নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুভি রিভিউ- “Jar City/ Mýrin (2006) ”....আইসল্যান্ডের এই মুভিটি ঠাণ্ডা দেশের, ঠাণ্ডা মাথার, ঠাণ্ডা রহস্যের এক thunderbolt treat……..8-| 8-| 8-| 8-| 8-| 8-| 8-| 8-|

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯



স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশ সমূহের মধ্যে আইসল্যান্ডকে আগুনের দেশ বলা হয়ে থাকে কেন জানেন?? এই দেশটিতে অনেক গুলো সক্রিয় আগেয়গিরি রয়েছে এবং কিছু কিছু আগেয়গিরি হিমবাহের নিচেও সেরকম পরিমাণে সক্রিয়!!! আজকের মুভি রিভিউ এই আইসল্যান্ডের এক মুভি নিয়ে... তবে প্রথমে স্ক্যান্ডিনেভিয়ানদের মুভি সম্পর্কে নিজস্ব কিছু মতামত উপস্থাপন করব... স্ক্যান্ডিনেভিয়ান মুভির সাথে আমার প্রথম পরিচয় সুইডিশ মুভি বিখ্যাত মিলেনিয়াম সিরিজের প্রথম কিস্তি “The Girl with the Dragon Tattoo” দিয়ে... যারা হলিউড ভার্সন দেখেছেন কিন্তু সুইডিশটা এখনও দেখেননি তাদের বলব...সুইডিশ মুভিটা দেখবেন কখনও সময় করে... Daniel Craig আর Ronney Mara পুরো গামাক্সিন বানিয়েছে মুভিটার... especially Rooney Mara… Lisbeth এর চরিত্র punk, weird হলেও কবর থেকে উঠে আসা কঙ্কালের ছিল না !!! ইন্ডিয়ান মুভির বড় ভাই হলিউড Copy Paste এ… এত খারাপ ভাবে সিনেমার adaptation গুলো বানিয়েছে... মূল সিনেমা দেখলে বোঝা যায় সিনেমা না ইয়ার্কি এটা!! এরপর স্ক্যান্ডিনেভিয়ান আরেকটা সেই মাপের মুভির সাথে পরিচয় হয়... মুভিটি ডেনমার্কের... নাম “The Keeper of the Lost Causes”... এই মুভিটা দেখার পর সাউথ কোরিয়ানদের পর স্ক্যান্ডিনেভিয়ানদের Thriller genre এর প্রেমে পড়ে যাই... ঠাণ্ডার দেশের মানুষ গুলোর মাথাও ভয়াবহ ধরণের ঠাণ্ডা... সেই থেকে প্রথম উপলদ্ধি হল ..... They are cold blooded murderers….আর মাথার উপর দিয়ে চলে যাওয়া সব কাহিনী নিয়ে মুভি তৈরি করে এরা... এদের যে কয়টা মুভি দেখলাম তাতে একটা জিনিস common…. তারা অতীতের স্মৃতি, অতীতের ক্ষত , অতীতের ঘটনা ভুলতে পারে না...... প্রখর স্মৃতিশক্তি সম্পন্ন জাতি !!

"It began in mystery, and it will end in mystery, life consists in penetrating the unknown, and fashioning our actions in accordance with the new knowledge thus acquired."

সিনেমার ঘটনা শুরু হয় একটি বাচ্চা মেয়ের অকাল মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে... যার নাম Kola… ডাক্তারদের মতে Kola ছোট থেকেই এক genetical রোগে আক্রান্ত... যার দরুণ তার Brain Tumor হয় এবং সে মারা যায়... Kola র বাবা Orn এক Genetical research lab এ কর্মরত থাকে... এবং Kola র অকাল প্রয়াণে সে মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে। এদিকে সেই শহরে হঠাৎ একদিন এক লোকের খুন হয়... পুলিশ দুইদিন পর তার বাসা ভেঙ্গে তার লাশ উদ্ধার করে... এই কেসের তত্ত্বাবধানে থাকে পুলিশ কর্মকর্তা Erlendeur, Sigurour এবং Katrin… পুলিশ মৃত ব্যাক্তিটিকে ashtray দিয়ে মাথায় আঘাত করে খুন করা হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করে... Erlendeur এবং তার লোকজন মৃত ব্যাক্তিটির পরিচয়পত্র খুঁজে পায় তার মানিব্যাগে এবং তারা জানতে পারে তার পরিচয়...Holberg … ... তার বাসার তল্লাশি চালাতে চালাতে পুলিশ তার টেবিলের drawer এর নিচে cello tape দিয়ে মারা অবস্থায় একটি খাম খুঁজে পায় এবং খামটি খোলার পর তারা দুইটি ছবি পায়... ছবি দুইটি কিছুটা উদ্ভট...সমুদ্রের ধারে অবস্থিত সমাধি ক্ষেত্রের একটি সমাধির ছবি যাতে Aude- Kolbrun’s daughter খোদাই করে লেখা!! বাড়িটি আরও তল্লাশি করলে পুলিশ আরও একটি ছবি পায় ৭০ দশকের তিনজন যুবকের... এরপর তদন্ত করতে নেমে পড়ে পুলিশ। তদন্তে তারা জানতে পারে Aude নামের মেয়েটি ৪ বছর বয়সে Brain tumor এ মারা যায় এবং এর পর পরই তার মা Kolbrun ও আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিল... এই ঘটনা ১৯৭৪ সালের দিকে ঘটে এবং পুলিশ এর সংশ্লিষ্ট ফাইলও পায়!! তবে তারা এও জানতে পারে Kolbrun এর একমাত্র আত্মীয় বলতে তার বোন Elin রয়েছে... যে ঐ সমাধিক্ষেত্রের আশেপাশের এলাকাটাতেই বসবাস করে। এদিকে Erleundeur এর একমাত্র মেয়ে Eva কিছুটা desperate স্বভাবের... বাবার সাথে মেয়ের সম্পর্ক শুধু আর্থিক লেনদেনেই সীমাবদ্ধ। Erleundeur কেসটির তদন্ত করতে ছবিটির সমাধিক্ষেত্রের জায়গাটির পথে রওয়ানা হয়... Elin এর সাথে তার দেখা হয় এবং Elin তার সাথে কথা বলতে অপারগ হয়... খালি রাগের মাথায় বলে তার বোন Kolbrun এর মৃত্যুর পিছনে পুলিশ দায়ী এবং Elinborg মানে মৃত ব্যাক্তিটি Klobrun কে ধর্ষণ করেছিল... যার ফলে জন্ম হয় Aude র... কিন্তু সে বেশিদিন যাবত বাঁচতে পারেনি!! Elin, Erleundeur কে তৎকালীন পুলিশের কর্মকর্তা Runar এর কাছে যেতে বলে...Erleundeur , Runar এর কাছে যায়... কিন্তু সে কোন তথ্য দিতে নাকচ করে দেয়... বাধ্য হয়ে Erleundeur আসলেই Holberg ,Aude র বাবা কিনা তা বিশ্লেষণ করে দেখার জন্য Aude র কবর আবার খনন করায় তার কঙ্কাল তোলার জন্য এবং forensic test এর জন্য পাঠানো হয়। Forensic report এর পর থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে লোমহর্ষক কিছু তথ্য... প্রথমত, Aude র কঙ্কাল থেকে তার cerebral অংশ বা মস্তিস্ক তার মারা যাওয়ার পর পরই বের করে নেওয়া হয়েছিল, দ্বিতীয়ত- Aude র এক জটিল ধরণের genetic রোগ ছিল যাকে বলা হয়ে থাকে Neurofibromatosis এবং তৃতীয়ত- এই ঘটনার সাথে মানে Holberg নামের ব্যাক্তিটির সাথে শুধু যে Klobrun এর সংশ্লিষ্টতা রয়েছে শুধু তা নয়...এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে আরও একটি অজ্ঞাত নারী চরিত্র!!! Erleundeur তদন্তে নামে Aude র মস্তিস্ক খোঁজার... এবং সে তথ্য পায় মস্তিষ্কটি সংরক্ষিত রয়েছে Jar City তে। এই মস্তিস্কের সাথে এবং Neurofibromatosis এর সাথে হোলবার্গের সংশ্লিষ্টতা কি? কে খুন করে হোলবার্গকে?? গভীর থেকে গভীরতম পর্যায়ে বছরের পর বছর ধরে লুকিয়ে থাকা সেই রহস্যটাই বা কি?? কেন খুন হল হোলবার্গ?? সিনেমাটির সব থেকে যে দিক আমার ভাল লেগেছে... সেটা হল... এর রহস্য উন্মোচনের ধরণ... প্রত্যেকটা চরিত্র একে অপরের সাথে কোন না কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট ... এবং সিনেমা দেখতে দেখতে তাসের Spade Trump এর কথা মনে পড়বে... এই যে Trump card পড়ল !!! গোলামের পর বিবি, বিবির পর সাহেব, সাহেবের পর টেক্কার তাস আছে...যখনই ভাববেন এই যে প্লট ধরতে পেড়েছি, প্লট বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে শেষ অবধি নিয়ে যাবেই যাবে...unpredictable plot!!!! Arnaldur Indrioason এর Myrin উপন্যাসের অবলম্বনে মুভিটি তৈরি হয়েছে......এক কথায় আরেকটা মাথার উপর দিয়ে চলে যাওয়া স্ক্যান্ডিনেভিয়ান treat…. A phenomenal Icelandic mystery thriller it is...!!! :-/:-/:-/:-/:-/:-/




Jar City (Original Title: Mýrin )
Country of Origin: Iceland
IMDB Rating: 7.0/10
Genre: Crime/ Thriller/ Mystery
Cast: Ingvar Eggert Sigurðsson, Ágústa Eva Erlendsdóttir,Björn Hlynur Haraldsson
You Tube link(trailer): https://www.youtube.com/watch?v=DSdkE6CX9n4

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০২

অক্টোপাস পল বলেছেন: ভালো লাগলো। রিভিউয়ের জন্য ধন্যবাদ। :)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

রিকি বলেছেন: ফিডব্যাকের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ B-) B-)

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:২৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মুভি গেছে আপনার মাথার উপর দিয়ে আর রিভিউ গেছে আমার মাথার উপর দিয়ে। মুভিটি দেখার খুব ইচ্ছা হচ্ছে কিন্তু কোন লিংক এখানে দেয়া নাই। আছে ইউটিউব ট্রেইলারের লিংক শুধু। ঘটনা প্রবাহ যেভাবে তুলে ধরেছেন, তাতে মনে হল মারাত্মক থ্রিল আছে মুভিটাতে। যদিও মুভি কম দেখি, তবুও রহস্য ঘেরা মুভি আমার পছন্দ। রিভিউ খুব ভালো হয়েছে রিকি। খুব মুভি দেখেন বুঝা যাচ্ছে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

রিকি বলেছেন: ইউটিউবে এর ট্রেলার ছাড়া আর কিছু পায়নি আমি...সিনেমাটি টরেন্ট ফাইল অথবা ম্যাগনেট লিঙ্ক ব্যবহার করে ডাউনলোড করতে পারবেন...আমি লিঙ্ক শেয়ার করিনি কারণ টরেন্ট ফাইল নিয়ে copyright সংক্রান্ত কিছু সমস্যা আছে...ব্লগ থেকে আমাদের এই ব্যাপারে অনেক কয়বার অবগত করাও হয়েছে...আর সর্বোপরি এই লিঙ্ক দিতে গিয়ে আমার একটা পোস্টই ব্যাতিল হয়ে গেছে...এরপর থেকে লিঙ্ক দিতে গেলে চিন্তা ভাবনা করে দিই! :( সিনেমাটা চরম মাপের....আপনি শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারবেন না কি হতে চলেছে....বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন সংস্কৃতির সিনেমা দেখার সখ আমার...আর থ্রিলার হলে তো কথাই হবে না! :) সিনেমাটা দেখবেন বলে আশা রাখছি....ধন্যবাদ ফিডব্যাকের জন্য :)

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৮

শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: রিভিউ ভালো লেগেছে...

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২০

রিকি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ :) :)

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৭

যোগী বলেছেন:
আপনার দেখি অনেক কিছু জানেন। আপনার সব পোষ্ট এত বেশ সমৃদ্ধ হয় যে অবাক করে দেয়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

রিকি বলেছেন: আমি নিজের মত করে লিখি ভাই, আর কিছু না....যেমন ভাল লাগে, যেটা ভাল লাগে সেটা Marinate,cook and then garnish করে present করার চেষ্টা করি...চেষ্টা কতটুকু সফল হয় বলতে পারব না কিন্তু সত্যিকার অর্থে কোন কিছু লেখার পর সেটার ফিডব্যাক পেলে একটা আলাদা motivation আসে...অসংখ্য ধন্যবাদ থাকল রিভিউটি পড়ার জন্য... :) :)

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪

আরজু পনি বলেছেন:

ঠাণ্ডা রহস্যটা টানছে।
তৃতীয় লাইক ।

আমি সাধারণত ইউটিউব দেখে ম্যুভি দেখি। ওখানে পেলে দেখার ইচ্ছে রাখি...।

যোগীকে দেয়া আপনার জবাবটা দারুণ লাগলো...।

অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

রিকি বলেছেন: ইউটিউবে প্রথমে খুঁজেছিলাম মুভিটা...পেলাম না বিধায় অন্য মাধ্যমে ডাউনলোড করতে হয়েছে! সিনেমাটি এক কথায় মারাত্মক...ঠান্ডা দেশের ঠান্ডা রহস্য এই কারণে বলেছি...ধন্যবাদ রিভিউ পড়ার জন্য এবং সাথে ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য B-)

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২০

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
বহুদিন আগে অ্যাংলো-ফ্রেন্চ "দ্য ডে অফ দ্য জ্যাকল (১৯৭৩)" দেখেছিলাম। এরপর হলিউডি ভার্সন দেখি। যদিও হুবহু রিমেক নয় তবুও বৃটিশ মুভিটি অনেক বেশি ভাল লেগেছিলো। যখনই কোন ইউরোপিয়ান মুভির হলিউডি ভার্সন বের হয় তখনই গল্পের বারোটা বেজে যায়।

ইউরোপিয়ান অনেক মুভিই শেষ পর্যন্ত দর্শক ধরে রাখতে পারে। বিশেষত একটু বয়েসী দর্শক হলে। হলিউড ওলাদের বেশিরভাগ মুভিই কেমন যেন স্পেশাল এফেক্টে ভরপুর, আর একটু কম বয়েসী দর্শক টার্গেট করা।

মন্তব্যটা একটু লম্বা হয়ে গেলো। রিভিউ এর জন্য ধন্যবাদ। শিগগিরই দেখার ইচ্ছে রইলো।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

রিকি বলেছেন: কমেন্ট বড় ছোট ব্যাপার না ভাই....অভিমত প্রকাশ আসল.. :) ফ্রেডরিক ফরসাইথের The day of the Jackal কিন্তু ফ্রান্সের এক assassin এর প্রেক্ষাপটে ছিল...ফ্রান্স যেভাবে বানাবে আমেরিকা যে সেটার Adaptation নামে ব্লিচিং পাউডার বানিয়ে দিবে এটাই বাস্তবতা ভাই....Jackal যে Vixen হয়নি এটাই ধন্যবাদ দেওয়া উচিত হলিউডকে! Adaptation গুলোর সাড়ে সর্বনাশ করে দেয় একেবারে! Wiki তে পড়লাম হলিউড এই Jar city ও remake করবে! পড়ার পর থেকে ভাবছি...উপরওয়ালা Jar city কে রক্ষা করুক....Jar city না Bucket city হয়ে যায় হলিউড ভার্সনে ! :'( :'(

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৬

সামছুল কবির মিলাদ বলেছেন: মুভিটার ডাউনলোড লিঙ্ক টা দিবেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৭

রিকি বলেছেন: ভাই টরেন্ট লিঙ্ক গুগল সার্চ করে দেখেন...Sorry ভাই মনে কিছু করেন না but ব্লগে টরেন্ট জাতীয় লিঙ্ক শেয়ার করা সম্ভব না....ইউটিউবে লিঙ্ক পেলে আমি দিয়েই দিতাম... খুঁজে পাবেন লিঙ্ক আশা করছি :)

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০০

ধুপছায়া খেলা বলেছেন: রিভিউ চমৎকার হয়েছে। ইউরোপিয়ান মুভি দেখা হয় প্রায়ই। বিশেষ করে থ্রিলার গুলো। এই মুভিটা দেখেও মনে হয় ২ টা ঘন্টা ভালভাবে পার করা যাবে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৩

রিকি বলেছেন: ফিডব্যাকের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ....সিনেমাটা দেখে আশাহত হতে হবে না...I hope so :) :)

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

আমি নাহিয়ান বলছি বলেছেন: রিভিউ দারুন লেগেছে... আর যদি পারেন kim ki duk এর Moebiuseu (2013) মুভির লিংক দেন।। (টরেন্ট ফাইল বাদে)

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

রিকি বলেছেন: ভাই আমার মুভি দেখার দুইটা ভরসা একটা ইউটিউব আর আরেকটা টরেন্ট। ডাইরেক্ট লিংক খুঁজে বের করতে করতে আমার ১ টা মুভি দেখা হয়ে যায় !!! মাফ করবেন ভাই এই মুভির লিংক না দিতে পারার জন্য.... :( :( :( :( :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.