নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজনৈতিক ক্যাচালমুক্ত

যে কেউ সৎপথে চলে, তারা নিজের মঙ্গলের জন্যেই সৎ পথে চলে। আর যে পথভ্রষ্ট হয়, তারা নিজের অমঙ্গলের জন্যেই পথ ভ্রষ্ট হয়। কেউ অপরের বোঝা বহন করবে না। কোন রাসূল না পাঠানো পর্যন্ত আমি কাউকেই শাস্তি দান করি না। সুরাঃ বনী ইসরাইল আয়াতঃ ১৫

পরিবেশক

মানুষ যেভাবে কল্যাণ কামনা করে, সেভাবেই অকল্যাণ কামনা করে। মানুষ তো খুবই দ্রুততা প্রিয়। সুরাঃ বনী ইসরাইল, আয়াতঃ ১১

পরিবেশক › বিস্তারিত পোস্টঃ

টেম্পলার এবং ফ্রীম্যাসন by হারুন ইয়াহিয়া (৫ম কিস্তি)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

১ম কিস্তি

২য় কিস্তি

৩য় কিস্তি

৪র্থ কিস্তি

১১২৭ সালে সেন্ট বারনার্ডের সাথে দুজন টেম্পলারের সাক্ষাৎ মোড় ঘোরানো ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই সাক্ষাতের সময় টেম্পলারগণ পোপ এবং ভ্যাটিকানের অন্যান্যদেরকে তাদের সংঘের সাধারণ নিয়মাদির বিষয়ে সম্যক ধারণা দেয় যদিও তাতে বেশীরভাগই সন্তুষ্ট ছিল না। এমতাবস্থায় সেন্ট বারনার্ড টেম্পলারদের পক্ষালম্বন করেন এবং বুঝানোর চেষ্টা করেন যে চার্চের বর্তমান নিয়মাদি কিঞ্চিৎ পরিবর্তন পরিবর্ধন করলে তা খ্রিষ্টান মতবাদের সাথে আরও অধিকভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। এর পরপরই সেন্ট বারনার্ড নিজ সিস্টারসিয়ান সংঘের (Cistercian Order) নিয়ম কানুনের উপর ভিত্তি করে একটি বই রচনা করে যার নাম “The New Templars’ Rule” এবং ঘোষণা করে যে টেম্পলারদের নৈতিক প্রশিক্ষণের দায়িত্ব তার। এভাবেই শুধুমাত্র পোপের কাছে জবাবদিহিতার করতে হবে এই সুযোগের মাধ্যমে তারা তাদের পথের সব বাধা থেকে মুক্তি লাভ করে। এছাড়াও একমাত্র পোপ ছাড়া অন্য কারো তাদেরকে কোন প্রকার শাস্তিবিধান এবং কোন কাজের ফরমায়েশ করার অধিকার ছিল না। সেন্ট বারনার্ড বিশ্বাস করত যে এই ধরণের সুযোগ সুবিধা প্রদান এবং সেগুলোর প্রয়োগ চার্চকে আরও শক্তিশালী করবে কিন্তু এটা সম্পর্কে অজ্ঞ ছিলো যে তার এই কাজ এক ভয়াবহ আগামীর সুচনা করবে।





চার্চের পূর্ণ সহযোগিতা



খ্রিষ্টান মতবাদ মহান আল্লাহ্‌ প্রেরিত ধর্ম যাতে আল্লাহ্‌র বানী উপস্থিত আছে যদিও তা কালক্রমে বিকৃত হয়ে গেছে। খ্রিষ্টধর্মের নিউ টেস্টামেন্টে শান্তিপ্রিয়তার কথা বারবার বলা হয়েছে কিন্তু খ্রিষ্টধর্মের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় যে সময়ে সময়ে তারা ধর্মের নামে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে। এর অন্যতম এক কারণ ছিল চার্চের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার যুদ্ধ, যা চার্চকে অগণিত রাজনৈতিক খেলায় টেনে এনেছে। ফলশ্রুতিতে চার্চ তার মূল উদ্দেশ্য থেকে অনেক দূরে সরে যায়। এই সময়ে চার্চ ইউরোপের মুকুটধারীদের উপর প্রভাব বিস্তারকেই তাদের অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচনা করে এবং এভাবে এক দীর্ঘমেয়াদী পরিবর্তনের সুচনা করে।



এ সব কিছুর সুচনা হয় পোপ সপ্তম গ্রেগরীর (Gregory VII) হাত ধরে, যে এই ঘোষণা দেয় যে চার্চকে রক্ষার প্রয়োজনে সশস্ত্র শক্তি প্রয়োগ করা বৈধ। চার্চই সকল ক্ষমতার শীর্ষে অবস্থান করবে এই বিষয়টিকে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পোপ গ্রেগরী কথিত গ্রেগরীয়ান আন্দোলন শুরু করে এবং তৎকালীন প্রভাবশালী শাসকদের সাথে ক্ষমতার দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়ে পড়ে। তার গ্রহন করা নীতিগুলো ব্যাপকভাবে গৃহীত এবং পালিত হয়। যদিও এই প্রক্রিয়া ভ্যাটিকানের ক্ষমতা বৃদ্ধির নিয়ামক হিসেবে কাজ করছিল কিন্তু তার ফলে অনেক শাসক এবং সাধারণ মানুষ চার্চের বিরোধীতে পরিণিত হয়।



পোপ আরবান ২য় (Urban II) পরবর্তীতে গ্রেগরীর শক্তি প্রয়োগের রাজনৈতিক দর্শনকে এগিয়ে নিয়ে যায় এবং তার তত্ত্বের সাথে একমতপোষণ করে যা সংক্ষেপে বলা যায় “ ধর্মের জন্য যুদ্ধের ক্ষেত্রে সহিংসতা বৈধ” যা অতি অবশ্যই খ্রিষ্টানধর্মের মূলনীতি বিরুদ্ধ। এভাবেই প্রথম ক্রুসেডের কথিত ধর্মীয় বৈধতা দেয়া হয়। সেন্ট বারনার্ড তার জীবদ্দশায় এই নীতিগুলোর প্রতি জোরালো সমর্থন দেয়, যদিও তা খ্রিষ্টানধর্মের নীতিবিরোধী ছিল। সেন্ট বারনার্ড এই ভুলকে চূড়ান্তরুপ দেয় এই কথা বলে যে, “যখন খ্রিষ্টের কোন নাইট কোন মানুষকে তার অপকর্মের জন্য হত্যা করে, বস্তুত তা মানুষ হত্যা না বরং সেটা হোলো শয়তানকে নির্বাসিত করা।”



প্রথম ক্রুসেডের পর নাইটদের সর্বপ্রথম সংঘ the Hospitallers order প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে চার্চ তৎপর হয়ে উঠে। শুরুর দিকে এই সংঘ পবিত্রভুমিতে আসা তীর্থযাত্রীদের সহযোগিতা এবং অসুস্থদের সেবা দেওয়ার দায়িত্ব হাতে নেয়। এরপরও চার্চের ভিতর কিছু ক্ষমতালোভী গোষ্ঠী এতে সন্তুষ্ট ছিল না, তাদের চাহিদা ছিল আরও বেশী। চার্চের অধীনে যে সকল সৈন্যদল ছিল তাদের মূলত নাইটরা নিয়ন্ত্রণ করত ফলে সমসাময়িক ইউরোপিয়ান শাসকদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতো। এভাবেই তারা চার্চের কতৃত্ত নিজেদের কুক্ষিগত ধনসম্পদ রক্ষার্থে ব্যবহার করত। এটা করতে গিয়ে তারা অস্ত্রের বলে খৃষ্টধর্ম প্রচার করত। এছাড়াও এইসব কাজের ফলে পবিত্র ভুমির উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ সুসংহত ছিল এবং সম্রাজ্যবাদ ছড়াতে সুবিধা হচ্ছিল। নেতৃত্বস্থানীয় যাজকদের একটি দল তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য এক শক্তিশালী সৈন্যবাহিনী গড়ে তোলার জন্য এই ভুলধারণাগুলো লালন করছিল। এই সময়ে দৃশ্যপটে টেম্পলারদের আগমন ঘটে এবং তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পুরন করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করে। এসব থেকে একটি বিষয় বোঝা যায় বারনার্ডের সাথে নাইটদের সাক্ষাৎ তাদের সুদূরপ্রসারী কৌশলের একটি অংশ ছিল। তারা জানত একমাত্র বারনার্ডের পক্ষেই তাদেরকে সকল সুযোগ দেওয়া সম্ভব ছিল, তাই এই লক্ষ্যে তারা তাকে পারস্পারিক সাহায্যের প্রস্তাব দেয়। সেন্ট বারনার্ডেরও চার্চের স্বার্থ সমুন্নত রাখার জন্য কিছু লক্ষ্য এবং পরিকল্পনা ছিল।



অভিজাত সম্প্রদায়ের সাথে সম্পর্ক এবং সূক্ষ্ম রাজনৈতিক জ্ঞানের কারণে সেন্ট বারনার্ড তার যুবা বয়স থেকেই গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিল। সে তার এই প্রভাব চতুরতার সাথে ব্যবহার করে তার সবচেয়ে অনুগতকে পোপ পদে নির্বাচিত করেছিল।



বারনার্ড এই বিষয়ে সম্যক অবগত ছিল যে একজন যাজকে জন্য সৈন্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করা কতটা কঠিন। আসলে এটা করা তাদের জন্য দরকারও নেই। তার মতে যেসকল সৈন্য পবিত্রভূমিতে দায়িত্ব পালন করেছে তাদেরকে চার্চের মতবাদে দীক্ষিত করা তুলনামূলকভাবে সহজ এবং একটা ভালো পরিকল্পনা। তারপরও এতে সে একটা সমস্যা দেখছিল যে, এদের মত নির্দয়, বর্বর, অজ্ঞ যুদ্ধপ্রিয় মানুষদেরকে কিভাবে অনুগত নাইটে রূপান্তর করা যায়। এরপরও সে বিশ্বাস করতে শুরু করে যে কিছু কৌশল (যেমন বিভিন্ন ধরণের ছাড় ও সাহায্যের মোড়কে ঘুষ) প্রয়োগ করে এই সকল অশিক্ষিত লোকগুলোকে বশ এবং নিয়ন্ত্রণ করা যাবে, যা পরবর্তীতে এক ভয়াবহ ভুল হিসেবে প্রমাণিত হয়েছিল।



শুরু থেকেই টেম্পলাররা বারনার্ডের পরিকল্পনামাফিক কাজ করছিল এবং টেম্পলাররাও তার উপর নির্ভর করে তাদের পরিকল্পনা এগিয়ে নিচ্ছিল। বারনার্ড প্রথমত টেম্পলার এবং তারপর তাদের নাইটদের মাধ্যমে চার্চের জন্য এক সৈন্যবাহিনী গড়ে তোলার পরিকল্পনা করে। বারনার্ড যখন এই পরিকল্পনা করছিল তখন টেম্পলাররা যারা ধর্মীয় নৈতিকতা থেকে অনেক দূরে সরে গিয়েছিল তারা বারনার্ডের কল্যাণে সকল ধরণের সুবিধা পাওয়ার তোড়জোড় করছিল। তাদের এই পারস্পরিক সম্পর্কের ফলস্বরূপ সংঘের সদস্যরা আপাত ধার্মিকভাব দেখাত এবং চার্চ তাদেরকে সব সুযোগ সুবিধা দিত। এছাড়াও টেম্পলারদের অসৎ উদ্দেশ্য সামনে চলে আসায় ১৩০৭ সালে যখন তাদেরকে শাস্তিস্বরূপ নির্বাসিত করার পরিকল্পনা করা হল তখন চার্চের এক বিশেষ গোষ্ঠীর অব্যাহত প্ররোচনায় তাদেরকে খালাস দেওয়া হয় এবং নির্বাসন থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নবীউল করিম বলেছেন: আপনার লেখাগুলো আমি পড়ছি ধারাবাহিক ভাবে, কিন্তু সুত্রের বড় অভাব! আপনি নিশ্চয়ই মানেন ইতিহাস যখন আপনি বলছেন বা লেখছেন বা তুলে আনছেন, তখন সেখানে সূত্র অপরিহার্য!

কিছু মনে করবেন না ইতিহাস লেখছেন বলেই বলছি “ ইতিহাস লেখা হয় জয়ী দলের পরিচালনায়”!

সুতরাং অনুগ্রহ করে সূত্র উল্লেখ করেন এবং যথাসম্ভব নিরপেক্ষ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

পরিবেশক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য। আসলে আমি নিজের কোন গবেষণা থেকে এই বিষয়ে লিখছি না। আমি প্রখ্যাত তুর্কি লেখক হারুন ইয়াহিয়া ওরফে আদনান ওকটার এর লিখিত বইয়ের অনুবাদ করছি মাত্র। তার বইয়ের শেষভাগে এ সম্পর্কিত সুত্র গুলো দেওয়া আছে। আপনার অবগতির জন্য সেই তালিকাটা নিচে দিলাম।

1. World Book Encyclopedia, “Crusades,”
Contributor: Donald E. Queller, Ph.D., Prof.
of History, Univ. of Illinois, Urbana-
Champaign, World Books, Inc., 1998.
2. C.G. Addison, Robert Macoy, The Knights
Templars and the Complete History of
Masonic Knighthood, Kessinger Publishing,
1874, p. 154.
3. Evelyn Lord, The Knights Templar in
Britain, Pearson Education Limited, 2002, p.
7.
4. Alan Butler-Stephen Dafoe, The Templar
Continuum, Templar Books, Belleville-
Ontario, 1999, p. 55.
5. Malcolm Barber, The New Knighthood,
Cambridge University Press, 1994, p. 232.
6. C.G. Addison, Robert Macoy, The Knights
Templars and the Complete History of
Masonic Knighthood, Kessinger Publishing,
1874, p. 488.
7. Malcolm Barber, The New Knighthood,
Cambridge University Press, 1994, p. 103.
8. Piers Paul Read, The Templars, Da Capo
Press, 2001, p. 138.
9. Malcolm Barber, The Trial of the Templars,
Cambridge University Press, 1978, p. 13.
10. Piers Paul Read, The Templars, p. 209.
11. The Trial of the Knights Templar, Gmelin,
Die Tempelherren; Henry D. Funk, “The
Builder,” 1916.
12. Alan Butler-Stephen Dafoe, The Templar
Continuum, p. 75.
13. Eleanor Ferris, The Financial Relations
of the Knights Templars to the English
Crown, The American Historical Review, Vol.
8, No. 1, p. 10.
14. Alan Butler, Stephen Dafoe, The Templar
Continuum, p. 76.
15. Michael Baigent, Richard Leigh, The
Temple and the Lodge, London: Corgi
Books, 1990, p. 81.
16. Christopher Knight and Robert Lomas,
The Hiram Key, Arrow Books, 1997, p. 37
17. Albert Pike, Morals and Dogma,
Washington: The Roberts Publishing Co.,
1871.
18. Piers Paul Read, The Templars, Da
Capo Press, p. 215.
19. Ibid., p. 210.
20. Ibid., p. 214.
21. Malcolm Barber, The New Knighthood,
Cambridge University Press, 1994, p. 148.
22. Ibid. p. 173.
23. Robert Macoy, The Knights Templars
and the Complete History of Masonic
Knighthood, C.G. Addison, p. 405.
24. Malcolm Barber, The Trial of the
Templars, 2nd edition, Cambridge University
Press, 2006, pp. 59-60.
25. C.G. Addison, Robert Macoy, The
Knights Templars and the Complete History
of Masonic Knighthood, p. 425.
26. Piers Paul Read, The Templars, Da
Capo Press, p. 269.
27. http://www.templarhistory.com/
excelso.html
28. http://www.newadvent.org/cathen/
12297a.htm
29. C.G. Addison, Robert Macoy, The
Knights Templars and the Complete History
of Masonic Knighthood, p. 535.
30. Alan Butler, Stephen Dafoe, The Warriors
and The Bankers, Templar Books, 1998, p.
42.
31. http://www.newadvent.org/
cathen/12297a.htm
32. C.G. Addison, Robert Macoy, The
Knights Templars and the Complete History
of Masonic Knighthood, p. 535
33. The Catholic Encyclopedia, Volume III,
Ch. Moeller, http://www.newadvent.org/cathen/
03698b.htm
34.“Germany, Federal Republic of,” Microsoft
EncartaEncyclopedia 2001. © 1993-2000
Microsoft Corporation. All rights reserved.
35. http://www.ancientquest.com/
176
embark/guilds.shtml
36. “Military Religious Orders,” Microsoft
Encarta Encyclopedia 2001. © 1993-2000
Microsoft Corporation. All rights reserved.
37. Mimar Sinan Magazine, Istanbul: Yenilik
Publishing, 1981, No: 42, pp. 43-46.
38. Teoman Biyiklioglu, “Tampliyeler ve
Hürmasonlar” (“The Templars and The
Freemasons”), Mimar Sinan Magazine,
1997, No. 106, pp. 9-19.
39. Tayfur Tarhan, “Mabedin Sirri” (“The
Secret of the Temple”) Mimar Sinan
Magazine, 1977, No. 23, p. 21.
40. Nesta Webster, Secret Societies and
Subversive Movements, London: Boswell
Publishing Co., Ltd., 1924, pp. 85-86.
41. http://www.templarhistory.com/strict9.html
42. Hikmet Murat, Türkiye’de Masonlu¤un
Kuruluflu (“The Establishment of
Freemasonary in Turkey”), Mimar Sinan
Magazine, Year 4 (1974), No. 14, p. 25.
43. Resat Atabek, Mimar Sinan magazine,
No. 60, p. 9.
44. Sidney Fox, Klaus Dose, Molecular
Evolution and The Origin of Life, W.H.
Freeman and Company, San Francisco,
1972, p. 4.
45. Alexander I. Oparin, Origin of Life, Dover
Publications, NewYork, 1936, 1953 (reprint),
p. 196.
46. “New Evidence on Evolution of Early
Atmosphere and Life”, Bulletin of the
American Meteorological Society, vol 63,
November 1982, 1328-1330.
47. Stanley Miller, Molecular Evolution of
Life: Current Status of the Prebiotic
Synthesis of Small Molecules, 1986, p. 7.
48. Jeffrey Bada, Earth, February 1998, p.
40.
49. Leslie E. Orgel, “The Origin of Life on
Earth”, Scientific American, vol. 271, October
1994, p. 78.
50. Charles Darwin, The Origin of Species
by Means of Natural Selection, The Modern
Library, New York, p. 127.
51. Charles Darwin, The Origin of Species: A
Facsimile of the First Edition, Harvard
University Press, 1964, p. 184.
52. B. G. Ranganathan, Origins?,
Pennsylvania: The Banner of Truth Trust,
1988, p. 7.
53. Darwin, The Origin of Species: A
Facsimile of the First Edition, p. 179.
54. Derek A. Ager, “The Nature of the Fossil
Record,” Proceedings of the British
Geological Association, vol. 87, 1976, p. 133.
55. Futuyma, Science on Trial, p. 197.
56. Solly Zuckerman, Beyond the Ivory
Tower, Toplinger Publications, New York,
1970, pp. 75-14; Charles E. Oxnard, “The
Place of Australopithecines in Human
Evolution: Grounds for Doubt,” Nature, vol.
258, p. 389.
57. “Could science be brought to an end by
scientists’ belief that they have final answers
or by society’s reluctance to pay the bills?”
Scientific American, December 1992, p. 20.
58. Alan Walker, Science, vol. 207, 7 March
1980, p. 1103; A. J. Kelso, Physical
Antropology, 1st ed., J. B. Lipincott Co., New
York, 1970, p. 221; M. D. Leakey, Olduvai
Gorge, vol. 3, Cambridge University Press,
Cambridge, 1971, p. 272.
59. Jeffrey Kluger, “Not So Extinct After All:
The Primitive Homo Erectus May Have
Survived Long Enough To Coexist With
Modern Humans”, Time, 23 December 1996.
60. S. J. Gould, Natural History, vol. 85,
1976, p. 30.
61. Zuckerman, Beyond The Ivory Tower, p.
19.
62. Richard Lewontin, “The Demon-Haunted
World,” The New York Review of Books,
January 9, 1997, p. 28.
63. Malcolm Muggeridge, The End of
Christendom, Grand Rapids:Eerdmans,
1980, p. 43.

আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

নবীউল করিম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

সম্ভব হোলে এর পর থেকে লেখার শেষে ছোট্ট একটা নোট দিয়ে দেবেন...... বইয়ের নাম ও লেখকের নাম।

ভালো থাকবেন শুভ কামনায়

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

পরিবেশক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।আমার লেখার শিরোনামেই বই এবং লেখকের নাম দেওয়া আছে।

৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

নবীউল করিম বলেছেন: কি রে :( ভাই তাই :-* তো
এতোটা আবাল হয়ে গেলাম কেমন করে X(

কাদের মোল্লাকে নিয়ে যে রকম রঙ তামাশা চলছে, তাতে মাথাই নষ্ট B:-/

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমিও কিন্তু আছি!
এই লেখাটাও পোস্ট হওয়ার সাথে সাথে পড়েছি।
অফলাইনে ছিলাম তখন। চালিয়ে যাবেন, কৃতজ্ঞতা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.