![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
২০২৪ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪১.৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ওই মাসে দেশটিতে ৬১৩.৯১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৩৩.৫৬ মিলিয়ন ডলার।
গত বছরের নভেম্বরে পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ছিল বছরের অন্য যেকোনো মাসের চেয়ে বেশি।
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে মোট পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধির পরও ২০২৩ সালের বেশিরভাগ মাসের তুলনায়ই তা কম ছিল।
ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের শুরুতেই রপ্তানিতে ধাক্কা খায় বাংলাদেশের পোশাক খাত। ওই বছরের জানুয়ারিতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কমে ৩৬.৭ শতাংশ। এর পর মার্চে প্রবৃদ্ধি কমে আরও ১৪.২ শতাংশ।
২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ব্যবধান ছিল সামান্য, ০.২ শতাংশ থেকে ৬.৮ শতাংশ।
তথ্য অনুযায়ী, বছরের শেষ প্রান্তিকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে গতি ফেরে। সেপ্টেম্বরে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ছিল ১৮.৪ শতাংশ ও অক্টোবরে ছিল ২৬.৭ শতাংশ।
তবে নভেম্বরে রেকর্ড পরিমাণ প্রবৃদ্ধির পরও ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় ০.৪৪ শতাংশ কম ছিল। যেখানে ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৬.৭৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, সেখানে গত বছরের একই সময়ে এটি ছিল ৬.৭৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিতে উল্লেখজনক বৃদ্ধি দেখেছি। তবে এ বিষয়টিও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা উচিত যে ২০২৩ সালের নভেম্বরে আমদানির পরিমাণ অস্বাভাবিকভাবে কম ছিল।
ডেনিম এক্সপার্ট লিমিটেডের অতিরিক্ত এ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, সম্প্রতি রপ্তানি প্রবৃদ্ধি সত্ত্বেও সামগ্রিক প্রবৃদ্ধির দিক থেকে বাংলাদেশ অন্যান্য শীর্ষ উৎস দেশগুলোর চেয়ে এখনও পিছিয়ে রয়েছে।
অটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের প্রথম ১১ মাসে বাংলাদেশ ২.১৭ বিলিয়ন বর্গমিটার সমপরিমাণ পোশাক যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করেছে। সে হিসাবে আগের বছরের তুলনায় এটি ৩.৯৮ শতাংশ বেশি।
অন্যদিকে একই সময়ে ভারত রপ্তানি করেছে ১.২৭ বিলিয়ন বর্গমিটার সমপরিমাণ পোশাক, যার মূল্য ৪.৩৬ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ে এটি ছিল ১.১২ বিলিয়ন বর্গমিটার, যার মূল্য ছিল ৪.১৮ বিলিয়ন ডলার।
ভিয়েতনাম থেকেও যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি ৪.৪৮ শতাংশ বেড়েছে। গত বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বরে দেশটি পোশাক রপ্তানি থেকে ১৩.৭৭ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এর আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৩.১৮ বিলিয়ন ডলার। দেশটির রপ্তানির পরিমাণ ৯.০২ শতাংশ বেড়েছে।
তবে গত বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পোশাক রপ্তানি থেকে আয় ০.৩০ শতাংশ কমেছে।
সার্বিকভাবে গত বছরের প্রথম ১১ মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানির পরিমাণ ছিল ৭২.৯৪ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ০.৬৩ শতাংশ বেশি।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩৮
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: এই দুঃসময়ে একটা ভালো খবর পেলাম ।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৫:৫৪
কামাল১৮ বলেছেন: একশর মতো কারখানা বন্ধ,তার পর এই অবস্থা।এই গুলি চালু থাকলে পৃথিবীর সব পোশাক আমরাই রপ্তানী করতাম।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: পোশাক শিল্পে একদিন আমরা প্রথম হবো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আরো ভালো সময় আসবে আশাকরি।