![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।
বেশ কিছুদিন ধরে জেমস রোলিন্সের “Amazonia” পড়ছি... এই বইটি পড়তে পড়তে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বন, আমাজনের কিছু আজব ধরণের প্রাণীকুলের সাথে পরিচয় হয়... Interest এর বশেই এই ধরণের আরও প্রাণীর ব্যাপারে জানার আগ্রহ হয়... আমরা সবাই মোটামুটি এই ব্যাপারে জ্ঞাত আমাজনের জঙ্গলে এমন কিছু প্রাণীর সন্ধান মেলে যা পৃথিবীর আর কোথাও নাই বললেই চলে ... এই তো কিছুদিন আগে নাকি বিজ্ঞানীরা আমাজনের জঙ্গল থেকে আরও নতুন ৪৪১ প্রজাতির প্রাণীর সন্ধান পেয়েছেন...ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলের কল্যাণে এদের কিছু কিছুর সাথে আমাদের পরিচয় আছে...আজ এই জঙ্গলের রাজার আরও কিছু আজব ধরণের প্রজার সাথে পরিচয় করিয়ে দিব--
1. Kinkajou:
Racoon প্রজাতির এই প্রাণীটি সোনালী লোমবিশিষ্ট... এবং একটি লম্বা লেজ রয়েছে যার সাহায্যে এরা গাছের শাখা-প্রশাখাগুলো ধরতে পারে। এদেরকে Honey Bear ও বলা হয়ে থাকে... এরা সাধারণত গাছে থাকে এবং খাদ্য হিসেবে ফল জাতীয় জিনিস গ্রহণ করে। এর জিহ্বা ৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয় এবং এটির সাহায্যে এরা গাছের ফল আঁকড়িয়ে ধরে এবং ফুল হতে নেকটার সংগ্রহ করে।
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=6isit0-xLYE
2. Electric Eel:
এই প্রাণী নদীর অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশে মূলত বসবাস করে থাকে..... এর নাম Electric Eel হলেও eel মাছের থেকে এর সাদৃশ্য শিং জাতীয় মাছের সাথে বেশি। এটি প্রকৃতপক্ষে electric fish গ্রুপের একমাত্র জানা প্রজাতি... একে Knife fish বলা হয়ে থাকে সাধারণত। এরা এদের নিজেদের সুরক্ষা আর শিকারের জন্য প্রায় ৬০০ ভোল্ট সম্পন্ন বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে পারে!!! এদের সংস্পর্শে কোন মানুষ আসলে, কয়েক মিনিটের মধ্যে কিছু বুঝে উঠার আগে মেরে ফেলতে সক্ষম এরা তাদের electric power দিয়ে!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=a3sviTa8hZw
3. Poison Dart Frog:
এই ধরণের ব্যাঙ উজ্জ্বল বর্ণের হয়... এবং এদেরকে পৃথিবীর সব থেকে বিষাক্ত প্রাণীদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে থাকে!! তাদের উজ্জ্বল বর্ণ, শিকার হতে যাওয়া প্রাণীদের তাদের থেকে দূরে থাকার জন্য সতর্কবার্তা দেয় । এই ব্যাঙের কিছু কিছু প্রজাতি এত বেশি ভয়াবহ যে, তাদেরকে কোনভাবে কেউ স্পর্শ করলেই বিষক্রিয়ায় মারা যায়... বিজ্ঞানীরা এই কারণে এই Dart Frog দের “Poison Frog ” ও বলে থাকে !!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=sfENSyycPQ4
4. Bullet Ant:
এটিকে পৃথিবীর সব থেকে বড় আকৃতির পিঁপড়াদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়... এটি ভীমরুলের মত হুল ফুটায়। এর সাথে অন্যান্য পিঁপড়া গোষ্ঠীর কিছুটা তফাতও খেয়াল করা যায়... এটি দিনের বেলা স্বতন্ত্র ঘুরে বেড়ায়। যদিও এরা অন্যান্য পিঁপড়া গোষ্ঠীর মত কলোনি করে থাকে এবং তাদের বাসা সাধারণত গাছের নীচে হয়। এদের “24 hour ant” ও বলা হয়ে থাকে যার যথাসম্ভব কারণ হতে পারে এরা যদি কাউকে কামড়ায়, তাহলে সে ব্যাথা ভাল হতে ২৪ ঘণ্টা সময় লেগে যায়... এদের হুল এত বিষাক্ত হয়ে থাকে!!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=it0V7xv9qu0
5. Jesus Lizard:
শিকারির হাত থেকে পালাতে এই গিরগিটি ভুক্ত প্রাণী পানির উপর দিয়ে মুহূর্তের মধ্যে দৌড়ে পালায়... এদের Basilisk ও বলা হয়ে থাকে। এরা পানির উপর দিয়ে হেঁটে যেতে পারে... পানির পৃষ্ঠ টান বরাবর এরা এদের বিশেষ ধরণের হাল্কা চামড়া সন্নিবেশিত পায়ের সাহায্যে পানির উপর দিয়ে হেঁটে বেড়াতে সক্ষম। এদেরকে দক্ষিণ আমেরিকার এই বনাঞ্চলে অহরহ দেখা যায়... বিশেষত নিম্ন ভূমিতে !!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=45yabrnryXk
6. Fishing Bat:
ফল খেকো বাদুড়ের সংখ্যা সারা বিশ্বে প্রচুর... তেমন ভাবে পতঙ্গভুক বাদুড়ের কথাও অহরহ শোনা যায়... রক্তচোষা বাদুড়ের দেখা কিছু কিছু জায়গায় পা্ওয়া যায়... কিন্তু মাছ খেকো!!!??? হ্যাঁ এই আমাজনের বনে এক ধরণের মাছ খেকো বাদুড় রয়েছে যাদের আকার অন্যান্য বাদুড় অপেক্ষা বড় হয় এবং কুকুরের মত অদ্ভুত গঠনের নাকের কারণে এদের “” Bulldog Bat” ও বলা হয়ে থাকে। রাত্রে বেলায় শব্দ কৌশলের মাধ্যমে তারা শিকার খুঁজে বের করে... এরা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে মাছ এভাবেই ধরে থাকে... যা বাদুড় শ্রেণীভুক্ত অন্যান্যরা পারে না!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=wgLHUNBWR58
7. Glass frog:
এই ধরণের ব্যাঙের গায়ের রঙ সবুজ হলেও তাদের উদরের অংশের চামড়া একেবারে স্বচ্ছ... যার মাধ্যমে এদের দেহের অভ্যন্তরীণ অংশ গুলো সহজেই দেখা যায়... গায়ের রঙ সবুজ হলেও, এর পাতলা চামড়ার স্বচ্ছ আভা পুরো দেহে পড়ে... এর ফলে এর শিকারি প্রাণীরা একে সহজে দেখতে পায় না... এদের এই কারণে “Crystal of the rainforest” ও বলা হয়ে থাকে... ব্যাঙ গুলো আকারে অনেক ছোট হয়... ১.২ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত এদের আকারের ব্যাপ্তি!! তবে এদের অনেক বৈশিষ্ট্য-র মধ্যে একটি আজগুবি বৈশিষ্ট্যও রয়েছে... এরা এদের সমগোত্রীয় ছোট ছোট ব্যাঙ কে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকে...!!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=BVFMtELtSic
Glass Frog এর পেটের দিকের স্বচ্ছ অংশ-----
8. Peanut Head Bug:
এই কিম্ভুতকিমাকার দেখতে পতঙ্গটির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে... খোলসবিহীন বাদামের মত মাথা থেকে বের হয়ে যাওয়া একটি অভিক্ষেপের ন্যায় অংশ...!!! বিজ্ঞানীরা বলে, এই পতঙ্গের এরকম ধরণের কিম্ভুতকিমাকার প্রকৃতির পিছনে তার শিকারকে ধোঁকা দেয়ার একটি বিষয় লুকিয়ে থাকতে পারে... এই পতঙ্গকে আক্রমণ করে মূলত গিরগিটি প্রজাতিভুক্ত জীব... মরা পাতার মত পতঙ্গটি তার কিম্ভুতকিমাকার রূপ দিয়েই ছলে, কৌশলে তার শিকারিকে ফাঁকি দিতে সক্ষম!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=XHArrgU1mL4
9. Potoo:
আমাজনের জঙ্গলে প্রাপ্ত এটি আরেকটি বিদঘুটে চেহারার জীব...... এটি পাখি শ্রেণীভুক্ত, এবং সাধারণত নিশাচর। এরা সাধারণত পতঙ্গভুক হয়ে থাকে...এবং দিনের বেলায় নিথর দেহ নিয়ে মরা গাছের কোন ডালে এমন ভাবে বসে থাকে যাতে করে মরা গাছের সাথে এদের পার্থক্য করা দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে যায়... এরা কিছুটা বর্ণচোরা গোত্রের !!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=ZtjFG16ADZQ
10. Candiru Fish:
একে “Toothpick fish/ Vampire fish” ও বলা হয়ে থাকে... এরা সাধারণত পরজীবী স্বভাবের। পূর্ণাঙ্গ মাছ ১৬ ইঞ্চির মত লম্বা হয়ে থাকে...এবং আমাজনের নদীগর্ভে এরা পর্যাপ্ত পরিমাণে বিরাজ করে... এই মাছ পরজীবী হওয়াতে অন্যান্য বড় মাছের ফুলকার গায়ে বাসা বাঁধে এবং তাদের রক্ত গ্রহণ করে থাকে খাদ্য হিসেবে!! রিপোর্ট মতে, আমাজনের নদীতে নামা অনেক পুরুষের মূত্রথলিতে গিয়ে এরা বাসা বেঁধেছে!!! এবং সার্জারি ছাড়া কোন ক্ষেত্রেই এসব ভয়াবহ প্রকৃতির মাছকে বের করে আনা সম্ভব হয়নি!!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=QQWgUht-ObI
11. Bull Shark:
এরা লবনাক্ত পানির বাসিন্দা হলেও আমাজনের মিঠা পানিতে এদের অবাধ উপস্থিতি দেখা যায়!! এই ধরণের হাঙ্গর আকারে বড় এবং ওজনে অনেক বেশি স্থূল হয়... এরা লোনা পানি এবং মিঠা পানি উভয় পানিতেই খাপ খাওয়াতে পারে... ধরা হয়ে থাকে, উপকূলবর্তী এলাকা গুলোতে প্রতি বছর প্রচুর মানুষ এই প্রজাতির হাঙ্গর কতৃক মারা যায়... এই “Bull Shark” কে পৃথিবীর সব থেকে হিংস্র প্রাণীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=BZr6mkDnELI
12. Decoy Building Spider:
এই প্রজাতির মাকড়শা সাম্প্রতিক কালেই আবিষ্কৃত হয়েছে... এদের বৈশিষ্ট্য কি জানেন??? এরা আকারে অত্যন্ত ছোট হলেও এরা এদের জালে এদের মত দেখতে সামঞ্জস্যপূর্ণ অনেক পা সম্বলিত মাকড়শা বুনে রেখে দেয়... মরা পাতা এবং ছোট ছোট বস্তুর সমন্বয়ে... এবং এভাবে তারা কৌশলে তাদের শিকারকে জালে আবদ্ধ করে!!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=jxxO4JRt8SY
13. Capybara:
এদেরকে পৃথিবীর সব থেকে বৃহৎ আকারের Rodent গ্রুপ ভুক্ত প্রাণী হিসেবে অভিহিত করা হয়... এরা ওজনে প্রায় ২০০ পাউণ্ড এর মত হয়ে থাকে। এরা গোত্রভুক্ত প্রাণী, এক একটি গোত্রে প্রায় ১০-২০ এমনকি ১০০ টি করেও Capybara দেখা যায়। এরা তৃণভোজী... এবং সাধারণত মানুষের কোন ক্ষতিসাধন করে না !!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=1IVcuIiHSpA
14. Arapaima:
Arapaima দক্ষিণ আমেরিকাতে প্রাপ্ত সব চেয়ে বৃহৎ আকৃতির মাছ... স্থানীয় ভাবে এদের “Paiche” ও বলা হয়ে থাকে... যার মানে হল লোহিত বর্ণের মাছ!! কিছু কিছু মাছ ২.৫ মিটার পর্যন্ত দীর্ঘ হয়ে থাকে এবং ওজন হয় প্রায় ১০০ কেজির উপরে। ফুলকার সাহায্য ছাড়াও এরা এদের শ্বসনের জন্য ১০-১৫ মিনিট পর পর পানি থেকে বাইরে আসে। এদের আঁশ স্থানীয়রা নখ কাঁটার যন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে থাকে এবং এর জিহ্বা ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=CMuvtyxLolw
15. Boto:
আমাজন নদীর সব থেকে পরিচিত অধিবাসী এরা... এদের “Amazon River Pink Dolphin” ও বলা হয়ে থাকে। এরা এক একটি আকারে একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষের থেকেও দীর্ঘ হয়!! ধারণা করা হয়, এদের ধমনীগুলো চামড়ার সংস্পর্শে থাকার কারণে এদের গায়ের বর্ণ গোলাপি হয়!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=sYv64VMrzd8
আশা করি পোস্টটি ভাল লাগবে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯
রিকি বলেছেন: Thanks
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
পোস্ট প্রিয়তে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
রিকি বলেছেন: Thanks for feedback
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৭
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
রিকি বলেছেন: Thanks..
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:০৬
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। অনেক কিছু জানলাম।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪
রিকি বলেছেন: Thanks
৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
দারুণ পোস্ট।++++
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
রিকি বলেছেন: Thanks
৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১১
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: অস্থির পোস্ট!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
রিকি বলেছেন:
৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
ইমরান হক সজীব বলেছেন: Candiru Fish তো ভয়ংকর!
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
রিকি বলেছেন: Yeap
৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ পোস্ট।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
নীল বরফ বলেছেন: খুব ভালো পোস্ট। আচ্ছা, bull shark কি great white shark থেকেও হিংস্র নাকি? Candiru Fish তো একটা ত্রাস আমাজনের। জেরেমি( river monsters) কল্যাণে দেখে আমার রক্ত পুরো পানি হয়ে গেছে।Arapaima মাছ কিন্ত মিলিয়ন বছর ধরে এই আমাজনে রয়েছে। জাস্ট একটা সিরিয়াস নদী রাক্ষস। Capybara কে ধরে জাগুয়ার খায়।Capybara যদি বুঝে জাগুয়ার পিছে লেগেছে; এরা একে অপরকে হাক-ডাক দিয়ে সতর্ক করে দেয়।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৬
রিকি বলেছেন: আমি যতটুকু পড়েছিলাম এই পোস্টটা লিখতে গিয়ে সে অনুসারে Bull shark রা অনেক বেশি হিংস্র হয়ে থাকে...White shark রা এদের থেকে বেশি হিংস্র হয় কিনা সেটা একটু খুঁজে দেখে বলতে হবে...আপাতত এই বিষয় অজ্ঞাত. Candiru fish এর বর্ণনা James Rollins এর Amazonia তে পড়েই তো এই পোস্টটা লেখার ইচ্ছা হয়েছিল...আমাজনের জঙ্গল কতটা peculiar চারিদিক থেকেই...Animal planet এ first Arapaima দেখেছিলাম...৩টা লোক মিলে পেট থেকে লেজ ধরতে হিমশিম খেয়ে যায়..!!কত বিচিত্র একেকটা প্রাণী দেখতে অবাক লাগে...ধন্যবাদ ফিডব্যাকের জন্য
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২৭
আহমেদ তুষার বলেছেন: উপকারী পোষ্ট। পড়ে ভাল লাগলো।।