নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা >ছোটো ছোটো দুঃখকথা >নিতান্তই সহজ সরল >সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি>তারি দু-চারিটি অশ্রুজল>নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা> নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ> অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে>শেষ হয়ে হইল না শেষ

রিকি

কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।

রিকি › বিস্তারিত পোস্টঃ

I’m Not Scared 2003 (Original Title: Io non ho paura)—ইটালিয়ান যে সিনেমাটি ৭০ দশকের ইটালির এক সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত--- যা ফুটিয়ে তুলেছে সেই আমলের ইটালির অরাজক এক পরিস্থিতিকে...”The Years of Lead” নামে যা পরিচিত B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১





"Being human is given. But keeping our humanity is a choice. "





মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক কিন্তু অনেক রকমের হতে পারে... সাধারণত রক্ত সম্পর্কীয় মানুষদের আমরা আত্মীয় বলে থাকি আর রক্ত সম্পর্কের বাইরের প্রিয়জনদের স্বজন। কিন্তু আমি আত্মীয়ের concept টা কে একটু বাংলা ব্যাকরণের সমাসের মত করে চিন্তা করি... আত্মার সাথে আত্মার যে সম্পর্ক বা যে সম্পর্কে রক্তের টানের চেয়ে আত্মিক টান বেশি ভূমিকা রাখে... তারা আত্মীয়। পৃথিবীতে সব সম্পর্ক কিন্তু শুধু স্বার্থের প্রয়োজনে হয় না... কিছু কিছু সম্পর্ক গড়ে উঠে মানবিক কারণে বা আত্মিক প্রয়োজনে। যেমন ধরে নেয়া যাক আমাদের অনেকের জীবনের কথা, আমরা অনেকেই আমাদের বন্ধুর সাথে নিজেকে মেলে ধরতে পারি অর্থাৎ নিজের সুখ দুঃখের কথা ভাগাভাগি করতে পারি কিন্তু পরিবারের বড় ভাইয়ের সামনে, বা বড় বোনের কাছে বা ছোট ভাই বোনের কাছে নিজেদের অনুভূতিগুলো প্রকাশ করতে পারিনা। কেন??? বলার আগে চিন্তা আসে, আমার privacy রাখতে পারবে তো...?? কিন্তু বন্ধুর ক্ষেত্রে privacy শব্দ টা কেন পরে আসে কখনও নিজেদের প্রশ্ন করে দেখেছি ?? এরকম কেন মনে হয় “আগে বলে নিই পরে ভাবা যাবে, আর যদি হাটে হাড়ি ভেঙ্গে দেয়ও মার খাওয়ার জন্য নিজের পিঠ তৈরি রাখবে “simple” !! কত...না বলা অধিকার...!! কেন আসে, কিভাবে আসে? ঐ যে বললাম আত্মিক টান রক্তকেও হার মানিয়ে যায় কখনও কখনও... A friend may well be reckoned the masterpiece of nature !! মাথা চালাক কিন্তু মন সহজ সরল হয়......মাথা চিন্তা করতে পারে, মন অনুভব... দুইটার Head office এক জায়গায় হলেও মাথা Accountability ভালো পারে কিন্তু মন Corporate Social Responsibility !! মনের মধ্যে জগতের বৈষয়িক জিনিস input করে মস্তক মহাশয় ! এই আত্মিক টান, মানবিকতার ছোট ছোট দিকগুলোর কোন বয়স লাগে না......মানুষের এই বৈশিষ্ট্যগুলো ইচ্ছাশক্তি আর স্বার্থবিহীন স্বভাবের বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিন্তু বেশি কিছু নয়... যেমন আর একটি উদাহরণ বলি, কোন কোন মানুষ ভিখারীকে ভিক্ষা দাওয়ার আগে বলে নেয় “ দোয়া ভালো ভাবে করেন নাহলে টাকা দিব না” !!! ভিখারীর কি মানসিকতা হওয়া উচিত তখন “আপনি ছ্যাঁচোড় হলে আমিও কম যাব ক্যান--- ১ টাকা দিলে ১০ সেকেন্ড দোয়া, ২ টাকা দিলে ২০ সেকেন্ড, ৫ টাকা দিলে ১-২ মিনিট আর ২০-৫০ টাকা হাতে দিলে পুরোপুরি নিশ্চয়তা পুরো পরিবারের উপর দোয়া বর্ষণ করে দিব... এটা আমার প্যাকেজ” !!!! কেউ কেউ সব ক্ষেত্রেই স্বার্থ ছাড়তে নারাজ... আবার কেউ নিজ স্বার্থত্যাগ করেও অনেক কিছু করে যেতে পারে যাদের “Endemic and Endangered human being” বললেও হয়ত মন্দ হবে না! এতগুলো কথা বললাম, স্বাভাবিক অর্থে আজকের সিনেমার পোস্ট এই মানবিক দিক সম্বলিত এক ইটালিয়ান সিনেমা নিয়ে... তবে শুরুতে প্রতিবারের মত একটি কবিতা থাকছে। আজকের কবিতা......কবি কামিনী রায়ের আলো ও ছায়া কাব্যের ‘সুখ’---



"নাই কিরে সুখ? নাই কিরে সুখ?—

এ ধরা কি শুধু বিষাদময়?

যতনে জ্বলিয়া কাঁদিয়া মরিতে

কেবলি কি নর জনম লয়?—

কাঁদাইতে শুধু বিশ্বরচয়িতা

সৃজেন কি নরে এমন করে’?

মায়ার ছলনে উঠিতে পড়িতে

মানবজীবন অবনী ‘পরে?

বল্ ছিন্ন বীণে, বল উচ্চৈঃস্বরে,—

না,—না,—না,—মানবের তরে

আছে উচ্চ লক্ষ্য, সুখ উচ্চতর,

না সৃজিলা বিধি কাঁদাতে নরে।

কার্যক্ষেত্র ওই প্রশস্ত পড়িয়া,

সমর-অঙ্গন সংসার এই,

যাও বীরবেশে কর গিয়ে রণ ;

যে জিনিবে সুখ লভিবে সেই।

পরের কারণে স্বার্থে দিয়া বলি

এ জীবন মন সকলি দাও,

তার মত সুখ কোথাও কি আছে?

আপনার কথা ভুলিয়া যাও।

পরের কারণে মরণের সুখ ;

“সুখ” “সুখ” করি কেঁদনা আর,

যতই কাঁদিবে ততই ভাবিবে,

ততই বাড়িবে হৃদয়-ভার।

গেছে যাক ভেঙ্গে সুখের স্বপন

স্বপন অমন ভেঙ্গেই থাকে,

গেছে যাক্ নিবে আলেয়ার আলো

গৃহে এস আর ঘুর’না পাকে।

যাতনা যাতনা কিসেরি যাতনা?

বিষাদ এতই কিসের তরে?

যদিই বা থাকে, যখন তখন

কি কাজ জানায়ে জগৎ ভ’রে?

লুকান বিষাদ আঁধার আমায়

মৃদুভাতি স্নিগ্ধ তারার মত,

সারাটি রজনী নীরবে নীরবে

ঢালে সুমধুর আলোক কত!

লুকান বিষাদ মানব-হৃদয়ে

গম্ভীর নৈশীথ শান্তির প্রায়,

দুরাশার ভেরী, নৈরাশ চীত্কার,

আকাঙ্ক্ষার রব ভাঙ্গে না তায়।

বিষাদ—বিষাদ—বিষাদ বলিয়ে

কেনই কাঁদিবে জীবন ভরে’?

মানবের মন এত কি অসার?

এতই সহজে নুইয়া পড়ে?

সকলের মুখ হাসি-ভরা দেখে

পারনা মুছিতে নয়ন-ধার?

পরহিত-ব্রতে পারনা রাখিতে

চাপিয়া আপন বিষাদ-ভার?

আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে

আসে নাই কেহ অবনী ‘পরে,

সকলের তরে সকলে আমরা,

প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। "











১৯৭৮ সাল... ইটালির দক্ষিণাঞ্চল... Acqua Traverse এ বসবাসরত কিছু পরিবারের এক পরিবার Michele Amitrano র... Michele রা দুই ভাই বোন- Michele এবং Maria. একদিন তারা আর তাদের কিছু খেলার সাথী গমের ক্ষেতের মধ্যে দিয়ে পরিত্যক্ত একটি খামার বাড়িতে যাওয়ার জন্য কে কার আগে সেখানে পৌঁছাবে এই উদ্দেশ্যে দৌড়াতে থাকে... পথমধ্যে Michele এর বোন Maria র চোখ থেকে চশমা পড়ে ভেঙ্গে যায়... Michele এবং Maria উভয়ে দাড়িয়ে যায় সেই ভাঙ্গা চশমাটি তুলে নেওয়ার জন্য... ভাঙ্গা চশমাটি Michele তার পকেটে রেখে দেয়। এর ফলে তাদের সেই বাড়িটিতে পৌছাতে কিছুটা দেরি হয়ে যায়... এর জন্য তাদের শাস্তিস্বরূপ দলের নেতা (!!) Skull একটি challenge ছুঁড়ে দেয়... প্রথমে তাদের শাস্তি বর্তায় Maria র স্থলে দলের অন্য মেয়ে সদস্যটির উপরে...কিন্তু তার challenge এর ধরণ দেখে Michele সম্পূর্ণ challenge নিজের ঘাড়ে নিয়ে নেয়... Michele কে challenge দাওয়া হয় তাকে ঐ পরিত্যক্ত খামারবাড়িটির একটি beam এর উপর দিয়ে হেঁটে যেতে হবে এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত... তাহলে তার শাস্তি মওকুফ হবে... Michele ঠিক তাই করে। Beam এর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে পৌঁছানোর পর Michele কে আরও বলা হয়... তাকে সেই beam সংলগ্ন ভাঙ্গা জানলা দিয়ে এই বাড়ি থেকে বের হতে হবে... Michele তার কথা মত beam সংলগ্ন জায়গা দিয়ে লাফ মেরে সেই বাড়িটি থেকে বের হয়ে আসে... ওখানে সে খেয়াল করে একটি জায়গা একটা টিনের ঢাকনা দিয়ে ঢাকা... সে সেটি গ্রাহ্য না করে বাড়ির পথে অগ্রসর হয়। ইতোমধ্যে তার বোন Maria তাকে বলে, তার চশমাটি তাকে ফেরত দিতে... Michele তার পকেট খুঁজে খুঁজে চশমাটি পায়না এবং বুঝতে পারে ঐ beam সংলগ্ন জানলা দিয়ে লাফ দাওয়ার সময় চশমাটি সেই জায়গাটিতেই পড়ে গেছে... Michele তার বোনকে সেখানে দাঁড় করিয়ে আবার পূর্বের জায়গায় ফিরে আসে। সেখানে এসে দেখে চশমাটি টিনের উপর পড়ে রয়েছে... সে চশমাটি তুলে নেয় এবং ছেলেমানুষি কৌতূহলবশত টিনের ঢাকনাটি খুলে, তার নীচে কি আছে দেখার জন্য। টিনের ঢাকনাটি উঠানোর পর সে জায়গাটিকে একটি গর্ত হিসেবে আবিষ্কার করে এবং ঢাকনাটি আরও উঠানোর পর সে দেখতে পায় একটি ছেঁড়া কম্বলের নীচ দিয়ে একটি বাচ্চা মানুষের পা উন্মুক্ত হয়ে রয়েছে!! দেহটিকে অনড় দেখে Michele তাকে মৃত মনে করে ঢাকনাটি আবার আগের মত লাগিয়ে দেয় এবং চলে আসে তার বোনকে নিয়ে বাড়িতে। বাড়িতে ফিরে Michele-Maria দেখে বহুদিন পর তাদের বাবা Pino বাসায় ফিরেছে... এবং তাদের জন্য কিছু গিফট ও এনেছে! Michele সেই রাত্রে সেই পরিত্যক্ত বাড়িটির, পরিত্যক্ত জায়গায় অবস্থিত গর্তের মধ্যে দেখা ঐ পা টির কথা ভাবে এবং সকালে সে আবার ঐ জায়গাটিতে যায়... এবার সে টিনের ঢাকনাটি তুলে একটা ঢিল মারে কম্বলের নীচে উন্মুক্ত পা টিতে। পা টি তখনও অনড় থাকে, সে ভাবে মানুষটি হয়ত অজ্ঞান হয়ে রয়েছে... সে কারণে আরেকটি ঢিল খুঁজে এনে টিনের ঢাকনা তুলে আবার মারার জন্য অগ্রসর হয়... এবার সে দেখে কম্বলের নীচের পা টি নেই... এদিক ওদিক দেখতে থাকলে হঠাৎ করে তার সামনে একটি কৃশকায়, ক্ষত বিক্ষত কর্দমাক্ত দেহের বাচ্চা ছেলে সামনে আসে... Michele তাকে ভূত মনে করে জান প্রাণ তুলে দৌড়ে পালায়!! কে সেই বাচ্চা ছেলেটি? কিভাবে ওখানে পৌছাল সে? কি গভীর রহস্য লুকিয়ে রয়েছে সেই বাচ্চা ছেলেটির সাথে? কারা জড়িত তাকে সেখানে রাখার পিছনে? Michele কি সাহসিকতার সাথে এগিয়ে আসে তাকে বাঁচাতে? ৭০ দশকে ইটালিতে সন্ত্রাস এবং অত্যাচারের রাজত্ব বিস্তার করেছিল...অপহরণ, গুম, হত্যা তখন অহরহ ব্যাপার ছিল...এসব অপহরণের মূল লক্ষ্য হত সম্পদশালীর ছেলে মেয়ে বা কোন ব্যাক্তি। এই অপহরণকারীরা তাদের অপহরণ করে ইটালির উত্তরাঞ্চল থেকে দক্ষিণাঞ্চলের কম ঘনবসতি এবং অনুন্নত জায়গায় নিয়ে এনে আটকে রাখত এবং বড় অঙ্কের মুক্তিপণ দাবি করত। সব থেকে বেশি অপহরণের ঘটনা ঘটে ১৯৭৮ সালে... প্রায় ৭০০ জনের মত মানুষ অপহরণ হয়েছিল ঐ এক বছরেই!! তবে এদের মধ্যে দুইজনের ঘটনা তুলনামুলকভাবে বিখ্যাত হয়েছিল Aldo Moro এবং John Paul Getty III , যাদের ১৯৭১ সালে ইটালির রাজধানী রোম থেকে অপহরণ করা হয়েছিল। John Paul Getty III এর পরিবার যখন অপহরণকারীদের সাথে আপোষ করতে অস্বীকৃতি জানায় তারা তার একটি কান কেটে তার মায়ের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছিল! ইটালির ইতিহাসে এই সময়টিকে “ Gli Anni di Piombo” বা “The Years of Lead” বলা হয়ে থাকে। এই “The Years of Lead ” এর প্রেক্ষাপটের সত্য ঘটনাগুলোর inspiration এ তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। পোস্টের শুরুতে মানুষের মানবিক দিক, আত্মিক টানের কথাগুলো কেন তুলে ধরেছি?? সিনেমার মুখ্য দুই চরিত্র Michele এবং গর্তের মধ্যের ঐ বাচ্চা ছেলেটির “Filippo” র চরিত্র তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ...শুধু এটুকুই বলব কোথাও না কোথাও বড় মানুষের বিবেক হেরে গেছে এই ছেলে দুইটির বন্ধুত্বের কাছে, সর্বোপরি Michele এর সহানুভূতিশীলতার কাছে! Niccolὸ Ammaniti র ২০০১ সালের অনেক খ্যাতিসম্পন্ন উপন্যাস “Io non ho paura” অবলম্বনে সিনেমাটি তৈরি হয়েছে... এবং এক কথায় অসম্ভব সুন্দর একটা সিনেমা. সিনেমাটিতে যে কয়টা বাচ্চা অভিনয় করেছে একজনও professional actor নয় তারা ঐ এলাকার বাচ্চা... তাদের জীবন যে রকম, ঠিক সেরকমই সিনেমাটিতে তারা উপস্থাপন করেছে। A must watch for mystery-crime-thriller lovers. A movie which tells you “Monetary need and luxurious life sometimes lost battle against humanity”...and moreover as the name implies it is not a scary movie at all!! :D







“I’m Not Scared 2003(Original Title: Io non ho paura)”



IMDB rating: 7.6/10

Genre: Mystery/Crime/Thriller

Cast: Aitana Sánchez-Gijón, Dino Abbrescia, Giorgio Careccia

Country of Origin: Italy









এটি Aldo Moro---









এটি John Paul Getty III ---













Happy Movie Watching B-)B-)B-)B-)B-)B-)B-)

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ভালো গল্প

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯

রিকি বলেছেন: মুভিটাও সেই রকম মাপের ভাই...Crime পুরো জমে দই type B-)

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি দেখি প্রচুর মুভি দেখেন!!!! এত টাইম কেমনে পান!!! :(

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৫

রিকি বলেছেন: না ভাই, এখন আর তেমন সময় করে উঠতে পারি না...সিনেমা basically সপ্তাহে 2-3 টার মত দেখি...তবে একটা regularity maintain করি আমি বর্তমানে...ব্লগের জন্য লিখি তিনদিন আর বাকি দুই দিন সিনেমা দেখা হয় এখন or vice versa..আর সপ্তাহের দুইদিন দুইটার একটাও করি না সেদিন লেখার বিষয় খুঁজি.....এই হচ্ছে আমার time management এর সংক্ষিপ্ত কাহিনী ভাই! B-) :-D

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৬

এনামুল রেজা বলেছেন: বরাবরের মতই দুর্দান্ত সিনেমালোচনা।

দেখে ফেলবো এটা।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৮

রিকি বলেছেন: ভাই দেখার পর জানাবেন কিন্তু মুভিটা কেমন লাগলো ... B-) অনেক অনেক ধন্যবাদ ফিডব্যাকের জন্য :-) :-)

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:১৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ । টরেন্ট ফাইল কোথায় পাবো ?

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৭

রিকি বলেছেন: আমি টরেন্ট ফাইল গুলো সাধারণত Kickass বা Katproxy এবং Isohunt থেকে নামায় ভাই... এ বাদে আমি কোন সাইট ব্যবহার করি না.অন্যান্য লিঙ্ক খাজনার থেকে বাজনা বেশি মার্কা কাহিনী বাধিয়ে রাখে, মেজাজ খারাপ হয়ে যায়! Io non ho paura 2003 লিখেন search box এ তাড়াতাড়ি পেয়ে যাবেন...I'm not scared লিখলে লেডি গাগা মার্কা এক জনের ছবি আসে...টরেন্ট সাইট গুলো এমনকি google ও কিছু বিভ্রান্তিতে পড়ে যায় I'M NOT SCARED দেখলে! B-)

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

সোহানী বলেছেন: যদিও দু:খ/কষ্ট/যুদ্ধের মুভি দেখি না তারপরও আপনার ভালোলাগা মুভিটা দেখবো আশা করি... ডাউনলোড এর ঝামেলায় আমি যাই না... সরাসি কিনি ;) ;) ;)

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

রিকি বলেছেন: দেখেন আপু আশা করি ভালো লাগবে। :) :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.