![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেষ ভালো যার সব ভালো তার।শেষ দেখার অপেক্ষায়........
আমাদের দেশে বাসের দুরবস্থা আর যানজট ,রাস্তা ঘাট ভাঙ্গা চুরা সব মিলিয়ে আমদের বাসা থেকে কর্মস্থলে যাওয়ার পথটা পেরুতে আমাদের নানান রকম ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হয়। উন্নত দেশে বাস,রাস্তা ঘাট অনেক উন্নত।নেই কোন যানজট,সব মিলিয়ে বলা যায় খুবই ভালো সুযোগ সুবিধা।
তারপরও কিছু সমস্যা মাঝে মাঝে আপনাকে বেশ বিব্রত করবে।তার ই কিছু কথা আজ লিখব।
আমার কানে মোবাইল। এক কলিগের সাথে কথা বলিতেছি। কোনোরকম তোয়াক্কা না করিয়া,কথা বলিতে বলিতে উঠিয়া পড়িলাম। সিটে বসতে যামু। এই টাইমে মামু দিলো ডাক। একটু ঝারি সহকারে বলিল, ও হে তুমি কত ব্যস্ত তা আমি বুঝিবার চাহি না। উঠার সাথে সাথে নিয়ম অনুযায়ী টাচ
অন করিতে হইবে।এখানে বাস বা ট্রেন সব কিছুর জন্য একটা কার্ড থাকে। এই কার্ড ই টিকিট হিসাবে কাজ করে। কার্ডে আপনি টাকা লোড করে নিবেন।যেখান থেকে আপনি বাসে বা ট্রেনে উঠবেন ,সেখানেই কার্ড টাচ অন করবেন মেশিনে, আর নামার আগে টাচ অফ করবেন।ঐ হিসাবে আপনার ভাড়া,আপনার কার্ড থেকে কেটে নেওয়া হবে।টাচ অন আর অফ করার মেশিন প্রত্যেকটি রেল স্টেশন এ আর বাসে এ বাসের ভিতর থাকে।
মনে করছে,আমি ফাঁকি দিবার লাইগা এমন ভান ধরছি। আমি সবিনয়ে দুঃখিত বলিয়া টাচ অন করিয়া সিটে আসিয়া বসিলাম। মনে ভাবিলাম,বাংলাদেশ হইলে তোরে বুঝাইতাম। আমি চুপ করিয়া বসিয়া রইলাম। মামুর পাশের সিটে,মানে আমাদের
দেশে যেখানে মহিলা সিট থাকে,সেখানে লাস্যময়ী এক কন্যা বসিয়াছেন। বাস চলা আরম্ভ করিল। ওমা মামু দেহি।ফিল্ডিং মারা শুরু করিছে।ভাবতাম আমাগো দেশের মামুরাই খালি ফিল্ডিং মারে।এখন তো দেহি,ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে।মামু গাড়ি চালায় আর ফিল্ডিং মারে।আমি দেহি গাড়ি চালানোর চেয়ে মামুর ফিল্ডিং এ নজর বেশি,যারে বলে কু নজর।
মনে ভাবলাম, চালাও মামু, গাড়ি না, ফিল্ডিং চালাও।ব্রেক তোমার কষা লাগব না,আমি আজকা তুমার ব্রেক কষুম। বাস থামিল আমার গন্তব্য। আমি এবার টাচ অফ করিলাম। করিয়া কিঞ্চিত উঁচা বলিলাম, যে ড্রাইভার সাহেব,গাড়ি চালানোর সময় কথা বলা ঠিক না,
যে কোন সময় অঘটন ঘটতে পারে, আপনি যে ভাবে মোড় ঘোরার সময় প্যাসেঞ্জার এর সাথে কথা বলিতেছিলেন,ইহা ঠিক নহে।আমি আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করিব। মামু কিঞ্চিত নড়িয়া বসিল।এবং আমাকে দুঃখিত বলিল। আমি মাফ করিয়া দিলাম। প্রতিশোধ নেই নাই,কাটা দিয়া কটা তুললাম
আর কি।
আরেকদিলের কথা বাসে উঠিয়াছি. এয়ারপোর্ট এর উদ্দেশ্য। বাস ভর্তি চাইনিজ।বাস চলছে। হটাৎ এয়ারপোর্ট এর আগের স্টপেজ আসিয়া মামু ঘোষনা দিল,বাস আর যাইবে না। উহার কারন সামনে বিরাট না গরু ছাগলের হাট না, দুর্ঘটনা ঘটিছে। সব্বাইকে নিজ দায়িত্বে
গন্তব্যে যাইতে হইবে। কি আর করা, দুঃখ ভরাক্রান্ত বাস হইতে আমি সহ ১৫ জন যাত্রী নামিলাম। সবাই এদিক ওদিক চায়।কি করা যায়। কিছু যাত্রী,যাদের একটু পড়ে ফ্লাইট,তাহারা অতীব দুশিন্তাগ্রস্ত হইয়া পড়িলেন। এ সময় ভিনদেশি ময়ূরী না মানে একটু নাদুস-নুদুস একটা
মেয়ে প্রস্তাব করিল, আমি মাইক্রো সমেত একটা টেিক্স কল করি।আমরা সবাই মিলে ভাড়া ভাগ করে দিয়ে দিব।সবাই ভিনদেশি ময়ূরীর কথায় রাজি হইয়া গেলো।কিন্তু সমস্যা বাঁধিল ভাড়া যদি আসে ৩৫ ডলার তবে সবার কাছে খুচরা না ও থাকিতে পারে।আর কেই
বা ডলার কালেক্ট করিবে মানে কেই বা কন্ট্রাক্টর হইবে। এই চিন্তা করিতে করিতে টেিক্স আসিয়া পড়িল।আমি চট জলদি ড্রাইভারের পাশের সিটে বসিয়া পড়িলাম। অবশেষে এয়ারপোর্ট আসিলাম। ভাড়া নিয়া গেঞ্জাম লাগার আগেই এক চাইনিজ ভদ্রলোক পূরো ভাড়া
দিয়া দিলেন এবং বলিলেন কাঊকে ভাড়া দিতে হইবে না, সবাই তাকে থ্যাংকু দিয়ে যে যার রাস্তায় চলিয়া গেলো।
ইহা আরেকদিনের ঘটনা। ঝুম বৃষ্টি পড়িতেছে।বাসিয়া উঠিয়া মনে হইল, বেশ রোমান্টিক আবহাওয়া। দেখা যাক কপালে কি আছে। বাসে যাত্রী সংখ্যা ৫ জন,আমি সহ।যার মধ্যে একজনই নারী।
আমার কাছে কোনো ছাতা নেই। হঠাত গন্তব্য থেকে ৫ মিনিট দূরত্বে বাস বন্ধ হইয়া গেলো। ড্রাইভার মামু অনেক চেষ্টা করিয়া ও স্টার্ট দিতে পারল না। বৃষ্টির দিন তো মনে হয় ব্যাটারি ডাঊন হইয়া গেছে।যাই হোক এই পথ হাটিয়া যাইতা কমছে কম ১৫-২০ মিনিট
লাগিবে।তার উপর আমার কাছে নাই ছাতা,কাজ করছে না মাথা। কি করি, কিন্তু বাস হইতে তো নামিতে হইবে। কি আর করা ভিজিয়া ভিজিয়া আজ কাজে যাইতে হইবে। বাস হইতে নামিয়া যে যার মত হাটা ধরল। আমি হাটছিলাম,আমার সাথেই নামল, বাসের একমাত্র
নারী যাত্রী। কিছিক্ষন পর উনি খেয়াল করল আমি ভিজছি। মধুর স্বরে ডাক, আরে আপনি ভিজছেন কেনো? আসুন আমরা ছাতাটা শেয়ার করতে পারি। তারপর আর কি একসাথে দুজন হাঁটতে থাকলাম। মনে হলো কাজে না গিয়ে দূরে কোথাও হারিয়ে যাই।মেয়েটা দেখতেও বেশ।
বাস টা আজ নষ্ট না হলে, এই সুযোগ কি পেতাম। রোমান্টিক আবহাওয়ায় বেশ রোমান্টিক সময় কাটল।
ঘটনাগুলো খুবই সাধারন কিছু ঘটনা। বিছিন্ন কিছু দিনের বিচ্ছিন্ন কিছু সময়ের চিত্র। আসলে আমি কিঞ্চিত বোঝাতে চাচ্ছি যে,উন্নত দেশ সব সুযোগ সুবিধা থাকার পরও, চলতে ফিরতে অনেক সময় অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। সমস্যা সব দেশেই আছে,
সবার জীবনেই আছে তবে হয়তোবা ভিন্ন ভিন্ন রুপে।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক ধইন্না
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লাগলো ++
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৫
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা।
আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন।
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাধু-চলিত-কথ্য মিলিয়ে এক বিচিত্র ভাষার রচনা পড়িলাম!
টাচ অন-অফ কী?
+
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩২
রোজেল০০৭ বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ হাসান ভাই।
এখানে বাস বা ট্রেন সব কিছুর জন্য একটা কার্ড থাকে। এই কার্ড ই টিকিট হিসাবে কাজ করে। কার্ডে আপনি টাকা লোড করে নিবেন।যেখান থেকে আপনি বাসে বা ট্রেনে উঠবেন ,সেখানেই কার্ড টাচ অন করবেন মেশিনে, আর নামার আগে টাচ অফ করবেন।ঐ হিসাবে আপনার ভাড়া,আপনার কার্ড থেকে কেটে নেওয়া হবে।টাচ অন আর অফ করার মেশিন প্রত্যেকটি রেল স্টেশন এ আর বাসে এ বাসের ভিতর থাকে।
শুভ রাত্রি।
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ঐ মধুরকন্ঠীর সাথে রোমান্টিসিজম এখনো কন্টিনিউয়িং নাকি ??
০২ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫
রোজেল০০৭ বলেছেন: তারপর বহুদিন, অপেক্ষা করেছি, বাস স্টপেজে।
ঐ দিন নাম্বার নেয়া হ্য়নি। ভেবেছি আরেকবার দেখা হলেই নাম্বার টা নিয়ে যোগাযোগ কন্টিনিউ করব।।আর সব খোজ খবর নিব।
আফসুস
আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৮
এরিস বলেছেন: হুম। সমস্যা সবখানেই আছে, চেহারা অদলবদল করে সামনে আসে, এই আর কি!!
ঘটনাগুলো নিত্যনৈমিত্তিক হলেও তাৎপর্যপূর্ণ।
পাঠক হিসেবে একটা আবদার করে যাই, ভাষার ব্যাপারে আরেকটু যত্ন প্রয়োজন। সাধু এবং চলতি দুটোর মিশ্রণে লেখার টেস্ট চলে যায়। আমার মনে হয় লেখাটি পরিপূর্ণভাবে সাধু ভাষায় লিখলেও মজা অনেকখানি বেড়ে যাবে।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৫০
রোজেল০০৭ বলেছেন: ক্ষুদ্র জীবনের গল্প পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
পুরোপুরি ভাবে আপনার সাথে একমত।সামনে এই ব্যপারটা মাথায় রাখব।
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৭
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাল লাগলো!!!!!
০২ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬
রোজেল০০৭ বলেছেন: ধইন্না লন।
৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
মাক্স বলেছেন: সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ দূষণীয় তবুও পড়তে ভাল্লাগসে!
০২ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৫২
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মাক্স।
ভালো থাকুন সবসময়।
৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছপ্লাস।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৫
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ খেয়াঘাট।
শুভ রাত্রি।
৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:০৯
আরমিন বলেছেন: আপনি কি চায়নায় থাকেন? ভালই লাগলো আপানর অভিজ্ঞতা !
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৭
রোজেল০০৭ বলেছেন: না ভাই।
ধইন্না লন।
১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৬
কান্টি টুটুল বলেছেন:
কয়েকটা ছবি দিয়ে দিতেন ....।
বিচ্ছিন্ন ঘটনা কিন্তু এমনভাবে মনে জমা হয়ে থাকে যে দীর্ঘ দিন পরও একদম সতেজ থাকে।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
রোজেল০০৭ বলেছেন: ঠিক বলেছেন বস,মনে ছিলো না।
সতেজ ছিলো বলেই তো,লিখতে পারলাম।
অনেক ধন্যবাদ আর ভালো থাকুন সবসময় এই কামনা করি।
১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫০
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আমি তো ভাবছিলাম "এ জার্নি বাই বাস" রচনা লিখেছেন! এখন তো দেখি কয়েকটা ঘটনা! তিন নম্বর ঘটনাটা বেশি ভাল পাইলাম!
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
রোজেল০০৭ বলেছেন: তিন নম্বর ঘটনার কথা মনে করেই তো এখনও বাসে চড়ি !!
অনেক ধন্যবাদ নাজিম ভাই।
১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভালো লাগল +++
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
রোজেল০০৭ বলেছেন: ভালো লাগলো যেনে পুলকিত হলাম।
আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।
ভালো থাকুন সবসময়।
১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:৫৪
ফারিয়া বলেছেন: বাসে চড়ার অভিজ্ঞতা আমার খুবই কম, তবে উপভোগ করলাম আপনার এইসব ঘটনা! কোথায় থাকেন আপনি?
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা রইল আপনার প্রতি।
আমি, আপাতত মেলবোর্ন এ আছি।
১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
~মাইনাচ~ বলেছেন: চলার পথে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা হয় একেক জনের একেক রকম।
পড়ে ভাল লাগলো
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইল।
ভালো থাকুন সবসময়।
১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
সাধু চলিত মিলেমিশে একাকার! বাস ভর্তি চাইনিজ! আমি প্রথমে ভাবছিলাম চাইনিজ খাবার
+
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
রোজেল০০৭ বলেছেন:
১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্টে প্লাস ।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
১৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
শায়মা বলেছেন: তোমার পোস্ট পড়ে অনেক হাসলাম ভাইয়া!
অনেক মজা করে লিখেছো!
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
রোজেল০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
ভালো থাকবেন আশা করি।
১৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
ঊদাসপথিক বলেছেন: মেয়েটা দেখতেও বেশ।
বাস টা আজ নষ্ট না হলে, এই সুযোগ কি পেতাম। রোমান্টিক আবহাওয়ায় বেশ রোমান্টিক সময় কাটল।[/sb
এই চলে তাহলে। ভালই চালিয়ে যান। ফেরার পথে জোড়া দেখতে চাই।
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
রোজেল০০৭ বলেছেন: ভাই অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সবসময় এই কামনা করি।
১৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আহা, মেলবোর্ণ!
২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৭
রোজেল০০৭ বলেছেন: আফসুস কেনো ভাই?
২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০২
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম। ভাল লাগল।
অ.ট.- ব্লগে আমি অনেকদিন পর আসলাম না আপনাকে অনেকদিন পর দেখলাম!! বুঝতেছি না। আশা করি ভাল আছেন।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০০
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আসলে ব্লগে আমি খুবই অনিয়মিত।
২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: প্রথমটা পড়ে খুব হাসি পেল, কাটা দিয়ে কাটা তোলা একেই বলে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:২৯
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ !!
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো ++