নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন পরিপূর্ণ মানুষ হতে চাওয়া নকল মানুষ। নিজ ধর্মে বিশ্বাসী ধার্মিক। নিজ কাজে নির্ভরশীল শ্রমিক। দেশকে ভালবাসা এক দেশপ্রেমিক।মানুষে মানুষে সচেতনতা বাড়ুক, দেশ হোক উন্নত, সমৃদ্ধশালী। মানবতা আশ্রয় নিক হৃদয়ে।

রিফ্রাক্শন

আমি ঠিক আমার মতো। আমার ভাবনার মত। ভাবনাগুলোর যুক্তির মত। আমি যেগুলো তে বিশ্বাস করি সেই বিশ্বাস এর মত। আমি আমার রচিত সংবিধানের মত। আমি প্রেমিকা পাগল প্রেমিকের মত। কাজ পাগল শ্রমিকের মত। দায়িত্ব নিতে চাওয়া নেতার মত। অবশেষও আমি মানুষ আপনাদের মতই, আপনাদের মধ্যেই একজন।

রিফ্রাক্শন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বস্তির গল্প

১২ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:৫২

বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন পড়তাম তখন যে আবাসিক হল এ থাকতাম তার সেটার রুম নাম্বার ছিলো ৪২১। এ নিয়ে একটা আফসোস ছিলো। কেন আমার রুম নাম্বার ৪২০ হলো না? কিন্তু আমি কোন দিন আফসোস এর কথা প্রকাশ করিনি। প্রকাশ করেছিলো সাকিব, আমার এক রুমমেট।

প্রথম যেদিন এই রুমে উঠি সেদিন তিনজন নিজেদের সব কিছু গুছিয়ে নিয়ে যার যার বিছানায় নিস্তব্ধ ভাবে বসে ছিলাম। তখন নিস্তব্ধতা কাটিয়ে সাকিব বলেছিলো, “তোদের কি কোন আফসোস আছে, এখানে আসার পর?”

রাফাঃ আমি এই শহরে পড়তে চাই নি?

আমিঃ ভালো সাব্জেক্ট পাইনি। তুই?

সাকিবঃ রুম নাম্বার টা ৪২০ হলো না।

সবাই এক সাথে হেসে উঠলাম। যেন সবার মনের কথা মিলে গেল। সেদিন থেকেই সাকিব কে একটু বেশি ভালো লাগা শুরু করেছিল।

সাকিবের জিবনযাপন ছিল খুব সাধারন। রাতে মশারী দিয়ে ঘুমাত, সকালে মশারী তুলে বিছানা গুছিয়ে, মুখ ধুয়ে এক কাপ চিরতার রস খেয়ে বেরিয়ে পড়ত ক্লাসে। ওর যতগুলো না পাঠ্যবই ছিলো তার চেয়ে বেশি ছিল, উপন্যস আর প্রবন্ধ। কোনদিন কবিতা আর গল্পের বই দেখিনি।
একদিন জিজ্ঞেস করলে ও বলল, “উপন্যাস এ আমি নিজেকে খুঁজে পাই। আর প্রবন্ধ ভাল লাগে।“ তবে প্রতি সপ্তাহে দেখতাম নতুন বই, যেখানে রাফা আমার আরেক রুমমেট প্রতি সপ্তাহে নতুন মেয়ের সাথে ঘুরতে যেত। আর আমি ছিলাম কন্সট্যান্ট টাইপ প্রেমিক, সাকিব কে দেখলে সিঙ্গেল হতে মন চাইত। কিন্তু একবার প্রেমিক হলে পরে আর প্রেমিকা ছাড়া থাকা যায় না।

এভাবেই বন্ধুত্ব শুরু, এভাবেই ক্লোজ হওয়া। মাঝরাতে দূরে কোথাও খেতে যাওয়া, কিংবা চায়ের আড্ডা, অথবা তাসের আসর। এভাবেই এক সেমিস্টার গেল। সেমিস্টার শেষে প্ল্যান করলাম, কারো বাড়িতে বেড়াতে যাব। রাফা কে বললাম, ও এক্সকিউজ দেখাল কিন্তু সাকিব কিছু বলল না। তাই ঠিক করলাম সাকিবের বাসা ঘুরে আসি।

প্ল্যান মত সকালের ট্রেনে করে সাকিবের বাড়িতে যাওয়ার জন্য রওনা দিলাম। ট্রেনে উঠে আমাদের যেখানে টিকিট সেখানে গিয়ে দেখি এক অসুস্থ মহিলা শুয়ে আছে। আর বসা হল না। চারিদিকে তাকিয়ে দেখলাম অনেকই খুব অসুস্থ কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে। ওদের দেখে বুকটা শুন্য শুন্য লাগলো।
সাকিব বলে উঠল, ‘’ অসুস্থ মানুষ কে আমার ভাল লাগে না, মন খারাপ হয়ে যায়। আমি সব সময় চাই, আমার কিংবা আমার পরিবারের যেন এমন কোন অসুখ না হয় যাতে পরের ওপর নির্ভর করে চলতে হয়।‘’
গত ছয়মাসে এই প্রথম সাকিব কে কিছুটা ইমোশনাল হতে দেখলাম।



ট্রেন থেকে নামলাম যখন তখন বেলা পশ্চিম আকাশে অনেকটা গড়িয়ে গেছে। সাকিব কে বললাম, “রিক্সা লাগবে?’’

সাকিবঃ ১৫ মিনিট লাগবে, পায়ে হাঁটলে ৭ মিনিট। কি করবি?

আমিঃ পায়ে হাঁটব ।

মেইনরোড থেকে কিছুটা ক্রস করে যেতেই দেখলাম সামনে তেমন বড় কোন বাড়ি নেই। রাস্তার দু ধারে কিছু বাড়ি নিয়ে একটা বস্তি। তাহলে কি ও বস্তিতে থাকে? কিন্তু সাকিবের পোশাক কিংবা চলাফেরা দেখে কখনও মনে হয় নি ও বস্তিতে থাকে। কিন্তু আমি এই বস্তিতে আগামী দুই দিন থাকব কি ভাবে? সাকিবের ওপর তখন খুব রাগ হচ্ছিল। কেন ও আগে বলল না ও বস্তিতে থাকে। গালি দিলাম মনে মনে কয়েকটা।

সাকিব কিছুক্ষণ পর বলল, ‘’আমি এই বস্তিতেই থাকি, এই বাম সারির মাঝের বাড়িটা আমার।‘’

সাকিবের বাড়ির সামনে এসে দেখি ঘরে তালা দেওয়া। সাকিব আমাকে একটা টুলে বস্তে দিয়ে বলল, “ বস এখানে, আমি আসছি?’’

ও কোথায় গেল এ কথা ভাবা বাদ দিয়ে আমাই বস্তির রুপ দেখেতে লাগলাম। সাকিবের বাড়ির দুই বাড়ি পরে একটা কল আর কুয়ো আছে। একটা মাঝ বয়সী নারী কুয়ো থেকে পানি তুলছে, বুকের কাপড় টা সরে গেছে, কলের পারে এক যুবতী বধু গোসল করছে, সামনে একটা লোক দাঁড়িয়ে আছে গোসলের অপেক্ষায়, শৌচাগার থেকে এক বৃদ্ধা মহিলা বাম হাতে বদনা নিয়ে বের হয়ে আসলো, হাত না ধুয়ে ঘরে ফিরে গেল। বস্তির শুরু দিকে দুই মহিলা ঝগড়া বাধিয়েছে, অশ্রাব্য গালি শোনা যাচ্ছে, সামনে একটি তারে পুরুষ আর মহিলার অন্তর্বাস একসাথে মিলে আছে। এসব দেখে গা কেমন জানি গোলায়ে গেল, চোখটা বন্ধ হয়ে এলো, মনে হল, “ কোথায় এলাম আমি?’’

এর মধ্যে সাকিব চলে এসেছে, রুম খুলে ভিতরে ঢুকলাম। ভিতরে ঢুকেই চমকে গেলাম। চারটে রুমে, আসবাবপত্র কম থাকলেও অতি গোছানো, পাঁচ জনের বসার একটা বেতের চেয়ার, প্লাস্টিকের ডাইনিং টেবিল। সাকিবের রুমটার ভেতরে বইগুলো টেবিলে সাজানো, বিছানার চাদরটা দেখেই শুতে মন চাইলো। বেশ পরিপাটি সব কিছু। একটা কথা ছিল, “বাইরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট’’, কিন্তু এখানে তার উল্টা, “ভেতরে ফিটফাট, বাইরে সদরঘাট।‘’

তখন মনে হল শুধু বাইরে বের না হয়ে এরকম রুমে সারাজিবন থাকা যায়।



দুপুরে খাওয়া হয়নি আবার রাতে খেতে হবে এজন্য সন্ধ্যকে মাঝে ধরে খাওয়া টা সেরে নিলাম। তখনি সবার সাথে পরিচয় হল। এর পর সাকিব বলল রাতে তোকে এক জায়গায় নিয়ে যাব।
রাত তখন ১১ টা হবে। এক বাড়ির ছাদে খুব কষ্ট করে পাইপ বেয়ে উঠালাম। উপর থেকে পুরো বস্তি দেখা যাচ্ছে। প্রতি ঘরে আলো জ্বলছে কিন্তু কোন শব্দ নেই। জোনাকির মত লাগলেও জোনাকি যে শব্দ করে সে শব্দ টুকুও নেই। শুধু ছাদের ওপর এক দল ছেলে তাসের আসর বসিয়েছে।

সাকিব বলল,”বস্তিতে আমার বাড়ি দেখে আমার ওপর খুব রাগ হচ্ছিলো তোর?’’

আমিঃ হ্যা।

সাকিবঃ আমি তোকে আগেই বলতে পারতাম কিন্তু বলিনি কারণ বললে এখানে তুই আসতি না, একটা অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত হতি।

আমিঃ হুম। এখন আর খারাপ লাগছে না।

সাকিবঃ আমার বয়স কত বলত?

আমিঃ কেন?

সাকিবঃ বলনা?

আমিঃ ২০ হবে কেনোনা আমার ২০, আর আমরা ব্যাচমেট।

সাকিবঃ ২৫।

আমিঃ মানে?

সাকিব কিছুক্ষণ চুপ থাকার পর বলা শুরু করল, “ আমি তখন ক্লাস ৯ এ পড়ি।থাকতাম পুলিশ কোয়ার্টারে। আব্বু ঘুসের দায়ে ফাঁসলে আমি আর মা এই বস্তিতে আসি। এই বাড়ির মালিকের মিলে শ্রম দিয়ে ফ্রি ভাবে থাকি। কিন্তু আগে যে জমানো টাকা ছিল তাতে এক মাস সংসার চলার পরে টানাপোড়ন শুরু হয়। এতদিনে পাড়ার ছেলেদের সাথে ভাব হয়েছে। এতে করে জুয়া, ব্ল্যাকে টিকিট বেচে সংসার চালাতাম। মাকে বলতাম মিল থেকে বেতন দেয়া শুরু করেছে। তারপর বাবা ফিরলে আমি এসব ছেড়ে দেয়। বাবার যোগ্যতা থাকলেও জেল হয়ার কারনে কোন চাকরী হয় না। মিলে আমার পরিবর্তে কামলা খাটে। কিন্তু যা পায় তাতে আর ভালো জায়গায় যাওয়া হয়নি।
সেদিন আমাদের ভেতরে আর কোন কথা হয়নি। আমি এসে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।



পরেরদিন মেইনরোড এর মোড়ে চা খেতে ছিলাম। পেছনে একটা ফার্মেসি তে মেয়ের গলায় শুনতে পেলাম, মেয়েটি বলছে, “২ প্যাকেট হিরো দেন।‘’

আমি অবাক হয়ে তাকালাম। লজ্জা নেই নাকি মেয়েটার?
মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আর চোখ ফেরাতে পারলাম না। যেমন লম্বা তেমনি চুল, ঠোঁটে লিপিস্টিক, কপালে টিপ, গায়ে পাতলা শাড়ি, সব মিলিয়ে অসাধারণ রুপবতী। এত সুন্দর মেয়ের মুখে ফার্মেসি এসে কনডম চাওয়া মানায় না। আচ্ছা মেয়েটির নাম কি? চেহারার মতই সুন্দর হবে হয়ত? জানিনা।

মেয়েটা চলে যাওয়ার শেষে ফাঁকা ফাঁকা লাগল, একেই বুঝি বলে ক্রাশ খাওয়া।

সেদিন ঘরে ফিরে রাতে শুয়ে অনেক গল্প করছিলাম। পরের দিন চলে আসা লাগবে। হঠাত মেয়েটির কথা মনে পড়াতে সাকিব কে জিজ্ঞেস করলাম, “ ঐ মেয়েটি কে চিনিস? এই বস্তিতে থাকে?
সাকিবঃ কোন মেয়েটা?

আমিঃ ঐযে গতকাল ফার্মেসির দোকানে......

সাকিবঃ প্রেমে পরে গেছিস নাকি?

আমিঃ ক্রাশ খেয়েছি, প্রেমে পড়িনি এখন।

সাকিবঃ গতকাল যে বাড়ির ছাদে বসে ছিলাম ঐ বাড়ির বউ।

আমিঃ যাহ! প্রথম প্রেমেই ছ্যাকা খেয়ে গেলাম।

সাকিব বলে উঠল, “ মেয়েটির নাম নীলা। আমার বাড়ির দুই বাড়ি আগে ওদের বাড়ি। নীলার সাথে প্রথম দেখা কলের পারে। ও গোসল করতে ছিল, হঠাত আমি গেলাম গোসল করতে। কিন্তু এত সুন্দর মেয়ে দেখে আর চোখ ফিরাতে পারিনি। যেখানে আমার সরে আসার কথা সেখানে নীলা লজ্জা পেয়ে চলে গেল। এর পর ওকে চোখে চোখে রাখতাম। একদিন চিঠি লিখে খুব ভয়ে ছিলাম, কিন্তু চিঠির উত্তর পেয়ে ভয় কেটে যায়। এ থেকে আমাদের মাঝে প্রেম শুরু হয়।

একদিন রাতে আমি ঐ ছাদে যায়, এক ছেলের সাথে দেখা করতে। কিন্তু দেখি অন্ধকার। তাসের আসর বসেনি, একটা মেয়ের কান্নার আওয়াজ শুনে কাছে গিয়ে দেখি নীলা।

নীলার মুখে সেদিনের কথা, সেদিনের নির্যাতনের কথা, আমার বুকে মাথা রেখে বাচ্চার মত কেঁপে কেঁপে কেঁদে ওঠার কথা আজো মনে পড়লে আমার কান্না পায়।

বাবা ফিরে আসার পর আমি ওদের সংগ ছেড়ে দেয়াতে প্রতিশোধ নেয় ওরা। এই কথা পরে পুরো বস্তিতে ছড়িয়ে পরে। তারপর নীলার সাথে কথা বলতে পারতাম নাহ। গৃহ বন্দী ছিল।“

আমিঃ এর মাঝে আর দেখা হয় নি?

সাকিবঃ হয়েছিল।

আমিঃ কবে?

সাকিবঃ অনেক আগে। এস এস সি পরীক্ষার রেজাল্টের দিন রাতে ও আমাকে একটা চিরকুটে লিখেছিল ছাদে যেতে। আমি ওর কথামত ছাদে যাই।

নীলা আমাকে দেখেই বলা শুরু করে,” সিকান্দার সাহেবের ইচ্ছায় বাবার জোর করাতে গোপনে আমাদের বিয়ে হয়ে গেছে। জানি তুমিও বিয়ে করতে কিন্তু সে অনেক দেরী হত। বিয়ে করলেই কি এই সমাজ তোমাকে মেনে নিত? না নিত না। প্রতিপক্ষ অনেক শক্ত হলেও যুদ্ধে তাকে হারানো সম্ভব কিন্তু প্রতিপক্ষ যখন সমাজ হয় তখন সে যুদ্ধে থাকে আবেগের আঘাত। সে আবেগ যদি সম্মানের যায়গা হয় সেখানে পরাজয় নিশ্চিত। তুমি ভালো থেকে, নিজের লাইফ গড়ে নাও।“

আমাকে কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়ে চলে গেলো। এর পর থেকে অনেক দেখা হয়েছে, কিন্তু আবেগ কমে গেছে। সমাজের কাছে ও আজ একটা বেশ্যা। ওর স্বামী ওকে হোটেলে নাচায়। আর কত কিছু......।

আমি তখন সাকিবকে বললাম, “আচ্ছা তুই কি বিয়ে করতি, নীলা কে?

সাকিব ‘না’ বলে চলে গেল।

তারপরে বুঝলাম সমাজে ভালবাসা কিংবা প্রেমের সিমাবদ্ধতা আছে। শুধু চেহারাতেই প্রেম টিকে থাকে না। এ সমাজে ওদের কোন জায়গা হয় না।

এইসব ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়ালাম। সকালে ট্রেনে করে ফিরছি। মনে ভাবনা আসছে। এই পৃথিবী টা কত রঙের। এই পৃথিবীর কত শহরে ছড়িয়ে আছে কত বস্তি। যেখানে নীলার মত অপরুপ সুন্দরী আছে, যে বস্তিতে ভালোবাসা আছে, প্রেম আছে, আবেগ আছে, লজ্জা আছে। এই বস্তিতে অন্তর্বাস গুলোরও মিশে থাকার একই তার আছে কিন্তু ভালোবাসা হারানো বেশ্যাদের নিজস্ব ঘর নেয়।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০১৭ রাত ১:৩৪

কল্পদ্রুম বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতার গল্প পড়ে ভালো লাগলো।একটা ব্যাপার শেয়ার করি।আমার বাবার কলেজ রোল ছিলো ৪২০।তার এই রোলের কারণে বিড়ম্বনার গল্প খুবই আনন্দ নিয়ে করেন।

১২ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:০২

রিফ্রাক্শন বলেছেন: কিছু কিছু নাম্বারের মধ্যে একটা ব্যাপার আছে

২| ১২ ই মে, ২০১৭ রাত ২:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বিচিত্র এই দেশ, বিচিত্র অভিজ্ঞতাই বটে...

১২ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

রিফ্রাক্শন বলেছেন: অভিজ্ঞতা টায় সবচেয়ে বড় পাওয়া

৩| ১২ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:৩০

blackant বলেছেন: ভাল লিখেছেন!

১২ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:০২

রিফ্রাক্শন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.