![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।
“I yam what I yam and that's all what I yam."
শৈশব...আমাদের জীবনের এক অমূল্য অধ্যায়। কাউকে যদি এই মুহূর্তে জিজ্ঞেস করা হয়, আচ্ছা বলুন তো শৈশবে আপনার অমূল্য সময়গুলোর অপরিহার্য অংশ কি কি ছিল? কেউ বলবে আমি খেলতে ভালবাসতাম, কেউ বলবে আমি রূপকথার রাজ্যে ভেসে বেড়াতে পছন্দ করতাম...এভাবে সান্ত ধারার সূত্রের মত চলতে চলতে দুই একজন হলেও বলবে আমি কার্টুন দেখতাম প্রচুর, কেন জানি ওদের পাগলামি, ছিটেমাতাল স্বভাব দেখতে ভালো লাগত। পছন্দের কার্টুন কোনটা ছিল, বলতে দিলে দেখা যাবে একটা বড় লিস্ট বানিয়ে দিবে কার্টুনের যেখানে বাগস বানি থেকে শুরু করে জনি ব্রাভো থাকবে, আলাদিন থেকে টম অ্যান্ড জেরি...কোনটায় বাদ যাবে না। হ্যা, সেই সময়ের কার্টুন...এখন প্রশ্ন আসবে হঠাৎ সেই সময়ের উল্লেখ করছেন কেন? পুরাতন সেই কার্টুনগুলোর গ্রাফিক্স, নৈতিক বিষয়ের সাবলীল শিক্ষা অনেক বেশি উন্নত মানের ছিল কিনা জানিনা তবে হিউমার এলিমেন্ট আর আকর্ষণ করার ভাবটা প্রচুর পরিমাণে ছিল। এখনও মিকি মাউস, বাগস বানির পুরোনো কার্টুনের পাশে মিনিওনদের রাখলে...কোথাও যেন আমার কাছে পুরনো চরিত্রগুলো এক ধাপ উঁচুতেই থাকবে। গতদিন জোকার চরিত্রের জানা অজানা বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আজকে তেমনই এক পছন্দের কার্টুন চরিত্র পপাইকে নিয়ে জানা, অজানা কিছু আলোচনা করব।
“আই পপাই দ্য সেইলর ম্যান…টুট টুট ” :
পপাই দ্য সেইলর ম্যান নামে পরিচিত একচোখা, তোতলা কার্টুন চরিত্রটি সৃষ্টি হয়েছিল একটি কমিক্স স্ট্রিপের ছোট্ট অংশ হিসেবে, অ্যানিমেশনে রূপলাভের অনেককাল পূর্বেই। ই.সি. সেগারের সৃষ্ট এই চরিত্রটি কালের বিবর্তনে ডক উইনার, টমস সিন্স অ্যান্ড বেলা জ্যাবোলি, র্যালফ স্টেইন, বাড স্যাগেনডর্ফ, ববি লন্ডনের হাতে পড়ে আরও নতুন থেকে নতুনতর হয়েছে। উল্টাপাল্টা ভাব নেয়া, মারামারি, স্পিনাচ খেয়ে শক্তিঅর্জন, অলিভ অয়েলের জন্য জান দেয়া, দুই ধাপ হাঁটলে পাঁচ ধাপ দৌড়ে যাওয়া এই চরিত্রটিকে ১৯৩৩ সালে ফ্লেইশ্চার স্টুডিও-র ম্যাক্স এবং ডেভ ফ্লেইশ্চার কার্টুন চরিত্র হিসেবে রূপালী পর্দায় ফুটিয়ে তোলার কথা চিন্তা করেন। ১৯৮০ সালে রবার্ট অল্টম্যান সেটিকে চলচ্চিত্ররূপ দিয়েছিলেন সর্বপ্রথম এবং সেই চলচ্চিত্রে পপাই হয়েছিল রবিন উইলিয়ামস। পপাই দ্য সেইলর ম্যানকে ‘ফিফটি গ্রেটেস্ট কার্টুন ক্যারেক্টারস অফ অল টাইম’ এর মধ্যে ২০ তম অবস্থান দেয়া হয়।
পপাই সম্পর্কে অজানা তথ্য :
>> ১৯১৯ সালে নিউইয়র্ক ইভিনিং জার্নাল একজন কার্টুনিস্টকে নিয়োগ দেয় যার নাম ছিল ই.সি. সেগার। একটি কমিক্স স্ট্রিপ তৈরি করতে দেয়া হয় তাকে যেটিকে তারা থিম্বল থিয়েটার হিসেবে অভিহিত করেছিলেন সেই সময়। সেগার কিছু পাগলাটে চরিত্রের সমন্বয়ে তৈরি করে থিম্বল থিয়েটারের সেই কমিক্স যার মধ্যে শুকনো গড়নের অলিভ অয়েল, তার বয়ফ্রেন্ড হ্যামগ্রেভি, ভাই ক্যাস্টর অয়েল, বাবা কোল অয়েল এবং মা ন্যানা অয়েল (আসল নাম ছিল ব্যান্যানা) মূখ্য চরিত্র ছিল। ১৯২৯ সালে সেগার একটি গল্প নিয়ে আসে, যেখানে হ্যাম এবং ক্যাস্টর একটি যাদুকরী মুরগীর (হুইফেল হেন) সন্ধানে নৌযাত্রা করার জন্য মনোস্থির করে এবং দুইজনের কেউ নৌ-চালনা না জানায় দ্বারস্থ হয় একজন নাবিকের কাছে।ডকে থাকা সেই রুক্ষ চেহারার একচোখা নাবিককে ক্যাস্টর অয়েল জিজ্ঞেস করে ‘আর ইউ এ সেইলর’? চরিত্রটি উত্তর দিয়েছিল, ‘ড’ ইয়্যা থিঙ্ক আই অ্যাম এ কাউবয়?’!!! এবং এভাবেই এক নাবিকের জন্ম হয় থিম্বল থিয়েটার প্রকাশ হওয়ার সুদীর্ঘ ১০ বছর পর অর্থাৎ ১৯২৯ সালের জানুয়ারি মাসে এবং তারই নাম পপাই। পপাইয়ের চরিত্র খুব তাড়াতাড়ি জনপ্রিয়তার তুঙ্গে উঠে গেলে কমিক সিরিজটিকে নামকরণ করা হয়েছিল থিম্বল থিয়েটার স্টারিং পপাই নামে। পরবর্তীতে ১৯৭০ সালের দিকে এটি সর্বত্র ‘পপাই’ নামেই পরিচিতি পায় !!
পপাই কমিক্সের স্রষ্টা ই.সি. সেগার
এই সেই থিম্বল থিয়েটার
>> পপাই দ্য সেইলরের ‘পপাই’ এবং ‘অলিভ’ চরিত্রদুটোকে তৈরি করা হয়েছিল বাস্তব দুই চরিত্রের আলোকে। সেগারের নিজশহর চেস্টার, ইলিওনিসের বাড়ির প্রতিবেশী ফ্রাঙ্ক ‘রকি’ ফিয়েগ্যাল একচোখা ছিল। ফিয়েগ্যাল বাস্তবে বক্সার ছিল এবং পাইপ টানতে পছন্দ করত, যার প্রতিচ্ছবি তুলে ধরা হয়েছে ‘পপাই’ চরিত্রটিতেও। ১৯৪৭ সালে মৃত্যুর পরে, ফিয়েগ্যালের সমাধিতে খোদাই করে দেয়া হয়েছিল ‘ইন্সপিরেশন ফর পপাই দ্য সেইলর ম্যান’ ! অলিভ অয়েলকে সেগার তার আরেকজন প্রতিবেশীর আদলে তৈরি করেছিল, যার নাম ছিল ডোরা প্যাস্কেল। ডোরা চিকন এবং লম্বা গড়নের ছিল এবং চুল ঠিক অলিভ অয়েলের আদলেই বেঁধে রাখত !
ফ্রাঙ্ক ‘রকি’ ফিয়েগ্যাল অর্থাৎ পপাই চরিত্রের ইন্সপিরেশন
ফ্রাঙ্ক ‘রকি’ ফিয়েগ্যালের সমাধি
ডোরা প্যাস্কেল অর্থাৎ অলিভ অয়েলের ইন্সপিরেশন
>> কমিক্সটিতে পপাই প্রথমে একটি পার্শ্ব চরিত্র ছিল। এটিকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হিসেবে তুলে ধরার কোন পরিকল্পনা ছিল না সেগারের, সে কমিক্সটি লিখেছিল মূলত অলিভ অয়েলের বাবা কোল অয়েল, ভাই ক্যাস্টর অয়েল, মা ন্যানা অয়েল এবং তার বয়ফ্রেন্ড হ্যামগ্রেভিকে কেন্দ্র করে। পপাই চরিত্রের তুমুল জনপ্রিয়তার পর সে পপাইকে নিয়েই এগিয়ে যাওয়ার চিন্তা করে এবং অলিভ অয়েলের স্নেহের পাত্র হিসেবে হ্যামগ্রেভিকে বাদ দিয়ে পপাইকে বসিয়ে দেয়!
হ্যামগ্রেভি গোন, পপাই ইন দ্য ট্র্যাক
>> পপাই কি সবসময় তার শক্তি সেই স্পিনাচের কৌটা থেকেই পেত?? এর উত্তর...না, এমনকিছুই ছিল না!!! প্রথম দিকের গল্পগুলোতে, থিম্বল থিয়েটারের এডিশনে পপাইকে উপস্থাপন করা হয়েছিল অন্যভাবে, ম্যাজিক্যাল হুইফেল হেনের মাথায় হাত ঘষলেই সে আবার নিজের হারানো কর্মক্ষমতা ফিরে পেত। এই হুইফেল হেনের নাম ছিল বার্নিস। প্রথম দিকের কমিক্সগুলোতে এই কারণে পপাইয়ের মার খেতে খেতে শহীদ হয়ে যাওয়ার অবস্থা হতো !!
ম্যাজিক্যাল হুইফেল হেন
ম্যাজিক্যাল হুইফেল হেনের মূর্তি
>> ১৯৩২ সালের দিকে পপাইয়ের স্রষ্টা তার হাতে স্পিনাচ তুলে দিয়েছিল এবং এটি একটি ব্যবসায়িক কৌশলও ছিল। পপাই সেই সময়ে এত বেশি জনপ্রিয় একটা কার্টুন ছিল যে তার কারণে গ্রেট ডিপ্রেশনের সময় ১৯৩১ সাল থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত স্পিনাচ কৃষকেরা প্রায় ৩৩% লাভবান হয়!!! স্পিনাচ খাওয়ার পিছনেও একটি ঘটনা রয়েছে। প্রথমে তার এই স্পিনাচ প্রীতি জন্মায়, উত্তম মধ্যম দিয়ে তাকে স্পিনাচ ফার্মে ফেলে দিলে !!
>>পপাইয়ের কার্টুন প্রকাশ হওয়ার পরে, বাচ্চাদের মধ্যে পূর্বে অখাদ্য জিনিস হিসেবে পরিচিত স্পিনাচ অনেক পছন্দের একটা বস্তুতে পরিণত হয় এবং আমেরিকাতে সেই আদি আমলে স্পিনাচ বাচ্চাদের তৃতীয় সর্বাধিক পছন্দের খাদ্যে পরিণত হয় !!!
“I'm strong to the finish, 'cause I eats me Spinach, I'm Popeye the sailor man! (toot, toot)"
>> দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় পপাই কার্টুন আমেরিকান সৈন্যদের দেখানো হতো তাদের মনোবল বাড়ানোর জন্য, কারণ পপাইয়ের সেই সময়ের কার্টুনের কিছু কিছু পর্বে জাপানীজদের প্রতি বৈষম্যমূলক ব্যবহার দেখানো হয়। যেমন, কার্টুনটিতে জাপানিজদের বলা হয় ‘জাপা-ন্যাজিজ’ এবং কিম্ভূতকিমাকার চেহারাতে তাদের তুলে ধরা হয়। কিছু কিছু পপাইয়ের কার্টুন জাতিগত বৈষম্যমূলক আচরণের জন্য পরবর্তীতে ব্যানও করে দেয়া হয়… বিশেষত আমেরিকান-আফ্রিকান জাতিভেদের প্রতি খোঁচা মারে যেগুলো!
জাপানিজদের প্রতি সেই খোঁচা
>> যুদ্ধের সময়কালে পপাইয়ের পোশাকও পরিবর্তন করে ফেলা হয়েছিল। কমিক্স শুরুর সময় তার পোশাক ছিল কালো রঙের রোলড-আপ শার্ট এবং নাবিকের টুপি। কিন্তু যুদ্ধের সময় তাকে নাবিকের সাদা পোশাকে সাজানো হয় এবং যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরেও সেই পোশাকেই তাকে শেষ অবধি দেখা যায় !
"I ain't no tailor but I know what suits me."
>> পপাই এর অন্যতম শত্রু ব্লুটো অথবা ব্রুটাসের থিম্বল থিয়েটারে কোন চরিত্র ছিল না কখনই। তাকে প্রথম এনেছিল ফ্লেইশ্চার স্টুডিও-র কর্তারা। তারা এই সিরিজে একটা রেগুলার ভিলেনের প্রয়োজন অনুভব করে যার সাথে পপাই প্রতিনিয়ত মারামারি করবে এবং এভাবেই ব্লুটো চরিত্রটিকে তৈরি করে সেগার! প্রথমদিকে পপাইয়ের কার্টুনে এই চরম প্রতিদ্বন্ধীটির নাম দেখানো হয় ‘ব্লুটো’ কিন্তু পরবর্তীতে কিং ফিচার্সের সাথে একই নামের চরিত্রের দ্বন্ধে আইনি জটিলতায় পড়ে তার নামকে ‘ব্রুটাস’ বানিয়ে ফেলেন সেগার !
"Bluto, even though you're larger than me, you can't wins, 'cause you bad, and the good always wins over the bad."
>> ৮০ সালের শেষের দিকে স্পিনাচের জায়গায় পপাইয়ের শক্তির উৎস হিসেবে নতুন পণ্যরূপে কয়েকটা পর্বে দেয়া হয়েছিল কোয়েকার ওটমিল। কোম্পানি অনেক সমস্যাতে পড়ে ‘আই পপাই দ্য কোয়েকার ম্যান’ ট্যাগটার ফলে কারণ কোয়েকার গ্রুপ নামের এক ধর্মীয় অঙ্গসংগঠন তাদের বিরুদ্ধে মাঠে নামে এবং কমিক্স সিরিজ থেকে সেই পর্বগুলো এই কারণে সরিয়ে ফেলা হয় !
>> বর্তমানে ইংরেজি ডিকশনারিতে ব্যবহৃত বেশ কয়েকটি শব্দের সৃষ্টি হয়েছিল এই পপাই কার্টুন থেকেই, যেমন Jeep, Wimp, Goon, Dufu. সেগার পপাইয়ের সঙ্গী হিসেবে জঙ্গলী পোষা জন্তু ইউজিন দ্য জিপকে নিয়ে এসেছিল, এই প্রাণীটিকে যে কোন পরিস্থিতিতে উপস্থিত হতে দেখা যেত এবং এভাবেই সেটা ইউ. এস মিলিটারিদের নজরে পড়ে। এখান থেকে উদ্ভুদ্ধ হয়ে তারা তাদের একটি বাহনের নামই সেই আমলে দিয়ে ফেলে ‘Jeep’ !!! Wimp শব্দটি আসে পপাই কার্টুনের বার্গারখেকো সদস্যের নাম উইম্পি অনুযায়ী। পরবর্তীতে এই Wimpy নামের একটা চেইন অফ রেস্টুরেন্টও তৈরি হয়।অ্যালিস দ্য গুন থেকে আসে Goon শব্দটি এবং Dufu শব্দটি আসে পপাইয়ের প্রতিবেশী ডুফু থেকে !
ইউজিন দ্য জিপ
বার্গারখেকো উইম্পি
অ্যালিস দ্য গুন
পপাইয়ের প্রতিবেশী ডুফু
>> প্রথমদিকে পপাইয়ের ভয়েসওভার দেয়ার জন্য উইলিয়াম বিলি কস্টেলোকে নিয়োগ দেয়া হয়েছিল, কিন্তু তার রূঢ় আচরণের কারণে এই দায়িত্ব বর্তায় জ্যাক মার্সার উপর।পপাইয়ের হাস্যকর কণ্ঠস্বরের পিছনে যে মানুষটির সুদীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে ভূমিকা ছিল, সে আর কেউ না বরং জ্যাক মার্সার। অলিভ অয়েলের কণ্ঠস্বর ১৯৩৮ থেকে ১৯৪২ দশকে দিত মার্গি হাইয়েন্স। সব থেকে মজার ব্যাপার এই পপাই কার্টুনের অংশ হয়ে ভয়েসওভার পপাই-অলিভ নিজেরাও বাস্তবজীবনে ঘর সংসার করেছিল!
পপাইয়ের ভয়েসওভার আর্টিস্ট জ্যাক মার্সার
>> পপাইয়ের থিম সং তৈরি করা হয়েছিল গিলবার্ট অ্যান্ড সুলিভানের ১৮৮০ সালের অপেরাট্টা দ্য পাইরেটস অফ পেনজেন্স এর ‘আই অ্যাম পাইরেট কিং’ গানটির অনুপ্রেরণায় !
‘আই অ্যাম পাইরেট কিং’
>> স্পেনে অলিভ অয়েলের নাম পরিবর্তন করে রোজারিও করা হয়, কারণ তাদের কাছে পপাই কার্টুনের অলিভ অয়েলের নাম অপমানজনক ছিল, অলিভ গাছের প্রতি শ্রদ্ধাবোধের প্রেক্ষিতে !
>> পপাইকে এক এক দেশে এক এক নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে... যেমন ইটালিতে তাকে ‘ওয়ান ম্যান আর্মি’ বলা হয় এবং ডেনমার্কে ‘স্কিপার স্ট্রিক অথবা টেরর অফ দ্য সি’ !
>> পপাইয়ের স্রষ্টা ই. সি. সেগারের নিজশহর ইলিওনিসের চেস্টারে ‘পপাই অ্যান্ড ফ্রেন্ড’ নামে একটি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, যা অনুসারে সেখানে প্রত্যেক বছরে একটি করে পপাই কমিক্সের মূর্তি বানানো হবে এবং এগুলোকে শহরের বিভিন্ন জায়গায় স্থাপন করা হবে। এভাবে সবশেষে ২০২০ সালে স্বয়ং সেগারের মূর্তি সেখানে তৈরি করার চিন্তা রয়েছে!
>> কার্টুন জগতের সর্বপ্রথম কার্টুন হিসেবে পপাই দ্য সেইলর ম্যানেরই মূর্তি নির্মাণ করা হয়েছিল। সেই মূর্তির অনুরূপ মূর্তিটি বর্তমানে ক্রিস্টাল সিটি, টেক্সাসে রয়েছে। আসল মূর্তিটি সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। পরোক্ষভাবে আমেরিকার স্পিনাচ শিল্পে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৩৭ সালে মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছিল!!
>> ১৯৮০ সালে পপাইয়ের উপর নির্মিত ছবিটি নির্মাণ হয়েছিল মাল্টার একটি ছোট্ট গ্রামে। সেই গ্রামটিকে মুভির কলাকুশলীরা সেভাবেই ফেলে রেখে এসেছিল। সেটি তখন থেকে ‘পপাই ভিলেজ’ নামেই পরিচিত!
১৯৮০ সালে নির্মিত পপাই দ্য সেইলর মুভির পোস্টার
‘পপাই ভিলেজ’
>> ১৯৩০ সালে একটি জরিপে দেখা যায়, সেই সময়ে পপাই কার্টুনের জনপ্রিয়তা বিশ্বব্যাপী মিকি মাউসের থেকে কয়েক গুণ বেশি ছিল।
“Where's the entrance to the exit?"
সবশেষে 'স্পিনাচ খান, পপাই হয়ে যান'
তথ্যসূত্র: লিঙ্ক এখানে
**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে !!!!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৭
রিকি বলেছেন: রিকি ভাই এইডা কি লিখলেন? এপিক বললে কম হবে। আমার অনেক প্রিয় একটা কার্টুন চরিত্র সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।
ভাউ পপাই এখন আর কার্টুন নেটওয়ার্কে দেয় না !!!!!
আমি একসময় দিনে যতবার হত, ততবারই দেখতাম !!!!
ভাল লাগল। এইবার নোবেল না, অস্কার দিমু। ১৯২৯ সালের ডিপ্রেশন থেকে শুরু করে ডিকশনারির ওয়ার্ডস কি নেই এই লেখায়!!!
আমি এই পোস্ট লেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আসলে জিপ গাড়ির অরিজিন দেখেই ভাউ!!!
ওয়াও মান ওয়াও। সরি ওমেন।
সাইফ আলি খানের মত ওয়াও বললেন না তো !!!
তবে আজকাল বাসায় ভাইস্তা ভাস্তি ভাগ্নিরা আইলে খালি কি একটা মুতো-পাতলু নিয়া বইয়া থাকে
এখনকার একটা কার্টুন দেখে আর কিছু হলেও হাসি আসে না, বরং টিভি বন্ধ করে দিতে মন চাই!! মোটু পাতলু হয় নিকলোডিয়নে, অথচ সেই চ্যানেলে আগে স্পঞ্জবব, ডোরা এগুলো হতো, সেগুলো কেমন ছিল আর নতুনগুলো কেমন!!! রাগ যা লাগে। ও স্পঞ্জবব আমার আরেকটা পছন্দের কার্টুন!!!
সবশেষে মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
এস কাজী বলেছেন: না আমার এখন না তখন থেকে যে কয়েকটা পছন্দ তাঁর মধ্যে এক নাম্বাফ টম এন্ড জেরি। এখনো দেখি। তবে সেদিন দেখলাম টম এন্ড জেরি দুজনেই খুব ভাব হয়ছে। নতুন নতুন চরিত্র ও দেখলাম। টম এন্ড জেরি তো রীতিমত কথা বলে আজকাল। তবে কার্টুন চ্যানেল খুব কম দেখা হয় সত্যিকার অর্থে। খালি খেলার চ্যানেল আর ছায়াছবির গান নিয়ে অনুষ্ঠান ছায়াছন্দ
এই যেমন এখন ইউসিএল এর ম্যাচ দেখব বার্সা বনাম বাতে বরিসব এর দোয়া কইরেন নেইমার যেন এক হালি দিতে পারে আজ আবার
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
রিকি বলেছেন: বার্সা তো ইদানিং ভাই ডিগবাজি মারছে !!!!
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
অশ্রুকারিগর বলেছেন: woww!!! আমার প্রিয় কমিক ক্যারেক্টার ! পোস্টে পিলাচ
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০২
রিকি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৪
এস কাজী বলেছেন: হু
৮ খেলায় ১৮ পয়েন্ট নিয়ে সমান হওয়ার পর ও গোল ব্যবধানের কারনে টেবিলে ৩
সবচেয়ে বাজে শুরু ১১ গোল খাইছে প্রথম ৮ ম্যাচে। নেইমার ভরসা। ছোট করে বলে আমি আবার আর্জেন্টিনা বিরুধী
যাই খেলা দেখি
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৩
রিকি বলেছেন: ভাউ খেলা দেখে বার্সা একটা ডিগবাজি মারলে আপনি দুইটা দিয়েন হ্যা !!!!
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: শোকেসে সাজিয়ে রাখার মত লেখা। তাই তুলে নিলাম প্রিয়তে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৫
রিকি বলেছেন: ভাই কি উত্তর দিব বুঝতে পারছি না তো ভালোলাগা জিনিসটাকে একটু লেখ্যরূপ দিয়েছি আর কি। অনেক অনেক ভালোলাগা রইল ভাইয়া মন্তব্যে
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯ ১
এস কাজী বলেছেন: রিকি ভাই এইডা কি লিখলেন? এপিক বললে কম হবে। আমার অনেক প্রিয় একটা কার্টুন চরিত্র সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।
(ঐ যে কাজী মামা তেল কম মারেন।)
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৬
রিকি বলেছেন: (ঐ যে কাজী মামা তেল কম মারেন।)
এস কাজী আমাদের ভাউ হয়, আপনার মামা কিভাবে???? ভাইয়ের পরের কমেন্টে একটা কবিতা দ্রষ্টব্য
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নদী ভাইয়ের পোস্ট নিয়া গবেষণা করতে করতে মাথা হট। আর তাই আপনার এই লেখায় না পইড়া কিছু কমু না।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৮
রিকি বলেছেন: নদী ভাইয়ের পোস্ট নিয়া গবেষণা করতে করতে মাথা হট।
গেম চেঞ্জার ভাইয়ের মাথা এখন করছে ফটফট, করছে ফটফট (এটাকে একটু র্যাপ করে নিয়েন) !!!!
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: রিকিপু টাইম কম। একটা প্রজেক্টের কাজে ফাঁকি দিয়ে সামুতে আসছি।
বড়ই সমস্যায় আছি। মাথায় কয়েকটি আইডিয়া কিলবিল করছে কিন্তু সময়ের অভাবে আপনাদের দিতে পারছি না। রুজির শেষ পর্বটাও ৩ ঘন্টা একটানা সময় পেলে শেষ করতে পারতমা।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৩
রিকি বলেছেন: আহা ভাই প্রজেক্টে যাওয়ার আগে পপাইয়ের মত এক কৌটা স্পিনাচ খেয়ে যান---মেরে ধরে হলেও শেষ করেই ফিরবেন (গ্যারান্টি আমি দিলাম) !!!! তোর ফোর প্রজেক্ট হবে আপনার
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৩
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ একটা পোষ্ট দিয়েছেন। ধন্যবাদ
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৪
রিকি বলেছেন: ভাইয়া মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল।
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি তো ভুলেই গেছিলাম যে পপাই আমার কত প্রিয় ছিলো! আমার সবচেয়ে ফেভারিট ছিলো পপাই, তারপর ডেক্সটারস ল্যাবরেটরি, তারপর টম এ্যান্ড জেরি। এছাড়াও জনি ব্রাভো দারুণ লাগতো। আই মিস দ্যা ওল্ড কার্টুন নেটওয়ার্ক। এত রাইতে পোস্টটা দেখা ভুল হৈছে। ঘুমানোর টাইম, অথচ মাথায় খালি পপাই ঘুরতাছে। আইচ্ছা যাুক, কাইলকা রাইতটা হইবো পপাই নাইট! সিনেমাটাও দেখা লাগবে। ট্রেইলারটা দেখলাম। ইন্টারেস্টিং। সবশেষে অসামান্য পোস্টে অগুনতি লাইক।
শুভরাত।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৭
রিকি বলেছেন: আমার প্রথম পছন্দের কার্টুন ছিল ক্যাপ্টেন প্ল্যানেট ভাইয়া, এরপর পপাই, লুনি টুনস, টম অ্যান্ড জেরি।
সনি চ্যানেলে দেখতাম চিপ অ্যান্ড ডেল, ডাক টেলস আর একটা ভাল্লুকের কি যেন হত, হেলিকপ্টার চালাত (নাম মনে নাই)। সব থেকে বেশি মজা পেতাম পপাই আর লুনি টুনস দেখে---ডেক্সটার'স ল্যাবরেটরি দেখতাম ডিডির বাঁদরামো দেখার জন্য
ভাইয়া পুরাতন কার্টুন নেটওয়ার্কটা সেরকম ছিল, এখন দেখবেন মাথা মোটা উগির কার্টুন হয় দিনে ৫০ বার (যদিও মাস খানেক ঐ চ্যানেল দেখিনি কি অবস্থায় আছে, এখন বোধ হয় উগি নিকলোডিয়ন নিয়ে নিয়েছে) !!!
একসময় দিনে ৪-৫ ঘণ্টা কার্টুন দেখতাম (কোনদিন আরও বেশি বৈ কম না), এড এডড অ্যান্ড এডি বাদে মোটামুটি সবই দেখার চেষ্টা থাকত !!!
পপাই পুরাতন, ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট গুলো দেখতে খুব খুব ইচ্ছা হয় ভাইয়া, কিন্তু সিএন এ দেয় না !!!
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৪৩
আমিনুর রহমান বলেছেন:
খুবই পছন্দের একটা কার্টুন। আমি এখনো সময় করে এই কার্টুনটা প্রায়ই দেখি।
অসাধারণ পোষ্ট বললেও কম বলা হয়ে যাবে। ব্যতিক্রমী একটা পোষ্ট। পোষ্টের ডেকারেশন, লেখা, তথ্য সব মিলেয়ে একটি পরিপুর্ন পোষ্ট। কোথাও একটুও কমতি নেই বরঞ্চ মনে হয়েছে জানার অধিক জানতে পেরেছি। অজানা অনেক কিছু জানলাম। একটি কার্টুন এর উপর ভিত্তি করে কতকিছু হতে পারে বা ঘটে যেতে পারে তা এই পোষ্ট না পড়লে হয়ত জানতেও পারতাম। এত্তগুলো ধন্যবাদ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮
রিকি বলেছেন: আমি দেখতে পায়না ভাইয়া !!! কার্টুন নেটওয়ার্কে এখন মাথা মোটা, বডি খাটো সব কার্টুন দিয়ে রাখে !!!!
আহা আগের দিনগুলো কত ভালো ছিল---এখন তো প্রস্তর যুগের সেই ফ্লিনস্টোনস কেউ মনে পড়ে !!!
মন্তব্যে অনেক অনেক ভালো লাগা রইল ভাইয়া
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: i just love popeye !! ধন্যবাদ রিকি এত সুন্দর একটা পোস্টের জন্য ।
এখনকার কার্টুন গুলো টেকনিক্যাল দিক দিয়ে অনেক এডভান্স হলেও হিউমারের দিক দিয়ে কতটুকু অধঃপতন হয়েছে সেটাই খুঁজে দেখা প্রয়োজন বোধ করি , কিছুই আর ডিসেন্ট নেই
পোস্ট প্রিয়তে
শুভকামনা
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০০
রিকি বলেছেন: এখনকার কার্টুন গুলো টেকনিক্যাল দিক দিয়ে অনেক এডভান্স হলেও হিউমারের দিক দিয়ে কতটুকু অধঃপতন হয়েছে সেটাই খুঁজে দেখা প্রয়োজন বোধ করি , কিছুই আর ডিসেন্ট নেই
আগেকার কার্টুনগুলো হাতে এঁকে অনেক ক্যারিকেচার করে অ্যানিমেশনের পর্যায়ে আনা হত, এক একটা ৫ মিনিটের কার্টুনের ১০-১২ টা পর্ব করতেই বছরের পর বছর লেগে যেত, স্কেচ আর তাকে রূপান্তর প্রক্রিয়ায়। এখন প্রযুক্তি গত উন্নতির কারণে ২ডি<< ৩ডি ফর্মে চলে গেছে, কার্টুনগুলো দেখতে সুন্দর হয়েছে, চকচকেও---কিন্তু কোথায় যেন ফাঁপা সিলিন্ডারও হয়ে গেছে!! আর্টিফিশিয়াল লাগে অনেক বেশি। ওয়াও ফ্যাক্টর অনেক আছে, কিন্তু 'ফিল লাইক হা হা হা হা ফ্রম ইন্সাইড' সেই জিনিসটা কোথায় যেন নাই হয়ে গেছে!
ওল্ড ইজ গোল্ড--এই কথাটা একেবারে সত্যি। সব আছে নতুনগুলোতে, কিন্তু অ্যানিমেশনের আসল প্রাণটাই যেন বেশি পারফেকশনের আড়ালে উবে গেছে অনেক আগে।
আপনার সাথে সহমত পোষণ করেই বলছি, আর কিছু হলেও ডিসেন্সি হারিয়েছে কার্টুনকূল !!!
মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন আপু
১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আশির দশক শৈশব আমার
ভরসা ছিলো বিটিভি;
পপাই শো,থান্ডার ক্যাটস্
এসবই ছিলো পৃথিবী।
পপাই প্রিয় কার্টুন হিরু
অলিভ যে তার রাণী;
কি দেখেছি আগেরদিন
স্কুলে হিট সে কাহিনী।
টিফিনেতে খেলেছি কত
দারিচা,বৌচি,বরফপানি;
মিছিমিছি স্পিনাচ খেতুম
বোলের আগে শক্তি পাবো জানি।
স্যার বা মায়ের বেতের বারি
যেই হয়েছে ফরজ;
প্রার্থনাতে স্পিনাচ চাই
বাঁচার তীব্র গরজ।
ঢং ঢং ঢং ছুটির নোটিশ
আনন্দে দেই ছুট;
কলমটাকে পাইপ বানিয়ে
আওয়াজ তুলি 'টুট' 'টুউট'।
আহা,সুখের দিনগুলি মোর
রঙ্গীন সূতোর ঘুড়ি;
পোষ্টি পড়ে পড়লো মনে
বুকটি গেলো ভরি।
রিকিপুনি,গ্রেট যে তুমি
হাতে জাদুর পরশ;
যেটাই ধরো সোনা ফলে
পোষ্ট হয়ে যায় সরস।
ধন্যবাদ তো সবাই দিলো
মিশিয়ে মনের মাধূরী;
আমার অতো নেইকো বিদ্যে
স্রেফ গ্রান্ড সেল্যুট করি
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০১
রিকি বলেছেন: ছড়া লিখে উত্তর দিতে মন চাইছে, কিন্তু ছড়া লিখতে পারি না তো!!!!!!
মাই অনার
১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১৬
লালপরী বলেছেন: রিকি আপু অনেক প্রিয় চরিত্র পপাই, অলিভ অয়েল আর ব্লুটো নিয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য এত্ত এত্ত খুশি
+++++++্
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
রিকি বলেছেন: আমারও অনেক পছন্দের এরা। আপনি এত্ত এত্ত খুশি------ আমার পোস্ট পড়ে আপনার মন্তব্য দেখে আমি ডাবল এত্ত এত্ত খুশি আপু
১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কা ----- র্টু ------- ন!!!! আহা! ফিরে পেতে চাই সেই ছেলেবেলা!!
এখন প্রিয় টম এন্ড জেরি!!!
খুব ভাল লাগল আপু, অস্বাধারণ এই লেখা পড়তে!!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭
রিকি বলেছেন: কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কা ----- র্টু ------- ন!!!! আহা! ফিরে পেতে চাই সেই ছেলেবেলা!!
চলেন আবার টাইম মেশিন যোগাড় করে আপু ছেলেবেলায় চলে যায়, সেটাই ভালো ছিল।
১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
জুন বলেছেন: হাই পপাই দ্যা সেইলর ম্যান, অলিভ অয়েল আর ব্লুটো রিকির সৌজন্যে তোমাদের সৃষ্টির রহস্য জেনে অনেক ভালোলাগলো ।
খুবই প্রিয় একটি কার্টুন আমার
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
রিকি বলেছেন: আপি এটা শুনেন
আর ভাবেন,পপাই এক ধাপ হেঁটে যাচ্ছে হেভি ভাব নিয়ে এবং দুইধাপ দৌড়াচ্ছে চিরাচরিত ভাব নিয়ে !!!!
১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পাপাই দা সেইলর ম্যান আমার অনেক পছন্দের ক্যারেকটার । এমনকি স্পিনাক কি এবং কোথায় পাওয়া যায় খোঁজাখুঁজি করেছি ছোট বেলায় । পাপাইয়ের ইতিহাসসমেত আদ্যপান্ত পর্যালোচনা ভাল লাগলো । অসাধারণ পোস্ট । প্রিয়তে নিলাম ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
রিকি বলেছেন: এমনকি স্পিনাক কি এবং কোথায় পাওয়া যায় খোঁজাখুঁজি করেছি ছোট বেলায় ।
আমার স্পিনাচের থেকে ওর ক্যান খোলার স্টাইলটা বেশি ভালো লাগত !!!!
১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪
জেন রসি বলেছেন: আমার আবার anime খুব পছন্দ। তবে এই কার্টুন দেখি নাই। আপনার রিভিউ পড়ার পর দেখতে মন চাইতেছে!! তবে শৈশবের সেই সময়টা আর ফিরে আসবেনা। আপনার ভালো লাগাটা শৈশবের ভালো লাগাকে কেন্দ্র করেই ব্যাখ্যা করেছেন!! এখন আমাকে টাইম মেশিন দিয়া শৈশবে পাঠাইয়া দেন। তারপর সেখান থাকে এসে আপনার রিভিউ নিয়ে রিভিউ দিব!!!
চমৎকার পোষ্ট।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
রিকি বলেছেন: এটা ১৯৩৬ সালের একটা দেখেন--- পপাই মিট সিন্দবাদ (ব্লুটো)
এটা আরেকটা -- পপাই ইন দ্য জু
জেন ভাই পপাই হচ্ছে রজনীকান্তের নানা--দেখলে বুঝতে পারবেন !!!!
আর অলিভকে দেখলে তো ফিদা হয়ে যাবেন !!!!
পপাইয়ের মারার স্টাইল আর স্পিনাচ খাওয়ার স্টাইল দেখবেন---ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিজমের বাস্তবায়ন করে কিভাবে স্পিনাচের ক্যান খোলা যায় বুঝতে পারবেন--এমনি তো আর রজনীকান্তের নানা বলছি না !!!!
আমার দেখা প্রথম অ্যানিমি ছিল স্পিড রেসার।
এখন আমাকে টাইম মেশিন দিয়া শৈশবে পাঠাইয়া দেন। তারপর সেখান থাকে এসে আপনার রিভিউ নিয়ে রিভিউ দিব!
সেই দিনগুলো যদি টাইম মেশিন দিয়ে ফিরিয়ে আনা যেত রে ভাই !!!!
আমার তো স্কুল কামাই দিয়ে মৌগলি, আই ড্রিম অফ জিনি (এটা একটা সিরিজ ছিল), থ্রি স্টুজেস (পুরাতনটা) দেখার অভ্যাস ছিল---কিসের স্কুল, আগে কার্টুন---স্কুল ইজ এ বোরিং প্লেস ম্যান !!!!
১৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২২
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: আপনি যখন লিখছেন ম্যাজিক তো তাতে থাকবেই। ডোরেমন কেমন লাগে মিতা?
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
রিকি বলেছেন: ভাইইয়া এটা আমার ছোট ভাইয়ের সুবাদে দেখা হয়েছে---এক সময় ডিসনি চ্যানেল সারাদিন দিয়ে রাখত, ডোরেমন তো সারাদিন হতো কামাই নাই কোন---তবে নোবিতাকে দেখে রাগ লাগত চরম---ছাগল একটা !!!!!
ডোরেমনের বুদ্ধি সেই, রেগে গেলে আরও মজা লাগত আর ওর গ্যাজেটগুলো !!!!
মিতা আপনার জন্য
২০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: ডোরেমন, নোবিতাদের নিয়া আমার টেন্সান নাই মিতা । তবে সুজুকা যে কিউটনেসের ডিব্বা এটা বলার অপেক্ষা রাখে না । লজ্জা পাইলে গালদুটো কেমন লাল হয়ে যেত !!! উফফফ ...
। আর রাগ হয় জিয়ানের উপ্রে সেই। পিডাইতে পিডাইতে নোবিতার মাথায় যে কত্তবার আলু তুলছে তার ইয়ত্তা নাই। আর চিতকার করে "Tum bohot buri tarah se pitne wale hoooo.. nobita"
।
আর ঐ জাপানি গানটা আমার ফোনে এখনো আছে, প্রথম শুনে এত্ত মজা পাইছিলাম ডিলিট করতে পারিনাই। জাপানী উচ্চারণ গুলা শুনলে হাউ মাউ করে হাসি লাগে
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
রিকি বলেছেন: সুজুকা খুবই কিউট। জিয়ানের উপর রাগ হত, কিন্তু নোবিতাকে ধোলাই দিলে ভালোই লাগত মিতা !!!!
২১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অনবদ্য পোস্ট রিকি ভাইয়া। আগের দিনের কার্টূনগুলাতে ক্রিয়েটিভ আইডিয়া বেশী ছিলো, হিউমার ছিলো, গল্পও ছিলো, এখন বিটলামী বেশি। আমার আরেকয়া পছন্দের কার্টূন টপক্যাট। আমি নিশ্চিত এই বিলাই বাঙ্গালী বিলাই। পপাইয়ের বউ অলিভরে আমার ভাল্লাগতোনা। আমি মনে প্রানে চাইতাম ওই শুকনা বেটিটার হাত থেকে পপাই মুক্তি পাবে, কিনু কখনো হয়নাই।
পোস্টে ভালোলাগা রইলো।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
রিকি বলেছেন: আগের দিনের কার্টূনগুলাতে ক্রিয়েটিভ আইডিয়া বেশী ছিলো, হিউমার ছিলো, গল্পও ছিলো, এখন বিটলামী বেশি।
রাগ লাগলে দেখলে, ফালতুমি করে ভাইয়া হিউমারের নামে !!!
ভাইয়া টপক্যাটের সেই ফোন বুথটা কিন্তু জটিল ছিল, ওহ কি ভাব মেরে ডাস্টবিনের উপর বসে থেকে ফোন করত !!!
আর তার সাঙ্গপাঙ্গ---একটা আবার বেশি বদমাশ ছিল, সাদা টার্টেলনেকের বিল্লিটা !!!!
টপক্যাট
২২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: চতূর্থ পিলাচ (+)!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
জুন বলেছেন: yes @ শতদ্রু টপক্যাটের সেই মজাগুল্য ছিল আন প্যারালাল। ঘুমানোর আগে প্রস্তপ্তি, তার দাত মেজে নেয়া, কানে তুলো গোজা, টিভি বন্ধ, ডাস্টবিনের ঢাকনা লাগানো অনাবদ্য কৌতুক। রেস্তরার কাচের বাইরে বসে খাওয়া দেখলে মনে হতো ভেতরেই খাচ্ছে। হা হা হা সেই টপক্যাটের দুস্টু দুষ্টু মাস্তানীগুলো কি যে ভালোলাগতো বলার নয়
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
রিকি বলেছেন: ওটাই তো বললাম আপি সেইরকম ভাবিস্ট----মহড়ায় আলাদা। পুলিশ তাড়া দিলে আর নাই !!!!
২৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: টপক্যাটের একটা পর্বের শেষে সে একটা বিশাল বড় ডায়মন্ড হস্তগত করে। এরপর কি যেন ভাবে, মনে করে যে এত্ত বড় ডায়মন্ড আবার হয় নাকি? নিশ্চয়ই নকল। তখন সে ওইয়া ছুড়ে ফেলে দেয়। ওইটা দেখে আমি নিশ্চিত হই টপক্যাট অবশ্যই বাঙ্গালী বিলাই। নাইলে এমন চিন্তা মাথায় আসারই কথানা।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
রিকি বলেছেন:
২৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
এস কাজী বলেছেন: রিকিপু, ডিগবাজী দেয়া লাগে নাই আমার
বার্সা জিতসে। নেইমার এর দুইবারের সহায়তায় ইভান র্যাকিটিচ দুই খান গোল দিসে
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
রিকি বলেছেন: ক্যামনে কি !!!!!
২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শায়মা বলেছেন: রিকিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি দেখি দিন দিন রিভিউ এক্সপার্ট হতে হতে হতে হতে একদম একদম !!!!!!
যাক রিভিউ এর সাথে সাথে ইতিহাস ভিউও হয়ে যাবে!!!!!!!!!
সাধে কি আর তুমি আমাদের জিনিয়াস আপু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
লাভ ইউ আপুনি!!!!!!!!!!!!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
রিকি বলেছেন: আপুনি এটা দেখেন
এটা তো রিভিউ না আপুনি !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০১
দর্পণ বলেছেন: রিকি আপা অনবদ্য।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১
রিকি বলেছেন:
খালু এটা আপনি আর খালা !!!!! হাউ লুম্যান্টিক !!!
২৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
সুমন কর বলেছেন: আমি কম কার্টুন দেখতাম কিন্তু এ কার্টুনটি তখন দেখতাম। মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
পোস্ট নিয়ে আর কি বলব, এতো যত্ন, তথ্য আর সময় নিয়ে পোস্ট তৈরি করেন যে, আলাদা সময় রাখতে হয় পড়ার জন্য।
+।
** আজ ব্যস্ত থাকার কারণে একটু স্কিপ করে পড়লাম।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
রিকি বলেছেন: দাদা এটা দেখবেন সময় করে--এটা সেই রোলড আপ শার্ট পরা পপাই!!! প্রথম দিকের কার্টুন!!!
এটা পপাইয়ের প্রথম কার্টুনগুলোর একটা !!!!!
২৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: অসাধারণ আয়োজন । টম আন্ড জেরি, পপাই দেখা হতো বেশি ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
রিকি বলেছেন: দিনে যতবার পপাই হতো আমি দেখতাম, এটার মিস নাই !!!!
৩০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০১
পুলহ বলেছেন: " ‘আর ইউ এ সেইলর’?
চরিত্রটি উত্তর দিয়েছিল, ‘ড’ ইয়্যা থিঙ্ক আই অ্যাম এ কাউবয়?’!!!" - হা হা হা
অসাধারণ পোস্ট। লেখকের পড়াশোনা, শ্রম এবং আন্তরিকতার প্রতি শ্রদ্ধা রইলো
+++++++++++
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
রিকি বলেছেন: ‘আর ইউ এ সেইলর’?
চরিত্রটি উত্তর দিয়েছিল, ‘ড’ ইয়্যা থিঙ্ক আই অ্যাম এ কাউবয়?’!!!"
পপাই কথাগুলো সেই বলে--আই ইট মে স্পিনাচ !!!!! মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল
৩১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪২
চ্যাং বলেছেন: পোস্টু ইতঈ লুম্বা ক্যানু?????????
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
রিকি বলেছেন: ত্যাং ভাই পোস্ট থোত করতে তেয়েথিলাম তিন্তু বলো হয়ে দেলে কি কোলবো !!!!
৩২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭
কিরমানী লিটন বলেছেন: এস কাজী বলেছেন: রিকি ভাই এইডা কি লিখলেন? এপিক বললে কম হবে। আমার অনেক প্রিয় একটা কার্টুন চরিত্র সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।
ভাল লাগল। এইবার নোবেল না, অস্কার দিমু। ১৯২৯ সালের ডিপ্রেশন থেকে শুরু করে ডিকশনারির ওয়ার্ডস কি নেই এই লেখায়!!!
ওয়াও মান ওয়াও। সরি ওমেন।
তবে আজকাল বাসায় ভাইস্তা ভাস্তি ভাগ্নিরা আইলে খালি কি একটা মুতো-পাতলু নিয়া বইয়া থাকে ...
জিনিয়াসতো গাছে ধরে না,সামুতে কান পাতলে- চোখ বুলালে কিম্বা রিকি আপুদের লেখাতেই ...+++
সতত ভালো থাকবেন,সুন্দরের সাথেই...
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
রিকি বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু কিরমানী ভাই
কমপ্লিমেন্টো!!!
৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৫
কমরেড নীল বলেছেন: দারুণ একটা পোষ্ট , ধন্যবাদ
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
রিকি বলেছেন: মাই অনার ভাইয়া। ভালো থাকবেন
৩৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০
কাবিল বলেছেন: আমি টম জেরি ছাড়া কোন কার্টুন দেখি নাই।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
রিকি বলেছেন: আহা বড়ই সৌন্দর্য !!!
৩৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
স্পর্শিয়া বলেছেন: এত ধৈর্য্যশীল লেখাগুলি দেখে মুগ্ধ হই রিকি। শুভকামনা।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
রিকি বলেছেন: কমপ্লিমেন্টো
আপনার লেখা সেই পরিমাণে ভালো লাগে আপু----অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য
৩৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
এত সুন্দর পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
আমার অন্যতম প্রিয় পপাই ।
প্রিয়তে রাখলাম।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫১
রিকি বলেছেন: মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল ভাইয়া
৩৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার মেয়ে পিচ্চি থাকতে পপাইর অনেকগুলি সিডি কিনেছিলাম । মেয়ের সাথে দেখতে দেখতে আমার নেশা হয়ে গিয়েছিল ।
একদিন মেয়ে ঘুমে , আমি পপাই লাগিয়ে বসে আছি । মেয়ে মা কয় ,''এই পাগলের মাথা পুরাই গেছে।"
আপনার পোস্টের কল্যানে অনেক দিন পর কথা গুলি মনে পড়লো ।
(দেরিতে হাজিরা দেয়ার ত্রুটি মার্জনীয় )
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১
রিকি বলেছেন: ভাই পপাই দ্য সেইলর ম্যান, ভাই পপাই দ্য সেইলর ম্যান---টুট টুট !!!!!
ভাবীর কথা পড়ে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি, রেস্পেক্ট
৩৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
আলোরিকা বলেছেন: প্রিয় ডায়ালগ -ওহ প(ফ)পাই ! স্যালুট রিকি দ্য গ্রেট
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
৩৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোস্ট বিরতি যাচ্ছে বোধ হয় । অনেক ব্যস্ত নাকি ?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩
রিকি বলেছেন: ভাইয়া প্রায় ১৫ দিন বেড়ানোর উপরেই ছিলাম। মেলা গ্যাপ পড়ে গেছে অনিচ্ছাকৃত !!! তবে এই সপ্তাহে নতুন পোস্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে ভাইয়া দুই তিনদিনের মধ্যেই.....
৪০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: এখনো তো চোখের সামনে পড়লে পেট ভরে দেখি। যথেষ্ট সন্দিহান, অদূর ভবিষ্যতে ছানা পোনাদের সাথেও দেখা হবে বলে মনে হচ্ছে !!
ভেতরে খবরগুলো জেনে আরও ভাল লাগলো ।
কেমন আছেন ?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
রিকি বলেছেন: ককাশে ভাই এই তো আছি ভালোই। পপাই আমার চরম লাগত, এখন আর দেখা হয় না। আমার কাচ্চা বাচ্চাকে 'এক যে ছিল পপাই' এই বলে কাহিনী হয়ত শোনানো লাগবে, আর নাহলে এই ব্লগ আছে না ---'আই পপাই দ্য সেইলর ম্যান' !!!!
মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন
৪১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
শায়মা বলেছেন: রিকিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি কোথায়??????????????
কেমন আছো????????????????
কোথায় আছো?????????????????
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৮
রিকি বলেছেন: আমি ইউরেনাস গ্রহে আছি আপুনি ই ই ই ই ই ই ই !!!!!! আছি ভালোই। এখন ব্লগে আশা করি রেগুলার থাকবো
৪২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৩
রাহাত-বিন-হাশেম বলেছেন: পড়লা্ম। স্থির অবস্থায় অস্থিরতা অনুভব করলাম।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
রিকি বলেছেন: অস্থির অনুভবের কথা স্থির হয়ে শুনলাম!!!! মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন ভাইয়া
৪৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//I'm strong to the finish, 'cause I eats me Spinach//
//Where's the entrance to the exit?//
সবচেয়ে ভালো লেগেছে এটা... "আই ইয়েম ওয়াট আই ইয়েম" ... দ্যাটস ওয়াট আই লাইক!!!
পপেই সম্পর্কে একসাথে পুরো জীবনবৃত্তান্ত....!!
ওয়াও.... ওয়াও.... কীভাবে মিস্ হয়ে গেলো!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
রিকি বলেছেন: আপনি তো আমার ব্লগে আসেন ই না ভাইয়া আ আ আ আ আ আ আ আ !!!!!!
৪৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
তাই?
আসা উচিত ছিল
তবে সচেতনভাবে আমি কাউকে বাদ দিই না... আমি সর্বভুক পাঠক
আই ইয়েম ওয়াট আই ইয়েম... হুম
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১
রিকি বলেছেন:
ভাইয়াও পপাই দ্য সেইলর ম্যান হয়ে গেলেন---টুট টুট !!!!
৪৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
আরজু পনি বলেছেন:
পপাই দ্য সেইলর ম্যান টুট টুট...
আহা কতো যে প্রিয়...এখনও !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
রিকি বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর বিলম্বে দেয়ার জন্য আপু দুঃখিত। পপাই দ্য সেইলর এখন আর দেখতে পায় না !!!! টুট টুট
৪৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
দীপান্বিতা বলেছেন: দারুন লাগল, পপাই আমার খুব প্রিয় কার্টুন চরিত্র ..আজকাল আর টিভিতে তেমন দেখায় না....আর আগের হাতে আঁকা কার্টুনই ভাল লাগে .....
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২
রিকি বলেছেন: সহমত দিদি, আগের হাতে এঁকে কার্টুন বানানোর প্রক্রিয়া শ্রমসাধ্য ছিল এবং সেগুলো এখনও দেখলে প্রাণবন্ত মনে হয়। এখনকার গ্রাফিক্যাল এইচডি কোয়ালিটি সম্পন্ন জিনিসে সেই মজাটা লাগে না !!!
৪৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: আমার অন্যতম প্রিয় সিরিজ ছিল পপাই।
পপাই দ্যা সেইলর ম্যান....
মি্উজিকটা এখনো কানে বাজে
Missing those days
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭
রিকি বলেছেন: মি টু
৪৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
শায়মা বলেছেন: রিকিমনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কেমন আছো??????????????????
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
রিকি বলেছেন: ভালো আছি আপুনি, আপনি কেমন আছেন??
৪৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭
শায়মা বলেছেন: আমিও ভালো !!!!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
রিকি বলেছেন:
৫০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পপাইয়ের মুভি দেখা হয় নাই তবে কার্টুন টা প্রিয় ছিল। তবে আমার কাছে টম এন্ড জেরীর মতো আর কার্টুন হয় না। পপাইয়ের কার্টুনও প্রিয় ছিল। স্পেশালি ওর স্পিনাশ খাওয়া। বাচ্চাদের কাছে এটা মেসেজের মতো , স্পিনাশ বা শাক খেলে পপাইয়ের মতো মাসলম্যান হওয়া যায়।
ভালো লাগলো পোস্ট।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৫
রিকি বলেছেন: আপু পপাই দ্য টেম্পুরারি হাতল ম্যান---মাসলম্যান না !!!!!
৫১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
নেক্সাস বলেছেন: আহা পাপাই। পুরা নষ্টালজিক। দারুন করে লিখেছেন
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
রিকি বলেছেন: অনেক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক ধন্যবাদ ভাইয়া
৫২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সেই ছোট কালে ক্লাসের নিপা নামে এক মেয়ে আমায় পাপাই বলে খ্যাপাতো। তখন কার্টুন টা দেখতাম না তাই সবকিছু মাথার উপ্রে দিয়ে সাঁই করে বেরিয়ে গেছিল। কিন্তু তারপর থেকেই কার্টুন টা দেখা শুরু করি। কিন্তু পাপাই বলে আমায় খ্যাপানোর কারন আজোও জানি না অনেক দিন পর আপু তোমার ব্লগে এসে অনেক দিন আগের নিপা মনে পড়ে গেল।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৩
রিকি বলেছেন: পপাই দ্য সেইলর ম্যান টুট টুট
৫৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
রিকি বলার ভাষা নাই। এইডা কি পোষ্ট দিছেন ? মারাত্মক পোষ্ট +++
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০০
রিকি বলেছেন: অনেক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্ক ধন্যবাদ ভাইয়া এবং কৃতজ্ঞতা
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯
এস কাজী বলেছেন: রিকি ভাই এইডা কি লিখলেন? এপিক বললে কম হবে। আমার অনেক প্রিয় একটা কার্টুন চরিত্র সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।

ভাল লাগল। এইবার নোবেল না, অস্কার দিমু। ১৯২৯ সালের ডিপ্রেশন থেকে শুরু করে ডিকশনারির ওয়ার্ডস কি নেই এই লেখায়!!!
ওয়াও মান ওয়াও। সরি ওমেন।
তবে আজকাল বাসায় ভাইস্তা ভাস্তি ভাগ্নিরা আইলে খালি কি একটা মুতো-পাতলু নিয়া বইয়া থাকে