নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
গিনেস বুকে বাংলাদেশের ক্ষুদে কম্পিউটার প্রোগ্রামার !!! এবার বাস্তবেই বিশ্ব রেকর্ডে নাম লেখাচ্ছে রূপকথা।
পুরো নাম ওয়াসিক ফারহান রূপকথা। বিশ্বের
সবচেয়ে ক্ষুদে কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে গিনেস
বুকে নাম উঠতে যাচ্ছে সাত বছরের এই শিশু। স্কুলে পা দেয়ার
আগেই বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করতে যাচ্ছে।
সোমবার রূপকথা’র মা সিন্থিয়া ফারহিন রিসা এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, খুব শিগগিরই বিশ্বের
সবচেয়ে ক্ষুদে প্রোগামার হিসেবে গিনেস বুকে রূপকথার নাম
প্রকাশ পেতে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে গিনেস বুক
কর্তৃপক্ষের সঙ্গে একটি চুক্তি হয়েছে। এর আগে ছয় বছর বয়সে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ কম্পিউটার
প্রোগ্রামারের পদবিটি দখল করে রূপকথা বিশ্বে ইতিহাস
সৃষ্টি করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়
রূপকথা। দ্য নিউ ইয়র্ক, হেরাল্ড ট্রিবিউন, ক্যালিফোর্নিয়া
অবজারভার, এস্টেট নিউজ, চিলড্রেন পোস্ট এবং অনেক
আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট তাকে বিশ্বে সর্বকনিষ্ঠ কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে অভিহিত করা হয়। অধিকাংশ শিশু যখন খেলনাপত্র নিয়ে খেলাধুলা করে তখন
রূপকথা তার নিজস্ব কম্পিউটার সিস্টেম (উইন্ডোজসহ)
তৈরি করে এবং একজন বিশেষজ্ঞের মতো কম্পিউটার
প্রোগ্রামিং করে।
জন্মগতভাবে মেধাবী রূপকথার বাসা রাজধানী ঢাকার
গুলশানে। অবিশ্বাস্যভাবে মাত্র সাত মাস বয়স থেকেই সে কম্পিউটার নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু করে এবং দুই বছর
বয়সে কম্পিউটারে লেখালেখি করা শিখে ফেলে। তার গর্বিত
মা সিন্থিয়া ফারহিন রিসা এ তথ্য জানান। তিনি জানান, এই বিস্ময় বালক প্রতিদিন ১২ ঘণ্টারও
বেশি কম্পিউটারের পেছনে ব্যয় করে এবং গেমের কারেক্টর
কীভাবে পরিবর্তিত হয় তা জানার চেষ্টা করে। এখন সে সি+
+, জাভা প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছে। কম্পিউটার প্রোগ্রাম
নিয়ে ব্যস্ত থাকায় এখনো স্কুলে ভর্তি করা হয়নি। সিনথিয়ার বাবা ওয়াসিম ফারহান ব্যবসায়ী এবং মা গৃহিনী।
২| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
দূলভ বলেছেন: েমনে কি
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন:
৪| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০১
ডি মুন বলেছেন:
৫| ০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
মেংগো পিপোল বলেছেন: বাংলাদেশের যেকোন ভালো খবরে খুশি হই। আপনাকে++++
৬| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
নতুন বলেছেন: কম্পিউটার প্রোগ্রাম
নিয়ে ব্যস্ত থাকায় এখনো স্কুলে ভর্তি করা হয়নি।
১২ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে.... স্কুলে ভতি` করা হয়নি...
কোন বন্ধু নাই ... শৈশব নাই... বড় হইয়া কি হইবে !!!
৭| ০৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
সোহানী বলেছেন: @ নতুন...সহমত। এ দেশের শিমুর এমন কীর্তি প্রসংসা করার মত কিনতু বাচ্চাটির শৈশব কৈ, সেটা অবশ্যই ভেবে দেখার বিষয়। আর তার কাজের বর্ননা পূর্নভাবে উপস্থাপন করা উচিত....২ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে.... স্কুলে ভতি` করা হয়নি... এসব কাজ বরং তার জন্য ক্ষতিকর।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯
সোনাবালি'র আপন ভুবন বলেছেন: