![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাক্তারী বিদ্যায় অধ্যনয়রত শিক্ষানবিস একজন। ছোট বেলা থেকেই সৃজনশীল কাজ ভাল লাগে। বাবার অনুপ্রেরণায় প্রথম লেখালেখির শুরু। ভাল লাগে ছবি তোলতে। বেশ কয়েকবার ছবি প্রদর্শিত ও হয়। এইতো লেখালেখি,ছবি,পড়াশোনা,মানব সেবার ইচ্ছা। সব মিলিয়েই আমি।
একদিন দুদিন সময়ের চাকা ঘুরে
ব্যাকরণের নিয়মের মতই
প্রেমে পড়ে যাওয়া !!
তারপর এক আকাশ জোছনায়
কিংবা কৃষ্ণপক্ষের রাতে
লিখে রাখা অবাক করা চিরকুটে -
"বারবার পথ হারানো
একজনেরই জন্যে !!"
আমার ছোট্ট শহরে তোমার সব গল্পের উড়াউড়ি
বাতাসে তোমার অস্তিত্ব আর
কল্পনায় ছিল বসবাস।
একদিন সেই কাঁচের শহরটা ভেঙে গেল...
বাতাসে এখন আর তুমি নেই,
সেখানে জমা হয়েছে বিষাক্ত কণা
আর কল্পনা ??
সে তো...
নিয়ন আলোর নিচে দাঁড়িয়ে যুবক..
মধ্যরাতের হলুদ আলো বন্দী তার হাতের মুঠোয়,
নি:স্তব্ধতার গায়ে গভীর কিছু নি:শ্বাস জমা,
কিছু নি:শ্বাস ছিল ভাল লাগার ,
কিছু নি:শ্বাস ছিল ভুলগুলো শুধরে নেয়ার...
যুবক ভুলে যায় আবারো...
ভুলে যায়...
নীলাঞ্জনা,
আমি ফিরেছি তোমার কাছে অবশেষে-
ফিরেছি শত সহস্র আলোক বর্ষ পেরিয়ে,
নক্ষত্রের রাতগুলোতে তোমায় ভেবে।
আমি ফিরেছি ফের বন্দী হতে
তোমার হাতের মুঠোয়,
তোমার ঐ বাঁকা হাসির মন্ত্রে
নিজেকে আরো একবার জীবিত করতে।
তোমার চোখের উষ্ণ...
জানো অরণী,
তোমার নামে একটা ছোট্ট গ্রাম লিখে দিয়েছিলাম।
যে গ্রামটা এখান থেকে অনেক দূরে
যেখানে এখনো বিদ্যুত যায় নি..
মানুষগুলো এখনো সেখানে জোনাক ধরে,
জোনাকের আলোয় বসে সুখের গল্প বলে।
যেখানে পিতা তার মেয়ের...
একটা সময়ে এসে বাস্তবতাকে একটু দূরে বসিয়ে রাখতে হয়। বাস্তবতা হচ্ছে বাবা\'র মত আর "আবেগ" টা হচ্ছে অনেকটা \'মায়ের\' মত।
কেন বললাম? ওই যে বাবা যখন পরিবারের সবার ভরণ পোষণে ব্যস্ত...
অবশেষে চোখ মেলে তাকালো রিমি । চোখ থেকে তার টপটপ করে পানি পড়ছে। স্বচ্ছ, নোনা জল।
কে ভেবেছিল এমন হবে??এই তো সেদিন ও তারা একসাথে হেঁটেছিল।...
কয়েক টুকরা দলা পাকানো কাগজ পড়ে আছে মেঝেতে। আজ কেন জানি সবুর সাহেব লিখতে পারছেন না। অনেকক্ষণ চিন্তা করে একটা গল্পের প্লট তৈরি করেন। কিন্তু মাঝপথে এসে কেমন জানি...
সকাল থেকেই খুব বৃষ্টি।থামার কোন নাম গন্ধও নেই। কাক ভেজা মানুষ গুলো নিতান্ত বাস্তবতার খাতিরে ঘরের বাইরে। দু\'মুঠো খাবারের আশায় বৃদ্ধ রহিম মিয়া বের হয়েছেন নিজের জমানো টাকায় কেনা...
অনেকদিন পর অর্পার সাথে দেখা। তাও আবার ট্রাফিক জ্যামে হঠাৎ একটু দেখা। পাশাপাশি দু\'টি রিকশার পর। বুকের ভিতরটা একটু কেমন জানি করে উঠল।
এইতো সেদিন টিএসসি তে শেষ কথা...
প্রিয় সন্ধ্যাতারা,
আগে ভাগেই বলে নিই আমাকে দিয়ে নাটকিয়তা হবে না। নাটক সিনেমার ডায়লগও দিতে পারবো না। আর লেখার ভাষাও খুব অগোছালো। আসলে মনের কথা গুলোই হয়ত এমন। কোন কথার পর...
১৮ বছরের সেই রাহুল আজ বাড়ি ফিরছে।তবে একা না। অনেকের সাথে । পড়নে তার সাদা কাফন।
#২লাইনেরগল্প
"খোকা,আমার চোখটা না দিন দিন কেমন জানি ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে । একটু ডাক্তার ডাকবি বাবা??"
"আজ খুব ব্যস্ত বাবা । অফিসের পর তোমাদের বউ মা আজ কিছু গগলস কিনতে যাবে...
©somewhere in net ltd.