![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের অন্যতম মনোনয়ন প্রত্যাশী ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, প্যারিস হামলার পর আমেরিকার যেসব জায়গায় অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে সেসব স্থানে মসজিদ বন্ধ করা ছাড়া আর কোনো পথ খেলা নেই।
তিনি বলেন, কেউ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বা এ ধরনের কিছু বন্ধ করতে চায় না কিন্তু পরিস্থিতি বুঝতে হবে। মার্কিন ফক্স নিউজকে ট্রাম্প এসব কথা বলেছেন। তিনি আরো বলেন, “বহুসংখ্যক মানুষ বুঝতে পেরেছে আমরা মসজিদ বন্ধ করতে যাচ্ছি; আমাদের সামনে কোনো বিকল্প নেই।”
নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে নানা ধরনের বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ডোনাল্ড এরইমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। তিনি বলেন, “সত্যিই খারাপ কিছু ঘটনা ঘটছে এবং তা দ্রুতই ঘটছে।” এর আগে সোমবার বলেছেন, ফ্রান্সের হামলার পর তিনি জোরালোভাবে মসজিদ বন্ধ করার কথা ভাবছেন।
মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র কাছে প্রশিক্ষণ পাওয়া সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএসআইএল ওই হামলার দায় স্বীকার করেছে। তবে সাবেক মার্কিন সহকারী অর্থমন্ত্রী পল ক্রেগ রবার্টসহ অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, পশ্চিমারা বিশেষ উদ্দেশ্যে প্যারিস হামলার নাটক সাজিয়েছে
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মনোনয়ন পাননি, তাতেই তাকে নিয়ে লেখালেখি শুরু হয়ে গেছে| এই জন্যই আমেরিকা দেশটা
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১০
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: একটি খবর পেলাম আত্নঘাতি বোমারুকে রুখে দেয় মুসলমান নিরাপত্তারক্ষী
আবার আর একটা খবর পেলাম বৈরুতের একজন মসুলমান লোক নিজের জীবন দিয়ে অনেকের জীবন বাঁচিয়েছেন।
অথচ এর পরও দেখছি পাতানো ৯/১১ এর পর যেমন মসুলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিল অ্যামেরিকার নেতৃত্বে পশ্চিমা বিশ্ব। এখন আবার একই কাজ করা হচ্ছে। প্যারিসে হামলার পরের দিনই সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে ফ্রান্স এখানেও লক্ষ্য করলে দেখা যাবে তাদের হামলায় মূলত আইএস বা নুসরা জঙ্গি গোষ্ঠীদের হয়ত তেমন কোন ক্ষতি হয় নাই বা হবেও না কিন্তু নিরীহ সিরিয়ান নাগরিকদের কবরের পর কবর রচিত হতেই থাকবে।
এমনকি প্যারিসের সঁ দেনি এলাকায় চলছে বিরাট পুলিশী অভিযান যেখানে মহিলা সহ্ ২-৩ জনের মৃত্যুর খবর শোনা যাচ্ছে যাদের সবাই কিন্তু মসুলমান আবার সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী। আচ্ছা ফ্রান্সের মতন উন্নত রাষ্ট্রে স্টেডিয়াম,বার আর কনসার্ট হচ্ছে এমন এলাকার কি কোন সিসি ক্যামেরা ছিল না?? সিসি ক্যামেরা দেখে কি হামলা কারীদের পরিচয় বের করা সম্ভব নয়??
তাহলে সন্দেহভাজন শব্দটি আসে কোথা থেকে?? ঠিক আছে হামলা কারীরা নাকি গাড়ীতে করে এসে হামলা চালিয়েছে। তাহলে এসব গাড়ির প্লেট নম্বর থেকে কি তাদের পরিচয় বের করা যায় না? আর এতো পথ পারি দিয়ে এসেছে কিন্তু একবারের জন্যও কি তাদের চেকপোস্টে চেক করা হয় নাই?? মসুলমান জানার পরও?? ইউরোপের দেশগুলোতে মসুলমানদের কিভাবে চেক করা হয় তার কথা আর নাই না বললাম।
শোনা যাচ্ছে হামলার মূল পরিকল্পনাকারী নাকি সিরিয়া থেকে এসে হামলা চালিয়ে আবার সিরিয়ায় চলে গেছে?? কত মজার কথা!! একজন বিদেশী সন্ত্রাসী কিভাবে ওপর একটি দেশে ঢুকে হামলা চালিয়ে আবার ওই দেশে ফেরত যায়?? কমপক্ষে তাকে দুই বার ইমিগ্রেসনের খপ্পরে পড়তে হয়েছে নিশ্চিত। আর ফ্রান্সের ইমিগ্রেসনের কথা বলতেই সেই রসগোল্লা গল্পটার কথা মনে পড়ে গেল। ঝন্টুদার জন্য দুঃখ হচ্ছে তিনি যদি এখন ফ্রান্সে যেতেন তাহলে রসগোল্লা নিয়ে তাকে নাজেহাল হতে হত না।
ফিরে আসি মূল আলোচ্য বিষয়ে, এখন দেখছি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে মসুলমানদের ওপর হামলা শুরু হয়েছে। একদিক থেকে যেমন নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের জীবন অতিষ্ঠ করে ফেলছে অন্যদিক থেকে বিভিন্ন উগ্রপস্থি গোষ্ঠী তাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তাদের জীবন ও সম্পদের ক্ষতি সাধন করছে। এমনকি প্রকাশ্যই মসজিদ বন্ধ করতে দাবী জানাচ্ছে বিভিন্ন অমুসলিম উগ্রবাদী গোষ্ঠী। সর্বশেষ আসছে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রিপাবলিক প্রার্থীও মসজিদ বন্ধ করতে চাচ্ছে! অর্থাৎ সব শেয়ালের এক রা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
নতুন বলেছেন: টেরাম কাডে` কাজ হবেনা। আগামী প্রসিডেন্ট হেলারী হবার সম্ভবনা বেশী।