নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে দেশটির বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। এর ফলে বাংলাদেশ-মিয়ানমারের ২৭০ কিলোমিটার সীমানার পুরোটাই এখন আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
বর্তমানে শুধুমাত্র রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিতওয়ে সেনাবাহিনীর দখলে রয়েছে। তবে দেশের বাকি অংশ থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন সিতওয়ে। রাজধানী দখল করতে পারলে আরাকান আর্মিই হবে প্রথম বিদ্রোহী গোষ্ঠী যারা একটি রাজ্যের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী।
সেনাবাহিনী চলতি বছরের শুরু থেকেই আরাকান আর্মির কাছে একের পর এক শহর হারাচ্ছে। শেষ সেনা ইউনিটগুলো সেপ্টেম্বরে বিজিপিকে (বর্ডার গার্ড পুলিশ ৫) প্রত্যাহার করে নেয়। এটি ছিল মংডুর সীমান্ত শহরের ঠিক বাইরে প্রায় ২০ হেক্টরজুড়ে একটি কম্পাউন্ড।
বিজিপি৫ একটি মুসলিম রোহিঙ্গা গ্রামের মায়ো থু গি-র জায়গায় নির্মিত হয়েছিল। ২০১৭ সালে সশস্ত্র বাহিনী গ্রামের রোহিঙ্গা জনসংখ্যার বেশিরভাগকে সহিংস বহিষ্কারের সময় পুড়িয়ে দিয়েছিল।
মংডুতে মিয়ানমারের সেনারা শনিবার থেকে আত্মসমর্পণ শুরু করে।
আরাকান আর্মি প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, সেনারা সাদা কাপড় নেড়ে করুণ অবস্থায় ঘাঁটি থেকে বেরিয়ে আসছে। কেউ কেউ ক্র্যাচে ভর দিয়ে আসছে, কারো আহত পা ন্যাকড়ায় মোড়ানো। বিধ্বস্ত ভবনগুলোর ভিতরে মৃতদেহের স্তূপ দেখা গেছে। ঘাঁটির প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরেইন তুন এবং অন্য কর্মকর্তাদের পতাকার তলদেশে হাঁটু গেড়ে আত্মসমর্পন করতে দেখা গেছে।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, মংড়ু অবরোধের সময় ৪৫০ জনেরও বেশি সেনা নিহত হয়েছে।
আরাকান আর্মির মুখপাত্র ইউ খাইং থু খা বিবিসি বার্মিজ সার্ভিসকে বলেছেন, তারা পশ্চিম অঞ্চলের জান্তা বাহিনীর কমান্ড হেডকোয়ার্টার দখলসহ রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নিতে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪
কামাল১৮ বলেছেন: সরকারি বাহিনীর হয়ে যে সব রুহিঙ্গা যুদ্ধ করেছিলো তারা পালিিয়ে আসছে বাংলাদেশে। তাদের প্রতি বাংলাদেশের প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছিলো।তারা পুরা নদির উপর নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্টা করেছে,নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নদিতে চলা চলের।এটা বাংলাদেশের সারভৌমত্ব্র উপর আঘাত।তাদের উদ্দেশ্য ভালো না।