নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজু সিদ্দিকের মননভুবন

আমার অনুমতি ব্যতীত কেহ আমার গল্প বা গল্পের অংশ এবং নাটক বা নাটকের দৃশ্য বা সংলাপ বা সংলাপের অংশ কোখায়ও ছাপাতে বা ব্যবহার করতে পারবেন না। -- রাজু সিদ্দিক

রাজু সিদ্দিক

আমার অনুমতি ব্যতীত কেহ আমার গল্প বা গল্পের অংশ এবং নাটক বা নাটকের দৃশ্য বা সংলাপ বা সংলাপের অংশ কোখায়ও ছাপাতে বা ব্যবহার করতে পারবেন না। -- রাজু সিদ্দিক .

রাজু সিদ্দিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মঙ্গল শোভাযাত্রা না আনন্দ শোভাযাত্রা

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

আনন্দ শোভাযাত্রায় না কি মানুষের উপস্থিতি কম ছিল ।
হ্যাঁ আমি একে আনন্দ শোভাযাত্রাই বলব, মঙ্গল শোভাযাত্রা বলব না।
স্রষ্টার কাছে মঙ্গল কামনার জন্য বা আমাদের জীবন থেকে অপশক্তি দূর করার জন্য পাথি, ফুল বা প্রাণী কোন প্রতীকেরই দরকার নেই।
আমি সাম্প্রদায়িক ?
বেশ !
আপনি কী ?
আপনি কার কাছে মঙ্গল কামনা করছেন ?
তাই বলে আমি এই শোভাযাত্রার বিপক্ষে নই, শুধু একে মঙ্গল শোভাযাত্রা বলতে রাজি নই ।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

হাফিজ রাহমান বলেছেন: শুধু নাম পরিবর্তন করে তো আর পক্ষ নেয়া যায় না ভাই ! এর মূল আয়োজক যারা তারা এটাকে নিছক আনন্দ যাত্রা মনে করে না। সমৃদ্ধির বাহক পেঁচা ও হাতির মূর্তি ধারণ করে তারা এ শোভাযাত্রার মাধ্যমে মঙ্গল কমনা করছে।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৭ কোটী বাংগালীকে এই ব্যাপারে মত প্রকাশ করতে দিলে ৩৪ কোটী মতামত পাওয়া যাবে। আপনি প্যারেড পছন্দ করেন, উহার বর্তমান নাম পছন্দ করেন না, সুন্দর বিভেদ!

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যে যাত্রায় কোন মঙ্গল নাই
তাকে মঙ্গল যাত্রা না বলে
আনন্দ যাত্রা বলা যেতে পারে
কারন সেখানে আনন্দের প্রচুর
উপকরণ আছে। তবে কারো কারো
জন্য আনন্দ হলেও কারো জন্য বেদনার
কারণ হতে পারে। গাধার কান কবিতাটি যাদের
স্মরণে আছে তারা বুঝবেন বেদনা কাকে বলে !

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

এ আর ১৫ বলেছেন: ঙ্গল শোভা যাত্রায় যদি ঈমান যায় তাহোলে মঙ্গলবারের দিনে ঈমান থাকে না
মুসলমানের ধর্মিয় উৎসব ২ বার আমি মুসলমান হিসাবে তা মানবো । আমি কি বাঙ্গালী নই আমার কি বাঙ্গালী পরিচয় নেই ? নাকি বোলতে চান আমি মুসলমান হলে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ?? কোরান কি বলেছে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ? মুসলমান ধর্মের যদি ২টা উৎসব থাকতে পারে তাহোলে বাঙ্গালী জাতিয়তাবাদের কেন কোন উৎসব থাকতে পারবে না যদি ধর্মের সাথে কনফ্লিট না হয়। আমরা কি বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, ভাষা দিবস, শ্রমিক দিবস পালন করতে পারবো না ??
মুসলমানদের মধ্যে ধর্মীয় ভাবে দুটি ঈদ উৎসব হিসাবে দেওয়া হয়েছে। মুসলমান হলে কি বাঙ্গালী বা অন্য জাতিয়তার লোক হওয়া যাবে না। কেউ কি বলেছে ১লা বৈশাখ বা স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস মে দিবস, ভাষা দিবস ধর্মীয় কালচার ??? যেহেতু এখানে ইবাদত বা আরাধনা বা প্রার্থণা ইনভল্ব নয় তাহোলে ধর্মের সাথে কনফ্লিট কোথায় এই সবের?? কালচারাল ড্রেসিং বা সাজার ভিতর ইবাদত বা অন্য ধর্মকে পালন করার কোন সম্পর্ক কি আছে ? কেউ যদি বজ্রাসনে বা মাথা মাটি ঠেকিয়ে উপুর বসে থাকে তাহোলে কি তাকে নামাজ পড়া বলা যাবে অথবা কেউ যদি পদ্মাসনে বসে থাকে তাহোলে কি ওটাকে পুজা করা বলা যাবে ।ওনাদের কথা শুনে তো তাই মনে হয় । এখানে কি সুরা বা মন্ত্র পড়া হয় ?? তাহোলে অন্য ধর্মকে অনুসরন করা কোথায় হচ্ছে ?? কোন হিন্দু যদি মাথায় হিজাব পরে আসে তাহোলে কি সে মুসলমান হয়ে যাবে ??


ওনাদের কথা শুনলে তো মনে হয় আরবের লোকেরা আর মুসলমান নাই সব হিন্দু হয়ে গেছে !!! আজান নামাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ সেই ভাবে উলু ধ্বনি পুজার অবিচ্ছেদ্য অংশ। অনেকে আনন্দের উদ্দেশ্যে উলু ধ্বনি করে । তাহোলে উলু ধ্বনি করাটা অবশ্যই হারাম কারন এটা পুজার অংশ বা হিন্দুদের ইবাদতের অংশ। তাহোলে আরবের লোকেরা বিভিন্ন কারনে হিন্দুদের উলু ধ্বনি দেয় কালচারাল ঐতিয্য হিসাবে এর মধ্যে কোন আরাধনা নাই বা ইবাদতের কোন উদ্দেশ্য নাই তাহোলে আপনার বক্তব্য অনুযায়ি তারা অন্য ধর্মের রিচুয়াল অনুসরন করছে সেটা কি ঠিক ?? যদি ও এর মধ্যে কোন ইবাদতের অভিপ্রায় নাই । বজ্রাসনে বসে থাকলে সেটা কে যেমন নামাজ বলে না তেমনি পদ্মাসনে বসে থাকলে সেটাকে পুজা বলে না কিন্তু আপনি তাই বুঝাতে চান । আমাদের কাছে আরবের লোকদের উলুধ্বনি দেওয়া কোন ইবাদত উদ্দেশ্যে নয় শুধু কালচারাল উদ্দেশ্যে সুতরাং সেটা পুজা নয়।
ইসলাম ধর্মে ঐ সব কাট মোল্লা তত্ব অলরেডি পচিয়ে ফেলেছে। এই সমস্থ তত্ব মানুষকে অন্য মানুষকে ঘৃনা করতে শিক্ষায় এবং এই ধরনের লোকদের জংগি তালেবান হওয়ার সম্ভবনা থাকে সবচেয়ে বেশি

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:


পানতা নিয়ে থাকলে বসে
ইলিশ মাছের আশায়,
একটা ইলিশ পথ ভুলে কী
ঢুঁকবে আমার বাসায়?
কেষ্ট বলে, শুনছো কথা!
বলে কী মোর দুলায়,
এই বাজারে ইলিশ নিয়া
কেমনে মাথা ঘামায়?
থালায় নিয়ে রাখছি পুঁটি
উদযাপনের আশায়,
লও সবে বৈশাখী মোর
রাঙা নিমন্ত্রণের খাতায়,
খেজুর পাতার আসন পেতে
বসবো সবাই দাওয়ায়,
করবো ভাগ মহা আনন্দে
পুঁটি-পান্তার থালায়।।

................শুভ নববর্ষ।

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একমত।নাম হোক আনন্দের শোভাযাত্রা।

বৈশাখী শুভেচ্ছা রইল।

৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: অনেক লেখা হচ্ছে এর বিপক্ষে। আশা করি এক সময় মুসলমানদের হুঁশ ফিরবে...

৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: দয়া করে সামান্য ব্যাপার গুলো নিয়ে প্যাচ ধরবেন না।
সহজ সরলভাবে থাকুন। সহজ সরল ভাবে মেনে নিন।

৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৬

লোনার বলেছেন: দেখুন:
view this link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.