে ব্লগ লেখার কথাও কোথাও বলা নাই। তাই সেটা ভুল/বাতিল/বেদাত বলে বন্ধ কর উচিত?
ছবি তোলা হারাম বলে হাদিস আছে।<<< ছবি না তুলে হজ্জে যাবেন কিভাবে??
ফেতরা হিসেবে খাদ্যদ্রব্য অথবা খেজুর অথবা যব অথবা কিসমিস অথবা পনির এক 'সা (প্রায় তিন কেজি) পরিমান আদায় করা ফরয করেছেন
খেজুর/কিসমিস/পনির তিন কেজি করে দিলে আমাদের দেশের মানুষের কি হবে? এটা আমাদের দেশের দরকারী খাদ্য না।
কেন সারা বিশ্বের মুসলিম স্কলারা টাকায় ফেতরা দেওয়াতে সম্মত হয়েছে এই নিয়ে একটু পড়াশুনা করুন। তারপরে কমেন্ট করুন। প্লিজ।
৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২২
কাজু বলেছেন: Click This Link
৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২১
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: দুঃখিত ভাই আপনাকে কস্ট দেওয়ার জন্য। আপনি আমার মন্তব্য মুছে দেওয়ার পর বুঝলাম আপনাকে আমি কস্ট দিয়েছি আপনার মতের সমর্থনে মন্তব্য না করে। আমি জানলে আপনার পোস্টে মন্তব্য করতাম না। ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৯
হারুনর রশিদ কায়সার বলেছেন: শ্রদ্ধেয়
এই পোষ্টটি অনেক ভালো লেগেছে । অনেক ধন্যবাদ । আশা করি এই রকম পোস্ট আপনার কাছ থেকে আরো পাবো । জনপ্রিয় নিউজ সাইট http://www.onn24.com এ আমি চিফ রিপোর্টার হিসেবে দায়িত্বরত । আমাকে আপনার লিখাগুলো পাঠাবেন । আমি তা প্রকাশনার ব্যাবস্থা করবো । আমার ইমেইলঃ- [email protected]