নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিন্দুর মাঝে সিন্ধু দর্শনের আশায় পথ চলি...

রিদওয়ান হাসান

শুধু একদিন ভালোবাসা, মৃত্যু যে তারপর... যদি তা-ও পাই, আমি তা-ই চাই, চাই না বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর।

রিদওয়ান হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে কি বাঙালীদের অবদান নেই!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

১৯৪৭ এর ভারতবর্ষ বর্তমানের ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ। তৎকালীন ভারতবর্ষ ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতার পূর্বমুহূর্তে ধর্ম ও সংস্কৃতির বিভাজনে পাকিস্তান-হিন্দুস্তানের জন্ম হয়।

এর পরপরই ১৪ আগস্ট পাকিস্তান ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতার স্মৃতিচারণে ইয়াওমে আজাদি ঘোষণা করে। হিন্দুস্তান বা ভারত ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতার তারিখ ঘোষণা করে ১৫ আগস্ট।

সে সময়ে বাংলাদেশ নামটি যদিও ছিল না, তবুও এ অঞ্চলের লোক রক্তে মাংসে পূর্বপাকিস্তান হিসেবে পরিচিত ছিল। বাংলাদেশ নামটি তারাই ১৯৭১ এ অর্জন করে নেয়।

তাই ১৯৭১ এর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানিরা স্রেফ বাংলাদেশ নামটি পেয়েছে। মানুষ কিন্তু সে সবই ছিল, যারা ১৯৪৭ এ ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছিল! যেমনটি বার্মা পেয়েছিল ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি।

সে অনুসারে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তির স্মৃতিচারণে পাকিস্তান ১৪ আগস্ট স্বাধীনতা দিবস পালন করে, ১৫ আগস্ট করে ভারত, ৪ জানুয়ারি করে বার্মাখ্যাত বর্তমানের মিয়ানমার। তাহলে বাংলাদেশের (পড়ুন বাঙালীদের) ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা কোথায় গেল? বাঙালীদের রক্তে মাংসে কি ব্রিটিশদের থেকে মুক্তির রক্ত নেই? তাহলে কোথা সেই স্বাধীনতা দিবস?

নাকি স্রেফ পাকিস্তানকে ঘৃণার প্রতিফল হিসেবে আমাদের উজ্জ্বল শৌর্যবীর্য সেই রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতাকে ভুলে যাব?

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখিত আপনার এই পোষ্টে আমি কোনো মন্তব্য করবো না।

২০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৮

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: রাজীব নুর মন্তব্য করিয়া প্রমাণ করিল সে মন্তব্য করে নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.