![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাঠ্যপুস্তকে ইচ্ছাকৃত ভুলের মাধ্যমে শিক্ষা ব্যবস্থা তো বটেই ইসলামকেও বিকৃত করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে কুকুর ভোটে নির্বাচিত হাসিনা সরকারের ছাত্রলীগ কোটাধারী আমলারা। প্রাথমিক পর্যায়ের পুস্তিকা গুলোতে অবাধে প্রচার করা হচ্ছে ধর্ম যার যার উৎসব সবার।এখন প্রশ্ন এই বিকৃত মতবাদের অর্থ কি তারা জানে? তারা কোন সাহসে আল- কোরআনের বিরোধীতা করে?যেখানে স্বয়ং আল্লাহ্ কাফির-মুসলিমের পার্থক্য বর্ণনা করেছেন(সূরা কাফিরুন),সেখানে সরকারের চাটুকারিতার জন্য এ ধরনের কথা প্রচার করছে জনবিচ্ছিন্ন হাসিনা সরকারের কর্মীরা। এখানেই থেমে নেই।
হাইস্কুল পর্যায়ে কিশোরদের মাদক ও অস্ত্র সরবরাহের পাশাপাশি ইসলামকে অনৈতিক প্রমানের জন্য উঠে পরে লেগেছে হাসিনার কর্মীরা। মাধ্যমিক পর্যায়ের ইসলাম শিক্ষা বইয়ের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ইসলাম ও নৈতিকশিক্ষা।এখানে প্রশ্নবিদ্ধ অংশটি হচেছ ‘ও‘ কথাটি। গ্রামাঞ্চলে অনেকে ‘ও‘ কে ‘অ‘ উচ্চারণ করে ।আর এটা হাসিনার নাস্তিক কর্মীরা খুব ভাল ভাবে অবগত ।অবশ্য এখন অনেকে প্রশ্ন তুলবেন শুদ্ধতার ব্যাপারে। তাদের উত্তরে আমি বলবো যেখানে স্বয়ং শিক্ষামন্ত্রী ‘আসসসালামুয়ালাইকুম‘ কে ‘স্লামাণাইকুম‘ বলে , সেখানে গ্রামাঞ্চলের মানুষদের ‘ও‘ কে ‘অ‘ উচ্চারণ করা কি অস্বাভাবিক?এখানে ‘ও‘ র স্থলে কি ‘এবং‘ লেখা যেত না?আসলে আল্লাহর সৃষ্টি একটা কুকুর হয়তো সংশোধন হবে,কিন্তু হাসিনা কখনও সংশোধন হবে না।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬
মোহাম্মদ রিয়াদুজ্জামান রিয়াদ বলেছেন: আমি কাওকে কুকুর বলিনি। পোস্টটা ভাল করে পড়েন ভাই।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েসন বলেছেন: পোস্টে +++
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
মোহাম্মদ রিয়াদুজ্জামান রিয়াদ বলেছেন: আপনাকেও +++++++++
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৮
শাহ আলম বাদশাহ বলেছেন: আপনি একজনের ভুল ধরতে গিয়ে নিজে কবিরা গুনাহই করে বসলেন ভাই? ইসলাম কাউকে গাল দেয়া বা কুকুর বলার কি অধিকার আপনাকে দিয়েছে?
কী তফাৎ আপনার আর অন্যদের মাঝে? কাজেই যুক্তি-হাদীস-কালাম দিয়ে আপনি একজনের ভুল ধরতেই পারেন যার সওয়াব পাওয়াও যাবে। কিন্তু গালাগাল শয়তানী কাজ--তাই নিজেও আত্মসমালোচনা করে দেখুন--