![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দু:সময়ের তিন বছর : আমার দেশ বন্ধ, মাহমুদুর রহমান কারারুদ্ধ
.
লিখা - সৈয়দ আবদাল আহমদ
;
আজ ১১ এপ্রিল, দৈনিক আমার দেশ বন্ধ ও পত্রিকার সত্যনিষ্ঠ সাহসী সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের কারাবন্দিত্বের ৩ বছর পূর্ণ হয়েছে। গণমাধ্যম জগতের জন্য এই ৩ বছর ভয়াবহ দু:সময় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল বর্তমান শাসক গোষ্ঠী তাদের পেটোয়া পুলিশ বাহিনী দিয়ে অত্যন্ত বর্বর কায়দায় কারওয়ান বাজারের আমার দেশ কার্যালয় থেকে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে দ্বিতীয় দফায় গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এর আগে সরকারই তাকে এই অফিসে তিন মাসেরও বেশি সময় অবরুদ্ধ করে রাখে। তাকে গ্রেফতারই শুধু নয়, একইদিন পত্রিকার ছাপা চলাকালীন সরকারের পুলিশ তেজগাঁওয়ে আমার দেশ-এর ছাপাখানা সম্পূর্ণ আইন বহির্র্ভূতভাবে বন্ধ করে দিয়ে দখল করে নেয়। পুলিশ পত্রিকার ছাপা কপিও বাইরে অর্থাৎ পাঠকদের হাতে যেতে দেয়নি। সব ছাপা পত্রিকা জব্দ করে তারা নিয়ে যায়। বিকল্প প্রেসে আমার দেশ ছাপতে গেলে সেখানেও পুলিশ হামলা চালিয়ে ছাপা বন্ধ করে এবং আমার দেশ-এর ১৯ জন প্রেস শ্রমিককে ধরে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই আমার দেশ পত্রিকা আর পাঠকের হাতে যেতে পারেনি। দেশের লাখ লাখ পাঠক দীর্ঘ তিন বছর ধরে আমার দেশ পড়া থেকে দুঃখজনকভাবে বঞ্চিত রয়েছেন। আমার দেশ এবং তার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের অপরাধ কী? অপরাধ হলো সাহস করে সত্য লেখা এবং সত্য কথা বলা। সরকারের দূর্নীতি, লুটপাট, গণতন্ত্র ও নির্বাচনী ব্যবস্থা ধ্বংস করাসহ অপশাসনের বিরুদ্ধে বস্তুনিষ্ঠ খবর পরিবেশনই অপরাধ। আর এ কারণে ৩ বছর হলো আমার দেশ বন্ধ এবং সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অন্ধকার কারাগারে নির্যাতন সহ্য করছেন। এ সময়ে তাকে ১৯দিন রিমান্ডের যন্ত্রণাও ভোগ করতে হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দেয়া হয়েছে ৭২টি মামলা। এসব মামলার হাজিরা দিতে তাকে সপ্তাহে দু’তিন দিন কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকার আদালতে আনা নেয়া করা হয়। যানজট ও গরমের দুঃসহ যন্ত্রণা এ সময় তাকে নিরবে সহ্য করতে হয়। শুধু মাহমুদুর রহমানই নয়, তার বৃদ্ধা মা এবং সহকর্মীদের বিরুদ্ধেও দেয়া হয়েছে মামলা। পত্রিকা বন্ধ এবং সম্পাদক জেলে থাকায় আমার দেশ-এর পাঁচ শতাধিক সাংবাদিক কর্মচারি বেকার হয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে নিদারুন দুঃখকষ্ঠে দিনাতিপাত করছেন। আমার দেশ পত্রিকার প্রেস খুলে দেয়ার জন্য সাংবাদিক-কর্মচারিরা প্রধানমন্ত্রীর অফিস, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী এবং ঢাকার ডিসির বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন। পত্রিকা খুলে দেয়া ও সম্পাদকের মুক্তির দাবিতে আমার দেশ পরিবার, বিএফইউজে, ডিইউজে এবং পেশাজীবি সংগঠনগুলোর উদ্যোগে অসংখ্য সভা-সমাবেশ করা হয়েছে। কিন্তু কিছুতেই সরকারের টনক নড়েনি। আমরা হাইকোর্টে আমার দেশ খুলে দেয়ার জন্য রিট করেছি। কিন্তু দুঃখজনক হচ্ছে এটর্নী জেনারেল অফিসের হস্তক্ষেপের কারণে আজ তিন বছর হলো হাইকোর্টে মামলাটির গ্রহণযোগ্যতার শুনানী পর্যন্ত হয়নি। এরই মধ্যে কারওয়ান বাজারে আমার দেশ-এর কার্যালয়টি রহস্যজনক আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এতে পত্রিকার যাবতীয় সম্পদ বিশেষ করে ১১ বছরের সব রেফারেন্স, তথ্য-উপাত্ত, প্রধান সার্ভারের ডাটাব্যাংক সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।
;
সরকারের প্রতিহিংসার প্রতি বিক্ষুব্ধ হয়ে মাহমুদুর রহমান দীর্ঘদিন জামিন চাননি। সাংবাদিক ও পেশাজীবী নেতৃবৃন্দসহ দেশের বিশিষ্টজনদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে তিনি জামিন চাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং উচ্চতর আদালত তাকে একে একে সব অর্থাৎ ৭০টি মামলায় জামিন দেন। সব জামিননামা যথারীতি জেলখানায়ও পৌছে। কিন্তু মুক্তির পূর্ব মুহূর্তে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ৭১ নম্বর মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেস্ট দেখিয়ে আটকে দেয়। পুনরায় ওই মামলায় তিনি মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিন লাভ করেন। শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখিয়ে যাতে পুনরায় মুক্তি আটকে দেয়া না হয় সে ব্যাপারে হাইকোর্টের নির্দেশনা চাওয়া হলে মহামান্য হাইকোর্ট থেকে সেই নির্দেশনাও পাওয়া যায়। কিন্তু এটর্নী জেনারেলের অফিস মাননীয় চেম্বার জজ আদালতে গিয়ে হাইকোর্টের ওই অর্ডার ষ্টে করার ব্যবস্থা করে। মাহমুদুর রহমান স্টে ব্যাকেটের আবেদন করলে সেটি আগামী ৬মে মাননীয় আপীল বিভাগের ফুল কোর্টে শুনানীর দিন ধার্য্য হয়েছে। ইতোমধ্যে মাহমুদুর রহমান যাতে মুক্তি না পান সে লক্ষ্যে সরকারের পুলিশ পুনরায় নতুন মামলায় শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখিয়েছে। প্রথমে মতিঝিল থানার হেফাজতের একটি মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখানোর জন্য কোর্টে হাজির করা হয়। তার আইনজীবিরা শুনানীতে অংশ নিয়ে বলেন, হেফাজতের ওই মামলাটি মাহমুদুর রহমান গ্রেফতারের একমাস দুইদিন পর দায়ের হয়েছে। এ অবস্থায় ওই মামলায় আর শ্যোন অ্যরেষ্ট দেখানো হয়নি। তড়িঘড়ি করে ্ওই দিনই কোতোয়ালী থানার একটি নাশকতার মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখিয়ে সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আগামীকাল ১২ এপ্রিল কোর্টে এর শুনানীর দিন ধার্য্য রয়েছে।দু দফায় দীর্ঘ প্রায় চার বছর জেলে থাকায় মাহমুদুর রহমানের শারীরিক অবস্থা বর্তমানে খুবই শোচনীয়। তার ওজন ১২ কেজি কমে গেছে। মেরুদন্ড, চোয়াল, ফ্রোজেন সোল্ডার সমস্যাসহ বিভিন্ন জটিলতায় তিনি ভুগছেন। বিষয়টি সর্ম্পকে পেশাজীবি পরিষদ এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষন করে তাঁর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। আমরা আশা করছি মাহমুদুর রহমান সুবিচার পাবেন। সেদিন বেশি দূরে নয়, দেশের জনগণ আবারও আমার দেশ পড়তে পারবে এবং সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সবার মাঝে ফিরে এসে তার সৃজনশীলতা দিয়ে সমাজ আলোকিত করবেন আজ ১১ এপ্রিল, দৈনিক আমার দেশ বন্ধ ও পত্রিকার সত্যনিষ্ঠ সাহসী সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের কারাবন্দিত্বের ৩ বছর পূর্ণ হয়েছে। গণমাধ্যম জগতের জন্য এই ৩ বছর ভয়াবহ দু:সময় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।
২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল বর্তমান শাসক গোষ্ঠী তাদের পেটোয়া পুলিশ বাহিনী দিয়ে অত্যন্ত বর্বর কায়দায় কারওয়ান বাজারের আমার দেশ কার্যালয় থেকে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে দ্বিতীয় দফায় গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। এর আগে সরকারই তাকে এই অফিসে তিন মাসেরও বেশি সময় অবরুদ্ধ করে রাখে। তাকে গ্রেফতারই শুধু নয়, একইদিন পত্রিকার ছাপা চলাকালীন সরকারের পুলিশ তেজগাঁওয়ে আমার দেশ-এর ছাপাখানা সম্পূর্ণ আইন বহির্র্ভূতভাবে বন্ধ করে দিয়ে দখল করে নেয়। পুলিশ পত্রিকার ছাপা কপিও বাইরে অর্থাৎ পাঠকদের হাতে যেতে দেয়নি। সব ছাপা পত্রিকা জব্দ করে তারা নিয়ে যায়। বিকল্প প্রেসে আমার দেশ ছাপতে গেলে সেখানেও পুলিশ হামলা চালিয়ে ছাপা বন্ধ করে এবং আমার দেশ-এর ১৯ জন প্রেস শ্রমিককে ধরে নিয়ে যায়। এরপর থেকেই আমার দেশ পত্রিকা আর পাঠকের হাতে যেতে পারেনি। দেশের লাখ লাখ পাঠক দীর্ঘ তিন বছর ধরে আমার দেশ পড়া থেকে দুঃখজনকভাবে বঞ্চিত রয়েছেন। আমার দেশ এবং তার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের অপরাধ কী? অপরাধ হলো সাহস করে সত্য লেখা এবং সত্য কথা বলা। সরকারের দূর্নীতি, লুটপাট, গণতন্ত্র ও নির্বাচনী ব্যবস্থা ধ্বংস করাসহ অপশাসনের বিরুদ্ধে বস্তুনিষ্ঠ খবর পরিবেশনই অপরাধ। আর এ কারণে ৩ বছর হলো আমার দেশ বন্ধ এবং সম্পাদক মাহমুদুর রহমান অন্ধকার কারাগারে নির্যাতন সহ্য করছেন। এ সময়ে তাকে ১৯দিন রিমান্ডের যন্ত্রণাও ভোগ করতে হয়েছে। তার বিরুদ্ধে দেয়া হয়েছে ৭২টি মামলা। এসব মামলার হাজিরা দিতে তাকে সপ্তাহে দু’তিন দিন কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকার আদালতে আনা নেয়া করা হয়। যানজট ও গরমের দুঃসহ যন্ত্রণা এ সময় তাকে নিরবে সহ্য করতে হয়। শুধু মাহমুদুর রহমানই নয়, তার বৃদ্ধা মা এবং সহকর্মীদের বিরুদ্ধেও দেয়া হয়েছে মামলা। পত্রিকা বন্ধ এবং সম্পাদক জেলে থাকায় আমার দেশ-এর পাঁচ শতাধিক সাংবাদিক কর্মচারি বেকার হয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে নিদারুন দুঃখকষ্ঠে দিনাতিপাত করছেন। আমার দেশ পত্রিকার প্রেস খুলে দেয়ার জন্য সাংবাদিক-কর্মচারিরা প্রধানমন্ত্রীর অফিস, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইনমন্ত্রী, তথ্যমন্ত্রী এবং ঢাকার ডিসির বরাবরে স্মারকলিপি দিয়েছেন। পত্রিকা খুলে দেয়া ও সম্পাদকের মুক্তির দাবিতে আমার দেশ পরিবার, বিএফইউজে, ডিইউজে এবং পেশাজীবি সংগঠনগুলোর উদ্যোগে অসংখ্য সভা-সমাবেশ করা হয়েছে। কিন্তু কিছুতেই সরকারের টনক নড়েনি। আমরা হাইকোর্টে আমার দেশ খুলে দেয়ার জন্য রিট করেছি। কিন্তু দুঃখজনক হচ্ছে এটর্নী জেনারেল অফিসের হস্তক্ষেপের কারণে আজ তিন বছর হলো হাইকোর্টে মামলাটির গ্রহণযোগ্যতার শুনানী পর্যন্ত হয়নি। এরই মধ্যে কারওয়ান বাজারে আমার দেশ-এর কার্যালয়টি রহস্যজনক আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এতে পত্রিকার যাবতীয় সম্পদ বিশেষ করে ১১ বছরের সব রেফারেন্স, তথ্য-উপাত্ত, প্রধান সার্ভারের ডাটাব্যাংক সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। সরকারের প্রতিহিংসার প্রতি বিক্ষুব্ধ হয়ে মাহমুদুর রহমান দীর্ঘদিন জামিন চাননি। সাংবাদিক ও পেশাজীবী নেতৃবৃন্দসহ দেশের বিশিষ্টজনদের অনুরোধের প্রেক্ষিতে তিনি জামিন চাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং উচ্চতর আদালত তাকে একে একে সব অর্থাৎ ৭০টি মামলায় জামিন দেন। সব জামিননামা যথারীতি জেলখানায়ও পৌছে। কিন্তু মুক্তির পূর্ব মুহূর্তে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ৭১ নম্বর মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেস্ট দেখিয়ে আটকে দেয়। পুনরায় ওই মামলায় তিনি মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিন লাভ করেন। শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখিয়ে যাতে পুনরায় মুক্তি আটকে দেয়া না হয় সে ব্যাপারে হাইকোর্টের নির্দেশনা চাওয়া হলে মহামান্য হাইকোর্ট থেকে সেই নির্দেশনাও পাওয়া যায়। কিন্তু এটর্নী জেনারেলের অফিস মাননীয় চেম্বার জজ আদালতে গিয়ে হাইকোর্টের ওই অর্ডার ষ্টে করার ব্যবস্থা করে। মাহমুদুর রহমান স্টে ব্যাকেটের আবেদন করলে সেটি আগামী ৬মে মাননীয় আপীল বিভাগের ফুল কোর্টে শুনানীর দিন ধার্য্য হয়েছে। ইতোমধ্যে মাহমুদুর রহমান যাতে মুক্তি না পান সে লক্ষ্যে সরকারের পুলিশ পুনরায় নতুন মামলায় শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখিয়েছে। প্রথমে মতিঝিল থানার হেফাজতের একটি মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখানোর জন্য কোর্টে হাজির করা হয়। তার আইনজীবিরা শুনানীতে অংশ নিয়ে বলেন, হেফাজতের ওই মামলাটি মাহমুদুর রহমান গ্রেফতারের একমাস দুইদিন পর দায়ের হয়েছে। এ অবস্থায় ওই মামলায় আর শ্যোন অ্যরেষ্ট দেখানো হয়নি। তড়িঘড়ি করে ্ওই দিনই কোতোয়ালী থানার একটি নাশকতার মামলায় তাকে শ্যোন অ্যারেষ্ট দেখিয়ে সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আগামীকাল ১২ এপ্রিল কোর্টে এর শুনানীর দিন ধার্য্য রয়েছে।দু দফায় দীর্ঘ প্রায় চার বছর জেলে থাকায় মাহমুদুর রহমানের শারীরিক অবস্থা বর্তমানে খুবই শোচনীয়। তার ওজন ১২ কেজি কমে গেছে। মেরুদন্ড, চোয়াল, ফ্রোজেন সোল্ডার সমস্যাসহ বিভিন্ন জটিলতায় তিনি ভুগছেন। বিষয়টি সর্ম্পকে পেশাজীবি পরিষদ এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষন করে তাঁর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। আমরা আশা করছি মাহমুদুর রহমান সুবিচার পাবেন। সেদিন বেশি দূরে নয়, দেশের জনগণ আবারও আমার দেশ পড়তে পারবে এবং সম্পাদক মাহমুদুর রহমান সবার মাঝে ফিরে এসে তার সৃজনশীলতা দিয়ে সমাজ আলোকিত করবেন
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
তাসাইয়ু বলেছেন: একজন প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব-আপনার বিবেকের প্রশ্নোত্তর।বাংলাদেশের মাহাথীর মুহাম্মাদ মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চাই।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫
তাসাইয়ু বলেছেন: ভারতের আত্নস্বীকৃত দাসী আওয়ামী হাফ মালাউনেরা ভারত বিরোধী কোন জীবকে বাংলাদেশে জীবিত থাকতে দিবে না বলে জেনেছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাহমুদুর রহমান বাংগালী বিরোধী সবচেয়ে বিষাক্ত জীবিত দৈত্য; উহা যেন জেল থেকে বের হতে না পারে।