![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"এ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ‘খ’ ইউনিটে (মানবিক) ৪০ হাজার ৫৬৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিলেও পাস করেছে মাত্র ৩ হাজার ৮৭৪ জন। পাসের হার শতকরা ৯.৫৫। এই ইউনিটে আসন রয়েছে ২ হাজার ২২১টি।"
মাত্র একমাস আগে প্রকাশিত এইস এস সি পরীক্ষার ফলাফলে পাশের হার ছিল ৭৮.৩৩% এবং এ+ ৭০,৬০২ জন। মানবিক বিভাগে কতজন এ+ পেয়েছিল খুজে পেলাম না তবে নিশ্চিত, এ+ পাওয়া অধিকাংশ ছাত্র ছাত্রী পাশ করতে পারেনি। এ+ যদি সব থেকে ভালো ছাত্র ছাত্রীর মাপকাঠি হয় আর সেই সব এ+ রা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় পাশ করার যোগ্যতাও না রাখে তাহলে পাইকারি হারে এ+ বিলিয়ে “শিক্ষার মান বাড়িয়ে (!!!)” কি লাভ হচ্ছে?
হে মহাশয়, এই ভাবে শিক্ষার মান বাড়ছে না, বাড়ে না। এ+ পাওয়ার মত মাত্র ১ টা ছাত্র/ছাত্রী পেলে ১ জনকেই এ+ দেন, কাউকে না পেলে দেয়ার দরকার নেই। যে জিপিএ ৪ পাওয়ার যোগ্য তাকে জিপিএ ৫ দেয়াও প্রতারনা। একজন ছাত্র যখন এ+ পায় তার স্বপ্ন অনেক বড় হয়ে যায়। মাঝারি মানের ছাত্র ছাত্রীদের এ+ পাইয়ে দিয়ে তাদের বড় একটা স্বপ্ন দেখানোর পর তারা যদি হোচট খায়, বুঝতে পারে তার সাথে প্রতারনা করে রঙ্গিন ফানুষ দেখানো হয়েছে সে হতাশা কাটবে কিসে?
হায় রে এ+! হায় রে শিক্ষার মান!!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
রানা সোহেল বলেছেন:
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
স্বপ্নী বলেছেন: মাঝারি মানের ছাত্র ছাত্রীদের এ+ পাইয়ে দিয়ে তাদের বড় একটা স্বপ্ন দেখানোর পর তারা যদি হোচট খায়, বুঝতে পারে তার সাথে প্রতারনা করে রঙ্গিন ফানুষ দেখানো হয়েছে -
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
রানা সোহেল বলেছেন:
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
ভিটামিন সি বলেছেন: পোলাপাইনরে পরতে কৈলে কয় চিনতা কৈরো না, রেজাল্ট দেইখ্যা পরে কইও।
আর হালার আমরা অংক করতে করতে প্রতিদিন ১ দিস্তা খাতা শেষ করছি। কাঠের চেয়ারে বইস্যা থাকতে থাকতে পশ্চাৎদেশ শক্ত হইয়া গিয়াছে। তাহার পরে স্নেহময়ী মায়াময়ী মা টুকরা কাপড় জোড়া লাগাইয়া চেয়ারে বসিবার কুশন বানাইয়া দিয়াছিল। মনে পড়ে রে এ+ এর দল।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
রানা সোহেল বলেছেন: যারা এ+ পাচ্ছে দোষ টা তাদের না, যারা পাইকারী হারে এ+ বিলাচ্ছে দোষ টা তাদের।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
সোহানী বলেছেন:
হায় রে এ+! হায় রে শিক্ষার মান!!